![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২০১২ সাল
কলিংবেলের শব্দ শুনে দরজা খুলতেই দেখি ত্রপা আধা মরা একটা এলোভেরা গাছ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমার হাতে গাছটা ধরিয়ে দিয়ে চোখ মুখ কুচকে অভিযোগের ভঙ্গিতে এক নাগাড়ে বলে চলল, “দেখেছিস বিন্দু গাছটা কেমন মরে যাচ্ছে! বুয়াকে পইপই করে বলে যাই যেন গাছে পানি দেয়। অথচ পানি না দেয়াতে কি হাল হয়েছে দেখেছিস। আর আমিও তো একদম সময় পাইনা। অথচ তুই তো জানিস এলোভেরার রস ত্বক আর চুলের জন্য কি ভীষন উপকারী। তুই একটু গাছটাকে তোর কাছে রেখে যত্ন আত্মি কর নারে প্লিজ!”
সেদিন থেকে আধামরা হলুদ বাদামী পাতাওয়ালা গাছটাকে সকাল বিকেল পানি দেই।
সেদিন দেখি মামার বাসায় গিয়ে দেখি মামি প্রিয়তিকে ভীষন রকম বকছে আর প্রিয়তি মুখ নিচু করে কেঁদে চলেছে। বাসায় পরিস্থিতি বেশ উত্তপ্ত্। কি নিয়ে এত চেঁচামেচি চলছে তা জানতে যে কাউকে জিজ্ঞাসা করব তারও উপায় নেই। তবে মামির বকাবকিতে কিছুক্ষন পর বুঝলাম আসল রহস্য। প্রিয়তি টেস্ট পরীক্ষায় ইংরেজীতে ফেল করেছে। ওকে বোর্ড পরীক্ষায় নাকি বসতে দেয়া হবে না। অনেক চেষ্টা তদবীরের পর ওকে বোর্ড পরীক্ষা দেয়ানোর অনুমতি মিলল। পাশাপাশি ওকে ইংরেজী দেখিয়ে দেয়ার ভার নিলাম আমি।
প্রতিদিন আড়াই ঘন্টা করে প্রিয়তিকে ইংরেজী পড়াচ্ছি। টেন্সটা পর্যন্ত ভাল করে পারে না এই মেয়ে। নিজের মামাতো বোনের ইংরেজীতে এই করুন হাল দেখলে আমার নিজেরই কেমন হাসফাস লাগে। কে জানে ও পরীক্ষায় পাশ করে কিনা!
ছোটোবেলার বান্ধবী লামিয়ার সাথে আমার ইদানীং যোগাযোগ এক প্রকার নেই বললেই চলে। লামিয়া প্রেম করার আগেও ওর সাথে প্রতিদিন কথা হত। কিন্তু প্রেমে পড়ার পর আমি ফোন করলে হয়তো ও বিরক্তই হত। আমিও এক প্রকার অভিমান করে ওর থেকে দূরেই ছিলাম। সেদিন হঠাৎই ওর ফোন পেলাম। “বিন্দু আমার সাথে একটু দেখা করবি? তোর সাথে আমার অনেক কথা আছে”- লামিয়ার এমন আকুতি অগ্রাহ্য করতে পারলাম না। পরদিনই ওর সাথে দেখা করলাম। লামিয়ার এমন চেহারা আমি এর আগে কখনও দেখিনি। এত হাসিখুশি মেয়েটার চোখে মুখে এত কষ্ট-কষ্ট ছাপ কেন? আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম- “কিরে , কি হয়েছে তোর?”
