নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

✋কইতাম নাহ ☻☻

গেম চেঞ্জার

আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)

গেম চেঞ্জার › বিস্তারিত পোস্টঃ

রুজি ও একটা বখাটের গল্প

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫



প্রিয়া ও রে প্রিয়া
প্রিয়ারে প্রিয়ারে প্রিয়া
তু মেরা প্রিয়া


এই বখাটে নিছক বুলি আওরাচ্ছিল নাকি তাকে দেখেই বিকট সুরে গান গাওয়া শুরু করেছে কে জানে । রুজির ইচ্ছে হচ্ছে কষে একটা থাপ্পড় দিয়ে হনহন করে চলে যেতে । কিন্তু প্রকৃতি তাঁর গায়ে সে জোর না দিয়ে কি অন্যায় করেছে সেটা হয়ত জানে না । মনটা খারাপ হতে থাকে রুজির ঠিক যেন সুর্যের অনুপস্থিতির সূযোগ পেয়ে কালো মেঘের আকাশটা দখল করে নেয়ার ব্যাপার । এখন রুজির মনটা তাই ভীষণ রকমের খারাপ।

শয়তানটাকে দেখে মনে হচ্ছে বাড়ীতে কোন গার্জিয়ান বলতে কেউ নেই। কি নির্ভার জীবন রে বাবা । ছিঃ। বেয়াদবটার ঠোঁট দুটো মুখের চেয়ে কতো কালো। মনে হয় সিগারেটও খায় । হয়তোবা বোতলও। শার্টের বোতাম ইচ্ছে করেই খোলা রেখেছে। গলায় ঝুলে থাকা লকেটটা ডেঞ্জার চিহ্ণের। সদম্ভে সমাজকে সে জানিয়ে দিচ্ছে আমি এ সমাজের বিপদ। আমার যা ইচ্ছে তাই করব ।

কিশোরী মনে ভীষন জেদ চাপে রুজির । যদি একটা পিস্তল পাওয়া যেত তবে লুকিয়ে একটা গুলি করে এঁকে মেরে ফেলা যেত । ব্যাস সব জ্বালা শেষ হয়ে যেত । নিস্তার পাওয়া যেত এই যন্ত্রণার হাত থেকে।

বাড়ীতে এগুলো বললে হয়তো বাবা কোন না কোন উপায়ে বন্ধ করতে পারতেন কিন্তু কিভাবে । কিন্তু বাবা তো সামান্য এক গাড়িচালক । ভাল করেই মনে আছে সেবার কমিশনারের ছেলে তাকে নিয়ে কটুক্তি করলেও বাবা তার প্রতিবাদ না করে উল্টো ছেলেটার মাথায় হাত বুলিয়ে উপদেশ দিতে গিয়ে তার সামনেই অপমানিত হয়েছিলেন । হুঁহ । ঘরে বলা যাবে না । হয়তো মা বাবা দুজনেরই গাল খেতে পারি । তাছাড়া আমার তো একটা আত্মসম্মানও আছে ।

আচ্ছা সুইসাইড করলেই তো সব ঝামেলা শেষ। আচ্ছা এইটাই তাহলে বেস্ট ওয়ে। তবে তাঁর আগে একবার শুয়োরটার মুখোমুখি হতে হবে ।


কয়েকবার সে ধারাল ছুরি হাতে নিয়েছে নিজের বুকে পুরে আত্মহত্যা করে সব কেচ্ছা খতম করার জন্য । খালি মা বাবার মুখের দিকে চেয়ে প্রতিবারই রক্তাক্ত মৃত্যু থেকে ফিরে এসেছে । কেন যেন হাত দুটি ছুরিটা নিয়ে তার বুক এফোঁড় ওফোঁড় করতে এগুতে পারে না । তাছাড়া আদরের ছোট্ট ভাইটা। স্কুল থেকে এসে ওকে কোলে নিয়ে কত আনন্দ করি। ওলে আমার ভাইয়া। তোমায় কি ছেড়ে যেতে পারি।

