![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)
মিরপুর থানায় আজ শেষ বিকেলে বেশ ভিড়। দেশের প্রায় সবকটা টিভি চ্যানেল, জাতীয় দৈনিক, নাম না জানা রেডিও, অনলাইন মিডিয়া সাংবাদিকরা গাড়িতে করে, বাইকে করে, রিক্সায় এমনকি পাশ থেকে হেঁটে হেঁটেও অনেকে মিরপুর থানার দিকে এক রকমের প্রতিযোগিতামূলক দৌড়ে আসছেন। হরেক রকমের ক্যামেরা, এইচডিএমআই ক্যামকর্ডার, স্ট্যান্ড আরো কত কি অতএব লাইভ টেলিকাস্ট হবার ব্যাপক সম্ভাবনা যে রয়েছে সেটা ঢের আশা করা যায়।
এছাড়াও মানবাধিকার কমিশন, আইন ও সালিশ কেন্দ্র, এইচআরসি, অধিকারের কর্মীরাও চলে এসেছেন সেটা তাঁদের গলায় ঝুলানো আইডি কার্ডটা দেখলেই নিঃসন্দেহ হওয়া যায়।
থানার ফার্স্ট ফ্লোরের সামনের মেঝেতে একটা টেবিল। দূর থেকে দেখে যতদূর বোঝা যায় কিছু গানের সিডি ও বইপত্র। দু-তিনজন প্রৌঢ় বয়সের পুলিশ এগুলো ঘেঁটে ঘেঁটে কি যেন বের করছে আর একটা সাদা পেজে লিখছে। নির্দিষ্ট দু-একজন সাংবাদিক ছাড়া যে কারোর জন্য এই টেবিলের কাছে আসতে বারণ। বাকি সাংবাদিকরা তাই একটু দুরে অপেক্ষা করছেন। থানার অফিসার ইনচার্জের ফিরে আসার আগ পর্যন্ত তাঁদের যে যতটুকু জানেন ফেসবুক ও ইউটিউবে ছড়িয়ে যাওয়া রুজি নামের একটি মেয়ের ভাইরাল হয়ে যাওয়া ভিডিও নিয়ে তাঁরা আলাপ করতে থাকলেন।
সাংবাদিক ও সোসাইটির লোকদের অপেক্ষার পালা বেশিক্ষণ দীর্ঘ হয়নি। অসি ইমতিয়াজ ফারুককে দ্রুত পায়ে দেখা যাচ্ছে থানার হাজতের দিকে এগুতে। তিনি ফিরে আসলেন পেছনে একটা কিশোরী মেয়ে ও কিশোর-তরুন একটি ছেলেকে নিয়ে। যতদুর জানা গেল তিনি নিজেই মিডিয়ার সাথে কথা বলবেন।
মিডিয়ার বিজ্ঞ ও অনভিজ্ঞ বয়সে তরুন ছেলেমেয়েরা দেখলেন যে দুজন অপরাধীকে ধরে আনা হয়েছে তাদের উভয়েরই বয়স ২০-২২ এর নিচে। মেয়েটার বয়স তো ১৫র বেশী হতেই পারে না। মেয়েটার মুখের কালো দাগ বুঝাচ্ছে চড় থাপ্পড় ভালই পড়েছে অথচ ছেলেটার গালে কোনও আচড় নেই। তাকেও অবশ্য বেশ ভীত মনে হল।
অপ্রাপ্ত বয়স্কা এই মেয়েটির নাম রুজি। রুজি মনে করেছিল ঘটনার বিস্তৃতি থানা পর্যন্তই শেষ। আর বাড়বে না। যদিও পুলিশ ভ্যানে আসার সময় তার মন খুব করে বলছিল এই খারাপ সময়টা বেশিক্ষণ তাঁর জীবনে থাকবে না। শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু বাস্তব যে বড়ই নির্মম। তাঁর দয়া মায়া কিছুই নেই। সে চিন্তাও করেনি কোনও দিন অপরাধী হয়ে মিডিয়ার সামনে এক-রকমের চিড়িয়াখানার প্রাণি হয়ে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। অথচ আজ সে এই নির্মম বাস্তবতার শিকার।
তবে এখনো রুজির মন সাহস দিচ্ছে তেমন কিছুই হবে না। খালি নিজে ঠিক থাকলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। বনের বাঘে খাইবার আগে মনের বাঘেই খায়া ফালায় লজিকটাই বারবার মনে হতে থাকল রুজির।
অতএব এই সময়ে আল্লাহকে ডেকে পরিত্রাণের আশা করা ছাড়া আর কোনও উপায় থাকতে পারে অবুঝ মেয়েটা সেটা বের করতে পারেনি। যদিও রুজি মন থেকে প্রতিজ্ঞা করেছিল মাথাটা ঠান্ডা রেখেই সব পরিস্থিতি সামলাতে হবে।
মিডিয়ার কর্মীরা আজকের প্রাণিদের দেখে অন্যান্য দিনের চেয়ে অন্তত একটু বেশিই উৎসুক হয়েছিলেন কারন অনেকটাই আজব শ্রেণির প্রাণি বলতেই হয় এদেরকে। স্বাভাবিকের চেয়ে বড়সড় সাদা দড়ি দিয়ে দুজনেরই কোমড় বাঁধা; অবশ্য দুরত্ব বজায় রেখেই। একজন পুলিশ সবার সামনে বলেই বসলেন ঐ ছেলেটাকে, আমাদের কথামত বলবা; স্যারের কথার মাঝখানে কথা বলবা না। ওসি একটা ছাপানো কাগজ হাতে নিয়ে তেলাওয়াত করা শুরু করলেন -
"এই মেয়েটি সমাজের একটা নষ্ট অংশের প্রতিনিধিত্ব করছে। ঘটনা বেশি কিছু না আবার অনেক কিছুই। ব্যাবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি শামীম সাহেবের ছেলে পাভেলের সাথে এই মেয়েটা রিলেশন করতে চেয়েছিল। অনেকদিন ধরেই চেস্টা করছিল। পরে ছেলেটা রাজি না হওয়াতে ক্ষিপ্ত হয়ে আজই বেলা ২.৩০ টার দিকে ওর মুখে ছুরি নিয়ে আক্রমণ করে বসে। অবশ্য পরে আমাদের টিম অভিযান চালিয়ে হাতে নাতে একটা ছেলের সাথে নষ্টামিতে ধরা পড়েছে। ঐ ছেলের সাথে সম্পর্ক করে টাকা পয়সা নেয় নিয়মিত। আমরা তারও প্রমানসহ ধরেছি ওদের।
...
উদ্ধার করা সিডির মধ্যে বেশ কয়েকটা পর্নোগ্রাফিক সিডি, জিহাদী বই রয়েছে। আপনারা নিজেই দেখতে পারেন টেবিলেই আছে।"
রুজি মেয়েটা বাকরুদ্ধ হয়ে গেল। মাথা তো ঠান্ডা রাখা দুরে থাক, একেকটা অপবাদ যেন পারলে ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ওসির একেকটা কটুবাক্য যে সুঁচকাঁটা হয়ে তার বুকে ক্রমাগত বিঁধছে লোকটা যেন একদম ওয়াকিবহাল নয়। এখন সে কি করবে। মিথ্যাচারের যে সীমা সম্পর্কে এই মেয়েটা জানত আজ সেই সীমা লঙ্গিত হয়ে পেরিয়ে গেছি দূরে, মিলিয়ে গেছে বহু দূরের দিগন্তে। সে এখন জানেনা কোথায় মিথ্যাচারের শেষ হওয়া সম্ভব।
থানার দিকে মৃদু গরম হাওয়া বইছে, ছিমছাম পরিবেশ, একরকমের পিনপতন নিরবতা। ওসি স্যার ইচ্ছেমত কলংকারোপ করলেন। মেয়েটার ওপর, ছেলেটার ওপরও। দুজনের কেউই মুখ ফুটে কিছু বলতে সাহস করল না পাছে চড় থাপ্পড় খেতে হয় ভদ্রসমাজের এতগুলো মানুষের সামনে। তবে টিনএজার এই মেয়েটার চেহারায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করছেন আইন ও সালিশের কর্মী মেহজাবীন শিরিন। তিনি স্তভিত হয়ে ওসির দেয়া অপবাদগুলি শুনছিলেন আর মেয়েটার প্রতিক্রিয়াসমূহ এক মনযোগে লক্ষ্য করছিলেন।
এখন সাংবাদিকদের পালা। মেহজাবীন তাঁর মেদ ও স্বাস্থ্যবান দেহ ঠেলে মোটামুটি সামনে এলেন ভিকটিম মেয়েটির সামনেই, যাতে ওর সাথে কথা বলা যায়। উনার ভারী দেহের সামনে যে কেউই কাঁচুমাচু খেতে বাধ্য। আরেকটা ব্যাপার বলা যায় উনার ভাবমূর্তি নিয়ে, উনার ভেতরের ব্যাক্তিত্বটিই যেন উনার দেহের সাহায্যে প্রকাশ পেতে চাইছে।
যাইহোক কোনপ্রকার ভনিতা না করে তিনি মেয়েটিকে প্রথমেই প্রশ্ন করলেন -তুমি তো শুনলা সব অভিযোগ। তোমার প্রতি যে যে অভিযোগ আনা হলো তুমি কি এগুলো করো? এই বয়সেই?
রুজির উচিত ছিল একটা প্রতিবাদমূলক প্রতিক্রিয়া দেখানো যে, এইসব অভিযোগের নামে যা বলা হয়েছে এগুলো সব মিথ্যা, শুধুই অপবাদ, সবই মিথ্যা রটনা। কিন্তু সে কি বলবে হতবুদ্ধি হয়ে গেল নিজের মধ্যেই। রুজি মাথায় অক্সিজেনের অভাব বোধ করল। মনে হলো পৃথিবীটা বুঝি আজ থেকে আর ঘুরবে না। এখানেই কিয়ামত হয়ে যাবে। ওর মাথায় কোনকিছু ধরছে না কি বলবে। তাঁর কান্না পাচ্ছে। ভীষন কান্না। চেপে রাখা কান্নাজড়িত কন্ঠেই বলল-
> উঁ...মি--থ্যে--- কথা। সব মিথ্যে--- উঁ উঁ।
টিনএজার এই মেয়েটা যে, পারছে না তাঁর মানসিক দৃঢ়তা ধরে রাখতে, সেটা বুঝবার সাধ্য হারিয়ে ফেলেছেন উপস্থিত এখানকার মিডিয়া কর্মীদের প্রায় সবাই-ই। অলরেডি ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাদঁতে শুরু করেছে। যদিও প্রথমে কান্নার শব্দগুলোর তীব্রতা কম ছিল। সবাইকে অবাক করে দিয়ে মাত্র ১০ সেকেন্ডের মধ্যেই সেটা অনেক ডেসিবেল বেড়ে গেল।
উপস্থিত সাংবাদিক ও মিডিয়া কর্মীর বেশিরভাগই মেয়েটি ছলনা করছে কি-না সেটা নিয়ে নিতান্তই সন্দেহভরা দৃষ্টি নিয়ে ওঁর দিকে ভ্রু কুঁচকে, অনেকেই হেলাফেলার দৃষ্টিতে তাকালেন।
চুপ নষ্টা মেয়ে বলে রুজির পাশ থেকে এক সিভিল ড্রেসের অফিসার ধমকে ওঠলেন। মেয়েটার অনেকটা কানের কাছে গিয়েই ধমকটি দিলেন বড় গোঁফওয়ালা এই অফিসার।
অগত্যা এবার সাংবাদিকরা ছেলেটিকে প্রশ্ন করা শুরু করলেন। কিন্তু সবাইকে থামিয়ে দিয়ে জুনিয়র এক সাংবাদিককে দিয়েই শুরু করাতে চাইলেন ওসি ইমতিয়াজ।
তবে যে প্রশ্নগুলো লোকটা করছে সেগুলো লেখা তাই বোধহয় আগেই প্রশ্নগুলি তৈরি করে রেখেছে যাতে ভূলে না যায়।
< তোমার কি নাম?
> রাজিন ইকরাব।
< ঐ মেয়ের সাথে তোমার কি কোন সম্পর্ক আছে?
> জি। আছে।
< কতদিন যাবত।
> অনেকদিন যাবত।
< ওকে টাকা পয়সা দিতা?
> না। ইয়ে.. হ্যাঁ। হ্যাঁ।
রুজি থেমেছিল। আবারো ফুপিয়ে ফুপিয়ে কান্না শুরু করল। এরপর অঝোরে গলায়।
উপস্থিত প্রায় সবাই ছি ছি রব শুরু করলেন। এই রকম নষ্টা মেয়েরে বাবা। ছিঃ। কেবল একজন মহিলা সাংবাদিক হাত তুললেন আপত্তি আছে বলে। তিনি মেয়েটাকে জিজ্ঞেস করলেন
- এই মেয়ে তুমি কি ছেলেদের সাথে সময় কাটাও?
রুজি মাথা নাড়ালো। অনেকটাই সামনে পেছনে।
প্রবীণ সাংবাদিক শ্যামসুন্দর সাহা আর দেরি না করে গট গট করে বেরিয়ে গেলেন। যাবার সময় খালি বলে গেলেন - কলিযুগ। কলিযুগ। নষ্ট মেয়েকে নিয়ে কি বাহারি কৌতুহল। ছিহঃ ছিঃ
দু একজন ছাড়া আর কারোরই সন্দেহ থাকলো না রুজি একটি নষ্ট মেয়ে।
আজকালকার সাংবাদিকরাও স্মার্ট। এতই স্মার্ট যে সম্মেলন শেষ হবার ঘোষনার আগেই নেটে আপলোড করা শুরু করলেন।
থ্রিজি নেটের সুবাদে ছড়িয়ে পড়লো এই সম্মেলনের ভিডিও ইউটিউবে, ফেসবুকে, অনলাইনে। শেয়ারের ওপর শেয়ারে সন্ধ্যার আগেই বাংলাদেশ পেরিয়ে প্রবাসে দুর দুরান্তের দেশগুলিতে, দুনিয়ার ওপর-পিঠে পৌঁছে নানান রকমের অনুভূতিতে নাড়া দিতে থাকল এই ব্রেকিং নিউজ। ১ ঘন্টার মধ্যে হিটের ওপর হিট হতে থাকল জাতীয় অনলাইন পত্রিকাসমুহে।
শুধু আজকের সম্মেলনের ভিডিও না, বিকেলের ছুরি দিয়ে মুখে কোপ দেয়ার দৃশ্যটি বরং এটিই বেশি বেশি আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু হল। অনেকেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে রিপ্লে করে দেখলো কোপানোর নৃশংস দৃশ্য।
রুজি এখন পর্যন্ত পুরো ভিডিওটি না দেখলে কি হবে ওর বন্ধুরা ঠিকই দেখেছে এবং আফসোসও করছে কিন্তু কে এই গড্ডালিকা প্রবাহে দাঁড়িয়ে বলবে "রুজি নয় ভিলেন পাবেল"।
স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে এই কথা বলার মত কোন দুঃসাহসী বন্ধু রুজির ছিলনা। কেউ ছিল না। রুজি অন্ধের মতো হাতড়িয়ে দেখল কেউ নেই। কোথাও কেউ নেই।
এই ঘটনার সংবাদমূল্য যে কত বেশি তা প্রফেশনাল সাংবাদিকরা ভালই অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। তাই পরের দিন বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকের পেছনের পাতায় এমনকি কোনটাতে ১ম পাতায় রঙিন ছবিতে বড় বড় হেডলাইন হলো এই সাংবাদিক সম্মেলনের মেয়েটি। এইসব রুজিদের কারা এই নষ্ট পথে আনছে সেটা বের করতে অনুসন্ধান প্রতিবেদন তৈরি হতে থাকল। কেউ কেউ দেখতে থাকলেন এর পেছনে ভারতীয় সিনেমার হাত, কেউ কেউ দেখলেন আকাশ সংষ্কৃতির ফল, কেউ ইন্টারনেটের, এমনকি কেউ কেউ দেখলেন জামাত বিএনপির হাতও। বিভিন্ন স্যাটেলাইট টিভিতে প্রদর্শিত সাংবাদিক সম্মেলনের চুম্বকীয় অংশ নষ্টা মেয়ের ছলনাময়ী কান্নায় রং চং মাখিয়ে পরিবেশন করা হতে থাকল। সারা দেশে একটা ভালই আলোড়ন সৃষ্টি হল। সাধারণ জনগণ বিশেষত ইয়াং ছেলেপুলেরা নষ্টা মেয়ের কান্নার অভিনয়ে বিনোদিত হতে থাকলেন।
আগের পর্বসমূহঃ
রুজির বাসায় পুলিশ
রুজি ও একটা বখাটের গল্প
{যদিও প্রচলিত ধারণার সিরিজ গল্প বলতে আমি রাজি নই। একেকটা পর্ব আলাদা আলাদা একেকটা গল্পই ভাবতে পারেন।}
পাদটিকাঃ
ফ্রাংক ডিক্সি'র (ইংরেজ চিত্রশিল্পি) আঁকা ছবি Lady the saffron shawl ১ম ছবি
২য় ছবিটি গুগল থেকে নেয়া
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: যাক বাবা! হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
আজিজার বলেছেন: ভাল লাগলো। চালিয়ে যান।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে কোন ঘটনার মিডিয়া উপস্থাপন,
সত্য
আর বাস্তবতার
বর্তমান চলমান অবস্থাকেই যেন তীব্র ভাবে তুলে ধরেছে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা।
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
চ্যাং বলেছেন: কিন্তু সে কি বলবে হতবুদ্ধি হয়ে গেল নিজের মধ্যেই। রুজি মাথায় অক্সিজেনের অভাব বোধ করল। মনে হলো পৃথিবীটা বুঝি আজ থেকে আর ঘুরবে না। এখানেই কিয়ামত হয়ে যাবে। ওর মাথায় কোনকিছু ধরছে না কি বলবে। তাঁর কান্না পাচ্ছে। ভীষন কান্না।
কে এই গড্ডালিকা প্রবাহে দাঁড়িয়ে বলবে "রুজি নয় ভিলেন পাবেল"।
স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে এই কথা বলার মত কোন দুঃসাহসী বন্ধু রুজির ছিলনা। কেউ ছিল না। রুজি অন্ধের মতো হাতড়িয়ে দেখল কেউ নেই। কোথাও কেউ নেই।
চরম বাস্তবতা বস!!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২
চ্যাং বলেছেন: নেক্সট পর্বের আশায় রইলাম।
আলোচিত পাতায় থাকা দরকার।
আর আবনে চালাইয়া যান ওস্তাদ!!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা অনেক অনেক
৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
শায়মা বলেছেন:
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কি হইলো আপি??
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চিন্তার তোয়াক্কা করে না মহাকাল;
তুমি কি ভুলে যাবে?
যা তুমি লালন করে এসেছ বহুকাল;
তুমি কি পালাবে?
পারবে না, ইহাই বাস্তবের গ্যাড়াকল;
তবে শুনে রাখ
সত্য ও সুন্দরের জয় কিন্তু চিরকাল;
৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
ভাল লাগা রেখে গেলাম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
ধমনী বলেছেন: সুন্দর সুন্দর।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা জানবেন আপা
৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩
কাবিল বলেছেন: হুম-- চলুক দেখা যাক কি হয়।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: খালি মজা নিলে চলব নি মিয়া? মতামত কিছু তো দেওয়া লাগবেক।
১০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
আব্দুল্যাহ বলেছেন: সমাজের একটি বড় নির্মম সত্য।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ ভায়া।
১১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
শায়মা বলেছেন: সত্য ও সুন্দরের জয় আসবে কিভাবে? বিড়ালের গলায় ঘন্টি না বাঁধলে । শুধু সমস্যা নয় সমস্যার সমাধান গুলো নিয়েও ভাবো আর শুধু ভাবনাই নয় ছড়িয়ে দাও সেসব সর্বখানে। আর ঘন্টি তোমাকেই বাঁধতে হবে আর এই তুমি হবে একে এক সবাই হয়তো একদিন।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সমস্যার সমাধান গুলো নিয়েও আসবো গল্পে যদিও অতোটা মেধার দাবি করাটা বেশিই কিছু হয়ে যেতে পারে। আগের পর্বের আলোচনা এগিয়ে নিলে সামনে (গল্পের মধ্যেই) সমাধানগুলাও ওঠে আসতে পারতো। তবে পেছনের গল্পে যেতে কেউই স্বাচ্ছন্দবোধ করবে বলে মনে হয়না।
১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৬
শূণ্য মাত্রিক বলেছেন: চালিয়ে যান ওস্তাদ
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন অনেক।
১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নির্মম বাস্তবতা! সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাধু ভাইয়ের কমেন্টে ভাললাগা।
১৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: নষ্ট সমাজ,ভ্রষ্ট বিচার
নিরব সাক্ষী রুজি;
রগরগে সব কারেন্ট নিউজ
বিনোদিত সমাজ বড্ড চুজি!!!
পাভেলরা আজ ডিসেন্ট প্রতীক
এই সমাজের এলিট;
নষ্ট শত রুজির কাব্য
নিত্য সদাই ডিলিট।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নষ্ট বলে মানছি না,
নষ্টের দিকেই কি এগুচ্ছে না?
মানছি রে ভাই, মানছি
রগরগে নিউজ, বিনোদনেই যে গিলছি
পাভেলরাই আজ এলিট;
জানি আমরা জানি।
সবাই বিজি আচ্ছামতোন;
করতে খানাপানি।
ডিলিট হচ্ছে রুজিরা,
মরছে নিচে হাসিরা।
কি করি ভাই, কেমন আছো
বললে যে হই খুসি খাসা খাসো।
১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে , প্রথম ছবিটা ফ্রাঙ্ক দিক্সির , Lady the saffron shawl
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিছু মনে করবেন না। আমি উনাকে ফ্রাংক ডিক্সি বলে জানি।
তবে Lady the saffron shawl এর কোন ব্রিফ আর্টিকেল আছে আপনার কাছে?
গল্পে ভাললাগায় লেখকের ভাললাগা।
১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর গল্প এবং বাস্তব নির্মমতার প্রতিচ্ছবি ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগা
১৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সমকালস্পর্শ লেখাটিতে যোজন করেছে ভিন্ন মাত্রা।
শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগা। শুভকামনা গৃহীত। আপনিও ভাল থাকুন। শুভকামনা অনেক অনেক।
১৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বললে আমি কেমন আছি
এইতো বেশ মন্দনা;
কেটে যাচ্ছে দিবানিশি
রক্ত কেবল ঝরছেনা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১ ০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বললে আমি কেমন আছি
এইতো বেশ মন্দনা;
কেটে যাচ্ছে দিবানিশি
রক্ত কেবল ঝরছেনা।
রক্ত কেন ঝরবে ভায়া?
গল্পে পাওনি বিপদের ছায়া?
রুজি এখন মহা বিপদে
বলতে পারো ওর কি হবে?
দেশ যে হয়ে গেছে নরক,
বলতে কি পারে মোদের কর্তা-কারক?
১৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার লেখার প্লটটি মোটামুটি গৎবাঁধা। গল্প লেখার মান হিসেবে বেশ অপরিনত হলেও লেখায় তেমন একটা মেলোড্রামা নেই এটা প্লাস পয়েন্ট।
নতুন লেখক হিসেবে আপনার এই প্রচেষ্টাকে আমি স্বাগত জানাই। আশা করি আপনি ভালো লেখকদের লেখা পড়বেন এবং পাশাপাশি ব্লগে যারা ভালো লেখক হিসেবে নাম করেছেন, তাদের লেখাও পড়ে দেখবেন। এতে আপনার লেখনী শক্তি যেমন বাড়বে তেমনি ব্লগে গল্প কিভাবে লেখা উচিত সেই সম্পর্কে ধারনাটি স্পষ্ট হবে। যেমন ব্লগে প্রকাশিত গল্পের কোন অংশের গুরুত্ব বুঝাতে বা পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষন করতে তা বোল্ড করার প্রয়োজন নেই। এতে পাঠ আনন্দ থেকে পাঠকরা বঞ্চিত হয়। কোন নির্দিষ্ট অংশকে গল্পের প্রয়োজনে হয়ত ইটালিক করা যেতে পারে। যেমন কোন চিঠির বর্ণনা থাকলে, সেই অংশটি ইটালিক করলে পড়তে মন্দ লাগে না।
একজন পাঠক হিসেবে আমার মতামত দিলাম। আমি বিশ্বাস করি, আপনি যদি আন্তরিকতার সাথে লেখালেখি চালিয়ে যান, সামনে অনেক লেখা আপনার কাছ থেকে আমাদের পাওনা থাকবে।
আপনাকে উৎসাহ দিতে, এই লেখাটি নির্বাচিত পাতায় নেয়া হলো। কখনও কোন পোস্ট যদি নির্বাচিত না হয়, তা হলে তা নিয়ে মন খারাপ করবেন না। কোন জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদেরকে মেইল করে জানাবেন।
শুভ ব্লগিং।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কা_ভা ভায়া, আপনার স্বগতোক্তি আমার জন্য অণুপ্রেরণা। আপনার পরামর্শ আমি সাগ্রহে গ্রহণ করছি।
ব্লগে প্রকাশিত গল্পের কোন অংশের গুরুত্ব বুঝাতে বা পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষন করতে তা বোল্ড করার প্রয়োজন নেই। এতে পাঠ আনন্দ থেকে পাঠকরা বঞ্চিত হয়।
এই সাবজেক্ট টা ঐভাবে চিন্তা করার মতো সচেতনতা আমি খেয়াল করতে পারিন। এটা আসলেই ভুল একটি কাজ আমি কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করছি।
২০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
জেন রসি বলেছেন: গল্পটি অনেক ভাবেই শেষ করা যেত। সমাজে কি ঘটছে তা দেখানো এবং কি ঘটা উচিৎ এ দুটি উপায়ের মধ্যে আপনি প্রথমটি বেছে নিয়েছেন। তবে গল্পের প্রথম দুই পর্বে যেমন কিছুটা চমকে দেওয়ার ব্যাপার ছিল সেটা এ গল্পে মিস করেছি।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিনি ভায়া
গল্পটা এখানেই শেষ নয়। আমার মূল উদ্দেশ্য কিন্তু সমাজের রুট লেভেলের অসংগতি ও রোধ করার উপায়। আপাতত ইভ টিজিংটাই টার্গেট করে রাখা এই যাঃ
পাঠকের জন্য গল্পে কেবল মূলকথাগুলিই তুলে দিলে চলবে না বিস্তৃতিও দরকার আছে। এ কারণেই গল্পের টুইস্ট পাবেন বেশ পরে। যেখানে সলিউশন (আমার ভাবনা) দেয়ার চেস্টা চলবে।
রিপিট করতে চাইঃ এটা প্রচলিত ধারণার সিরিজ গল্প না। প্রতিটি পর্বই আলাদা একেকটা গল্প।
২১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কর্তা কেগো তাও বুঝনা
বড্ড তুমি ভোলা;
গোপী-বাঘা কেবল হীরক রাজ্যেই
হেথা সব রাণীর খেলা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কর্তা তো বুঝি রে ভাই
বুঝব না কেন বল?
কর্তা-মর্তারা কেন বুঝেনা
সেটাই কেন হল?
২২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০২
শায়মা বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: গল্পটি অনেক ভাবেই শেষ করা যেত। সমাজে কি ঘটছে তা দেখানো এবং কি ঘটা উচিৎ এ দুটি উপায়ের মধ্যে আপনি প্রথমটি বেছে নিয়েছেন। তবে গল্পের প্রথম দুই পর্বে যেমন কিছুটা চমকে দেওয়ার ব্যাপার ছিল সেটা এ গল্পে মিস করেছি।
ঠিক তাই, কি ঘটছে আমরা সবাই জানি , সবাই দেখি কিন্তু কি ঘটা উচিৎ এই ভাবনাটা ভাবতে হবে এবং অপরকে জানাতেও হবে। তাহলেই একদিন ভাবনাটা মাথা থেকে হাতে চলে আসবে।
লেখক বলেছেন: জিনি ভায়া
গল্পটা এখানেই শেষ নয়। আমার মূল উদ্দেশ্য কিন্তু সমাজের রুট লেভেলের অসংগতি ও রোধ করার উপায়। আপাতত ইভ টিজিংটাই টার্গেট করে রাখা এই যাঃ
পাঠকের জন্য গল্পে কেবল মূলকথাগুলিই তুলে দিলে চলবে না বিস্তৃতিও দরকার আছে। এ কারণেই গল্পের টুইস্ট পাবেন বেশ পরে। যেখানে সলিউশন (আমার ভাবনা) দেয়ার চেস্টা চলবে।
রিপিট করতে চাইঃ এটা প্রচলিত ধারণার সিরিজ গল্প না। প্রতিটি পর্বই আলাদা একেকটা গল্প।
ভাইয়া তোমার কথায় আস্থা পাওয়া যাচ্ছে। এত আলোচনা সমালোচনার পরে অবশ্যই সল্যুশন কিছু কিছু এসেই গেছে এবং তার যথার্থ আপ্লিমেন্ট হবেই হবে শেষ মেশ ইনশাল্লাহ!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাইয়া তোমার কথায় আস্থা পাওয়া যাচ্ছে। এত আলোচনা সমালোচনার পরে অবশ্যই সল্যুশন কিছু কিছু এসেই গেছে এবং তার যথার্থ আপ্লিমেন্ট হবেই হবে শেষ মেশ ইনশাল্লাহ!
সল্যুশন কি আসলো??
২৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: কর্তা তো বুঝি রে ভাই
বুঝব না কেন বল?
কর্তা-মর্তারা কেন বুঝেনা
সেটাই কেন হল?
ভাইয়া তোমার এই ছড়ুয়া পড়ুয়া আর অন্তর্নিহিত ভাবার্থ অনুধাবন না করিতে পারিয়া আমি হাসতে হাসতে মরুয়া গেছি!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলে পড়তে যেয়ে কি করি ভাই ভুলভাবে পড়েছে হয়তবা। তবে "ভাইয়া তোমার এই ছড়ুয়া পড়ুয়া আর অন্তর্নিহিত ভাবার্থ অনুধাবন না করিতে পারিয়া আমি হাসতে হাসতে মরুয়া গেছি! "
এটা অনুধাবন না করাটাই তো চিন্তার বিষয়।
২৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
শায়মা বলেছেন: ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৭ ০
লেখক বলেছেন: ভাইয়া তোমার কথায় আস্থা পাওয়া যাচ্ছে। এত আলোচনা সমালোচনার পরে অবশ্যই সল্যুশন কিছু কিছু এসেই গেছে এবং তার যথার্থ আপ্লিমেন্ট হবেই হবে শেষ মেশ ইনশাল্লাহ!
সল্যুশন কি আসলো?? |
|
আসবে!! আর সেটা তোমার মাথা থেকে ভাইয়ামনি!! ঠান্ডা মাথায় লেখো । মাথা যে গরম হয়েছে এখন বুঝতে পারছি।
মানে ছড়ুয়া পড়ুয়া!!!!!!!!!!!!! হাহাহাহহাাহাহাহাহা
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্যরি কমেন্ট নিচে চলে গেলো। আমার মাথা গরম থাকায়। হাঃ হাঃ। একটু স্ক্রল করে পড়ো।
২৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গল্পের পাঠক হিসেবে আমার সমালোচনাঃ
মাথা গরম করাটা রুজির জন্য কাল হয়েছে। ও তো মানসিক দৃঢ়তা রেখে মিডিয়ার সামনে কঠিন একটা পজিশন নিতে পারত। পারত না?
যেমন সে ওসির বক্তব্যের পর যখন মেহজাবিন প্রশ্ন করেছেন তখন সব অস্বীকার করে তাঁর স্কুলের ব্যাপারটা তুলে ধরতে পারত। সে যে একটি ট্যালেন্ট (বিতর্কে/আবৃত্তি, বিজ্ঞান প্রতিযোগিতায় ও বিভিন্ন ইভেন্টে প্রাইজ পাওয়ার ব্যাপারটা যেটা আগের পর্বে আছে)
ও ক্রিয়েটিভ মেয়ে সেটা প্রোভ করতে পারত। পাভেল যে তাকে ইভ টিজিং করে সেটা তদন্ত করে দেখার জন্য বিনত আবেদন দেশ ও এলাকাবাসীর কাছে করতে পারত।
মাথা গরম থাকায় মেয়েটা আপাতত হেরে গেল।
২৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০
শায়মা বলেছেন: কাজেই নো মাথা গরম ভাইয়া। এক মাঘে শীত যায়না। জাস্ট রিমেমবার ইট! আর রুজিকেও শিখিয়ে দিও।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: রুজির কথা বাদ। ও রাগের মাথায় ২ ২বার ভুল করল।
যাক তুমি কেন রাগের ইমো দিছ ঐটা বলো। (কমেন্ট নং ৬)
২৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
শায়মা বলেছেন: হা হা !
কারণ কাল থেকে আমার নিজেরই মাথা গরম ছিলো!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাঝে মাঝে মাথা গরম হওয়া সৌভাগ্যের ব্যাপার (যদিও আমার খুব কম হচ্ছে গেল ২ বছর ধরে)
মাথা গরম হলে নিউরনরা (স্নায়ুর কোষগুলো) (যেগুলো গা এলিয়ে দিয়ে ঘুমাচ্ছে) তাঁরা দাঁড়িয়ে দেখতে চাইবে কি গন্ডগোল পেঁকেছে। এতে দুইটি বিশেষ সুবিধা।
১। অকর্মারা যার যার কাজে মনোযোগ দেয়ার তাড়া অনুভব করতে পারবে।
২। যেগুলো কাজ করছে তারা দিশেহারা হয়ে কাজ শুরু করবে (এখানেই যত সমিস্যা)
২৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫২
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার গল্পটা বেশ মনযোগ দিয়ে পড়লাম! একবারে যে ভাল লাগেনি তা বলবো না। তবে গল্পটা পড়ার সময় কেমন জানি গা রি রি করছিল! রাগে নয়, কারন রাগাটা আমার দ্বার সম্ভব না!
গত পোস্টে পুলিশকে নিয়ে কিছু ভাল মন্তব্য করলেও আজ সেটা আর পারছি না! তবে তার জন্য কিন্তু আপনিই দ্বায়ী? আপনি গল্পটাকে এভাবে টেনে না নিয়ে অন্যকোন ভাবে নিতে পারতেন? এবং সেটাই মনে হয় ভাল ছিল। কারন বর্তমানে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে এমনিতেই মানুষের মনে প্রশ্নের শেষ নেই! তার উপর আপনার পোস্টটা এখন নির্বাচিত পাতাতে আছে! সুতরাং বুঝতে পারছেন এটা পাঠক/মানুষের মনে কতটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে?
শুভ কামনা জানবেন!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গত পোস্টে পুলিশকে নিয়ে কিছু ভাল মন্তব্য করলেও আজ সেটা আর পারছি না! তবে তার জন্য কিন্তু আপনিই দ্বায়ী?
সাস ভায়া
শুনেন আমার চাচা (ছোটখাট ব্যবসায়ি) আমিরাতে গিয়ে মাঝ রাস্তায় চাকা পাংচার হওয়াতে মরুভুমিতেই একবার ভারি বিপদে পড়েছিলেন। ইমার্জেন্সি তে কল করায় পুলিশ এসে উনার চাকা ঠিক করে দেয় নিজেদের লোক দিয়ে। আর একটু দেরি করে আসায় স্যরিও বলেছিল।
বাংলাদেশের পুলিশ এই জায়গাটাতে কি করত? আমার তো মনে হয় তারা এসে গাড়ির ইঞ্জিন কেন পরিক্ষিত নয় সেটার জন্য জরিমানা করত আর প্যাদানিও হয়ত দিত।
পাঠকরা নিশ্চয়ই পরের এতই অবুঝ নয় যে আমার লেখা তাদের ধারণায় ব্যাপক নেগেটিভ সেন্স নিয়ে আসবে পুলিশ সংক্রান্ত ব্যাপারে। আর গল্পটা কিন্তু শেষ হয়নাই। পুলিশের লোকেরা মৌলিক ধারণাই নিজেদের থেকে হরণ করে ফেলেছে।
পরের কোনও পোস্টে কিন্তু আইনশৃংখলা বাহিনীর পজিটিভ ব্যাপারগুলো তুলে ধরতে চাইব। তবে বড় কথা হলো গল্পের ফ্লো-টা কোনদিকে যায় সেটা আমি নিজেও এখনো জানি না। উপরে শায়মা আপুকে দেয়া রিপ্লেতে আমার মুখ্য উদ্দেশ্যগুলো পেয়ে যাবেন।
আরেকটা ব্যাপার এই গল্পে যা হলো(বিশেষত পুলিশের মিথ্যাচার) সেটা কি অবাস্তব কিছু? আশা করি উত্তর দেবেন।
২৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: দেখেন আমি কিন্তু বলিনি এটা আপনার গল্পের শেষ পর্ব? বলেছি গল্পটাকে আপনি এভাবে না নিয়ে অন্য ভাবেও নিতে পারতেন? আমাদের দেশের পুলিশ যে ভাল তা বলছিনা। তবে তাদের খারাপ দিকটা উন্মোচন না করে ভাল দিকটাতো বলতে পারতেন? সবাইতো আর খারাপ হয় না? আপনি খারাপের ভিতরে ভালটাও রাখতে পারতেন?
আর একটা কথা। আমি মনে করি, দেশের শীর্ষ মেধা সম্পন্ন ব্যক্তিরাই মূলত ব্লগার কিংবা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখা লেখি করে! ব্লগ ব্যবহারে সবাইকে যে মেধাবী হতে হবে এমন নয়! তবে কিছুটা জ্ঞানতো থাকার দরকার হয়? গর্ধবরা কোনদিন ব্লগার হতে পারে না! তাছাড়া একটি দেশের সার্বিক উন্নয়নে ব্লগারদদের ভূমিকা অনেক। সেদিক বিবেচনা করলে একটা লেখাই পারে একজন মানুষের মনভাবকে বদলে দিতে! আমি কি বলতে চেয়েছি আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন?
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাস ভায়া'র আশংকার ব্যাপারটা আমি মনে হয় ধরতে পেরেছি। পুলিশের ব্যাপারে নেগেটিভ আইডিয়াটা আরো গাঢ় হবে এটাইতো?
নিচের কয়েকটি কারণ আমি আপনাকে দেখাতে চাইঃ
১। পুলিশের কর্মকর্তারা সজাগ হোক তাঁরা জনগণের নিকট কি ভাবমূর্তি নিয়ে আছে।
২। উনাদের বাস্তব অবস্থা দেখে সরকারের জড়িত সিরিয়াস লোকেরা যাতে সচেতন হতে পারে।
৩। পুলিশের এ চরম বাস্তবিক অবস্থাটা তুলে ধরা দরকার গল্পের পরবর্তী টার্নের জন্য।
৪। খারাপ দিকটা উন্মোচন করিনি আমি। সাধারণ জনগনের নিকট এটা অলরেডি উন্মোচিত হয়ে আছে।
৫। আগের পোস্টে আমি গ্রীন সিগনাল পোস্টের লিংক দিয়েছিলাম যাতে পুলিশের লোকেরা সবাই একরকম না সেটা বুঝানোর জন্য।
৬। পুলিশের কেবল ভাল গুন প্রকাশ করতে থাকলে কখনোই পুলিশ(আমাদের) ভাল হতে পারবে মনে হয়না।
আবারো বলছি নেক্সট কোন এক পোস্টে পুলিশের ব্যাপরে ইতিবাচক মেসেজ তুলে নিয়ে আসব। এটা আমার প্রথম থেকেই টার্গেট।
আর আপনার সিরিয়াস হবার ব্যাপারটা আমার মাথায় থাকবে। আশ্বস্ত হতে পারেন।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কমেন্টে সাস ভায়াকে অনেক অনেক শুভকাম। ভাল থাকুন সবসময়।
৩০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৬
সুমন কর বলেছেন: বর্তমান পেক্ষাপট আপনার গল্পে ফুঁটে উঠেছে। গল্প হিসেবে মোটামুটি। এবার বর্ণনাও মোটামুটি। (আমি কিন্তু সরাসরিই বলি)
গল্পের নামটি কি অন্যভাবে করা যায়? কিছু শব্দ সরাসরি দেখতে বা বলতে খারাপ লাগে। কারণ আমরা যখন ব্লগিং করি, তখন পাশে থাকা ছোটরা কিন্তু প্রশ্ন করে ফেলে, এটার অর্থ কি? আমি মাঝে মাঝেই সেটার মুখোমুখি হই।
কা_ভা'র মন্তব্যে লাইক। কারণ উনি আমার কথাটা বলে দিয়েছে। আপনার বোল্ড করাটা ভালো দেয়ায় না। একটি লাইন হলে চলতো। কিন্তু আপনি প্যারা হিসেবে করেন। তাছাড়া এটি কোন সারমর্ম নয়। গল্পেরই অংশ।
সমালোচনামূলক মন্তব্যে ভুল বুঝবেন না, আশা করি। এতে আমাদেরই লাভ। ব্লগিং-টা উপভোগ্য হয়।
শুভ রাত্রি।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সরাসরি বলাটা ব্যাক্তিত্বের এক অনন্য অবস্থান। আমি বাস্তবিক জীবনে এই প্রকারের লোকদের সাথেই চলি। সো এটা নিয়ে কোন আশংকিত হবার দরকার নেই আপনার।
আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত এই গল্পের নামটি নিয়ে। আর কা_ভা ভায়ার সংশোধনীতে আমিও লাইক দিচ্ছি (তবে অনুকরণে নয়)।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার বলতে ভুলে গেছি। "সমালোচনামূলক মন্তব্যে ভুল বুঝবেন না, আশা করি। এতে আমাদেরই লাভ। ব্লগিং-টা উপভোগ্য হয়। "
এখানে আসলে কেবল উপভোগ্য হয় বলে থামতে রাজি নই আমি। আমি তো মনে করি। বরং এভাবেই অনভিজ্ঞ ব্লগারদের পরিপক্ষতা আসবে, ব্লগ সমৃদ্ধ হবে।
আর সমালোচনায় আমি ভুল বুঝলে সেটা নিতান্তই দুঃখজনক ও মানসিক অপরিপক্ষতার পরিচয় বহন করবে।
সত্যি বলতে সুমন ভাই, আমি এগুলোর জন্য মুখিয়ে থাকি। এই লেখায় প্রথম গঠনমূলক সমালোচনা পেলাম। আমি এটাকে আমার ব্লগীয় সাফল্য বলেই ভাবছি।
৩১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৯
এস কাজী বলেছেন: গল্পটা পড়লাম। আগের দুটি না পড়লেও ধরতে পেরেছি রুজির ব্যাপারটা।
তবে সবার সামনে পুলিশ নষ্টা মেয়ে এরকম কথা মনে হয় পুলিশ বলবে না। যাহোক গল্প বলে কথা।
আর রুজি হল কেন নাম টা মামা? এটা তো রোজি ও হতে পারত ??
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভারী কোয়েশ্চন। "রুজি" অ্যান্ড রোজি
আসলে রুবেল/রুজেল =< রুজি
এইভাবেই নামটা চলে এসেছে। পরথম দিনে বললেই হতো।
৩২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: আরে ভাই সিরিয়াস না! আমি কিন্তু জাস্ট পোস্ট সম্পর্কিত বিষয় নিয়েই আলোচনা করছি? দেখেন আপনার আমার কিংবা অন্যকারো এমন আলোচনার মাধ্যমেই কিন্তু অনেক বিষয় দৃশ্যমান হয়?
আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি! রাগ-টাগ কিংবা এই সব সিরিয়াস-টাস আমার দ্বারা সম্ভব না! আপনি চাইলে আমি এমন আলোচনা নাও করতে পারি! শুধু পোস্টটা পড়ে দ্বায় সারা মত একটা কমেন্ট করবো, 'ভাল্লাগছে'! কি, তাতেই কি আপনি সন্তোষ্ট?
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সিরিয়াস না বললেও কিন্তু পোস্টের খাতিরে আপনে সিরিয়াস।
আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি! রাগ-টাগ কিংবা এই সব সিরিয়াস-টাস আমার দ্বারা সম্ভব না! আপনি চাইলে আমি এমন আলোচনা নাও করতে পারি! শুধু পোস্টটা পড়ে দ্বায় সারা মত একটা কমেন্ট করবো, 'ভাল্লাগছে'! কি, তাতেই কি আপনি সন্তোষ্ট?
জীবনেও না। আমি শায়মা আপুর নিউ জিনিয়াসদের নিকট থেকে এইরুপ আশা করি না অন্তত। কোনভাবেই।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার মনে হয় ব্লগে এখন সৃজনশীলদেরই সময় চলছে। এখানে আরো আসবে খুব বেশি দেরি না। একেবারে গমগম হয়ে ওঠবে আমাদের সামু।
সাস ভায়া। অনেক অনেক ভাল থাকুন। শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন। শুভরাত্রি।
৩৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৮
হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: আপনি হয়তো কোন ঘটনা সামনাসামনি দেখে পরে গল্পটা লেখার চেস্টা করছেন।এ লেখা প্রথম পাতায় ছাপার ও যোগ্য না।আপনি দশে তিন পাইছেন।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তবে এটা আপনার একান্তই ব্যাক্তিগত মত। এবং এটা আমি শ্রদ্ধা করছি। আমি নিরেট বাস্তবতা কিবোর্ডের সাহায্যে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছি মাত্র।
(বোকার স্বর্গ থেকেই বলি) যেহেতু লেখাটি আপনার মনে হান্ট করেছে সেহেতু লেখাটির অন্তত এতটুকু স্বার্থকতা পাচ্ছি।
ধন্যবাদ। অনেক অনেক ভাল থাকুন। সবসময়।
৩৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:১৫
কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য ভালোলাগা-আমি যদি নম্বর দেয়ার স্পর্ধা দেখাতাম,তবে দশে সাড়ে নয় দিতাম।আর বাকী আধা নম্বর আমার পাণ্ডিত্য হিসাবে কেটে রাখতাম...
শুভকামনা সতত
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লিটন ভায়া!! আপনার মূল্যায়ণে নিজেকে ধন্য মনে করছি। শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ শুভকামনা। সবসময়।
৩৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৫০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: কর্তা তো বুঝি রে ভাই
বুঝব না কেন বল?
কর্তা-মর্তারা কেন বুঝেনা
সেটাই কেন হল?
ভাইয়া তোমার এই ছড়ুয়া পড়ুয়া আর অন্তর্নিহিত ভাবার্থ অনুধাবন না করিতে পারিয়া আমি হাসতে হাসতে মরুয়া গেছি!
আমি নই ভয়ে.......গেম চেঞ্জার বলিয়া কথা,আবার না জানি ওসির মতন ডেঞ্জার হইয়া গাবদু গালে মারিয়া বসেন
লেখক বলেছেন: আসলে পড়তে যেয়ে কি করি ভাই ভুলভাবে পড়েছে হয়তবা।
ভাইয়া ইহার শানে নুযুল এবং মর্তবা বুঝিলুমনা.......গোস্তাখিটা হইলো কোথা?
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: উকে। কিলিয়ার করি।
১৮. ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১ ০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বললে আমি কেমন আছি
এইতো বেশ মন্দনা;
কেটে যাচ্ছে দিবানিশি
রক্ত কেবল ঝরছেনা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫ ০
লেখক বলেছেন: ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১ ০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বললে আমি কেমন আছি
এইতো বেশ মন্দনা;
কেটে যাচ্ছে দিবানিশি
রক্ত কেবল ঝরছেনা।
রক্ত কেন ঝরবে ভায়া?
গল্পে পাওনি বিপদের ছায়া?
রুজি এখন মহা বিপদে
বলতে পারো ওর কি হবে?
দেশ যে হয়ে গেছে নরক,
বলতে কি পারে মোদের কর্তা-কারক?
কর্তা কেগো তাও বুঝনা
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭ ০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কর্তা কেগো তাও বুঝনা
বড্ড তুমি ভোলা;
গোপী-বাঘা কেবল হীরক রাজ্যেই
হেথা সব রাণীর খেলা।
-<
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯ ০
লেখক বলেছেন: কর্তা তো বুঝি রে ভাই
বুঝব না কেন বল?
কর্তা-মর্তারা কেন বুঝেনা
সেটাই কেন হল?
কর্তা তো বুঝি রে ভাই
বুঝছ ভায়া এইবারে?
কেন কইছি শায়মা আপারে।
৩৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫১
থিওরি বলেছেন: আই সি! সতন্ত গল্পই। কিন্তু আগের পর্বগুলোও পড়তে হবে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওকে।
৩৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
অগ্নি সারথি বলেছেন: উদ্ধার করা সিডির মধ্যে বেশ কয়েকটা পর্নোগ্রাফিক সিডি, জিহাদী বই রয়েছে। - পুলিশের মুখের চরম সত্য এবং শ্রেষ্ঠ সার্বজনীন কথা যা সর্ব কালের জন্য প্রযোজ্য।
পুলিশ আর সাংবাদিক এরা এত খারাপ ক্যান? এদের কি সামান্য মানবিকতাবোধ অথবা জাহান্নামের আগুনের ভয় নাই? আর যাই বলেন ভাই, পুলিশের চরম এবং সত্য মুখোশটি উন্মোচন করেছেন। এদের দেখলেই আমার মুখ থেকে উচ্চারিত হয়- ফি নারে জাহান্নামী বিন খালিদিন।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাংবাদিকরা তিলকে তাল বানান না? আমি নিজে একটি সংবাদ অফিসে বসে দেখেছি কিভাবে তিলকে তাল বানান হয়। পুলিশের কথা আর ২য়বার বলছি না।
সত্যি কথা বলতে কি, এইরকম কিছু কারনেই গল্পটি অনেক পাঠকের পক্ষে দৃষ্টিকটু হয়ে গেল। তবে যতই জোর দাবী করা হোক, আমার পয়েন্ট থেকে, লেখার মোটিভ থেকে সরে আসছি না। নেক্সট পর্বে টুইস্ট আসছে অবশ্য গল্পের প্রয়োজনেই, পাঠক/সমালোচনার কারনে নয়।
তবে গত তিনটি পর্বে কোন রসাত্বক কিছুই ছিল না। এখন তাও পাচ্ছেন।
৩৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
জুন বলেছেন: সুন্দর
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপা।
৩৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬
শামছুল ইসলাম বলেছেন: গল্পে নাটাইটা থাকে লেখকের হাতে, উনি ইচ্ছে মত ঘুড়িটা নিয়ে কাঁটা-কাঁটি খেলেন, গুত্তা মারেন, আরও কত কি করেন মুক্ত আকাশে। পাঠক হিসাবে তাতে আমার বলার কিছু নেই।
তবে ঐ কাঁটা-কাঁটি, গুত্তা ইত্যাদি কর্মকান্ডের মধ্যে যদি একটু নান্দনিকতা থাকে, শিল্পীত আঁচড় থাকে , তবে তা হয়ে উঠে আরও মনোগ্রাহী।
গল্প ভাল লেগেছে।
তবে আরও ভাল, পরিশীলিত গল্প চাই।
শুভকামনা রইল।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শামছুল ভায়া, পাঠকদের কথা না ভেবে সমাজ ও দেশের কথা ভেবে এইসব গল্প লেখা। পাঠকের জন্যও আমার লেখা আছে আমার ব্লগে ঘুরে দেখতে পারেন। আপনাদের ব্যাপারটা খেয়াল হয়ত কমে গিয়েছিল বিধায় গল্পে কোন রসবোধ নেই, কোন টুইস্ট নেই।
তবে গল্পের প্রয়োজনেই এখন টুইস্ট লাগবে, রসযোগ হবে।
গল্পের ভাল না লাগা সত্বেও যদি ভদ্রতাজনোচিত ভাল লাগা বলেন তবে ঐটা না বলাই ভাল। সুমন ভাইয়ের মত ডাইরেক্ট বললে আমি বরং খুশিই হব। তবে সত্যিই ভাললাগা কাজ করলে আমার লেখাটা নিয়ে অতৃপ্তি বোধ ঠিক হবে না।
শুভকামনা জানুন আপনিও, সবসময় ভাল থাকুন।
৪০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
কাজী শাহ এমরান বলেছেন: ভাল লাগলো। চালিয়ে যান
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা এমরান ভায়া। ভাল থাকুন, সবসময়।
৪১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমাদের এখানে বিরুদ্ধস্রোতে চলা প্রতিবাদী সত্ত্বাগুলো এভাবেই হারিয়ে যায়। পুলিশ, সাংবাদিক মিলে যেন এক প্রবল প্রতাপশালী মাফিয়া চক্র। আর প্রকৃত অপরাধীরা সবসময়ই কেন যেন প্রভাবশালী হয়। নিষ্ঠুর বাস্তব পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে তুলে ধরেছেন।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রচেষ্টা সার্থক অনুভব করছি। আন্তরিক শুভেচ্ছা।
৪২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: গল্পে একের পর এক নেগেটিভ ব্যাপারই উঠে আসছে সমাজের। কিন্তু সমাজ কিংবা দেশ যাই বলেন, ঢালাওভাবে খারাপ কিছুই না। ভালো মন্দের সহাবস্থান সেখানে। আর গল্পের শেষটা পজিটিভ হলে ব্যক্তিগতভাবে আমার পড়তে ভালোলাগে। জীবনটা হোক হাসবার জন্য, কাদলেও যেন আমরা আনন্দের আতিশয্যেই কাঁদি।
গল্প মোটামুটি লাগলো সব মিলে। শুভকামনা রইলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নদী ভাই।
গল্পে সমাজের নেগেটিভ ব্যাপারগুলো উঠে আসছে। একদম খাসা কথা।
আসলে সমাজের পজিটিভ ব্যাপারগুলো যতটা কম আছে নেগেটিভ ব্যাপারগুলো ততটাই বেশি। নেগেটিভ ব্যাপারগুলো দেখানোর মানে হচ্ছে আমি এগুলো নিয়ে ভাবছি। ভাবার কারন হতে পারে ২টি।
১। আমি নেগেটিভিটি ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছি।
২। নেগেটিভ ব্যাপারটা দেখিয়ে পজিটিভ কিছু আনতে চাচ্ছি।
২য় কারনটিই আসলে আমাকে এগুলো নিয়ে লিখতে বাধ্য করেছে। অস্বাভাবিক চিন্তা করাটা এই গল্পের জন্য আসলে খাটে না। সেজন্য গল্পের নান্দনিকতা, টুইস্ট তেমনভাবে আনা যাচ্ছে না।
পজিটিভ পরিবর্তনের জন্য নেগেটিভটা দুই হাতে উপরে তুলে নিচে আছাড় মারতে চাই। তবে গল্পের বর্তমান অবস্থায় রুজির মুক্তি অনেকটাই অসম্ভব। তাই বলে কি মুক্তি পাবে না? সত্যের জয় হবে না?
হবে। এবং এজন্যই একটা টুইস্ট দরকার। যেটা নেক্সট পর্বে তুলে আনার চেষ্টা চলবে। আশা করি সাথেই থাকবেন।
৪৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
নেক্সাস বলেছেন: গল্পের প্লট গতাগনুগথিক বা ভিন্নমাত্রিক কিছু সেটা আমি বড় করে দেখিনা। গল্পে প্লট যেটাই হোক না কেন .. উপস্থাপনা এবং টুইস্ট হচ্ছে আসল বিষয়। ভাল লেেগছে আপনার গল্প। আরো ভালো করার চেষ্টা থাকতে হবে.....
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গল্পে প্লট যেটাই হোক না কেন .. উপস্থাপনা এবং টুইস্ট হচ্ছে আসল বিষয়।
টুইস্ট দেবার মতো অতোটা স্কোপ এই অধম লেখক খুঁজেন নি, পানও নাই। তবে নদী ভাইয়ের রিপ্লেটা একটু কষ্ট করে পড়ে ফেলুন। আপনার কাছে একটা আবদার "উপস্থাপনা নিয়ে এই গল্পে আপনার পর্যবেক্ষণ কি?"।
ভাল লেগেছে জেনে খুব খুব আনন্দিত অনুভব করছি। আর ভাল করার চেষ্টা করে যাব কথা দিলাম।
৪৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
রমিত বলেছেন: দারুণ ! দারুণ !!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক শুভকামনা। ভাল থাকুন রমিত ভাই।
৪৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
রিকি বলেছেন: ভালো লেগেছে পরিবর্তনপ্রিয় খেলোয়াড় (আহা কি তর্জমা) !!!!! ++++++++++++++++++++++++++++
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
রিকিআপু!! আপত্তি নাই তো আবার? সবাই তো অল্প স্বল্প ক্ষেপেই গেছে। শায়মাপুর প্রথম কমেন্টে কি ইমো দিছে দেখছো। তবে নেক্সট গল্পে এন্ডিং আসবে। উমম, টুইস্টও আসছে।
৪৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০
ইকবালবিডি০৯ বলেছেন: অসাম লেখা, নির্মম বাস্তবতাকে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়েতুলেছেন। অাপনার লেখনি আরো কোটি মাইল পার হউক। আপনার প্রতি শুভ কামনা রহিল
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। অনুপ্রাণিত হলাম। ভাল থাকুন।
৪৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: করুন বাস্তব কথাগুলো এত সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করলেন তা সত্যিই অসাধারণ৷
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:০১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রবাসী ভাই কথা সইত্য তো? ভাল লাগছে আপনার অনুভূতি প্রকাশে। ভাল থাকবেন, অনেক অনেক।
৪৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
চাঞ্চল্যকর ব্যাপার!
গল্প এখন গল্পকারদের হাতে নেই, চলে গেলে মিডিয়ার হাতে। তিলকে তাল বানানোর ওপর নির্ভর করে তাদের পেশাগত অস্তিত্ব।
ভালো লেগেছে লেখাটি
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই। অনেক অনেক ভাল থাকুন, সবসময়।
৪৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
দরবেশমুসাফির বলেছেন: ওই মিয়া! শেষ পর্ব কই??
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসছে দরবেশ ভায়া। ডোন্ট ওরি। একটা চমকই রাখা হবে। আশা করি যেনতেন নয় হেব্বি চমক হইপে। যাকগা পোস্টের ব্যাপারে কিছু তো কুইলেন না।
৫০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
দরবেশমুসাফির বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে। "মিডিয়া যাই গিলায় মানুষ তাই গিলে" এই সত্যটা ভালভাবে ফুটিয়ে তুলতে পেরেছেন।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ভাললাগা। কয়েকদিনের মুধ্যেই পাইয়া যাইবেন।
৫১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: ভালো লাগা রইলো তবে কেমন জানি তাড়াহুড়োর ছাপ
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: একদম ঠিক ধরেছেন। আসলেই তাড়া ছিল। সময় পাচ্ছি কম।
৫২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
চ্যাং বলেছেন: নেক্সট পর্বটা ক্রাপ হইছে ক্যা? ভাবীর লগে চমচ্যা আছিল??
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না। ধন্যবাদ
৫৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১১
চ্যাং বলেছেন: উকে। রুজির লাস্ট এপিসোড পাচ্ছি কবে?
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পেয়ে যাবেন ৭ দিনের মধ্যে ই
৫৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
যেভাবে শুরু হয়েছিলো গল্পটা সেভাবে ঠিক এগুচ্ছে না। আমি গল্প লিখতে পারি না তাই ধরতেও পারছি কোথায় ছন্দ হারিয়েছে। তবে আরো মনে হচ্ছে গল্পটা লিখতে একটু তাড়াহুড়ো ছিলো।
যাইহোক আশা করছি পরের পর্বটায় আরো ভালো কিছু পাবো।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন আমিন ভাই, তাড়াহুড়ো ছিল এটা সত্য। তবে শেষ পর্বটায় আশা করি সেটা অনেক কম পাবেন।
৫৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: পড়লাম এবং অনেক ভালো লেগেছে। তৃতীয় পর্বের অপেক্ষায়। আশা করি খুব শীঘ্রই পাব।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ৩য় পর্বটা তো এইটাই। যেটা পড়ে শেষ করলেন। ৪র্থ পর্ব + ৫ম ও শেষ পর্বও লেখা শেষ। আমার ব্লগে ঘুরলেই পাইবেন। ধইন্যা!
৫৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কা_ভা ভাইয়ের মন্তব্যটা ভাল করে খেয়াল করুন একটা ম্যাসেজ আছে এই এক মন্তব্যেই।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নিশ্চয়ই....নিশ্চয়ই....
৫৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অসাধারণ একটা পর্ব ছিল। ফিনিশিং দেন গেম চেঞ্জার ভাই। রুজির কি হবে?
সাসপেন্সন আর সাসপেন্সন। ঐশীর মতই লাগল কাহিনীটা। তবে রুজি পজেটিভ চরিত্র।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শেষ পর্বও দেওয়া আছে।
(রুজি ও হাশীশ কাহিনী)
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দারুণ ! দারুণ !! আবার পড়ি ----