![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)
আমি বেশ দৃঢ়ভাবে না শব্দটি উচ্চারণ করলাম। এই ফ্যামিলির সাথে আমার বোন তিমার বিয়ে হতে পারে না। এত ব্যাকডেটেড একটা ফ্যামিলিতে সে মানিয়ে নিতে পারবে না। থার্ড ক্লাস, ফালতু সব লোকজন!!
আমার উচ্চকিত গলায় উপস্থিত সবাই চোখ কপালে তুলে ফেললেন। বাবা ফ্যালফ্যাল করে আমার দিকে তাকালেন। হয়ত পর্দার ওপাশে অন্দরে একত্রিত সবাই-ই চমকিত হয়েছেন। আমাকে সাধারণত বড় গলায় কথা বলতে দেখা যায় না। আজ এইরকম গুরুত্বপুর্ণ একটি ব্যাপারে সবার সামনে এমন অসভ্যতা করার মতো মানুষ অন্তত আমি এটা কেউই ভাবেনি। এই কাজ করার জন্য ছোট চাচা, বড় মামা আছেন। তাছাড়া বাবাও কম যান না।
আমার প্রচন্ড রাগ হয়েছিল যখন দেখলাম আমার বোনের পায়ের বর্ণ পরীক্ষা করার জন্য এক মহিলা জুতো খুলে ওর পায়ের কাপড়ের কিয়দংশ তুলে দেখছে। এমনও ভাবছিলাম, এই মহিলাকে এক লাত্থি দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেই।
ওরা আরো কিছু অপরাধ করেছিল। মেয়ে বিকোবে, মেয়েদের বাজার এইসব নিম্নশ্রেণির বাক্য তাদের মুরব্বিদের মুখে শুনেছি নিজের কানেই! এই আধুনিক যুগে ওরা মেয়েদেরকে নিয়ে সামন্ততান্ত্রিক দাসত্ববাদী মানসিকতা পোষণ করছে দেখে ঘৃণায় ভেতরটা মোচড় দিয়ে ওঠলো।
ছোট মামা সাধারণত আমাকে ধমক দিয়ে অভ্যস্ত। আজ তিনিও কিছুক্ষণের জন্য স্তদ্ধ হয়ে রইলেন। এরপর আমাকে ধমক দেবার চেষ্টা করলেন- এই তোর কি হইছে? তোকে কে অধিকার দিয়েছে ইয়েস/নো বলার??
আমি চোখ লাল করে বললাম- এই অধিকার আমার আছে। এই ঘরের মানুষ হিসেবে আমার অবশ্যই এই অধিকার আছে।
বরপক্ষের লোকজন হুড়মুড় করে বেরিয়ে গেলেন। এক মাস্টার গোছের লোক আমাকে বললেন- ঠিক আছে বাবা। বিয়ে নাহয় হবে না। তুমি এদিকে একটু আসবা?
লোকটা পাঞ্জাবির পকেট থেকে একটা ছোট থলে থেকে পান বের করে চিবুতে চিবুতে বললেন। মাথা ঠান্ডা রাখতে হয় রে বাপ। এত গরম হলে চলবে?
- আচ্ছা! তুমি কি গ্রাজুয়েট?
- হ্যাঁ
- বেশ ভাল ব্যাপার। কিন্তু এইসব বেয়াদবি কি ভার্সিটি থেকে শেখায়? উহুঁ না, মাথা ঠান্ডা!
- কিছু কিছু জায়গায় বেয়াদবি না করলে হয় না। স্রোতে ভেসে গেলে চলে না।
- বেশ ভাল। তোমরা কি ভেবেছ? এই সমাজের মুল্যবোধ, ধর্মীয় অনুভূতি তাড়িয়ে দিতে পারবে? হাঃ হাঃ হাঃ কখনোই না।
- অবশ্যই সম্ভব। তবে সময় লাগবে।
- না রে বাবা! আমরা পারিনি। তোমরাও পারবা না।
- আমরা পারব!!(জোর গলায়)
- আবেগ দিয়ে আসলে তেমন কিছুই হয় না।
- আমি যুক্তি দিয়ে সবকিছু ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি সবসময়। এই যেমন- ওরা আমার বোনের গায়ের রঙ দেখল, মেয়েদের বিয়ে নিয়ে ফালতু সব কথাবার্তা বলল এইসব দেখে আমি একটু মাথা গরম করে ফেলেছি। তবে বেয়াদবিটা ইচ্ছে করেই করেছি। একদম সেন্স রেখে।
- গুড। তোমার সাথে পরে আরো কথা বলা দরকার!