রুজির মনটা যেন বালি হাঁসের দেহ থেকে খসে পড়া হালকা পালক । প্রতিনয়ত সেই দ্বিধার পালক বাতাসে দোল খেতে থাকে ।
রুজির মষ্তিষ্কের অগ্রভাগে ক্ষোভসমুহ পুঞ্জিভুত হতে থাকে। পড়াশুনারও বিঘ্ন ঘটে। স্যারের পড়া আগে সে নিয়মিত শেষ করত। এখন করেনা। অপরিণত বয়সের মেয়েটার ইচ্ছেইতো করে-না ওগুলোতে মন দেবার। যদিও বই নিয়ে টেবিলে বসে মাঝে মাঝে এমন হয় যে সে চোখ বুজুক আর নাই বুজুক ঐ শয়তানটার গালি আর বিদ্রুপসমূহ বারবার চোখের সামনে ভাসতে থাকে। তাছাড়া কি হবে পড়াশুনা করে । এই শয়তানটা তো তার জীবনটা খানখান করে তুলেছে। ইচ্ছে হয় ওর লম্বা চুলে ধরে রশিতে বেঁধে ঝুলিয়ে দেই । ভন্ডা একটা।

আজ রুজি কাউকে কিছু না বলে একটা ছুরি নিয়েছে বুকে করে এক অভিনব উপায়ে। হাতে সেলাই করে ধারাল ছুরি রাখার একটা ব্যাগ সে তৈরি করে ফেলেছে ইতিমধ্যেই। সেই ব্যাগটি এমনভাবে ডিজাইন করে রেখেছে তার স্তনদ্বয়ের মাঝখানে যে কেউ সহসা টের পাবে না।

স্কুল থেকে ফেরার পথে রুজি তার দুই বান্ধবীকে বললো তাঁর সাথে থাকার জন্য। যদিও ওরাই এ বিষয়ে তাঁকে খোচায় । তারপরও দু একজন থাকলে মন্দ হয়না ।

আজো গুন্ডাটা তার দলবল নিয়ে স্পিড খাচ্ছে আর বখাটেপনা, হৈ-হুল্লোড় করছে অন্য দিনগুলির মতো।
তবে রুজির মনটা আজ অপবিত্র। সে যে আজ ক্ষ্যাপা পাগলি সেটা ক্লাসেই একবার বুঝা গিয়েছিল । যখন ক্লাসের ফার্স্টবয় তাকে কি একটা বিষয়ে জোকস বলছিল সে সেটা আমলে নেয়নি বরং চুপ বলে ধমকে ওঠেছিল । তার মষ্তিষ্কের ভেতর দিয়ে এই মুহুর্তে ১৮০ কি.মি. বেগে তরঙ বইছে । অতি বিক্ষিপ্ত এবং শৃঙ্খলাবিহীন সে তরঙ । তার মনে হচ্ছে আস্ত একটা হাতি তার সামনে এলে ক্রোধের আগুনে পুরে নির্ঘাৎ ছাই হয়ে যাবে ।

রুজিকে দেখা মাত্রই পাজিটা গান ধরেছে । হিন্দি গান । আশিকি ।

রুজি জীবনে প্রথমবারের মতো কোন দুঃসাহসিক কাজ করছে । হিমোগ্লোবিনের উষ্ণ প্রবাহে উভয় হাতের রগসমুহ দৃঢ় হতে থাকে । ধমনী-সমুহে অক্সিজেন পরিবহন বেড়ে যায় । দেহের তাপমাত্রা বাড়ার সাথে নিঃশ্বাসের সংখ্যা বাড়তে থাকে । মাথার পেছনের বড় রগ দুটি অস্বাভাবিক রকমে ফুলে যেতে থাকে । কালো দিঘল চুলের গোড়াসমুহ শক্ত হতে থাকে । রক্তের প্রবাহ চনমন করছে তার গালের শিরাসমুহে । উজ্বল শ্যামল গালদ্বয় লাল হয়ে রাতজাগা শালের গুটোগুলোকে ভয়ানক লালটি করে তুলেছে ।

: কি ?
: তুই কাকে টার্গেট করে ডেইলি গান গাস ?
: এই বেয়াদব মেয়ে । এইভাবে কথা বলছিস কেন ।
: বেয়াদবির দেখেচিস কি? বল ইডিয়েট, কাকে টার্গেট করে গান গাস?
: ওঃ সে-কি জানো না । সে তো তুমি ।
: কিন্তু আমি তো তোকে ভালবাসি না ।
: তাতে আমার কি ? আমি ভালবেসেই যাব । আপত্তি থাকলে কিচ্ছু করার নাই । হেহ ।
: ওঃ তাহলে তোকে আর বেঁচে থাকতে দেয়া যায় না রাবিশের বাচ্চা খবিশ ।
: হাঃ হাঃ হাহ । কি করবে প্রিয়া তুমি । তোমার তো ..


