![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)
⚇ আপডেটঃ
রাব্বীর উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে ঢাবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শুধু প্রত্যাহার নয়, মাসুদ শিকদারকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যূত না করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা ফিরবে না।
ঢাবি'র সাবেক ছাত্র বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা গোলাম রাব্বীর উপর মোহাম্মদপুর থানার এএসআই মাসুদ শিকদারের নির্যাতনের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শুধু প্রত্যাহার নয়, মাসুদ শিকদারকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যূত না করলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি মানুষের আস্থা ফিরবে না। এমন দাবি জানানো হয়েছে ঐ সভায়। সর্বস্তরের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ বাহিনীতে জবাবদিহিতা নিশ্চিতের দাবি জানানো হয়।
⚇ সংবাদঃ
মোহাম্মদপুরের তাজমহল রোডে বাংলাদেশ ব্যাংকের কমিউনিকেশন বিভাগের কর্মকর্তা গোলাম রাব্বীকে গত শনিবার(৯ জানুয়ারী) রাত সাড়ে ১১টার দিকে জেনেভা ক্যাম্পের কাছে পৌঁছালে পুলিশ তাকে আটক করে। তিনি এক আত্মীয়ের বাসা থেকে বেরিয়ে কল্যাণপুরের নিজের বাসায় ফিরছিলেন। পায়ে হেঁটে কলেজ গেইটে গিয়ে বাসে উঠতে চেয়েছিলেন।
এসময় মোহাম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক মাসুদ শিকদার তাঁকে আটক করে করে ইয়াবা ব্যবসায়ী-সেবনকারী আখ্যায়িত করে দীর্ঘক্ষণ গাড়িতে রেখে চড় থাপ্পড়ের পাশাপাশি অসৌজন্যমূলক গালাগালি করেন। চলে টাকা আদায়ের চেষ্টা। এমনকি ক্রসফায়ার করে লাশ ফেলে দেওয়ারও হুমকি দেয়া হয় তাঁকে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র গোলাম রাব্বী একটি টেলিভিশন চ্যানেলে সংবাদ উপস্থাপনাও করেছেন এক সময়। পুলিশের গাড়িতে বসে থাকার সময়ে পথচারীদের অনেককে ভয় দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে পুলিশ সদস্যদের অর্থ আদায়ের ঘটনা স্বচক্ষে দেখেছেন বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। খবর পেয়ে কয়েকজন সংবাদকর্মী ও স্বজন রাত আড়াইটায় আসাদগেইট এলাকায় গিয়ে পুলিশের কাছ থেকে তাকে নিয়ে আসেন।
⚇ ভিক্টিম গোলাম রাব্বীর ফেসবুকে স্ট্যাটা্সঃ
আমিও হতে পারতাম কাদের কিংবা লেমন!!!
কি লিখবো, কার কাছে লিখবো, কি নিয়ে লিখবো, কিভাবে লিখবো…
যে রাব্বী ‘স্বপ্নের বাংলাদেশ’ আর ‘বিশ্বকে মানুষের বসবাস উপযোগী করা ও রাখার জন্য’, সর্বতভাবে- নিজে ইতিবাচক চিন্তা করে-কাজ করে-লেখে-বলে; এমনকি ভাল কিছু করার কথা- সব সময় ভাবে; একইসাথে অন্যকে ভাবতে সাহায্য করে-উৎসাহ যোগায়, সে আজ কি দেখলো…!!!
এ জীবনে বহুবার এমন ঘটনা, সংবাদ উপস্থাপক হিসেবে পড়েছি, একজন সমাজ সচেতন মানুষ হিসেবে বহুবার এমন-ই ঘটনার ঈঙ্গিত পত্রিকার পাতা, টিভি-রেডিও-অনলাইনের ভাষায়, আঁচ করতে পেরেছি; কিন্তু- নিজের কাছে প্রত্যক্ষ প্রমাণ নাই- তাই বিশ্বাসযোগ্য মনে হলেও, ‘এমনটা হতে পারে না’ ভান করেছি…।
কিন্তু আজ..!!! এ কি দেখলাম..!!!
মাত্রই, বাসা-ভাড়ার-টাকা দিবো বলে, বুথ থেকে টাকা নিলাম, হাঁটতে শুরু করলাম, অমনি এক লোক শার্ট-কোর্টের কলার ঝাপটে ধরলো, বললো- স্যারের সাথে কথা আছে, দেখলাম পুলিশ ভ্যানের পেছনে দাঁড়ানো চার-পাঁচজন পুলিশ সদস্য। আমাকে টেনে-হিঁচড়ে নিচ্ছে, আর গাঁয়ে বেধড়ক হাত তুলছে-পেটাচ্ছে, আমি চিৎকার করছি, পাশে ২০-২৫ জন লোক দাঁড়িয়ে দেখলো, কিন্তু কিছুই বললো না; অবশ্য-কি আর করা- ‘আইনের লোক বলে কথা…!!!’
এরপরের ঘটনা আরও দুর্বিষহ, আমাকে লাঠি-রাইফেলের মাথা দিয়ে গুতাচ্ছে, এক এক করে পোশাক খুলছে, আর আজেবাজে বকছে। ভাব নিচ্ছে, খুঁজছে, কোথায় আছে, ইয়াবা, নেশা জাতীয় দ্রব্য বা অস্ত্র-সরঞ্জাম জাতীয় কিছু..।
কিন্তু, সময় যত গড়াচ্ছে, নিজের মধ্যে বারবারই ধুকরে উঠছে, কাদের কিংবা লেমনের গল্প…। লোম শিহরে উঠছে.. লথি-গুতা মারছে, আর বকছেতো-বকছেই। তাদের ভাব এমনই যে, দেশে কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা..? বা রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ..?? তারা-ই সব..!! এমনকি আমার বক্তব্য মারফত পরিচয় পাওয়া, বিসিএস ক্যাডার, পুলিশেরই এসপি পরিচয় দেয়া ভাই থেকে শুরু করে গুরুজন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতিও বাদ যায়নি, তাদের অসম্মান আর গালাগালের হাত থেকে…!!!
আমার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চাকুরির পরিচয় পত্র, পূর্বের সাংবাদিকতা-সংবাদ উপস্থাপনা করার পরিচয় থেকে শুরু করে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও মহান এ বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো সম্বলিত টি-শার্ট পরিহিত পরিচয়ও দমাতে পারেনি, তাদের নোংরামি-ভন্ডামি…!!
