![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পর্বঃ০২
৫ জানুয়ারীর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে কারণে দেশে সহিংস আন্দোলন চলছিল সে কারণটা কি দূর হয়ে গেছে? ক্ষমতাসীন দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থা কি বিরোধী জোট মেনে নিয়েছে? সরকারী দলের ভাষায় দেশে এখন যে শান্তি ও উন্নয়নের জোয়ার বইছে, তা কি কোন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বা সমঝোতার গ্যারান্টী অর্জন করে এগিয়ে যাচ্ছে, নাকি বিরোধী শক্তির উপর সরকারের একতরফা রাষ্ট্রীয় সশস্ত্র শক্তি ও আইণ প্রয়োগ করে দেশে জবরদস্তিমূলক শান্তি শৃংখলা বজায় রেখে ক্ষমতা ধরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে? যদি ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনটা গ্রহনযোগ্য ও ত্রুটিমুক্ত হত তবে জাতিসংঘ, আমেরিকা, বৃটেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিশ্বের প্রায় সকল গনতান্ত্রিক দেশ ও সংস্থা নির্বাচনের পর থেকে এ পর্যন্ত আর একটা গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের জন্য বিরোধী জোটের সাথে আলোচনায় বসতে শেখ হাসিনার বর্তমান সরকারকে অব্যাহতভাবে চাপ বা তাগিদ দিয়ে যেতনা। ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনের আগে রাশিয়া ও চীনও তাদের কোন পর্যবেক্ষক পাঠায়নি, একমাত্র ভারত তার নিজস্ব স্বার্থে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখার জন্য তখন শেখ হাসিনাকে একটা বিতর্কিত নির্বাচন করতে নির্লজ্জভাবে সক্রিয় সহযোগিতা করেছিল। নির্বাচনের পরেও একমাত্র ভারত ছাড়া আর কোন দেশ শেখ হাসিনার সরকারকে সমর্থন দেয়নি। তবে, পরবর্তিতে রাশিয়া ও চীনের সমর্থন আদায় করেছে বলতে গেলে ঘুষ বা উৎকুচ দিয়ে। অর্থাৎ রাশিয়াকে পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মানের এবং চীনকে পদ্মা সেতু ও গভীর সমূদ্র বন্দর নির্মানের সুযোগ দেওয়া হবে, মালয়েশিয়াকে বিভিন্ন প্রকল্পের প্রলোভন দেখিয়ে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করা হয়েছে। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের এসব স্বার্থান্বেষী বা মতলববাজী কর্মকান্ড দেশবাসী আজ ভালভাবেই বুঝতে পারে। বিস্তারিত্
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: চিন্তার কথা