- নিশ্চয়ই!
সন্ধ্যার পর বাসায় ফিরে আসলাম। বাবা তাঁর বেডরুমে ডেকে পাঠালেন। আমি খানিকটা ভয়ে ভয়ে গেলাম। কারণ আজ সবচেয়ে বড় মাত্রার একটা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছি। কিন্তু বাবার চোখে আনন্দের একটা ঝিলিক লক্ষ্য করলাম। পিঠ চাপড়ে বললেন- সাবাশ বেটা! আমার এত পরিশ্রমের পয়সা তাহলে বিফলে যায়নি! তোমরাই আধুনিক মানুষ হতে পারবা!!
আমি বেশ দৃঢ়ভাবে না শব্দটি উচ্চারণ করলাম। এই ফ্যামিলির সাথে আমার বোন তিমার বিয়ে হতে পারে না। এত ব্যাকডেটেড একটা ফ্যামিলিতে সে মানিয়ে নিতে পারবে না। থার্ড ক্লাস, ফালতু সব লোকজন!!
আমার উচ্চকিত গলায় উপস্থিত সবাই চোখ কপালে তুলে ফেললেন। বাবা ফ্যালফ্যাল করে আমার দিকে তাকালেন। হয়ত পর্দার ওপাশে অন্দরে একত্রিত সবাই-ই চমকিত হয়েছেন। আমাকে সাধারণত বড় গলায় কথা বলতে দেখা যায় না। আজ এইরকম গুরুত্বপুর্ণ একটি ব্যাপারে সবার সামনে এমন অসভ্যতা করার মতো মানুষ অন্তত আমি এটা কেউই ভাবেনি। এই কাজ করার জন্য ছোট চাচা, বড় মামা আছেন। তাছাড়া বাবাও কম যান না।
আমার প্রচন্ড রাগ হয়েছিল যখন দেখলাম আমার বোনের পায়ের বর্ণ পরীক্ষা করার জন্য এক মহিলা জুতো খুলে ওর পায়ের কাপড়ের কিয়দংশ তুলে দেখছে। এমনও ভাবছিলাম, এই মহিলাকে এক লাত্থি দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেই।
ওরা আরো কিছু অপরাধ করেছিল। মেয়ে বিকোবে, মেয়েদের বাজার এইসব নিম্নশ্রেণির বাক্য তাদের মুরব্বিদের মুখে শুনেছি নিজের কানেই! এই আধুনিক যুগে ওরা মেয়েদেরকে নিয়ে সামন্ততান্ত্রিক দাসত্ববাদী মানসিকতা পোষণ করছে দেখে ঘৃণায় ভেতরটা মোচড় দিয়ে ওঠলো।
ছোট মামা সাধারণত আমাকে ধমক দিয়ে অভ্যস্ত। আজ তিনিও কিছুক্ষণের জন্য স্তদ্ধ হয়ে রইলেন। এরপর আমাকে ধমক দেবার চেষ্টা করলেন- এই তোর কি হইছে? তোকে কে অধিকার দিয়েছে ইয়েস/নো বলার??
আমি চোখ লাল করে বললাম- এই অধিকার আমার আছে। এই ঘরের মানুষ হিসেবে আমার অবশ্যই এই অধিকার আছে।
বরপক্ষের লোকজন হুড়মুড় করে বেরিয়ে গেলেন। এক মাস্টার গোছের লোক আমাকে বললেন- ঠিক আছে বাবা। বিয়ে নাহয় হবে না। তুমি এদিকে একটু আসবা?
লোকটা পাঞ্জাবির পকেট থেকে একটা ছোট থলে থেকে পান বের করে চিবুতে চিবুতে বললেন। মাথা ঠান্ডা রাখতে হয় রে বাপ। এত গরম হলে চলবে?
- আচ্ছা! তুমি কি গ্রাজুয়েট?
- হ্যাঁ
- বেশ ভাল ব্যাপার। কিন্তু এইসব বেয়াদবি কি ভার্সিটি থেকে শেখায়? উহুঁ না, মাথা ঠান্ডা!