এদিকে, ঘন্টা কয়েক সময়ে যা দেখলাম, আর শিকার হলাম, তার স্থায়ীত্ব হয়তো আমার ইতিবাচক চেন্তা-চেতনাকেও চিরতরে বিকলাঙ্গ করে দিতে সক্ষম..!! কেননা- ঐ পুলিশ ভ্যান নানা দিক যাচ্ছে, আর কাউকে রিকশা থেকে নামিয়ে, আবার কাউকে রাস্তা থেকে ধরে, যা করলো…!!!; টাকা নেয়াসহ, ভয়-ভীতি আর যেভাবে ব্যবহার করলো, তার তিক্ত অভিজ্ঞতা আজীবনও হয়তো বলতে বা বুঝাতে পারবো না..।
একপর্যায়ে, বারবারই নিজের এত এত পরিচয়-ই শাপে বর হচ্ছে বলে মনে হচ্ছিলো..!! কেননা- অন্য সাধারণের কাউকে ধরছে, আর মারছে, টাকা নিচ্ছে, টাকা না থাকলে থানায় নিচ্ছে, ফোনে খারাপ কিছুর সঙ্গে আটক হয়েছে, বলে লক্ষ-কোটি টাকা দিয়ে ছাড়িয়ে নেয়ার কথা আত্মীয়-স্বজনদের জানানো হচ্ছে, ছেড়ে দিচ্ছে। এমনটা-ই দেখলাম।
কিন্তু- মরণ আমার। আমাকে না পারছে গিলতে, না পারছে ফেলতে, না পারছে টাকা পয়সা নিয়ে ছেড়ে দিতে..! দেখছি- কখনো এমনও বলা হচ্ছে- ‘মাল কঠিন, শেষ করে দাও’; ‘জিনিস কঠিন, ফেলে দাও’.!! শরীরে প্রাণ তখন না থাকার উদগ্রীব।
তবে- প্রকৃতির কাছে হাজার শুকরিয়া, নিজের বিনয় পরিচয়, আর মহান প্রভুর প্রত্যক্ষ সহযোগিতা, আমাকে বাঁচার মতো বাঁচিয়েছে।
ঘটনায়- বহুবারই বিভিন্নস্থানে পুলিশ হাত দিচ্ছে আর বলছে, কই..? আছে কিছু..!!। যতবারই এ কথা বলা হচ্ছে- আর মনে পড়ছে, লেমন বা আব্দুল কাদের-এর মতো কোনো ঘটনায় জড়িয়ে যাচ্ছি না-তো..?? যা হোক- অবশেষে ওরা ঠিক করলো, কোনো মেয়ে আত্মীয় স্বজন বা আমার নরম-সরম ছোট টাইপের আত্মীয় কাউকে ডাকতে..। সেসময় ‘পুলিশ অফিসার জুয়েল ভাই’ আর ‘সভাপতি সোহাগ ভাইকে’ ডাকি বললে, আবার শুরু হয় বকা আর গালাগালসহ হুমকি। তখন ভাবসাব দেখে মনে হলো- মোটা অংকের কিছু টাকার ধান্দা করবে; আমার কাছ থেকে, একইসাথে ওদের বাঁচার পথ তৈরির জন্য একটা মুচলেকাও নিবে।
কিন্তু বলে না, প্রকৃতি পাশে থাকলে তাকে ঠকায়/রুখে কে..? মাথা কাজ না করলেও অটোমেটিক ফোন চলে গেলো, জাহিদ ভাইয়ের সেলফোনে। তিনি নিয়ে আসলন, ইকরাম, ইকরামের বন্ধু শাকিল (যদি ভুল না করি), নূরে আলমকে। এরপরে আসলো- বন্ধু তানভীর, খোকন ভাই ও রাশেদ।
লিখছি আর বারবারই ধন্যবাদ দিতে হচ্ছে- প্রকৃতি (ন্যাচার) কে। কেননা- আজ আমি হয়তো হারিয়ে যেতে পারতাম, এ পৃথিবী থেকে। অথবা হারাতে পারতাম শরীরের মূল্যবান কোনো অঙ্গ। হয়তো সাধারণ মানুষতো দূরের কথা- বন্ধুসম-আপনজনদেরও স্বচোক্ষে না দেখলে, বিশ্বাসও করাতে পারতাম না। এমনকি এখনও নিজের কাছে, নিজেরই বিশ্বাস হচ্ছে না, এমনই কি করতে পারেন আমার-আপনার নিরাপত্তা রক্ষার মহান দায়িত্ত্বে থাকা ভাই-বোনেরা।
যা হোক- একবার ভাবছি, লিখবো না.. আবার ভাবি লিখবো…। আবার ভাবি লিখলে, সরকার বিরোধীরা আমাকে ব্যবহার করে মাঠ গরম করবে। কিন্তু শেষমেষ সীদ্ধান্ত নিলাম, উপরওয়ালা যখন বাঁচিয়ে এনেছেন, হয়তো আমাকে এটি নিয়ে লেখা/বলার জন্য-ই এটলিস্ট মৃত্যুর হাত থেকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে এনেছেন।
কেননা- আমার লেখার কারণে জানি- বাকী জীবনের প্রতিটি মুহুর্ত নিজেকে ভয়-শঙ্কার মধ্য দিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ভয়ের মধ্যে থাকতে হবে আমিসহ পরিবারে যুক্ত ও সামনে আগত-অনাগত সবাইকে। কিন্তু ভাবলাম- আমিতো শেষ হয়েই গিয়েছিলাম, নিজেকে না হয়, দেশআর দশের জন্য উপকার করতে গিয়ে, ঝুঁকির মধ্যে ফেলে রাখলাম, বৈ-কি !!
এও জানি- হয়তো এ লেখার পর শোরগোল পরে যাবে। লেখালিখি আর টকশোর টেবিল গরম হবে। কিন্ত আমার জীবন ঐসব হায়ানা আর দোসরদের কাছ থেকে মুক্ত হবে কি..? আমাকে না হয়- প্লাটুন-প্লাটুন নিরাপত্তারক্ষী দেয়া হবে। আবার কেউবা এডিট করে দিতে বলবে আমার এই স্ট্যাটাস। কেউ হয়তো- দুঃখিত বলার মহা আয়োজন করবে। কিন্তু যে মানুষটি ২৬-২৭ বছরের জীবনে সজ্ঞানে কারো বিন্দুমাত্র কষ্ট দেয়নি, মুখের হাঁসি না কেড়ে নিয়ে, বরং হাসতে সহায়তা করেছে, আর ধূমপান, সেতো মহা বিষপান ভেবেছে। তেমন, এক লোকের নামে ‘এমন গাজা/ইয়াবা/অস্ত্র নিয়ে ঘুরছো’- এমন কোটি কোটি টাকার সন্মানহানিকর আচরণের ক্ষতির দায় নেবে’ দেশের কোন কর্তৃপক্ষ…।
এখন ন্যাচার-ই ভরসা, কারণ- কাকে কাছে ডাকবো, কে আমাকে নিয়ে ভাববে.., কে দেবে নিরাপত্তা, কে-ইবা পাশে দাঁড়াবে আমার, কি-ই-বা বিচার চাইবো, দেশের আইনে তো প্রমাণ ছাড়া কিছুই মেলে না। এমনও হতে পারে, সবশেষে নিজেকে বাঁচাতে বন্ধু তানভীর-এর থেকে নিরাপত্তারক্ষীদের মিথ্যা মুচলেকা-ই আমার বিরুদ্ধে কাল হয়ে দাঁড়াবে/ দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে।
এমন কিছু হলেও-বা, কে-ইবা জানবে, এই যা সত্য ঘটনা নিয়ে লিখলাম, তার কারণে অসময়েই চলে যেতে হতে পারে আমাকে..; ঝুট ঝামেলার মধ্যে, পরে থাকতে, হতে পারে আজীবন…!!! আর আমাকে মেরে ফেলার পর, দশবার ফরেনসিক রিপোর্টে আমাকে মেরে ফেলার প্রমাণ, আর তাদের বিচার-ই বা কে/কি করবে এ সোনার বাংলাদেশে। বিচার হলেই-বা জীবনে কি আসবে আমার। যাবে কি তার চাকরি। হবে কি অন্য সবাই শুদ্ধ। মুক্ত হবে কি আমাদের এ সমাজ।
নিজেকে হারিয়ে খুঁজছি, না বুঝেই লিখছি, ভাবছি যেতে-তো হবেই; এটলিস্ট- সত্যটা বলে যাই, হারিয়ে-তো যেতে হতেই পারে, সত্যকে আরেকবার জানিয়ে দেই..!!
আজ থেকে হয়তো আমার মাথা আর কাজ করবে না, কিছুই বলারও উপক্রম হবে কি’না, জানি না..