কথাটা পুরো বলতে পারেনি বখাটে শয়তান । সুপ্ত আগুন আজ দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠেছে । ভয়ানক নীলচে চোখ বিদ্যুতের ন্যায় জ্বলে ওঠল । দু-পা পিছিয়ে তার আগেই ক্ষীপ্ত বাঘিনী যেভাবে শিকার নিয়ে লুটিয়ে পড়ে ঐভাবেই লিকলিকে শরীরের পাভেলকে নিয়ে সর্বশক্তি খরচ করে লুটিয়ে পড়ে । বিদ্যুতের খুঁটি মাটিতে ফেললে যে রকম শব্দ হয় অনেকটা সেই রকম শব্দ হলো । মাথাটার অনেকটাই থেতলে গেছে সাথে সাথে । পড়ে যাবার পরে মুহুর্ত দেরী না করে রুজি চড়ে বসলো শয়তানটার বুকের ওপর । একেবারে দুই হাত অবশ করে ফেলেছে । অপরিণত স্তনদ্বয়ের মাঝখানে রাখা ছুরির ব্যাগ থেকে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ডান হাতে ঝট করে টান দিয়ে লুকানো ছুরিখানা বের করল । উপরে চারদিকে ২ বার ঘুরিয়ে বললো যে আসবে তাকেই আজ খতম করে ফেলব ।
শয়তানটা আচমকা এরুপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে ভাবেনি । তার দুই চোখে ভয়াবহ অসহায়ত্বের সাথে নির্বুদ্ধিতা ফুটে ওঠলো । মেয়েটি তার বুকের ওপর চকচকে একখানা ছুরি নিয়ে উদ্যত । বিকেলের সোনালি আলো ছুরিটাকে আরো ভয়ানক করে তুলেছে । বুঝেই নিল আজই জীবনের শেষ দিন । পৃথিবীর কোন আইনই যে এই ক্ষেপে যাওয়া কিশোরীকে বিরত করতে পারবে না ।

রুজি চিৎকার করে বললো "তুই আর কোনদিন আমাকে জ্বালাতে পারবি না । খুন করে ফেলবো শয়তান তোকে । তুই হলি সমাজের আবর্জনা । তুই কেবল দুর্ঘন্ধই ছড়াবি । তোর বেঁচে থাকার কোন দরকার নাই ।"
" এই ছুরিটা দেখে নে বাস্টার্ড । আমি তোর চোখগুলি প্রথমে উপড়ে ফেলব । এই দেখ । দেখে নে জীবনের শেষ দেখা । আমাকে দেখে নে । তাকা । আমার মুখের দিকে তাকা । আর নরকে গিয়ে জ্বলে পুড়ে ছাড়খার হ ।"

দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষের যেটা করার থাকে সেটা হলো ভয়ানকভাবে চিৎকার করা । বখাটে শয়তানটা চিৎকার করতে গিয়ে গোঁ গোঁ করে ওঠল । ছুরি দিয়ে সাথে সাথে ডাইরেক্ট তার হা করা মুখগহব্বর লক্ষ্য করে তীব্র গতিতে বসিয়ে দিল ।

ফিনকি দিয়ে রক্ত এলো । চোখের দিকে আসাতে চোখ বন্ধ করে একটু একপাশে সরে গিয়ে দ্বিতীয়বার ছুরি উদ্যত করল । কিন্তু কেন যেন সে এবার আর আঘাত করলো না । সুকরুণ মুখাবয়বে জগত অসহায় অক্ষিগোলকের নিদারূণ বেঁচে থাকবার আর্তনাদ রুজির উদ্যত হাতকে আঘাত করতে দিল না । রুখে দিল ।





