![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৪৭-৭১ পর্বে পূর্বপাকিস্তানে নাটক রচনা এগিয়েছিল সামগ্রিকভাবে। সেদেশের কবিতা, গল্প-উপন্যাস ইত্যাদি অন্যান্য সৃজনশীল সাহিত্য রচনা সমান্তরালভাবে না হলেও পাশাপাশি। এই সময়কালে সেখানে কবিতাচর্চার ব্যাপ্তি ও সিদ্ধি ছিল সর্বাধিক। প্রায় প্রত্যেক জেলা থেকে ছোট ম্যাগাজিন প্রকাশিত হচ্ছে এবং সেখানকার কবিরা নিজ নিজ জেলা থেকে কবিতাচর্চা করেই দেশবাসীর মনোযোগ আকর্ষন করতে পারছেন। তাই দেখি আজিজুল হক যশোরে, দিলওয়ার হোসেন সিলেটে, আবুল হোসেন চট্রগ্রামে বসেই কবিখ্যাতি পাচ্ছেন তাঁদের কবিকৃতির দরুন। কবিতার সেরা শিরোপা “বাংলা একাডেমী” পুরস্কার পর্যন্ত পাচ্ছেন তাঁরা স্বস্থানে বসে লেখালেখি করে। এবঙ্গেও এমন উদাহরন আছে, যেমন কোচবিহারে বসে অমিয়কুমার মজুমদার দ্বারভাঙা আর ভাগলপুরে যথাক্রমে বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায় ও সতীনাথ ভাদুড়ি প্রমুখ। পাঁচ ও ছয়ের দশক এপার ওপার দু-বাংলাতেই অবিরাম সোনা ফলিয়েছে কবিতায়, বিস্ময়কর সত্য এটি। বিস্তারিত
©somewhere in net ltd.