সাথে সাথে ও কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল। ওর চার বছরের প্রেম ভেঙ্গে গিয়েছে। ওর প্রেমিক ওর সাথে ভয়াবহভাবে প্রতারণা করেছে।
সব অভিমান ভুলে লামিয়াকে সময় দেয়া শুরু করেছি। প্রতিদিন ফোনে কথা বলি, ফেসবুকে চ্যাট করি,মাঝে মাঝে দুই বান্ধবী ঘুরতে যাই। আর মাঝে মাঝে আড়চোখে খেয়াল করে দেখার চেষ্টা করি ওর ঠোঁটের কোনে সেই পুরোনো হাসির রেশটা লাগতে শুরু করেছে কিনা।
কয়েকদিন ধরেই বেশ গরম পড়েছে। বৃষ্টির কোনো খোজ পাত্তা নেই। হঠাৎ সেদিন সন্ধ্যায় এমন বাতাস শুরু হল কি বলব! বাতাসের তোরে সারা ঘরে বালি এসে ভরে গেল। দরজা জানালাগুলো ধুম-ধুম করে ধাক্কা খাচ্ছিল। আমি দৌড়ে বারান্দার দরজা বন্ধ করতে ছুটলাম। বারান্দার দরজাটা লাগানোর আগ মুহূর্তে দেখি একটা শালিক পাখি বারান্দার মেঝেতে ছটফট করছে। আমি ওটাকে হাতের মুঠোয় তুলে নিতে নিতে খেয়াল করলাম, বেচারীর ডানা ভেঙ্গে গিয়েছে। আমার হাতে পাখিটাকে দেখে মা হেসে বললেন, “বিন্দু তোর কপালে এমন ভাঙ্গাচোরা জিনিস পড়ে কেন কে জানে?”
পাখিটাকে নবজাতক শিশুর মত পরম যত্নে বাচিয়ে তোলার চেষ্টা করছি। এ যাত্রায় বেচে গেলেও আকাশে ওড়ার মত ক্ষমতা হয়তো আর থাকবেনা ওর।
২০১৩ সাল
এলোভেরা গাছটা কি যে সুন্দর করে বেড়ে উঠেছে। সকালের রোদ বারান্দায় এসে পড়লে এলোভেরা পাতার ছোটো ছোটো কাটাগুলো সোনালী-রূপালী আলোয় ঝিলমিল করে। ঘুম ভেঙ্গেই মন ভালো করার জন্য এর চেয়ে সুন্দর দৃশ্যের দরকার আছে বলে মনে হয় না।
এরই ভিতর একদিন ত্রপা এসে আবার সেই আগের মত ছটফটে কন্ঠে বলে-“দেখেছিস আমার চুলের কি হাল হয়েছে? এলোভেরার রস যদি লাগানো যেত তাহলে আর এমন হত না। কইরে দেখি এলোভেরা গাছটার কি অবস্থা?”
ত্রপাকে বারান্দায় নিয়ে যেতেই ওর চোখদুটো চকচক করে উঠল। তাড়াতাড়ি ড্রাইভারকে উপরে ডেকে টবসহ গাছটা নিয়ে গেল। গাছটা যে স্থানে ছিল ওখানের মেঝেতে বহু পুরোনো জল আর মাটি শক্ত হয়ে লেগে আছে। আমি একটা কাপড় ভিজিয়ে এনে ডলে ডলে মাটিটা উঠানোর চেষ্টা করি। সবটা ওঠাতে পারিনা। কিছুটা মাটির দাগ লেগে থাকে মেঝেতে।
কয়েকদিন ধরেই প্রিয়তি নাওয়া খাওয়া বন্ধ করে শুধু জায়নামাযের পাটিতে বসে থাকে। ওকে শত চেষ্টা করেও খাওয়ানো যায় না। বেচারী দুশ্চিন্তা দেখে আমার নিজের এসএসসি পরীক্ষার কথা মনে পড়ে গেল। আমার নিজেরও প্রিয়তির জন্য খুব চিন্তা হচ্ছে। শেষদিকে ও এত পরিশ্রম করেছে! অবশেষে প্রিয়তির রেজাল্ট আসলো। যে মেয়ে টেস্টে ফেল করেছে সে নাটকীয় ভাবে এ প্লাস পেয়ে বসে আছে। ও রেজাল্ট পেয়েই আমাকে জড়িয়ে ধরে লাফাতে শুরু করলো। আমার যে কি হল জানিনা। আমি নিজেও এমন ভাবে প্রিয়তির সাথে হৈ-হুল্লোর শুরু করলাম যেন আসলে প্রিয়তির না। আমারই রেজাল্ট দিয়েছে!