লিখছি আর ভাবছি, সবে তো তরুণ, স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও-তো জীবনের অনেকটা-ই এখনও বাকী। কিন্তু সত্য কথা লেখার পর, আমার জীবন নিরাপদ থাকবে-তো, আর নিরাপত্তা-ই বা দেবে কে, যারা দেবেন, বা নিয়োজিত হবেন, তাদের প্রতি-ই বা বিশ্বাস রাখি কি করে..!! তাদের এমন আচরণ আমাকে দুর্বিসহ করে তুলছে এখনও মুহুর্মুহু…। প্রশ্ন জাগছে- কত দিন, বছর বা সময়ই-বা টানতে হবে আমায়, এ দুঃস্বপ্ন..
ভাবছি- কিছুক্ষণ আগে, আমার জীবনে যা ঘটলো, সেরকম কিছুই হয়তো ঘটেছিলো, লেমন-কাদের কিংবা নাম না জানা হাজারো সাধারণ মানুষের জীবনে।
কিছুই মাথায় আসছে না, শুধু বলবো স্বাভাবিক চলাফেরা আর বাঁচার নিরাপত্তা কেউ কি দিবেন..??
আমার সাথে এমন কোটি-টাকাসম অপরিমেয় সম্মনহানির ক্ষতপূরণ পাবো কি..??
থাকতে পারবো-তো.. আমার বেঁচে থাকার স্বাভাবিক সময় পর্যন্ত..??
টিভি-রেডিও-পত্রিকা-সুশীল সমাজ-সাধারণ জনগণ, মন্ত্রী-আমলা, কেউ দাঁড়াতে চান, আমার পাশে..!! লড়তে চান এমন লোম-হর্ষক নিজের চোখে দেখার পরও অবিশ্বাসী আচরণের বিরুদ্ধে..??? বাঁচিয়ে রাখতে চান আমারসহ-সবার সুস্থ-স্বাভাবিক নাগরিক জীবন..??
তবে শঙ্কা- কি-ই-বা তাঁর গ্যারান্টি..?? ভাবছি- আমি কি আছি, না’কি শেষ..?? সবে কি শুরু, না’কি স্বাভাবিক জীবনের এই হলো শেষ..??
(বি:দ্র: এমন ঘটনার জন্য- সবাই এটলিস্ট সব পুলিশ সদস্যদের গালাগাল দিবেন না, সস্তা ভালোবাসা বা নিজের স্ট্যাটাসকে গরম করার জন্য এমন কিছু লিখবেন না, যা স্বাভাবিক পরিবেশকে বা বিচারকে বাধাগ্রস্থ করে। আমার আশা- যারা এ ঘটনায় মূল অপরাধী, অন্তত তাদের এমন নিরাপত্তার নামে জঘন্য-অপরাধ, সন্ত্রাসী-ডাকাত-চাঁদাবাঁজী টাইপের এসব ব্যাপক খারাপ ও হিংস্র কায়দার হয়রানি বন্ধ করে, ফিরিয়ে দেয়া হোক- প্রত্যেকের স্বাভাবিক জীবনের গ্যারান্টি।)
⚇ ইউটিউব
⚅ ইউটিউবে পাওয়া একটি ভিডিও
⚅ সময় চ্যানেলের ইউটিউব ভিডিও
⚅ ফেসবুকে আপলোডকৃত ভিডিও লিংক
⚇ কিছু কথাঃ
আমরা এ কোন রাষ্ট্রে বাস করছি? জংগলের পশুদের যেমন জোর যার ক্ষমতা তার ঠিক আমাদের দেশেও জোর/প্রতিপত্তি/প্রভাব যার আইন/অধিকার তার। বাংলাদেশ পুলিশের বেশ কিছু সদস্যের এ জঘন্য আচরণ কেন?
জনগণের সেবাই যেখানে তাঁদের ধর্ম বলে জিগির তোলা হয় সেখানে সাধারণ জনগণের জন্য এ কোন ভীম রুপ? এটা কি বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা?
অবশ্যই নয়। পুলিশের ব্যাপারে জনগণের ফিডব্য্যাক মোটেও পজিটিভ নয়। বাংলাদেশের ঘুষ দুর্নীতিতে পুলিশের অবদান না-হয় নাই বললাম কিন্তু কেন এ নিষ্টুরতা? সাধারণ মানুষকে হয়রানি/জিম্মি/ক্ষমতার অপব্যহার করে টাকা আদায়ের এ সংষ্কৃতি থেকে কি কোনদিনই তাদের উত্তরণ হবে না?
সরকার তো পুলিশ সদস্যদের বেতন বৃদ্ধি করেছে। অনেক সুযোগ সুবিধা দিয়েছে, বিভাগ ভিত্তিক কাজ বন্টন করে দিয়েছে। বিশেষত ট্যুরিস্ট পুলিশের ভূমিকা নিয়ে আমি যারপরনাই আশাপ্রদ হয়েছিলাম।
মিডিয়ায় ওঠে না আসা পুলিশের ন্যাক্কারজনক কিছু কাজকর্মের কারণে পুরো পুলিশ বাহিনীর ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশ পুলিশের সুনামের সাথে যেটা মোটেও যায় না।
নৈতিক শিক্ষার প্রভাব দূরে থাক, ওদের কাছে নুন্যতম সৌজন্যবোধ কখনো কখনো আশা করার উপায় থাকে না। সাবেক সাংবাদিক ও বর্তমান ব্যাংক কর্মকর্তা রাব্বী'র বেলায় যেটা হয়েছে সেটা আর কারো বেলায় কখনো হবে না কেউ কি এ প্রত্যাশা করতে পারবেন? কিংবা আর কোন সময়েই এই ধরণের ঘটনা ঘটেনি যে সেটার নিঃশ্চয়তা দিতে পারবেন? কেউ?
২০/২৫ জন লোকের সামনে তাঁকে মারধোর করা হলেও ঐ প্রত্যক্ষদর্শী কেউ-ই এগিয়ে আসেনি। অবশ্য এটা ঢাকার বাস্তব চিত্র। কেউ কারো বিপদে এগিয়ে আসে না। কিন্তু রাব্বীর বেলায় কপালের সহায়তা ছিল। একসময় একটি টিভি চ্যানেলের সংবাদ উপস্থাপনা করতেন। এ সুবাদে সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে অকৃত্রিম সমব্যথার সহিত প্রচার সহায়তা পেয়েছেন। বেসরকারী চ্যানেলের সংবাদকর্মীরা ছুটে এসেছেন, সাড়া দিয়েছেন।
কিন্তু ঐ জায়গায় যদি অন্য কেউ থাকত? যার মিডিয়ার সাথে সংশ্লিষ্টতা নাই, সরকারী দলের সাথে কোন সম্পর্ক নাই, সরকারের কোন পদে চাকুরীরত নন....... এইরকম কেউ হলে????
রাষ্ট্রযন্ত্রের কোন অংগ যদি নাগরিকের সাথে এইরকম জগণ্য নির্যাতন ও অন্যায় করতে পারে দ্বিধাহীন মানসিকতার সহিত তাহলে শাসন বিভাগে সভ্যতার সংস্পর্শ কতটুকু আছে তা নিয়ে আপনি নিজেকে নিরাপদ ভাবতে পারেন কতটুকু??
