নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

✋কইতাম নাহ ☻☻

গেম চেঞ্জার

আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)

গেম চেঞ্জার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্পঃ শারদাংবেল

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০২



শারদাংবেল
শারদাংবেল এমন একটি একটি গ্রামদেশ যেখানে অধিকাংশ মানুষের বয়স বিশের কম আর শিশুদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ম্যানগ্রোভ বনের ধারে এই গ্রামের বিশেষ বৈশিষ্ট হলো ৪০ বছর ধরে এখানে সুর্য ওঠেনি। রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় আধফালি চাঁদকে আলোর জন্য বন্দী করে রাখা হয়েছে।
যেহেতু চাঁদ গ্রামের এক প্রান্তে অবস্থান নিয়ে থাকে তাই চাঁদের আলোর সুষমভাবে জোছনা দিতে পারে না। পুর্বদিকটা বেশ ঘুটঘুটে অন্ধকার। আলোর জন্য কেউ কেউ মোমবাতি জ্বালায়।
শারদাংবেলে এমন মানুষের সংখ্যা মোটেও কম নয় যারা আজ পর্যন্ত ঝকঝকে সূর্যের আলো দেখতে পেরেছে। তাঁরা শুনেছে কেবল চাঁদের ওপরও নাকি আরো আরো অনেক কিছু আছে।
এ গ্রামদেশের প্রধান ফটকে দুটি বৃহৎ সংবিধান লেখা আছে। সব নাগরিককে এটা পড়তে দেয়া হয়। একটি সংবিধানে বলা হয়েছে কি কি করা যাবে। আরেকটি সংবিধানে লেখা আছে কি কি করা যাবে না।
একটি নিয়ম খুব কড়াভাবে মানা হয়, সেটি হলো- এই দেশে যে কেউ আসতে পারবে। কিন্তু যেতে হলে দেশরাজের অনুমতি নিতেই হবে। তা নাহলে আজীবন কারারুদ্ধ।

হানাবিঃ
এই দেশে বালকের সংখ্যা অর্ধশতাংশেরও বেশি। এরা নীলদিঘী'র পাড়ে হানাবি ফুটায় যাতে অন্ধকার ভেদ করে আলো দেখা যায়। কিছু কিছু হানাবি আছে যেগুলো দীর্ঘসময় ধরে আকাশে থাকে। দেশের অনেকে তাকিয়ে থাকে, চাঁদের ওপরের অস্তিত্ব জানার চেষ্টা করে।
এখানে হানাবি ফুটানো নিয়ে বিস্তারিত বলা নেই। তবে হানাবি ফুটানোর অধিকার যে কারোর আছে এমনটি বলা আছে। আশংকার কথা হলো কয়েকটি বালক হানাবি ফুটাতে গিয়ে মরে গেছে।

দেশরাজ
দেশের জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে। শংকিত হয়ে পায়চারি করছেন দেশরাজ। তাঁর কপালে স্বল্পকালীন ভাজ পড়ে গেছে। সভাসদরা এটা পড়তে পারছেন। কারা যেন আতশবাজ বালকদের ঝোঁপ থেকে তীর ছুঁড়ে হত্যা করছে।
অনেক সভাসদ বলাবলি করছেন- দেশরাজ ছাড়া এ সংকটের সমাধান সহজ নয়। উনার হাতেই দেশের আয় উন্নতি নির্ভরশীল। উনিই পারেন জাতিকে এই সংকট থেকে উদ্ধার করতে। বালকদের হত্যা ঠেকাতে দেশরাজ অতূলনীয়। দেশত্রাতা'র ভুমিকার চেয়ে দেশরাজের ভূমিকাই এখানে কার্যকর।
কেউ কেউ ফিসফিস করছেন, দেশরাজের কপালের ভাঁজ ইচ্ছাকৃত।