পরের পর্ব পড়তে ক্লিক করুন

মন্তব্য ৭১ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৭১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: আগে প্রথম হই পরে মন্তব্য।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ :D :D

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

ইতল বিতল বলেছেন: "সুকরুণ মুখাবয়বে জগত অসহায়
অক্ষিগোলকের নিদারূণ বেঁচে থাকবার
আর্তনাদ রুজির উদ্যত হাতকে আঘাত করতে
দিল না । "
রুখতে পারলো আসলেই?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলেই পেরেছে।

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

প্রামানিক বলেছেন: অপরিণত স্তনদ্বয়ের মাঝখানে রাখা ছুরির ব্যাগ থেকে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ডান হাতে ঝট করে টান দিয়ে লুকানো ছুরিখানা বের করল । উপরে চারদিকে ২ বার ঘুরিয়ে বললো যে আসবে তাকেই আজ খতম করে ফেলব ।

দারুণ গল্প। একটা পর্যায়ে অবলারাও ডেসপারেড হতে বাধ্য হয় এই গল্পে তাই ফুঠে উঠেছে।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রামানিক ভাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

রহস্যময় ডিটেকটিভ ঈশান বলেছেন: নারি জাতি তাইলে জাইগা উঠছে?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জাইগা উঠবার কিছু নয় ভায়া। এটা ইভটিজিংয়ের ব্যাপারটা চিন্তা করে লেখা।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাগ্যিস বাস্তব জীবনে কখনও আপনার গল্পের নায়িকা 'রুজি'র মত কারো পাল্লায় পড়িনি! কি ডেঞ্জারাস মাইয়ারে বাবা! ভাবতেও যে সমস্ত শরীর শিহরিত হয়ে যাচ্ছে! ক্যামনে যে হেরা সংসার করবো আল্লায় জানে!

গল্প ভাল লেগেছে! উপরের গুলো সব ফান, আসলেই এমন পরিস্থিতিতে নারীকে অবশ্যই জেগে উঠতে হবে! সেই বিরঙ্গনা সকিনার মত!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ক্যামনে কি। `সাস` ভাই। আপনি তো সাহসী হইবার কথা। তবে দ্বিমত হলো এইভাবে নয়। জেগে উঠতে হবে ক্রিয়েটিভ উপায়ে। পরের কোনও এক পোস্টে পাবেন।

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাগ্যিস বাস্তব জীবনে কখনও আপনার গল্পের নায়িকা 'রুজি'র মত কারো পাল্লায় পড়িনি! কি ডেঞ্জারাস মাইয়ারে বাবা! ভাবতেও যে সমস্ত শরীর শিহরিত হয়ে যাচ্ছে! ক্যামনে যে হেরা সংসার করবো আল্লায় জানে!

গল্প ভাল লেগেছে! উপরের গুলো সব ফান, আসলেই এমন পরিস্থিতিতে নারীকে অবশ্যই জেগে উঠতে হবে! সেই বিরঙ্গনা সকিনার মত!

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১১

অগ্নি সারথি বলেছেন: পাভেলের মত বদমাইশ গুলার বদমাইশ কিংবা রুজির মত মেয়ের হিংস্র হয়ে ওঠার জন্য তাদের উভয়ের চেয়ে আমাদের সমাজ, পরিবার, রাষ্ট্র অনেকাংশেই দায়ী।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: একদম ঠিক। তবে ক্রমটা হবে পরিবার<সমাজ<রাষ্ট্।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগলো সাবলীল কথন।

অনেক ভালো থাকবেন ভাই।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: এভাবেই শুরু হোক প্রতিবাদের।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মন্তব্যে ধন্যবাদ। যদিও এটাই প্রতিবাদের পথ বলে মানছি না।



এদিকে আমরা আপনার পোস্টের অপেক্ষায় আছি।

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমাদের মেয়েদেরকে শক্ত হতে হবে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুমম একমত।

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

চ্যাং বলেছেন: চরম একটা গল্প। স্টিকি না হোক নির্বাচিত পাতায় না রাখলে অবিচার করা হইবো।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাইরে থ্যাংকু। এটা নির্বাচিত পাতায় আছে।

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

সুমন কর বলেছেন: গল্প যাই হোক না কেন......প্রতিবাদটা শুরু হোক।

ইদানীং আমরা খুব খারাপ হয়ে যাচ্ছি !!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিক কথা।