⚇ তথ্যসূত্রঃ
⚅ ফেসবুকে আপলোডকৃত ভিডিও
⚁ ব্যাংক কর্মকর্তাকে হয়রানি: সেই এসআই মাসুদকে প্রত্যাহার
⚁ মধ্যরাতে তল্লাশির নামে ‘ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়’
⚁ ব্যাংক কর্মকর্তাকে হয়রানির অভিযোগ, সেই এসআই প্রত্যাহার
⚁ পুলিশি নির্যাতন: আমরা কি ‘জংলী’ শাসনে আছি
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিকাছে।
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
ধমনী বলেছেন: তবে শিরোনামের বন্দুকটা ঠিক করেন প্লিজ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইডি,
খুব দৌড়ের উপর আছি এ কদিন। কিন্তু এ অন্যায়ের ব্যাপারে চুপ থাকতে পারলাম না। তাই নিজের ক্ষতি করেও লিখলাম।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: খুব দুঃখজনক হলেও সত্য দেশের জনগন সবচেয়ে বেশি জিম্মি পুলিশের কাছেই । অথচ তাদের কাছেই জনগন সবচেয়ে বেশি স্বাচ্চন্দবোধ করার কথা । এমন শুধু রাব্বীর সাথেই ঘটেনি প্রতিনিয়ত আরো অনেকের সাথেই ঘটছে । কিছু স্বার্থান্বেসী পুলিশের কারণে এখন মানুষের কাছে আতংকের এক নাম গোটা পুলিশ সম্প্রদায়।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহমত। গোটা পুলিশের ইমেজ নষ্ট করছে বাহিনীরই কতিপয় মানুষরুপী পশু।
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এজন্যই ভাবি পুলিশ হওয়া দরকার ছিল।আর কিছু না হোক অ্যাটলিস্ট এ ধরনের হেনস্থা থেকে নিজেকে আর কাছের মানুষদের সেফ রাখা যেতো ||
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তবে শেষরক্ষা হতো কি-না সন্দেহ আছে.....
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
কাবিল বলেছেন: কিন্তু ঐ জায়গায় যদি অন্য কেউ থাকত? যার মিডিয়ার সাথে সংশ্লিষ্টতা নাই, সরকারী দলের সাথে কোন সম্পর্ক নাই, সরকারের কোন পদে চাকুরীরত নন....... এইরকম কেউ হলে????
এতো কিছুর পরেও সুন্দর মনের পরিচয় পেলাম।
বি:দ্র: এমন ঘটনার জন্য- সবাই এটলিস্ট সব পুলিশ সদস্যদের গালাগাল দিবেন না, সস্তা ভালোবাসা বা নিজের স্ট্যাটাসকে গরম করার জন্য এমন কিছু লিখবেন না, যা স্বাভাবিক পরিবেশকে বা বিচারকে বাধাগ্রস্থ করে। আমার আশা- যারা এ ঘটনায় মূল অপরাধী, অন্তত তাদের এমন নিরাপত্তার নামে জঘন্য-অপরাধ, সন্ত্রাসী-ডাকাত-চাঁদাবাঁজী টাইপের এসব ব্যাপক খারাপ ও হিংস্র কায়দার হয়রানি বন্ধ করে, ফিরিয়ে দেয়া হোক- প্রত্যেকের স্বাভাবিক জীবনের গ্যারান্টি।)
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: যতদূর জেনেছি রাব্বী একজন নম্র ও বিনয়ী স্বভাবের মানুষ। উনার কথাগুলোয় সেটা আরো ভালভাবে ফুটে ওঠেছে।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পুলিশের আছে বন্দুক, ক্ষমতা আর জনগণের আছে দুঃখ।
এছাড়া আর কী ই বা করার আছে?
বড়জোর রাব্বির মত স্ট্যাটাসই তো লিখতে পারব।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাৎসোন্যায়ের সাথে এর কি তফাৎ থাকল?
৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: রাষ্ট্রযন্ত্রের কোন অংগ যদি নাগরিকের সাথে এইরকম জগণ্য নির্যাতন ও অন্যায় করতে পারে দ্বিধাহীন মানসিকতার সহিত তাহলে শাসন বিভাগে সভ্যতার সংস্পর্শ কতটুকু আছে তা নিয়ে আপনি নিজেকে নিরাপদ ভাবতে পারেন কতটুকু?? ------
চিরজীবন প্রশ্নবিদ্ধই রয়ে যাবে!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এমন হলে বেঁচে থাকতে মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতে পারবে না। দেশ অসভ্যদের বর্বরদের হয়ে যাবে।
৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অামি তো বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম! চেইন অব কমান্ড কি ভেঙে পড়েছে? কোন জবাবদিহিতা কি নেই?
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চেইন অব কমান্ড ঠিক আছে। ঠিক নেই কেবল চেইনের মাঝখানের কতিপয় মানুষ রুপের পশুদের নীতির।
৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
আবু শাকিল বলেছেন: এটা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। পুলিশ জনগনের সেবক।
কিছু কুচক্রী মহল।আমাদের আইন রক্ষাকারী বাহিনীর উপর কালিমা লেপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। দ্রুত বিচার আইনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।
তারা ছুটু ছুটু বেপারে বড় বড় গুন্ডুগোল করে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্যাটায়ার কমেন্ট........
ভাল বলেছেন
১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: এরকম বহু ঘটনার সাক্ষী সাধারণ জনগণ। হয়ত আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশী, কিংবা পরিচিত কেউ শিকার হয়েছে পুলিশের। অথচ আমাদের কারও কিছু করার নাই।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হ্যাঁ আমাদের কিছু করার নাই-ই, কেবল দু অক্ষর লিখে দুঃখ ঝাড়ার একটা স্থুল প্রচেষ্টা বৈ কিছু করার নাই।
১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
রিকি বলেছেন: পুলিশের আছে বন্দুক, জনগণ হয়েছে কূপমণ্ডুক !!!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দুঃখজনক হলেও হয়তো এটাই। জনগণ সীমাদ্ধ হয়ে গেছে, ব্যক্তি স্বাধীনতার অবলোপন হয়ে যাচ্ছে কতিপয় অসাধূর জন্য।
১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সুমন কর বলেছেন: তাৎক্ষনিক ভাবে আপনার এ সকল পোস্টগুলো খুব ভালো লাগে। বিস্তারিত জানা যায়। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সুমন ভাই।
১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমাকেও বেশ কয়েকবার পুলিশ সার্চ করেছিলো। "কিছু না থাকার" অপরাধে যে ধোলাই দেয় নাই সেটাই ভাগ্য। কিন্তু ভাগ্য কি সবসময় সহায় হবে! আমাদের ভাগ্য যে কালো কাপড়ে আবৃত।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি নিজেও একবার এইরকম তল্লাশির খপ্পরে পড়েছিলাম। তেমন খারাপ আচরণ করে নাই আমার সাথে কিন্তু আমার সামনে বেশ কয়েকজন সাধারণ মানুষের সাথে পৈশাচিক আচরণ স্বচক্ষে দেখার দুর্ভাগ্য হয়েছিল।
১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
আখেনাটেন বলেছেন: অাইনের শাসন না থাকলে যা হ্য়। কারণ যে পুলিশ এই কাজ করেছে সে ভাল করেই জানে তার এই নষ্টামির কোন বিচার হবে না। হলেও সেটা হবে লোক দেখানো। আমরা শুধু গভীর থেকে গভীরতম খাদের দিকেই যাচ্ছি গত কয়েক দশক থেকে। এখন বুঝি তার চুড়ান্ত সময় চলছে। তারপরও আশা রাতের শেষে যেমন ভোর আসে তেমনি...।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আইনের শাসন যারা প্রয়োগ করার কথা তাদের অসাধূতার কারণেই আজ এই সমস্ত অপরাধ ঘটছে। ওপর মহল থেকে তাদের কাজসমুহকে প্রশ্রয় দেয়া হচ্ছে ঐ উপরের স্বার্থের জন্য।
রাজনৈতিক দিক থেকেও আসে অন্যায়ের সূযোগ ও চাপ। কোন পুলিশ অফিসারের অপরাধে অভিযুক্ত হলে রাজনৈতিক বড় রাগব গোয়ালরা তাকে নিরাপদ রাখে তাও নিজেদের স্বার্থে।
এভাবেই একটা দুষ্টচক্রে দেশ হারাচ্ছে নিজ গতি।
১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: পুরো পুলিশ প্রশাসন-ই তো আজ এস আই মাসুদ। হিসাবখানা ঠিকই তো আছিল! আম জনতা সর্বদাই তেনাদের কাছে গনিমতের মাল। রাব্বীর জন্য সময় টেলিভিশন সোচ্চার হয়েছে খুবই আশা জাগানীয়া খবর। কিন্তু প্রতি নিয়ত হাজারো রাব্বীরা যে এই এস আই মাসুদ নামক শুয়োরদের লালসার শিকার হচ্ছে তার হিসাব কে রাখে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এতো বেশি অপরাধ হচ্ছে যে, সেটা হয়তো না। কিন্তু হচ্ছে। আইনের রক্ষক নিজেই যদি ভক্ষক হয়ে যায় তখন জাতির কপালে দুঃখ ছাড়া আর কি?
১৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫
সুবিধাবঞ্চিত মানুষেরা বলেছেন: এর কোন বিচার হবে বলে মনে হয়না আর বিচার আশা করেও লাভ কি? কয়েকদিপর আমরাও এসব নির্যাতনের কথা ভুলে যাব!! শাস্তি হিসাবে খুব বেশী হলে দায়ী পুলিশ ক্লোসড বা প্রত্যাহার হতে পারে। আর এটাই সর্বোচ্চ শাস্তি!!!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটাই!!!
কয়েকদিন পর আমরাও ব্যস্ততার ভীড়ে এসব হারিয়ে ফেলবো। রাব্বিরা নির্যাতিত হবে আর কোন উন্নয়ন হবে না অবস্থার। আর শাস্তির যে কথা অনুমান করেছেন সেটাই হয়েছে।
তবে সোচ্চার হলে কিছু একটা হবে। আশা করা যায়।
১৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: হয়তো কখনো একলা রাতে কিংবা স্ত্রী সহ পাশের কোন আত্মীয়ের বাসা থেকে দাওয়াত খেয়ে নির্জন রাস্তায় রিক্সা করে আসছি। এই জনশূন্য নির্জনতায় মিশে থাকে ভয়। কিন্তু আমি সে দেশের নাগরিক সেই দেশের জনগনের নিরপত্তারক্ষী বাহিনীকে দেখলে কখনো নিজেকে নিরাপদ মনে হয় না। মনে হয় চোরা গলির মুখে দাড়িয়ে থাকা টোকাই হেরোইন খোর হয়তো এর থেকে বরং ভালো। এই হল আমাদের দেশের জনগনের অবস্থা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেকের কাছেই শুনেছি চোর ছ্যাচড়ের ভয়ের চেয়ে পুলিশের ডাকাতির ভয় তাদের কাছে বেশি। কি দুর্ভাগ্য আমাদের........
১৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৮
গোধুলী রঙ বলেছেন: এইসব পশুরও অধম পুলিশ কর্তাদের ভয়ডর বলে কিছু নেই, কিসের তাদের ব্যাকাপ ঠিক জানি না, হতে পারে যত অপরাধ করুক খুব বেশি হলে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে, ৬ মাস এক বছর বাদে আবার বদলি অন্য কোন থানায়, এই চিন্তা হয়তো। কিন্তু এইসব অবিচারের শাস্তি হয় প্রকৃতিপ্রদত্ত, যা দেখে এইসব হায়েনা গুলো কখনো শিক্ষা নেয়না, হতে পারে তার সন্তান হবে প্রতিবন্ধী, বাবা-মা হবে কঠিন রোগের রোগী, বউ হবে দুরারোগ্য ক্যান্সারের রোগি, ভাই হবে আরেক কুলাঙ্গার, হতে পারে চাকরী পরবর্তী জীবনে কঠিন মৃত্যুভয়। এরকম বেশ কয়েকখানা উদাহরন আমার জানা আছে, যারা বিভিন্ন ভাবে প্রকৃতি প্রদত্ত শাস্তির শিকার।
কিন্তু আফসোস হয়, ভিকটিমদের জন্য, কাদের আমার হলমেট ছিলো, তার প্রতি যুলুমকারী আজ কোথায় আর কাদের আজ কোথায়। এইসব দেখেও জানোয়ারগুলো শিক্ষা নেয় না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পুলিশের দুষ্করমের মূলে রয়েছে একটা দুষ্টচক্র। সামান্য কনস্টেবল হতে যেখানে লাখ কয়েক টাকা লাগে সেখানে অফিসার হয়ে জয়েন করতে কত টাকা লাগে তা অনুমেয়।
সেই টাকা উদ্ধার না করে তারা সততা সংরক্ষণ করবে সে আশা করা বাতুলতা বৈ কিছু নয়। আসলে আমাদের রাজনৈতিক দৈন্যতা, অসততার কারণে দেশ ক্রমশ অতলে খেই হারিয়ে ফেলছে।
১৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পুলিশের আছে বন্দুক, আছে ক্ষমতা, কিন্তু জনগণের?
জন বিচ্ছিন্ন অনির্বাচিত স্বৈরাচার যখন ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখতে চায় তখন তাদের নির্ভর করতে পুলিশ আর্মি প্রশাসনের উপর! আর সেই নির্ভরতার ষোলআনাই ব্যবহার করছে পুলিশ! জনতা এখানে কেবলই অসহায় ভিকটিম মাত্র! আর পুলিশকে কেউ কিছু বলতে পারেনা -কারণ তারা অবৈধ ক্ষমতার ভিতকে ধরে রাখতে সহায়তা করছে!!! এ এক অসীম দুষ্টচক্র!
এই চক্রেই আবদ্ধ আমজনতা!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
সরকার ২০০৮ সালে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়েই এসেছিল শাসনকর্তা হয়ে। কিন্তু আমাদের বিরোধী দল ও সরকারের বালখিল্য/অবিবেচক/অপরিণামদর্শী/হঠকারিতায় জনগণের সাথে সরকারের ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের সাথে দুরত্ব সৃষ্টি হয়ে গেছে।
আপনি যে দুষ্টচক্রের কথা বলেছেন সেটা আংশিকভাবে সত্য।
২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ফেবুতেও দেখে আসলাম। আরও কয়েকটা নিউজে পড়লাম। আমরা এমন রাষ্ট্রেই বাস করি
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: খুবই দুঃখজনক।
২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: প্রতিনিয়তই পুলিশের দূর্ভোগের স্বীকার হয় জনগণ।
এখন মানুষ বিপদেও পুলিশের কাছে যেতে ভয় পাই।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হ্যাঁ......... রুহী আপা! এটাই বাস্তব..............
২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনার এত এত ক্ষমতাধর থাকার পরও নিস্তার নাই , পুলিশের কাছে আমাদের আম জনতার মুল্যায়ন কি রূপ হচ্ছে ভেবে শিহরিত হচ্ছি ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: রাষ্ট্রীয় অস্তিত্বের জন্য এটা কতবড় হুমকি চিন্তা করেছেন?
২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: কি আর মন্তব্য করবো ভাই, শুধু মাত্র দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া আর কোন উপায় নাই! তবে এই ধরনের কর্মকান্ড ঘটানোর জন্য অবশ্যই সংশ্লিষ্ট পুলিশকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত! কারণ এটা শুধুমাত্র ঐ একজন মাত্র পুলিশের অপরাধ নয়! এর জন্য গোটা ডিপার্টমেন্টের উপরেই মানুষ আঙ্গুল উঠাবে!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পুরাই সহমত প্রিয় সাসভাই
২৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: লেখার পর শোরগোল পরে যাবে। লেখালিখি আর টকশোর টেবিল গরম হবে। কিন্ত আমার জীবন,,,,,,,,,,,,,,,বাধা কিছু দুর্বৃত্তদের হাতে।।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: একদম মনের কথা বলেছেন স.হ্যাপী ভাই।
২৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০০
ধমনী বলেছেন: কোন চ্যানেলে যেন খবর পড়তো সে।
আফসোস। কবে আপনি, আমি এ দূর্ঘটনার শিকার হই কে জানে?