নীলদিঘীঃ
পূর্বদিকের আঁধারাচ্ছন্ন নীলদিধী'র পাড়ে বসে দশ বারোজন বালক হানাবি খেলছে। কাউকে কাউকে হানাবি খেলতে সাহায্য করছে গ্রামের মানুষ। তাঁরা দু-একজনকে সাধ্যানুযায়ী টাকা দিচ্ছে। কাউকে কাউকে আপাদমস্তক সাদা পোশাকে ঢাকা কোনও মেয়ে এসে সাহায্য করছে, কাউকে পুরো কালো নেকাবওয়ালা নারী এসে সাহায্য করছে। দিঘী'র জল তাদের আতশবাজি'র খেলায় বর্ণিল হয়ে গেছে।
কিন্তু একটি বালককে কেউ-ই সাহায্য করছে না। সে সতর্ক হয়ে চোখ বড় বড় করে চারদিক দেখছে আর ভয় পাচ্ছে। ঝোঁপের আড়াল থেকে তীর ছুঁড়ে ছুঁড়ে অনেক খেলোয়াড়কে লাশ বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

ভয় পাওয়া বালকঃ
বালকটি দিঘী থেকে ঘরে ঘরে বলতে লাগল, আপনাদের পাঠানো ছেলেদের হত্যা করা হচ্ছে। আপনারা এদের খেলা থেকে বিরত করুন। অন্ধকার, কৃত্রিম অন্ধকারে ভরে দেওয়া হয়েছে আমাদের শারদাংবেল। আপনারা উপরের কালো পর্দা সরান। দয়া করুন। আমার কথা শুনুন।
বালকটির কাজে ৯৯ ভাগ মানুষই এটাকে এড়িয়ে গেল/বিরোধিতা করল। অপারগ হয়ে সে চিৎকার করে বললো- উপরে আলো আছে, আপনারা যবনিকা সরান। আপনারা চেষ্টা করলেই হবে।

রাষ্ট্রদ্রোহীতাঃ
ভয় পাওয়া বালকটির অপপ্রচারণার খবর দেশত্রাতা'র কানে গেল। তিনি তাকে ডেকে পাঠালেন। কিন্তু বালকটি যেতে রাজি হয় নি। এর একটু পরে দেশরাজও ঐ বালকটিকে ডেকে পাঠালেন রাজফটকে। কিন্তু দেশরাজের নির্দেশও সে অমান্য করলো। সে যায়নি।
সভাসদরা শোরগোল শুরু করে দিলেন। এটা মস্ত বড় বেয়াদবী। রাষ্ট্রদোহীতা। এটা চরম অপরাধ!!

আলোক-স্নানঃ
শারদাংবেলবাসী বিস্ময়ে বিমুঢ় হয়ে গেল আজকের আকাশে। এক মুহুর্তের জন্য তাঁদের দেশের প্রতিটি কোনায় কোনায় আলো এসেছিল। প্রকট আলো। সবাই নিজেদের নতুনভাবে আবিস্কার করেছিল। এক মুহুর্তের জন্য জাতি'র প্রতিটি সদস্য আলোর অবগাহনে নিজেদের স্নান করেছিল। আলোকীয় স্নানে কেউ কেউ নিজেদের পবিত্র করতে পেরেছে।

পরিবর্তনঃ
ভয় পাওয়া বালকের লাশ অশুভ গাছের নীচে পাওয়া গেছে। আলোকমালা আনতে ছেলেটি আকাশে উঠে পর্দা ফাক করে দিয়েছিল। এই অপরাধে তাকে হত্যা করতে গিয়েছিলেন দেশরাজ। কিন্তু দেশরাজ বালকটিকে হত্যা করার পরপরই দেশত্রাতা নিজ হাতে রাজ'কে খুন করলেন। আর যবনিকাপাতও রোধ করতে সক্ষম হলেন।
চিহ্ণিত আতশবাজরা চলে গেলেও অন্য আতশবাজ বালকদের এখন আরো আরো হত্যা করা হচ্ছে। এখন ঝোঁপ থেকে নয়, একেবারে সামনে এসে।
লাল লাল রক্তে রক্তে ভরে গিয়েছে শারদাংবেল। কয়েকদিনে জনগণের বেশিরভাগই অভ্যস্ত হয়ে গেলেও কেউ কেউ চোখ খুললে কিংবা বাতাসের নিঃশ্বাসে কেবলি রক্তের হিমোগ্লোবিনের গন্ধ পান। তাজা তাজা হিমোগ্লোবিনের গন্ধ।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি দু'বার পড়েও সবটা বুঝতে পারিনি। প্রতীকধর্মী গল্প বলে মনে হয়েছে। লিখন শৈলী সাবলীল। গল্পের বিষয়বস্তু একটু সংক্ষেপে বুঝিয়ে বলবেন কী?
ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এ কি বলেন! এত পরিস্কার করে দিয়েছি কিছু কিছু পয়েন্ট তারপরও..

