নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুল গল্প!

কে বলেগো সেই প্রভাতে নেই আমি!

শুঁটকি মাছ

এই আছি, আবার নাই!!!!

শুঁটকি মাছ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ বৃষ্টি রাতের কথা!

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৪





কাশেম আলী রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে ১০০বার বুক ডন দেয়।তারপর কিছুক্ষন সটান হয়ে বিছানায় শুয়ে থাকে।মাঝে মাঝে বুকডন দেয়ার পর শরীরের মাসলগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখে। তার শরীরটা রোগা পটকা ধরনের।বেশী শারীরিক শ্রম সে করতে পারেন না। বুক ডন দেয়ার কারণে তার বুকটা কেমন যেন ধুপধুপ করতে থাকে,শ্বাস নিতে কষ্ট হয়-তারপরেও কাশেম আলী প্রতিদিন সকালে উঠে শত কষ্ট করে বুক ডন দেয়ার কাজটা করে থাকে।কারণ একটাই- সে পুরুষের মত বাচতে চায়।

আগে তার পুরুষের মত বাচা নিয়ে কোনো চিন্তা ছিল না।খেয়ে পড়ে বেচে থাকাটাই ছিল আসল ব্যাপার। কিন্তু এই বাড়ির ছোটোহুজুর তার মাথায় এই “পুরুষের মত বাচার” চিন্তাটা ঢুকিয়ে দিয়েছে।



কাশেম আলী মিয়া বাড়ির লজিং মাস্টার। বড় লোকের বাড়িতে লজিং মাস্টার থাকার একটা সমস্যা হল- এরা লজিং মাস্টার আর ঘরের কাজের লোকের সাথে একই ব্যবহার করে। তবে এই বাড়িতে সেই সমস্যাটা তেমন প্রকট না। সে বেশ সুখেই এই বাড়িতে দিনাতিপাত করছে। সকাল বেলা ঘুম থেকে ওঠার পর ডিম,পরোটা,কলা,চা চলে আসে। তারপর বাড়ির ছেলেমেয়ে গুলো তার কাছে পড়া শুরু করে।মিয়ারা হল যৌথ পরিবার। ছোট বড় সব মিলিয়ে প্রায় ১০/১২টা ছেলে মেয়ে কাশেম আলীর কাছে পড়ে।কাশেম আলী তাদের মুখে মুখে পড়ায় ১২ এক্কে ১২,১২ দুগণা চব্বিশ,১২ তিন গুণা ছততিরিশ!!! নামতা পড়ানোর ফাকে ফাকে কাশেম আলী উকিঝুকি মেরে এ বাড়ির কিশোরী মেয়ে তাসলিমাকে দেখার চেষ্টা করে। কিন্তু সব চেষ্টাই বৃথা। তাসলিমা ইদানীং ভিতরের বাড়ি থেকে তেমন বের হয় না।তাকে বিয়ে দেয়ার তোড়জোর চলছে। এসময় মেয়েদের বাড়ির বাইরে বেশী না যাওয়াই ভাল।





ছেলেমেয়েগুলোকে পড়ানো শেষ হলে কাশেম মিয়া শরীরে সরিষার তেল মাখা শুরু করেন। এই সরিষার তেল মাখার ব্যাপারটাও আগে সে করত না।ছোটহুজুর করে,তাই সেও করে।ছোটো হুজুরের সাথে তার একটা বন্ধুসুলভ সম্পর্ক। ছোটোহুজুর রুস্তম এক আজব মানুষ। কোনো কাজের ব্যাপারেই তার আগ্রহ নাই। দুনিয়ার সব হাবিজাবি কাজে এই লোকটার আগ্রহ। ছোটোহুজুরের হাবিজাবি কাজগুলো অনেকের কাছে পাগলামী তুল্য। কিন্তু কাশেমের কেন যেন সেসব খারাপ লাগেনা।



সেদিন পুকুর ঘাটে গোসলের জন্য যেতেই ছোটহুজুর রুস্তম তাকে ডাক দেয়।

-মাস্টার গোসলে যাও নাকি?

-জ্বি হুজুর।

-মাস্টার তোমারে বহুবার কইছি যে আমারে হুজুর ডাকবানা। যাই হউক, আমি এক ধরনের নতুন সাধনা শিখছি। তুমি কি শিখবা নাকি?

