| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গেম চেঞ্জার
আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)

০. অজানা কোন জগতে
রুজি নিজেকে আবিষ্কার করলো একটি উঁচু পাহাড়ের পাদদেশে। আকাশের দিকে চেয়ে দেখলো কিছু সাদা মেঘ ঘুরে বেড়াচ্ছে। শরতের সময়ে গ্রামের আকাশে যেমনটি দেখা যায় ঠিক তেমনিই।
কেমন যেন বিভ্রান্তিতে পড়ে গেল। সময় ঠিক কয়টা বাজল সেটা একদমই বুঝা যাচ্ছে না কারণ আকাশে সুর্যের ভরা আলো থাকলেও কেন জানি সুর্যকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অথচ আশপাশে উজ্জল আলোক পরাবাস্তবতা। স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে সব। হরেক প্রকারের ঘন পাতার সবুজ পাহাড়, বেশ দুরে থই থই বয়ে চলা ছোট নদীর স্রোত, ঐ নদীতে ঝড়ের তান্ডবে মুল বৃক্ষ হতে বিচ্ছিন্ন গাছের ডাল ভেসে যাওয়া, নাম না জানা হরেক প্রজাতির পাখি, ঝোঁপের নিচে ওঁৎ পেতে থাকা কালো হুলোবিড়াল, অসম্ভব কিউট একটি খরগোশ ঝোঁপঝাড়ের নিচে নিচে সন্তপর্ণে ছুটে চলছে।
রুজি শরীরে কেমন কেমন যেন দূর্বলতা দূর্বলতা অনুভব করলো। মাথার চারপাশে মৃদু অথচ বিমোহিত ঝিনঝিন একটা শব্দও শুনা যাচ্ছে অনবরত একই রকমের কয়েকটি কম্পাঙ্কে বেজেই চলছে। ঝিঁ.......। ঝিঁ......। ঝিঁ......।
ডানদিকের কয়েকটি পর্বত পেরিয়ে অনেক দূরে একটি উঁচু গম্বুজ। নিচে বোধহয় কোন মসজিদ/শাহী বাড়ি হবে। কোন বাংলো হলেও হতে পারে।
সময় নির্ণয়ের নিস্ফল চেষ্টা আপাতত বাদ দিয়ে রুজি হাতের দিকে তাকিয়ে কেমন যেন ভিমড়ি খেল। চৈতন্যবোধ জেগে ওঠলো তাঁর মনে। একি সাদা কাপড় কোত্থেকে?
সারা শরীরে সাদা কাপড় জড়ানো একটা মেয়ে অবসন্ন পড়ে আছে। আশপাশে কোন মানুষের সাড়াশব্দও নেই। এ কি করে সম্ভব হতে পারে। তবে কি (!)
সহসাই রুজি নিজেকে নিয়ে ভয় পেল। তবে কি আমি মারা গেছি? কখন মারা গেলাম? আমার এতীম ভাইটার কি হচ্ছে? টেকস্পেসে আমার কত কাজ পড়ে রয়েছে। এছাড়া নারী আন্দোলন? তার কি হবে?
রুজির বিঃশ্বাস হচ্ছে না সে মরে গেছে। তাই নিজের শরীরের দিকে ভালভাবে চেখে দেখলো। এ্যাঁঃ কাফনই তো! কাপড় তো মাত্র একখানা। তাহলে সত্যিই কি মারা গেছি আমি?
এখন আরো বড় সমস্যা হলো রুজি কান্নাও করতে পারছে না। সে ভেতরের দুঃশ্চিন্তা ও বিপদসমুহকে পাশ কেটে যাবার জন্য চেয়েছিল কাঁদতে। কিন্তু তাও সম্ভব হচ্ছে না।
ধীরে ধীরে সে টের পেল অসহ্য গরম লাগছে। আবার মনে হলো আরেকটা কাপড় পেলে ভাল হতো। একটি মাত্র সাদা কাপড়ে কেন যেন সুবোধ হচ্ছে না। তারপরও এই অবসন্ন দেহে দুটি দূর্বল পা নিয়ে হাঁটতে লাগলো গম্বুজওয়ালা বাড়ির দিকে। যেতে যেতে একটা অজগর সাপ নজরে এলো। বিশালাকৃতির ভীম সবুজ অজগর সাপ।
বিস্ময়কর হলেও সত্য সেই সাপটি ভুলেও রুজির দিকে তাকাচ্ছে না। নিজের মতো করে তাঁর বিশাল দেহ নিয়ে বনের দিকে চলে যাচ্ছে। একটা রংরঙা পাখি ফু-ই ফু-ই করে গান গাচ্ছে উঁচু গাছের এক ডালে। আরো সামনে গিয়ে দেখা গেল একটি আপেল বাগান। ওর আপেল খেতে ইচ্ছে করছে।
একটা আপেল পেড়ে ঐ বাড়ির লৌহদরজার সামনে দাঁড়াল। একটা ভীম কালো কুকুর এসে ঘেউ ঘেউ করতে লাগলো। রুজি আগে থেকেই কুকুরকে ভয় পেত যে তা না। অতএব ভয়াবহ কুকুরটি নিজ সীমানায় দাঁড়িয়ে তার কাজ করতে থাকল আর রুজি দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে লাগল নতুন কোন বিভ্রান্তির।
অনেক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে তন্দ্রামগ্নতা এসে গিয়েছিল। ভাবতে ভাবতে যখন সে মনের সিপিইউ থেকে সিদ্ধান্ত পেল যে সে মৃত ঠিক তখনই সাদা নিকাবে মুখ ঢাকা একজন মহিলা আসলেন। তিনি কুকুরটিকে মৃদুস্বরে কিছু একটা বললেন আর তখনই বিরক্তিকর ঘেউ ঘেউটা বন্ধ করে লেজ নাড়িয়ে কুকুরটাও এগুতে থাকল। ঐ মহিলার পিছু অনুসরণ করে মন্ত্রমুগ্ধের ন্যায় গেট অতিক্রম করল। এরপর বেশ কয়েকটি অভিজাত কক্ষ পেরিয়ে রুজি অন্দরমহলে প্রবেশ করল।
বিশাল বড় গোলাকার টেবিলে সাজানো হরেক রকমের ফলমুল, পোলাও, কোরমা, ফিরনি, সেমাই থেকে শুরু করে নাম না জানা হরেক রকমের খাবারের সমাহার। চমৎকার বিষয় হলো-
প্লেটগুলোর ডিজাইন ও রং একই রকমের। সাদা। ফিরনি ২ প্রকারের, সালাদ ৩ প্রকার, সাদা ভাত ৫ প্রকার, ৮ প্রকারের চালের পোলাও, ১৩ প্রকারের ফলমুল, ২১ প্রকারের মাংস, ৩৪ প্রকারের ভর্তা/ভাজি।
রুজি যারপরনাই অবাক হলো। ফিবোনাচ্চির রাশিমালা অনুসরণ করে সব ধরণের খাবার সাজানো হয়েছে। রহস্যটা কি? অনেক সময় চিন্তা করে রুজিও ফিবোনাচ্চির নিয়মে সর্বমোট ২১ প্রকারের খাবার গ্রহণ করলো। কিন্তু বাগান থেকে পেড়ে নিয়ে আসা আপেলটি এখনো খাওয়া হয়নি। সমস্যা হলো ওটা খেলে ফিবোনাক্কি রাশিমালার নিয়মটা ফলো করা আর হবে না। অবশ্য এত কিছু খাবার পর আপেলটা খাবার ইচ্ছেটাও মাটি হয়ে গেছে।
স্বর্ণ নির্মিত পাতের পাশ থেকে রুজি মৃদু হাতে আপেলটি নিয়ে পাশের কক্ষের দিকে অগ্রসর হলো। সুইচ টিপে আলো জালিয়ে সে আরেকবার বড় রকমের ভিমড়ি খেল। ওর চোখদুটোতে অপলক বিস্ময়ের দৃষ্টি।
দেয়ালে একটি তৈলচিত্র আঁকা। যেটিতে পাভেলের মুখে ছুরি বসানো। গলগলিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে। রুজির মনের আয়নায় ভেসে ওঠলো বেশ কয়েক বছর আগে একটা বখাটেকে ছুরি বসানোর কথা।
পাভেল ছিল ব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারীর ছেলে। খারাপ কু-স্বভাবের ছিল শয়তানটা। মেয়েদের দেখলেই কেন যেন তাঁর কুপ্রভৃত্তি জেগে ওঠতো। ইভটিজিং করাটা তার কাছে ছিল সিগারেট ফুঁকার মত সাধারণ একটা ব্যপার।
মুর্হমুর্হ স্মৃতির টেপে একের পর এক আসতে লাগলো তাঁর মৃত্যুর পূর্বের শত শত ঘটনার দৃশ্য। ভালভাবেই মনে পড়ল জীবনের উদ্দেশ্যের কথা। সে তো তাঁর জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়েছিল ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে। তাহলে এতো তাড়াতাড়ি কেন শেষ হয়ে যাবে আমার জীবনটা।
রুজির মনে একই সাথে দ্রোহ ও অশান্তির আগুনের একটা তপ্ত প্রবাহ বইতে শুরু করলো। ধীরে ধীরে দেহের মধ্যেও সেটার বিস্তার হলো। সে টের পেল মাথার ত্বক গরম হয়ে গেছে, বুকের বামপাশের একটা ছোট শিরায় চিনচিনে ব্যাথা শুরু হয়েছে। কিন্তু এই মৃতদের জগতে একা কি করবে সে?
তরুণী মেয়েটা অবাক হলো তাঁকে নিয়ে আসা নেকাবধারী মহিলাও নেই। খাবার কারা সাজাল, কারা কক্ষগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করে, কারাইবা সব সাজিয়ে রাখল কিছুই জানা হলো না। আশেপাশেও কেউ নেই। কেবল তাঁর জরুরী প্রয়োজনে কেউ একজন আসে।
পাশের কক্ষে গিয়ে রুজি বিস্ময়াভিভূত হয়ে লক্ষ্য করল একটি হলোগ্রাফিক স্ক্রিন। টাচপ্যাডও পাশেই। ম্যাক ওএস ইন্সটল করা। অবচেতনভাবেই মেয়েটা বলে ওঠলো- সব্বনাশ!!
চমকের পর চমক চলতেই থাকল। তাঁর ম্যাকবুকের সব তথ্য এ হলোগ্রাফিক সিস্টেমের কম্পিউটারে কি করে আসলো?? এটা কি রকমের স্বর্গ? কি রকমের পরাবাস্তবতা??
