নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোর বুকে যেবা কবর বেঁধেছে আমি তার বুক ভরি রঙিন ফুলের সোহাগ-জড়ানো ফুল মালঞ্চ ধরি। যে মুখে কহে সে নিঠুরিয়া বাণী, আমি লয়ে করে তারি মুখখানি, কত ঠাঁই হতে কত কীযে আনি সাজাই নিরন্তর

যে মোরে দিয়েছে বিষে-ভরা বাণ, আমি দেই তারে বুকভরা গান, কাঁটা পেয়ে তারে ফুল করি দান সারাটি জনম-ভর,-

মনোহারী দোকান

মনোহারী দোকান › বিস্তারিত পোস্টঃ

লালন বিশ্বাসীরা লালনের "প্রেম ভাজা" খাও।

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬

লালন গায়কী বাউলরা যে বিয়ে প্রথায় বিশ্বাসী নয়, তারা যে আদৌ মুসলমান নয়; তারা অবাধ যৌনাচার ও নিকৃষ্টতম ৫ বস্তু ভক্ষণে বিশ্বাসী তা কী আজকের নব্য ফ্যাশনধারী বাউল ভক্তরা জানে? জনশৃঙ্খলা নৈতিকতা বিরোধী এমন একটা হীন গোষ্ঠীকে রাষ্ট্র লালন করে কীভাবে. সাধারণ জনারণ্যে বাউলরা নাড়ার ফকির নামে পরিচিত। ‘নাড়া’ শব্দটির অর্থ হলো শাখাহীন অর্থাৎ এদের কোনো সন্তান হয়না। তারা নিজেদের হিন্দু মুসলমান কোনোকিছু বলেই পরিচয় দেয় না। লালন শাহ ছিল বাউলদের গুরু। লালনকে বাউলরা দেবতা জ্ঞানে পূজা করে। তাই তার ‘ওরসে’ তাদের আগমন এবং ভক্তি অর্পণ বাউলদের ধর্মের অঙ্গ। (বাংলাদেশের বাউল : পৃষ্ঠা ১৪)লালন শাহের অনুসারীদের একটি অংশ ১৯৮৬ সালের মার্চ মাসে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসকের দফতরে একজন মুসলমান অধ্যাপকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলে, “আমরা বাউল। আমাদের ধর্ম আলাদা। আমরা না-মুসলমান, না-হিন্দু। আমাদের নবী সাঁইজি লালন শাহ। তার গান আমাদের ধর্মীয় শ্লোক। সাঁইজির মাজার আমাদের তীর্থভূমি। আমাদের গুরুই আমাদের রসূল। ডক্টর সাহেব [অর্থাৎ উক্ত মুসলিম অধ্যাপক]আমাদের তীর্থভূমিতে ঢুকে আমাদের ধর্মীয় কাজে বাধা দেন। কুরআনতিলাওয়াত করেন, ইসলামের কথা বলেন এ সবই আমাদের তীর্থভূমিতে আপত্তিকর। আমরা আলাদা একটি জাতি, আমাদের কালিমাও আলাদা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু লালন রসূলুল্লাহ।“ (দ্রষ্টব্য : সুধীর চক্রবর্তী, ব্রাত্য লোকায়ত লালন, ২য় সংস্করণ, আগস্ট ১৯৯৮ পৃষ্ঠা ৪-৯৫)

বাউল সাধনায় গুরুশ্রেষ্ঠকে ‘সাঁই’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সাধনসঙ্গিনীকেও গুরু নামে অভিহিত করা হয়। মূলত সাধনসঙ্গিনীর সক্রিয় সাহায্য ব্যতীত সাধনায় সিদ্ধি লাভ করা যায় না। তাই তাকে ‘চেতন গুরু’ বলা হয়। বাউলরা বিশ্বাস করে গুরুর কোনো মৃত্যু নেই। তিনি কেবল দেহরক্ষা করতে পারেন। তিনি চিরঞ্জীবী। বাউলরা মন্দিরে কিংবা মসজিদে যায় না। জুমুয়ারনামায, ঈদ এবং রোযাও পালন করে না। তারা তাদের সঙ্গিনীকে জায়নামায নামে অভিহিত করে। বাউলরা মৃতদেহকে পোড়ায় না। এদের জানাযাও হয়না। হিন্দু মুসলমান নামের সব বাউলদের মধ্যেই এই রীতি। এরা সামাজিক বিবাহ বন্ধনকেও অস্বীকার করে। নারী-পুরুষের একত্রে অবাধ মেলামেশা এবং বসবাসকে দর্শন হিসেবে অনুসরণ করে। ((বাংলাদেশের বাউল : পৃষ্ঠা ১৫-১৭)