১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৬

জসিম বলেছেন:
সকালে গার্ডিয়ানে এক বিদেশী এনজিও কর্মীর বাংলাদেশে কাজ করার অনুভূতি পড়ছিলাম. সেখানে তার মূল অভিযোগই ছিল, যে কাপড়ই পড়ুক না কেন, কিছু পুরষ এমনকি টিনেজ ছেলেদেরও নজর তার শরীরের দিকে. এখন কি বাক্সবন্দী হয়েই ঘুরতে হবে! এখন কথা হলো, কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটা আপেক্ষকি হতে পারে. তবে, নারীর জন্য চারদিকে যে অস্বস্তিকর, হিংস্র পরিবেশ তাতে প্রতিবাদের ভাষা ছুরি, কাচিই হওয়া উচিত.

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মানসিকতা বদলানো খুবই জরুরী। আবেগপ্রবণ হয়ে পড়াটাও আবার ঠিক না।

১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১১

উপন্যাসের ছেঁড়া পাতা বলেছেন: একমত হতে পারলাম না। কারন, আমিও তো সমাজের তথাকথিত বখাটে।।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনারে হেমা আম্মার নিকট নিতে হইপে।

১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: চরমপন্থা কোন সমাধান না। গল্প পড়বার সময় এটাকেই জাস্টিফাইড মনে হতে পারে, তবে সমাধানটা নিজেরও সর্বনাশ ডেকে আনে। আমার মনে হয় ইভটিজিং এর সময় মেয়েরা প্রতিবাদ করেনা মুখ বুজে চলে যায়, প্রতিবাদী হওয়াটাই ভালো। রাস্তায় দাঁড়িয়ে একটা মেয়ে যদি চীতকার দিয়ে বলে এই ছেলেগুলা আমাকে খারাপ কথা বলছে, আর আসেপাশে কিছু মানুষ থাকলেই গনধোলাই নিশ্চিত হবার কথা। আমাদের জনগন এই ব্যাপারে ভালোই প্রতিক্রিয়া দেখায়। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে যেই প্রতিবাদ আর প্রতিরোধটা হোয়া উচিত সেটাই করেনা কেউ।

গল্পে ভালোলাগা রইলো। :)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নদী ভাই আপনার সাথে ৮৮% সহমত। উপরের আমার প্রতিমন্তব্যগুলো খেয়াল করেন। সাস(সাহসী সন্তান) ভাইয়ের রিপ্লেতে আমি কিন্তু বলেছি কোনও এক পোস্টে এর ক্রিয়েটিভ সমাধানটা তুলে ধরব।

আমি ভালভাবেই বিশ্বাস করি চরমপন্থা বা এ সংশ্লিষ্ট কোনকিছুই সমাধান হতে পারে না। এটা বরঞ্চ মানসিক একটা অসুস্থতার ধাপ বললে খুব একটা বেখাপ্পা হবে না।

১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

রিকি বলেছেন: ভাই আমার দৃষ্টিকোণ, কেউ কাউকে এক দুইদিন বাঁচাতে পারে, বারবার না---জুতানোর কাজটা তাই সমাজের কাছে না দেয়াই ভালো, প্রতিবাদ নিজেই করুক---কারো মুখের দিকে না তাকিয়ে। আজ বাবা, কাল ভাই, কাল বর---তারপর !!!!!!! দেয়ালে যখন কারও পিঠ থেকে যায়, রুজির মত কাজটা অস্বাভাবিক কিছু না (এখানে আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না, শুধু সিনেমাতে মানায়)!! পরিবারে কুণ্ঠাবোধ, বাইরে হায়েনার অত্যাচার কি করবে শেষে?? সমাজ একবার বাঁচাতে আসবে, পাভেল ধরণের কাউকে গণধোলাই দিলো, কিন্তু কালকে তার মত আরও ৫-১০ জনের যে আর আমদানি হবে না, তার গ্যারান্টি কতটুকু?? রহিম খালু বাঁচাও, করিম মামা কই গেলা---দরকার আছে কি ডাকার, নিজেরা এভাবে প্রতিবাদ করতে পারলে?? প্রতিবাদী কি নিজেদের হওয়াটাই ভালো নয়, আজ এবং আগামীর জন্য। গল্প অনেক অনেক ভালো লেগেছে। :) :) :)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রিকি আপু,
আপনি যে কথা বলছেন তা আসলেই অনেক ক্ষেত্রে বাস্তব হয়ে দিতে পারে। তবে এটা আসলেই কি সমাধান?

