নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

✋কইতাম নাহ ☻☻

গেম চেঞ্জার

আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)

গেম চেঞ্জার › বিস্তারিত পোস্টঃ

রুজি এবং একজন জিনিয়াস

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০



টেকস্পেস ইনকরপোরেশন অফিস, সিংগাপুর
টেকস্পেসে ইন্ডিয়ান এবং চায়নাদের ইগনোর করা হয় বেশ খেয়াল করেই। তাদের ভাষায়, এক্সট্রা অরডিনারি ট্যালেন্ট কাউকে পেলে অবশ্য ভিন্ন কথা। তাদেরকে খুব টেক কেয়ার করা হয় যাতে প্রতিষ্টানকে ভালবেসে কাজ করে যায়।
দক্ষিন ভারতের সুহা মালহোত্রা একজন ডাটাবেজ ইঞ্জিনিয়ার। সুহার সাথে আর একজন এশিয়ান কাজ করছেন গেল ১৫ দিন থেকে। ভদ্রমহিলার বয়স ২৬, বাংলাদেশের। নাম রুজি জান্নাত। এটা তাঁর প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক চাকরি। যেহেতু এই উন্নত শহরে নতুন এসেছেন অতএব তাঁর একমাত্র ছোটভাইকেও নিয়ে এসেছেন সাথে করে। পড়ালেখা বন্ধ করলে তো চলবে না। এখন সে নতুন স্কুলে ভর্তি হবে। বয়স ১২ বছরের মত।

সুহা মালহোত্রার শৈশব কৈশোর কেটেছে ফ্রান্সের বরদেয়াখস শহরে। ঐ সময়গুলোতে তেমন বৈচিত্র বলতে কিছু ভাগ্যে জোটিনি তাঁর। উন্নত জীবন ব্যাবস্থা ছিল। মেধা বিকাশের সব ব্যাবস্থাই ছিল। স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে পড়েছেন নামিদামি সব প্রতিষ্টানে।
তবে রুজি জান্নাতের ব্যাপারটা আলাদা। তাঁকে টিউশন করে পাস করতে হয়েছে কলেজের এইচএসসি। গ্যাদা ছোটভাইকে কোলেপিঠে মানুষ করতে হয়েছে। তাই রেজাল্টটাও আহামরি কিছু ছিলনা। অনার্সটাও করতে পারেননি সময়মত। একটা প্রাইভেট কলেজে ঢুকেন অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং জানার পর। ঐটা দিয়েই চলে সংগ্রাম। পরে এত বেশি ইনকাম হলো যে ইউএসএতে নিজের টাকায় অনার্স করতে সাহস করেন। ইউনিভার্সিটি অব পেনসিলভেনিয়ায় কম্পিউটার এন্ড ইনফরমেশন টেকনোলজিতে আন্ডারগ্রাজুয়েট কোর্স শেষ করেন। গ্রাজুয়েশনও করেন ওখান থেকে।

সিংগাপুর, নতুন অফিস। কাজের ফাঁকে কফি আর আড্ডা দেওয়া সুহার অনেক আগের অভ্যাস। আজও সেরকম বসছেন নয়নাভিরাম নীল কাঁচ দিয়ে সাজানো বিশাল অফিসের ঠিক মাঝে অবস্থিত ক্যান্টিনে। দুজনেই ডাটাবেজ ইঞ্জিনিয়ার হলেও তাঁদের আড্ডায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার অনেক বিষয়বস্তুই থাকে। যেমন ক্রিকেট নিয়ে উভয় দেশের উত্তেজনা, ট্রলিং, কাঁদা ছোঁড়াছুড়ির ব্যাপারটা, সামাজিক অগ্রগতির তূলনা, ধনী গরিব বৈষম্য কতটুকু, সামরিক, রাজনৈতিক, ট্রানজিট, পানির বাঁধ মোটামুটি সবই।
সুহার বয়স ২৫। টাকা পয়সার চিন্তা নেই কারোরই। দুজনের মধ্য অল্পবিস্তর যে মিলগুলো আছে তার মধ্যে একসাথে কফি পান করা, মোটামুটি সবার সাথে মিশতে পারা, প্রোগ্রামিংয়ের সময় খটমট হয়ে যাওয়া অন্যতম। আরেকটা বিষয়ে দুজনেরই সবচেয়ে ভাল মিল আছে। তাঁদের দুজনেই বিয়ে করেননি। ভাল বন্ধুত্ব হয়ে যাওয়াতে দুজনেই ফ্লাটও নিয়েছেন পাশাপাশি ৪ দিন হল।

রবিন, রবিউল ইসলাম রবিন। হ্যান্ডসাম, ফর্সা চেহারা, সুদর্শন যুবক। বিয়ে করেননি। বয়স চল্লিশের কোটায় থাকলেও দেখতে ৩০'র বেশি মনে হবে না সহসা। অনলাইনে ঢং করতে করতে এই ছেলেটাকেই মন থেকে ভালবেসে ফেলেছেন সুহা। অবশ্য তিনি যে বাংলাদেশী ছেলের সাথে অনলাইনে প্রেম করেন সেটা এখনো শেয়ার করা হয়নি সেইভাবে। দুজনেরই আর সময় কত।
রুজির ফ্ল্যাটে সুহা বেড়াতে আসেন ২ দিনে একবার অন্তত হলেও। বিপরীত কাজটাও হয় প্রায়ই। একাকিত্ব বর্জনের জন্য আজও চলে এসেছেন সুহা। তিনি নিজের পারসোনাল কথাগুলিই শেয়ার করতে চাইছিলেন আজকে।

রাজ, রুজির ছোটভাই, খুব কিউট। ও দরজা খুলে দিল। কিন্তু বেডরুমে এসে ভুল করলেন না তো। উনার চোখ ভড়কে গেছে একটা বিশেষ কারনে। স্কাইপিতে চ্যাট করছেন রুজি বাংলাদেশেরই একজন মধ্যবয়স্ক লোকের সাথে।
অন্য কোন মেয়ে হলে নির্ঘাত প্রেমের বারোটা বাজিয়ে দিত। কিন্তু সুহা শিক্ষিত মেয়ে। উনি ধৈর্য ধরলেন ওঁদের স্কাইপি আলাপ শেষ হবার আগ পর্যন্ত। অবশ্য মনের দূর্বলতার কারনে কান পেতে রুজির আলাপ শুনছিলেন। বাংলাও বুঝেন না অতোটা। তবে বেশ কষ্ট হচ্ছিল হাসির শব্দগুলো শুনে।
ঘড়িতে দেখলেন ঠিক ৬ মিনিট অপেক্ষার পর রুজি কান থেকে হেডফোনটা খুলেছেন। মুচকি হাসি এখনো তাঁর ঠোঁটে লেগে আছে। হয়তো লং-টাইম ধরেই আলাপ হচ্ছিল। যাইহোক ধরা গলায় তিনি ইংরেজিতে জিজ্ঞেস করলেন রুজিকে-
> আপনার বয়ফ্রেন্ড বুঝি।
> হাঃ হাঃ
> কি হলো? বলেন।
> কি বললে খুশি হবেন?
ধীরে ধীরে সুহার রক্তচাপ বেড়েই চলছিলো। ইতিমধ্যেই ফর্সা চেহারায় সুর্যাস্তের লাল আভা ধারণ করছে। অথচ তাঁর সহকর্মী কেন বুঝতে পারছেন না এই লোকটির সাথেই যে সুহার বিশেষ সম্পর্ক আছে। যখন ফান শেষ করে সিরিয়াসলি না শব্দটা বলেন তখন অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন দক্ষিণ ভারতের এই সুন্দরী।
রুজি সুহাকে জানান জাস্ট টাইম পাস করেন উনার সাথে। ওঁর বউও জানে। তবে কোন যৌন সম্পর্ক নেই। ধীরে ধীরে জানা হলো অনেক অজানা কথার।
যে ছেলেটার সাথে সুহা প্রেমে মজেছেন সে একটা ডেঞ্জারাস টাইপ জিনিয়াস এবং একই সাথে সাইকো প্রকৃতির লোকও। সুন্দরী মেয়েদের পটিয়ে ছ্যাঁক দিতে ভারী মজা পায় এই লোকটা। যদিও বিয়ে করে বাচ্চাও ২ টা আছে। একটা তো কিন্ডার গার্ডেনে নার্সারিতেই পড়ে।