রুজির তৈরি করা প্রেজেন্টেশনগুলোর মধ্য হতে ইভ টিজিং প্রতিরোধমূলক পিপিটি ফাইলটি অপেন করল। এখানে ঠিক তেমনটিই আছে যেমনটি সে তাঁর ব্যক্তিগত ম্যাকবুক প্রো-তে সেভ রেখেছি।
ইভটিজিং প্রতিরোধ প্রকল্পঃ-
১। মানুষের সামাজিক মূল্যবোধের পুনরুত্থান ঘটাতে হবে।
২। ইভ টিজিংয়ের কারণে একটা মেয়ের কি রকমের ক্ষতি হয় সেটা অভিভাবকদের জানাতে হবে।
৩। ছেলেদের নৈতিক শিক্ষার ব্যবস্থার সঠিক পর্যালোচনা করতে হবে।
৪। শিক্ষাব্যবস্থার বাস্তবমুখী প্রয়োগ ঘটাতে হবে।
৫। ধর্মীয় বেড়াজাল নয়, ছেলে ও মেয়ে উভয়ের নৈতিক শিক্ষার স্ফুরণ ঘটাতে হবে।
৬। পরিবর্তন রাতারাতি সম্ভব নয়। তাই ইভটিজিং স্পটগুলো চিহ্ণিত করে সারাদেশে ঐসব ওপেন স্পেসে গোপন ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে। এবং সনাক্ত করে ঐ বখাটেদের বিরুদ্ধে মামলা করে জেলে পুরে রাখতে হবে কমপক্ষে ১ বৎসর।
৭। সুষ্টুভাবে আইন ও ক্ষমতার প্রয়োগ করতে হবে তা না হলে হয়রানি ও অবিচার বৃদ্ধির কোনই মানে হয় না।
৮। ইভ টিজিংয়ে যারা পড়ে সেইসব মেয়েকে সাহসী হতে হবে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে নিজের নৈতিক ও চারিত্রিক দৃঢ়তা বজায় রাখতেই হবে।
৯। ইভটিজারদের সামাজিকভাবে হেনস্থা করার উদ্যোগ নিতে হবে।
রুজি এতক্ষণ যা পড়লো তা তো পৃথিবীর জীবনের সাথে সম্পর্কিত। তাহলে এই জীবনের সাথে কি সম্পর্ক? তাহলে কি মারা যাইনি? আমি স্বপ্ন দেখছি?
মানুষের এইসকল ক্ষেত্রে নিজের বাস্তবতা উপলদ্ধির জন্য একটা ভাল বুদ্ধি হলো চিমটি কেটে দেখা। রুজিও তাই করতে চাইল। কিন্তু অাশ্চর্যের ব্যাপার হলো সে নিজের দুটি আঙুলের উর্ধাংশ দুটিকে একদমই পরস্পরের কাছাকাছি আনতে পারছে না।
অনেক্ষণ ধরে চেষ্টা করেও যখন পারলো না তখন টের পেল তাঁর হাতের বাহুতে প্রচন্ড ব্যাথা। এতক্ষণ পরে গিরগির করে ব্যাথা অনুভুত হচ্ছে সারা শরীরে। এই প্রথম সে শুনতে পেল কোন মানুষের কন্ঠস্বর। "হোল্ড!!"
ধীরে ধীরে নিঃসাড় হয়ে গেল সারা শরীর। উভয় চক্ষুর পাতাদ্বয় বন্ধ হতে চাইল। কেবল অনুভূতি হচ্ছে। যন্ত্রণার অনুভুতি। সারা দেহে। বিশেষত মাথার দুপাশে। পরক্ষণে মনে হচ্ছে কেউ যেন উপুড় করে কোলে করে কোন বেডে শুইয়ে দিল।
নিঃসাড় অবস্থায় কাঁচা রক্তের গন্ধ ঠেকল রুজির নাকে। শরীরের সব দূর্বলতার সাথে পাল্লা দিয়ে রুজির ভাবনারা বিদায় নিল। ওর চৈতন্যবোধ এখন পুরোপুরি মিইয়ে গেছে। সে কোথায় আছে কিছুই বুঝতে পারছে না।
১. মিরপুর, ঢাকা
পাভেল মির্জা ব্যাগ গোছাচ্ছেন। তাঁকে সিংগাপূর যেতে হবে। ফ্লাইট আজই সন্ধ্যায়।
নিজের শয়ন কক্ষে শিকল দিয়ে স্ত্রীকে বেঁধে রেখেছেন। স্ত্রীর আশেপাশে ঘেঁষার উপর অন্য যেকোন লোকের জন্য ১৪৪ ধারা জারি রাখা আছে। কেবলমাত্র বিশ্বস্ত দুজন নার্স উনাকে সেবা করেন পালা দিয়ে ২৪ ঘন্টাই। এই দুজনের বাড়ির বাইরে বেরুনো নিষিদ্ধ। তাঁরাও সন্তুষ্টচিত্তে বিশাল মাপের টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছেন বললে অত্যুক্তি হবে না।
উনার নাম চয়নিকা চৌধুরী। ভাল বংশ দেখে বাবা বিয়ে করিয়ে দিয়েছিল পাভেল মির্জাকে। মেয়ের বাপেরও অঢেল টাকা পয়সা।
মির্জা সাহেবের স্ত্রীর নাকি মানসিক অসুখ হয়েছে। উনি খুব সহজে ক্ষেপে যান। যে কাউকে খুন করে ফেলবার একটা সম্ভাবনা রয়েছে। তাই উনাকে লৌহশিকল দিয়ে ২৪ ঘন্টা রাখা হয়েছে। দুইদিকে দুই হাতে, দুই পায়ে ছড়ানো। ৪টি তালা দেয়া। অবস্থা ভয়াবহ নয় বললে মিছে বলাই হবে।
যাইহোক মহিলাকে যতই সেবা করা হউক উনার ব্যহ্যিক অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। চুলগুলো শৃংখলিত রাখা যায় না। মাথায় সবসময় চিন্তা করতে থাকেন। আবোল তাবোল বকতেই থাকেন। নার্সরা কেবল শুনে যায় আর সম্মতি দিতে থাকে।
আজ শেষ বিকেলে যখন পাভেল মির্জা রেডি হয়ে বৌকে ছুঁয়ে যাবেন তখনই বৌয়ের মুখে বকবক শুরু হল।
- শয়তানি করার সখটা গেল না? গেল না তোর? ঐ মেয়েটা ভাল আছে। ওর ইজ্জত না নিলে তোর হয় না?
তিনি স্ত্রীর কথা শুনে খানিক্ষণ হাঁ করে দাঁড়ালেন। টেলিপ্যাথি বলে যে একটা ব্যপার আছে সেটা মাথায় ৩৬০ ডিগ্রি চক্কর দিল। রুজি নামের সেই মেয়েটার ওপর শোধ নিতে যাবেন একথা এই পাগলি জানলো কেমন করে? সর্বনাশ! তাইলে?
বেশিক্ষণ চিন্তা করলেন না তিনি। পকেট থেকে রিভলভার বের করে চয়নিকা'র মাথা লক্ষ্য করে ২টি গুলি ছুড়লেন।
উসকো খুসকো চুলে মহিলাকে এমনিতে দেখতে ভ্যাম্পায়ার টাইপ মনে হয়েছিল। গুলি খাবার পর যখন গলগলিয়ে রক্তের ধারা বইতে থাকল তখন আরো ভয়ংকর রুপে একেবারে রক্তমুখের ভ্যাম্পায়ারই দেখা গেল। ফ্লোরে ওৎ পেতে থাকা আজরাইল বোধহয় চলে এসেছে। জবাই করা পশুর মতো গোঁ গোঁ শব্দ বের হলো মুখগহব্বর থেকে। ব্যস। নিথর হয়ে গেল উনার দেহ।
মষ্তিষ্কের ঠিক মাঝ বরাবর গুলি করেছেন মি. মির্জা। জীবনে এইরকম ঠান্ডা মাথার খুন করার আরো অভিজ্ঞতা আছে। সিংগাপুর তিনি যাচ্ছেন আরেকটা খুন করতে। যদিও তার পেশা চোরাচালান ও আমদানি রপ্তানি।
নার্সদের বললেন এইগুলো সাফ করে ফেল। সিংগাপুর থেকে আসার পর ঠ্যালা সামলাবো। দেখি কি করা যায়।
পকেট থেকে আইফোনটা বের করে সিংগাপুরের লোকাল একটি নাম্বারে ফোন দিলেন।
- হ্যাই। কি হলো রাফিন? মাল ঠিকঠাক রাখছো তো?
- হুঁঃ বস। ঠিক মানে আলবৎ। এভরিথিং ইজ ওকে ইয়ার।
- হাঃ হাঃ হাঃ। তোরে আমি বিশাল একটা কিছু দিমু রাফিন্যা। তুই কোনো চিন্তা করিস না। আমার লাইফের সবচেয়ে বড়ো টার্গেট হাসিল করতাসি, কম দিলে কি চলবো??
- ঠিক আছে বস। আবনের যা ইচ্ছা। আমাগরে দেন।
যথারীতি পাভেল মির্জার ড্রাইভার এসে সবকিছু গাড়িতে তুলল। তিনি আরাম করে মনের সুখে গাড়িতে গিয়ে বসলেন। গাড়ি চলা শুরু করল। এয়ারপোর্ট রোড ধরে যাবার সময় বিলবোর্ডে বেশ কয়েকটা অর্ধনগ্ন মেয়ের ছবি দেখে পিশাচময় একটা হাসি দিলেন। লুকিং গ্লাসে সেই কালো মুখের ভীম হাসি দেখে ড্রাইভার ছেলেটার গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠল।
পাভেল মির্জা এখন বিমানে, ঢাকা শহর দেখা যাচ্ছিল একেবারে খেলনা বাড়ির মতো। বিমানে ওঠার পর থেকে সীমাতিরিক্ত কিউট একটা মেয়ে বিমানবালা তাঁর আশপাশে বেশ কয়েকবার আসা যাওয়া করছে। চোখজোড়া উজ্বল হয়ে ওঠল মি. মির্জার। তিনি এই চান্সটাও ফেলতে চাইলেন না। একটু পর বিমান ৩২ হাজার ফুট উপরে ওঠল। সিটবেল্ট খুলে টয়লেটের পাশের জানালায় দাঁড়িয়ে থাকা এয়ারহোস্টেস মেয়েটির পাশে গিয়ে পাভেল মির্জা দাঁড়ালেন। মুখে একটা বিশ্রী লাজুক হাসি।
২. সি-বিচ সংলগ্ন এলাকা, সিংগাপুর
বাংলাদেশী কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার রুজি জান্নাত নিঁখোজ। টেকস্পেসের একজন অতি গুরুত্বপূর্ণ ডাটাবেজ ইঞ্জিনিয়ার উনি। একটা মৃদু সাড়া পড়ে গেছে সারা সভ্য দুনিয়ায়। বাংলাদেশের অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করা শুরু করেছেন। অবশ্য বাংলাদেশ সরকারের কোন কনসার্ন চোখে পড়েনি।
বাংলাদেশের ঢাকার মিরপুরের অধিবাসী পাভেল মির্জা নামের এক স্মাগলার ওঁকে অপহরণ করে নিতে চেষ্টা করেছিল। সিংগাপুরের ২ বাংলাদেশির যোগসাজশে স্থানীয় ৮ গুন্ডা ভাড়া করে নির্জন একটি গুদাম ঘরে আটকে রাখে বাংলাদেশী ঐ যুবতীকে। পাভেল আসার পরে ওঁকে নিয়ে সমুদ্রপথে আন্দামানের উদ্দেশ্যে যাওয়ার কথা ছিল। ওখানেই পাভেলের স্মাগলিংয়ের মূল ঘাঁটি। বাংলাদেশে পাভেলের ৬টি ফ্ল্যাটবাড়ি থাকলেও ওখানে এই ধরণের কোন অপরাধ চালিয়ে যাওয়া অসম্ভব উনার রাজনৈতিক সমস্যার কারণে। সরকারী দলে থাকলে অবশ্য তাঁর জন্য বাংলাদেশই ভাল জায়গা ছিল।
পর্দার পেছনের খবর হলো ২ দিন অপেক্ষার পরই রুজিকে উদ্ধার করেছে সিংগাপুর এসআইডির একটি কমান্ডো দল। এখনও কোমা অবস্থায় এলিজাবেথ হাসপাতালে।
আলেক্সান্ড্রা রোডের পাশে একটি গুদাম ঘরে হাত পা বাঁধা অবস্থায় একটি সংগঠিত সন্ত্রাসী দল তাঁকে বন্দি রেখেছিল। এর পেছনে কে বা কারা জড়িত সেটাও ২ দিনের মাথায় বের করে ফেলেছে চৌকস গোয়েন্দারা। অপরাধীদের ১১ জনের ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কেবল ১ জনের জন্য এই বিরাট সাফল্যের অপারেশনের খবর কোন মিডিয়ায় আসছে না। গোয়েন্দারা আশা করছেন ১-২ ঘন্টার মধ্যেই তাঁরা বাকি একমাত্র আসামী তথা পালের গোদা'কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হবেন।
জানা গেল, জীবন সংগ্রামে প্রতিষ্টিত রুজি জান্নাতের প্রতি তাঁর ক্ষোভ অনেক বছর আগে থেকেই। রুজিকে একবার উত্যক্ত করতে গিয়ে পাভেলের জিহবার এক টুকরো কেটে গিয়েছিল। আজ পর্যন্ত স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে পারে না পাভেল মির্জা এই ঘটনায়।
যাইহোক পাভেল মির্জা কিছুক্ষণের মধ্যেই সিংগাপুর এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে আসার কথা। গোয়েন্দারা নিশ্চিত তথ্য দিয়েছেন। ১০ জিম্মির দুজনকে দিয়ে সবকিছু ঠিকঠাক বলাতেও পেরেছেন তারা। নিঁখাদ পরিকল্পনা মোতাবেক ফ্লাইটেই একজন বিমানবালা ছদ্মবেশের গোয়েন্দা মি. মির্জাকে চোখে চোখে রাখছেন।
৩. মিডিয়া ব্রিফিং
বিমান অবতরণের পরপরই মি. পাভেল মির্জাকে এরেস্ট করা হয়েছে। সাথে সাথে এপি, রয়টার্স, বিবিসি, সিএনএন, সিনহুয়া আলজাজিরা সহ বিশ্বের তাবৎ প্রভাবশালী মিডিয়া ঘিরে ধরেছে সিংগাপুর ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টকে। অবশ্য সাথে আছেন সুহা মালহোত্রা যিনি নিজেকে ভিক্টিম রুজি জান্নাতের ঘনিষ্ট হিসেবে পুলিশে জানানো সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যপারে জড়িত ছিলেন।
অপরাধীর সাথে কথা বলার কোনই সূযোগ দেয়া হলো না। কেবল গ্রেফতারকৃত অপরাধী মি. মির্জা'কে বেশ রাগাম্বিত অবস্থায় কয়েক সেকেন্ড ভিডিওচিত্রে ধারণ করা সম্ভব হয়েছে।
সংবাদসমুহে ব্রেকিং নিউজ হিসেবে কেবল ঘটনাটিকে তুলে ধরা হয়নি। তুলে ধরা হয়েছে রুজি ও সুহার কিছু কল্যাণমূলক কর্মকেও। রুজি সেই স্কুল লাইফ থেকে নারীর প্রতি উত্যক্তকরণ রোধের চিন্তা করে আসছেন এবং বর্তমানেও আন্তর্জাতিক একটি সংস্থা ও তহবিল তৈরিতে তারা যে রোডম্যাপ করেছিলেন সেগুলোও উঠে আসল।
রুজিকে চেতনানাশক হাশীশ নামক একটি মাদক সেবণ করানো হয়েছিল যেখানে সে নিজের মষ্তিষ্ক সচল রেখে সারা দেহের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।
ফরেনসিক রিপোর্টে আরও উঠে আসল রুজির সাথে অসদাচরণ করা হয়েছিল যা ধর্ষণের শামিল। দ্রুতই মামলা রুজু করা হলো।
৪. রুজির জন্য ভালবাসা ও জাগরণ
রুজির কারণে বিশ্বব্যপী সাড়া পড়ে গেছে নারী উত্যক্তকরণের বিরুদ্ধে। রুজির ত্যাগের কারণে হাজার হাজার মেয়ে ও বিবেকমান মানুষ ফেসবুকে ও গুগল প্লাস পেজে রুজির জন্য শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। রুজির ম্যাপলস্ট্রিটের ফ্ল্যাটে ভরে গেছে হাজার হাজার চিঠি, শুভকামনা ও উপহারে। সমাজবিজ্ঞানীরা গবেষণার জন্য আরেকবার আবশ্যকতা অনুধাবন করলেন নারী ও শিশু উত্যক্তকরণের প্রতিরোধে।
কয়েকদিন পর বরিশালে একটি বড় ঘটনা ঘটেছে। ১৮-১৯ বছরের কলেজ পড়ুয়া একটি মেয়েকে দানেশ নামের একটি ছেলে উত্যক্ত করে। এক মুদি দোকানদার দোকান খোলা রেখেই এগিয়ে আসে ঐ মেয়েটির দিকে। এরপর ছেলেটি ভয়ানক রেগে গেলে মুদি দোকানদার জুতা খুলে পেটায় ঐ ছেলেকে।
ঐ সময় মেয়েটা নিজেই কমদামি সেলফোনে কয়েকটা ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করে। আর এতেই সাড়া পড়ে যায় দেশব্যপী। ঘটনাচক্রে ঢাকার গাজিপুরের রেলস্টেশনে একটি টিনএজার মেয়ে একটা ছেলেকে জুতা দিয়ে চপেটাঘাত করে। আর সাথে সাথে পাবলিক ঝাঁপিয়ে পড়ে ঐ বখাটের ওপর। ঐটাও খবরের বড় শিরোনাম হয়।
বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনাও যে ঘটেনি তাও নয়। কিছু কিছু ঘটনায় মেয়েরা জিদের চোটে সূযোগের সদ্যব্যহার করে নির্দোষ ছেলেকেও অপমানিত করার ঘটনাও ঘটল।
তবে আর যাইহোক ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে একটা ভাল সাড়া পড়ে গেছে বাংলাদেশে।
৫. সিংগাপুর, ম্যাপলট্রি অ্যানসন
ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক একটি সংস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে সমবেত হয়েছেন ৭টি দেশের সাতজন স্বেচ্ছাসেবী নারী। যুক্তরাষ্ট্রের গিট্রি অ্যালিসন, যুক্তরাজ্যের এলিসা বিউটি, ভারতের সুহা মালহোত্রা, বাংলাদেশের রুজি জান্নাত, সিংগাপুরের কিম উন, চীনের জুং চু, মালেশিয়ার খিমার জান্নাহ।
রুজি জান্নাত ও সুহা মালহোত্রা চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। তাদের দাতব্যকাজে নিজের সব উপার্জন দিয়ে ও অনুদানের টাকায় ভালই চলছেন তারা।
আগের পর্বসমুহঃ
(যদিও সিরিজ গল্প বলতে রাজি নই আমি)
রুজি এবং একজন জিনিয়াস
রুজি একটি নষ্টা মেয়ে
রুজির বাসায় পুলিশ
রুজি ও একটা বখাটের গল্প
বিঃদ্রঃ ছবি গুগল ও উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া এবং পরে ফোটোশপে এডিটকৃত।
পাদটিকাঃ
হাশীশঃ এটি একটি মাদকবিশেষ অথবা মাদকেরই অপর নাম। তবে এমনও হাশীশের কথা শুনা যায়, যা মানুষকে হিপনোটাইজ করে, বিভ্রমে ফেলে দেয়।
সতর্কতাঃ
উপরের ঘটনাটি সম্পুর্ণতই এই লেখকের মষ্তিষ্ক উদ্ভুত জঞ্জাল বৈ কিছু নয়। কারো বাস্তব জীবনের সংগে সামান্য বা বহুলাংশ এমনকি পুরোটা মিলে গেলে নিতান্তই কাকতালীয় বলে ভেবে ক্ষ্যান্ত দিবেন। আর লেখকের অনুমতি ব্যতিরেকে অন্য কোনও অনলাইন পেজ বা অফলাইন যেকোন কিছুতে প্রকাশ করা যে সিদ্ধ নয় তা কড়াভাবে বলা হলো।
বড়ো কথাঃ
ইভ টিজিং সমাজের ক্যান্সার। এটা সংক্রমিত হয় অণু হিসেবে খুব দ্রুত আর বড়ো সময়ের হিসেবে মারাত্মভাবে ও ধীরে। ইভ টিজিং একেকটা স্বর্ণালী প্রতিভা ধ্বংস করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। পাঠকের নিকট প্রশ্ন থাকল- আপনার মতামত কি? কিভাবে ইভটিজিং নির্মূল/হৃাস (সন্তোষজনক পরিমাণে) করা যায়?
২|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৩
প্রামানিক বলেছেন: প্রথম হইলাম চা দেন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সকালবেলা। বলেন দুধচা নাকি লেমন নাকি কালার, কোনটা?
৩|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
প্রামানিক বলেছেন: রুজি এতক্ষণ যা পড়লো তা তো পৃথিবীর জীবনের সাথে সম্পর্কিত। তাহলে এই জীবনের সাথে সম্পর্কিত। তাহলে কি মারা যাইনি? আমি স্বপ্ন দেখছি?
মানুষের এইসকল ক্ষেত্রে নিজের বাস্তবতা উপলদ্ধির জন্য একটা ভাল বুদ্ধি হলো চিমটি কেটে দেখা। রুজিও তাই করতে চাইল। কিন্তু অাশ্চর্যের ব্যাপার হলো সে নিজের দুটি আঙুলের উর্ধাংশ দুটিকে একদমই পরস্পরের কাছাকাছি আনতে পারছে না।
এক্ষণে পুরোটা পড়া শেষ করলাম। ইভটিজিং নিয়ে চমৎকার লেখনী। খুভ ভাল লাগল। ধন্যবাদ
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ![]()
৪|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: পাশের কক্ষে গিয়ে রুজি বিস্ময়াভিভূত হয়ে লক্ষ্য করল একটি হলোগ্রাফিক স্ক্রিন। টাচপ্যাডও পাশেই। ম্যাক ওএস ইন্সটল করা। অবচেতনভাবেই মেয়েটা বলে ওঠলো- সব্বনাশ!!
আমিও সব্বনাশ বলে ফেলেছিলাম এই ভেবে যে স্বর্গেও এসব। যাই হোক লেখা সুন্দর হয়েছে। রুদ্ধশ্বাসে পড়ে ফেললাম।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মনোযোগ ধরে রাখতে পেরেছেন বলে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল অগ্নি ভাইয়ের জন্য।
৫|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৬
প্রামানিক বলেছেন: আপতত ঘরোয়া হোটেলের খিচুরী দিলেই হবে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: 
কি চলবে তো প্রামানিক ভাই?
৬|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৩
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: আম মুগ্ধ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভাইজান!
৭|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫২
ডাঃ মারজান বলেছেন: শেষটুকু প্রিয়তে নিলাম ভাই। আমাদের দেশ জঞ্জাল মুক্ত হউক। অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ভাই খিচুড়ি সেইরাম, খিদে লেগে গেছে। আমাদের রাঁধুনি আপুরা শুধু রান্নার পোস্ট আর রেসিপি দেয়, খেতে ডাকেনা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রিয়তে নেবার জন্য ধন্যবাদ। ইভটিজিংয়ের উপর আমার কিছু কাজ করার ইচ্ছে বলেই এইসব গল্প লেখা। সাথে থাকার জন্য আবারও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাই খিচুড়ি সেইরাম, খিদে লেগে গেছে। আমাদের রাঁধুনি আপুরা শুধু রান্নার পোস্ট আর রেসিপি দেয়, খেতে ডাকেনা :-&
আসলেই, শুধু শুধু জিহ্বার আফসোস বাড়ান তাঁরা। আমরা খালি দেখেই যাই। ![]()
৮|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮
জুন বলেছেন: নিয়মিত পড়েছি, উতসাহও যুগিয়েছি তারপর ও বিশেষ স্মরণে নাম নাই দেখে খুবই খারাপ লাগলো গেম চেঞ্জার
গল্প ভালো লাগলো অনেক
আর@ প্রামানিক ভাই সেদিননা আপনার প্রস্তাবিত হোটেলের মালিক বাচ্চা কর্মচারীকে পিটিয়ে গুলি করে মেরে ফেল্লো। তারপর ও আপনি ওই হোটেলের খিচুড়ি খেতে চান!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জুনাপু! তবে বিশেষ স্মরণে না থাকার মানে এই নয় যে আপনাকে ভূলে বসেছি। আপনার খারাপ লাগাটাও যে একটা ঝাকানাকা ভাললাগা।
গল্পের সাথে থেকেছেন বলে আপনাকে দিচ্ছি ভার্চুয়াল এক কাপ কফি!
(আসল কথা হলো- জুন আপু'কে এড়িয়ে যাবার সাধ্য কি আছে
)
৯|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: এই তো একজন দয়ালু বোন পাওয়া গেল, ওই হোটেল বর্তমানে বন্ধ এই জন্য খাইতে চাই, আর ঘোরোয়া হোটেলের নিষ্ঠুরতা সবাই ভুলে যেতে বসেছে সেইটা স্মরণ করানোর জন্য।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুন আপু তো সিরাম দয়ালু।
![]()
১০|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
রিকি বলেছেন: বিনি চাচা গল্পের শেষ ভালো হয়েছে।
![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দয়া করে বিনি কহিয়া লজ্জা দিবেন না! ![]()
১১|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
জেন রসি বলেছেন: ইভ টিজিং প্রতিরোধে প্রযুক্তির যৌক্তিক ব্যবহার। এটাই গল্পের মূল মেসেজ মনে হল। আসলে ক্ষমতাবান কেউ যদি খারাপ হয় তবে তার বিরুদ্ধে কিছু করতে গেলেও ক্ষমতা লাগে। সেসব ক্ষমতার উৎস অনেক কিছুই হতে পারে। শুধু দরকার চিন্তা শক্তির সর্বোত্তম প্রয়োগ। গল্পটা ভালোই হইছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গল্পের অন্যতম বড় ইংগিত প্রযুক্তিকে ব্যবহার করা। তবে আসলে মানুষের নৈতিক অবক্ষয় না ঠেকানো পর্যন্ত যতো প্রকার চেষ্টাই নেয়া হোক, কোনই লাভ হবে না।
আসলে ক্ষমতাবান কেউ যদি খারাপ হয় তবে তার বিরুদ্ধে কিছু করতে গেলেও ক্ষমতা লাগে। সেসব ক্ষমতার উৎস অনেক কিছুই হতে পারে। শুধু দরকার চিন্তা শক্তির সর্বোত্তম প্রয়োগ।
একমত। পুরোপুরি প্রতিকার না হোক বহুলাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব সেটা অবশ্যই।
১২|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গল্প পড়ে মনে হলো, বাস্তবেই ঘটেছে এই ঘটনাগুলো । ভালো লেগেছে ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গল্প ভাললাগায় এই অধমের সার্থকতা। ভাল থাকুন। শুভকামনা। তবে আপনার যদি মতামত পেতাম খুব ভাল হত।
১৩|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: শুভ বুদ্ধি উদয়, মানবতা এগুলো জাগ্রত হতে হবে।
ভাল লাগল ভাই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ জানবেন সিপাহী ভাই! ভাল থাকুন। শুভকামনা।
১৪|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
জুন বলেছেন: কফির জন্য একগুচ্ছ ধনে পাতা গেম চেঞ্জার
আবার সাস ভাইয়া প্রতিশোধ নেবার জন্য সুরুৎ করে খেয়ে না ফেলে তার জন্য আগেই এক চুমুকে
তা সাহসী গেলো কোথায়! এই রুজি রুজি করে সে না আপনার জান প্রান ওষ্ঠাগত করে ফেল্লো গত কয়েকদিন ধরে। তাজ্জব ![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুম! এই লোকটারে ২ দিন ধরে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বেশ কয়েকবার নক করায় আমিও প্রজেক্টের কাজে সময় কম দিয়ে শেষপর্বটা লিখলাম। বেচারা কই গেল? আসলেই তাজ্জব!!
১৫|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
একলা চলো রে বলেছেন: আপনার লেখার হাত পরিণত। দিন দিন পরিণততর হচ্ছে। আমি সিরিজের আগের গল্পগুলো পড়িনি, তাই কিছু মিস করেছি কি না বুঝতে পারছি না। তবে আপনার যে কয়টা লেখা পড়েছি, মুগ্ধ হয়ে সেঁটে ছিলাম পুরো সময়ে। পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখা লেখকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার।
আপনি সিরিজ লিখছেন জেনে ভালো লাগল খুব। ব্লগিং দেশে এখন অনেক জনপ্রিয় বিষয় হলেও এখনো সেভাবে বইয়ের সাথে টক্কর দেবার মতো শক্ত প্রতিন্দ্বদী হয়ে উঠতে পারেনি। ব্লগের প্ল্যাটফর্মে কেউ সিরিজ লিখলে বোঝা যায় লেখালেখির প্রতি তার ভালোবাসা কতটুকু।
শুভকামনা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখাটায় যথেষ্ট যত্ন না দিতে পারার অতৃপ্তিটা আপনি ঘুচিয়ে দিলেন। আপনাকে বিশেষ ধন্যবাদ উৎসাহ দেবার জন্য। ![]()
এই সিরিজের প্রতিটি গল্পই আলাদা একেকটা গল্প। তাই কোনকিছু মিসিংয়ের সূযোগ নাই। এটি তথাকথিত সিরিজ নয় যে এক পর্ব পড়ার পর আরেকটির জন্য মুখিয়ে থাকতে হবে।
![]()
লেখায় মনোযোগ ধরে রাখতে পারাটাই আসলে যেকোনও লেখকের জন্য সার্থকতা তাতে কোন দ্বিমতের সুযোগ নেই। আপনার প্রশংসাটি আমার পরবর্তী লেখনীর জন্য একটা স্মারক হয়ে থাকবে।
ভাল থাকবেন। শুভকামনা রইল।
১৬|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সমৃদ্ধ একটি লেখা----------------
এটা নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা করা আমার কম্ম নয়!!!
অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাই!!!!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কেন? আপনার কর্ম হবে না কেন বীথি আপু?
১৭|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯
জুন বলেছেন: ভাই গেম চেঞ্জার আপনার বুদ্ধিতে এডিট করতে পারলাম ছবিগুলো। তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। নাহলে সেই এক মাস আপনাদের অপেক্ষা করতে হতো। সব ছবির ঘাড় ঘুড়িয়ে সোজা করেছি দেখে আসুন। সাস ভাইয়া কই?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
সাস ভাইকে খুঁজতে ডিটেকটিভকে লাগিয়ে দিতে হবে দেখছি। তাঁর আগে দূরবীন লাগিয়ে দেখি কই আছে বেচারা! ![]()
১৮|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
তারছেড়া লিমন বলেছেন: 
এমুন গল্প চা ছাড়া জমে না........................++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আলবৎ! (তাই বলে এতো চা?)
১৯|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
চ্যাং বলেছেন: গল্প খুপ খিরাপ হইচে
![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আইচ্চা!
২০|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রথম প্রথম একটু কঠিন লাগলেও পরে খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ঢাকাবাসী ভাই।
২১|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
কিরমানী লিটন বলেছেন: রুজিকে নিয়ে লিখা সব গুলি গল্পই ভালো লেগেছে!!! ইভটিজিং ভয়াবহ পরিণতি,তা প্রতিরোধ প্রচেষ্টা -রোধের উপায় সবকিছু মিলে অনেক সচেতন বার্তা দিয়েছেন।অনবদ্য ভালোলাগার-সুখপাঠ্য গল্প।অভিবাদন প্রিয় গেম চেঞ্জার ভাইকে,শ্রদ্ধায়-ভালোবাসায়অ!!!
অনেক শুভকামনা জানবেন ...
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ লিটন ভায়া!
২২|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: শেষ পর্বটা জমজমাট হইছে। কেবল বলবো আরেকটু গুছাইয়া তুলে ধরেন। নিজেই খেয়াল করে দেখেন প্যারাগুলো কেমন যেনো অগোছালো। আলাদা আলাদা অংশে গ্যাপ নেন। পড়তে গেলে গোছানো দেখলে একটা ভালোলাগা কাজ করে। পড়বার মুডের কারনেও কিন্তু সাধারন একটা লেখাও অনেক সময় ভালোলাগে।
শুভকামনা রইলো। ![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলে তাড়া ছিল একটু আধটু কি-না। তবে সামনে আপনার কথাটা খেয়ালে রাখার চেষ্টা করবো। প্রথম থেকেই সাথে ছিলেন বলে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। ![]()
২৩|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
বনমহুয়া বলেছেন: জনসচেতনতা মূলক গল্প ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুমম। তবে আপনার কোন মতামত দিলে কমেন্ট খানা খুশিতে আটখানা হইত।
২৪|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
বনমহুয়া বলেছেন: মতামত? আমি পাগলের ডাক্তার ভাই। মতামতের দাম নাই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ ডাক্তারদের মতের দাম না থাকলে কার থাকবে? তাছাড়া আপনার মত বলে কথা। কথা সাহিত্যিকা মহুয়া'র মতের আলাদা ভ্যালু আছে আমার কাছে। ![]()
আপনার নিশ্চয়ই খেয়াল আছে আমি পাঠকের নিকট প্রশ্ন রেখেছিলাম মতামত দেয়ার জন্য।
২৫|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৬
বনমহুয়া বলেছেন: কথা সাহিত্যিক?
মুই? ![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না।
|
|
|
|
সাহিত্যিকা (কারণ নিজেকে তো মেয়ে বলেই জানান দিয়েছেন।)
২৬|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
এস কাজী বলেছেন: গেম মামা ভালা হয়ছে। শেষ টা ভালা লাগসে। তবে সব কিছুর একটা শেষ থাকা উচিত।
আবারো বলি রুজি নামটা আমার পছন্দ হয়নি মামা।
যাইহোক আমিও সাথে ছিলাম জুনাপুর মত
আমারও নাম নাই কৃতজ্ঞতায় ![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই যে কাজী ভাগ্নে! মামার উপ্রে রাগ করলে কি চইলবো? এই যে সিংগাপুরী ফেভারিট কাইলান
২৭|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পিপিপির ৫ নং টায় ভিন্নমত ছাড়া ...দারুন
রুজি সিরিজ পূর্ণতায় ধন্যবাদ।
ধর্মের প্রকৃত বিকাশই পারে সমাজের হানাহানি, অনাচার, অর্থনৈতিক বৈষম্য সব কিছুকে সাম্যাবস্থায় আনতে। দু:খের বিষয় ধর্মের বরকান্দজের ভুলে ধর্মকেই ভুল বোঝে মানুষ। এই চক্র থেকে বেরিয়ে প্রকৃত ধর্মাদর্শনই সামাজিক মুক্তির একমাত্র পথ! যুগে যুগে কালে কালে সামাজিক সফল পরিবর্তন বিপ্লব ধর্মেরই দান।
ধন্যবাদ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ৫ নং এ যেটা মিন করছি সেটা আসলে সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙি পরিহারের ব্যপারটা। আর ধর্মকে ভূল বোঝার কারণ ধর্মের স্বার্থময় ব্যবহার। মানে ধর্মকে নির্দিষ্ট গোষ্টির দ্বারা পুঞ্জিভূত হয়ে যাওয়ার ব্যপারটা আর কি।
আর মানুষের আত্মার মুক্তির জন্য বিজ্ঞান কখনোই কিছু করতে পারেনি বিধায় ধর্মের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করার দুঃসাহস নেই।
ভাল থাকুন সু-ব্লগার বিদ্রোহী ভাই। অযুত শুভকামনা!
২৮|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: গল্প কথনের ধরনে ভালো লাগা অনেক।
প্রসঙ্গ শেষাংশ: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা যেমনই হোক, নৈতিক শিক্ষাকে যথাযথ গুরুত্ব দেয়ার কথা মনে হচ্ছে বারবার কেন যেন!!
দ্বিধা থাকে তবু!!! বিচিত্র মানুষ!! মানুষের মন!!
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দীপংকর ভাই'য়ের দেখা মেলা ভার ইদানিং। আশা করি ব্যস্ততার পিরিয়ড শেষ হয়ে যাবে কম সময়ের মধ্যেই।
আপনার মন্তব্যে ভাললাগা।
ভাল থাকবেন অনেক। অযুত শুভকামনা ও শুভেচ্ছা জানবেন।
২৯|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কী লৌমহর্ষক!
ব্লগের একেকজন যেন কাজী আনোয়ার হোসেন ![]()
অনর্গল গল্প বলার একটা দক্ষতা দেখতে পাচ্ছি।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
![]()
আসলে মাসুদ রানার মতো একটা স্মেল চলে আসছে, তবে গল্পের পথে হাঁটতে গিয়ে অটোমেটিকলিই যেন হয়ে গেল। এখানে আমার কৃতিত্ব নেয়াটা ঠিক হবে না।
ঐ যে বললাম না। আনমুডে অবচেতন মন থেকে যা আসে তাই লিখি। ![]()
৩০|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১
আমিই মিসির আলী বলেছেন: জনাব বসিয়া বসিয়া রুজি সিরিজ পড়িলাম।
ভালো লাগিয়াছে এবং কোমরেও ব্যথা ধরিয়াছে ![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হায়! ইয়াক!কি কইলেন মিসির আলি ভাই? পেইন কিলার সেবন করেন তাইলে। তবে আপনার কতটা বিরক্তি উৎপাটন করিতে পারিয়াছি বলিলে কৃতার্থ থাকিতাম। ![]()
৩১|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: গেম ভাই, এক নিঃশ্বাসে পোস্টটা পড়া শেষ করলাম! লেখাটা অবশ্য অফ লাইনেই একবার পড়েছি, আরো একবার পড়লাম! অনেক সুন্দর হয়েছে! আপনার গল্পটার শেষ পর্বটা আমি কিছুটা ধারনা করেছিলাম যে এর শেষটা ঠিক কেমন হতে পারে! আর সেকারণেই এত বেশি তাগাদা দিচ্ছিলাম! ভাবছিলাম, আপনার ধারনা আর আমার ধারনা ঠিক কতটা মেলে! তবে প্রথম দিকটা ঠিক থাকলেও শেষের দিকে বেশ পরিবর্তন লক্ষ করছি! অবশ্য প্রথম দিকটা আমি কেন? হয়তো সবাই কিছুটা বুঝতে পেরেছিল। তবে শেষটা হয়েছে চমকপ্রদ! আমাতো রিতিমত অবাক! অসাধারণ লিখেছেন......!!
অনেকদিন পর আসলাম! ভাবিরে কন এককাপ কড়া রং চা দিতে! ![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সবকিছুর আগে কন, কই আছিলেন এই ২দিন???
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আর ভাবি কি আছে??
৩২|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: বিরক্তি গুরু লোড পর্যন্ত ই।
তবে আনন্দ সহকারেই পড়া সম্পূর্ণ করিয়াছি।
পেইন কিলারে কাজ হবে না।
লেবু মিশ্রিত চা আবশ্যক।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তথাস্তু!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চা টা পান করিয়া গল্পের থ্রিলিং, সাসপেন্স নিয়ে কয়েকখানা মূল্যবান বাণী ছুঁড়তে তাইলে আপত্তি থাকিপে না। আশা করা যায় তো?
৩৩|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু আমাকে দেওয়ার ভয়ে সুড়ুৎ করে খেয়ে ফেলে! ওনারে কিন্তু মুই মানবাধিকার আইনের ৩৫৪ ধারায় মামলা করুম! বাচ্চা পোলাপানগো কেও এমনে কান্দায়!
কঠিন একটা কান্দনের ইমো দরকার! Everybody help me!!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুনাপুর লগে মামলা কইরা লাভ হইবো মুনে কয় না। জুনাপু সিরাম চালাক। সো বি কেয়ারফুল।
৩৪|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাব ধরছিলাম আপুনির মত! আমার জন্য বলগের মজা উইঠা গেছে! তয় আপনাগো লাহান ভালা মানুষগো জন্য হনও আইতাছি! অসুবিধা নাই, চেষ্টা করতাছি মানাই লওয়ার!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গল্পের শুরু/শেষ নিয়া কি অনুমান করেছিলেন আর কি হইছে। পড়ার সময় কি ভাবছিলেন তার অন্যতা/কাকতালাীয়তা কিরাম হইছে আমাগো কন........।
৩৫|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
আলোরিকা বলেছেন: অনিয়মিত ভাবে হলেও রুজি সিরিজের সাথেই ছিলাম .......... সম সাময়িক বিভিন্ন সামাজিক ব্যধির চমৎকার উপস্থাপন !! +++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনিয়মিত হয়ে গেছে, আসলে আমার কিছু ব্যস্ততা ও আলসেমির কারণে। শখের বশে লিখতে গিয়ে চাপে যাতে না পড়ে যাই সে কারণে আরকি। আপনার কমেন্টে দারুন ভাললাগা আপু। তবে প্লাসগুলা কই দিলেন আমি খুঁজে পাচ্ছি না যে?
![]()
৩৬|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: মোবাইল থেকে লিখছি তাই বড় কিছু বলতে পারছি না! তবে রুজির সাথে হাশীশের যে একটা সম্পর্ক থাকবে সেটা কখনও ভাবিনি। আমি রুজিকে সব সময় একটা পজিটিভলি দৃষ্টি কোণ থেকে উপস্থাপন করতে চেয়েছিলাম। কারণ গল্পের নায়িকার চরিত্রটা যদি কলঙ্কিত হয় তাহলে পাঠক সেটাকে সহজ ভাবে নেবে না। যেমন, কোন সীনেমা শেষে যদি নায়ক মারা যায় তাহলে দর্শকের মনে তার প্রভাবটা কেমন হয় সেটা নিশ্চই বলে দেওয়া লাগবে না? তেমনি ভাবে ভাবছিলাম, রুজি যখন একটা সুস্থ পরিবেশে অবস্থান করছে তখন তার সাথে সুস্থ ঘটনাই ঘটবে এমনটা ভেবেছিলাম।
তবে শেষের হাশীশ খেয়ে রুজির সাথে এমন একটা ঘটনা সত্যিই চমৎকৃত ছিল। আমিতো কল্পনাও করিনি এমন কিছু ঘটবে? তবে লেখাটা সত্যিই অনেক ভাল ছিল! শুধু শেষটুকু বাদে! কারণ ইচ্ছা করলে আপনি রুজির ঘাড়ে এমন একটা কিছু চাপিয়ে নাও দিতে পারতেন?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আরে! রুজি তো পজিটিভই আছে?
একটা রহস্য কাজ করেছে। তাহলে বলেই ফেলিঃ-
রুজি হাশীশ সেবন করেনি। তাকে সেবন করানো হয়েছিল কিডন্যাপ করার পরে। সেটা অবশ্য তেমন করে খোলাসা করা হয়ে ওঠেনি।
তবে আপনার অনুমানটি কিন্তু আমাকে বলেন নি? গল্প পড়ার আগে কি ধারণা করেছিলেন সেটা বলেন। খোলাসা করেই বলেন। প্রয়োজনে কাল কম্পউটারে বসেই বলেন। সমস্যা নাই।
৩৭|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই একটা জিনিস ভুলে গেলে চলবে কেন? ব্যাচেলর ছেলেদের ভাবির অভাব হয় না! আর বিশেষ করে যদি আপনাদের মত জিনিয়াস হয় তাহলেতো কথাই নেই.....!! ![]()
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
![]()
৩৮|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২
সাহসী সন্তান বলেছেন: কথা পরে আগে আমার চা কই....?? (কানের তালা লাগানো ইমো হবে)!!
আগামীকাল কম্পিউটারে বসে আপনাকে একটা বিশদ ভাবে মেইল করার চিন্তা ভাবনা করছি! অবশ্য অনেক ব্যস্ত আছি, তার পরেও চেষ্টা করবো!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্যরি ফোর লেট রিপ্লি। (আসলে একটু বাইরে চলে গিয়েছিলাম কি-না)
৩৯|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: চা খাবো কি? কাপের ডিজাইন দেখেইতো মোগাম্ব খুশ হুয়া!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
আপনের নেক্সট লেখা কবে পাইতেছি কন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ৩৪. ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৬ ০
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাব ধরছিলাম আপুনির মত! আমার জন্য বলগের মজা উইঠা গেছে! তয় আপনাগো লাহান ভালা মানুষগো জন্য হনও আইতাছি! অসুবিধা নাই, চেষ্টা করতাছি মানাই লওয়ার!
(এই ইমোতে চলপু না। ভারী রাগের ইমো হইবেক)
৪০|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনি রাগ করলে কার কাছে কমু মোর মনের কথা? তবে ঝামেলা বিদায় হইছে দেখে খুবই আনন্দ লাগছে। ভাবছি একটা পার্টি দেবো!
নেক্সট পোস্ট খুব তাড়াতাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করবো! অফিসে অডিট চলছে। তাই একটু ব্যস্ত আছি......!!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওঃ
ব্যাপার না। আপনারে মেইল করতাছি।
৪১|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ গেম ভাই সাজেশন্স এর জন্য! সবই বুঝছি! ভাল থাকবেন! শুভ রাত্রি!
৪২|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
কালের সময় বলেছেন: ভালো হইছে লেখা
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ কালের সময় ভাই, ভালো থাকুন অনেক অনেক।
৪৩|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ওরে বাবা গেম ভায়া
বনে গেছো পুরাপুরি;
খোল ছেড়ে এমেচার
লেখকের ভাব ধরি।
চোখে দিয়ে আঙ্গুল
বলে বলে রুজি গল্প;
বেশ কিছু টিপস্ দিলে
''ইভটিজিং প্রতিরোধ প্রকল্প''।
গল্পের শেষটায়
পাভেলের পরিনতি;
দেখে যদি শেখে কিছু
ফেরে যদি সবে মতি।
পাদটিকা ছিলো বেশ
সর্বনেশে হাশীশ;
মাদকের মোহ ছেড়ে
জীবন ভালোবাসিস।
পোষ্টিতে ছোট্ট ঘটে
এটুকুনই বুঝেছি;
পড়ে জেনো মন থেকে
শত লাইক দিয়েছি। ![]()
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ তাহলে আমার আপুকে এবার বলাই যায়- "আমি লেখক হয়ে গেছি"
হুররে....!
৪৪|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
নেক্সাস বলেছেন: অনেক ভাল লিখা। বেশ ভালোভাবে রুজি সিরিজ সম্পাদনা করে সংকলন করতে পারেন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ! শুভকামনা।
৪৫|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাড়াহুড়ার ছাপ থাকলেও , লিখা হয়েছে চমৎকার !!!
ধোঁয়া উঠা এক কাপ চা বিকাশ করেন ! ![]()
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
এইটা খায়া লন।
৪৬|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৮
আলোরিকা বলেছেন: আরে আপনি না , আমি অনিয়িমিত ভাবে ছিলাম । আর প্লাস গুলো আপনার ধারাবাহিক ভাবে সুন্দর সুন্দর পোস্ট দেয়ার জন্য ![]()
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ!! আমিও আসলে বুঝে নিয়েছিলাম শেষ পর্বের দেরীটার জন্য। নো প্রবলেম!!
৪৭|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
শামীম আরেফীন বলেছেন: ধারাবাহিক লেখাগুলো ভালো লাগল। রুজি সিরিজ আরো চলুক
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটা সিরিজের শেষ পর্ব ছিল শামীম ভাই। ভাল থাকুন এই কামনায়।
৪৮|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
শামীম আরেফীন বলেছেন: হায়, শেষ? আরো চলতে পারত ![]()
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চলতে পারতো
। তবে এটাই ছিল আমার প্রথম কোন সিরিজ লেখা। হরর গল্পের একটা সিরিজ লেখার প্রস্তুতি নিচ্ছি। পুরোটা শেষ হলে এর পর দেব। তাই মাঝখানে সময়ের ছেদ ঘটতে পারে।
আপনার আগ্রহের জন্য ভালই লাগলো। শুভেচ্ছা~
৪৯|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
শামীম আরেফীন বলেছেন: হরর সিরিজের জন্য ভয় পাওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। শুভ কামনা ![]()
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ![]()
![]()
৫০|
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
শায়মা বলেছেন: বড়ো কথাঃ
ইভ টিজিং সমাজের ক্যান্সার। এটা সংক্রমিত হয় অণু হিসেবে খুব দ্রুত আর বড়ো সময়ের হিসেবে মারাত্মভাবে ও ধীরে। ইভ টিজিং একেকটা স্বর্ণালী প্রতিভা ধ্বংস করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। পাঠকের নিকট প্রশ্ন থাকল- আপনার মতামত কি? কিভাবে ইভটিজিং নির্মূল/হৃাস (সন্তোষজনক পরিমাণে) করা যায়?
যতদিন বিবেক জাগ্রত না হবে ততদিন ইভটিজিং নির্মূল/ হ্রাস কোনোটাই হবেনা। আর এই বিবেক জাগরণ ঘটাতে হবে পরিবার থেকে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে, সমাজ ও দেশ থেকে।
নইলে শাস্তি সে ফাঁসি হোক বা কাঁনকাটা কোনোকিছুতেই কিছুই হবেনা। ![]()
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাউ পসিবল ইজ দিস?
(এতো কম সময়ে এতো মেগা লাইনস শ্যাষ??)
৫১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০১
আমিনুর রহমান বলেছেন:
শেষ পর্বটা অনেকটা একশন মুভির মতো হয়েছে। গল্প মোটামুটি কিন্তু গল্পের সারাংশ প্রশংসনীয়।
সবকিছু মিলিয়ে অবশ্যই আপনার পোষ্ট প্রিয়তে নিতে হচ্ছে।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলে লিখি আনমুডে। তখন কাহীনী যেদিকে যেতে চায় নিয়ে যাই। তবে আমার চেষ্টাটুকু ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলা, যেটা নিয়ে আরো কাজ করার ইচ্ছে আছে।
ধৈর্য নিয়ে সবগুলো পর্ব পড়াতে আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
প্রিয়তে নিয়েছেন জেনে আরো ভাল লাগলো আমিন ভাই। ভাল থাকার শুভকামনায় ও শুভেচ্ছান্তে...
৫২|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
আমি মিন্টু বলেছেন: অনেক বড় লেখাগো ভাই তাই প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম আস্তে আস্তে রেস্ট নিয়ে পড়তে হবে ![]()
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিকাছে
আস্তে ধীরেই পড়েন। তবে ভুলবেন না যেন পাঠকের নিকট যে মত চাওয়া হয়েছে সেটা দিতে.......।
৫৩|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৩
কানা কুদ্দুছ বলেছেন: মোর কাছে ঘটনা ভাল লাগছে। ধন্যবাদ
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: খালি ভাল লাগলে চলপু না। খুপ করে পিরামর্শও দিতে হইবেক। ![]()
৫৪|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর গল্প । বাস্তবিক ছোঁয়া প্রবল ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক পরিমাণ ধন্যবাদ!
৫৫|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: রুজির গল্পের সাথে সাথে নিরাপদ নারী পথযাত্রা কামনা করি। শুভেচ্ছা অসাধারণ লেখাটির জন্য।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: রাজকন্যার কামনা পুর্ণ হউক। শুভকামনা। ![]()
৫৬|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আপনি সিরিজ গল্প না বললেও একটার সাথে একটা সম্পর্কিত । রুজি সিরিজের গল্প হিসেবে গ্যাপটা একটু বেশি হয়ে গেল মনে হচ্ছে ।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
হাঃ হাঃ কিছু অফিসিয়াল কাজকর্মের কারণে আসলে সময় পাচ্ছিলাম খুব কম। এজন্য দুঃখিত।
আসল কথা বললে আমি নিজেই দোটানায় আছি যে এটা সিরিজ গল্প বলা উচিত কি না। খোলাসা করেই তবে বলি-
যেমন ১ম পর্বে ছিল একটি স্কুলের মেয়ে ও তাঁর কিছু মানসিক ব্যপার স্যাপার।
২য় পর্বে ছিল পুলিশের আচরণ ও জনগণের সাথে কিরকম সম্পর্ক।
৩য় পর্বে ছিল মিডিয়া ও অনলাইন এক্টিভিজমের কথা, যা সাদাকে কালো করে দিতে পারে।
৪র্থ পর্বে ছিল একজন অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টকে ঘিরে এবং সামান্য থ্রিলস যা একজন ভিক্টিমকে মুক্তি দিতে পেরেছে।
৫ম ও শেষ পর্বে ছিল অনেকটা অ্যাকশনধর্মী থ্রিলিং এবং শেষ পর্যন্ত অন্যায়ের বিলোপ হয়েছে।
আপনি একেক পর্বে একেক নাম দিয়ে ফেলুন। দেখবের আলাদা আলাদা একেকটি গল্প। এমনকি আবিষ্কার করতে পারবেন প্রতিটি গল্পের প্লটও আলাদা। কি চিন্তা করে কি পেলেন?
৫৭|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
সুমন কর বলেছেন: গল্প দ্রুত এগিয়ে গেছে, পড়ে নিলাম। এখানে গল্পের মূল বক্তব্যটিই বিবেচ্য। সবাই সচেতন হোক।
কয়েকদিন ধরে বেশ দৌঁড়ের উপর আছি, তাই ব্লগে সময় দিতে পারছি না। মাঝে মাঝে এসে, ২/৩টি পোস্ট পড়ে চলে যেতে হচ্ছে। আশা করি, ৩/৪দিনের মধ্যে ফ্রী হতে পারবো...
তাই দেরি হয়ে গেল....
শুভ রাত্রি।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সব সময় তো আর অবসর থাকে না। আবার একটানা দৌড়ের পরও আসে অবসর। এভাবেই পালাক্রমে চলে সময়গুলো। চলছে, চলুক।
এক ফাঁকে যে আমার এখানে অনেক লম্বা সময় দিয়ে ফেলেছেন সেটাই আমার জন্য কম কি? ![]()
শুভরাত!
৫৮|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্প সবগুলোতে যেহেতো কিছু কমন চরিত্রের বিস্তার ঘটেছে সেহেতো একে সিরিজ গল্প বলা চলে । পাঠক আলাদা স্বাদ পেলেও সকলে সিরিজের গল্প হিসেবেই নেবে । পাঠক নিজ দায়িত্বে কিন্তু চরিত্রের নাম চেঞ্জ করে পড়তে চাইবে না । কারণ তারা প্রথম গল্পটার সাথে পরিচিত । আর পরের গল্পগুলো তার রেশ ধরেই এগিয়েছে । সো এখানে পাঠক চরিত্রের নামগুলো চেঞ্জ করে তেমন সুবিধা করতে পারবে না । এক্ষেত্রে যদি আপনি নিজেই আলাদা আলাদা গল্পে আলাদা নামে, আলাদা চরিরে সাজাতেন তাহলেই সম্ভব ।
প্রয়াত হুমায়ুন আহমেদের অনন্য সৃষ্টি হিমুর প্রত্যেকটা গল্পে কিন্তু নতুন স্বাদ পাওয়া যায় । তবুও আমরা তাকে হিমু সিরিজ বলি । আপনি হিমু সিরিজের মাঝখানের গল্প পড়েও মজা পাবেন কিন্তু সে কোথা থেকে কিভাবে আসলো তা জানারও আগ্রহ সৃষ্টি হবে । সে ক্ষেত্রে আপনাকে ময়ূরাক্ষী থেকে শুরু করতে হবে । আপনার সিরিজের মাঝখান কিংবা শেষ গল্পটাও একেই ধরণের প্রশ্ন রাখে- রুজি কোথা থেকে কিভাবে এসেছে কিংবা আগে কী ঘটেছিল ইত্যাদি । তাই একে রুজি সমগ্র বলা যায় ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুম। আপনার দৃষ্টিভঙি অনুসারে দেখলে একদমই ঠিক যে, এটা একটি সিরিজ গল্প। আর পাঠককে নিজ দ্বায়িত্বে নেম চেঞ্জ করতে হবে না। জাস্ট আপনার সাথে আলোচনা করলাম এই যাঃ
আর হিমু সিরিজের ভাব, বিন্যাস, রসবোধ থেকে এটা একেবারেই আলাদা। তবে ইচ্ছে আছে কোনও একটা সিরিজ শুরু করার। ধন্যবাদ কথন ভাই, পুনরায়। শুভরাত্রি।
৫৯|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: তবে কি আমি মারা গেছি? কখন মারা গেলাম? আমার এতীম ভাইটার কি হচ্ছে? টেকস্পেসে আমার কত কাজ পড়ে রয়েছে। এছাড়া নারী আন্দোলন? তার কি হবে? তারপর খাওয়া হলো না বাগান থেকে পেড়ে নিয়ে আসা আপেলটি এখনো খাওয়া হয়নি। সমস্যা হলো ওটা খেলে ফিবোনাক্কি রাশিমালার নিয়মটা ফলো করা আর হবে না। অবশ্য এত কিছু খাবার পর আপেলটা খাবার ইচ্ছেটাও মাটি হয়ে গেছে।
আমাদের অনেক ইচ্ছে আর শখের তিয়াশ মিটানোর মতই।।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ,
হ্যাপী ভাই। শুভেচ্ছা রইলো। ![]()
৬০|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার লেখার মূল থীম ছিল ইভ টিজারদের বিরুদ্ধে এবং তাদের শাস্তি নিশ্চিতকরণ নিয়ে। নিঃসন্দেহে ভালো টপিক।
আর আপনার লেখনী নিয়ে যদি বলতে হয় তাহলে বলব আমার এই লেখাটা পড়তে খুব সমস্যা হয়েছে। আপনি যেসব শব্দ ব্যবহার করেছেন সেটা গতানুগতিকভাবে গল্পের ফ্লো'কে স্লো করে দেয়ার জন্যও যথেষ্ট। খটমটে শব্দ গুলো ব্যভার না করলেও হতো!
চৈতন্যবোধ জেগে ওঠলো তাঁর মনে, আকাশে সূর্যের ভরা আলো, ভীম অজগর সাপ, ভীম কুকুর ( ভীম আকৃতির বলতে আপনি বড় সাইজ বুঝিয়েছেন ,জানি ) , চৈতন্যবোধ, মাথার ত্বক এরকম আরও অনেক গুলো শব্দ।
ইভ টিজারদের নিয়ে কি কি ব্যবস্থা নেয়া যায় পয়েন্ট আকারে ১,২,৩ এভাবে দেয়াতে একটা প্রতিবেদন ভাব চলে আসছে।
লেখালেখির চেষ্টা অব্যাহত থাকুক। আপনাকে ডিজহার্টেড করতে কিন্তু এসব বলিনি। জাস্ট এসব এভোয়েড করে গেলে লেখায় ছন্দময়াতা বেশি থাকবে, পড়তেও চোখের আরাম হবে। তাই বলা।
বুলুগিং চলপে ![]()
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হ্যাঁ আপা, শব্দগুলো ব্যবহারে আসলে ততটা সচেতনতা বজায় রাখতে পারিনি। এগুলো আমি আপেক্ষিকভাবে ট্রিট করবে ভেবেছিলাম। যেমন কারো কাছে চৈতন্যবোধ শব্দটা মষ্তিষ্কে যাবার পরে-
- নিউরনে এই শব্দের একটা রিএক্ট হবে এবং সে একটা অণুরণন ঘটবে যা তাঁর অ্যাটেনশন আরো বাড়িয়ে দেবে।
- শব্দগুলো ব্যবহারে বিরক্তি দেখা দিতে পারে কারণ এগুলোর সাথে অভ্যস্ত নয়।
- শব্দগুলোতে কোন ইফেক্ট করবে না, পাঠক গতানুগতিকভাবেই পড়ে নিবে।
যাইহোক, আপনাকে ধন্যবাদ অনেক সময় নিয়ে আমার লেখাটি পড়ার জন্য। আর এই অধমের শুভেচ্ছা জানবেন।
হ্যাপি ব্লগিং! ![]()
৬১|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
রুজিরটা বাইনারী গল্প
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চাঁদ ভাই, আমি আপনার কমেন্ট থেকে একটা ধারণা পেলাম। একটু খোলাসা করে বলবেন কি? এটা কিভাবে বাইনারী হলো।
আই এম রিয়েলি ইন্টারেস্টেড! ![]()
৬২|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: অন লাইনে না থাকলেও আমি অফ লাইনে কিন্তু ঠিকই থাকি! স্টার রিপোর্টে জানতে পারলাম আমার নামে কি সব আজে বাজে কথা ছড়ানো হচ্ছে? এগুলো কিন্তু ঠিক না?
গেম ভাই, কাওকে অতিরিক্ত ভাল বাসতে যাইয়েন না, তাইলে ঠকবেন?
কেমন আছেন?
আপাতত কিচ্ছু বলার দরকার নেই! আমি এমনিতেই অনেক অনেক স্যরি! প্লিজ কিছু মনে নিয়েন না...!!?? আজকের মত মাফ করেন!!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার নামে কোন আজে বাজে কথা ছড়ানো হইতাছে না। আর কাওরে ভালবাসতে হইলে মন পিরাণ উজাড় করেই বাসতে হয়। বিবেকটা খালি নিজের কাছে রাখতে হবে এই যাঃ
আপনেরে মাফ করা যায় যদি একটা পোস্ট দেন। উমম হতে পারে কবিতা।
৬৩|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দিবেন না? তাইলে ঘুমাইতে গেলাম!
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনলাইনে?
৬৪|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: বুঝিনি?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জানতে চাইলাম অনলাইনে আছেন কিনা। ভালো আছেন? আপনার সাথে আলাপ আছে।
৬৫|
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: কি বলেন?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মেইলে
৬৬|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
নীলসাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা।
ভালো লেগেছে পোষ্ট।
আমি আজকেই আপনার লেখা প্রথম পড়ছি। একজনের লেখার সঙ্গে পরিচয় হতেও কিছুটা সময় লাগে। আমি একসময় অনেকটা সময় ব্লগে দিতে পারতাম। এখন সেই সময় পাইনা বলে ব্লগে এলে হুট করে পোষ্ট দিয়ে চলে যাই। পরে এসে মন্তব্য প্রতি মন্তব্য দেখি পড়ি। কিছুটা অনিয়মিত ব্লগার বলতে পারেন।
আবার কথা হবে অন্য কোন পোষ্টে। ভালো থাকবেন।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম!!
আমি আসলে এতোটা দক্ষ নই। অপটু থাকায় সাধারণত যেসব অসংগতি ধরা পড়ে সেগুলো ধরিয়ে দিলেই খুশি হবো। পোস্টটি ভাল লেগেছে বলো আমারও ভাল লাগল। ধন্যবাদ সময় দিয়ে পড়ার জন্য।
হ্যাঁ কথা হবে, নিশ্চয়ই। ![]()
৬৭|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ইভ টিজিং একটি সামাজিক অবক্ষয়ের নমুনা। যারা ইভ টিজিং করে তারা দেখবেন কোন না কোন ভাবে পরিবার থেকে মুল্যবোধ শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। তাদের বাবা বা মা হয় অশিক্ষিত অথবা অসামাজিক। ছোট কাল থেকে শিশুর মনে যদি ইভটিজিং বিসয়ে জ্ঞান দেওয়া হয় আমি হলফ করে বলতে পারি সে শিশু ইভটিজিং করবে না।
অসামান্য লেখনশৈলী। অনেক ভাল লেগেছে রুজি কথন।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক শুভকামনা ও ধন্যবাদ রইলো ভ্রমর ভাই! (কি ভ্রমর ভাই বললে আপত্তই নেই তো আবার?
)
৬৮|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অই মিয়া ভাই না কইলে কি কইবেন দাদু ![]()
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দাদু কইমু ক্যা? বুড়ো ডাকলে কি খুশি হইবেন?
![]()
৬৯|
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ইয়া মাবুদ! কেবল ২৭ চলছে। আর আপনি বুড়ো বানাতে চান। আমি তো মনে করি এখনো ১৪ তেই পড়ে আছি।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মারালচে!
(ঠিক আছে। ভাই-ই ডাকমু)
৭০|
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনাকে একটা মেইল করেছি। সময় পেলে একটু দেখে নিয়েন!
শুভ রাত্রি!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভ রাত্রি!
৭১|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২২
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: গল্পের মতো বাস্তবেও বাংলাদেশ এ ইভটিজিং এর বিরুদ্ধে এমন সাড়া পাওয়া গেলে বেশ হতো। হয়তবা কোনো একদিন সত্যিই গল্পটি বাস্তবে রূপান্তরিত হবে। যাইহোক, এই সিরিজের প্রত্যেকটি পর্বই ভালো লেগেছে। আর বিশেষভাবে এই পর্বের ফিনিসিংটা দুর্দান্ত হয়েছে। আরও বেশি বেশি লেখা চাই। নেক্সট গল্প কবে পাচ্ছি?
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫০
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
বাহঃ দারুণ কমেন্ট! বেশি বেশি লেখা চাই। নেক্সট গল্প কবে পাচ্ছি?
উৎসাহিত হলাম হৃদয় ভাই। নেক্সট গল্প লিখছি। কিন্তু সময় পাচ্ছি খুব কম। ৮-১০ দিনের মতো লাগবে। ![]()
৭২|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: লিখে ফেলুন। অপেক্ষায় আছি। শুভেচ্ছা রইল! ![]()
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল। ভাল থাকবেন। ![]()
৭৩|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০০
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো । গল্পের ছলে ম্যাসেজ ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শান্ত ভাইঃ ধইন্যা!
![]()
৭৪|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩২
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমার ৬২ নং কমেন্টের উত্তর করেন নি কেন? আপনি কিন্তু সামুর সংবিধানকে অমান্য করছেন? বিষয়ডা কি মডুরে কমু? আপনারে কইলাম চান্দে পাঠাইয়া এইহানে কিন্তু নেটওয়ার্ক নাই.......??
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলে ভূল হয়ে গেছে। ঐ কমেন্টটা চিপায় আটকে গেল। তয় রিকুয়েস্ট থাকল চান্দের দেশে পাঠায়েন না। পাঠাইলে আর বুলুগিং হইবেক না। ![]()
৭৫|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: রিকু টা মাথায় থাকলো, তয় পরবর্তিতে এমন ভুল হইলে তহন চান্দে না, মঙ্গলে পাঠামু কইলাম। ঐহানে গিয়া এলিয়েনগো লগে ব্লগিং ব্লগিং খেলবেন? হেতেগো নেটওয়ার্ক বহুত শক্তিশালী! আর বরিং লাগলে সঙ্গে কইরা জিনি ভাউ এবং জুনাপুরে লইয়া যাইতে পারেন! একজন হইলো এলিয়েনগো দাদা, আর একজন ইবনে বতুতা.......!!!! ![]()
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাইরালচে!!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জিনি ভাউ আর জুনাপু থাকলে অবশ্য তা চিন্তা করা যাইতে পারে। তবে আপ্নাদের যে মিসিং হইবো, সেটার কি হবে?
(শুভরাত)
৭৬|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
কাবিল বলেছেন: ইভটিজিং এর বিরুদ্ধে এমন একটি সচেতন মূলক পোস্টের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: খুশি হলাম কাবিল ভাই আপনার পঠন ও ধন্যবাদ জ্ঞাপনে। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। ![]()
৭৭|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: নোটিশ বোর্ডের নতুন নোটিশটার সম্পর্কে কি ভাবছেন?
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাবছি লিখব। আপনার কি ভাবনা।
(বাসায় কারণ এইসময়ে বেশিরভাগই বাসায় থাকে)
৭৮|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪০
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি লিখলে তো ফাস্ট ছাড়া হবো না, তাই ভাবছি লিখবো না!া আপনার লেখেন আমি নাহয় পাঠক হিসাবে থাকলাম!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ফার্স্ট হইয়া দেখান না ক্যারে?
(মেইলের কি হলো)
৭৯|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: ক্যান আমার কথা বিশ্বাস হইলো না বুঝি? আমারে রাগাইয়েন না কইলাম, তাইলে কিন্তু গেলঙ্কা কান্ড ঘটাইয়া ছাড়ুম!
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ গেলকা কান্ড না কইরা দয়া করে ফেবু চেক করেন।
৮০|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১
সাহসী সন্তান বলেছেন: ঐটা হবে ব্লগে লঙ্কা কান্ড! মোবাইল থেকেতো তাই হঠাৎ মিসিং! ফেবুতে কিচ্ছু পায়নি! একটা ম্যাসেজ করেন?
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অ্যাড করছি তো।
৮১|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩০
সুপ্ত আগ্নেয়গিরি মাহি বলেছেন: ভাল লিখেছেন,,,,, তয় গল্পের শুরুর সাথে শেষটা মেলাতে এক্টু কষ্ট হয়েছে,,,,,,, কেম্নে পারেন,,,,????/ অসাধারন
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইতো কষ্ট করতে হয়েছে বলেই লেখার সার্থকতা।
![]()
(ধন্যবাদ....)
৮২|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪
নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন । ভালো লাগলো পড়তে ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ! ![]()
শুভকামনা জানবেন।
৮৩|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩০
জুন বলেছেন: এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ইবনে বতুতা হইয়াই থাইকা গেলাম
আমারে মংগলে নিয়া যাবার ব্যাপারে সাজেষ্ট করার জন্য সাহসীরে মেলা ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার
লাল গ্রহে আমি হবো প্রথম পরিব্রাজক ![]()
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
মঙলের ১ম পরিব্রাজক জুন আপুকে লাল সালাম। ![]()
৮৪|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
দরবেশমুসাফির বলেছেন: পাভেল মির্জা না ১ম পর্বে মারা গেল??
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: না.. মরে নাই।
![]()
৮৫|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
দরবেশমুসাফির বলেছেন: উপরের মন্তব্যর জন্য দুঃখিত। ব্যপক লম্বা কাহিনি আগে কি হয়েছিল ভুলে যাই। গল্প অসাধারন হয়েছে। কেন যেন মনে হচ্ছে আরেকটা পর্ব লিখলে ভালো হত।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আরেকটা পর্ব? কেন মনে হলো ভাই?
৮৬|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৫
দরবেশমুসাফির বলেছেন: কেন যেন মনে হচ্ছে রুজির শেষ জীবন নিয়ে আরেকটি পর্ব হতে পারত। যেই পর্বে দেখা যেত কিভাবে রুজি তার সংগ্রামে সফল হয়েছে। এই গল্পে রুজির প্রতি মানুষের ভালবাসা ফুটে উঠলেও ইভটিজিংহীন সমাজের ধরনটা বোঝা যায় নি। আরেকটা পর্বে দেখান যেত যে ইভটিজিংহীন সমাজ ঠিক কি রকম হত। সেই পর্বে রুজির মেয়ে বা এরকম কাউকে আনা যেত।
আর সেভাবে ইভটিজিংহীন একটা আদর্শ সমাজের চিত্র ফুটিয়ে তোলা যেত।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তা অবশ্য করা যেত। তবে আমি মনে করছি তাতে বেশিরভাগ পাঠকদের কাছে এর একটা সাধাসিধে মার্কা প্রভাবটা আরো বেশি করে পড়ে যেত। আর বাস্তবে আমাদের দেশে ইভটিজিংয়ের স্বভাব এত বেশি হয়ে গেছে যে তা শেষ হয়ে গেছে এইরকম গল্পে পাঠক বিরক্তই হতো বলে মনে হয়।
তবে চেষ্টা করব " ইভটিজিংহীন একটা আদর্শ সমাজের চিত্র ফুটিয়ে" তোলার জন্য।
আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ রইল দরবেশ ভাই ![]()
৮৭|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!! তারপর?![]()
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বুঝি নাই।
(অ.ট. ঐশী'কে নিয়ে লিখলাম)
৮৮|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯
শায়মা বলেছেন: কই কই কই ? ঐশীর আগে কি কোনো মেয়ের ফাঁসি হয়েছে বাংলাদেশে? ঐশী দেখছি মহা অনাচার শুরু করলো। নারী জাতির কলঙ্ক! অন্তত এই কলঙ্ক কোনো মেয়ের আগে ছিলোনা। মানে খুন করে ফাঁসি পাওয়া।![]()
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ফাঁসির পক্ষে? তুমি??? ![]()
৮৯|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
শায়মা বলেছেন: পক্ষে বিপক্ষে পরের কথা। এই মেয়ের অধঃপাতের জন্য তার বাবা মাকেই আমার বেশি দায়ী মনে হয়েছে তার মানে এই না যে মেয়ে তার বাবা মাকে খুন করবে। এই রকম একটা মানুষ ছেলে বা মেয়ে নির্বিশেষে মানুষ নামের কলঙ্ক। আর ফাঁসির ব্যাপারে আরও অনেক কথা আছে। তবে এমন নির্বোধ কোনো মানুষকে পূনর্বাসনের জন্য যে মানষিক, সামাজিক বা নৈতিক সমর্থন/সাহায্যের প্রয়োজন তা কি আমাদের আছে?
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমারও মত, ঐশীর অধঃপতনের জন্য ওর মা বাবারই বেশি অবদান ছিল। তবে এর মানে এই নয় ওর খুন করাটাকে সাপোর্ট করছি। তবে ওর বিবেক বুদ্ধিলাভের সময় পাওয়ার আগেই চলে যেতে হচ্ছে এই জগত ছেড়ে। ![]()
৯০|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
শায়মা বলেছেন: বিবেক বুদ্ধি যদি তাকে সুশিক্ষায় লাভ করানোও যায় তবুও সমাজের চোখে সে ঘৃন্য হয়েই থাকবে ভাইয়া। ফাঁসি তার চরম পরিনতি কি নয় সেটা বড় কথা না, বড় কথাটাই হলো এখনও কি হবে আর কি হবেনা এসব পরিস্থিতিতে সেই সম্পর্কে জ্ঞানলাভের আমাদের নিজেদেরই অনেক দেরী আছে।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এসব পরিস্থিতিতে সেই সম্পর্কে জ্ঞানলাভের আমাদের নিজেদেরই অনেক দেরী
তাই নাকি?
|
৯১|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ কারণ একটা সামাজিক অপরাধীকে পূনর্বাসনের সুযোগ দেবার আগেই তাকে সমাজ মেরে ফেলে আজও।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সমাজ মেরে ফেলছে, হয়তোবা কোনও মেধাবীকে শেষ করে দেওয়া হলো। যার কাছে জমা ছিল বিজ্ঞানের/সাহিত্যের/গবেষনার অনেক কিছু। ![]()
৯২|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাই যদি আলু পাম দিতে না বলেন তবে বলবো গল্পের পরিসর অনুযায়ী বেশী লম্বা করে ফেলেছেন।
ভাই তবে একটা কথা অবশ্যই বলছি। আপনার লেখার হাত যথেষ্ট শক্তিশালী। যদি আমার মতো এক্সপেরিমেন্ট না চালান এবং যত্নশীল হন তবে এগিয়ে চলার পথ সুগম।
সাথে আছি সব সময়।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
পাম বিষয়ক একটা বিষয় বোধহয় আপনার আমার আলাপনে শক্তিশালী জায়গা জুড়ে নিয়েছে।
এইখানে আপনারে নিয়া আসলাম একটা বিষয়ে আলাপ করতে। বিষয়টা বের করলে লেখা বিষয়ক আপনার এক্সপেরিমেন্ট আর আমার গবেষণা সার্থক হইবার ক্ষীণ একটা আশা আছে।
এই জন্য আপনার প্রতি রিকু থাকলো, রুজি সিরিজের ৫টি গল্পের আরো চারটি কষ্ট করে পড়ে ফেলেন। তারপরে আলাপ শুরু হইবো ইনশাল্লা!!
![]()
৯৩|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইজান আমারে দুইডা দিন সময় দেন আমি চাইর দিন পর সবগুলা পইড়া অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ মন্তব্য চালাচালি করবো ইনশাল্লাহ।
তারপর বাজার থিকা দুইটা গিনিপিগ কিনা আইনা একটা আন্নে লিবেন আরেকটা আমি লিয়ে উহাদের উপর গবেষণার সফল প্রয়োগ চালাবো।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চাইর দিন কেন? চাইর সুপ্তাহ চলুক.......। আপত্তি নাই...............
![]()
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ব্রো....
আজ আর কতটুকু সময় অনলাইনে আছেন??
৯৪|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার ভাবী চোখ পাকিয়ে গেছেন। আছি আর কিছুক্ষণ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ![]()
তাহলে.....। নেক্সট টাইমে আলাপ হবুনে.......।
৯৫|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
উকে ভ্রাতা কাল দেখা হবে।
৯৬|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
পার্থ তালুকদার বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন............
আগের পর্বগুলো পড়া হয়নি। সময় করে পড়ে নিব।
শুভকামনা জানবেন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
মন্তব্যে খুশ হুয়া.......। ধইন্যাপাতা লন!! ![]()
৯৭|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম । সময় করে বাকিগুলো পড়ে নিব । ![]()
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দ্যটস অকে বস!! কিপ ইট আপ!! ![]()
৯৮|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: ভাল্লাগসে ![]()
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ![]()
৯৯|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আবার পড়লাম। আবার ভাল লাগল। আগেই পইড়ালাইচিলাম। এবার ক্লিয়ার হইল।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কনগ্রাচুলেশনস!! অ্যালেসিয়া বিভ্রম গল্পটা পড়েছিলেন?
১০০|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: না ওটা পড়া হয়নি। আপনার লেখা সময় করে পড়তে হয়। প্রতিটা লেখায় মেসেজিং কোড থাকে। ভাল জিনিস। অনুধাবন করতে না পাড়লে মিস হয়ে যাবে তো!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেইরকম একটা বাসনা কাজ যে করে না মোটেই কিন্তু তা নয়। তবে ধরতে পারলেই আমি পুরো সার্থকতা পাই। অন্তর পরিতৃপ্ত হয়। নতুন লেখার জন্য একটা প্রভাবকের মতো কাজ করে। হাঃ হাঃ ![]()
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটাই ছিল রুজি শিরোনামে লেখা ভিন্ন ভিন্ন গল্পগুলোর শেষ পর্ব।
কৃতজ্ঞতাঃ
এই ধারার গল্পগুলো লেখায় যারা আমাকে বিভিন্নভাবে মতামত দিয়ে সাহায্য করেছেন। (বিশেষ করে স্মরণ করছি শায়মা আপু, রিকি আপু, কা_ভা ভাই, সুমন কর ভাই, সাস ভাই, কি করি ভাই, অগ্নি ও দরবেশ ভাই সহ যারা পড়েছেন আপনাদের সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক ধন্যবাদ)