- কিছু কিছু জায়গায় বেয়াদবি না করলে হয় না। স্রোতে ভেসে গেলে চলে না।
- বেশ ভাল। তোমরা কি ভেবেছ? এই সমাজের মুল্যবোধ, ধর্মীয় অনুভূতি তাড়িয়ে দিতে পারবে? হাঃ হাঃ হাঃ কখনোই না।
- অবশ্যই সম্ভব। তবে সময় লাগবে।
- না রে বাবা! আমরা পারিনি। তোমরাও পারবা না।
- আমরা পারব!!(জোর গলায়)
- আবেগ দিয়ে আসলে তেমন কিছুই হয় না।
- আমি যুক্তি দিয়ে সবকিছু ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি সবসময়। এই যেমন- ওরা আমার বোনের গায়ের রঙ দেখল, মেয়েদের বিয়ে নিয়ে ফালতু সব কথাবার্তা বলল এইসব দেখে আমি একটু মাথা গরম করে ফেলেছি। তবে বেয়াদবিটা ইচ্ছে করেই করেছি। একদম সেন্স রেখে।
- গুড। তোমার সাথে পরে আরো কথা বলা দরকার!
- নিশ্চয়ই!
সন্ধ্যার পর বাসায় ফিরে আসলাম। বাবা তাঁর বেডরুমে ডেকে পাঠালেন। আমি খানিকটা ভয়ে ভয়ে গেলাম। কারণ আজ সবচেয়ে বড় মাত্রার একটা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছি। কিন্তু বাবার চোখে আনন্দের একটা ঝিলিক লক্ষ্য করলাম। পিঠ চাপড়ে বললেন- সাবাশ বেটা! আমার এত পরিশ্রমের পয়সা তাহলে বিফলে যায়নি! তোমরাই আধুনিক মানুষ হতে পারবা!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইগুলো বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে এখনো হয়! আর পোলাপানরাও আগের মতো নির্বোধ সরল নাই। বেয়াদব কিসিমের হইয়া গেসে!!
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান এই দেশগুলোতে এসব এখনও বিদ্যমান।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিক ধরেছেন!
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: কিছু কিছু জায়গায় বেয়াদবি না করলে হয় না। স্রোতে ভেসে গেলে চলে না।
ঠান্ডা মাথার বেয়াদব হওয়া কঠিন কাজ। অধিকাংশ না হলেও মোটামুটি সংখ্যক লোক এই কঠিন কাজ করতে পারলে দিনবদল সুনিশ্চিত।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল বলেছেন আপনি!!
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সব ঠিক আছে, গল্পে যদি যোগ করা হয় যে, এভাবে বারবার বরপক্ষা ফিরে যায়, মেয়েটির বয়স বেড়ে যায়, অবশেষ বিয়ে না হওয়ার উপক্রম হলো; তখন প্লট কোন দিকে ঘুরাবেন?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেটা নিয়ে অন্য একদিন বলতে হবে। আপনার মতে কোনদিকে যাবে ব্যাপারটা?
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাল্লাগছে
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: থেংকু!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: থেংকু!
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১
সুমন কর বলেছেন: এবার বর্ণনার ধরন ভালো হয়েছে।
+।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: থেংকু সুমন'দা!
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মেয়ে দেখার এই সব সনাতনি কায়কারবার আমার মোটেই পছন্দ নয়। তবে টাকার অন্য পিঠও আছে। মেয়েপক্ষ অনেক সময় মেয়ের শারীরিক ত্রুটি বিচ্যুতি ছেলে পক্ষের কাছে গোপন করে। এটা আদৌ ঠিক নয়। একটি সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য উভয় পক্ষকেই সৎ থাকা উচিৎ।
ধন্যবাদ ভাই গেম চেঞ্জার।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার মতে জানাশোনা দরকার অবশ্যই! তাই বলে এইরকম থার্ড ক্লাস মেন্টালিটি কেন? এই জায়গাটায় আমরা শহরাঞ্চলে এগুতে পারলেও গ্রামের দিকে বেশ পিছিয়ে আছি!
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: ঝরঝরে নিখুঁত গল্প । প্রতিবাদ সব সময় ইতিবাচক কিছুই বয়ে আনে।
শুভেচ্ছা রইলো গেমু ভাইয়া।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দারুণ প্রাণবন্ত মন্তব্য আপুনী!!
