নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডায়েটিশিয়ানের ডায়েরি থেকে....

ডোরা রহমান

ডোরা রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

Ramadan special : 2 *** রোজায় দেহ পানিশূণ্য রোধে করণীয়***

১৮ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:০০



এবার আমাদের দেশে রোজায় ভীষণ গরম থাকবে আর উপবাসের সময়টাও দীর্ঘ।
সচেতন না থাকলে দেহ পানিশূণ্য হয়ে অসুস্থ হবার সম্ভাবনা বেশি।

১. ইফতার থেকে সেহেরি পযর্ন্ত সময়ে ৮ গ্লাস পানি পান করতে হবে।

২. পানির সাথে আরও কিছু তরল খাবার খেতে হবে। যেমন - ডাবের পানি, লেবু পানি, জিরা পানি,গ্রীণ টি।

৩. চা- কফি, কোমল পাণীয় পিপাসা বাড়িয়ে দেয় তাই। এসব বাদ দেয়াই উত্তম।তবে খুব প্রয়োজন হলে চা/কফি সবোর্চ্চ ১-২ কাপ খাওয়া যেতে পারে।

৪. প্রয়োজন না হলে রোদ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।

৫.মনে রাখুন , একনাগারে দীর্ঘ সময় শীততাপ নিয়ন্ত্রিত জায়গায় থাকলে দেহ ডিহাইড্রেট হয়।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

রাসেল বলেছেন: Thanks

১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

ডোরা রহমান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সময় নিয়ে পড়ার জন্য।

২| ১৮ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: রহমত, মাগফেরাত আর দোজখের আগুন থেকে মুক্তির মহা বারতা নিয়ে এসেছে রমাদান,
এবার রমাদান মাসটি বর্ষা মৌসুমে হবার কারণে গরম অনুভূত হবে কম এবং আল্লাহর রহমতে
খুব সহনীয় থাকবে এই পবিত্র মাস। সুতরাং চিন্তার কোন কারণ নাই! ধন্যবাদ আপনাকে এই পবিত্র
মাসে সুস্থ্য থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদানের জন্য।

১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

ডোরা রহমান বলেছেন: জ্বী, রোজা রাখলে দেহের ক্ষুদা ও পিপাসা নিয়ন্ত্রনের ক্ষমতা বেড়ে যায়।
ভালো থাকবেন।

৩| ১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ২ নম্বর পয়েন্টে গ্রীণ টি খাবার পরামর্শ দিলেন, আবার ৩ নম্বরে চা খেতে না করলেন। ক্যামতে কি?

১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

ডোরা রহমান বলেছেন: উপাদানে পাথ্যর্ক আছে ভাই। তাই সবুজ চা কে স্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ধন্যবাদ।

৪| ১৮ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: ঠান্ডায় পিপাসা হয়না তবে পানিশুন্য হয় দেহ। এসিতে কাজ করাদের জন্য এটা জানা জরুরী

১৮ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:২৭

ডোরা রহমান বলেছেন: সেটাই আপু, ঘাম হয় না দেখে অনেকেই তেমন গুরুত্ব দেয় না। তবে ত্বকের দিকে লক্ষ্য করলেই বোঝা যায় সহজে। বিশেষত ঠোঁট ঘন ঘন শুকিয়ে যায়।

৫| ১৮ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:২২

সুমন কর বলেছেন: এ ধরনের লেখার উৎস দিলে ভাল হয়। যা হোক, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

ডোরা রহমান বলেছেন: লেখাটি আমারই।
ভাল থাকবেন।

৬| ১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

এন জে শাওন বলেছেন: ধন্যবাদ,,,,

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

ডোরা রহমান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৭| ১৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৩

রাফসান বড়ুয়া বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম বদলা দান করুন । (আমিন)

১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

ডোরা রহমান বলেছেন: আমিন!
আপনিও ভাল থাকুন।

৮| ১৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৪

একলা চলো রে বলেছেন: সারাদিন কিচু না খেয়ে রাতে মানুষ সাধারণত ৮ গ্লাসের চেয়ে বেশিই পানি খায়। তাছাড়া রোযায় চা কফি খুব একটা খাওয়া হয় না কারোই। আর দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকার সামর্থ্য ক'জনেরই বা আছে? রোদ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করা যায়, কিন্তু বাইরে বেরলে রোদে তো পুড়তেই হবে, কাজ থাকলে বেরোতেও হবে। কিছু বাস্তব সম্মত টিপস চাই।

৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩

বিজন রয় বলেছেন: ব্লগে ফিরে আসুন, নতুন পোস্ট দিন।

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২১

ইসলামী চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.