বান্ধবীর কারনে সম্ভবত ভবিষ্যৎ ভয়ানক মানসিক পীড়নের হাত থেকে বেঁচে গেলেন যেন সুহা। অবশ্য রুজির এই অবস্থানে আসার পেছনে এই লোকটির যে অবদান আছে সেকথা ইচ্ছে করেই চেপে গেল। এমনও হতে পারত রুজি আজ রাস্তার মেয়ে হয়ে ঢাকায় পথে পথে ঘুরতে হতো।
ওঁর জীবনের সবচেয়ে দুঃসময় ছিল ঐটা। ফিরে গেলেন রুজি ১০ বছর আগের কালো সময়গুলিতে।


ঐ সময়ের এলাকার বটিয়া বাজার ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী সমিতির সেক্রেটারীর ছেলে পাভেল'কে হত্যাচেষ্টার মামলায় জেলে যেতে হয় রুজিকে। দেশব্যাপী ক্ষোভ শুরু হয়েছিল ওর বিরুদ্ধে। প্রকাশ্যে দিবালোকে একটা ছেলেকে কুপানো, সে-কি কম কথা। যদিও রুজি সাংঘাতিক মেয়ে ছিল না, কিন্তু কেন যেন দিন দিন ক্ষোভ দানা বেঁধে ওঠতে থাকে।
যাইহোক রুজি তখন জেলের মহিলা সেলে বন্দি জীবন যাপন করছে। তখনও সে ভীষণ আশাবাদী একটা মেয়ে মানুষ। তবে যতই আশাবাদী মানুষই হোক নিজের মন্দ পরিণতির ব্যাপারটা ভাবতেও হয় স্বয়ংক্রীয়ভাবে। রুজিও তখন তাই ভাবছে। বরং তাঁর নিজেরও লজিক বলছিল শাস্তি হওয়াটাই যেন অবধারিত।

জেলে যাবার পর ৪ দিন হয়ে গেছে। রুজির মা বাবা কেউই আসেনি। জেলের মেয়েলোকেরা ভাবছে ওর কেউ নেই বলেই হয়তো আসছে না। অনেক মহিলাই রুজিকে ঠাট্টা করলেন। সেও মনে মনে কেবল দুঃখগুলিকে সরিয়ে মা বাবার ভালবাসাটুকু আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায়।
জেলের নিঃসংগতা নিয়ে দিনে দিনে অস্থির রুজির জন্য খোদা মুখ তুলে চাইলেন একটানা আটদিন খাঁচায় বন্দিত্বের স্বাদ ভোগ করবার পরে।
কিন্তু যাদের জন্য আশা করছিল, যাদের পথপানে চেয়ে গলা শুকিয়েছিল সেই মা বাবা নয় এসেছেন তাঁদের স্কুলের বিজ্ঞানের রুবায়েত স্যার আর ৪ জন শিক্ষার্থী। তাও লুকিয়ে আসছেন কারন সারাদেশ রুজির ওপর ক্ষেপে আছে। এলাকার লোকদেরও বেশিরভাগ মানুষই রুজির দোষ দেখছে। অতএব সাবধানতা অবলম্বন করাটাই তাদের দরকার ছিল।
সিমি, রুজেল, বাপ্পি, জাবি। এদের মধ্যে সিমিই রুজির সবচেয়ে ঘনিষ্ট। রুজেল ক্লাসের ফার্স্ট বয়, বাপ্পি তুখোড় মেধাবি ও রসিক, জাবি রুজির ভাল বন্ধু।
রুজির একাকিত্ববোধ মানসিকভাবেই হয়ত বিপর্যস্ত করে ফেলেছিল। দেখতেও তেমন লাগছে রুবায়েত স্যারের। চুলগুলো অগোছালো, কোনমতে বাঁধা, ফুলে রয়েছে অদ্ভুত-ভাবে, চোখ ফোলা ফোলা, লাল হয়ে গেছে, চোখের নিচে কাজলরেখা। তাঁদেরকে দেখেই কারাগারের শক্ত লৌহপ্রকোষ্টের বড় বড় ফাঁক দিয়ে সবাইকে ছুঁয়ে দেখলো। কাঁদল, অঝোর ধারায়। রুবায়েত স্যারের টাইম লিমিটের কথা বারবার মনে এলার্ট করতে থাকলেও তিনি ওকে থামাতে পারলেন না। ১০ মিনিটের মধ্যে ৬ মিনিটই গেল ওর কান্নাকাটিতে। এরপর নিজে থেকেই থামলো। মা বাবার কথা জানতে চাইল। রুবায়েত স্যার ইতস্ত করতে থাকলেন। তবে রুজেল মুখে হালকা হাসি নিয়ে বলল "ব্যাপারটা একটু জটিল। তাঁরা পালিয়ে আছেন। পুলিশ তোমার মা বাবাকেও খুঁজছে এখন। তবে তাঁরা ভালই আছেন। গ্রামে ফিরে গেছেন"
রুজেল কেন মিথ্যে কথা বলছে সেটা রুজি চিন্তা করতে থাকল। ওর ভাবান্তর দেখে রুবায়েত স্যার স্মিত হেসে বললেন
"চিন্তা করো না মা। তোমার মুক্তির পর সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।"
> কিন্তু। সারা দেশের মানুষ তো স্যার আমার বিরুদ্ধে ক্ষেপে আছে।
< আমরা প্লান করে তোমাকে বের করে আনব। কোন চিন্তা করবে না। আর শোন। তোমাকে কয়েকটি খাবার ওষুধ দিয়েছি সেন্ট্রির নিকট। প্রায় ২০ টির মতো। ওগুলো তোমার জেল জীবনটা স্বস্তির কারণ হয়ে যেতে পারে। দিনে ২টার বেশি খাওয়া নিষেধ। মন খারাপ লাগলেই একটা খেতে পারো।


রুজিকে ভাবান্তরিত অবস্থায় রেখে রুবায়েত স্যার ৪ ছেলেমেয়েকে নিয়ে সন্তপর্নে একটা সিএনজিতে করে ফিরে গেলেন তাঁর বাসায়। রুবায়েত স্যারের স্ত্রী রেহা খুব ভাল একজন মানুষ। রুজিকে কিভাবে জেল থেকে বের করে আনা যায় সে প্রোগ্রামে নিজে থেকেই আগ্রহী হলেন।
রুবায়েত স্যারের স্ত্রীকে স্কুলের ছেলেমেয়েরা আপা বলে ডাকায় উনি কেমন যেন ওদের আপন আপন ভাবতে থাকলেন।
যাইহোক ওঁদের প্লান প্রোগ্রাম চলল ১ থেকে দেড় ঘন্টা করে ৪ দিন। কিন্তু ফলপ্রসু কোন প্লানই হলো না। আজ ৫ম দিন। রেহা আজ একটি কবিতা পড়ে শুনাবেন। বলা যায় রেহার ১ম স্বরচিত কবিতা গত ২ বছরে।

সবার মধ্যে রুজেলকে কেমন যেন অন্যমনস্ক দেখাচ্ছে ১ম দিন থেকেই। স্যার জিজ্ঞেস করলে সে বলে তেমন কিছুই না।
কিন্ত উপস্থিত সবাই-ই বিষয়টা সিরিয়াস কিছু মনে করে আরো বেশি করে ভাবতে থাকলেন। কিছু একটা কিছু সে এমনভাবে চেপে রাখতে চাইছিল যে আর কেউ চাপাচাপিই করলো না।
আজ রেহা আপা রুজির দুঃখ নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করে শোনালে রুজেলের বিমর্ষ অবস্থা দেখে সবার চোখ কপালে ওঠল।

মাথা নিচু করে আছে ট্যালেন্ট বয় রুজেল। মনে হচ্ছে কেউ মাথায় যেন অদৃশ্য ভারি কিছু দিয়ে চেপে ধরে রেখেছে।
রেহা আপা বেশ কিছুক্ষন পর ওর মাথাটা নিজে গিয়ে ডানহাতের চার আঙুল দিয়ে তুললেন। রুজেল কাঁদতে লাগল। সবাইকে অবাক করে দিয়ে বলল - আমার কারণেই রুজি আজ জেলে গেছে।
- তোমার কারনে?
- হ্যাঁ আমার কারনে। আমিই ভিডিও করেছিলাম আমার চাচার ডিএসএলআর দিয়ে। আমি যদি বিনি চাচাকে না দিতাম তবে ঐ ভিডিওটা ফেসবুকে আপলোড হতো না।
- কি বলিস রুজেল?
- হ্যাঁ স্যার, হ্যাঁ আপু।