- কি সাধনা জনাব?

_ তাপ সাধনা। জামা কাপড় খুইলা রোদ্দুরের মইধ্যে বইস্যা থাকার সাধনা। বেশ উপকারী।

- কি উপকার হুজুর?

- এই ধর যে জামা কাপড় খুইলা তুমি চৈত্র মাসের রোদ্দুরের ভিতর বইসা রইলা তাতে তোমার খুব গরম লাগব। একসময় গরমের ঠেলায় তোমার মনে হইব যেন তুমি ঐজায়গা ছাইড়া উইঠা পানিতে ডুব দেও। কিন্তু তুমি তা করবা না। নিজেরে পরীক্ষা করবা কতটুক কষ্ট তুমি সইতে পারো। এইটাই হইল তাপ সাধনা।

কথা বলতে বলতে রুস্তম বাড়ির পিছনে এসে জামা কাপড় খুলে দ্বিগম্বর অবস্থায় সূর্যের দিকে পিঠ দিয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ল। রুস্তমের এই আকস্মিক কর্মকান্ডে কাশেমের যেন বুদ্ধি লোপ পেয়ে বসে। লোকটার ভিতর পাগলামী আছে বটে, তাই বলে একদম জামা কাপড় খুলে শুয়ে থাকবে? কাশেমকে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে রুস্তম বলল- কি ব্যাপার খাড়ায়ে আছো কেন? জামা কাপড় খুইলা চিত হইয়া শুইয়া পড়। এইটাই তাপ সাধনা।

রুস্তমের কথা শুনে কাশেম কোনো ভাবে ইনিয়ে বিনিয়ে বলল- জনাব এই জামা খুলার কাজটা না করলে হয় না?

-বোকার মত কথা বলবা না মাস্টার। তাপ সাধনার নিয়মই এইটা।

কাসেমের ভীষন হাসফাস লাগে। এটা কেমন নিয়ম? কোনোভাবে তাসলিমা যদি এইদিকে এসে তাকে দ্বিগম্বর অবস্থায় দেখে ফেলে তাহলে কি ভয়াবহ লজ্জার ব্যাপার হবে তা ভেবে কাসেমের কান দিয়ে গরম ধোয়া বের হতে শুরু করে।

আবার রুস্তম বলে ওঠে- মাস্টার দেরী না কইরা যা করতে বলছি কর।

-জনাব আমার পেচ্ছাব পাইছে। পেচ্ছাব করব।

একথা বলে কাসেম মাস্টার তাড়াতাড়ি কোনো ভাবে রুস্তুমের কাছ থেকে এক প্রকার পালিয়ে আসে।





এবাড়িতে কাসেম খারাপ নেই। গত দুই বছরে সে খুব বেশী তার নিজের বাড়িতেও যায়নি। ইদানীং এবাড়িটাকে তার নিজের বাড়িই মনে হয়। বাড়ির মানুষগুলোও বেশ ভালো। তাসলিমার প্রতি দূর্বলতা যেন এই বাড়ির প্রতি তাকে আরো বেশী মায়া ধরিয়ে দিয়েছে। কাসেমের দিনের বেশ খানিকটা সময়ই কাটে তাসলিমার কথা ভেবে। সেদিন রুস্তুমের কাছ থেকে পালিয়ে আসার সময় তাসলিমা দেখল পুকুর ঘাটে পানির দিকে নিবিষ্ট মনে তাকিয়ে আছে। কোকড়া চুলগুলো তাক-তাক হয়ে পিঠজুড়ে ছড়িয়ে আছে। কাসেমের বুকের ভিতরটা কেমন হুহু করে ওঠে এই মেয়েকে দেখে। কেন যে তার এই মেয়েকে দেখলে এমন লাগে? এই মেয়েকে বিয়ে করা তো দূরের কথা চোখ তুলে তাকানোর সাধ্যও কাসেমের নেই। নিজের অক্ষমতার জন্য বিধাতার উপর বড় বেশী রাগ হয় কাসেমের।