লামিয়ার সাথে গত কয়েক মাস সেই ছোট্টবেলার মত হেসেখেলে পার করেছি। একদিন ও জানালো, ওকে পাত্রপক্ষ দেখতে এসেছিল। পাত্র অস্ট্রেলিয়ার কোন একটা ইউনিভারসিটির শিক্ষক । ওকে পছন্দও করেছে। এরপর কোনো এক শুভদিনে লামিয়ার বিয়ে হয়ে যায়। বউয়ের সাজে ওকে মনে হচ্ছিল আকাশ থেকে ভুল করে নেমে আসা কোনো পরী। সব মিলিয়ে আমার মনে হল- লামিয়ার জীবনটা যেন রূপকথার কোন রাজকন্যার জীবনে পরিণত হয়েছে যার অতীত কেটেছে ভীষন দুঃখে আর সামনের ভবিষ্যতের দিনগুলো “অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল”-এমন পরিণতি পেয়েছে। বিয়ের পরপরই স্বামীর সাথে অস্ট্রেলিয়া বাসা বাধল। যাওয়ার আগে আমার গলা জড়িয়ে ধরে কাদল খুব করে। আমি তখন শুধু বলতে চেয়েছি, “লামিয়া তুই ভাল থাকিস!” কিন্তু আমার গলার কাছে একটা কান্নার দমক এত বিশ্রীভাবে আটকে গেল যে আর সে কথাটা বলা হল না।
পাখিটা সুস্থ্ হয়ে গিয়েছে। ইদানীং ওর ডানা ঝাপটানো দেখে হা করে তাকিয়ে থাকি। পাখিটার ডানা ঝাপটানো দেখলে মনে হয় যেন কোনো যুদ্ধজয়ী রাজা!
২০১৪
প্রতিটা সকালে উঠে আমি অভ্যাসমত বারান্দাতে গিয়ে দাড়াই। যে জায়গাটায় এলোভেরা গাছটা ছিল সেখানটায় চোখ পড়ে যায় নিজের অগোচরেই। একসময়ের ঠেকায় পরে করা কাজটা আমার যখন অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল, তখন সেটা থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছি।
প্রিয়তি কলেজে উঠেছে। নতুন মোবাইল পেয়েছে। মাঝে মাঝে ওকে ফোন দিলে ওর দারুন ব্যবস্থার ফিরিস্তি শুনতে হয়। মাত্র এক বছরে একটা মানুষ কত বড় হয়ে যায়-ভাবতেই অবাক লাগে!
লামিয়া সংসার নিয়ে ভীষন ব্যস্ত!ঘরে নতুন অতিথি আসবে। লামিয়া কি এর আগে কখনও এতটা সুখে থেকেছে?
একদিন সকালে খাঁচাটা খুলে পাখিটাকে বের করে আনলাম। পাখিটা কিছুক্ষন ইতস্তত পায়ে বারান্দার এদিক ওদিক হাটল। তারপর একসময় ডানা মেলে উড়ে চলে গেল। একবারও পিছনে ফিরে তাকালো না। কি অদ্ভুত! এত স্বার্থপরতা ও কই শিখেছে?
আজকাল আমার অখন্ড অবসর। কোনো কাজ নেই। কোনো এক অজানা কারণে আমার শরীরটা একটু একটু করে নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। ডাক্তার কোনো কারণ খুজে পায়নি।দিনের পুরোটা সময় এখন আমাকে একা থাকতে হয়। কেউ কোথাও নেই! আমি ভীষন রকম একা। আমার ভয়াবহ নিঃস্ব লাগে!!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: নারে ভাই, আমি এই নায়িকার মত এত স্নেহ-ভালোবাসা ধারণ করি না।
এটা নিতান্তই মস্তিষ্ক প্রসূত!
অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য!!!!!!
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫১
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: সুন্দর আপু ২৫দিন পর নতুন লিখা
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: নারে ভাই, গত তিন তারিখেও একটা লেখা পোস্ট করেছিলাম।
যাই হোক, আপনাকে প্রতিটা লেখাতেই সাথে পাচ্ছি। ধন্যবাদ ভাই!
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
বোকা_মন বলেছেন: দিনশেষে আমরা সবাই একা। সবাই স্বার্থপর।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হয়তো!!!! হতে পারে!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ!
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালোই।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: শুধু ভালোই? আরেকটু বেশী কইরা কওয়া যাইতো না ভাই?
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১১
রাব্বী সৃজন বলেছেন: পরথম পিলাস
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০০
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!!!
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জীবনের এমন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনুভূতিগুলো কখনও খুব মধুর হয় আবার কখনও উদাস করে তোলে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: একলা সময়ের এক মাত্র সঙ্গী ঐ স্মৃতিগুলোই!!!!!!!!!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই।
৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সিম্পল, সুন্দর ||
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকিউ ইমরাজ!