ভালো থাকেন ভাই, নিরাপদে থাকেন।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সময় চ্যানেলে।
শুভকামনা রইলো ধমনী ভাইডি।
২৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৭
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: হায় দেশ!
নির্মমতা কতদূর গেলে জাতি হবে নির্লজ্জ?
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেটা জানা নেই
২৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২১
রাফা বলেছেন: কি বলবো নির্বাক আর হতবাক হতেও ভুলে গেলাম লেখাটি পড়ে।যদিও বাস্তবেই অভিজ্ঞতা আছে নির্মমতার।বাংলাদেশে ৯০% সাধারন অপরাধী সৃষ্টিতে পুলিশের ভুমিকা আছে।পুলিশ নিজেই নিরপরাধ মনুষকে বাধ্য করে অপরাধ করতে।কারণ তাহলেই তাদের বানিজ্য ভালো হয়।সন্ত্রসী,চাদাবাজ,খুনিদের সহায়তা আর নিরপরাধীর কাধে তুলে দেয় সেই অপরাধের দ্বায়।শুনে নয় নিজের চোখে দেখা অভিজ্ঞতা থেকেই বললাম এই কথা গুলো।
আমাদের জিবনকে বাজী ধরেই লড়তে হবে এই লড়াইটা।রাব্বিকে সান্তনা নয় পাশে দাড়িয়ে লড়তে চাই তার লড়াইটা।আসুন সময় থাকতে আমরা গড়ে তুলি নাগরিক ঐক্য।যেখানে কোন অন্যায়কে বিনা চ্যালেন্জে ছেড়ে দেওয়া হবেনা।
ধন্যবাদ,আপনাকে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হেনস্থার শিকার হয়ে সাধারণত কেউ-ই কিছু বলে না। তাই প্রতিবাদের সুযোগ হয় না। প্রতিবাদ না করলে পরিত্রাণ নেই।
আমাদের অবশ্যই রাব্বীর পাশে দাঁড়াতে হবে। পুলিশের পরিবর্তন হোক। সমাজের সেবায় নিজেদের আত্মনিয়োগ করুক তারা।
সুচিন্তিত মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: কম বেশি সব রাষ্ট্রের পুলিশ প্রশাসন ই স্বেচ্ছাচারিতা করে , কিন্তু জনগণ বিপদে পুলিশের কাছে যেতে দ্বিধান্বিত হয়না । আমাদের পুলিশ প্রশাসন সব রকম লিমিট ক্রস করে ফেলেছে , সাহায্যের জন্য তাদের দ্বারস্থ হউয়া তো দূর নাম নিতেও ভয় পায় ।
নির্মমতার ও বোধয় একটা লিমিট থাকে !!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্যরি......
আমি নিজেও প্রয়োজনে পুলিশের কাছেই যাই। সেদিনও বনানী থানায় গিয়েছিলাম এবং ভাল বিহেভিয়ার পেয়েছি। গুটিকয়েক পুলিশ সদস্যের জন্য পুরো বাহিনীকে কলংকিত করার বিপক্ষে আমি।
২৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বাংলাদেশ পুলিশ হচ্ছে রাষ্ট্রীয় সনদপ্রাপ্ত প্রশিক্ষিত এবং সুসজ্জিত সন্ত্রাসী বাহিনী।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দুঃখিত........
গুটিকয়েক পুলিশ সদস্যের জন্য পুরো বাহিনীকে ট্যাগ দেয়াটা আবেগের অপপ্রয়োগ বৈ কিছু নয়।
৩০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ৩ সপ্তাহ পূর্বে এক আত্নীয়ের সাথে কথা হলো যার ছেলে পুলিশের কনস্টেবল পদে স্বস্হ্য ও লিখিত পরীক্ষায় টিকে মৌখিক পরীক্ষা জন্য অপেক্ষারত। ৯ লাখ টাকা ঘুষের বিনীময়ে মৌখি পরীক্ষায় পাস ও চাকুরীর নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। ৯ লাখ টাকা দিয়ে যে মানুষটি পুলিশের কনস্টেবল পদে চাকুরি নিবে সেই পুলিশের সদস্যরা শুধু ছিনতাই, স্বর্ণ ও ইয়াবা চোরাচালানই না আগামী দিনগুলোতে র্যাবের সদস্য কর্তৃক নারায়গন্জে চুক্তি ভিত্তিক ৭ খুনের মতো ভাড়ায় খুন করলে অবাক হবার কিছু থাকবে না।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কি ভয়াবহ অবস্থা
এসবের আমরা কিছুই জানি না।
৩১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৩
এস কাজী বলেছেন: মামা, খুব খারাপ খুব খারাপ।
আমার এক বন্ধু আছে এস আই। তাকে আমি মাঝে মাঝে এসব ব্যাপার নিয়ে প্রশ্ন করি কেন তারা এরকম করে। তার প্রথম উত্তর ছিল যে এরকম যেসব আচরণ করে তাদের ৯৯% ই কনস্টেবল থেকে এস আই হয়। আর তাদের প্রথম চিন্তা থাকে এস আই হয়ে প্রচুর ক্ষমতা পেয়ে তা দেখানো আর এরা সবসময় টাকার নেশায় থাকে। কারন কনস্টেবল হতেও তার অনেক টাকা খরচ হয়। তাকে বলেছিলাম নৈতিকতার শিক্ষা বলে কি কিছু নেই? সে বলেছিল নৈতিকতা শিক্ষা ঠিকই দেয়া হয়। কিন্তু নৈতিক আচরণ ব্যক্তি বিশেষের ব্যাপার। একজন মানুষ যদি নৈতিকতা ধারন না করে তাহলে তাকে নৈতিকতা শিক্ষা দিয়ে লাভ নেই। যাইহোক এরকম আচরণ অবশ্যই গ্রহণযোগ্য নয়। এটা কনস্টেবল থেকে এস আই বা এমএ পাশ এস আই ব্যাপার না। ব্যাপার হল মানসিকতা। যতক্ষণ নিজের মানসিকতা ঠিক না করবে ততক্ষণ যতই শিক্ষিত পুলিশ হোক না কেন আচরণ থাকবে একই।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: নৈতিকতা শিক্ষা ঠিকই দেয়া হয়। কিন্তু নৈতিক আচরণ ব্যক্তি বিশেষের ব্যাপার। একজন মানুষ যদি নৈতিকতা ধারন না করে তাহলে তাকে নৈতিকতা শিক্ষা দিয়ে লাভ নেই।
তাই বলে এতো জঘন্য আচরণ???
ক্যামনে কি মামা???
কিছুই বুঝতআরিনা।
৩২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
কিরমানী লিটন বলেছেন: বিচার পাইনা তাই, বিচার চাইনা...
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইরকম হলে নৈরাজ্যময় হয়ে যাবে দেশ।
৩৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৭
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন স্বনামধন্য শিক্ষক তাঁর সন্তান হত্যার বিচার প্রত্যাশা করেননি এই কিছুদিন আগেই। গতকাল নিউজে দেখলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তিনি যে বেঁচে আছেন এটাই কি যথেষ্ট নয়? মোহাম্মদপুর থানার ওসি এবং ঐ এস আইকে কে পদোন্নতি দেয়া উচিত অনতিবিলম্বে। জন্ম আমার সার্থক, জন্মেছি এই দেশে। জয় বাংলা।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গতকাল নিউজে দেখলাম বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তিনি যে বেঁচে আছেন এটাই কি যথেষ্ট নয়?
এই যদি হয় জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া তাহলে দেশের ভবিষ্যৎ কী?