আর আপনি তো চমৎকার সব গল্প লেখেন। ক্যামনে কি!

(গল্পের বিষয়বস্তু দেশের আলোচিত ব্লগার হত্যা। আর গল্পে এর ভবিষ্যৎ কি হতে পারে সেটার অনুমান করা হচ্ছে।)

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

চিক্কুর বলেছেন: বাবুতে বহুত কঠিন করে ফেলছেন,তবে ধরতে ফেরেছি।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কঠিনের কি হলো? :|| :||

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪

উল্টা দূরবীন বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম কিন্তু কিছু অংশ ধরতে পারলাম না। রূপক গল্পের ভাষার কারুকাজ ভালো লেগেছে।

প্রথম গল্পে বলেছেন, যে কেউ এই দেশে আসতে পারবে কিন্তু যেতে হলে অনুমতি লাগবে। নাহয় আজীবন কারারুদ্ধ। ব্যাপারটা কিন্তু উভয়দিক থেকেই আতংকের। একবার এসেই এখানে যে কেউ হয়তো আটক হয়ে যেতে পারে স্বেচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায়।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রথম গল্প বলতে প্যারায়। :)

রুপকে গল্প লিখতে আসলে শ্রম দিতে হয় বেশিই।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

রাজসোহান বলেছেন: ধরেন আমাদের বাংলাদেশেই একদিকে বাড়ছে জিডিপি, অন্যদিকে বাড়ছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি যার শিকার ধর্ষণ এবং পর্যায়ক্রমে লেখক খুন।

গল্পে প্লাস +

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিক বলেছেন। (শুভকামনা রইল)

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
শারদাংবেল যেন বাংলাদেশের ক্লোন!
অনন্য দক্ষতায় গল্পটা পেয়েছে নির্দিষ্ট রুপ

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

ধইন্যবাদ ভ্রাতা! :)

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

প্রলয় নীল বলেছেন: ইদানীং নিজেকে পোরফেরিয়া মনে হয়! দোষ আমার নয়- খুব সুক্ষ্মভাবে আমাকে/আমাদের করে দেয়া হচ্ছে।

লেখক আমার অভিনন্দন জানবেন। দারুণ লিখেছেন।

+++++++

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছাসহ শুভকামনা!!

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধরনের ভিন্নতার প্রতি প্রীতি থাকছে।

পরিস্থিতি ভীতিকর যদিও। শুভকামনা তবু।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অঃনিশেষ শুভকামনা রইল দীপংকর'দা।

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ভাইটি প্রকারান্তরে কিন্তু অনেক বলে ফেলেছেন।। তাও বেশ সুন্দরভাবে গুছিয়ে।। ভাললাগা।।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল হ্যাপী ভ্রাতা!!

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৫৮

উর্বি বলেছেন: দারুন

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১০

আমিই মিসির আলী বলেছেন: খুবই উর্বর মস্তিষ্কের এতটি চমৎকার রূপকী গল্প।
ভালো লাগলো।
+

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এতটা প্রশংসার যোগ্য নই!! অপাত্রে জল ঢালতে নেই।

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: অন্যধাঁচে লেখা গল্পটি খুব ভালো লাগল। অনেক শ্রম দিতে হয়েছে বোঝা যায় কিন্তু শ্রম সার্থক হয়েছে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: না, বেশি শ্রম দিতে হয়নি। এক বসাতেই শেষ হয়ে গেল।

ধন্যবাদ জানবেন।

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লেগেছে। নতুনত্ব আছে লেখায়।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :) শুভকামনা রইল।

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫

সায়ান তানভি বলেছেন: অন্যরকম! উচ্চমার্গীয়!ভালই সময় দিচ্ছেন লেখালেখিতে।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ বলা যায়।

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: এযে আমার সোনার বাংলার সমসাময়িক চিত্র!