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৪
চটপট ক বলেছেন: বোকা_মন বলেছেন: দিনশেষে আমরা সবাই একা। সবাই স্বার্থপর।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হয়তো তিনি তার নিজস্ব চেতনা থেকে বলেছেন। সব ক্ষেত্রে তা নাও ঘটতে পারে!
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো থেকো ভাইয়া।
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৪
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের নায়িকা তো দূর্লভ কষ্টি পাথর, সব ভাঙাচোরা জিনিস তার সংস্পর্শে প্রাণ ফিরে পায় ।
আর এই নায়িকার প্রতি লেখিকার এমন অবিচার কি সহ্য হয়! তার হাতে প্রাণ পেয়ে সবাই উড়ে যায় নিজের জীবনে, আর নায়িকা শেষে একা পড়ে থাকে..
হাহাহা, মজা করে লিখলাম । গল্প ভালো লেগেছে খুব ।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমি তো তাই বলি যে মামুন ভাই কেন এখনও পোস্টে আসেনা!!!!!
এইসব নায়িকা আসলে গল্প উপন্যাসেই হয়। বাস্তবে এদের অস্তিত্ব নাই দেখে একা করে দিছি।
অনেক ধন্যবাদ ভাই কমেন্ট করা জন্য।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৪
বোকা_মন বলেছেন: শুঁটকি মাছের ব্লগ পুস্টানোর আগেই নির্বাচিত পোস্টে চইলা যায় বেশ দামী শুঁটকি মনে হইতাছে
২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: পোস্ট নির্বাচিত হওয়া নিয়ে চিন্তা করি না। আপনাদের ভালো লাগছে কিনা সেটা নিয়েই মাথা ঘামাই।
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৫
শান্তির দেবদূত বলেছেন: টুকরো টুকরো ঘটনা দিয়ে সুন্দর করে একটা গল্প ফেঁদেছেন, মোটামুটি লেগেছে।
গল্পের গাথুনী হালকা দূর্বল লেগেছে, মানে ঘটনাগুলোর যোগসুত্রগুলি একটু স্থুল হয়ে গেছে আমার মতে। তবে উপস্থাপনা সুন্দর হয়েছে, সাবলিল লেখা যথারীতি।
শেষে এসে তো আবার মন খারাপ করে দিলেন, এমন ভালো একজন মানুষ কেন নিরবে নিভৃতে নিঃশেষ হয়ে যাবে
চালিয়ে যান, শুভেচ্ছা রইল।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমি আমার লেখার পাঠক হিসাবে যাদের বেশ পছন্দ করি, তাদের মধ্যে আপনি অন্যতম। আপনার এই সহজভাবে লেখার খুতটা ধরিয়ে দেয়া আমার আসলেই ভালো লাগে।
আশা করি ভবিষ্যতেও এমনটা পাবো। লেখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দেবদূত ভাই। ভালো থাকবেন।
১২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
বোকামানুষ বলেছেন: গল্পটা পড়ে ভাল লাগলো যদিও মন খারাপ হল
বাস্তবে এমন মানুষ নেই তা কিন্তু না হয়তো সংখ্যায় অনেক কম তবে আছে
হয়তো একদম গল্পের মতো হয় না কিন্তু আছে তবে যারা অন্য সবার খুব কেয়ার করে তারা একাই হয় এটা সত্যি কথা কারণ সবাই তাদের কাছ থেকে পেয়ে অভ্যস্ত তাদেরও যে কেয়ার দরকার হয় এটা কেও ভাবে না
অন্য সবার একাকীত্বের সঙ্গী হয় কিন্তু তারা নিজেরা যে কতো একা
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনার কথাটা আসলে সত্য। আমরা যাদের ভালোবাসা পেয়ে অভ্যস্ত তাদের ব্যাপারে আমাদের ধারনা হল- তারা একপুকুর ভালোবাসায় ডুবে আছে বলেই আমাদের এভাবে ভালোবাসতে পারে। কিন্তু ব্যাপারটা হয়তো অনেক ক্ষেত্রেই ভুল। প্রকৃত পক্ষে তাদের বসবাস হয়তো ভালোবাসাহীন কোনো মরুভূমিতে।
ভালো থাকবেন বোকামানুষ।
১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫১
হিমালয় হিমু বলেছেন: খুব কাছ থেকে ধারণ করা.ভাল লাগ্ল
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ হিমালয় হিমু!!!!!!!!!!!!