৩৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
গোধুলী রঙ বলেছেন: মোস্তফা কামাল পলাশ ভাইয়ের সাথে সম্পুর্ন একমত। ৯-১০ লাখ টাকা লাগে শুধু কনস্টেবল হতে, সেখান থেকে পদোন্নতি পেয়ে এস আই হতে লাগে আরো বেশি। তাহলে তার এই ইনভেস্টমেন্ট গুলো তুলতে এই ছাড়া উপায় কি। শুধু ঐ ব্যাটা পুলিশকে দোষ দিয়া কি হবে, আসল নটের গুরু তো অন্যরা, বিশেষতঃ রাজনীতিবিদদের চেইন ধরেই এইগুলো হয়।
আমাদের সকল সমস্যার গোড়া কি ঐ একটাই নয়!!!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শেষের কথায় পুরাই সহমত। আমাদের রাজনীতি ধ্বংস হয়ে গেছে। কিছুই করার নেই।
৩৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
প্রামানিক বলেছেন: কিছু বলার নাই। শুধু দেখে যান।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দেখে যেতে হবে এবং ভতাং হতে হবে।
৩৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭
Ahmed Musa বলেছেন: পুলিশের সাহস এতটা বাড়ার কারণ কি?
কারণ হচ্ছে যে সরকার ক্ষমতায় আছে তারা আছে পুলিশের উপত ভর করে, তাই তারা সকল পাওয়ার পুলিশকে দিয়ে দিয়েছে। তাই পুলিশ যদি ওই কর্মকর্তাকে মেরে দিয়ে বলত জংগী বা শিবির তাও আমি অবাক হতামনা!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সরকারের ওপর একচেটিয়া দোষ দেব না আমি। পুলিশ বাহিনীরই বরং আমূল পরিবর্তন দরকার।
৩৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: রাত করে বাড়ি ফিরছিলাম এক ফ্রেন্ডের সাথে পিটিআই মোড়ে মামারা ধইরা বসলো। প্রথমেই তুই করে শুরু "কি করিস"| ভার্সিটির স্টুডেন্ট জাইনা আমারে সাইডে রাইখা বন্ধুটারে যে তালাশি দিল ডাউট করি তালাশ মুভির জন্মদাত্রী ঘটনা ওইডাই। এরপর থেকে পুলিশ থেইকা হাত মাইপা চলছি।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওএমজি............
পুলিশ থেকে হাত মেপে চললে সেই সামন্তযুগের সাথে কি তফাৎ থাকলো?
৩৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
জুন বলেছেন: পুলিশ বাহিনী সৃষ্টি হয়েছিল রক্ষক হিসেবে। তারাই এখন ভক্ষক হয়ে উঠেছে গেম চেঞ্জার।
হয়ে উঠেছে ভয়ংকর।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হায় হায়......
আমাদের সোচ্চার হতে হবে। তা না হলে আমাদেরও এমন বিপদ আসবে নৈতিকতাহীন মানুষ দ্বারা।
৩৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০১
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে আপনার এই মহৎ চেষ্টার জন্য সাধুবাদ জানাই । এই ধরনের সচেতনতাই হয়তো একদিন এই ধরনের সমস্যা সমূলে উৎপাটন করবে ।
জানি না কি বলবো পুলিশের এই ধরনের আচরণের বিরুদ্ধে । জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই পুলিশের এই ধরনের কার্যক্রম দেখে এবং শুনে আসছি , এখনও চলছেই ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি পুলিশকে ভাল দেখেই বড় হয়েছি। আমার কাছে বিষয়গুলো নতুন মনে হচ্ছে........
তবে জনগণ সোচ্চার না হলে সরকার ও পুলিশের টনক নড়বে না। তাই প্রতিবাদী হতেই হবে।
৪০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
কল্লোল পথিক বলেছেন: দুঃখজনক হলেও সত্যি এ দেশের জনগন জিম্মি পুলিশের কাছেই !
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক.....
৪১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
কিরমানী লিটন বলেছেন: কি বলব ভাই পুলিশ নিয়ে আমার নিজেরই এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা আছে, যা মনে হলে আমি বারবার শিউড়ে উঠি এখনও, আমার অষ্টম শ্রেণী পড়ুয়া ছেলে এখনও হঠাতই চমকে উঠে- দারোয়ান দেখেও চিৎকার দিয়ে বলে উঠে, বাবা- পুলিশ ...।
আমরা কি নপংশুক হয়ে গেলাম গেম ভাই ? আমাদের পড়ে পড়ে মার খাওয়া আর আফসোস করা ছাড়া আর কিছুই কি করার নেই???
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিরমানী ভাই,
প্রতিবাদ চলছে........
মানুষ চুপ করে ছিল। অনেকেই এখন কথা বলছে.........
আশা করা যায়। শুভকামনা রইল
৪২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: লেখক বলেছেন: দুঃখিত........
গুটিকয়েক পুলিশ সদস্যের জন্য পুরো বাহিনীকে ট্যাগ দেয়াটা আবেগের অপপ্রয়োগ বৈ কিছু নয়
দুঃখিত আপনার কাছে আবেগের অপপ্রয়োগ মনে হতে পারে কিন্তু বাস্তবিকতা এটাই। একটা সন্ত্রাসী বাহিনীর সবার কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকে না। দু চার জনের কাছে আগ্নেয়াস্ত্র থাকে আর দলের বাকিরা তাদের সাহায্য করে। এখন সাহায্যকারীদের আপনি সন্ত্রাসী মানবেন কি মানবেন তা আপনার বিবেচনা। আমার কাছে দলের প্রতিটি সদস্যই সন্ত্রাসী। ঠিক তেমনি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অবৈধ আয়ের ভাগ সবাই নিচ্ছে সেক্ষেত্রে সবাইকেই বিপথগামী আমি বলতেই পারি। সরাসরি সবাই অন্যায় না করলেও পরোক্ষভাবে সবাই এর অংশীদার। একজন পুলিশ অফিসারের আয় আর ব্যয়ের হিসাবটা দেখলেই বুঝতে পারবেন তাদের আয়ের উৎস কি?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার মতামতের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি-
পুলিশ এতোটা খারাপ হলে ঘরেও থাকা সম্ভব হতো না। হ্যাঁ আমি নিজেও উপরে আলোচনা করেছি। একটা দুষ্টচক্রে আবর্তিত হচ্ছে পুলিশ। বিশেষত রাজনৈতিক দিক থেকে পুলিশকে খুব বেশি নষ্ট করা হচ্ছে।
৪৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০০
অগ্নি সারথি বলেছেন: আপডেট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
স্মরণ করার জন্য ভাললাগাসহ চা.......
৪৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশে ভাল পু.. বলে কিছু নেই। পৃথিবীতে সবচাইতে নিকৃস্ট অদক্ষ অকর্মন্য অশিক্ষিত .....হল বাংলাদেশের .......।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন এই কামনায়....
৪৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯
জেন রসি বলেছেন: তাহাদের পাবলিক সারভেন্ট বলা হয়!!! তাহারা যে কি উদ্দেশ্য নিয়া কাদের সার্ভ করছে তা আমরা দেখতেই পারছি!! কিন্তু প্রশ্ন হইলো সমাধান কি? সেটা জানতে হইলে খুঁজে বেড় করতে হবে কেন করতেছে এইসব! তাদের এই মানসিকটার সাথে আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটের সম্পর্ক কি! কারন আমার মনে হয় সমস্যা গুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল কমেন্ট।
পুলিশের এই সমস্যার সমাধানে একটি টাস্কফোর্স তৈরি করে পুরো ব্যাপারটার এ টু জেড বিশ্লেষণ করতে হবে।
অবশ্যই রাজনৈতিক কর্তৃত্বের অবসান করতে হবে।
প্রশাসনিক ব্যবস্থার ক্রিয়েটিভ বিন্যস্তকরণ করতে হবে। প্রযুক্তির ব্যবহার করার পাশাপাশি দেশপ্রেম, জীবন দর্শনের চর্চা করতে সাহায্য করতে হবে। এতে নৈতিকতার বিকাশ বাড়বে।
৪৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের ৮০ হাজার পুলিশ ভয়ংকর মানুষে পরিণত হয়েছে, এদের ভালো করা যাবে না; এদের সবাইকে রিটায়ারমেন্টে পাঠায়ে দিয়ে, নতুন ৩ লাখ পুলিশ নেয়ার দরকার।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: একটি সভ্য সরকারে যদি এক দুজন না হাজার হাজার ভয়ংকর অসভ্য মানুষ থাকে তবে দেশের কি গতি হতো চিন্তা করে দেখেছেন?