যাক কথা বাড়িয়ে লাভ নেই। নদী ভাইয়ের কমেন্ট ও আমার রিপ্লেটা আরেকবার একটু চেখে দেখার অনুরোধ করব। আরেকটি কথা আমি কিন্তু এই ব্যাপারটা নিয়ে বেশ সিরিয়াস। এই কারনেই আমি একটা ইভ টিজিং প্রতিকারের উপায় নিয়ে একটি শর্ট ফিল্ম নির্মাণের চিন্তা করছি। এই গল্পটা ঐ ফিল্মেরই একটা অংশ বলে চিন্তা করলাম।

১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন লিখেছেন । তবে এমন কঠিন পরিস্থিতি কারো কাম্য নয় । পরিস্থিতি একটা মেয়েকে খুনি করে তুলতে পারে । সামাজিক নিরাপত্তা সবার জন্য দরকার। সুন্দর সমাজ গড়ার জন্য এর বিকল্প নেই ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভ ব্লগিং।

১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১

রিকি বলেছেন: আপনার আর নদী ভাইয়ের কমেন্ট দেখেই কিন্তু উত্তরটা দিয়েছি। এটা অত্যন্ত সিরিয়াস একটা সমস্যা----আমি ব্যাপারটা অনেক ভেবেই কিন্তু বলেছি। নদী ভাই বলেছে, আমার মনে হয় ইভটিজিং এর সময় মেয়েরা প্রতিবাদ করেনা মুখ বুজে চলে যায়, প্রতিবাদী হওয়াটাই ভালো। রাস্তায় দাঁড়িয়ে একটা মেয়ে যদি চীতকার দিয়ে বলে এই ছেলেগুলা আমাকে খারাপ কথা বলছে, আর আসেপাশে কিছু মানুষ থাকলেই গনধোলাই নিশ্চিত হবার কথা। একদিন গণধোলাই দিলো, এরপর একই কাজ সেই মেয়েটার সাথে ঘটলে গণধোলাইয়ের জন্য দ্বিতীয় পক্ষ কি আসবে???? এবং এভাবে কতদিন?? প্রতিদিন চিৎকার করবে?? সাহস সঞ্চার করে যদি ডাকতে পারে, প্রতিহত করার চিন্তাটাও সেখান থেকে তৈরি করতে হবে। 'ও ভাই আমাকে বাঁচাও' ---কতদিন ?? আমি শুধু বলেছি---টাইম টু বি চেঞ্জড অ্যান্ড বি স্ট্রং। কোন কাল্পনিক তত্ত্ব দেইনি ভাই---অসহায় অবস্থাতে মানুষ মানুষকে রাস্তায় পড়ে থাকা আহত কুত্তার থেকেও খারাপ চোখে দেখে---আরে ওর দ্বারা তো সম্ভবই না প্রতিবাদ করা, ম্যাও ম্যাও করবে। তাই বলেছি, প্রতিবাদী কি নিজেদের হওয়াটাই ভালো নয়, আজ এবং আগামীর জন্য --- সমাজ তথা আইনের উপর নির্ভরশীলতা সেকেন্ডারি অপশনে না রাখলে এটার প্রতিকার আগামী শতকেও সম্ভব হবে বলে আমার মনে হয় না !!!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মেয়েরা কি আর দশটা ছেলেদের মত মানুষ না? তাদের কেন উত্যক্ত করবে ছেলেরা? তারা কেন নিজেদের অবলা জীব হিসেবে উপস্থাপন করবে? কেন তারা নিজেদের বাঁচাতে সমাজের আর দশটা মানুষের কাছে 'ও ভাই আমাকে বাঁচাও' বকে আর্তনাদ করবে?