১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ভালো লিখছেন অনেক । শুভেচ্ছা ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকু থ্যাকু!!!!!!!!!!!!!!
ভালো থাকা হোক!
১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: mamu 3rd +++
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ওরে মামু!!!!!!!!!!!!
থ্যাংকিউ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৯
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: ভাল্লাগছে!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকিউ!!!!!!!!
( আপনার নাম আর প্রোফাইলের ছবিটা আমার নাম আর ছবির মতই আউলা ঝাউলা!
)
ভালো থাইকেন।
১৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২৯
আজাইরা পঁ্যাচাল বলেছেন: ভাল লেগেছে ভীষণ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ আজাইরা প্যাচাল!!!!!!
১৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
ঘটনাগুলোর যোগসুত্রগুলি একটু স্থুল হয়ে গেছে আমার মতে। তবে উপস্থাপনা সুন্দর হয়েছে, সাবলিল লেখা যথারীতি।
শান্তির দেবদুত ভাই এর মত আমারও কিছুটা তাই মনে হয়েছে। গল্পের শুরুটা বেশ ভালো লেগেছে কিন্তু মাঝখানের দৃশ্যপটের ট্রাঞ্জেকশনগুলো আরো কিছুটা গোছানো হলে গল্পটা খুবই ভালো লাগত। শেষটায় এসে মন খারাপের এন্ডিং দিলেন! মনটা খারাপ হয়ে গেল।
আশা করি সামনে আরো চমৎকার গল্প পাবো। অনেক শুভেচ্ছা এবং শুভ কামনা রইল।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ইদানীং কেমন জানি গা ছাড়া ভাব আসছে! মাথা খাটায়ে কিছু বের করতে ইচ্ছা করে না। এই কারণেই মনে হয় গল্পগুলা এমন হয়!!!!!
থ্যাংকু কা_ভা ভাই!!!!!! ভালো থাকিয়েন।
১৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:২২
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো।
কাহিনী খুব সুক্ষভাবে আমার জীবনের সাথে মিলে যায়।
বিষয়টা দুঃখজনক।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু!!!!!!!!!!
সব কষ্টগুলো লুকিয়ে সবসময় হাসিমুখে থাকবেন।
২০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:২২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: বেশ! মনে হচ্ছে
আপাতত চোখ বুলিয়ে রেখে দিতে হচ্ছে
পরে এসে পড়বো চেখে চেখে
সে অবধি শুভকামনা
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: পরে আসবেন কিন্তু!
২১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৬:৫৯
বৃতি বলেছেন: ভাল লাগলো তিন এপিসোডের গল্প
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বৃতি আপু!!!!!!!!!!!!!!!
২২| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
আজীব ০০৭ বলেছেন: চমৎকার লিখা।
+++
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আজীব!!!!!!!
২৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর লেখা !
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকু অয়ন বাবা!!!!!
২৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
ফা হিম বলেছেন: সময়ে সবকিছু কেমন বদলে যায়!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ্যা এটাই বাস্তবতা!!!!!!!
২৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৫
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: আপু গল্প অনেক সুন্দর হইসে, নায়িকাটা কত্ত যত্ন করে সবার
আচ্ছা নায়কেরা এরকম হয়না???
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: নায়কেরা এমন হইলে আর তো চিন্তাই থাকত নারে বোন!
২৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪
আম্মানসুরা বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের নায়িকা তো দূর্লভ কষ্টি পাথর, সব ভাঙাচোরা জিনিস তার সংস্পর্শে প্রাণ ফিরে পায় ।
আর এই নায়িকার প্রতি লেখিকার এমন অবিচার কি সহ্য হয়! তার হাতে প্রাণ পেয়ে সবাই উড়ে যায় নিজের জীবনে, আর নায়িকা শেষে একা পড়ে থাকে..
হাহাহা, মজা করে লিখলাম । গল্প ভালো লেগেছে খুব ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
থ্যাংকিউ বোন। ভালো থাইকো।
২৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মাঝে মাঝে তুই বান্ধবী ঘুরতে যাই
ছোট্ট গল্পে একাকীত্বের সুরটা বেজেছে চমৎকার প্রিয় বিষাদে। ভাল হয়েছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনার কাছ থেকে বোধহয় চিরকালই প্রশংসা পাবো!!! অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রফেসর!
২৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০১
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভালো লাগছে। জীবনে তিনটা অধ্যায় ফুটে উঠেছে। শেষের দিকে এসে মেয়েটার জন্য কেন জানি খুব মায়া লাগলো! শেষের দিকে কিছুটা রহস্যও করছেন যেটা পাঠকের মনে প্রশ্ন জাগাবে মেয়েটার কি কোন বড় ধরনের রোগ হল।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মাসুম ভাই। ইদানীং কি ব্লগে একটু কম আসতেছেন?
যাই হোক, ভুল গুলা ঠিক করে ফেলছি!!!!!!
২৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
সাধারন এক মেয়ে বলেছেন: গল্প ভাল্লাগসে
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু!!!!!
৩০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: গল্প ভাল লাগল ৷
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: কত সাবলীল ভাবে গল্প লিখতে পারেন ! খুব ভালো লেগেছে !
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকিউ নাতি!!!!!!
৩২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৩৭
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আপনার লেখা এই প্রথম পড়লাম। তাই বলতে পারছি না লেখা আগের থেকে ভালো না খারাপ হয়েছে!
মনে হলো রোজনামচা পড়লাম! আপনার লেখা সাবলীল তাই বিরক্তি আসে নাই।
শুভেচ্ছা
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনে আমার লেখা না পড়লেও আমি আপনার লেখা পড়ছি!!!!!!!!!!!
ভালো থাইকেন ভাই!
৩৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পাখিটা সুস্থ্ হয়ে গিয়েছে। ইদানীং ওর ডানা ঝাপটানো দেখে হা করে তাকিয়ে থাকি। পাখিটার ডানা ঝাপটানো দেখলে মনে হয় যেন কোনো যুদ্ধজয়ী রাজা-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
একদিন সকালে খাঁচাটা খুলে পাখিটাকে বের করে আনলাম। পাখিটা কিছুক্ষন ইতস্তত পায়ে বারান্দার এদিক ওদিক হাটল। তারপর একসময় ডানা মেলে উড়ে চলে গেল। একবারও পিছনে ফিরে তাকালো না। কি অদ্ভুত! এত স্বার্থপরতা ও কই শিখেছে?
সুখী হউয়ার শর্ত বুঝি এই স্বার্থপরতাই , তাই লামিয়াও রুপকথার রাজকন্যা ।
শুঁটকী মাছের গল্পের নায়িকা সুখি কিনা জানি না তবে তৃপ্ত
মাছেরাও দেখি ভালো গল্প লেখে !!
+ + +
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:১৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: মাছেরাও দেখি ভালো গল্প লেখে !!
হাহাহহাহা। আপনার মন্তব্যটা দেখে আসলেই খুশি হয়েছি আপু। জানিনা সামান্য জ্ঞান নিয়ে কতটা মান সম্পন্ন লেখা লিখি। তবে আপনাদের এমন মন্তব্য সত্যিই অনুপ্রেরণা দেয় আপু!
ভালো থাকবেন।
৩৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৮
অবাকবিস্ময়২০০০ বলেছেন: বিস্মিত ।। এতো ভালো ক্যামনে লেখে ??
ঈর্ষা হচ্ছে
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ওরে বাবা! এত প্রসংশা শুনলে তো লজ্জা লাগে ভাই!!!!!! :!> :#> :!>
ধন্যবাদ। ভালো থাইকেন।
৩৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
সাসুম বলেছেন: আমরা সবাই এরকম , প্রয়োজন শেষ হলে ছুড়ে ফেলি এক সময়ের প্রিয় জিনিষটাকে ।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ্যা স্বার্থপরতা আমাদের আদিম অভ্যাস গুলোর একটি
৩৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই!
৩৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগল।
প্লাসের চাক্কা দেখি ঘুরতেই আছে, না পাইলে কইলাম আমার কুনো দোষ নাই
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সব প্লাসের কৃতিত্ব আপনাদের। আপনারা গল্প পইড়া প্লাস না দিলে প্লাস কি পাইতাম?