বাউল সাধনা মূলতএকটি আধ্যাত্মসাধনা, তবে যৌনাচার এই সাধনার অপরিহার্য অঙ্গ। নাস্তিক ডক্টর আহমদ শরীফের ভাষায় কামাচার বা মিথুনাত্মক যোগসাধনাই বাউল পদ্ধতি। বাউল সাধনায় পরকীয়া প্রেম এবং গাঁজাসেবন প্রচলিত। বাউলরা বিশ্বাস করে যে, কুমারী মেয়ের রজঃপান করলে শরীরে রোগ প্রতিরোধক তৈরি হয়। তাই বাউলদেরমধ্যে রজঃপান একটি সাধারণ ঘটনা। এছাড়াও তারা রোগমুক্তির জন্য স্বীয় মূত্র ও স্তনদুগ্ধ পান করে। সর্বরোগ থেকে মুক্তির জন্য তারা মল, মূত্র, রজঃ ও বীর্য মিশ্রণে প্রেমভাজা নামক একপ্রকার পদার্থ তৈরি করেতা ভক্ষণ করে। একজন বাউলের একাধিক সেবাদাসী থাকে। এদের অধিকাংশই কমবয়সী মেয়ে। (বাংলাদেশের বাউল : পৃষ্ঠা ৩৫০, ৩৮২)

এদেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে বাউল সম্প্রদায় সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকায়, অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলিমও ধর্মবিবর্জিত বিকৃত যৌনাচারী মুসলিম নামধারী বাউলদেরকে সূফী-সাধকের মর্যাদায় বসিয়েছে। মূলত বিকৃত যৌনাচারে অভ্যস্ত ভেকধারী এসব বাউলরা তাদের বিকৃত ও কুৎসিত জীবনাচরণকে লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখার জন্য বিভিন্ন গানে মোকাম, মঞ্জিল, আল্লাহ, রসূল, আনাল হক্ব, আদম-হাওয়া, মুহাম্মদ-খাদিজাসহ বিভিন্ন আরবী পরিভাষা, আরবী হরফ ও বাংলা শব্দ প্রতীকরূপে ইচ্ছাকৃতভাবেই ব্যবহার করেছে। এদেশে বহুল প্রচলিত একটি লালন সঙ্গীত হলো-

“বাড়ির পাশে আরশি নগর

সেথা এক পড়শি বসত করে,

আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।”

এই গানটিকে আমাদের সমাজে খুবই উচ্চমার্গের আধ্যাত্মিক গান মনে করা হলেও এটি মূলত একটি নিছক যৌনাচারমূলক গান, যাতে আরশিনগর, পড়শি শব্দগুলো প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে তাদের বিকৃত জীবনাচারকে গোপন রাখার উদ্দেশ্যে। (বাংলাদেশের বাউল : পৃষ্ঠা ৩৬৮-৩৬৯)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪১

মনোহারী দোকান বলেছেন: বাউলরা বিশ্বাস করে যে, কুমারী মেয়ের রজঃপান করলে শরীরে রোগ প্রতিরোধক তৈরি হয়। তাই বাউলদেরমধ্যে রজঃপান একটি সাধারণ ঘটনা। এছাড়াও তারা রোগমুক্তির জন্য স্বীয় মূত্র ও স্তনদুগ্ধ পান করে। সর্বরোগ থেকে মুক্তির জন্য তারা মল, মূত্র, রজঃ ও বীর্য মিশ্রণে প্রেমভাজা নামক একপ্রকার পদার্থ তৈরি করেতা ভক্ষণ করে। একজন বাউলের একাধিক সেবাদাসী থাকে। এদের অধিকাংশই কমবয়সী মেয়ে। (বাংলাদেশের বাউল : পৃষ্ঠা ৩৫০, ৩৮২)
(ইনশাআল্লাহ চলবে)

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫

ব্লগার রানা বলেছেন: “বাড়ির পাশে আরশি নগর
সেথা এক পড়শি বসত করে,
আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।”
এই গানটিকে আমাদের সমাজে খুবই উচ্চমার্গের আধ্যাত্মিক গান মনে করা হলেও এটি মূলত একটি নিছক যৌনাচারমূলক গান, যাতে আরশিনগর, পড়শি শব্দগুলো প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে তাদের বিকৃত জীবনাচারকে গোপন রাখার উদ্দেশ্যে। (বাংলাদেশের বাউল : পৃষ্ঠা ৩৬৮-৩৬৯





ব্যাপারটা আপনি ক্লিয়ার করতে পারবেন, নাকি না বুঝে লিখেছেন?????