এই অবস্থা দেখার মতো। টিউব লাইটের আলোয় ঘরটা ঝলমলে থাকলেও সবাই বিদ্যুতে শক খাওয়ার মতো কতক্ষণ বসে রইলেন। রুবায়েত স্যার হা করে থাকলেন অবচেতনভাবেই। বাচ্চারা চোখ বড় বড় করে রুজেলের দিকে তাকাল। এইজন্যই বুঝি বলে ঘরের শত্রু বিভীষন।
রেহা আপু নিরবতা ভেঙে বললেন একটা ভিডিও তো এত সহজে ছড়ায় না। মানসম্মত কোন অ্যাকাউন্ট না হলে অথবা ভাল পেজ না হলে এত চেইন বিস্ফোরণ তো সম্ভব না।
- না আপু। বিনি চাচা একজন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট। উনার ফলোয়ার কয়েক লাখ।
রুবায়েত স্যারও সম্বিত ফিরে পেয়ে বললেন তাহলে তো প্লান খুবই ইজি। তোমার বিনি চাচাকে দিয়েই তো সমাধানটা বের করা যায়।
রুজেল চোখ মুছতে মুছতে বলল
- না স্যার। রাজি হবেন মনে হয়না। আমার চাচা খুব স্মার্ট আর জিনিয়াস। এক্সট্রা অর্ডিনারি জিনিয়াস।
- তা হলে তো আরো ভাল।
- কিভাবে?
- আমি উনাকে নিজে যেয়ে বুঝিয়ে বলব।
- দেখতে পারেন। লাভ হবে মনে হয় না।

সবাই আশার আলো দেখলেন ৫ম দিনের মিটিংয়ে। রুবায়েত স্যার গেলেন বিনি চাচার কাছে। লোকটাকে দেখতে বেশ স্মার্ট মনে হলো। ফটো তুলতে ভালবাসেন।

হতাশার ব্যাপার হলো বিনি চাচা রাজি হলেন না কারন এতে উনার ফেসবুক ফলোয়ার কমে যেতে পারে। উনি নিজেই যে ভিডিও আপলোড করে অর্ধলাখ নতুন ফলোয়ার পেয়েছেন এখন ঐটা ভুল বলে কিছু লিখলেই তো লাখ লাখ ফলোয়ার আনফলো করবে। অতএব তিনি একটি মেয়ের জীবন নষ্ট হোক ভ্রুক্ষেপ করলেন না।

তাই ৬ষ্ট দিন গেলো বিষন্নতায়। কোন উপায়ই বের হয়না।
৭ম দিনও গেলো কিছুই হয়না আর ৮ম দিনে আরেকটা ঝামেলা হলো। রুজিকে ফোন নাম্বার দিয়ে এসেছিলেন। সে ফোন করেছে। তাঁর আরো ড্রাগ চাই।
এদিন মা বাবাকে ফাঁকি দিতে লেট হইছিল একটু বেশি রুজেলের। সে একটা ভাল আইডিয়া নিয়ে এসেছে। তাঁর বিনি চাচাকে ব্ল্যাকমেইল করতে হবে।
রুবায়েত স্যার কালা মতিনের নাম ধরে হুমকি দিতে গিয়ে ধরা খেলেন।
অথচ রুবায়েত স্যারের অনেক হাই লেভেলের জিনিয়াসদের মাথার বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছেন। আর আজ সিরিয়াস একটা কাজে ফেল হলেন। বোধহয় লোকটা আসলেই জিনিয়াস। ২ মিনিটের মাথায় সে অট্টহাসি দিতে থাকল। আর সাবধানও করল নেক্সট এইরকম ট্রাই করলে পুলিশের কাছে কেস দিয়ে দেবেন।
রেহা আপা, রুবায়েত স্যাররা তাই পারলেন না এই উপায়ে কার্যসিদ্ধি করতে।

যথারীতি ব্যর্থ মনোরথে মাথা নিচু করে এইদিনেও সবাই ফিরে গেলেন। তবে একটু লেট হল। রাত ১০টা বেজে গেল। জাবি ও রুজেলের বাসা পাশাপাশিই। দুজনেই তাই একসাথে গেল। সিমির বাসা রুবায়েত স্যারের বাসার পাশেই। বাপ্পিকে রুবায়েত স্যার এগিয়ে দিলেন।
জাবি বাসায় পৌঁছেই ফোন দিল রুজেলকে। সে ফিসফিসিয়ে জানাল বাসায় কেউ নেই।
রুজেল আশ্চর্যবোধ করলো কি এমন ঘটল যে তাকে কানেকানে তাও সেলফোনে বলতে হবে। একটু পরে অবশ্য গোমর কাটল। জাবি তাকে জানাল বুয়া দরজা খুলে দিয়ে নিজের ঘরে গেছে। তাঁর ফুফু ও বিনি চাচা এক বিছানায়। এইটাই চান্স।
রুজেল এবার আর স্বার্থপরতা করেনি। নিজের চাচা হলে কি হবে। বন্ধুকে বাঁচাতেই হবে এ বিপদ থেকে। সে তড়িৎ গতিতে চাচার রুম থেকে ডিএসএলআরটা নিয়েই দিল দৌড়। রাত সাড়ে দশটা হলে কি হবে।

জিনিয়াস এইবার ঠিকই ধরা খেলেন। বিনি চাচাকে রুবায়েত স্যার ফোন করে বেশি কিছু বলেন নাই। কেবল বললেন আপনার মেইলটা চেক করে আমাকে ফোন করবেন। জিনিয়াস বিনি চাচা নিতান্ত পরিহাস করে বলেছিলেন "আইচছা"।

কিন্তু যখন মেইল চেক করে দেখলেন মিনামা ও উনার কেলেংকারি হাই রেজুলেশন ভিডিওটা। ৩০ সেকেন্ডের বেশি দেখার সাহস হলো না। মাথায় যেন আচমকা দুনিয়া কাঁপানো বাজ পড়লো। অস্বীকার করবার কোনই উপায় নেই।

বিপদে পড়লে যে বাঘেও ঘাস খায় তাও চাটুকারের মত হেসে হেসে সেটা বুঝা গেল যখন বিনি চাচার ফোনের কথা শুনে। অবস্থাটা এমন যেন পাইলে ফোনেই পা ধরে ফেলেন ঠিক এমন আরকি। রুবায়েত স্যার বেশিক্ষন নাচালেন না অবশ্য। কেবল সব দায়দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন উনার কাঁধে একটা হুমকি দিয়ে।

তবে উনাকে ট্র্যাপে ফেলে ভালই কাজ হয়েছে। যে বিনি চাচা নিতান্ত চোখ কুঁচকে বিরক্তি দেখিয়ে রুজির ব্যাপারটা উড়িয়ে দিয়েছিলেন এখন ওঁর জন্য কাজ করছেন নিজের পয়সা খাটিয়ে, ঘরের খরচে। পাভেল ও রুজিকে নিয়ে শর্টফিল্ম তৈরি করলেন। যেখানে খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করা হলো রুজির বিপদে পড়ার ব্যাপারটা। রুজির সাথে পুলিশের নির্দয় ব্যবহার, রুজি ও পাভেলের ব্যাপারে এলাকার মানুষের রিপুটেশন, রুজির পরিবারের সর্বস্ব খোয়ানোসহ সবকিছু নিয়ে।

বাঙালি বলেই কথা। হুজুগে সব কাজকারবার। এবারো বারুদের মতো ফুসে ওঠল দেশ। মিডিয়ার সমালোচনা হল। রংচং মাখিয়ে পুরো ঘোলাটে করে ফেলা রুজির আসল কাহিনীও তুলে ধরল এবার মিডিয়া নিজেই। মাত্র ৩ দিনে রুজির মুক্তির জন্য দেশে ব্যাপক সাড়া পড়ে গেল।

পুলিশের লোকেরাও রাতারাতি বদলে গেল। এবার রাস্তায় প্রতিবাদ করতে নামা মানুষদের গুলি না ছোঁড়ে মনে হলো পথ দেখিয়ে দিতে লাগল। অনেকটাই ইউরোপের দেশের পুলিশের মত অবস্থা।

রুজি জেল থেকে বের হয়ে মা বাবার কথা জানতে চাইল। কেউ কিছু বলতে সাহস করছে না দেখেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিল।