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাইকেন।
৩৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫১
আপেক্ষিক বলেছেন: আহ গল্পটা খুব ইমোশন দিয়ে লেখা হইসে।লেখিকা তার দৈনন্দিন জীবনপ্রবাহ ও ভবিষ্যৎ নিয়া খুব চিন্তিত বোঝা যাচ্ছে। আশেপাশের মানুষগুলোর রুপ তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। নায়িকার পরিণতি ভাল লাগে নাই।তার আর ভাল কিছু পাওয়া উচিৎ ছিল।সে আরো ভাল ডিসার্ভ করে। ধন্যবাদ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাহাহাহ!!!!!!!!!!
লেখিকার সাথে এই গল্পের নায়িকার মিল না খোজাই বরং ভালো!!
ধন্যবাদ আপেক্ষিক!!!!
৩৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: গল্পখানা আরও দীর্ঘ হলে ভালো হতো , আরও মজবুত হতো ভিত্তিটা । ভালো লেগেছে যদিও । ++++++
ভালো থাকুন সবসময় ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আদনান ভাই, আপনি তো জানেন বেশী বড় গল্প লিখতে আমার কি পরিমাণ আলসেমী লাগে।
অবশেষ আপনার কমেন্ট পেয়ে খুশি লাগছে। ধন্যবাদ ভাই।
৪০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫২
আরজু পনি বলেছেন:
আবেগ নিয়ন্ত্রণের মহড়া চলছে, তাই সবটা বলছি না ...
তবে খুব ভালো লেগেছে সেটা শুধু জানালাম ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমিও গত কয়েকমাস ধরে এই মহড়া চালাচ্ছি!!!!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু গল্পটা পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
৪১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
ইমিনা বলেছেন: ভালোলাগাটুকু জানিয়ে গেলাম আর সেই সাথে অনেক অনেক শুভকামনা
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ইমিনা আপু, এই প্রথম আমার পোস্টে কমেন্ট করলে!!!!!!
থ্যাংকিউ সো মাচ আপু!
৪২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৭
ইমিনা বলেছেন: উহু, ভুল বললে আপু, এর পূর্বে কিন্তু তোমার একটা ফান পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম। আমি আবার ফানপোস্টের খুব ভক্ত কিনা !
...
তবে থ্যাঙ্কু টা অনেক বেশী ভালো লাগলো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ওহ তাইলে সরি বস!!!!!!!!
৪৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে যদিও, গল্পের শেষের বিষণ্ণ সুরটা খুব মন খারাপ করা ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু গল্পটা পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
৪৪| ০১ লা মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
মশিকুর বলেছেন:
যারা এভাবে নিজকে অন্যের জন্য উজার করে দেয়, তাঁরা কিন্তু চরম অহংকারী হয়। এই অহংকার অবশ্য পতন ডেকে আনে না। তবে একাকীত্ব ডেকে আনে। যে খুব নিষ্ঠার সাথে কাজ করে তাকে সবাই সাধারন ভাবে, আর কেউ ছলচাতুরী করলে তাকে সবাই আলাদা গুরুত্ব দেয়। তবে দিন শেষে মানুষ একাই
০১ লা মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: নিজেকে যারা উজার করে দেয় তারা আসলেই অহংকারী হয় কিনা জানিনা। তবে অহংকার একটা প্রাকটিসের মত। অভ্যাস থাকলেই ওটাকে প্রশমিত করা যায়।
আর একাকীত্ব! হ্যা সব একটা সময় আমরা সবাই একা। এটা অবশ্য প্রকৃতিরই নিয়ম। তাইনা?
৪৫| ০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩২
সাদা আকাশ বলেছেন: গল্পের শুরুটা এক রকম ছিল মাঝে অন্যরকম আর শেষে সব কিছুর পরিসমাপ্তির কথাই আসছিল। কিন্তু তাই বলে এভাবে একাকী জীবনে পরিসমাপ্তির কথা বলে যাবে তা ধারণা করতে পারি নি।
গল্পটা ভালো লেগেছে। শুভ কামনা আপনার জন্যে।
০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:১৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আসলে দিনশেষে তো আমরা সবাইই একা!!!!! এটাই তো নিয়ম । তাইনা???
লেখা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ!
৪৬| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:১৪
চানাচুর বলেছেন: অনেক ভালো হয়েছে ব্রো
০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:১৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকু ব্রোওওওওওওওওওওওওও!!!!!
