![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য ও সুন্দরের পক্ষে আমি। সত্য-ই সুন্দর, সুন্দর-ই স্বপ্ন, স্বপ্ন-ই জীবন। ফেইসবুকে আমি http://www.facebook.com/fmjewel
আজ আমি আপনাদের সামনে পদার্থ বিজ্ঞানে আলোক পর্দা প্রথার কিছু বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করব। চলুন তা হলে শুরু করা যাক...
আল্লাহ বলেন "আমি প্রত্যেক বস্তু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমারা হৃদয়ঙ্গম করতে পার "(সূরা জারিয়া :৪৯)
তাই পজেটিভ ও নেগেটিভ ছাড়া কোন বস্তুই কল্পনা করা যায় না। বিদ্যুৎ এর ক্ষেত্রও আমরা তাই দেখতে পাই পজেটিভ ও নেগেটিভ তার একত্রিত না হলে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় না। যে কোন পদার্থের পরমাণু মূলত পজিটিভ প্রোটন ও নেগেটিভ ইলেকট্রনের সমষ্টি। এরা পরষ্পরের প্রতি আকর্ষিত হয়, মানুষও তাই। স্বাভাবিকভাবেই নর ও নারী (যা পজিটিভ ও নেগেটিভ) পরষ্পর দর্শনে যৌন আকর্ষণ সৃষ্টি হয় না -এ কথা মানুষ অস্বীকার করলেও পদার্থ বিজ্ঞান তা কিছুতেই মেনে নিতে পারে না। একমাত্র পর্দা প্রথার মাধ্যমেই যৌন আকর্ষণ মূলক দৃষ্টি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।ফটোগ্রাফার্সগণ ছবি উঠানোর জন্য কনভেক্স লেন্স এর সাহায্যে প্রতিবিম্বের সৃষ্টি করে নেগেটিভ ছবির আবির্ভাব ঘটান। এর পর তা বিশেষ পদ্ধতিতে পজিটিভ ছবির রূপ নেয়। আমাদের চোখের ভিতর রয়েছে কনভেক্স নামক লেন্স যার ফলে আমরা আমাদের বিশেষ দৃষ্টিকে ইচ্ছে করলে স্পষ্ট দৃশ্যের মত দেখতে পারি। তাই স্বাভাবিক ভাবে পর্দাহীন মেয়ের প্রতি অনেকেই লোলুপ দৃষ্টিতে তাকাতে দেখা যায়।
পদার্থ বিজ্ঞানে আলোর প্রতিফলন (Reflection of light) বলতে একটা ব্যপার আছে। এর ক্রিয়া যে কত সুক্ষ্ম এবং অন্তর্ভেদী, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। মানব দেহ হচ্ছে কত গুলো call বা কোষের সমন্বয়। মেয়েদের শরীরের কোষগুলো সাধারণত দুর্বল। গর্ভধারণকালে এগুলো অত্যান্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে পুরুষ শরীরের প্রতিফলন -ক্রিয়া রোধ করার ক্রিয়াশক্তি একেবারে হারিয়ে ফেলে। এর ফলে গর্ভাবস্থায় পর -পুরুষের দৃষ্টি নিক্ষেপর ফলে প্রতিফলন আলোক রশ্মি গর্ভস্থ ভ্রুণের গঠন (Configuration) বিকৃত করতে পারে। এই জন্যই কোন কোন সময় দেখাযায় স্বামী স্ত্রী উভয়েই ধার্মিক, চরিত্রবান -চরিত্রবতী হওয়া সত্ত্বেও তাদের সন্তান বক -ধার্মিক দুশ্চরিত্রবান কিংবা অন্য পুরুষের চেহারার মত হয়। তবে সর্বক্ষেত্রে এই ব্যপারটি যে ঘটবে তা নিশ্চিত বলা কঠিন কারণ জ্বীনের বংশগত ব্যপার বলে একটি কথা আছে!
