![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য ও সুন্দরের পক্ষে আমি। সত্য-ই সুন্দর, সুন্দর-ই স্বপ্ন, স্বপ্ন-ই জীবন। ফেইসবুকে আমি http://www.facebook.com/fmjewel
হে মুসলিম যুবক!! অশ্রুসিক্ত নয়নে তোমার
প্রতি কিছু কথা.........
ইতিহাসের সবচেয়ে ক্রান্তিলগ্নের(Critical
moment) মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বর্তমান মুসলিম
উম্মাহ। আজ পৃথিবীর এমন একটিও ছোট্ট
ভূখণ্ডও নেই যেখানে ইসলাম ও মুসলিমদের
বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে না। আজ
পৃথিবীর প্রতিটা ভূখণ্ডেই ইসলাম ও
মুসলিমরা আক্রান্ত। এমনকি নিজ ভূখণ্ডেও
মুসলিমরা পরবাসী হয়ে যাচ্ছে,
তাঁদেরকে পরবাসী বানানো হচ্ছে। ইসলাম ও
মুসলিমদের বিরুদ্ধে এইসব ষড়যন্ত্রের নেতৃত্ব
দিচ্ছে কাফের-মুশরিকরা এবং তাঁদের
সেবা দোসর হয়ে কাজ করছে মুসলিম
নামধারী স্থানীয় কিছু মুনাফেক যদিও
তারা মাঝে মাঝে নামাজ পড়ে, রোজা রাখে,
হজ্জ করে, উমরা করে, ঈদ করে, লোক
দেখানো কুরবানি করে। তারা এইসব লোক
দেখানো নামাজ রোজা করে শুধুমাত্র
মুসলিমদের ধোঁকা দেয়ার জন্যে। তারা সরল
প্রাণ জ্ঞানহীন মুসলিমদের
সাথে প্রতারণা করছে। তাঁদের অন্তরের
প্রতিটা পরতে পরতে রয়েছে ইসলাম ও প্রকৃত
মুসলিমদের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ।
আমরা ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এক
অধ্যায়ে বসবাস করছি কিন্তু এই
বিষয়টা আমরা কখনোই
উপলব্ধি করতে পারছিনা শুধুমাত্র জ্ঞানের
অভাবে, জ্ঞানের ক্ষেত্রে অন্যের উপর
নির্ভরশীলতার কারণে। আমরা এমন এক
সময়ে উপনীত হয়েছি যেখানে সত্য আর
মিথ্যা সুস্পষ্ট, যেখানে ইসলাম ও কুফরের
মধ্যে সীমারেখা সুস্পষ্ট, যেখানে চলছে সত্য
মিথ্যার লড়াই, যেখানে চলছে ইসলাম ও
কুফরের মধ্যে প্রানান্তকর সংঘাত। মুসলিম
উম্মাহর এই দুর্দশার দিনে যে গুটি কয়েক
মুসলিম এগিয়ে এসেছে, নিজেদের জাল মাল
আল্লাহ্র সন্তুষ্টির জন্যে, পরকালের
সাফল্যের জন্যে বিক্রি করে দিয়েছে তাঁদের
উপর চলছে নির্যাতনের স্টীম রোলার,
তাঁদেরকে আজ
সন্ত্রাসী বলে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছে প্রকৃত
সন্ত্রাসীরা।
একবার চিন্তা করো মুসলিম উম্মাহর এই
দুর্দশার দিনে তুমি কি করছো????বা তোমার
কি করনীয়????
হে মুসলিম যুবক!! নিজেকে যদি মুসলিম
বলে দাবী করো তাহলে একটু পড়াশুনা করো,
চোখ থেকে ভোগ বিলাসের
পর্দাটা ফেলে দিয়ে একবার ইসলামের চোখ
দিয়ে পৃথিবীটার দিকে থাকাও। পৃথিবীটা আজ
সত্যিকার মুসলিমদের বসবাসের অযোগ্য
হয়ে পড়ছে। পৃথিবীর প্রতিটা প্রান্তেই
মুসলিমরা আজ নির্যাতিত, নিপীড়িত শুধুমাত্র
মুসলিম হওয়ার কারণে। মুসলিম উম্মাহর এই
দুর্দিনে তোমাকে খুব খুব প্রয়োজন কারণ
তুমিই হতে পারবে যুবক আলী, খালেদ,
তালহা ও যুবায়ের (রাঃ)। দেখ!! দুদিনের এই
পৃথিবীতে এত ক্যারিয়ার ক্যারিয়ার
করে কি হবে??? আল্লাহ্ আমাদেরকে এমন এক
সময়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন যখন সত্য আর
মিথ্যা, ইসলাম ও কুফরের মধ্য পার্থক্য
সুস্পষ্ট। বুঝতে কোনই অসুবিধা হওয়ার
কথা না। তারপরেও যদি সত্য মিথ্যা, ইসলাম
ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য
করতে না পারো তাহলে তুমি দুর্ভাগা, সত্যিই
তুমি দুর্ভাগা!!!
পোষ্টটি ফেইসবুক হতে কালেক্ট করা লিখেছেন তানভীর আহমেদ আরজেল ভাই।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
ইভা_110 বলেছেন: কথাগুলো সবই ঠিক আসলেও 'ইতিহাসের সবচেয়ে ক্রান্তিলগ্নের(Critical
moment) মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বর্তমান মুসলিম উম্মাহ'
যদি আমরা চাই ভালভাবে ইতিহাসের এই অধ্যায়টি অতিক্রম করবো তাহলে জেনে রাখুন মুনাফিকরা কাফেরদের চেয়েও বিপদজনক। আজ আমরা ইয়াজিদী মুসলমান, অতএব হুসাইন (রা.)-এর ইসলামে বিশ্বাসী হতে হবে নতুবা কোন ক্রমেই মুক্তিদেখতে পাবেন না। ছট-ফট করে মরে গেলেও পাবেন না।
কেননা আজ আমরা স্পষ্টভাবে দেখতে পাচ্ছি বৃহত্তর মুনাফিক দলের নেতৃত্ব দিচ্ছে সৌদি সরকার। আর আপনি যে বললেন :
"তুমিই হতে পারবে যুবক আলী, খালেদ,তালহা ও যুবায়ের (রাঃ)।
এই কথাটি মধ্যেও দ্বিমুখী নীতি লুকিয়ে আছে তাই নীতিবান তহে হবে। কেননা যদি আলী (কা.)-এর মত যুবক হই তাহলে কিভাবে তালহা, যুবাইয়ের হব ?! কারণ, জামালের যুদ্ধে একদিকে ছিলেন আলী আর অপর দিকে ছিলেন তারা ; অতএব যারা পরস্পর যুদ্ধ করেন এবং হাজার হাজার মুসলমান নিহত হয় তাদের উভয়ের মত হওয়া মানে মুনাফিক হওয়া।
আর ইতিহাস সাক্ষী খাদেল বিন ওলিদ ছিলেন একজন ধর্ষক যিনি মুগাইরাকে হত্যা করার পর তার স্ত্রীকে ধষর্ন করেন। তাই ধর্ষক চরিতের যুবক তৈরী হলে দেশ ও সমাজ ধ্বংস হয়ে যা্বে।
তবে সন্দুর অনুভুতির জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫০
মাহমুদডবি বলেছেন: @ইভা_110- আরে শিয়ার বাচ্চা শিয়া দালালের বাচ্চা দালাল।খাদেল বিন ওলিদ কে ছিলো তুই জানিস । তোরে আপনি বলার ভাষা পাইলাম না। তোরে যদি সামনে পাইতাম থাপরাইয়া দাত ফেলাই দিতাম। জামালের যুদ্ধ তোদের মত জারজ শিয়াদের জন্য।তালহা, যুবাইয়ের সম্পর্কে কিছু বলার আগে নিজেরে নিয়া চিন্তা কর দালালের বাচ্চা দালাল। অনেকদিন পর কোনো ব্লগাররে গালি দিলাম সেটা হলি তুই ইবলিশ কোথাকার।
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
ইভা_110 বলেছেন: জনাব ডবি @ ইয়াজীদ বাহিনী লোকদের মত ভাষা ব্যবহার করেছেন কেন ? মগজে ঘীলু আছে কাকে শীয়া বলছেন, আমি গোলাম আযমের চাচতো বোনের মেয়ে।
কিন্তু সত্য ঘটনাগুলো লুকানোর কারণে আজ নানার পরিণতি এমন হয়েছে।
তাই বিষয়টা হল এমন দেখুন:
তদানিন্তন খেলাফততন্ত্রের এ দৃষ্টি ভঙ্গীর প্রমাণ পরবর্তীতে রাসুল (সা.)-এর বহু সাহাবীদের কথা ও কাজে পরিলক্ষিত হয় (সাহাবীরা মুজতাহিদ। ইজতিহাদ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে যদি সত্যে উপনীত হন, পুরস্কৃত হবে ( আর যদি ভুল করেন, ক্ষমা প্রাপ্ত হবেন) এর স্পষ্ট উদাহরণ জনৈক সাহাবী ও সেনাপতি খালিদ বিন ওয়ালিদের ঐতিহাসিক ঘটনায় পাওয়া যায়। কোন এক রাতে খালিদ বিন ওয়ালিদ জনাব মালিক বিন নুওয়াইরা নামক জনৈক গণ্যমান্য মুসলমানের বাড়ীতে আকস্মিকভাবে অতিথি হন। খালিদ বিন ওয়ালিদ তাঁকে অপ্রত্যাশিতভাবে হত্যা করেন এবং তাঁর কর্তিত মাথা চুলোর আগুনে পুড়িয়ে ফেলেন।
অতঃপর ঐ রাতেই নিহতের স্ত্রীকে ধর্ষণ করেন। কিন্তু, সামরিক বাহিনীর জন্যে খালিদ বিন ওয়ালিদের মত সুযোগ্য সেনাপতির প্রয়োজন। এই স্বার্থে খলিফা এ ধরণের জঘণ্য ও নৃশংস হত্যা কান্ডের বিচার ও প্রয়োজনীয় শাস্তি, খালিদ বিন ওয়ালিদের উপর প্রয়োগ থেকে বিরত থাকলেন। [তারীখে ইয়াকুবী, ২য় খন্ড, ১১০ নং পৃষ্ঠা। তারীখে আবিল ফিদা, ১ম খন্ড, ১৫৮ নং পৃষ্ঠা।]
আর ঐ ইজতেহাদের দোহাই দিয়ে সেদিন খালেদ বিন ওলিদ ধর্ষনের হাত থেকে রক্ষা পান।
৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
শান্ত কুটির বলেছেন: যদি তাই হয় তবে তাঁকে সোর্ড অফ আল্লাহ বলা হয় কেন?
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
ইভা_110 বলেছেন: মিথ্যা কথা একবার বললে তাকে প্রমান করতে আরও অসংখ্য মিথ্যা বলতে হয় তা-কি জানেন ?
হযরত ওমর খেলাফত লাভের পর সর্বপ্রথম যে কাজটি করেন তাহল শ্যামের গর্ভনর পদ থেকে তাকে অপসরণ করেন এবং তার পাগড়ী ছিনিয়ে নেন আর সম্পদের অর্ধেক বাইতুল মালে ফিরিয়ে আনেন।
দিখুন :
وكتب عمر إلى أبي عبيدة إن أكذب خالد نفسه فهو أمير على ما كان عليه ، وإن لم يكذب نفسه فهو معزول ، فانزع عمامته عن رأسه وقاسمه ماله نصفين . فلما قال أبو عبيدة ذلك لخالد قال له خالد أمهلني حتى أستشير أختي ، فذهب إلى أخته فاطمة - وكانت تحت الحارث بن هشام - فاستشارها في ذلك ، فقالت له : إن عمر لا يحبك أبدا ، وإنه سيعزلك وإن كذبت نفسك . فقال لها : صدقت والله . فقاسمه أبو عبيدة حتى أخذ [ إحدى ] نعليه وترك له الأخرى.
البداية و النهاية ابن كثير ج 7 ص 23- سيره حلبيه ج 3 ص 213
আরও দেখুন:
ولما ولي سيدنا عمر رضي الله تعالى عنه الخلافة أول شيء بدأ به عزل خالدا.
سيره حلبيه ج 3 ص 213- البداية و النهاية ابن كثير ج 7 ص 23 - به اين مضمون تاريخ الاسلام ذهبي ج 3 ص 123- الوافي بالوفيان صفدي ج 16 ص 329-
দেখুন বাইতুল মালের খিয়ানতকারী খালেদ বিন ওলিদ :
وبلغه أن خالدا أعطى الأشعث بن قيس عشرة آلاف وقد قصده ابتغاء إحسانه فأرسل لأبي عبيدة أن يصعد المنبر ويوقف خالدا بين يديه وينزع عمامته وقلنسوته ويقيده بعمامته لأن العشرة آلاف إن كان دفعها من ماله فهو سرف وإن كان من مال المسلمين فهي خيانة.
السيرة الحلبيه ج 3 ص 213.
খালেদ বিন ওলিদকে আল্লাহর শত্রু উপাধী দেয়া হয়েছে দেখুন :
وقدم خالد على أبي بكر فقال له عمر يا عدو الله قتلت امرأ مسلما ثم نزوت على امرأته لأرجمنك
اسد الغابة ج 4 ص 296- تاريخ الاسلام ذهبي ج 3 ص 36.
তারিখে তাবারী দেখনু :
وأقبل خالد بن الوليد قافلا حتى دخل المسجد وعليه قباء له عليه صدأ الحديد معتجرا بعمامة له قد غرز في عمامته أسهما فلما أن دخل المسجد قام إليه عمر فانتزع الأسهم من رأسه فحطمها ثم قال أرئاء قتلت امرءا مسلما ثم نزوت على امرأته والله لأرجمنك بأحجارك.
