![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্য ও সুন্দরের পক্ষে আমি। সত্য-ই সুন্দর, সুন্দর-ই স্বপ্ন, স্বপ্ন-ই জীবন। ফেইসবুকে আমি http://www.facebook.com/fmjewel
বাংলাদেশে বিদ্যুতের ব্যাপক ঘাটতি সত্ত্বেও
নীলফামারীর ডোমার উপজেলার নিকটবর্তী এলাকায়
বাংলাদেশের বিদ্যুতে চাষাবাদ করছে ভারতীয় কৃষকরা।
ডোমারের নিকটস্থ কোট ভাজিনি, বালাপাড়া ও
দাহালা খাগড়াবারী নামের ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের
তিনটি ছিটমহলে বিদ্যুতের সংযোগ দিতে বসানো লাইন
থেকে অবৈধভাবে বহু ভারতীয়কে সংযোগ দেয়া হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পিডিবির অসাধু কর্মকর্তারা এসব
অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে।
কর্মকর্তারা ছিটমহলের অন্তর্ভুক্ত বাসিন্দাদের কাছ
থেকে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা করে ঘুষ নিয়ে থাকে।
নীলফামারীর ডোমার সীমান্ত থেকে ওই
তিনটি ছিটমহলে পৌছতে ডোমার-চিলহাটি লাইনের আশপাশের
ভারতীয় গ্রামগুলোতে প্রায় আশিটি অবৈধ সংযোগ রয়েছে।
ফলে ওই উপজেলার বিদ্যুৎ খাত ৩৫ শতাংশ সিস্টেম লসের
শিকার হচ্ছে বলে স্বীকার করেছেন বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা।
২০ কিলোমিটার দীর্ঘ ডোমার-চিলহাটি লাইনের আশপাশের
গ্রাম মির্জাগঞ্জ, ঝাড়পাড়া, কাজিরহাট, চাঁনখানা ও
বোতলগঞ্জে পাঁচ থেকে ছয়টি ট্রান্সফরমার রয়েছে।
ভারতের ঝাড়পুর গ্রামের রহমান কিবরিয়া, আফিজুদ্দিন, আবদুল
লতিফ, নাজমুল হক ও জাকারিয়া বিদ্যুৎ ব্যবহার করছেন
পিডিবির ওই লাইন থেকে নেয়া সংযোগের মাধ্যমে। এসব
সংযোগের বেশিরভাগ বিদ্যুৎ ব্যবহৃত হচ্ছে বোরোর
আবাদে সেচ দেয়ার কাজে।
এ মাসে পিডিবির ডোমার আবাসিক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যোগ
দেয়া মনোরঞ্জন রায় বলেন, ‘আমি যখন এর
আগে এখানে ছিলাম তখন থেকেই
শুনে আসছি অবৈধভাবে ভারতীয়দের বিদ্যুতের সংযোগ
দেয়া হয়। তবে এখন বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।’
২০১১ ও ২০১২ সালে এ পদে দায়িত্ব পালনকারী ইঞ্জিনিয়ার
বেলালউদ্দিনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন,
‘শুধুমাত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের তথ্য প্রমাণ দেখেই সংযোগ
দেয়া হয়ে থাকে, তবে বাংলাদেশিদের কাছ থেকে ইদানিং কেউ
কেউ অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করছে বলে শোনা যাচ্ছে।’
নীলফামারী জেলা বিদ্যুৎ শ্রমিক লীগের সভাপতি ও সাধারণ
সম্পাদক ফরহাদ আলম ও মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু বলেন,
‘আমরা এ ধরনের ঘটনার বিভাগীয় তদন্তসহ জড়িতদের
বিরুদ্ধে ব্যবস্থার দাবি জানিয়ে আসছি।’
তথ্য সূত্র: Click This Link
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মিত্রাক্ষর বলেছেন: ভারতীয়দের লজ্জা শরম বলতেই নাই। এত নির্লজ্জ জাতী খুব কম দেখেছি।
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫০
বোকা_ছেলে বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরে আরে দাদা করচেন কি?
না হয় ইকটু বিদ্যুত তারা নিলইবা...!!! ঋন শৌধ
করবেন না???!!!! দাদারা দয়া করে আমাদের
মারচে! দিদি দেখেননা স্পিকটি নট!! তারা বাঁধ
দিয়ে নধী মারচে! কে কতা বলেচে বলুন!
তারা ফ্রি নৌ পথ ব্যবহার কর্চে! টোল
চাইলে আপনি অসভ্য!!! এই মহান ভাদামীলীগ
সরকারের আমলে আপনি এসব কি বলচেন? নিচ্চয়
রাজাকার!!!!!
জয় বাংলা
জয় ভারত মাতা।
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
এম আর ইকবাল বলেছেন: ছ্টিমহল কাকে বলে ?
একদেশ থেকে সবদিক দিয়ে অবরুদ্ব অন্য একটি দেশের কথিত অংশ ।
বাংলাদেশের বিদ্যুতে চাষাবাদ করছে ভারতীয় ছ্টিমহলের কৃষকরা ।
ওই কৃষকরা কখনও ভারতে গেছে ?
তাদের পণ্য কি ভারতীয় বাজারে বিক্রি হয় ?
যদি তাই হয় তবে এটা অন্যায় ।
অন্যথায় তারা আসলেই বাংলাদেশী ।
মানুযের সৃষ্ট ভাগাভাগিতে তারা কষ্টকর অবস্হায় আছে ।
তবে বিদ্যুৎ চুরি সমথর্ন নয় ।
নিরুপায় তারা ।
এভাবে ভারতে আছে বাংলাদেশের ছ্টিমহল ।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরে আরে দাদা করচেন কি?
না হয় ইকটু বিদ্যুত তারা নিলইবা...!!!
ঋন শৌধ করবেন না???!!!!
দাদারা দয়া করে আমাদের মারচে! দিদি দেখেননা স্পিকটি নট!!
তারা বাঁধ দিয়ে নধী মারচে! কে কতা বলেচে বলুন!
তারা ফ্রি নৌ পথ ব্যবহার কর্চে! টোল চাইলে আপনি অসভ্য!!!
এই মহান ভাদামীলীগ সরকারের আমলে আপনি এসব কি বলচেন?
নিচ্চয় রাজাকার!!!!!