পুলিশে নিশ্চয়ই কিছু অমানুষ আছে তাই বলে এত বাড়িয়ে দেখাটা নিঃসন্দেহে ভুল।
৪৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কেউ অন্যায় করলে তার শাস্তি সাধারণের থেকে দ্বিগুন হওয়া উচিত, তাই নয় কী ? অথচ এটারে সাময়িক বরখাস্ত করেছে । এরে তো স্থায়ীভাবে বরখাস্তের পাশাপাশি আইনের মাধ্যমে যথোপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা উচিত ছিল ।
এই কুলাঙ্গাররে সো কল্ড শাস্তি দেয়ার ফলে আবারও আরেকজনকে লাঞ্চিত হতে হলো অল্প ক'দিনের মাথায় । খুবই হতাশাজনক ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: উপযুক্ত শাস্তি না দিলে এটাই হয়। সমাজের বিশৃংখলা বেড়ে যায়। এটাই হয়েছে। সরকারের সদিচ্ছার অভাব পাচ্ছি। এটা হতাশাজনক।
৪৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কিন্তু ঐ জায়গায় যদি অন্য কেউ থাকত? যার মিডিয়ার সাথে সংশ্লিষ্টতা নাই, সরকারী দলের সাথে কোন সম্পর্ক নাই, সরকারের কোন পদে চাকুরীরত নন....... এইরকম কেউ হলে????
পত্রিকার পাতা কিংবা লোকমুখে এমন অনেক ঘটনাই তো রোজ শুনছি যে এইরকম কেউ হলে তার অসহায়ত্ব কতোটা নির্মম। টর্নেডো যখন আসে সে কিন্তু উঁচু-নিচু, আকাশ-জমিন, ছোট-বড় কিছুই দেখে না। রাষ্ট্রের আইন ও তার এ্যাক্ট এবং সৈনিক, তাঁদেরও এমোন টর্নেডো হওয়া চাই। সাধারণ মানুষ তাতেই উপকৃত হয়।
জনাব গোলাম রাব্বীর ফেসবুক-স্ট্যাটাস ও আপনার কথায় অনেকটাই চলে এসেছে। আপাত কিছু আর বলার নাই, প্রতিবাদ ও বিচার কামনা করছি।
আমি শেকড়বাদী। এ্যাডমিনিস্ট্রি্টিভ রিয়ালইজেশণটাই এখন মুখ্য। কত কথাই তো বলি, দিনশেষে তো তারা এসবের পাত্তা দেন না খুব একটা। যাইহোক, যে ধরণের আইনি ব্যবস্থা এখন পর্যন্ত নেয়া হলো, তাতে আপনার মূল্যায়ন কেমন ?
লিখাটি সম্ভবত স্টিকি হয় নি। যেটা আমাকে হতাশ করলো...
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ব্লগারদের কাছ থেকেই দেখা যাচ্ছে প্রতিক্রিয়া। পুলিশের জনমুখী অবস্থান কতটুকু সেটা আমাদের কাছে পরিস্কার। সমস্যার কথা হলো, এ ব্যাপারে খোদ পুলিশেরই উদ্যোগ তেমন একটা চোখে পড়ে না।
দেশের আইন ও শৃংখলা রক্ষা করার মতো গুরুত্বপুর্ণ দ্বায়িত্ব পালনে নিয়োজিত পুলিশের টনক নড়ুক। তাদের কাছ থেকে প্রাপ্য সহযোগিতা আমরা পাই, পুলিশের সুনাম ও সমৃদ্ধি ফিরে আসুক। এই কামনা রাখছি।
আমরা তো আর খড়গ হাতে নেমে পড়তে পারি না বা চাই-ও না। বড়জোর কিছু বলে কয়ে দেখিয়ে দিতে পারি কোথায় গলদ হচ্ছে।
আর বিষয়টা সরকারের পক্ষ হতে সর্বোচ্চ যত্নসহকারে দেখা হচ্ছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বিষয়টা দেখছেন। বিষয়টা নিয়ে সাড়া না পড়লে হয়তোবা এমনটি হতো না। প্রধানমন্ত্রীর কার্যতালিকায় এটা আসতোই না।
কিন্তু পরে যে এইরকম অনাকাংখিত ঘটনা ঘটবে, আইনের অপব্যহার হবে তাতে কি এইভাবে সাড়া পড়বে? প্রধানমন্ত্রীর কার্যতালিকায় কি আসবে? সুবিচার হবে?
সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত নই। বরং দুরাশাই এক্ষেত্রে দু চোখে ভাসে।
আর লেখা স্টিকি হয়নি। স্টিকি করার প্রয়োজনীয়তা থাকলে নিশ্চয়ই হতো। আপনার মনোযোগ ও উদ্বেগের সাথে আমি একাত্মতা ঘোষণা করছি। অনেক ভাল থাকবেন অন্ধবিন্দু ভাই।
৪৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৫
হৃদয় মালতী বলেছেন: অনেক ভাল একটা পোস্ট! এভাবেই সবাইকে সচেতন করতে হবে! ছেলেটার জন্য খুবই খারাপ লাগছে!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ছেলেটা এখন ভালই আছে। সরকার বিষয়টা যথেষ্ট গুরুত্ব নিয়ে দেখছে।
মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৫০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯
রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: আমরা অনেকে তাদের এই চরিত্রের পেছনে নানা অজুহাত দেখাই। কিন্তু, এসব কেবল অজুহাত মাত্র। সমস্যা উপর থেকে নীচে প্রতিটি জায়গায় আছে। জনগণের সচেতনতা, প্রশাসনের জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে শক্ত অবস্থান এর বিকল্প কিছু নেই। অনেকের মন্তব্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে বেশিরভাগই কমবেশি এই ধরণের পরিস্থিতির স্বীকার । ভদ্রতা করে 'সকলে এক রকম নয়' এ কথা বলতে আমি ও রাজী নই।
ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার ভাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা লেখার জন্য।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ রাজিয়া আপা।
আমরা অনেকে তাদের এই চরিত্রের পেছনে নানা অজুহাত দেখাই। কিন্তু, এসব কেবল অজুহাত মাত্র। সমস্যা উপর থেকে নীচে প্রতিটি জায়গায় আছে। জনগণের সচেতনতা, প্রশাসনের জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণে শক্ত অবস্থান এর বিকল্প কিছু নেই।
অনেকাংশেই একমত। তবে সবসময় একই ব্যাপার হয় না। আর সরকারের টনক না নড়লে সামনের ভবিষ্যৎ মোটেই ভাল হবে না।
৫১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৭
প্রামানিক বলেছেন: বলার ভাষা নাই, তবে সমগ্র জাতি যদি সচেতন না হয় তাহলে এ পচন রোধ হবে না।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো প্রামানিক ভাই।
৫২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৬
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: অপরাজয়ী বাংলা না এই ট্রাচুটা ৷ আমি ছোটবেলায় গিয়ে দেখে এসেছি ৷
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ট্রাচু কি জিনিস?
অপরাজেয় বাংলা ভাস্কর্য ঐটা। ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
ধমনী বলেছেন: বিশাল পোস্ট দিলেন বস। সময় করে পড়বোখন।