শক্তির অবিনশ্বরতা (Conservation of energy) সূত্রে আমরা জানি -পৃথিবীর কোন শক্তি বা বস্তুরই বিনাশ নেই। শুধু রূপান্তর হয় মাত্র, বস্তু শক্তির একটা ফসল। চিন্তারও বিনাশ নেই। কুচিন্তা মানুষের মনের অজান্তেই জমা বাঁধতে থাকে। ফলে মন অজান্তেই সচেতন মনের অন্তরালে থেকে মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। মাঝি যেমন নৌকাকে নিয়ন্ত্রণ করে অবচেতন মনও তেমনি মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করে। অবশেষে কুচিন্তা ভাবনা মানুষের শরীরের কোষ গুলোকে বিকৃত ও বিষাক্ত করে। আর তাই ইসলামও পর্দা প্রথার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছে।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন:
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: পর্দাই যদি সমাধান হয়, তাইলে পুরুষেরা বোরখা পিন্দলে সমস্যা কি? বেপর্দা নারী দেখলে তোমার ঈমান খাড়ায়া যায়, মানে তোমার সমস্যা হয়। তোমার সমস্যা তুমি নিজে সমাধান কর, নিজে বোরখা পিন্দ। তোমার সমস্যার লাইগা গোটা দুনিয়ার সব মাইয়া মানুষ বোরখা পইরা বইসা থাকবো, না? মামা বাড়ির আব্দার। বেশী সমস্যা হইলে ঐটা কাইটা ফালাও, আর সমস্যা হইবো না।
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
কলাবাগান১ বলেছেন: মেয়েদের 'call'/কোষ দুর্বল ... হায়রে সাইন্স... আপনাকে তো এই আবিস্কারের জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া দরকার।
পর্দাই যদি সমাধান হয়, তাইলে পুরুষেরা বোরখা পিন্দলে সমস্যা কি?
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
নাছির84 বলেছেন: দুই পক্ষ বিবেচনা করে লিখতে চেষ্টা করেন
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
আশিক মাসুম বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: মেয়েদের 'call'/কোষ দুর্বল ... হায়রে সাইন্স... আপনাকে তো এই আবিস্কারের জন্য নোবেল পুরস্কার দেওয়া দরকার।
পর্দাই যদি সমাধান হয়, তাইলে পুরুষেরা বোরখা পিন্দলে সমস্যা কি?
৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
সাজু কাজী বলেছেন:
৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
ব্লগার রাইয়ান বলেছেন: ঠোঁট কাটা বন্ধু সম্পর্কে জানতে হলে পড়ুন
একজন ঠোঁট কাটা জন্তু
Click This Link
৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৭
ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: ব্লগার রাইয়ানকে বলছি: তোর দুলাভাই লাল জামা পড়ে বইলা কি লাল জামা পরা যে কাউরে দেখলেই দুলাভাই ডাকবি? কইত্তে যে এইসব ছাগল আসে ব্লগে।
১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
নতুন বলেছেন: আমাদের চোখের ভিতর রয়েছে কনভেক্স নামক লেন্স যার ফলে আমরা আমাদের বিশেষ দৃষ্টিকে ইচ্ছে করলে স্পষ্ট দৃশ্যের মত দেখতে পারি। তাই স্বাভাবিক ভাবে পর্দাহীন মেয়ের প্রতি অনেকেই লোলুপ দৃষ্টিতে তাকাতে দেখা যায়।
এর ক্রিয়া যে কত সুক্ষ্ম এবং অন্তর্ভেদী, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। মানব দেহ হচ্ছে কত গুলো call বা কোষের সমন্বয়। মেয়েদের শরীরের কোষগুলো সাধারণত দুর্বল। গর্ভধারণকালে এগুলো অত্যান্ত দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে পুরুষ শরীরের প্রতিফলন -ক্রিয়া রোধ করার ক্রিয়াশক্তি একেবারে হারিয়ে ফেলে। এর ফলে গর্ভাবস্থায় পর -পুরুষের দৃষ্টি নিক্ষেপর ফলে প্রতিফলন আলোক রশ্মি গর্ভস্থ ভ্রুণের গঠন (Configuration) বিকৃত করতে পারে। এই জন্যই কোন কোন সময় দেখাযায় স্বামী স্ত্রী উভয়েই ধার্মিক, চরিত্রবান -চরিত্রবতী হওয়া সত্ত্বেও তাদের সন্তান বক -ধার্মিক দুশ্চরিত্রবান কিংবা অন্য পুরুষের চেহারার মত হয়।
এই সব কোথায় পাইলেন... এই আবিস্কারের জন্য... আপনাকে নোবেল দেওয়া উচিত....
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: