![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)
পর্ব ১ যদি না পড়ে থাকেন
ঘন্টাখানেক আগে একটা ঝড়ের মধ্য দিয়ে বাসায় এসেছে সেটা ভুলে গেছে রুজি। খাওয়া দাওয়া শেষ করে পড়ার টেবিলে বসে নিত্যদিনের রুটিন মোতাবেক এসার নোটবুকে গভীরভাবে ফেসবুক ঘাটছিল।
হটাৎ আঁতকে ওঠল রুজেলের একটা ফ্রেন্ডের ট্যাগ থেকে। তাদের ক্লাসের ফার্স্টবয় রুজেলকে সে ফলো করে ফেক একটা ছেলে আইডি থেকে।
একটা ছবি আর নিচে ইউটিউব ভিডিও লিংক। ভর দুপুরের ন্যায় রোদেলা শরতের বিকেলেও রুজির দু চোখে আঁধারের ছায়া নেমে আসলো। অল্প নোয়ানো মাথাটা একটু তুলে জানালায় চেয়ে দেখে অফিসের ভু-গোলকের ন্যায় আজ সত্যি সত্যি পৃথিবীটা তাঁকে ঘিরে চারদিকে ঘুরছে খুব ধীরে ধীরে। ঠাসকি খেলে কেউ যেভাবে মুখটা টানটান করে চোখ বড় করে ফেলে অনেকটা সেইভাবেই রুজি অখেয়ালে ভয় পাওয়া গলায় উচ্চারন করল একেবারেই অখেয়ালে। একি? কে ভিডিও করল?
রুজি আজই মোটামুটি একঘন্টা আগে শাহেববাজার স্কুলের রাস্তার মোড়ে একটা ছেলের মুখে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে মনের ঝাল মিটিয়ে এসেছে। ছেলেটাকে এলাকার লোকেরা এতক্ষনে হাসপাতালে নিয়ে গেছে। ফেসবুকে একজন সাংবাদিক লিখেছেন জিহবার একটা কোনা কেটে গেছে। মুখের কয়েক জায়গায় জখম হয়েছে। পুলিশ হাসপাতালে গেছে একটু আগে।
রুজির ভাল করেই চোখে ভাসছে ঐ বখাটের মুখে ফিনকি দিয়ে রক্ত ছুটানোর ব্যাপারটা। শয়তানটাকে ভালভাবেই না কুপিয়েও শান্ত হয়েছিল এইতো ঘন্টাখানেক আগে। রুজির মনোরাজ্যে অনেক কিছুই উথাল পাতাল হতে থাকে দ্রুত এবং দ্রুত।
কিন্তু ভিডিওটা কে করল ছবিই বা কে তুলল কিছুই তো দেখলাম না।
হায়! আল্লাহ! সব তো দেখি ফেসবুকে চলে এসেছে। মজা লস পেজে, কেউ আমারে মাইরালা সহ বড় বড় সব পেজেই আপলোড হয়েছে। আরো হচ্ছে। মিনিটে মিনিটে কপি আপলোড হচ্ছে। সারা দেশের ছেলেরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। নারী বিদ্বেষীরা বলা শুরু করেছে এটা নারীবাদি আন্দোলনের ফসল। পুরো নারী জাতির উপর কলংক আরোপের চেস্টা করছে অনেকেই। উহঃ সব আমার কারনে।
নিশ্চয়ই একটু পরে বড় বড় ফেসবুক সেলিব্রেটিরাও কমেন্ট করা শুরু করবে। আমার নির্যাতিত হবার ব্যাপারটা কেউই ভেবে দেখছে না। সবাই সিমপেথি করছে ঐ ছেলেটার জন্য। এমনকি অনেক মেয়েরাও সমালোচনা করছে। ছেলেটার কোনও দোষ থাকতে পারে এটা ভেবে দেখছে না কেউই। একমুখি। সবাই একমুখী স্রোতে ভেসে যাচ্ছে।
আশ্চর্য!! কারো মাথায়ই আসছে না যে এই ছেলেটার কোন ক্রিয়া থাকতে পারে। এই ছেলেটা যে আমাকে ইভটিজিং করল সেটা কি কেউই চিন্তা করবে না?
রুজির অনভিজ্ঞ মষ্তিষ্ক কোন কুলকিনারা করতে পারবে এটা ভাবাই যে অসম্ভব। অতএব যেই উপায় বের করবার কথা সেটাই বের করল মেয়েটা। উপায়টা কার্যকরী করতে দরকার বিষের একটা কৌটা। বাসায় তেলাপোকা মারার ওষুধ এনেছে গত শুক্রবারই রুজির বাবা। আর এখন সেটাই খুঁজতে কিচেনের দিকে পা বাড়াল।
কিচেনে পৌছানোর আগেই সে বাইরে একটা চাপা শোরগোল শুনল। দ্রুতলয়ে বাড়ছে এই কোলাহল। তাই বিষের খোঁজ করাটা আপাতত বাদ দিয়ে সে থাই জানালার পর্দা দিয়ে তাকালো।
জানালায় না তাকিয়ে বিষের কৌটা থেকে সবগুলো বিষ মুখে পুরে নেয়াটাই বোধহয় মেয়েটার জন্য অপেক্ষাকৃত ভাল ছিল। রুজির মাথায় মেঘবিহীন বজ্রপাতই আঘাত করেছে কি না সেটা বলা শক্ত তবে সে টের পেল পায়ের নিচটা কেমন যেন ঘেমে যাচ্ছে। হাতের তালুও ঘামছে। পায়ের হাটু দুটো কাঁপছে। বুকের ভেতর হৃৎপিন্ডে হাতুড়ির আঘাতের মতো শব্দ শুনা যাচ্ছে। মেরুদন্ডের কশেরুকাগুলি থেকে অদ্ভুত শিহরণ সারা দেহকেই কাঁপিয়ে তুলছে।
ক্লাস নাইনে পড়া এই মেয়েটা কি করে কল্পনা করবে এত তাড়াতাড়ি তাদের বাসায় পুলিশ চলে আসব. দেশের আইন আদালতের স্টেপ নেয়াটা প্রভাবহীনদের জন্যই খুব দ্রুত কাজ করতে পারে । যেটা প্রভাবশালী কেউ হলে দু এক দিনেও পুলিশের কাছে পদক্ষেপ নেয়ার ব্যাপারটা হতো স্বাভাবিক গতি সেখানে ১ ঘন্টার ভেতরে বাসায় পুলিশ এসে হাজির। ১৫-২০ জন। কয়েকজন মহিলা পুলিশও।
কোন সন্দেহ নেই রুজিকেই নিতে পুলিশ এসেছে। বাইরে দাঁড়িয়ে এক পুলিশ অফিসার ধমকী সুরেই বলল বাসায় কে আছে?
রুজিকে ভয় পেলে চলবে না। সে খুবই নম্র সুরে জানাল বাবা বাসায় নেই। মাও পাশের বাসায় কি একটা কাজে গেছেন এখনি চলে আসবেন। এও জানাল একমাত্র ছোটভাই যার বয়স দু-তিন হবে সে ছাড়া আর কেউ নেই।
পুলিশ অফিসার একটা গালি দিয়ে নাম জিজ্ঞেস করলেন যেটা রুজির মষ্তিষ্কের কর্টেক্সে নিদারুনভাবেই আঘাত করল। তবে পুলিশরা যে খারাপ হয় সেটা নেটের সুবাদে অনেক আগেই জেনে হয়ে গিয়েছে অতএব একটা ঢোক গিলে সামলে নিল। তাঁর মনে হল খুব শান্ত মাথায় এই পরিবেশ মোকাবেলা করতে হবে। কোনরকম উত্তেজিত হওয়া চলবে না।
এই রকমের একটা খারাপ সময়ে রাজিন (যে রুজির মামাতো ভাই) কোত্থেকে এসে উদয় হবে কে জানে। ওর হাতে গ্রাম থেকে নিয়ে আসা নারকেল, পিঠার ব্যাগ এই সেই। রুজি লজ্জায় হার্টফেল করবে এমন অবস্থায় ওকে চমকে দিয়ে এক কনস্টেবল ওকেই বামহাতে হাতকড়া পড়িয়ে বসল।
ততক্ষণে রুজির মা এসে পড়ছেন। পুলিশ অফিসার উনাকে দেখেই চেঁচিয়ে ওঠল। আপনি মেয়ে পুষছেন নাকি সন্ত্রাসী মেয়ে তৈরি করছেন।
রুজির মা কখনো পুলিশের সাথে চলাফেরা করেন নি। তাদের সাথে ওটাবসা সে তো অনেক দুরের ব্যাপার। তিনিও অনভিজ্ঞ। তবে সাহস করে ভদ্রভাবেই জবাবটা দেবার চেস্টা করলেন।
আমার মেয়ে একটা ট্যালেন্ট মেয়ে। স্কুলে সে বিভিন্ন ইভেন্টেই এনাম এনেছে। আসুন দেখে যান সনদ আর ক্রেস্ট।
কথাটা শেষ করার আগেই এক মহিলা পুলিশ অফিসার ভদ্রমহিলার বাম গালে এত জোরে একটা চড় কষিয়ে দিলেন যে তিনি অজ্ঞান হয়ে গেলেন। রুজি পানি আনতে ভেতরে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু এত ভয় পেয়েছে যে তাঁর পেটে পর্যন্ত গন্ডগোল শুরু হল। অবশ্য পুলিশ অফিসার এক কনস্টেবলকে পাঠালেন ভেতরে পানি আনতে।
রুজির মাকে পাগলের মত স্থবির অবস্থায় রেখেই পুলিশ ভ্যানে রাজিন ও রুজিকে তোলা হল। তবে তার আগে বাসা তল্লাশি করে কয়েকটা সিডি ও ইসলামিক বই উদ্ধার করা হলো যা এই মুহুর্তে রুজির পায়ের নিকট পড়ে আছে। জাকির নায়েকের ডাবিংয়ের সিডিটা বিক্ষিপ্তভাবে রাখা আছে এখন সেদিকে আড়চোখে দেখে নিল রুজি। আর পাশেই ছুড়ে রাখা আছে মোকসেদুল মোমেনীন সমগ্র। রবিন্দ্রনাথের শেষের কবিতা, শরৎচন্দ্রের রচনাসমগ্র, জীবনান্দের কবিতা সমগ্র।
রুজির মামাতো ভাইয়ের অবস্থাটা খুবই সংকটাপন্ন। এখনো লোকটার মুখে ঘামের ফোঁটাগুলি স্পষ্ট বলছে তিনি ভয় পেয়ে গেছেন। এই লোকটা অনার্সে পড়ে কে বলবে। এখন পর্যন্ত কোন কথা বলেনি। পুলিশের কেউই ওকে নামটা পর্যন্ত জিজ্ঞেস করেনি। রুজি ভাবল রাজিন ভাইয়ার হয়ত অভিজ্ঞতা আছে।
ধীরে ধীরে রুজি আবিস্কার করলো সে মোটেই ভয় পাচ্ছে না। সে মাথা তুলে তাকাল। সামনে পুলিশ ইন্সপেক্টর বসা। সে সাহসের কথা চিন্তা না করেই প্রশ্ন করে বসলো
- মামা। আমাদের অপরাধ কি?
পুলিশ অফিসারটি কেমন যেন হকচকিয়ে গেল। খুব সম্ভবত কোন রকমের প্রশ্ন আশা করেনি লোকটা। রুজির দিকে ভয়ানক চোখে তাকিয়ে খালি হাত তুলে চড় মারার সাংঘাতিক রকমের ইশারা করল।
রুজির সাহস অনেকটাই দমে গেল। সে বুঝে নিল এইসব মানুষের চেহারার পশুদের কাছ থেকে কোন ভাল ব্যবহার আশা করাই বৃথা। এদের কোন মন বলতে কিছু নেই সেটা নিয়ে আর কোনই সন্দেহ রইল না বাস্তব দুনিয়া না দেখা এই মেয়েটার।
পাদটিকাঃ পুলিশ সম্পর্কে খারাপ ধারণা করার দরকার নেই। খারাপ ধারনা পোষণ করতে হলে এই পোস্টটা একটু ঘুরে আসেন। গ্রিন সিগনাল
পরের পর্ব এখানে
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাই। পুলিশ সবাই কিন্তু একরকম না।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: ছবি দেখেই ভয় পেয়ে গেছি , পড়ার সাহস হোল না । নিশ্চয় গল্পটা অনেক ইন্টারেসটিং , পরে পড়বো ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নাহঃ ভয় পাবার মতো কোন ব্যাপার নেই। নিশ্চিন্তে পড়তে পারেন।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: পুলিশ জাতটা তাদের আচরনের কারনে কোন জায়গাতেই ভালভাবে ঠাই আর পেল না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না অগ্নি ভাই। পরের পর্বে তাদের হয়ত অনেকটাই ভালো পাইতে পারেন।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: "দেশের আইন আদালতের স্টেপ নেয়াটা প্রভাবহীনদের জন্যই খুব দ্রুত কাজ করতে পারে । যেটা প্রভাবশালী কেউ হলে দু এক দিনেও পুলিশের কাছে পদক্ষেপ নেয়ার ব্যাপারটা হতো স্বাভাবিক গতি, সেখানে ১ ঘন্টার ভেতরে বাসায় পুলিশ এসে হাজির।" নির্মম সত্য ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: একদম খাসা কথন। সাধু ভাইকে অনেক অনেক শুভকামনা।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
চ্যাং বলেছেন: ফাটাফাটি পোস্ট। তয় পুলিশ ভায়েরে পাইলে ডিম দিব কইয়া দিলাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না গো ভায়া। সেই ডরে কি পোস্ট লিখব না?
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: চালিয়ে যান ওস্তাদ !!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ভাল থাকুন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৩
পটল বলেছেন: পুলিশ আসছে যখন তখন আগের অধ্যায় পড়া জরুরি। তাই মন্তব্যের বাকী অংশ পরের বার।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নিশ্চয়ই। নিশ্চয়ই।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০০
যাযাবরমন বলেছেন: পুলিশের চেয়ে উকিল খারাপ
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাই নাকি?
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মোটামুটি লেগেছে। প্রথম পর্ব তুলনামুলক বেটার ছিল।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওঃ তাই। চেষ্টা করব নেক্সট পর্বগুলো আরো আরো বেটার করতে।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শ্যাষ?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না বস। নেক্সট পর্ব আসছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
শায়মা বলেছেন: আরেকটা ছুরি ঐ পুলিশের গলায় ঢুকাই দিলেই ভালো ছিলো। সবগুলার বিচার না হয় আদালত করতো পরে আর আইনজীবি হিসাবে নারী অধিকার সংস্থার মহিলা আইনজিবী!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: উঁহু। এইরকম মনোভাব ঠিক না। বিচারব্যবস্থার কি হবে?
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার !! পরের পর্বের অপেক্ষায় ।
( পরের পর্বের বিষয়ে রিপ্লাইয়ে আপনি হিংস দিয়ে ফেলছেন , এটার দরকার নাই )
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হিংস??
অগ্নি ভায়ার রিপ্লেটা নাকি??
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঠিক ধরেছেন !
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হা হা হা গিয়াস ভায়া। পরের পর্ব লেখা প্রায় শেষ। কিন্তু আগামিকাল দেব। আর আপনার অনুমানটা বৃথা যাবে।
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
জেন রসি বলেছেন: প্রতিবাদ করলেও সমাজ অনেক সময় উল্টা প্রতিবাদীর বিরুদ্ধেই চলে যায়। আর প্রতিবাদকারী যদি নারী হয় তাহলে কথাই নেই। হাস্যকর এবং অযৌক্তিক মূল্যবোধ তখন পুরুষতান্ত্রিক সমাজের পুরুষগুলোকেও অমানুষ বানিয়ে ফেলে।যেমন এই গল্পের পুলিশের মত।
প্রতিবাদকারী কিন্তু তখনই আইন নিজের হাতে তুলে নেয় যখন সে সমাজ এবং রাষ্ট্র থেকে ন্যায়বিচার পায়না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিনি ভায়ার মন্তব্য আমাকে আলোড়িত করেছে। আসলেই এটাই বাংলাদেশে বিশেষত ঢাকায় দেখা যায়। সুশাসন নিশ্চিত না করাটা একটি রাষ্ট্রের জন্য কত বড় অভিশাপ সেটা আমাদের কর্তারা বুঝা দুরে থাক চিন্তাও করছেন না।
ব্যাপক হারে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়াটা একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য কতটা লজ্জার ব্যাপার সেটাও কি জানেন কিংবা বুঝেন আমাদের অ্যাডমিনিস্ট্রেশন? আমার তো এখানেও সন্দেহ।
গেল কবছর আগে যে সব বাংলা ছবি বের হয়েছিল আমি তো যাই দেখেছি সেগুলোতে প্রশাসন কখনই(খুব কমই) সুবিচার করেন না এমন মেসেজ দেয়া হচ্ছে এবং এক্ষেত্রে আইন নিজের হাতেই তুলে নেয়াটাই উচিত।
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
শায়মা বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: প্রতিবাদ করলেও সমাজ অনেক সময় উল্টা প্রতিবাদীর বিরুদ্ধেই চলে যায়। আর প্রতিবাদকারী যদি নারী হয় তাহলে কথাই নেই। হাস্যকর এবং অযৌক্তিক মূল্যবোধ তখন পুরুষতান্ত্রিক সমাজের পুরুষগুলোকেও অমানুষ বানিয়ে ফেলে।যেমন এই গল্পের পুলিশের মত।
প্রতিবাদকারী কিন্তু তখনই আইন নিজের হাতে তুলে নেয় যখন সে সমাজ এবং রাষ্ট্র থেকে ন্যায়বিচার পায়না।
এটাই বলতে চেয়েছিলাম। বিবেকান্ধ বলে একটা শব্দ আছে মনে মনে আমার ।সেই শব্দটা প্রায়ই আমার মনে পড়ে যখন এমন রুজিদের কথা শুনি, পড়ি বা দেখি, মনে মনে আওড়াই। বিবেকান্ধ শুধু এই সমাজের মানুষেরাই নয় , গোটা সমাজ , দেশ এমনকি আমাদের পরিবারের মানুষগুলোও।
ইলিংশে যেটা Dark Justice . বা হিন্দিতে কালাকানুন। একজন মানুষ প্রায়ই সমাজের এই কালাকানুনে আটকে যায়। বন্দী হয়ে পড়ে। আর এই কালাকানুন তো কখনই আলোর মুখ দেখে না যখন তা হয় রুজির মত কোনো সহজ সরল বালিকা।
ইভ টিজিং বা হাজারও নারী নির্যাতনে আমরা যতই আহা উহু সহানুভুতি দেখাই না কেনো। পিছে বা আড়ালে ঠিকই বলি হ্যাঁ এমনি এমনি তোর পিছে লাগছিলো রে রুজি!!! তোর ও দোষ ছিলো নিশ্চয়ই জামা কাপড় ঠিক ঠাক পরিস নাই। নিশ্চয়ই নাচাইছিলি ঐ পোলারে।
রুজির মত মেয়েরা জানেই যত বড় অপরাধী হোক নারী হিসাবে তার দিকেই উঠবে আগে সমাজের আঙ্গুল। তাই ঐ কুকুরটার গলার ভেতরে চাকু ঢুকিয়ে দেবার পরও তেলাপোকার ওষুধ খুঁজে । পালিয়ে যেতে চায় এই শত সহস্র অঙ্গুলি প্রদর্শেনর হাত থেকে রক্ষা পেতে।
কিন্তু সে যুগ মনে হয় শেষ হতে চলেছে ভাইয়া।
সে যুগ হয়েছে বাসী
'সে যুগ হয়েছে বাসী যে যুগে পুরুষ দাস ছিল না নারীরা আছিল দাসী
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহমত আপি।
তবে আইন করে যদি প্রশাসনিক ব্যবস্থার সাহায্যে মানুষকে পোষ মানিয়ে রাখা যেত তাহলে তো এতদিনে বাংলাদেশ মডেল রাষ্ট্র না হয়ে যাওয়াটাই বিস্ময়কর। আইন খালি বানাইলেই হয় না। আইন প্রয়োগকারীও লাগে। আমাদের দেশে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার না স্বিকার করা একটা পরিচয় আমার এ লেখা। জাস্ট ইট।
মানসিকতার পরিবর্তন সবচেয়ে বেশি, সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কথায়ই আছে - মানসিকতা(এটিচুড) বদলান, বদলে যাবে দেশ।
একটা ছেলে যদি একটা মেয়ের হেঁটে যাওয়াটাকে স্রেফ স্বাভাবিক একটা বিষয় হিসেবে দেখে তাহলে ঐ ছেলেটা ইভটিজিং করবে না ১০০% গ্যারান্টি দেয়াই যায়। পুলিশরা যদি জনগনকে স্যার হিসেবে মনে করে তবে রুজির মতো ঐভাবে চড় ইশারা করা অসম্ভব।
তবে দেশ নিয়ে আশা রাখি এখনো আপি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গিয়াস ভাই ও জিনি ভায়ার আনসার কই?
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
জুন বলেছেন: শেষ পর্ব আগামীকাল দেবেন !
বেশ তাহলে এক সাথেই সব পড়বো গেম চেঞ্জার
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না তাহলে ভুল করবেন আপা। শেষ পর্ব না। পর্ব ৩।
আমি নিজেও জানিনা কত পর্বে শেষ হবে এটা তবে প্রতি গল্পে চেষ্টা করব এক একেকটা অসংগতি তুলে ধরতে।
এখানে প্রতিটি পর্বের গল্পই আলাদা। সিরিজ গল্প হিসেবে না দেখাই শ্রেয়।
১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ওরে আল্লারে ! আমাদের শায়মা দেখি আজ ক্ষেপেছে
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলেই ক্ষেপেছে দেখছি।
১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
মনে হচ্ছে ভালো একটা গল্প পাবো। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাললাগা কাজ করলো আমিন ভাই।
১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পে ভাল লাগছে ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা কথন ভাই।
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১
ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: আগেরটার চেয়ে এটা ভালো লাগলো
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাইলে কা_ভা ভাই কি কইল?
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
জেন রসি বলেছেন: শায়মা আপু, আমি আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি। কিন্তু আপনি বলেছেন, কিন্তু সে যুগ মনে হয় শেষ হতে চলেছে ভাইয়া।আদিম সমাজ থেকে এখন পর্যন্ত অনেকভাবে অনেকরকম সামাজিক পরিবর্তন হয়েছে।কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজ কাঠামো কিন্তু কখনোই ভেঙ্গে পড়েনি।সামন্তবাদের পতনের পর এই আধুনিক সভ্যতাতেও তাই নারীকে বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হতে হয়।কিন্তু সবচেয়ে নির্মম ব্যাপার হচ্ছে অধিকাংশ নারী নির্যাতিত হয়েও কি এক অযৌক্তিক লজ্জায় চুপ করে থাকে।প্রতিবাদ করেনা।আবার কোন নারী প্রতিবাদ করলেও অন্যরা চুপ করে তাকেই দোষারোপ করে। আসলে সমস্যাটা নারী পুরুষ সমস্যা হিসাবে না নিয়ে সামাজিক সমস্যা হিসাবে চিন্তা করতে হবে। তা নাহলে যুগ পরিবর্তিত হবে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সামন্তবাদের পতনের পর এই আধুনিক সভ্যতাতেও তাই নারীকে বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হতে হয়।
অথচ আপনি দেখেন ভায়া নারী নির্যাতন, শিশু অধিকার, ইভটিজিং হেন ত্যান কত কিছু আইন হচ্ছে। কিন্তু অপরাধ কমছে??
১০০% আমরা নিশ্চিত অপরাধ কমছে না। এর প্রকৃত কারণটা খুজতে হবে না রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিগণের?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শায়মাপু আপনার আনসার করেছে জিনিভায়া।
২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন: @গেম চেঞ্জার ভাইয়া
আইন শুধু বানানোর জন্য বানালেই তো চলবেনা। আইনের প্রতি আস্থা এবং সর্বোপরি সেই আইন যার উপর ভিত্তি করে তৈরী হবে সমাজ ও রাষ্ট্রের সেই নিয়ম নীতি ও সমাজবাসীর দৃষ্টিভঙ্গি ও মানষিকতার উন্নতি সাধন সবার আগে প্রয়োজন। আইন কার জন্য? আইন কি শুধুই সরকারী মাল দরিয়া মে ঢাল!!!! তার জন্য প্রয়োজন!!!! আইন সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের সুষ্ঠ জীবন চর্চার সহায়ক । কিন্তু যতদিন মানষিকতার পরিবর্তন হবেনা । একটা কুকুর সদৃশ প্রাণী রাস্তায় সিটি বাজাবে আর তার প্রতিবাদ করতে গেলেই শুধু নারী..... নারী হয়ে এত বড় সাহস!!! সাহস বা সংগ্রাম কি শুধুই একমাত্র পুরুষের এক্তিয়ার ভুক্ত????
এবং শুধুমাত্র তাই না নারী বলে তার দোষটাকেই বড় করে দেখা হবে। তুই নারী তাই তোর দোষ নারী হয়েই জন্ম নেওয়া। কত বড় সাহস তোর জন্ম হয়েছে ঐ কুকুদের সিটি বাজানো দেখার জন্য। প্রতিবাদ বা প্রতিরোধের যে কোনো উদ্যোগ নিতে গেলে সমাজের চোখে নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলের চোখে তাকে তাজ্য ঘোষনা করা হবে। গোটা নারী জাতির মান সন্মান ধুলায় লুটিয়ে যাবে। তুমি নারী তাই তোমাকে হতে হবে সর্বংসহা।
তবে দেশ নিয়ে আশা রাখি এখনো আপি। দেশ নিয়ে আশা রাখো ভালো কথা। তবে দেশ কারা? দেশের কি প্রাণ আছে? হ্যাঁ আছে, দেশ মানে দেশের মানুষ, এক একটি পরিবার, এক একটি সমাজ, এক একটি জাতি। যতদিন জাতির বিবেক জাগ্রত না হবে । মানুষ সত্যিকারের শিক্ষায় শিক্ষিত না হবে ততদিন আইন করেও কিচ্ছু হবেনা। তাই ঠিক উলটোভাবে ফিরে আসো প্রথমে মানুষ হতে হবে পরিবার থেকে, তারপর সমাজ গড়তে হবে সুশিক্ষা নিয়ে তারপর আইন তারপর একটি সুখী দেশ!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তাই ঠিক উলটোভাবে ফিরে আসো প্রথমে মানুষ হতে হবে পরিবার থেকে, তারপর সমাজ গড়তে হবে সুশিক্ষা নিয়ে তারপর আইন তারপর একটি সুখী দেশ!!!
এই যে আপি। খুব ভাল কথা তবে আমি মনে করি তড়িৎ ফলদায়ক কিছু পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে আইটি ব্যবহার করে। যেমন ঘুস বা দুর্নিতি প্রতিরোধে ব্যবহার করা যেতে পারে সিআরএম সিস্টেম। আর প্রশাসনে দেশপ্রেম ও মানবিক মুল্যবোধের ওপর ক্যাম্পেইন করা যেতে পারে। যদিও অনেকেই হাসবে। তবে আসলেই এগুলো ফলদায়ক হবে যদি ঠিকঠাক করা হয়।
২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
সুমন কর বলেছেন: প্রথমে বলেননি কেন, গল্পটির পর্ব হবে? আরো পর্ব কি আসবে ?
গল্প দ্রুত এগিয়ে গেছে। বেশী ড্রামা মনে হলো। ফেবু, সিডি, ইস.বই, জাকের....সব একসাথে !!
+।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলে এটা ঐ ধরনের সিরিজ গল্প না। অনেকটাই ব্যাতিক্রমী।
প্রতিটি পর্বই আলাদা আলাদা গল্প। সামাজিক অসংগতি কিংবা রাষ্ট্রীয় এমনকি ব্যাক্তি পর্যায়ের অসংগতি তুলে ধরাই মুখ্য উদ্দেশ্য।
তবে সিডি/জাকের এগুলো গল্পের গৌন উপাদান। সুমন ভাইয়ের ইন্টারেস্ট দেখে ভাল লাগছে।
২৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: শায়মা আপু, আমি আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি। কিন্তু আপনি বলেছেন, কিন্তু সে যুগ মনে হয় শেষ হতে চলেছে ভাইয়া।আদিম সমাজ থেকে এখন পর্যন্ত অনেকভাবে অনেকরকম সামাজিক পরিবর্তন হয়েছে।কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজ কাঠামো কিন্তু কখনোই ভেঙ্গে পড়েনি।।
ঠিক তাই, আদিম সমাজ থেকে মানুষ অনেক সভ্য হয়েছে বটে কিন্তু আদিম জিন বলে একটা কথা আছে না ? সেটা মনে হয় এখনও বহন করেই চলেছে মানুষ । মানে পুরুষ নামের মানুষ। আরও কতকাল চলবে জানা নেই। অতীতে নানা নারী প্রধান বা রাণী প্রধান সমাজ এসেছে, নারী শাসন বা রাণী শাসনেও চলেছে দেশ, চলেছে সমাজ বেশ ঘটা করেই কিন্তু তা কতটুকু নারী বা রাণী নির্ভর ছিলো সে বিষয়ে সন্দেহ আছে। পিছে থেকে কলকাঁঠি নেড়েছে সেই পুূরুষ! না তাই বলে ভেবোনা নারীরা অক্ষম তাদের মাথায় ঘিলু নেই, শরীরে শক্তি নেই তাই পারেনি। আসলে আদিম যুগ বলো বা আধুনিক যুগ বলো পুরুষতন্ত্র ঠিকই প্রকাশ্যে বা আড়ালে থেকেই গেছে। সে ধর্ম বলো সমাজ ব্যাব্স্থায় বলো বা দেশের আইনেও বলো। দেখোনা ছেলে বাবার সম্পদের কয় ভাগ আর মেয়ে কয় ভাগ পায়!!! এ বৈষম্যের উৎপত্তি কোথায়!!!!!
কিন্তু সবচেয়ে নির্মম ব্যাপার হচ্ছে অধিকাংশ নারী নির্যাতিত হয়েও কি এক অযৌক্তিক লজ্জায় চুপ করে থাকে।প্রতিবাদ করেনা।আবার কোন নারী প্রতিবাদ করলেও অন্যরা চুপ করে তাকেই দোষারোপ করে। আসলে সমস্যাটা নারী পুরুষ সমস্যা হিসাবে না নিয়ে সামাজিক সমস্যা হিসাবে চিন্তা করতে হবে। তা নাহলে যুগ পরিবর্তিত হবে কিন্তু সমস্যা থেকেই যাবে।
এখানেও সেই একি কথা একটি মেয়ে সন্তানের থেকে ছেলে সন্তান পরিবারে প্রাধন্য পায়। ভাইকে রেখে বোনের মুরগীর রান খাওয়াটা বা চাওয়াটা এখনও অনেক পরিবারে এমনকি সমাজেও অতি লজ্জার বিষয়। সেখানেও নেই কোনো যুক্তি নেই কোনো আইন। এইখানে পুরুষতন্ত্র কাজ করেনা। যুগে যুগে পুরুষশাসিত সমাজে নারীরাই মেনে নিয়েছে এবং গড়ে তুলেছে এই নিয়মতন্ত্র। অনলী ফর নারী। যে বোনটির পরিবারে মুখ ফুটে এক টুকরো খাবারই ভাইকে না দিয়ে খাওয়াটা লজ্জা ও রিতীমত অপরাধের সামিল হয় সে মেয়েটি কি করে করবে ঘর থেকে দু পা বেরিয়ে ইভ টিজিং বা কোনো নরপশুর অন্যায়ের প্রতিবাদ।
সামন্তবাদের পতনের পর এই আধুনিক সভ্যতাতেও তাই নারীকে বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হতে হয় অতি সত্য কথন, নারী প্রথমেই নির্যাতিত তার পরিবারে... মা মেয়েকে শিখাই এইভাবে চলতে হবে, সব সহ্য করে যেতে হবে। সব মেনে নিতে হবে। নইলে ..........
বরং লজ্জা নারীর ভূষন/ কেনো তবে কেড়ে নিলে লাজ আভরণ..... এসব প্রবাদ বাক্য কবিতা সাহিত্যে নারী তুমি চুপ থাকো , লজ্জায় মরে যাও, পারলে মাথা উঠিও না , মাটির সাথে মিশে যাও । নয়তো মরো!!!!!!!!
তবুও কোনো কোনো কবিই আবার লিখেছেন সে যুগ হয়েছে বাসী....... সেও সেই পুরুষ জাতিই। এই পুরুষতন্ত্রেই তার বাস। শুধু পার্থক্য মানষিকতায়, দৃষ্টিভঙ্গিতে। সকল পুরুষ নারী নির্বিশেষে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নতি করতে হবে তবেই সমাজের নিয়ম কানুন বা আইনে পরিবর্তন আসবে।
দেশ মানেই আমরা । দেশের মানুষেরা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তবে কি আমরা খালি দুরাশাই করবো আপি?
২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাই ঠিক উলটোভাবে ফিরে আসো প্রথমে মানুষ হতে হবে পরিবার থেকে, তারপর সমাজ গড়তে হবে সুশিক্ষা নিয়ে তারপর আইন তারপর একটি সুখী দেশ!!!
এই যে আপি। খুব ভাল কথা তবে আমি মনে করি তড়িৎ ফলদায়ক কিছু পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে আইটি ব্যবহার করে। যেমন ঘুস বা দুর্নিতি প্রতিরোধে ব্যবহার করা যেতে পারে সিআরএম সিস্টেম। আর প্রশাসনে দেশপ্রেম ও মানবিক মুল্যবোধের ওপর ক্যাম্পেইন করা যেতে পারে। যদিও অনেকেই হাসবে। তবে আসলেই এগুলো ফলদায়ক হবে যদি ঠিকঠাক করা হয়।
সবার আগে পারিবারিক শিক্ষা। মানুষের প্রাথমিক বিদ্যালয় তার পরিবার। একটি পরিবারের মা তার প্রথম শিক্ষক । আবারও নারী এবং নারীশিক্ষা তাই একটি জাতির জন্য সবার আগে প্রয়োজন। মা যদি শিক্ষিতা না হন তিনি কি করে শেখাবেন ছেলে বা মেয়েকে? কি করে সুশিক্ষা বা বিবেক, নীতিবোধের জন্ম দেবেন তাদের অন্তরে?
আইটি সিস্টেম অনেক পরের ব্যাপার কিন্তু মানবিক মূল্যবোধের কথা বলেছো তা অবশ্যই সবার আগে। তবে অনেক বড় বড় বিশ্ববিদ্যালরে জ্ঞানার্জন করেও পাশবিক মূল্যবোধ অন্তরে রয়েই যেতে পারে যদি পরিবার থেকে প্রথমেই সে সুশিক্ষা না পায়, ন্যায় অন্যায়, যৌক্তিকতা না শিখে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি তো এটাই চাই যে পরিবারগুলি থেকেই শুরু হোক। কিন্তু পরিবারে যারা থাকে আমাদের এই সময়ে ধরে নিতে হবে তাদের মাথায় নীতি নৈতিকতা নেই। তাহলে??
যেখানে পরিবারের লোকেরা নিজে বাচলে বাপের নাম নীতিতে চলে, ও বাড়ির মেয়েকে ইভটিজিং আমার ছেলেটা করতেই পারে বয়সের দোষে চিন্তা ভাবনায় চলে তবে পরিবার থেকে কিভাবে শুরু হবে???
২৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
শায়মা বলেছেন: ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩ ০
লেখক বলেছেন: তবে কি আমরা খালি দুরাশাই করবো আপি?
না কখনই না
সংসার সমুদ্রে দুঃখ তরঙ্গ খেলা করে
আশা তার একমাত্র ভেলা.......
দূরাশা বলে কিছু নেই যদি তাতে সৎ উদ্দেশ্য থাকে। একমাত্র আশা বিবেক জাগ্রত করা....
২৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: লেখক কতৃক এখানে পুলিশ নিয়ে খারাপ মন্তব্য করকে নিষেধ করা সত্ত্বেও সবাই কেন সেই ভুলটাই করছে বুঝতে পারছিনা? পুলিশ এখানে কি ভুল করেছে যে তাদেরকে দোষারোপ করতে হবে? ঠিক সময়ে পুলিশ আসলেও দোষ, আবার না আসলেও দোষ!
গত পর্বে পড়েছিলাম, রুজির বাবাই তার মেয়েকে ডিস্টার্ব করতে না করার জন্য কোন বড় লোকের ছেলের মাথায় হাত বুলাতে গিয়ে নিজেই অপমানিত হলেন! কৈ তখনতো কেউ রুজির বাবাকে দোষারোপ করেনি? নাকি 'যত দোষ নন্দ ঘোষ'? নিজের মেয়েকে ডিস্টার্ব করে তার আবার মাথায় হাত বুলানো? আমি হলেতো চোপড়াই দাঁত সব ফ্যালায় দিতাম!
ভাই আপনার গল্প ভাল হচ্ছে! তবে আজকের পর্বটা পড়ে মনে একটা প্রশ্ন জাগছে, "পুলিশ কি সরকারি মামা"? বয়সের দোষ দিয়ে কাটিয়ে যাবেন না? কারন ছোট মেয়ে বড়কে চাচা/কাকাও বলতে পারতো?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাস ভায়া উনাকে মামা সম্বোধন করেছিল এট লিস্ট একটা ভাল ব্যবহারের আশায়। এখানে আপনে দোষের কি পাইলেন??
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৩ ০
sultana rahman
উনার মন্তব্যটা পইড়া ফালান
২৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
জেন রসি বলেছেন: শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই, আদিম সমাজ থেকে মানুষ অনেক সভ্য হয়েছে বটে কিন্তু আদিম জিন বলে একটা কথা আছে না ? সেটা মনে হয় এখনও বহন করেই চলেছে মানুষ । মানে পুরুষ নামের মানুষ। আরও কতকাল চলবে জানা নেই। অতীতে নানা নারী প্রধান বা রাণী প্রধান সমাজ এসেছে, নারী শাসন বা রাণী শাসনেও চলেছে দেশ, চলেছে সমাজ বেশ ঘটা করেই কিন্তু তা কতটুকু নারী বা রাণী নির্ভর ছিলো সে বিষয়ে সন্দেহ আছে। পিছে থেকে কলকাঁঠি নেড়েছে সেই পুূরুষ! না তাই বলে ভেবোনা নারীরা অক্ষম তাদের মাথায় ঘিলু নেই, শরীরে শক্তি নেই তাই পারেনি। আসলে আদিম যুগ বলো বা আধুনিক যুগ বলো পুরুষতন্ত্র ঠিকই প্রকাশ্যে বা আড়ালে থেকেই গেছে। সে ধর্ম বলো সমাজ ব্যাব্স্থায় বলো বা দেশের আইনেও বলো। দেখোনা ছেলে বাবার সম্পদের কয় ভাগ আর মেয়ে কয় ভাগ পায়!!! এ বৈষম্যের উৎপত্তি কোথায়!!!!!
জিন বলে একটা ব্যাপার অবশ্যই আছে। সেটা বিবর্তনবাদের সাথে সম্পর্কিত। আর বিবর্তনবাদ অবশ্যই সামাজিক বিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত।যেমন আদিম সমাজে পুরুষরা পশু শিকার করত। নারীরা সন্তান ধারন করত বলে তারা সামাজিক উৎপাদন ব্যবস্থায় অংশগ্রহন করত না।তাই নারীরা পুরুষের কতৃত্ব মেনে নিয়েছিল। ফরাসী অস্তিত্ববাদী এবং নারীবাদী লেখিকা Simone de Beauvoir তার The Second Sex বইয়ে খুব যৌক্তিক ভাবে এ ব্যাপারটি ব্যাখ্যা করেছেন।পড়া না থাকলে পড়ে দেখতে পারেন। নারীরাও বিভিন্ন কারনে পুরুষের অধীনতা মেনে নিয়েছিল, আর পুরুষতান্ত্রিক সমাজ সবসময় নারীদের চুপ করে মেনে নেওয়ার সুযোগ নিয়ে আসছে।
পৃথিবীর সব ধর্মই পুরুষতান্ত্রিক। তাই এসব ধর্মের নিয়মনীতি পুরুষতান্ত্রিক হবে সেটাই স্বাভাবিক।তাই আজ সময় এসেছে সাহস করে সব জীর্ণ নিয়মনীতি ভেঙ্গে ফেলার। কারন ধরি মাছ না ছুঁই পানি মনোভাব নিয়ে এ সমস্যার সমাধান হবেনা।
]বরং লজ্জা নারীর ভূষন/ কেনো তবে কেড়ে নিলে লাজ আভরণ..... এসব প্রবাদ বাক্য কবিতা সাহিত্যে নারী তুমি চুপ থাকো , লজ্জায় মরে যাও, পারলে মাথা উঠিও না , মাটির সাথে মিশে যাও । নয়তো মরো!!!!!!!!
তবুও কোনো কোনো কবিই আবার লিখেছেন সে যুগ হয়েছে বাসী....... সেও সেই পুরুষ জাতিই। এই পুরুষতন্ত্রেই তার বাস। শুধু পার্থক্য মানষিকতায়, দৃষ্টিভঙ্গিতে। সকল পুরুষ নারী নির্বিশেষে দৃষ্টিভঙ্গির উন্নতি করতে হবে তবেই সমাজের নিয়ম কানুন বা আইনে পরিবর্তন আসবে।
দেশ মানেই আমরা । দেশের মানুষেরা।
দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হলে নিজেদেরকেই নিজেদের ভাঙ্গতে হবে। আবার গড়তে হবে। লজ্জা নারীর ভূষণ এই বোধ থেকে নারীকেই বের হয়ে আসতে হবে। যদি কোন কিছু লজ্জার ব্যাপার হয় তবে সেটা নারী পুরুষ সবার জন্যই প্রযোজ্য।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার প্রশ্নঃ বেড়ালের গলায় ঘণ্টি বাঁধবে কে?
২৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫১
শায়মা বলেছেন: সাহসী ভাইয়া পুলিশ তো অনেক পরের ব্যাপার। এখানে আইন বিষয়ক সমস্যা সমাধানের রুট লেভেল নিয়ে আলাপ আলোচনা চলিতেছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাহসী ভায়া পুলিশের দোষ দেখছে না।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কই গেলা আপি। আবার হারায় গেলা না তো??
৩০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি তো এটাই চাই যে পরিবারগুলি থেকেই শুরু হোক। কিন্তু পরিবারে যারা থাকে আমাদের এই সময়ে ধরে নিতে হবে তাদের মাথায় নীতি নৈতিকতা নেই। তাহলে??
যেখানে পরিবারের লোকেরা নিজে বাচলে বাপের নাম নীতিতে চলে, ও বাড়ির মেয়েকে ইভটিজিং আমার ছেলেটা করতেই পারে বয়সের দোষে চিন্তা ভাবনায় চলে তবে পরিবার থেকে কিভাবে শুরু হবে???
নারী শিক্ষার অগ্রগতী। শিক্ষিতা মা, শিক্ষিতা সমাজ। একজন শিক্ষিতা মা শেখাবে ছেলেকে সমাজের দায় দায়িত্ব নীতিবোধ। নিজের ছেলেকে শেখাবে নারী পুরুষ বৈষম্য ভুলে মানুষ হিসাবে ভাবতে। বয়সের দোষ বলে একজন ছেলে অকারণে একজন মেয়েকে উত্যক্ত করার অধিকার পাবে। এইসব খেত্তুপনা ছাড়তে হবে।
প্রেম, ভালোবাসা বা কবিতা সাহিত্য থাকবে। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে মানুষ ভাবলে তাদের কি হবে ভেবে অনেকেই নাক সিটকাতে পারে। শালীনতার মাঝে প্রেম বা সাহিত্য সবই সুন্দর। অশালীনতা বা উত্যক্ত করে বা জোর পূর্বক যা হয় তাতে কোনো সৌন্দর্য্য নেই। নেই মঙ্গল। তার শতভাগ জুড়ে থাকে পাশবিকতা। মনের পশুকে বলি দিতে হবে। মানবতার জয় হোক।
পাড়ার কোনো বখাটে পশুর পাল্লায় পড়ে কোনো কিশোরী জীবন দিক এ যেন আমাদের চাওয়া না হয়। দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হোক। কোনো পশু টাইপ বখাটের দোষের সাথে বা উৎপীড়নের সাথে না যোগ হোক চিরায়ত প্রচলিত মানষিকতা। তুই নারী। তোরই দোষটা বেশী ছিলো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অ্যাবসলিউটলি। তবে এটা করতে অন্তত এক প্রজন্ম সময় আমাদের অপেক্ষা করতেই হবে। সময়ের হিসেবে ৫০-৬০ বছর। যা অপেক্ষা করা আমাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।
আমি কিন্তু মনে করি ফলদায়ক কিছু কাজ করা যেতে পারে। মানুষের মৌলিক অনুভুতি ও নৈতিকতাবোধের মধ্যে ছ্যাক দিতে হবে আপি।
৩১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: পুলিশ ইন্সপেক্টর মানে কিছুটা হলেও পদটা সাধারন পুলিশের থেকে একটু বড়! সুতরাং তাকে তো স্যার সম্বোধন করতে পারতো? আজ-কালকার দিনে অন্যকিছুর চেয়ে স্যার শব্দটা মানুষ অনেক ভাল পায়! এটা আমি নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি! অবশ্য আপনার গল্প আপনি যেভাবে সাঁজাবেন ঠিক সেভাবেই সাঁজবে! সুতরাং এখানে মন্তব্য নিস্প্রয়োজন!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আইডিওলজিক্যালি পুলিশ কিন্তু জনগণের ভৃত্য এটা ঐ মেয়ে জানে তার পুঁথিগত বিদ্যা থেকে। তাছাড়া পুলিশকে স্যার বলতেই হবে এই আইডিয়া তাকে কে দেবে রে ভাই?
৩২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১০
সাহসী সন্তান বলেছেন: পুলিশ ইন্সপেক্টর মানে কিছুটা হলেও পদটা সাধারন পুলিশের থেকে একটু বড়! সুতরাং তাকে তো স্যার সম্বোধন করতে পারতো? আজ-কালকার দিনে অন্যকিছুর চেয়ে স্যার শব্দটা মানুষ অনেক ভাল পায়! এটা আমি নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকেই বলছি! অবশ্য আপনার গল্প আপনি যেভাবে সাঁজাবেন ঠিক সেভাবেই সাঁজবে! সুতরাং এখানে মন্তব্য নিস্প্রয়োজন!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: একটা বাস্তব দুনিয়া না দেখা মেয়ের ব্যাপারে আপনি কি করে আশা করতে পারেন সে পুলিশের দারোগা/এসআইকে স্যার বলে ডাকবে??
৩৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অ্যাবসলিউটলি। তবে এটা করতে অন্তত এক প্রজন্ম সময় আমাদের অপেক্ষা করতেই হবে। সময়ের হিসেবে ৫০-৬০ বছর। যা অপেক্ষা করা আমাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।
আমি কিন্তু মনে করি ফলদায়ক কিছু কাজ করা যেতে পারে। মানুষের মৌলিক অনুভুতি ও নৈতিকতাবোধের মধ্যে ছ্যাক দিতে হবে আপি।
৩৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৩
সুলতানা রহমান বলেছেন: ভালো লেগেছে। যদি বাস্তবে এরকম কোন মেয়ে করতো তবে এরকমই হতো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: খুব সম্ভবত এটাই।
৩৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার প্রশ্নঃ বেড়ালের গলায় ঘণ্টি বাঁধবে কে?
ঘণ্টি আমাদেরকেই বাঁধবে হবে।আমি, আপনি, আমরা সবাই যারা পরিবর্তন চাই। শুধু চাইলেই হবে না। আমরা অন্তত নিজ নিজ অবস্থান থেকেই চেষ্টা চালিয়ে যেতে পারি। ।সমাজ পরিবর্তনশীল। নিশ্চয়ই একদিন মানুষের চেষ্টায় এ সমস্যারও অবসান ঘটবে।
গল্পের শেষটা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এত তাড়াতাড়ি শেষ করতে চাই না জিনিভায়া। দুটি পর্বে মাত্র তো দুইটি জায়গায় হাত দিলাম। বাকি আছে অনেক।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
শায়মা বলেছেন:
জিন বলে একটা ব্যাপার অবশ্যই আছে। সেটা বিবর্তনবাদের সাথে সম্পর্কিত। আর বিবর্তনবাদ অবশ্যই সামাজিক বিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত।যেমন আদিম সমাজে পুরুষরা পশু শিকার করত। নারীরা সন্তান ধারন করত বলে তারা সামাজিক উৎপাদন ব্যবস্থায় অংশগ্রহন করত না।তাই নারীরা পুরুষের কতৃত্ব মেনে নিয়েছিল। ফরাসী অস্তিত্ববাদী এবং নারীবাদী লেখিকা Simone de Beauvoir তার The Second Sex বইয়ে খুব যৌক্তিক ভাবে এ ব্যাপারটি ব্যাখ্যা করেছেন।পড়া না থাকলে পড়ে দেখতে পারেন। নারীরাও বিভিন্ন কারনে পুরুষের অধীনতা মেনে নিয়েছিল, আর পুরুষতান্ত্রিক সমাজ সবসময় নারীদের চুপ করে মেনে নেওয়ার সুযোগ নিয়ে আসছে।
সমাজিক বিবর্তনবাদ, সাংস্কৃতিক বিবর্তনবাদ, বৈজ্ঞানিক বিবর্তনবাদ যা কিছুই বলোনা কেনো এখন প্রয়োজন মানষিক বিবর্তনবাদ। মানষিক বিবর্তনবাদ হয় নি তা নয়। সৃষ্টির আদি যুগ হতেই এসব ধরনের বিবর্তনের পরেই আজকের এ সমাজ। আর তাই পুরুষের সামাজিক উৎপাদন ব্যাবস্থায় যেমন আজ আর নেই সেই আদি পেশা পশু শিকার তেমনি নারীও শুধুই সন্তান উৎপাদনের ক্ষেত্র নয় আজ। ফরাসী অস্তিত্ববাদী এবং নারীবাদী লেখিকা Simone de Beauvoir এর তাই এখন আবার আরও একটি বই লেখা প্রয়োজন। জানিনা তিনি বেঁচে আছেন কিনা।
যাইহোক আজ নারীর বিশ্বব্যাপী নানামুখী কৃতিত্ব অর্জন ও জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ক্রমাগত লড়াই করে টিকে থাকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার পরেও এ বৈষম্যবাদ রয়ে গেছে এবং সকল লজ্জা ও সহ্যের আধার হিসাবে তাদেরকেই দেখা হয়। একটা সময় হয়ত বিভিন্ন কারণে নারী পুরুষের অধীনত্ব মেনে নিয়েছিলো বটে তবে কখনই অন্যায় অধীনত্ব মোটেও কাম্য নয় আর আজ। সামাজিক বিবর্তনবাদের অগ্রগতী ও মানষিক বিবর্তনবাদের বড় প্রয়োজন।
দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হলে নিজেদেরকেই নিজেদের ভাঙ্গতে হবে। আবার গড়তে হবে। লজ্জা নারীর ভূষণ এই বোধ থেকে নারীকেই বের হয়ে আসতে হবে। যদি কোন কিছু লজ্জার ব্যাপার হয় তবে সেটা নারী পুরুষ সবার জন্যই প্রযোজ্য।
দু,জন চার জন এভাবেই হোক কোটি কোটি জন!!!!!!
৩৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৯
শায়মা বলেছেন: গেম চেঞ্জার ভাইয়া তাড়াতাড়ি শেষ পর্ব লেখো। নতুন দিনের আশা ব্যাঞ্জক কোনো স্যলুশন পর্ব !!!!!! আমি বিদায় হইলাম নতুবা সারারাত ঝগড়া ঝগড়া ম্যুডেই থাকতে হবে আমাকে !
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমিও ঘুমুতে যাব একটু পরেই। তাই আজ আর রিপ্লে দিচ্ছি না। শুভ রাত্রি আপি।
৩৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯
শায়মা বলেছেন: শুভরাত্রী ভাইয়ু!!!!!!
৩৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অস্ত্রপাতি দিয়ে এসবের সমাধান হয় না । জিনগত যদি বলা হয় তাহলে তো জিনের ঘাড়ে দোষ পড়বে । তবে কি ওই জীনের সব সম্প্রদায় হত্যা করতে হবে । সেগুলো কিছু নয় । আইয়ামে জাহেলাত দেখেন সেখানে তো বাস্তব শিক্ষা আছে ।যেখানে নারীদের চরম অবমাননাকর পরিস্থিতি থেকে এমন অবস্থায় উত্তরণ ঘটেছিল যে এক রমনী সারারাত নিরাপদে হেটে গেছেন নির্বিঘ্নে ।সেগুলো তো আর মিথ্যে ।সুপ্রিয় ব্লগার শায়মার জিনতত্ত্ব আমি মেনে নিতে পারলাম । দরকার সামাজিক দায়বদ্ধতা গড়ে তোলা,নারী পুরুষের অধিকারের নিশচয়তা ,নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত করা ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিনগত যদি বলা হয় তাহলে তো জিনের ঘাড়ে দোষ পড়বে । তবে কি ওই জীনের সব সম্প্রদায় হত্যা করতে হবে
আপনি কি এখানে জীনভুতের জীনের কথা ভাবছেন? স্যরি যদি কিছু মনে করেন। আমি কিন্তু ঐ লেভেলে মাপি না ভায়া।
৪০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জিন আমি ঠিকই ধরেছি ।ক্রোমোজোম জ্বীন বংশগতিবিদ্যা না পড়ে এই লেভেলে আসতে পারিনি । আমি যে বিজ্ঞানের ছাত্র ছিলুম দাদা ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দাদা না বলে ভাই বললেই বেটার হয়। হালকা কনফিউশন ছিল এই যাঃ। ধন্যবাদ অনেক।
৪১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
শামছুল ইসলাম বলেছেন: মোটামুটি হয়েছে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা।
৪২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অতিরিক্ত নাওকীয় লাগলো। অবশ্য গল্পে এমন হইতেই পারে।
গল্প অনেক পরিনতিই পাইলে পারে, দেখি কোনদিকে নেন। তবে ফাসিতে ঝুলানো সম্ভব না। রুজি এখনো প্রাপ্তবয়স্ক হয়নাই বললাম। তবে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে না দিয়ে সাধারন ক্ষমার আওতায় নিয়া আসতে পারেন। নাইলে সংশোধন কেন্দ্রে পাঠাইয়া ওইখানের জীবন দেখান একটূ। অথবা দেখান যে বাপ মা আত্মহত্যা করতেছে, অথবা পাগল হইয়া গেছে রুজি।
এইসব বললাম কেন জানেন? যাতে এইগুলার কোনকিছুতেই না যান। কারন আমি যেমন কিছু পরিস্থিতি প্রেডিক্ট করলাম, এখন আপনি সেটা জেনে যাবার কারনে চেস্টা করবেন অন্য কিছু ভাবতে। মানুষের চরিত্রই হইলো এইটা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
তাইলে আপনার জন্য চমকই আছে নদী ভাই
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আগের পর্বেও কিন্তু মেয়েটা আত্মহত্যার চিন্তা করেছিল। একবার না। অনেকবারই।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আরেকটা কথাঃ
এখানে অতিরিক্ত নাটকীয়তা কোত্থেকে পাইছেন বলেন। এইরকম সাধারন ঘরের মেয়ের ছুরি দিয়ে মারাটার প্রতিফল এইরকম না হওয়াটাই নাটকীয় নয় কি?
৪৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আরও বেশ কয়টা সিচুয়েশন বইলা দিমু আকি ভাবতেছি। আনেক্সপেক্টেড সিচুয়েশন দেখতে ভাল্লাগে, যেইগুলা কল্পনা ছাড়াইয়া যায়
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার এই পর্বের পরের পর্বের গল্প লেখা শেষ। প্রেডিক্ট করেন দেখি কেমন পরিণতি হতে পারে..
তবে চেঞ্জ আসবে না সে ব্যাপারে আস্থা রাখতে পারেন।
৪৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বেশি নাটকীয় বলছিলাম কারন নরমালি যেমন হবার কথা তেমন হয়নাই। বাসায় এসে তাঁর আগে গসল করবার কথা, নিশ্চয়ই রক্ত লাগছিলো গায়ে। আবার ঘন্টাখানেকের মধ্যে ইউটিউবে আপলোড হবে, মজা লস আর মাইরালায় চলে আসবে এইটা খুব দ্রুতই হইলো। যে মেয়টা এতো ঝড়ের মধ্যে দিয়ে গেলো তাঁর নিত্যদিনের রুটিন ফলো করবার কথা না। তাঁর অস্বাভাবিক কাজকর্ম করবার কথা। পুলিশও চলে আসলো এতো তাড়াতাড়ি, আবার থাপ্পর দিলো, এইটা বেশিরকম মনে হইছিলো। এইসবই আরকি। আর পরের পর্ব দিছেন দেখলাম। এইটাও ভাবছিলাম বলবো, আরো দুই তিনটা পরিনতি ভাবছিলাম, বলা আর না বলা সেম এখন।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বেশি নাটকীয় বলছিলাম কারন নরমালি যেমন হবার কথা তেমন হয়নাই। বাসায় এসে তাঁর আগে গসল করবার কথা, নিশ্চয়ই রক্ত লাগছিলো গায়ে।
হুঁ। অনুমান এইরকম অনুমান করাটা অস্বাভাবিক না। আমার এই ব্যাপারে মনোযোগ দিলে গল্পটা ঢের লম্বা হয়ে যেত। পুর্বাভিজ্ঞতার কারনেই চেয়েছি এড়িয়ে যেতে।
তবে ২.৩০ টায় ছুরি দিয়ে কুপিয়ে বাসায় ৩০ মিনিটের মধ্যে ফিরে আসাটা স্বাভাবিক। অতএব ৪টার মধ্যে সে ফ্রেশ হয়ে বাসায় নোটবুকে বসতেই পারে। ৪.১০-২৫ এর মধ্যে পুলিশ আসাটাই স্বাভাবিক।
পরের পর্বে শেষ বিকেল বলতে ৫.০০-৬.০০ টার সময় বুঝাইছি। সুর্যাস্তের আগের সময়টা।
ঘটনার সময় পরস্পরা গল্পে ঠিক রাখতে চেয়েছিলাম। আশা করি তা হইছেও।
৪৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৯
চ্যাং বলেছেন: গেচে (গেম চেঞ্জার)
ভাইয়া!! আপনে শতশ্রু ভাইয়ার কটা না শুইনা নিজের মত চালান। গল্পের গতিকে আক্রান্ত করা ঠিক না।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২০
চ্যাং বলেছেন: আরেকটা কথা গেচে, জিনি, রুকি, শায়মা আপা,
আপনাদের আলোচনা ফাইন হইছে। এরুম আরো আরো চাই। আমার মতটা সংক্ষেপে দিয়া ফালাই।
পুলিশ - প্রশাসন→ ঘুষ দুর্নিতি ← সরকার-আমলা
↓
জনগণ → দারিদ্র + অশিক্ষা + কুশিক্ষা + সম্পদের অসম বন্টন + শ্রেণীভেদ
↓
বখাটে, ছিনতাইকারি, দুর্নিতিবাজ, স্বার্থবাজ রাজনীতিক, দলীয়তা, সামাজিক দায়হীনতা
↓
ভুক্তভোগী জনগন ও সন্তান উৎপাদন → ভূল শিক্ষা আবারো
↓
পুলিশ - প্রশাসন→ ঘুষ দুর্নিতি ← সরকার-আমলা
হয়তোবা নিঁখুত ছাপটা দিতে পারি নাই তুবে মুনে কয় দিয়া দিতি পারিছি মুল আইডিয়াটা।
৪৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২১
চ্যাং বলেছেন:
পুলিশ - প্রশাসন→ ঘুষ দুর্নিতি ← সরকার-আমলা
↓
জনগণ → দারিদ্র + অশিক্ষা + কুশিক্ষা + সম্পদের অসম বন্টন + শ্রেণীভেদ
↓
বখাটে, ছিনতাইকারি, দুর্নিতিবাজ, স্বার্থবাজ রাজনীতিক, দলীয়তা, সামাজিক দায়হীনতা
↓
ভুক্তভোগী জনগন ও সন্তান উৎপাদন → ভূল শিক্ষা আবারো
↓
পুলিশ - প্রশাসন→ ঘুষ দুর্নিতি ← সরকার-আমলা
৪৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩
দরবেশমুসাফির বলেছেন: ফেসবুকে একজন সাংবাদিক লিখেছেন জিহবার একটা কোনা কেটে গেছে। মুখের কয়েক জায়গায় জখম হয়েছে।
ও আচ্ছা মরে নাই তাইলে।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
না মরে নাই।
৪৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নট ব্যাড।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: উকে............।
৫০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: দারুন হয়েছে। রুজি সিরিজের আরো কিছু লেখা দরকার।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নাহ। শেষ করে দিয়েছি। আপাতত আর লেখার ইচ্ছে নাই। তবে কয়েক মাস পরে দিতে পারি রুজি নামে ৫টি পর্বের একটি গল্প।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়ার সবচাইতে নিকৃস্ট জীব হলো বাং .. পুল