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :| হয়তোবা।

ভাল থাকুন, শুভকামনা!

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

আরজু পনি বলেছেন:

পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল রুপকভাবে দেশের কিছু বিষয় তুলে এনেছেন, তবে এও ভাবছিলাম যে, আরো পর্ব হতে পারে। কেন এমনটি মনে হলো জানিনা।

তবে আপনার মধ্যে কাঠিন্য ব্যাপারটা খুব সহজভাবেই বাস করে মনে হচ্ছে।

লেখার ধরণটা ভিন্ন হওয়ায় অন্যরকম ভালো লাগলো।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: //তবে আপনার মধ্যে কাঠিন্য ব্যাপারটা খুব সহজভাবেই বাস করে মনে হচ্ছে।//

হাঃ হাঃ হাঃ :)

(অনেক শুভেচ্ছা রইল।)

১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: গেম চেঞ্জার ,



প্রতীকি । আমাদেরই দেশ-গা'য়ের কথা জম্পেশ রূপকে তুলে ধরেছেন ।
তবে অন্ধকার ছিঁড়ে ফেলে আলোর নিশানা কে দেখাবেন আমাদের ?

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাইরে!
সে উত্তর কিন্তু আমার জানা নেই। তবে সে দূরাশায় বসে আছি। :| :|

১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড!!!!!!:)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :) হাঃ হাঃ

১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
মিডিয়াম লাগলো ||

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:০০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রইল। :)

১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২২

শরনার্থী বলেছেন: আপডেটঃ
জার্মান প্রবাসে- 1305
অগ্নি সারথির ব্লগ- 217
ইস্টিশন ব্লগ- 147
প্রবীর বিধানের ব্লগ- 57
ইতুর ব্লগ- 23

অসম ব্যবধান শুরু হয়েছে মোটামুটি। প্রাতিষ্ঠানিক ব্লগের সাথে লড়াই করে যাওয়াটা বেশ দুঃসাধ্য হয়ে উঠছে দিনের পর দিন। আবারো আপনাদের ভোট দেবার অনুরোধ করছি। প্লিজ আপনারা ভোট দিন।

ভোট দিতে যা করতে হবেঃ
প্রথমে https://thebobs.com/bengali/ এই ঠিকানায় যেতে হবে। এরপর আপনার ফেসবুক আইডি দিয়ে লগইন করুন। লগইন হয়ে গেলে বাছাই করুন অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করে ইউজার অ্যাওয়ার্ড বাংলা সিলেক্ট করুন। এরপর মনোনীতদের একজনকে বেছে নিন অংশে ক্লিক করে, অগ্নি সারথির ব্লগ সিলেক্ট করুন। এরপর ভোট দিন বাটনে ক্লিক করে কনফার্মেশন পেয়ে গেলেই আপনি সফল ভাবে আমাকে ভোট প্রদান করে ফেলেছেন। এভাবে ২৪ ঘন্টা পরপর মে ২, ২০১৬ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভোট তো দিলাম রে ভাই। পার্সোনাল একাউন্ট থেকেও দিয়েছি। :)

২০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পকে অন্যভাবে সাজিয়েছেন । তাই পড়তে ভাল লেগেছে ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খারাপ না লাগাতেই আমার ভাললাগা। :)

২১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা ছোট বাংলাদেশ!