এদিকে তসলিমার বিয়ের কথা মাঝে মাঝেই কানে আসে। কিছুদিন আগে তসলিমার সব থেকে বড় ভাই সোলায়মান মিয়া কাসেমকে সাথে নিয়ে এক পাত্রের বাড়িঘর অবস্থা দেখে এসেছিল। পাত্রের ঘর বাড়ি,বংশ, টাকা পয়সা বেশ ভালো। মনে হয় সম্মন্ধটা আগাবে। এসব জায়গায় কাশেমের যেতে ইচ্ছা করে না। নিজেকে কেমন অসহায় লাগে। তাও কিছু করার নেই।



কাশেমের ইদানীং বেশ অস্থির লাগে। রুস্তম তাকে “পুরুষের মত বাঁচা” শীর্ষক বক্তৃতা দেয়। তাও তার শুনতে ইচ্ছা করেনা। আচ্ছা তাসলিমার বড় ভাইয়ের কাছে গিয়ে বলে যে সে তাসলিমাকে বিয়ে করতে চায় তাহলে কেমন হয়? নাহ ব্যাপারটা ভীষন রকম দুঃসাহস হয়ে যায়। মিয়া বাড়ির লোকজন এমনিতে সজ্জন হলেও নিজের স্বার্থে টান পড়লে যা খুশি তাই করে ফেলতে পারে। কিছুদিন আগে এক চোরকে ন্যাড়া করে মাথায় কালি মেখে ছেড়ে দিয়েছিল। সেই হিসাবে কাসেম যদি তাসলিমাকে বিয়ে করার প্রস্তাব নিয়ে যায় তাহলে হয়তো তার গলায় জুতোর মালা পরিয়েও গ্রামে হাটাতে দ্বিধা করবে না। কাসেমের এই দৃশ্য ভাবলেও বুক ধরফর করে।





তসলিমার বিয়ের বেশ তোড়জোড় চলছে। পাত্রপক্ষ আগামী কাল তাসলিমাকে দেখতে আসবে। বাড়িতে কেমন উৎসব উৎসব ভাব! যেন তারা জেনেই গিয়েছে তাসলিমাকে পাত্রপক্ষ পছন্দ করবে। তাসলিমাকে অপছন্দ করারও কারণ নেই। কাসেমের এই বাড়িটাকে আজকাল অসহনীয় মনে হয়। এই বাড়িতে থাকাটা তার জন্য ভীষন কষ্টকর হয়ে গিয়েছে ইদানীং। কাসেম তার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রগুলো আস্তে আস্তে গুছিয়ে ফেলতে শুরু করে।



কাসেম মাস্টার সোলায়মান মিয়ার কাছে এবাড়ি ছাড়ার অনুমতি চাইতে গেলে সোলায়মান কিছুটা অবাকই হল।

-কাসেম মাস্টার যাইতে ইচ্ছা করলে যাইতে পারো। কিন্তু তার আগে বল, তুমি কি গোস্বা কইরা এই বাড়ি ছাড়তেছো?

-জ্বিনা হুজুর। আপনারা আমারে যথেষ্ট ভালোবাসছেন। কিন্তু এখন আমার এইখানে মন টিকে না।

-আচ্ছা যাও তাইলে। যদি কোনোদিন কোনো কাজে লাগে তাইলে কোনো দিকে না তাকায়ে আইসা পইড়ো।



কাসেমের আকস্মিক বিদায়ে পুরো মিয়া পরিবার বেশ অবাকই হল। গত দুই বছরে কাসেম হয়ে উঠেছিল পরিবারেরই একজন। সাতেপাচে না থাকা নীরিহ এই মানুষটার প্রতি সবারই একটা টান ছিল।



কাসেম যে রাতে মিয়া বাড়ি ছেড়ে চলে আসছিল সে রাতে ছিল টুপটাপ করে ফোটাফোটা বৃষ্টি অবিরাম ঝরছিল। মিয়া বাড়ির সবাই বারবার অনুরোধ করছিল যেন আজ রাতটা থেকে যায়। কিন্তু আর একটা মুহূর্তও কাসেমের এবাড়িতে থাকতে মন সায় দিচ্ছিল না। কাসেম যখন চলে যাচ্ছিল তখন রুস্তম তাকে জড়িয়ে ধরে হুহু করে কেদেছিল। বাড়ির মানুষজন তাকে বিদায় জানাতে উঠানের বাইরে এসে দাড়িয়েছিল। কিন্তু সেসব একটা বারের জন্য কাসেম পিছন ফিরে দেখেনি। নিজের ভালবাসাকে উপলব্ধি করতে কাসেমের মত বুদ্ধিহীন লোকেরা এত বেশী ব্যস্ত থাকে যে অন্যের ভালবাসাটুকু অনুভর করার সময়টা আর পাওয়া হয় না তাদের।