যখন শুনল মা হার্ট অ্যাটাক করে মারা গেছেন, কে বা কারা বাবাকে কুপিয়ে খুন করে চলে গেছে তখন আরেকবার মাথা ঘুরে মেয়েটা পড়ে গিয়েছিল। কে তাঁর পরিবারের দায়িত্ব নেবে তার চেয়ে যে বড়ো কথা জলজ্যান্ত দুইটা মানুষ নেই। রুজির কাছে মনে হল নিজের শরীর থেকে ২টি মাংসের টুকরো কেউ ছিলে নিয়ে গেছে। ভেতরের আত্মার পাখিটার দুটো ডানা কেউ জোর করে খুবলে নিয়েছে। এখন সে উড়তে পারবে না।

পরে অবশ্য বাস্তবতা মেনে নিয়েছিল বিপদাপন্ন মেয়েটি। ওকে বিনি চাচা মানসিক সাপোর্ট দিয়েছিলেন। একটানা একমাস। অবশ্য পিছে পিছে রুবায়েত স্যার ছিলেন কারন লোকটার চরিত্র তো তিনি জানেনই।
বিনি লোকটার মুখে জাদু আছে বলতে হয়। রুজিকে তিনি যেভাবে মানসিক চাঙা করে তুলেছিলেন একজন সাইকোলজিক্যাল এক্সপার্টেরও এইভাবে কাউকে প্রেরণা দেওয়া সম্ভব ছিল মনে হয়না।
রুজিও আশা ছাড়েনি। কারন আশা ছাড়তে নেই। ইউনিসেফ এগিয়ে এসেছিল ওর জন্য। ইউএসএইড ওর পড়াশোনা থাকা খাওয়ার খরচ দিয়েছিল এসএসসি পর্যন্ত। রুজি নিজে থেকেই ভাবতে শিখল জীবন মানেই যুদ্ধ। পরাজিত ব্যাক্তির জায়গা নেই এখানে। যুদ্ধ করেই টিকে থাকতে হবে। এগিয়ে যেতে হবে। ছোটভাইকে বড়ো করতে হবে। ওর বয়স মাত্র ২ বছর। ও এখনো পৃথিবী দেখেনী।

পিছন থেকে কিউটবয় রাজের ডাকে সম্বিত ফিরে রুজি দেখেন চোখ হতে দুফোঁটা অশ্রু ঝরে পড়ে গেছে ম্যাকবুকের শ্বেত মাউসপ্যাডের ওপর। অবচেতনভাবেই। বিনি ওরফে রবিউল ইসলাম রবিন আসলেই একটা জিনিয়াস।


আগের পর্বসমুহঃ (যদিও সিরিজ গল্প বলতে রাজি নই আমি)
রুজি একটি নষ্টা মেয়ে
রুজির বাসায় পুলিশ
রুজি ও একটা বখাটের গল্প
ছবি গুগল থেকে নেয়া।
নোটঃ এই গল্পগুলো লেখকের মষ্তিষ্কপ্রসূত। অন্য কোনও ঘটনার সাথে মিলে গেলে লেখকের মোটেও দায় থাকবে না। কাকতালীয় ব্যাপার স্যাপার হিসেবেই ক্ষ্যান্ত দেবেন।

মন্তব্য ৯৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৯৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহব্লগারবৃন্ধ যারা আমার এই গল্পের সাথে এনগেজড তাঁদের বলি সম্ভবত আগামি পর্বেই শেষ হবে রুজি কাহিনী। আর সমাধানগুলোও থাকবে ঐ পর্বে।

- এই গল্পের লেখক।

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: আমি প্রথম- -- -

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্বাগতম।

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

রিকি বলেছেন: আগে বলেন এই পোলা কে?? গোটা দুনিয়া খুঁজে এই কেন??

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই পোলারে চিনেন রিকি আপু??

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা

ভাবছিলাম একটু রাগ করে থাকবো।
ভাবছিলাম একটু ভাবের জগতে থাকবো !

ভাবছিলাম একটু নিজের কাজগুলা ঠান্ডা মাথায় শেষ করবো আর ফাকে ফাকে একটু দেখবো কে কি করে! কিন্তু এই পোস্ট আল্লার কসম না পড়েই মানে শুধু গল্পের নাম দেখেই হাসতে হাসতে মরে গেছি!!!!!!!!!!!!!!! :P

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :-* :-* :-*

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাবছিলাম একটু রাগ করে থাকবো।
ভাবছিলাম একটু ভাবের জগতে থাকবো !

ভাবছিলাম একটু নিজের কাজগুলা ঠান্ডা মাথায় শেষ করবো

:P :P :P :P

গল্পের শিরোনামে তো কোন কমেডি নাই। :| তাইলে হাসির কি??

৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

রিকি বলেছেন: নাহ, চিনব কিভাবে?? আপনি নাকি? :|| :||

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাবেন ভাবেন।

৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

শায়মা বলেছেন: ৩. ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬ ০
রিকি বলেছেন: আগে বলেন এই পোলা কে?? গোটা দুনিয়া খুঁজে এই কেন?

রিকিমনি এটাই গেম চেঞ্জার ভাইয়া। সানগ্লাস খুলে রোদের মধ্যে ঝকঝকা পিক দিয়েছে আমরা যেন তার জন্য পাত্রী খুঁজি তাই!:)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: B-)) B-)) B-))

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পুলিশের লোকেরাও রাতারাতি বদলে গেল। এবার রাস্তায় প্রতিবাদ করতে নামা মানুষদের গুলি না ছোঁড়ে মনে হলো পথ দেখিয়ে দিতে লাগল। অনেকটাই ইউরোপের দেশের পুলিশের মত অবস্থা।


এইখানেই ইঙিত দেয়া আছে জোর আন্দোলনের। যেটা রুজির মুক্তির ব্যাপারটা নিশ্চিত করে তোলে।

৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

রিকি বলেছেন: পাত্রী তো মাথার উপরেই চাকু লইয়া খাঁড়াইয়া আছে---ন্যাটালি পোর্টম্যানের কপিক্যাট !!!! ;) ;)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: B-)) B-))

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওরে বাবারে। পোর্টম্যান!! ও তো জোইশ। পাইলে খবর আছে।

৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

জেন রসি বলেছেন: এই গল্পের ছোট পরিসরে অনেক কিছুই তুলে ধরা হয়েছে।তবে যা চোখে পড়েছে তা হচ্ছে আধুনিক মানুষের জীবনে প্রযুক্তির প্রভাব।অর্থাৎ মানুষ অনেক বেশী অনলাইন নির্ভর।যেমন ভিডিও আপলোড অনেক ভাবেই মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে। এটার জন্য রুজি যেমন ঠিক বিপদে পড়েছে তেমনি একই অস্ত্র দিয়ে বিনি চাচাকে ব্ল্যাকমেইল করা হয়।অনলাইন অনেক ভাবেই মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে।ভালো খারাপ দুভাবেই।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: গোপন ব্যাপারটা কইয়া দিলেন মিয়া?? :|

৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২

শায়মা বলেছেন: পুরোটা পড়লাম এইবার।
যদিও রুজির জেইল থেকে বের হওয়ার ব্যাপারটা বুঝতে কষ্ট হলো তবে তোমার আসল নামটা রবিউল ইসলাম রবিন এতদিনে জানা হলো দেখে খুশী হলাম ভাইয়ু!:)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি গেছিরে... B:-)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রুজি জেল থেকে জনতার মুক্তির দাবিতে বের হয়। অনেকটা ফরিদপুরের সাংবাদিক প্রবীর ভাইয়ের মুক্তির মতোই ব্যাপারটা।

১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫

শায়মা বলেছেন: ৭. ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭ ০
রিকি বলেছেন: পাত্রী তো মাথার উপরেই চাকু লইয়া খাঁড়াইয়া আছে---ন্যাটালি পোর্টম্যানের কপিক্যাট !!!! ;) ;)



হা হা হা হা পাত্রীর চেহারাটা ভালোই তবে কেমন যেন একটু সাইকো সাইকো টাইপ লাগছে! আহারে আমাদের জিনিয়াস রবিউল ইসলাম রবিন ভাইয়াটার কপালে কি আছে কে জানে!:(

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খামকা জ্বালায়েন না আপু। :|

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

শায়মা বলেছেন: খামাকা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! X((

তুই আমারে খামাখা বললি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! X((

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হা হা হা হা পাত্রীর চেহারাটা ভালোই তবে কেমন যেন একটু সাইকো সাইকো টাইপ লাগছে! আহারে আমাদের জিনিয়াস রবিউল ইসলাম রবিন ভাইয়াটার কপালে কি আছে কে জানে!:(

কও তাইলে, আমারে সাইকো পাত্রী চালাইয়া দিবা ক্যা??

খামাকা নয় তো কি? রাগিয়েন না প্লিজ। কই গপ্পোর সমালোচনা হইবো তা না। উনি শুরু করছেন পাত্র পাত্রি নিয়া।





আসলে এইগুলা ফাও। খামাকা তোমারে কই নাই। ঠান্ডা হইয়া যাও দয়া করিয়া। :)

১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

শায়মা বলেছেন: রুজি জেইল থেকে বের হইলো কেমনে বলো!!!!!!!!!!!


১। যেই ভিডিও আপলোড হয়ে গেছিলো সেটা তো গেছেই সেই ভিডিও থেকে তার পরিত্রান পাবার কথা না।

২। ঐ ডি এস এল আর ক্যামের মালিককে ফাসালেও কি সে ঐ ভিডিও মুছে দিতে পারবে?? মানে অলরেডি আপলোড হয়ে যাওয়া ভিডিওটা? সেটা তো ছড়িয়েই গেছে। প্রমান আছে রুজি ঐ ছেলের গলায় চাকু ঢুকাই দিসে ( অবশ্য ভালো কাজ করছে:))

৩। এখন ঐ ক্যামের মালিকের ক্যামেরা চুরি হোক বা সে যত বড় ফাসাতে ফেসে যাক সেটা অন্য হিসাব তার কি ক্ষমতা আছে সেই ফাসার ভয়ে অলরেডি আপলোড হয়ে যাওয়া ভিডিওটা গায়েব করে দিবে আর জনতা রুজির জন্য দুঃখে মরো মরো হয়ে তাকে বের করে আনবে?

৪। ঐ জিনিয়াসের কোনো গোপন কারিশমাও গল্পে ক্লিয়ার হয়নি কাজেই ........


বুছছো আমার ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!! সেটা তুমি তো তাই ভজঘট লেগে গেছে !!!!!!!! :P

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওয়েইট ফোর এ বিগ মোমেন্ট। :)

১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

শায়মা বলেছেন: খামাকা নয় তো কি? রাগিয়েন না প্লিজ। কই গপ্পোর সমালোচনা হইবো তা না। উনি শুরু করছেন পাত্র পাত্রি নিয়া।[/sb
গল্পের সমালোচনা করছি আমার জিনিয়াস ভাইয়ু!!!!!!!!!! এইবার তুমি রেগে যাও!!!!!!!!!!!!!!!!!:)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: X( কই আনসার দিয়েছি। সাড়া নেই ক্যা??

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

শায়মা বলেছেন: ওয়ান টু থ্রি ফোর ফাইভ সিক্স সেভেন এইট!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


আর কত ওয়েইট!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! X((

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার এক বড়ভাই আসছেন। উনার সামনে ল্যাপিতে বসা আর বিড়ালের সামনে ইঁদুর বসা এক কথা। এক ফাঁকে বলে আবার ব্যাক করছি উনার যাওয়ার আগ পর্যন্ত। এই মুহুর্তে ওয়াশরুমে আছেন। এক্ষুনি চলে আসতে পা

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৯

শায়মা বলেছেন: ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮ ০
লেখক বলেছেন: আমার এক বড়ভাই আসছেন। উনার সামনে ল্যাপিতে বসা আর বিড়ালের সামনে ইঁদুর বসা এক কথা। এক ফাঁকে বলে আবার ব্যাক করছি উনার যাওয়ার আগ পর্যন্ত। এই মুহুর্তে ওয়াশরুমে আছেন। এক্ষুনি চলে আসতে পা


........... আহারে আহারে পুরা কথাটা লেখার আগেই ভাইয়াজান ওয়াশরুম হইতে চলিয়া আসিলেন!!!!!!!!!! :P

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপদ বিদায় হইছে। মুনে কয় যেন একটা ঝড় গেল মাথার উপর দিয়া।

রেডি থাইকেন প্রশ্নের অ্যানসারের জন্য।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হ্যালো!! আপি কই আসছেন পোস্টে??

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: একজন পাঠক হিসাবে বলছি! গল্পটা আমার কাছে খুব একটা যে ভাল লেগেছে তা বলবো না। তবে মোটামুটি চলে। একজন নিয়মিত পাঠক হিসাবে প্রথম থেকেই আপনার রুজির সাথে আছি। তবে সত্যি কথা বলতে, এই সিরিজ গল্পের প্রথম পর্বটা ছাড়া আর একটা পর্বও আমার মন ছুঁয়ে যেতে পারেনি। প্রথম পর্বে যে রুজিকে আমি নিজের মনের মধ্যে আবিষ্কার করেছিলাম সেটা বকি দুই পর্বে অনেকটাই ধূসর করে ফেলেছেন।

দ্বিতীয় পর্বে আপনি অযথা পুলিশকে দোষারোপ করলেন? অথ্যাৎ এমন ভাবে দ্বিতীয় পর্বটা উপস্থাপন করলেন যে, পাঠক পুলিশকে তাদের কৃতকর্মের জন্য দোষারোপ করতে লাগলো।

আর তৃতীয় পর্বের কাহিনীটা মোটামুটি হলেও একটা ব্যাপারে ভীষন খারাপ লেগেছে। আর সেটা হলো, আপনি রুজিকে-ই নষ্টা মেয়ে বানিয়ে ফেললেন? তাছাড়া আপনার নাম করন করাটাও হয়েছিল অনেক খারাপ, যেটা রুজির জন্য বিশেষ করে আমিতো আশা করিনি!

তৃতীয় পর্বের কহিনী অনেক ভাল, তবে আপনি গল্পের সবাইকেই জিনিয়াস বানিয়ে দিলেন? যেটা আমার কাছে কিছুটা দৃষ্টি কটু বলে মনে হয়েছে। একটা গল্পে তো সবাই জিনিয়াস হতে পারে না, তাই না? অথচ আপনি বাবা, চাচা থেকে শুরু করে প্রায় প্রত্যেকের নামের পাশে জিনিয়াস শব্দটা যোগ করেছেন যেটা গল্পের মানটাকে অনেকটা নিচেই নামিয়ে এনেছে।

যাহোক শেষ পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। আশা করি আমার/পাঠকের সার্বিক দৃষ্টিকোন কে বিবেচনা করে আপনি শেষ পর্বটাকে সেভাবেই তৈরি করবেন? অবশ্য লেখকের নিজেরও কিছু দৃষ্টি ভঙ্গি থাকে! তবে যেহেতু এখানে লেখকের চেয়ে পাঠকের ভূমিকাটা অনেক বেশি, কারন ইতোমধ্যে গল্পের তিন পর্ব বের হয়ে গেছে। এবং যেটার মাধ্যমে পাঠক কিছুটা হলেও গল্পের ধারাটাকে তো উপলব্ধি করতে পারছে।
"স্যার আর্থার কোনান ডয়েল ও গল্প লেখায় বোর হয়ে একবার শার্লক হোমসকে মেরে ফেলেছিল (দ্যা ফাইনাল প্রবলেম গল্পে), অথচ পাঠকের চাপের মুখে আবার তাকে কিন্তু সেই শার্লক হোমস কে জীবিত করতে হয়েছিল"(এ্যাডভেঞ্চার ইনদ্যা ই.এম.টি হাউস গল্পে)?

অনেক কথা বলে ফেললাম, যেগুলো বলা হয়তো উচিত হয়নি! তার পরেও আপনার গল্পের একজন ভক্ত হিসাবে কথা গুলো না বলে পারলাম না। আশাকরি কিছু মনে করবেন না?

আপুনি, ফডুটা যদি গেম চেঞ্জার ভাইয়ের হয়, তাইলেতো মাশা-আল্লাহ গেম চেঞ্জার ভাই বহুত খুব সুরত! ঘটে কালি দেওয়া কি শুরু কইরা দিমু নাকি? হেই ব্যাপারে কিন্তু মুই বহুত পাক্কা..........!! গেম ভাই কি কন?

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাস ভায়া আপনে এই ফডু দেইখ্যাই ঘটকালি করতে চাইতেছেন?? তাইলে আসল ফডু দিলে কি কইরতে চাইবেন আল্লায়ই জানে। :P

অনেক কথা বলে ফেললাম, যেগুলো বলা হয়তো উচিত হয়নি!

-এই কথার সুতীব্র প্রতিবাদ করতাছি।

তৃতীয় পর্বের কহিনী অনেক ভাল, তবে আপনি গল্পের সবাইকেই জিনিয়াস বানিয়ে দিলেন? যেটা আমার কাছে কিছুটা দৃষ্টি কটু বলে মনে হয়েছে। একটা গল্পে তো সবাই জিনিয়াস হতে পারে না, তাই না? অথচ আপনি বাবা, চাচা থেকে শুরু করে প্রায় প্রত্যেকের নামের পাশে জিনিয়াস শব্দটা যোগ করেছেন যেটা গল্পের মানটাকে অনেকটা নিচেই নামিয়ে এনেছে।


৩য় পর্বে কাউরেঈ তো জিনিয়াস বানাই নাই। এক্সপ্লেইন প্লিজ।




এখন আমার কথা কই। শুনেন সাস ভায়া। এটা বিপদাপন্ন রুজিকে ভাল একটি পরিণতি দেখানোটা একটা টুইস্টের মধ্য দিয়ে গেছে। আমি সামাজিক গল্পে অস্বাভাবিক টুইস্টকে পছন্দ করি কম। এছাড়া এই টুইস্ট নেক্সট গল্পকে প্রভাবিত করবে। এক্সিলেন্ট কোন কাহিনী হয়ত পান নাই তবে পড়াটা বিফলে গেছে মনে করছি না। জানিনা আসলে ঠিক কি হইল আপনাদের মনে।
ভাললাগার পেছনে থাকে বিরাট কোন টুইস্ট, বর্ণনা, গল্পের পটভুমির চাহিদা, আনেক্সপেক্টেড কিছু পাওয়া। কথা দিচ্ছি সামনেই পাবেন।

১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১৩. ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪ ০
শায়মা বলেছেন: রুজি জেইল থেকে বের হইলো কেমনে বলো!!!!!!!!!!!

১। যেই ভিডিও আপলোড হয়ে গেছিলো সেটা তো গেছেই সেই ভিডিও থেকে তার পরিত্রান পাবার কথা না।

২। ঐ ডি এস এল আর ক্যামের মালিককে ফাসালেও কি সে ঐ ভিডিও মুছে দিতে পারবে?? মানে অলরেডি আপলোড হয়ে যাওয়া ভিডিওটা? সেটা তো ছড়িয়েই গেছে। প্রমান আছে রুজি ঐ ছেলের গলায় চাকু ঢুকাই দিসে ( অবশ্য ভালো কাজ করছে:))

৩। এখন ঐ ক্যামের মালিকের ক্যামেরা চুরি হোক বা সে যত বড় ফাসাতে ফেসে যাক সেটা অন্য হিসাব তার কি ক্ষমতা আছে সেই ফাসার ভয়ে অলরেডি আপলোড হয়ে যাওয়া ভিডিওটা গায়েব করে দিবে আর জনতা রুজির জন্য দুঃখে মরো মরো হয়ে তাকে বের করে আনবে?

৪। ঐ জিনিয়াসের কোনো গোপন কারিশমাও গল্পে ক্লিয়ার হয়নি কাজেই ........



১। যে ভিডিও আপলোড হয়ে গেছে সেটা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার কথা না; ঠিক কথা। কিন্তু প্রামাণ্য চিত্রের সাহায্যে প্রকৃত ব্যাপারটা যুক্তি ও প্রমাণ সহকারে দিনের আলোর মত পরিষ্কার উপস্থাপন করা যায় তাহলে আগের ভিক্টিম ভিলেন হতে বাধ্য। বিনি চাচা ভিডিওটা এমনভাবে করেছিলেন, এলাকার স্থানীয় মানুষদের সাক্ষাৎকার, ইভটিজিং করার ব্যাপারে সাক্ষিদের নাম, ঠিকানা সহকারে যাতে ঐ ব্যাবসায়ী সমিতির সেক্রেটারীর বারোটা বেজে যায়।

২। ডিএসএলআরের মালিককে ফাঁসানোটা আসলে ঐরকম ব্যাপার না। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইল করা। এটা হয়ে গেছে। আর ইমেইলে আপলোড করা হয়েছিল খেয়াল করে দেখ। ইমেইল তো ওপেন স্পেস না, তাই না। রুবায়েত স্যার ডিলিট করে দিয়েছেন উনার সবরকম স্টোরেজ থেকে।

৩। বিনি চাচা ফেঁসে গিয়েই তো শর্ট ফিল্মটা করতে গেলেন। যেটা সুন্দরভাবে আসল কাহিনী তুলে ধরেছে এবং জনতা ফালাফালি স্টার্ট করেছে পুনরায়। এরপরের কাহিনী তো দেয়াই আছে।

৪। ঐ জিনিয়াস একটা কল্পিত চরিত্র। মেয়ে পটানোতে ওস্তাদ। পেশাগত জীবনে একটা জব করে। বৌ আছে, বাচ্চাও আছে, আছে সংসার। এনি মোর কোয়েশ্চন?

ভাল কথা নেক্সট পর্বে আসছে ইভটিজিং সল্যুশন ইস্যু।

১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭

শামছুল ইসলাম বলেছেন: মানুষ মানুষের বিপদে এখনো এগিয়ে আসে, এই ব্যাপারটা ভাল লেগেছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ভাল থাকুন শামসুল ভায়া। শুভকামনা জানবেন।

১৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

মিডিয়া এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনি সমস্যা যেমন পাকাতে পারে, তেমনি জট খুলতেও তারাই পারে।

গল্পে একটু “রহস্য/মাসুদরানা টাইপের স্মেল” আছে। এটি একটি ভালো দিক। সাসপেন্স ছাড়া গল্পে মজা নেই। তবে অনেকগুলো সাব-প্লট একই পর্বে দিয়ে এভারেজ পাঠকের জন্য কিঞ্চিৎ জটিল করে ফেলেছেন। ব্যাপার না.... পরবর্তি রিভিশনে এসব ঠিক হয়ে যাবে। চমৎকার চেষ্টা....

শুভেচ্ছা জানবেন.... গেম চেন্জার :)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ মইনুল ভাই। তবে তাড়া ছিল এটা শেষ করতে কারন সময় কম। এভারেজ পাঠকের মাথাটা একটু খাটানোরও দরকার আছে(অজুহাত) :)

তবে একটা বাধ্যবাধকতা আমাকে গল্পটিকে প্রাঞ্জল করতে বাধা দিয়েছে। সেটা হলো পূর্ণ একটি কাহিনি একটি পর্বে শেষ করতে হবে। খামাকা পাঠকদের উদগ্রীব করে রেখে পরের পর্বের জন্য মুখিয়ে রাখতে চাইনি।

২০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

সাহসী সন্তান বলেছেন: যে ছেলেটার সাথে সুহা প্রেমে মজেছেন সে একটা ডেঞ্জারাস টাইপ জিনিয়াস এবং একই সাথে সাইকো প্রকৃতির লোকও।
- না স্যার। রাজি হবেন মনে হয়না। আমার চাচা খুব স্মার্ট আর জিনিয়াস। এক্সট্রা অর্ডিনারি জিনিয়াস।
বিনি ওরফে রবিউল ইসলাম রবিন আসলেই একটা জিনিয়াস।

-শুধুমাত্র তিনটা উদাহরন দিলাম!

গল্প যে ভাল লাগেনি তা কিন্তু বলিনি, তবে হৃদয় ছোঁয়া-ছুুইর একটা ব্যাপার-স্যাপার আছেতো আমি সেটাই বুঝাতে চেয়েছি। যাহোক, পথ চেয়ে বসে আছি আপনার শেষ পর্বের জন্য!

অনেক শুভ কামনা জানবেন!

২১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পর্বটায় লিখকের তাড়া হুড়া পরিলক্ষিত হয়েছে । তবুও ভাল লেগেছে ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলেই তাড়া ছিল। এছাড়া গল্প লম্বা হোক সেটা চাইনি। ভাললাগাতে সার্থকতা। :(

২২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

সাহসী সন্তান বলেছেন: ওহ স্যরি, ওটা তৃতীয় পর্ব হবে না, হবে চতূর্থ পর্ব! টাইপিংয়ের ভুলের কারনে ওটা তৃতীয় পর্ব হয়ে গেছে। তবে আপনার কিন্তু বোঝা উচিত ছিল কারন আমি ঐ লেখাটার উপরেই তৃতীয় পর্বের কথা বলেছি?

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: একটু সময়ের তাড়া। ভেবেচিন্তে উত্তর দিতে চাচ্ছি। টাইপোটাও পরে বুঝতে পেরেছিলাম। যাইহোক। সবাইকে না কেবল একজনকে জিনিয়াস বানাইছি ভায়া। তবে এই শব্দটা বেশি ইউজ করাতে আপনার বেখাপ্পা লাগছে।

২৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৫

দাড়ঁ কাক বলেছেন: খাসা হয়েছে।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য! :)

২৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০০

অগ্নি সারথি বলেছেন: গল্পের সমাধানের অপেক্ষায় রইলাম তয় পুলাডা কিডা?

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনারে কানে কানে কই "পুলাডা আসলেই আমি না। "

২৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯

আবু শাকিল বলেছেন: সব লেখক তার লেখায় নিজের চিত্র আঁকেন বাস্তবে, কল্পনায় সুন্দর উপমা দিয়ে।
লেখকদের অসাধারন কল্পনা শক্তি থাকে।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।
পোষ্টের সাথে থাকার ইচ্ছা রইল।


১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো আপনার অনুপ্রাণে ভরপুর মন্তব্যে।

২৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এই পর্ব ভালো হইছে, আরেকটূ গুছাইয়া লিইখেন। ছবির ছেলেটার চেহারা ভালো, ওই পোলারে হিংসা। ;)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হা হা হা

আপনার স্কেলটা বেশ ভিন্ন অন্তত আমার থেকে।

পাঠক হিসেব আমার জগন্যতার স্কেলে ৪ পর্বের মধ্যে এটার অবস্থান ১ম।

কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ নদী ভাই।

২৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩০

রিকি বলেছেন: ভাই বিনিকে তো চাচা বানালেন, ছবি একটু চাচা মার্কা দিলে হতো না, দেখেন শতদ্রু ভাইয়েরও পোলার চেহারা খাসা মনে হয়েছে !!!! ;) ;) গল্পটা ভালো হয়েছে, জেসন বর্ন এর ছোট বহিন লাগছে রুজিকে (স্মৃতিশক্তি যায়নি যদিও) !!!! :P :P

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বাচ্চারা আঙ্কেল ডাকুক চাইনি। যথাসম্ভব বিদেশি শব্দ পরিহারের খেয়াল ছিল। জিনিয়াস শব্দের চেয়ে ভাল প্রায়োগিক শব্দ পাইনি। তাই ঐ জিনিয়াস আঙ্কেল'কে চাচা মার্কা করা ঠিক হতো না।

শায়মাপি'রে নিয়া ভালই বিপদ দেখছি। জিনিয়াস শব্দটা দিয়ে যেন পাপ করলাম আরকি। ধরেই নিয়েছে আমিই ঐ বিনি।

হাঃ হাঃ হাঃ B-) B-)

আর ঈমানে কই- ঐ পোলা আমি না। জাস্ট গল্পের ছলে দেওয়া।

আরেকবার কই- বিনি ওরফে রবিউল ইসলাম লোকটা গেম চেঞ্জার হতে পারে না। :#)

২৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:১৭

সুমন কর বলেছেন: এবার কিন্তু মোটামুটি লাগল।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সুমন ভাই'কে অভিনন্দন!!

২৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

ডাঃ মারজান বলেছেন: অপেক্ষা করতে ইচ্ছা করছেনা, তাড়াতাড়ি করেন ভায়া, ভালো লাগায় রেখে দিলুম।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন। ভাল থাকবেন সবসময়। অনেক অনেক ভাল।

৩০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একাবারে জমিন থেকে আসমানে...

রুজির উত্থানের টুইস্টে আসলেই সেরাম টুইস্ট! ধরে নিলাম গল্পের ভাগ্যবতি রুজিরই কপালে এমন ছিল ;)

শেষের অপেক্ষায়!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জমিন থেকে আসমানে!!

ভালই ধরেছেন বিদ্রোহী ভাই।
বেশি দুরে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের ড. আতিউর রহমানের লাইফ স্টোরি পইড়া দেখুন। আমার গল্পের চেয়েও বেশি টুইস্ট পাবেন।

ভাল লাগছে অনেক অনেক। শুভেচ্ছা জানবেন।

৩১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: এমনিতে ভালোই হয়েছে। তবে এত বড় লেখা ভেঙে ভেঙে দিলেই পড়তে ভালো লাগে।আরেকটু রিভিশনের প্রয়োজন আছে, কিছু তাড়াহুড়া ছিলো মনে হয়। শুভেচ্ছা রইলো।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১০০% একমত। লেখাটা জিপ করে ফেলেছি। তবে একটা বাধ্যবাধকতা কাজ করলো। যাইহোক তনিমাপু ভাল থাইকেন।

৩২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩

চ্যাং বলেছেন: ইতঈ ইতঈ তাড়া ক্যা লিখক ভাইয়া? :#)

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ!

৩৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

কাবিল বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে।
শেষ পর্বের জন্য মনটা আনচান আনচান করতাছে।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঐ মিয়া, শেষ পর্বের জন্য আনচান করবার কারন কি??

৩৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

আজিজার বলেছেন: অপেক্ষায় শেষ পর্বের জন্য!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন আজিজার

৩৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর গুল্প । ভাল লেগেছে। চলুক ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এক টেরাম ধইন্যাপাতা!!

৩৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আজ খুবই টায়ার্ড। কাল সকালে আসি সামুতে। প্লিজ মাইন্ড খায়েন না।

৩৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

রিকি বলেছেন: শায়মাপি'রে নিয়া ভালই বিপদ দেখছি। জিনিয়াস শব্দটা দিয়ে যেন পাপ করলাম আরকি। ধরেই নিয়েছে আমিই ঐ বিনি।

হাঃ হাঃ হাঃ B-) B-)

আর ঈমানে কই- ঐ পোলা আমি না। জাস্ট গল্পের ছলে দেওয়া।

আরেকবার কই- বিনি ওরফে রবিউল ইসলাম লোকটা গেম চেঞ্জার হতে পারে না। :#)


শায়মা আপু তাহলে বিনি হতে পারে !!!!!! ;) ;) ;) ;) ;) বিনি জিনির ভাই/বোন--- জিনি মানে জেন রসি। জিনি ভাই ভাউয়ের মামাশ্বশুর হয়, শায়মা আপু ভাউ এর শাশুড়ি---তাহলে এই তত্ত্বে আরেক তত্ত্ব প্রমাণিত হইল যে শায়মা আপু বিনি হলেও হতে পারে যদি আপনি না হোন তো !!!!! ;) ;) ;)

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিনি -< বিনি

মিল তো দেখছি ভালই। ঠাসকি খাইছি শায়মাপুরে জিনি ভাবতে গিয়া। B:-)

৩৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০১

রিকি বলেছেন: জিনি না বিনি !!!! জিনি তো জেন ভাই !!!! B-))

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক আগের কথা।
এক বিখ্যাত ইরানী পরিব্রাজক ভারতের পূর্বাংশে এসে হতবাক হয়ে যান। এই দেশে পানির চেয়ে তেলের দাম বেশি। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য খুব কম দামে বিক্রি হয়।
ঐ পরিব্রাজকের সহচারী ছিলেন এক ইতালীয়। তিনি এই অবস্থা দেখে এই দেশেই থাকতে মনস্থির করলেন। গুরু যতই বোঝাক উনি থাকবেনই। অগত্যা গুরু শিষ্যকে রেখেই ফিরে গেলেন।
৫ বছর পর এক চোর ধরা পড়ে রাজার মহলে। রাজা ঐ চোর'কে ফাঁসি দেওয়ার হুকুম দিলেন। সমস্যা হলো চোরের গলায় ফাঁসির দড়ি ঢুকে না। এখন কি করা যায়?
শেষমেশ রাজাকে এক উজির বুদ্ধি দিল দেখুন কার গলা এত বড় আছে যে ফাঁসের দড়ি আটকাতে পারে।
এদিকে ইতালীয় লোকটি এ দেশে থাকতে থাকতে দিনে দিনে মোটা হতে থাকলো। এতো মোটা হলো যে ৫ বছরে সে দরজা দিয়ে বেরুতে পারে না।
রাজার লোকেরা এ লোকটিকেই ধরে নিয়ে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দিল।


রিকি আপুর ঘটনা তো দেখছি সেইরাম রাজার মতো।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শায়মা আপুরে ইতালীয় বানিয়ে দিয়েছ রিকিআপু!! B-))

