নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডায়েটিশিয়ানের ডায়েরি থেকে....

ডোরা রহমান

ডোরা রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাস্থ্যকর ইফতার অপসন

১৪ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯


ইফতার আইটেম মানেই আমাদের দেশে পিয়াজু,বেগুনি, আলুনি সহ বিভিন্ন তেলে ভাজা বিভিন্ন পদ।গরমপ্রধান দেশে এসব তৈলাক্ত খাবার গুলো কিভাবে ইফতাবরের অন্তর্গত হলো তা জানি না, তবে একদমই যে স্বাস্থ্যকর নয় তা হলপ করে বলতে পারি। সারা দেশে সব মানুষ একই খাবার খাবে। এই সুযোগে পেয়াজ,বেগুন,ছোলা,লেবু,কাচামরিচ, ধনিয়াপাতাসহ নিত্যপন্যের দাম বাড়াবে ব্যাবসায়ীরা।
একইসাথে শারীরিক আর অর্থনৈতিক ক্ষতি ।

তো, কেমন হতে পারে ইফতার আইটেম:

১. আমাদের ট্রাডিশনাল আইটেমগুলো মেনু থেকে একদম বাদ দিতে পারবেন না তা জানি। ৩০ দিনের ভিতর ১০দিন ট্রাডিশনাল আইটেমগুলো রাখুন ইফতারে, বিশেষভাবে বন্ধের দিনগুলোতে।বাকি দিনগুলো স্বাস্থ্যকর কোন পদ বেছে নিন।

২.এবার রোজায় আম-কাঠাল পাওয়া যাবে। সুতরাং চিড়া-দুধ-আম/কাঠাল/কলা দিয়ে ইফতার করুন। পেটের জন্য খুবই আরামদায়াক হবে।

৩.পিটা রুটি (যেটা দিয়ে চিকেন/বিফ wrap তৈরি হয় বা সর্মা তৈরি হয় যে রুটি দিয়ে) আর সাথে বিভিন্ন স্টাইলে রান্না করা মুরগী সার্ভ করতে পারেন, সাথে থাকবে ১ টি সালাদ ও যেকোন ১টি ফল।

৪.সবজি ও মুরগি দিয়ে পাস্তা রান্না করুন (চিজ ব্যবহার না করে), সাথে থাকবে কাস্টার্ড।

৫.আধা কাপ ভাত, মাছের তরকারী। সাথে থাকবে সামান্য পরিমান সেমাই অথবা ১ পিস জিলাপি।

এরকম হালকা পদ রাখুন ইফতারে।
প্রাথমিক ভাবে মনে হবে এসব ইফতারের জন্য একদমই অনুপযুক্ত আর সময়সাপেক্ষ।খরচও হয়ত বেশি হবে!
তবে চেষ্টা করে দেখুন,এগুলো শুধু স্বাস্থ্যকরই নয়, আপনার সময়,অর্থ, পরিশ্রম সবই কমে আসবে।

plz join My FB page
Dietitian's Dairy

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাজা পুড়া ছাড়া ইফতার চলেই না
আর ক্ষতির পরিমাণটাও বেশী হয়

দেখা যাক কি করা যায়

১৪ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২

ডোরা রহমান বলেছেন: হ্যাঁ , food habit change করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার।পারিবারিক ঐতিহ্য জড়িয়ে থাকে এর সাথে।
যাহোক, ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.