----------------------------------------------------------------------



১২ বছর কিংবা তার কিছু পরের কথাঃ




কাসেম নামক বোকা মানুষটা এখন নীলগঞ্জের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। চালের আড়ত আছে তার। ১২ বছর আগের সেই খানিকটা বোকা কাসেম এখন অনেক বেশী বুদ্ধিদীপ্ত। চোখে মুখে প্রশান্তি ছড়িয়ে আছে। আজকাল কাজের চাপ এত বেশী থাকে যে বাড়ি ফিরতে ফিরতে রাত হয়ে যায়। আজও দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফিরতে বেশ দেরী হয়ে গেল। একে তো রাত তার উপর টুপটাপ বৃষ্টি পড়েই চলেছে। এরকম বৃষ্টি হলেই কাসেমের ১২ বছর আগের সেই রাতের কথা মনে হয় যে রাতে সে মিয়া বাড়ি ছেড়ে চলে এসেছিল। সেদিনের রাতটার কথা ভাবলেই কাসেমের অবাক লাগে। সেদিন রাতে ট্রেনের জন্য স্টেশনে পৌছানোর কিছুক্ষন পরেই সে দেখলো সোমায়মান মিয়া সব মিয়া বাড়ির আরো কিছু লোক স্টেশনে হাজির হয়েছে। সোলায়মান মিয়া একপ্রকার ধমক দিয়েই তাকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে গেল। কেন এভাবে হঠাত বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সেই প্রশ্ন করার সাহসই কাসেম পেল না।

বাড়িতে এনে বিস্মিত কাসেমকে আরো অবাক করে দিয়ে সোলায়মান মিয়া করুন গলায় বলেছিল, “কাসেম মাস্টার, আমার একমাত্র বোনটা তোমারে পছন্দ করে। তুমি চলে যাওয়ার পর থেকে সে এক নাগাড়ে কানতেছে। তুমি তারে বিবাহ কর। তুমি বিনিময়ে যা দাবী করবা আমি তাই দিমু।”



কাসেম মাস্টার তাসলিমাকে বিয়ে করার বিনিময়ে সেদিন কিছুই দাবী করেনি। দাবী করার মত কিছু ছিলও না। কারণ যা সে চেয়েছে তার সবটাই তার পাওয়া হয়ে গিয়েছে। সমগ্র জীবনে কাসেম এরচেয়ে ভয়াবহ ভাবে আর কিছুই আকাঙ্ক্ষা করেনি। এর চেয়ে বেশী কিছু বাকি জীবনে কাসেমের প্রয়োজন নেই।





(উৎসর্গ লুলু আপুকে যে কিনা সুখের সমাপ্তি পড়তে ভীষন ভালোবাসে)



মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

ইমরাজ কবির বলেছেন:
SimpLe, but good one !

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকু। হঠাত এই নিকে?

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৫

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: যেভাবে গল্পটা এগুচ্ছিলো সেখানে ফিনিশিংটা মন ভরাতে পারলো না । আপনার ভাষা সাবলিল , গদ্য গতিময় । আপনার কাছে হৃদয়ে দাগ কাঁটা পরিণতির যে প্রত্যাশা সেটা হলো না বলেই হতাশ হলাম ।

ভালো থাকবেন । সবসময় :)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আসলেই!!!!!!!!!! ফিনিশিং টা ভালো হয়নি। ইদানীং কি যে হয়েছে!!!!!!!! :( :(

৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩১

মশিকুর বলেছেন:
তাসলিমা, আকলিমা, জাকিয়ারাতো সব উলটপালট করে দিচ্ছে দেক্তেছি। ইদানিং বিরহে ভালোবাসার কাহিনী জমে। তবে জীবনে সুখের সমাপ্তি হইলে ভালোই হয় :) সব মিলিয়ে গল্প ভালো হইছে +

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: তাসলিমাকে নাহয় চিনলাম। কিন্তু আকলিমা, জাকিয়ারা আবার কারা!!!!!!!! ফিলিং ফিশি!!!! ;) ;) ;) ;)
যাই হোক প্লাসের জন্য ধন্যবাদ!

৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৮

রাসেলহাসান বলেছেন: কাশেম মাস্টারের গল্প পড়ে ভালো লাগলো। চমৎকার লিখেছেন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

শুঁটকি মাছ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!!!

৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৩৪

মদন বলেছেন: বাহ

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

শুঁটকি মাছ বলেছেন: :) :) :) :) :)

৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৪৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ভাগ্যবান কাশেম মাস্টার।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ্যা, ব্যাটা আস্তা কাপুরুষ কিন্তু একটু বেশীই ভাগ্যবান!!!!

৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: একটা নিটোল প্রেমের গল্প হলেও এর মধ্যে কিছুটা টুইস্টও আছে। গল্পের নিচের বক্তব্যটা আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।

নিজের ভালবাসাকে উপলব্ধি করতে কাসেমের মত বুদ্ধিহীন লোকেরা এত বেশী ব্যস্ত থাকে যে অন্যের ভালবাসাটুকু অনুভর করার সময়টা আর পাওয়া হয় না তাদের।

সাবলীল ধারা বর্ণনা। তাই পড়ার সময় বেশ গতি পেয়েছি। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ শুঁটকি মাছ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ইদানীং গল্প লেখার সময় কেন যেন বেশ জড়তা আসছে। তারপরেও আপনার প্রশংসা আসলেই ভালো লাগল।
ভাল থাকবেন। শুভকামনা!!!!!!!!!!

৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৪৯

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: মামুউউ :)
তুফানের লগে বৃষ্টি পরতাছে :P
আর হের ভিত্রে আপ্নের গল্প ভালাই লাগতাছে :#)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ওরে বাপ্রে বাপ। মামু দেখি এক্কেবারে সকালে এই গল্পটা পড়ছেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ মামু!!!!!!!!!!! :) :) :) :) :)

৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সকাল সকাল মন ভরে গেলো আপনার গল্প পড়ে।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাহাহাহ

আপনার প্রশংসা পেয়ে আমারও মনটা ভরে গেলো কান্ডারি ভাই!!!!!!!!! =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

ধন্যবাদ!!!!!!!

১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩০

মামুন রশিদ বলেছেন: তেমন কোন চ্যালেঞ্জ ছাড়াই কাশেম আর তাসলিমার মিলন হয়ে গেল । মিলনটা আরো মধুর হতো যদি তাদের সম্পর্কের মাঝে আরো কিছু ঝামেলা আসতো । তাছাড়া তাসলিমাকে অনেকটাই উপেক্ষা করা হয়েছে গল্পে । তসলিমার আবেগ-অনুভূতি-দৃঢ়তা ফুটিয়ে তুলার সুযোগটা হাতছাড়া করা ঠিক হয় নি ।

গল্পটা এমনিতে সুখপাঠ্য হয়েছে । প্লট বাছাই এবং ডিটেইলিং চমৎকার । তবে শুঁটকির আছে প্রত্যাশা আরো বেশি ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: মামুন ভাই, ইদানীং গল্প লিখে আমি নিজেও ঠিক আরাম পাইনা। এমনটাও হতে পারে যে আজকাল গল্পের বই পড়াটা কম হয়। এমনকি ব্লগে অন্যের লেখা পড়াটাও কম হয় বলে লেখার সময় সুবিধা করতে পারিনা। তবে কথা দিচ্ছি এটা দ্রুত কাটিয়ে উঠব।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

আম্মানসুরা বলেছেন: গল্পটা খুব ভালো লেগেছে।

কাসেমের জন্য মন খারাপ করতে গিয়ে দেখি আনন্দের ব্যবস্থা করে ফেলেছ তুমি!

আমাকে উৎসর্গ করাতে বিশাল আনন্দিত ও সম্মানিত বোধ করছি B-) এটা ঠিক আমি সুখী সমাপ্তি বাস্তব ও গল্প উভয় ক্ষেত্রেই আশা করি!!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: দুঃখের গল্পগুলো পড়ে তুমি এমন ভাবে হা-হুতাশ কর যে দেখলে খারাপ লাগে। অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম যদি কোনো সুখের গল্প লিখতে পারি সেটা তোমাকে উৎসর্গ করব।

অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে আপু !!!!