৩৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১২

রিকি বলেছেন: মাইরালা আমারে কেউ মাইরালা। হাসতে হাসতে মরে গেলাম, এ কি গল্প বললেন ভাই !!!! B-)) B-)) B-)) B-)) আমি তো জিনি ভাইয়ের সহোদর বিনি বানিয়েছিলেম !!!!! আপনি ইটালিয়ান বানিয়ে দিলেন !!!! B-)) B-)) B-))

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শায়মা আপু তাহলে বিনি হতে পারে !!!!!! ;) ;) ;) ;) ;) বিনি জিনির ভাই/বোন--- জিনি মানে জেন রসি। জিনি ভাই ভাউয়ের মামাশ্বশুর হয়, শায়মা আপু ভাউ এর শাশুড়ি---তাহলে এই তত্ত্বে আরেক তত্ত্ব প্রমাণিত হইল যে শায়মা আপু বিনি হলেও হতে পারে যদি আপনি না হোন তো !!!!! ;) ;) ;)

৫৯ সেকেন্ড ধরে মাথায় টনটন করলো। এরপরে এই গল্পটার কথা মনে হলো। :(


৪০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২০

রিকি বলেছেন: ১ সেকেন্ড কম নিলেন কেন?? আমি একটু জিনি ভাইয়ের মত করে তত্ত্ব দিলাম---একটু বেশি সময় ধরে ভাবতে হত, আরও তিন চারটা গল্প বের হত !!!! B-)) B-)) B-)) তবে গল্প পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ--শায়মা আপুর হাতে আজকে আপনি মার্ডার হতে চলেছেন আর আমাকে গিলোটিনে পাঠাবে--- "রাজা তুমি দড়ি নিয়ে মরো এবার" !!!! B-)) B-)) B-))

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাথা ৫৯ সেকেন্ড সময় নিল। আমি কি কইতাম। B-))

তয় জিনি ভাই নেটে নাই মনে হয়। যদি থাকত তবে একটু আধটু দেখা তো যাইতোই। নাকি?

শায়মাপু'রে বশ করতে হলে কি করা যায় ভাবছি। রবিন্দ্রনাথ দাদুকে রেডি রাখমু ভাবতাছি।

আর আমাকে গিলোটিনে পাঠাবে--- "রাজা তুমি দড়ি নিয়ে মরো এবার" !!!! B-)) B-)) B-))
আর রিকিআপুর চিন্তা কিসের, বুঝতাছিনা তো।

৪১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩০

রিকি বলেছেন: আরে ভাই এমনি বললাম---আপুনি অত রাগ করে না। এমনি দুইটা X(( X(( ইমো দেয় !!!! B-))

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুনেছি জিনিয়াস'দের সাথে থাকতে হলে বোকা হতে হয় রুজি তো বোকা না। তাই রুজি থাকা সম্ভব হচ্ছে না। তবে বিনি চাচারে নিয়া ভাবতেছি। আর বিনির কিন্তু বৌ বাচ্চাও আছে। শায়মাপু ঐটাও ভুলে গেল। উনার তো চরিত্র এতো ভালো না। উনারে লাস্ট পর্বে কুপোকাত কইরা দিমু কি-না সিদ্ধান্তহীনতায় আছি। উনি তো আবার সিরাম জিনিয়াস। সবকিছুতে নিজের মাথা থেকে ভাল আইডিয়া বের করে ফেলেন।

একটা ব্যাপার আমাকে বেশ মজা দিচ্ছে। রুজি'র গল্পটা সামুর আপুনি, মামুদের বিভ্রান্ত করছে সিরাম। B-)) B-)) B-))

৪২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

শায়মা বলেছেন: ওহ নো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আবার এই ভাব জগতে প্রবেশের গল্পের মধ্যে ধরে আনলা!!!!!!!!!!!!!! আমি নাই!!!!!!!!!!!!!!!! তারপর আবার জিনি বিনি কিনি ঘিনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: গেম চেঞ্জার ইজ নট রবিন ইন স্টোরি।

আপু আপনি কি নিশ্চিত রবিন এন্ড লেখক সেম?

অ্যানসার - যদি নো হয় তবে- এখানেই এন্ড।
অ্যানসার - যদি ইয়েস হয় তবে-
আমাকে প্রোভ করিতে হইবেক- "গেম চেঞ্জার অ্যান্ড বিনি/রবিন ইজ নট সেম পারসন"।

৪৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

শায়মা বলেছেন: ৩৩. ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩ ০
চ্যাং বলেছেন: ইতঈ ইতঈ তাড়া ক্যা লিখক ভাইয়া? :#)
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮ ০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ!


হাহাহাহাহাহাহাহাহাহা

বদরাগী গেমুভাইয়ু!!!!!!!!!! এই চ্যাংভাইুকে দেখলেই তুমি গম্ভীর হয়ে যাও কেনো??????????????


হাাহহাহাাহাহাহাহাহাহাহা

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি বদরাগী??? :-* :-* :-*

৪৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ফিল্মী উপাদনে ভরপুর । ;) তবে খারাপ লাগেনি ।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অযুত শুভেচ্ছা!! :)

৪৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: খারাপ না তবে অন্যান্য পর্বগুলোর তুলনায় দুর্বল লাগলো।আবারো তাড়াহুড়োর ছাপ প্রকট।আপনার কাছ থেকে সামনে আরো ভালো কিছুর আশা করছি।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ধ্রুব। আসলেই এই পর্বটি সবচেয়ে খাপছাড়া মনে হয়েছে নিজেের কাছেই। কম্প্রেস করাতে প্রাঞ্জলতার দিকে খেয়াল কমে গিয়েছিল। আগামি পর্বটা সর্বোচ্চ মনোযোগে করার খেয়াল থাকবে আশ্বস্ত থাকবেন।

৪৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:


অনলাইন সেলিব্রেটিরা চাইলে অনেক কিছু করতে পারে ... এই সময়ে এটা সম্ভব।
গল্পে টুইষ্ট পাইনি :(

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: তেমন টুইস্ট আসলে দেয়াটা আমার এ অনভিজ্ঞ মষ্তিষ্ক দ্বারা সম্ভব ছিল না। গল্পের প্লটটা দেখেন, এখানে সমাজ, দেশের একটা চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা, ব্যস।
হ্যা, ভাই। অনলাইন সেলিব্রেটিদের দ্বারা অনেক কিছুই করা সম্ভব। সদিচ্ছা থাকলেই হল। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!

৪৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভ্রাতা সবগুলো পড়েছি এক টানে। সবগুলো গল্পের ক্ষেত্রেই একই কথা বলবো। তবে তার আগে নিজের সম্পর্কে বলি আমি নিজে লেখক হিসেবে খুবই জঘন্য রকমের খারাপ তবে পাঠক হিসেবে খুব একটা মন্দ নই।

প্রবন্ধ আর গল্প কিংবা নাটক এক কথা নয়। সবগুলো সাহিত্য হলেও সাহিত্যের ভিন্ন ভিন্ন ধারা। গল্পে ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করলে গল্প আর গল্প থাকেনা। তারচেয়ে প্রবন্ধ লেখা অনেক ভাল। যদি গল্পই লিখতে চান তাহলে শুধু গল্প লেখাই ভাল। গল্প পড়ে পাঠক ম্যাসেজ উদ্ধার করবে। গল্পে টুইস্ট থাকবে, আবেগ অনুভূতি থাকবে, থাকবে ড্রামা, সাসপেন্স কিন্তু কোন ব্যাখ্যা না। গল্পই হবে একটা ম্যাসেজ কিন্তু গল্পে ম্যাসেজ লিখে দেয়াটা আসলে আর গল্প থাকেনা।

যেমনঃ মিথ্যাবাদী রাখাল, কাকের কলসির তলা থেকে পানি উদ্ধারের গল্প, ভাল্লুকের ভয়ে এক বন্ধুর গাছে ওঠার গল্প। এইগুলা হলো গল্প। গল্পে কোথাও কোন ম্যাসেজ কিংবা ব্যাখ্যা নেই কিন্তু গল্প পড়লে বোঝা যায় আসলে মোরাল কি।

তবে আবারও বলছি আপনার লেখার হাত খুব শক্তিশালী। যত্ন নিলে অনেক বড় মাপের লেখক হতে পারবেন একদিন।

শুভকামনা রইলো। সাথেই থাকব সবসময়।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার কথাটা মনে রাখতে হবে ভ্রাতা!! চলেন লাস্ট পর্বে.......।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.