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৩
জেন রসি বলেছেন: থার্ড ক্লাস মেন্টালিটি কেন? আগে কারন খুঁজে বের করতে হবে।
এখন আরো একটু গভিরে আসা যাক। আধুনিকতার মানদন্ড কি?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমাদের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এখনো সামন্তযুগের প্রভাব রয়ে গেছে!
ডিকশোনারি ঘাটবো নাকি আমার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গিতে বলবো? কোনটা!
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
জেন রসি বলেছেন: ডিকশনারি এবং আপনার ধারনার মধ্যে যদি পার্থক্য থাকে তবে দুটোই করুন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেকেই মনে করেন আধুনিক মানুষ হতে হলে প্রাকৃতিক শক্তি/ইশ্বরকেন্দ্রিক চিন্তা/আধ্যাত্মিক ভাবনা এইগুলো বাদ দিতে হবে।
ফ্যাক্ট-১
ধরুণ, আপনি আধুনিক প্রযুক্তি(স্মার্টফোন/মোবাইল/টিভি/পিসি/ফেসবুক/গুগল/ব্লগ) সবই ব্যবহার করেন অথচ একজন সৃষ্টিকর্তায় দারুণভাবে বিশ্বাসী। ভাগ্যের ও জীবনের গতিপ্রবাহে ইশ্বরের ধারণা আপনি লালন করেন।
অন্য মানুষ(যেকোন মত/ধর্ম/পথের লোকের মতামতকে না মানলেও সেটা নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেখান না।
ফ্যাক্ট-২
আপনি আধুনিক সব প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। হারাম হালাল এইসব ফালতু ব্যাপারে ভেদ করেন না। তবে স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে সচেতন। ইশ্বর নামক ব্যাপারটার অস্তিত্ব অস্বিকার করেন। অন্যের মত পোষণের ব্যাপারটা শ্রদ্ধা করেন। যুক্তির বাইরে ধর্ম/মত নিয়ে কেউ কথা বললেও আপনি প্রতিক্রিয়া দেখান না।
ফ্যাক্ট-৩
আপনি আধুনিক সব আবিস্কারকে নিজের দর্শনের আলোকে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেন। এগুলো ব্যবহার করার পক্ষপাতী না মোটেও। নিজ মতবাদের বাইরে কাউকে চিন্তা করেন না। তার সাথে কোন সম্পর্ক না রাখলেই আপনি খুশি। ক্ষেত্রবিশেষে প্রতিক্রিয়াশীল হন।
ফ্যাক্ট-৪
আধুনিক যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হলে ব্যবহার করেন। অন্য মানুষের সাথে সম্পর্ক রাখা বড় কথা নয়, সে আমার মতের বাইরে কি-না সেটা বিবেচনা করেন সবসময়। এখানে আবার ভেদ আছে। কিছু গোষ্টির সাথে আপনি নমনীয়, কিছু গোষ্টির সাথে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: উপরে ৩ ও ৪ নম্বর ফ্যাক্টের লোকেরা ধর্ম রক্ষা, ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেখায় সাধারণত! বাংলাদেশ, ভারতে এই দুই শ্রেণির লোকেরাই বেশি। আমার মতে এই দুই শ্রেণির লোকেরা আধূনিক হতে পারেনি এখনো মননে ও কার্যকরভাবে। তবে ফ্যাক্ট ১ ও ২ উভয় শ্রেণির লোকদেরই আমি আধুনিক মানুষ বলতে চাই!!
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৮
আমি মাধবীলতা বলেছেন: দারুণ বলেছেন... বোনেরাও কিন্তু এমন ভাই-ই চায়...
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: তা ঠিক আছে তবে উদাসী ইমো কেন!
১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬
গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: এত চমত্কার এবং চিরায়ত টপিক নিয়ে যে ক্ষুদে গল্প- তা কি কখনোও খারাপ হতে পারে? তবে গল্পটি পড়ে অন্তত আমার কাছে ইমম্যাচিওর লেগেছে। আরো পরিশ্রম করতে হবে, গেম ভাই। আরোও রাত জাগতে হবে। শুভকামনা রইলো।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কয়েক মিনিটের লেখা! তাড়াহুড়ো করে লেখা। যেখানে ৩-৪ বার রিভাইজ দেই সেখানে ১ বার দিসি পোস্ট পাবলিশের পরে। হাঃ হাঃ হাঃ
আমার কাছেও আনাড়ি লাগছে!!