১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: গপটা খুব যে ভালো লাগছে সেটা বলবো না। তবে শুরুটা ভালো হয়েছিল, গপটা এগুচ্ছিলও দারুণ ভাবে কিন্তু কেন জানি সমাপ্তিটা তেমন সুবিধার হল না।

১২ বছর কিংবা তার কিছু পরের কথা অংশটা গপের ওজন হাফ কমিয়ে দিয়েছে।এই অংশটা এড না করে যদি গপটা শেষ করে দিতেন তাহলে হয়ত আরও ভালো হত। গপের মেসেজ হিসাবে নিচের লাইনগুলা পাঠকের মনে হইলাইট হত:

নিজের ভালবাসাকে উপলব্ধি করতে কাসেমের মত বুদ্ধিহীন লোকেরা এত বেশী ব্যস্ত থাকে যে অন্যের ভালবাসাটুকু অনুভর করার সময়টা আর পাওয়া হয় না তাদের।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হুম বেকুবি হইছে মনে হয় একটু!!!!!! :(

সমস্যা নাই, পরে একটা ভাল গল্প লিখুম ইনশাল্লাহ!!!!!!

১৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২০

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: ভাষা সহজ সরল গতিময় গদ্য ডিটেলস কম কিছু চরিত্র আরো পরিস্ফুটিত হতে পারত শেষটা এসে গতানুগতিক মনে হল শেষ অংশটি যোগ না করলেও পারতেন ৷ তবে আপনার প্লটটিতে কোথায় যেন হুমায়ূনের ছায়া ছিল ৷ লিখতে থাকুন ৷

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদ আমার খুব প্রিয় একজন লেখক। তার লেখা এত এত পড়েছি এবং এখনও পড়ি যে আমাকে যদি বলা হয় আমার লেখায় কিছুটা তার ছায়া আছে তা আমি অবশ্যই অস্বীকার করব না।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!!! ভাল থাকবেন।

১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: কাশেম সাহেব কে অভিনন্দন... তাহার বলা উচিত ছিলো,'আমি পাইলাম,ইহাকে পাইলাম'! :-B

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাহাহহাহা। তোমার কমেন্টে মজা পাইলাম বইন!!!!!!!!!!! =p~ =p~ =p~ =p~

১৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২১

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: ওরে ভাই,সেইরাম ফিনিশিং,সুপার লাইক! :)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!!!!!
যাই হোক, আপনার নাম এবং ছবি দুইটাই এমুন পছন্দ হইছে না!!!!!!!!! ;)

১৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
বিরহই প্রেমের উপযুক্ত সমাপ্তি...
তা না হলে জীবনে হা-হুতাস করার কি থাকে বলুন!
প্রেমের কবিতাগুলো হয়ে যায় বিরস...

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আসলেই কাসেম ব্যাটারে একটু বিরহ দিলে খারাপ হইত না!!!!!!!!!!!

১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্পের শুরুর দিকটা পরে শৈশবের কথা মনে পড়লো , আমাকেও পড়াতো!
তবে আমরা মহান শিক্ষকের নজরেই দেখতাম !

লজিং মাষ্টারের প্রেম কাহিনী আমার বাস্তব অভিজ্ঞতার মাঝেই আছে :P

উৎসর্গ ভালো লেগেছে :)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫

শুঁটকি মাছ বলেছেন: তাই নাকি নাতি!!!!!!! তা সেই কাহিনী নিয়া একদিন কিছু একটা লিখ্যা ব্লগে দিয়া দেন। আমরা সবাই একটু শুনবোনে!!!!!!!!! :-B :-B :-B


পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!!!!!

১৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: মিঠা গল্প। সমালোচনা করতে ইচ্ছা করতাছে না। পেলাস!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাহহাহাহা।

গল্পটা নিয়া আমি নিজেও তেমন সন্তুষ্ট না। তয় পিলাস পেয়ে খুশি হইলাম!!!!! :D :D :D :D

১৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৬

চটপট ক বলেছেন: সুখের সমাপ্তি ভালো লাগে না , তবে গতিময় গল্প পড়তে ভালো লাগে, তাড়াতাড়ি পড়ে শেষ করা যায়। এইদিক থেকে গল্প ভাল্লাগসে আপু :)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এর পরের দুঃখের গপ লিখ্যা তুমারে ডেডিকেট করা লাগব!!!!!!!! :-0

২০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪২

নাসিম আহমেদ সুমন বলেছেন: ভালো লাগছে

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৫

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!! :D :D :D

২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

চিরতার রস বলেছেন: গল্পের ভাব দেইখাই বুঝতে পারছিলাম হ্যাপি এন্ডিং হৈবো ;) একটানে পইড়া ফালাইলাম। ৭৫% পর্যন্ত অসাধারণ লাগছে। :)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এই পরথম মনে কয় আপনে আমার ব্লগে আইলেন । :) :) :) :) :)
খুব খুশি হইছি চিরতা ভাই।
আর গল্প পড়ার জন্যও থ্যাংক্স!!!!!!!! :D :D :D

২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৯

চিরতার রস বলেছেন: :) অনুসরণও কিন্তু করছি ;)

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এত্তগুলান ধইন্যবাদ!!!!!!!!!!!!!!!!!! !:#P !:#P !:#P !:#P !:#P

২৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মন্দ নয়! তবে আপনার লেখা এর চেয়ে ভালো গল্প পড়েছি আগে।

শুভ কামনা রইল।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৬

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এত দেরীতে আসলেন কেন পোস্টে? X( X( X(

যাই হোক , ব্যস্ততার মধ্যেও পোস্টে আসার জন্য ধন্যবাদ ভাই!!!!!! :) :) :) :)

২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভালইতো লাগল... মিষ্টি গল্প... :)

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জহির ভাই!!!!

২৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: খারাপ লাগেনি গল্প। লেখনি সাবলীল ছিল।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর!!!!!!!!!!!!! :)

২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৫৩

নীল জোসনা বলেছেন: ভালো লাগলো বৃষ্টি রাতের গল্প ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ নীল জোসনা।

২৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:০২

আমি সাজিদ বলেছেন: বেশ লেগেছে। তোমার তো ফ্যান হয়ে গেলাম।
শুভ নববর্ষ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: :D :D :D :D
ধন্যবাদ!!!!
ফ্যান-ম্যান বুঝিনা ভাই। বন্ধু-বান্ধবের আবার ফ্যান কি? :D
নতুন বছরের শুভেচ্ছা!!!!!!

২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৮

আমি সাজিদ বলেছেন: আরেহ, মাথায় ঘোরার ফ্যান না। লেখার ফ্যান। এই ফ্যান মানে পাখা না মুগ্ধপাঠ্য।

গল্প ভালোই লিখো।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: :!> :!> :!> :!> :!>

থ্যাংকু সাজিদ ভাই!!!!!

২৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১০

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: সিম্পলি সুইট :) 8-|

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকিউ মাই সুইট আপু!!!!!!!!!!! :> :> :> :>

৩০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৯

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: পছন্দ হয়েছে। :)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকিউ।
আপনার নামটা আমার খুব ভাল্লাগছে আপু।

৩১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

আজাইরা পঁ্যাচাল বলেছেন: তাপ সাধনার ব্যাপারটা গরমের সময় পার্কে সূক্ষ্ম একটা বিনোদন দেয়। মনে করায়ে লজ্জা দিলেন।
শেষটা এইরকমই সুন্দর, ভালো লাগে। :D

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকিউ মিঃ আজাইরা!!!!! B-) B-) B-) B-) B-)

৩২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: ধন্যবাদ। খুশি হয়ে গেলাম আমার নাম ভাল্লাগছে শুনে। :D
আপনার নামটাও আমার খুব পছন্দ হইছে। প্রথমে ভাবছিলাম আপনি ছেলে। =p~ পরে আপনার জন্মদিনের লেখাটা পড়ে বুঝতে পারছি।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আর বইলেন নারে আপু, ম্যালা বিপদে আছি। এখনো অনেকে আমাকে ছেলে ভাবে। এমনকি গত ছয় মাস ধরে যারা আমার ফেসবুকে আছে তারাও মাঝে মাঝে অবাক হয়ে বলে- আপনে যে মেয়ে তা আগে জানতাম না!!!!!!!!! /:) /:) /:)

৩৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:২৭

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: হাহা, হুম, আপনার ওই সমস্যা নিয়ে লেখাটাও পড়লাম। :P
ব্যাপার না। একসময় মিগ৩৩ এ চ্যাট করতাম আমি। ওখানকার প্রায় সবাই ভাবতো আমি ছেলে। আমার লিখার স্ট্যাইল নাকি ছেলেদের মত। =p~ =p~

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: তবে সত্যি বলতে কি, মাঝে মাঝে অনেকে ছেলে ভেবে বোকার মত কিছু কান্ড করে, ঐটা আমার এত মজা লাগে!

৩৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১

এহসান সাবির বলেছেন: গল্প খারাপ না।



তাপ সাধনা ভালো লেগেছে। করব কিনা ভাবতেছি ;)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

শুঁটকি মাছ বলেছেন: প্লিজ একদিন তাপ সাধনা করে ফেলেন। সেই অভিজ্ঞতা ও ফলাফল অবশ্যই জানাতে ভুলবেন না। =p~

থ্যাংকু এহসান ভাই।

৩৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গল্পের বর্ণনাটা সুন্দর হয়েছে। তবে গল্পের শেষটা কেন যেন মিলছে না। জগৎ সংসারে এত বড় অসম্ভব ঘটনা ঘটা সম্ভব কিনা বুঝতে পারছি না। তবে কাসেম ভাগ্যবান। তবে শুধু ভাগ্যবান বললে ভুল হবে মহা মহা সৌভাগ্যবান। কাসেম আর তাসলিমার বিবাহিত জীবন সুখের হয়েছে বুঝা যাচ্ছে। কামনা করি প্রতিটা ভালোবাসার যেন এমন সফল ও সুন্দর পরিসমাপ্তি ঘটে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

শুঁটকি মাছ বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য এবং সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৩৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো। সবার জীবনে বৃষ্টি রাত আসুক :)


ভাল থাকুন নিরন্তর।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: যেই গরম পড়ছে। বৃষ্টি নামা এখন আবশ্যক!!!!!!!!!

থ্যাংকু ভাই।

৩৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৮

আপেক্ষিক বলেছেন: ওইইইইইইইই!!!! মিয়া ওইইইইই!!! মাস্টার রে বানাইয়া দিসো ব্যাবসায়ী?????? কিছু হইল এইটা????? গল্পটা ভাল লাগসে। কাশেম মেয়া বেশি ভাগ্যবান। হিংসা লাগতেসেরে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ্কাসেম মিয়ার মত ভাগ্যবানেরা গল্পেই থাকে!!!!! :|| /:) /:)

৩৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কাসেম দের জীবনে এমন ঘটনা কি ঘটে !!! এমন ম্যাজিকাল বৃষ্টি রাত কি আর সত্যি হয় !
লজিক বাদ দিলে খুব মিষ্টি সমাপ্তির গল্প । কাল ও বৃষ্টি রাত ছিল , তাই পড়ে ভালো লেগেছে ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আসলেই!
আমাদের নিয়তি কখনও এতটা সুখকর হয় না। :( :(

অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্টে আসার জন্যে আপু!!!!! :D :)

৩৯| ০১ লা মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আপনার লেখনির স্টাইল বেশ মসৃণ। গল্পে ভাললাগা, তবে আমার মনে হয় গল্পটি বেশ কিছু চড়াই উৎরাই- এর মধ্যে দিয়ে যেতে পারত এবং আপনার সেটা তইরি করার ক্ষমতাও আছে , লেখক হিসেবে।

শুভকামনা রইল পরবর্তী গল্পের জন্যে !

০১ লা মে, ২০১৪ রাত ১০:০৬

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার গল্প যেমনি হোক, আপনার গল্পের মত এখনও হয়ে উঠতে অনেক দেরী তা কালকে "জীবনের পেয়ালায় অতিরিক্ত কয়েক চুমুক" পড়েই বুঝে ফেলেছি। :)

সবসময় সাথে থাকবেন ভাইয়া। ধন্যবাদ!

৪০| ১২ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০০

কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: ভালো লাগলো আপু
গল্পে যা ইচ্ছে মিলানো যায় কিন্তু বাস্তবতা অনেক কঠিন
:)

১৩ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হুম সেইটা!!!!!!!!!!!! :( :( :(

বাস্তবতা অনেক অনেক কঠিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.