تاريخ طبري ج 2 ص 504 &ndash الكامل في التاريخ ابن اثير ج 2 ص 359- امتاع الاسماع ج 14 ص 240
হযরত ওমর তার তলোয়ারকে অন্যায়ের তলোয়ার বলেছেন :
وأقبل خالد بن الوليد قافلا حتى دخل المسجد وعليه قباء له عليه صدأ الحديدوقال عمر لأبي بكر إن في سيف خالد رهقا فإن لم يكن هذا حقا حق عليه أن تقيده.
تاريخ طبري ج 2 ص 503 &ndash الاصابة ابن حجر ج 5 ص 561- تاريخ الاسلام ج 3 ص 37
দেখুন :
ابن عساكرقال:
قال عمر ان في سيف الله خالد رهقا.
تاريخ مدينه دمشق ج 16 ص 285.
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
মাহমুদডবি বলেছেন: খালিদ(রাঃ ) মৃত্যুর সময় ওমর (রাঃ ) কি বলছে সেটা তোমার মনে নাই। শিয়ার বাচ্চা ইমাম হোসেন (রাঃ ) তোরাই হত্যা করছিস। ইতিহাস পড় খালি উসুলে কাফি পড়িস না। খোমেনি ইবলিশ না কয় যদি মদিনা জয় করতে পারে নবীজীর (সাঃ ) কবরের পাশ থেকে ওমর(রাঃ ) ও আবুবকর(রাঃ ) লাশ সরিয়ে ফেলবে।
তুই একটা হিজরা । তুই মুসলিমদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছরাইতেছিস। সাহাবীদের নিয়া বাজে মন্তব্য করবি না। তাবারির রেফারেন্স দিস । শিয়া আর ইহুদি কুত্তা ছারা কেউ এইরকম কথা কয় না। হিজরা নিজের পরিচয় গোপন রাইখা একটা মাইয়া পিক দিয়া ব্লগিং করিস আর পাগলের প্রলাপ বকিস।
৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
জামিল হাসান বলেছেন: মুসলমান যে ক্রান্তি কাল অতিক্রম করছে ইভা রে দেখলে বুঝা যায় । এদের সম্পরকে কোরআনের হুকুম হল কিতাল । কারন এরা ফাসাদ সৃষ্টিকারী ।দুই চার কলম আরবি পড়তে লেখতে জানলে ইসালামিক স্কলার হয় যায়না ইভা ফেতনাবাজ ।
৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আরজেল যে একটা ব্রেনওয়াশড হারামি এইটা জানেন ?
মানে আরজেল রে চিনেন তো ? @ লেখক
১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
ইভা_110 বলেছেন: মাহমুদডবি +জামিল হাসান @ আপনাদের যুক্তি থাকলে অবশ্যই উপস্থান করতেন । মানুষ যখন যুক্তি হারিয়ে ফেলে তখনই পাশবিক ভাষায় কথা বলে ; যা আপনাদের লেখনীতে ফুটে উঠেছে । অবশ্য প্রত্যশার এর চেয়ে বেশী হওয়ার নয় কেননা ধর্ষককে মডেল মানলে এর চেয়ে ভাল কিছু হওয়া সম্ভব নয়। আসুন চ্যালেঞ্জ করি , যদি প্রমান করতে পারি যে খাদেল বিন ওলিদ ধর্ষন করে ছিলেন তাহলে কি শাস্তি নিবেন বলেন । অথবা গোপনে গোপনে আপনাদের নিকটাবর্তী কোন হুজুরের কাছে জিঙ্গেস করতে পারেন তাও যদি ভয় পান একবার রেফারেন্স গুলো চোখ বুলায়ে দেখতে পারেন। আরর কোন কথা নেই।
১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মাহমুদডবি বলেছেন: তর মত স্টুপিডদের যুক্তি নয় ধইরা মাইরা ফেলা উচিত। তরে আর তর বাপ খমেনির পাছায় লাথি। শাধু সাজার চেষ্টা করিস মুনাফিক।
১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
ফাহিম মুনতাসির বলেছেন: " মানুষ যখন যুক্তি হারিয়ে ফেলে তখনই
পাশবিক ভাষায় কথা বলে ; যা আপনাদের লেখনীতে ফুটে উঠেছে । "
যথার্থ বলেছেন "ইভা "
"হিমু " হ্যাঁ চিনি তাকে, আর তাকে না চিনলে তার লেখা এখানে আমি পোষ্ট করতাম না।
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৩
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: তো তিনি কি ইসলামি চিন্তাবিদ ? জামাতি চিন্তাবিদ ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
মাহমুদডবি বলেছেন: জাযাকাল্লাহ। সত্যি কঠিন এক সময় পার করছি ।