আমি বলি কি শিকড়ে হাত দিয়ে এই বিষবৃক্ষের মৃত্যু নিশ্চিত করতে হবে। আপনার দেয়া ব্যাপারটাও কিন্ত স্থায়ী সমাধান না। আমি তো বলেছিই একটা ক্রিয়েটিভ উপায় বের করতে হবে। যাইহোক আমি চাই, এই অশান্তি থেকে রেহাই পাক বাংলাদেশের নারীজাতি।

ভাল থাকুন আপু। আর পরে কোনও এক পোস্টে আমার বের করা উপায় উপস্থাপন করব গল্পের ভেতর দিয়ে অথবা প্রবন্ধে।

১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭

উপন্যাসের ছেঁড়া পাতা বলেছেন: হেমা আম্মা!! উনি কে?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আরেক পোস্টে দেখাইয়ে দেমুনে। তবে উনি কিন্তু বেশ নিরাবেগী। মুখের জিবে সবসময় লবণ লাগিয়ে রাখেন।

২০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার গল্প । ভাল লাগলো খুব ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কথাকথিকেথিকথন ভায়া, অনেক অনেক শুভকামনা জানবেন।

২১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: মেয়েদের নিজের নিরাপত্তায় নিজেকেই এগিয়ে আসতে হবে + নিজেকে রক্ষা করার কিছু টিপস শিখে নেয়া দরকার, যার মধ্যে কারাতি অন্যতম ! যেভাবেই হোক প্রতিবাদী হতে শিখুক মেয়েরা, আর যারা মেয়েদের অবলা বলে তাদের জেনে রাখা দরকার তারা এরকম-ই এক অবলা নারীর আবাল সন্তান!

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: একমত মেয়েদের নিজের নিরাপত্তায় নিজেকেই এগিয়ে আসতে হবে


তবে আপনিও সেই চরম পন্থায় যেতে চাইছেন নাকি। দয়া করে রিকি আপুকে দেয়া কমেন্ট রিপ্লেগুলো পড়ুন।

২২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রুজির এই রূপ আমার ভাল লেগেছে ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রুজির রুপ ভাল লেগেছে ভাল কথা। আবেগের বশে যে কাজটা করেছে ওটা ভাল না লাগলেই বাঁচি। #:-S #:-S #:-S

২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

জেন রসি বলেছেন: প্রতিবাদই প্রতিরোধের উত্তম ভাষা। প্রতিবাদ কিভাবে করতে হবে সেটা সম্পূর্ণই কি ঘটছে তার উপর নির্ভর করে। তাই কখনো সেটা পরোক্ষ হতে পারে এবং কখনো উগ্র।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিনি ভাইয়া, খুশি হইলাম। আপনার চিন্তাটায় আইনস্টাইন কাক্কুর থিওরী ভর করেছে। হুঁ। আমারও করে। ;)

এই গল্পে কোন সমাধানের পথ দেখাইনি। এই সমস্যার গোড়ায় হাত দিতে হবে এবং আপেক্ষিকভাবেই ব্যবস্থা নিতে হপে।

২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৩

জেন রসি বলেছেন: আসলেই সমাধান কি হবে সেটা নির্ভর করে সমস্যা কি তার উপর।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: থাম্বস উপরে।

২৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৬

একলা চলো রে বলেছেন: চমৎকার, জীবন্ত, রগরগে বর্ননা। প্লাস।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা।

২৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: নানা মন্তব্য দেখলাম। মেয়েদেরকে সোচ্চার হতে হবে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহমত। আপনার নেক্সট পোস্টের অপেক্ষায় আছি।

২৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

কাবিল বলেছেন: রুজির মত প্রতিবাদ করলে বর্তমান সমাজে রায় কোনদিকে গড়বে বলা মুশকিল।
ধরে নিলাম এমন ঘটনা ঘটলো। রুজিকে খুনিরদায়ে হাজত/ফাসি দেওয়া হল। তারপরেও এমন ঘটনা ঘটবেনা তার কনো গ্যারান্টি নাই। রুজির মতো আর সবার মাঝে প্রতিবাদী কাজ করবে এমনও নয়। আগাছার ডালপালা কাটলে আবার গজাবে।
তাই এমন কোন উপায় বের করতে হবে যাতে সমাজে কোন বখাটে তৈরি না হয়। আর রুজির মতো মেয়েদেরকে খুনি হতে না হয়।