৪৭| ১৪ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: গল্প ভালো লাগলো।
এমন কেন হয় জানি না। কিন্তু হয়। কিছু মানুষ কাউকেই ধরে রাখতে পারে না।
১৪ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হয়তো মানুষগুলোর নিয়তিই তাদের কিছু ধরে রাখার সুযোগ দেয় না।
গল্পটা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রায়ান ভাই।
৪৮| ১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:২৭
*অর্জুন* বলেছেন: বাহ.. বেশ ভালো...
১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ!
৪৯| ১৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কি অদ্ভুত! এত স্বার্থপরতা ও কই শিখেছে? এই লাইনটা সহজ কথায় কি সুন্দর প্রকাশ!
বহুদিন পরে আপনার ব্লগে এলাম। গল্পটাও ভালো লাগলো। এটা বাড়তি পাওনা
২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনার মত লেখিকার কাছ থেকে এই কমপ্লিমেন্টটা আসলেই এনকারেজিং আপু! থ্যাংকিউ |
৫০| ১৮ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: খুব সুন্দর +++
মন ছুঁয়ে গেল প্রতিটি ঘটনা
শুভ কামনা
২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাসেল ভাই!!!!!!!!!!!!!!
৫১| ২০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সুন্দর গল্প। মানুষের মত পাখিও যে স্বার্থপর হয় জানতাম না
২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৩১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: প্রতিটা প্রানীই মনে হয় স্বার্থপর!!!!!
অনেক দিন পর আমার পোস্টে আসলেন ভাই!
৫২| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:২৮
মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: যদিও গল্পের প্লাটফর্ম ভাল লাগেনি তথাপি গল্পটা পড়তে আমার খুব ভাল লাগছিলো। মনে হচ্চছিল যেন এই গল্পের কাহানি যেন শেষ না হয়, কিন্তু আপনি হটাত করে এসেই আমার ভাললাগার মাথায় পানি ঢেলে দিলেন। খুব ইমশনাল একটা গল্প। আমার মনে হচ্ছিল এই গল্পের সাথে আপনার জীবনের কোন যোগসূত্র আছে? সত্যিই কি আছে?
২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: দেখুন রেজা, আসলে আমরা কোনো মানুষই শত ভাগ নিঃস্বার্থ না। খুব কাছের মানুষ না হলে এমন কাউকে আপনি পাবেন না যে নিজের ক্ষতি মেনে নিয়ে আপনাকে সাহায্য করবে। সেই হিসেবে এটা কেবলই গল্প। এর সাথে আমার জীবনের যোগসূত্র যদি আদৌ থাকে তবে সেটা সামান্যই।
আপনার কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। আমার ব্লগে আবার আমন্ত্রণ রইল!
৫৩| ২৪ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: শুঁটকি মাছ; তাহলে ভাই অনেক বেশি সরি। আমি আসলে গল্পটা পড়ার পর শুধুমাত্র প্রেডিকশন করেছি। আমি একটা বিষয় জানি কোন গল্প যখন আমরা লিখি তাতেই নিজের ইল্ভল্ভনেস না থাকলে গল্পটা সাবলীল হয়ে ওঠেনা। আমি অনেকদিন আগে একটা নিজের জীবনের কাহিনী দিয়ে গল্প লিখেছিলাম চাইলে আপনি পড়ে দেখতে পারেন। যদিও আমি ভাষা জ্ঞান সম্পরকে খুবই কাচা,
নিশিগন্ধার অবগাহনে
০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
৫৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৪
ইভার নীল বলেছেন: হু...।
০৭ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হু মানে কি?
৫৫| ০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:৪২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: পোস্টে কেন ব্লগেই অনেক দিন পর আসলাম। তাও আসি, আপনার তো দেখাই নেই
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমিও তো যাই!!!!!!!
৫৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
প্রারম্ভে ডায়েরীর মতো পড়ছিলাম।
দৃশ্যপট গুলো ভাসছিল চোখের সামনে। তাতে গল্প মিশে ছিল।
এরপর জীবন তারপর বাস্তবতা
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অরুদ্ধ সকাল অনেক দিন পর আপনাকে পেলাম। ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
৫৭| ১০ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৫
বিজন রয় বলেছেন: ফিরে আসুন, নতুন পোস্ট দিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: চমৎকার লিখা।এটা কি আপনার জীবন থেকে নেয়া?