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

মনোহারী দোকান বলেছেন: আরশি নগর বলতে অসংখ্য পতিতা নারীদের বুঝানো হয়েছে যারা বাউলদের সাথী হয়। আর পরশি বলতে বুঝানো হয়েছে নারীর গোপন অঙ্গকে।

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২০

গগণজয় বলেছেন: বাস্তবেই লালনের ব্যাপার গুলো গোল মেলে। তারা কি বলেন তা ক্লেয়ার না আবার মাঝে মাঝে স্ববিরধী।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

দীপ্তপন বলেছেন: ভাই ধন্যবাদ অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য জানালেন। আমি নিজে লালনের গান শুনি কিন্তু তাদের সম্পর্কে এত বিস্তারিত জানা ছিলনা। অনেক গানের কথা অর্থ উপলব্ধি করতে পারি না।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

গোবর গণেশ বলেছেন: বাংলাদেশের বাউল ডাউনলোড লিংক কোথায় পাই?

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫

সাদা রং- বলেছেন: তবে যাই লেখেন, বাউল গান (লালনগীতি) ভালো লাগে।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮

মনোহারী দোকান বলেছেন: @গগনজয়,আপনি ঠিকই বলেছেন। পুরাই গোলমেলে।
@দীপ্তপণ, আপনাকে ধণ্যবাদ সাথে থাকার জন্য।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

মনোহারী দোকান বলেছেন: @গোবর গনেশ, বাংলাদেশের বাউল ডাউনলোড দেওয়ার লিংকও পাওয়া যায়???!! বলেন কি !?

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

মুর্দা ফকির বলেছেন: বাড়ির পাশে আরশি নগর বলতে বোঝানো হয়েছে শরীর আর মন.।দুইটাই যে আলাদা জিনিস।কিন্তু আমরা ঠিক মত বুজতে পারিনা।অথচ তারা পাশাপাশি থাকে।পড়শি বলতে মন কে বোঝানো হয়েছে

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

মুক্তিকামী বলেছেন: বইয়ের চাইর পাঁচটা লাইন কোট কইরা আপনে মেলা লেকচার দিয়া ফালাইছেন । জীবনে কথনো সাধু সঙ্গে গেছেন ? নিজে না দেইখা না জাইনা মেলা কিছু বলা যায় । আপনে যে অবাধ যৌনাচার আর রজ পানের কথা বলছেন ঐটা লালন বিশ্বাসীদের ক্ষেত্রে খাঁটে না । যেমন মুসলমান নামধারি লেবাসধারী কিছু ধর্মব্যবসায়ী আছে তেমনি বাউল ফকির দাবি করা কিছু ভণ্ডও আছে । সো হুদাই পেচাইয়েন না । লেবাসধারী মুসলমানদের কারণে যদি আমি সমগ্র মুসলমান জাতিকে গাইল পারি ব্যাপারটা কেমন হবে? তাই কয়েকটা ভণ্ডের জন্য লালনকে দোষারোপ করা উচিত না । স্হূল জ্ঞান দিয়া সব বিচার করা ঠিক না । আর আপনে আপনের ধর্ম পালন করেন বাউলদের তাদের ধর্ম পালন করতে দেন ।

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

এই আমি রবীন বলেছেন: @লেখক,
'বাংলাদেশের বাউল' বইটি যে লেখছে তার মাথায় গ্যাষ্টিক আ্ছে কিনা আগে দেখে তারপরে বিশ্বাস করবেন।

"সর্বরোগ থেকে মুক্তির জন্য তারা মল, মূত্র, রজঃ ও বীর্য মিশ্রণে প্রেমভাজা নামক একপ্রকার পদার্থ তৈরি করেতা ভক্ষণ করে।" - বুঝলাম এরা শুধু জংলীই নয়, জানোয়ারও বটে। তবে আশ্চর্য এরা গানও করে!! X( X( X(

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

সোহানী বলেছেন: ভাই তাদেরকে তাদের মত থাকতে দেন কেন তো...... যার যার ধর্ম তার তার কাছে... তাদের বিশ্বাস তাদের কাছে...

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

আফজালনবীনগর বলেছেন: এদের কেবল পশুদের সাথে তুলনা করা যায় ।

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

দিশার বলেছেন: সর্বরোগের ওষুদ হিসাবে আপনে তো কালোজিরা আর উটের মুত্র খান নিশ্চয় ? হাদিস এর রেফারেন্স লাগবে?

সৌভাগ্যক্রমে কিছু সাধু সঙ্গ করতে পেরেছি জীবনে লালন এর দেশের মানুষ হওয়াতে , কাওকে কখন নিজের মল মুত্র খেতে দেখিনি বা খোর কথাও শুনি নি . এমন বাজে কথা না চড়ালে হয় না?

