![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেখতে দেখতে রোজা প্রায় শেষের দিকে।সাধ্যমত যার যার ঈদ প্রস্তুতি ও হয়ত শেষ।যে ঈদকে ঘিরে এত উচ্ছ্বাস সেই ঈদের আনন্দ পন্ড হয়ে যেতে পারে সামান্যতম শারীরিক অসুবিধায়।কারন, দীর্ঘ ১ মাস রোজা রেখে ঈদের দিন হঠাৎ বেশি ঘোরাঘুরি, খাওয়া-দাওয়া করে অনেকেই অসুস্থ্য বোধ করেন।অথচ ছোট ছোট বিষয়ে সর্তক থাকলেই এ সমস্যার সমাধান সম্ভব।
চলুন দেখে নেয়া যাক:
১.ঈদের অাগের দিন যদি অাপনাকে দীর্ঘ যাত্রা করতে হয় তবে মাথা ব্যাথা হতেই পারে।সুতরাং মাথাব্যাথার ওষুধ সাথে রাখুন।
২.ঈদের দিন সকালের নাস্তায় গুরুপাক খাবার খাওয়া যাবে না।
৩. সকালে নামাজে যাবার আগে রুটি, সেমাই, দুধ, ডিম দিয়ে নাস্তা করুন।
৪.ঈদের দিন অনেক ঘোরাঘুরির প্ল্যান থাকলে, সাথে পর্যাপ্ত পরিমান খাবার পানি রাখুন। বেশি পানি পান করলে আপনি মাথাব্যাথা আর হজমের অসুবিধা থেকে রেহাই পাবেন।
৫.প্রয়োজনে শিশু-বৃদ্ধ-ডায়াবেটিক রোগীর জন্য আলাদা করে খাবার রান্না করুন।
৬. দুপুর আর রাতের খাবারের সাথে সালাদের আইটেম যোগ করুন।
৭. একসাথে বেশি পরিমানে খাবার খেলে গ্যাষ্ট্রিকের সমস্যায় ভুগতে পারেন। তাই অল্প পরিমানে ২-৩ ঘন্টা পর পর খাবার খান।
৮.গরু ও মুরগীর মাংসের চর্বি যতদুর সম্ভব ফেলে দিন। মিংস পাতলা করে কাটুন।
৯.মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরীর সময় চিনির ব্যবহারে সতর্ক হোন। কনডেন্স মিল্কের ব্যবহার না করাই বাঞ্চনীয়।
১০.আর হ্যা, ঈদের দিন ব্যায়াম করার সময় হয়ত পাবেন না। তাই ভোরে কিছুটা সময় হেটে নিন।
সবাই ঈদের খুশিতে মেতে থাকুন।সুস্থ্য থাকুন।
ঈদ মোবারক।
plz join my FB page n stay connected .
Dietitian's Diary
১৩ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
ডোরা রহমান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
সুস্থ্য থাকুন।
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার উপকারি পোস্টে +++ সাথে প্রথম ভালোলাগা।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।