গল্প ভাল লেগেছে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রুজির ব্যাপারটা আসলে ভেবে দেখতে হয়। পরের পোস্টে রুজির পরিণতি তুলে ধরব। যদিও সে খুন করে ফেলেনি। কাবিল ভায়ার অনুমান ঠিকই আছে তারপরেও এমন ঘটনা ঘটবেনা তার কনো গ্যারান্টি নাই। রুজির মতো আর সবার মাঝে প্রতিবাদী কাজ করবে এমনও নয়। আগাছার ডালপালা কাটলে আবার গজাবে।

আপনার পোস্ট নাই অনেকদিন। পোস্ট চাই। আর সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ কাবিল ভাই।

২৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

শুভ৭১ বলেছেন: অনবদ্য লিখনিতে বাস্তবতা ভাসে উঠেছে।।।।।।শুভ হোক লেখকের পথচলা।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা।

২৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৫

ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: মন্দ নয়

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২১

শায়মা বলেছেন: রিকিমনির সব কমেন্টে লাইক দিলাম!:)

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খুব খুব ভাল কাজ হল। কিন্তু রিকিআপু আজ কই গেলো??

৩১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৮

শামছুল ইসলাম বলেছেন: পোস্টটা আগেই পড়েছিলাম, ব্যস্ততার জন্য মন্তব্য করা হয়নি।
নিষ্ঠুরতার মাঝেও মায়া ছড়িয়েছেনঃ
//ফিনকি দিয়ে রক্ত এলো । চোখের দিকে আসাতে চোখ বন্ধ করে একটু একপাশে সরে গিয়ে দ্বিতীয়বার ছুরি উদ্যত করল । কিন্তু কেন যেন সে এবার আর আঘাত করলো না । সুকরুণ মুখাবয়বে জগত অসহায় অক্ষিগোলকের নিদারূণ বেঁচে থাকবার আর্তনাদ রুজির উদ্যত হাতকে আঘাত করতে দিল না । রুখে দিল ।//
ভাল থাকুন।সবসময়।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নিষ্ঠুরতার মাঝেও মায়া ছড়িয়েছেনঃ


অনুপ্রেরণা

৩২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

রমিত বলেছেন: দারুন লিখেছেন । পরিস্থিতি মানুষকে কত কিছুই না করতে বাধ্য করে।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা জানবেন। অনেক অনেক।

৩৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০১

থিওরি বলেছেন: কাহিনী আরেকটু জমবে আশা করেছিলাম

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: নেক্সট পর্বে টুইস্ট থাকবে। চিন্তার কারন নাই। আসলে বাস্তব অবস্থাটা তুলে আনতে তেমন কাল্পনিক চিন্তার প্রাধান্য আসেনি।

৩৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

আমিনুর রহমান বলেছেন:



২য় পর্বটা আগে পড়েছি ... এইবার ১ম পর্ব পড়ে নিলাম। এইবার ৩য় পর্ব এ ফিরে যাবো।
গোছানো লেখা +

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা আমিন ভাই। ভাল থাকবেন অনেক অনেক।

৩৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপাতত লেখায় পিলাচ দিলাম গবেষণা সবশেষে করব।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিকাছে........।

৩৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: রুজির মনটা যেন বালি হাঁসের দেহ থেকে খসে পড়া হালকা পালক ।

দারুণ নরম মনের মেয়ে রুজি। সাধারণত এই মানসিকতার মানুষগুলো অসাধারণ মেধাবী আর জেদি হয়। নিজের চোখে দেখেছি। তাদের ক্রোধের কাছে কোন কিছুই পাত্তা পায় না। যার পরিনাম গল্পের শেষঅন্তে পাওয়া গেল।


খুবই অসাধারণ মনঃবিশ্লেষণধর্মী গল্প।

ভাল লাগা রেখে গেলাম গেম চেঞ্জার।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দারুণ মন্তব্য করেছেন ভ্রমর ভ্রাতা।

একটা জায়গায় ঠিকই ধরেছেন। এইরকম মেয়েরা হার না মানা টাইপের হয় এবং চঞ্চলও। গল্পের শেষ পর্বে ও কিন্তু বিজয়ী হিসেবে হয়তো আসছে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.