সাইজির জীবন দর্শন নিয়ে একটু পড়াশুনা করে পোস্ট করবেন প্লিজ, কোন আলতু ফালতু চটি বই রেফারেন্স হিসাবে দিয়ে, উল্টা পাল্টা ব্লগায়েন না . আসলে যার মনে যা ফল দিয়া উঠে তা , আরশি নগর কারো কাছে হৃদয়ের নগর, কারো কাছে বেশ্যার যোনি . যদিও বেশ্যার যোনি তে কোনো সমস্যা নাই, সমস্যা আপনার মত শেকল পরানো মন এর .

হেলায় হেলায় দিন বয়ে যায়
ঘিরে নিলো কালে ....
মানব কূলে মন রে তুমি , এসে কি করিলে ?
আর কি হবে মানব জনম ? বসব সাধু মেলে .
মানব জনমের আশায়, কত দেব দেবতা বাঞ্চিত হয়
হেন জনম দিন দয়াময় দিয়েছ কোন ফলে

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

সায়লা মাহিন বলেছেন: আপনার স্ট্যাটাসে লিখছেন "যে মোরে দিয়েছে বিষে-ভরা বাণ, আমি দেই তারে দেই বুকভরা গান, কাঁটা পেয়ে তারে ফুল করি দান সারাটি জনম-ভর,-"

অথচ করছেন তার উল্টা । লালন হিন্দু থেকে মুসলমান হন দরবেশ সিরাজ সাই এর কাছে এবং তার কাছে প্রতিপালিত হন । পরে তিনি কোরআন ও হাদীস শিক্ষা গ্রহন করেন । তার বেশিরভাগ গানই আল্লাহ্ ও নবী রাসুলদের নিয়ে । তার অনেক অশিক্ষিত ভক্ত থাকতে পারে তাদের কোন বিকৃত কাজ লালন দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে না ।

লালনের কিছু ইসলামিক গান:
১/ পাড়ে কে যাবি নবীর নৌকাতে আয়....
২/ আদম সুফির আদ্য কথা.....।
৩/ আল্লাহ্ কে বোঝে তোমার অপার লীলে...
৪/ বারামখানা (মানে আল্লাহর আরশ)

শত শত ইসলামিক গা লিখেছেন লালন । আওয়ামীলীগের বর্তমান কাজের জন্য আপনি যেমন বঙ্গবন্ধুকে দায়ী করতে পারেন না তেমনই তার ভক্তদের জন্য আপনি লালনকে দায়ী করতে পারেন না ।

দয়া করে আগে লালন শাহের ব্যাপারে ভাল করে জানুন তারপর বক্তব্য দেন ।

১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

মুক্তিকামী বলেছেন: চমত্‍কার বলেছেন দিশার ভাই

১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মনোহারী দোকান বলেছেন: লালনের জীবনের বিচিত্র কর্মনিয়ে আমার আরো একটি পোষ্টের কাজ চলছে। অতি দ্রুত তা বিজ্ঞ পাঠকের নিকট তুলে ধরবো। লালনকে নিয়ে পড়া লেখা করেই পোষ্ট লিখছি । আবেগের বশে নয়। লালন ও তার বাউল গোষ্টি কেমন তা বিজ্ঞ পাঠকই বিচার করবেন।

১৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২৮

ডি এইচ রিমেল বলেছেন: apni vai purai nosto. valo kore janar moto mentality tuiri howk ....

২০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মুক্তিকামী বলেছেন: মনোহারী দোকান আপনের মধ্যে সমস্যা আছে । প্রথম কথা হইল এই লেখা আপনের মৌলিক না । কিছু শব্দ পরিবর্তন করে কপি পেস্ট করে পোস্ট দিয়া বাহাদুরী করতেছেন আবার বলেন আর একটা পোস্ট দিবেন । চুরি চামারি ছাইড়া দেন ।

২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

সামসুন নাহার বলেছেন: কোন মন্তব্য আপাতত করতে চাইনা বাকী ব্লগটা পড়ি্ তারপর মন্তব্য লিখবো।

২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

মনোহারী দোকান বলেছেন: লালন বিশ্বাসীরা লালনের "প্রেম ভাজা" খাও।

২৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

মশা বাবা বলেছেন: প্রেমভাজা কই পাওন যায় , ওগুলা কিনে পয়লা বৈশাখে ষ্টল দিমু । @মনোহরী

২৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

মনোহারী দোকান বলেছেন: পয়লা বৈশাখে লালনপ্রেমীরা বৈশাখী মেলায় প্রেম ভাজার দোকান দেও

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.