মেটাফোর সুন্দর হইছে!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: //একটা ছোট বাংলাদেশ!//

সুন্দর মন্তব্যের জন্য একগাঁধা শুভেচ্ছে! :)

২২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু না বুঝে, কমেন্টগুলো পড়লাম; তখন বুঝলাম যে এটা রূপক; তবে, এমন রূপক, যা লজিক্যালী সাজালেও গল্পের রূপ দেয়া মুশকিল, আমার মগজে।

যাক, লেখক কি লিখেছেন, বা কি লিখতে চেয়েছেন, উনি নিজে বুঝিয়ে দিয়েছেন এক কমেন্টে; ফলে, পাঠকেরা উনার মত করে বুঝেছেন, এবং চুপ হয়ে গেছেন; ভাগ্য ভালো যে, চুপ হয়ে যাওয়ায় বুঝা গেলো, উনারা বুঝেন

এখন বোধ হয় আমার দায়িত্ব হবে লেখককে বুঝানোর যে ব্লগের হার্ড ড্রাইভ কিছুই বুঝে না; কিন্তু সবকিছুই ধারণ করে রাখে বুকে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনি যেঁচে এসে বুঝাতে চাইলে খরগোশের মতো কান খাড়া করে শুনতে থাকব নিশ্চিন্ত থাকতে পারেন। তবে উপরের লোকদের অপমান করলেন কি-না সেটা ভেবে দেখার অনুরোধ রেখে দিলাম।

২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


@আরণ্যক রাখাল ,

আপনি কি কমেন্ট পড়ে কমেন্ট করেছেন?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আামি আস্থা রাখি আরণ্যকের ওপর, সে না পড়ে কমেন্ট করে না।

২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: @চাঁদগাজী-
আমাকে কি আপনার মাথামোটা মনে হয়? নাকি মনে করছেন, বোঝার ক্ষমতা নেই?

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ ডোন্ট মাইন্ড!

(কিপ এনজোয়িং)

২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০১

জুন বলেছেন: :(

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জুনাপি! কি হলো? (গল্পের কারণে নাকি নির্দিষ্ট কমেন্টের কারণে?)

২৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সত্যি বলতে কি, গল্পটা প্রথমে বুঝিনি । কয়েকটা মন্তব্যে অাপনার প্রতি উত্তর দেখে অাবার পড়ে তারপর বুঝেছি (মাথা কি হ্যাং হয়ে ছিলো নাকি?) । ভালো হয়েছে ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কষ্ট করে হলেও বুঝতে পেরেছেন, সেটাই তৃপ্তির ব্যাপার। নিজের মতো করে অর্থ করে নিতে পারেন। বহুমাত্রিক বোধগম্যতাও একটা অর্জন। :)

অনেক শুভকামনা রইলো সাধূভাই!

২৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার এই যুক্তিনুসারে, এই নিকটাও অগ্নি সারথির। তাই নয় কি?? :||

২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

নীলপরি বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প বলার ধরন । ভালো লাগলো । ইশ , আমারই পড়তে দেরী হয়ে গেলো । ++

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক শুভকামনা!! :)

২৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৩১

ফারিহা নোভা বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন, প্রশংসা করার ভাষা নেই।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা! :)

৩০| ২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

জেন রসি বলেছেন: এই গল্পটা মিস করলাম কেমনে ??? আমি দেখি আসলেই আকাইম্মা হইয়া যাইতেছি। :P অনেকদিন পর চমৎকার একটা সিম্বলিক গল্প পড়লাম। যারা অন্ধকার ভেদ করে আলো দেখতে চায় তাদের কিছু অন্ধকার প্রিয়মানুষ হত্যা করছে। শাসকগোষ্ঠীর ভূমিকাও খুব স্পষ্ট ভাবে উঠে এসেছে। প্রিয়তে নিলাম। :)

২৬ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এই গল্পটা মিস করলাম কেমনে ??? আমি দেখি আসলেই আকাইম্মা হইয়া যাইতেছি।

হাঃ হাঃ হাঃ

তবে গল্পে আমার পর্যবেক্ষণ ও অনুমান তুলে ধরতে চেয়েছি। কতটুকু বাস্তব তা আপনারাই ভাল বুঝবেন। :)

৩১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৭

গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: কমেন্টে চাঁদ গাজি আর আরজু পনির এর বক্তব্য প্রাণিধানযোগ্য ।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: #:-S নিশ্চয়ই!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.