১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১১
নীলপরি বলেছেন: সকালবেলা দারুন একটা গল্প পড়লাম । ধন্যবাদ ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে!
১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী দুর্ঘটনা ঘটাইছে?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইরকম সিন ক্রিয়েট করা অনেকের জন্য দুর্ঘটনাই বটে!!
১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২১
সম্রাট৯০ বলেছেন: মেয়ে দেখার অনুষ্ঠানে মেয়েরাই বেশি সরব হয় মেয়েদের খুত বের করতে, আমার এক চাচাতো ভাইয়ের জন্য মেয়ে দেখার অনুষ্ঠানে এমনি একজন নারী সব চেয়ে বেশি দোষ বের করেছে যার চেহারার মানচিত্র জাপানের মানচিত্রের মত, ঐ ভাবি এমন সব বিষয় নিয়ে কথা বলছে যে যেখানে পা্ত্রীর কোন হাত নেই আল্লাহ তাকে যেভাবে বানিয়েছে সেখানে তার কি করার থাকতে পারে, আমি ভাবিকে বললাম তুমি কিভাবে একটা মেয়ের শারীরিক গঠন নিয়ে এভাবে বলতে পারো যেখানে তোমার চোখ নাক কোনটাই ঠিক মত বাসানো নেই, যদি লজ্জা থাকে তো নিজে এখন একবার আয়নার সামনে যাও আর দেখো নিজেকে আমার বিশ্বাস বাকি জীবনে আর কোন মেয়ের চেহারা নিয়ে এমন নোংরা মন্তব্য করবেনা, ।
সত্যি আশ্চার্য্য হই পাত্রী দেখার অনুষ্ঠানে কিছু মানুষের এমন নির্লজ্জ মন্তব্য শুনলে।
ভালো বলেছেন গেম
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ এই ধরণের ব্যাপারই ঘটে বেশিরভাগ সময়। এরা মনুষ্যত্ববোধ অর্জন করতে পারেনি। মোটামুটি শিক্ষিত হলেও এদের মানসিক দৈন্যতা থাকে খুবই বেশি!
এইগুলো হলো লো ক্লাস মেন্টালিটি!! শিক্ষা ও সভ্যতার ছাপ না থাকলেই এটা হয়।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই!
১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: গেম চেঞ্জার ,
কনে দেখার এই ঘটনা আমাদের মতো না সামন্ত, না প্রগতিশীল সমাজের সচরাচরের কাহিনী । আধুনিক আমরা হয়তো অশালীন ভাবে কনে দেখিনে , দেখি কায়দা করে ।
জনৈক অচম ভুত বলেছেন ঠিকই বলেছেন ----- কিছু কিছু জায়গায় বেয়াদবি না করলে হয় না। স্রোতে ভেসে গেলে চলে না।
আর জেন রসির সাথে আপনার বাতচিৎ চলুক ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসলে সত্য কথা বলতে কি জীএস ভাই!
আফ্রিকা মহাদেশের নিম্নবিত্তরা যতটা না আধুনিক মানুষ তা চেয়েও আমরা অনেক কম!!
১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বেয়াদবি থেকে যদি ভালো কিচু হয় তবে বেয়াদবি চলুক।
গল্প ভালো লাগছে। টানা পড়ে গেছি।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিচু!!
১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভাল্লাগছে ভাই।
২ টা লাইক দিতে চাই উপায় জানা থাকলে বলেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমিও সেই উপায় খুজতাসি!
১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উচিত শিক্ষা হয়েছে ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বেয়াদ্দপি ভালা হইছে !!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
আপনারে মিছাই!! কই থাকেন আজকাল!!
২১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: ভালো কাজ করছেন ভাই। এমন ফ্যামিলিতে বোন বিয়া দেয়া, আর ঠেইলা নরকে পাঠানো সমান কথা।
গল্প ভাল লাগছে। সরল আর সাবলীল। শুভ কামনা গেম ভাই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো! তো আপনার হিউমরাস নিউ লেখা কই?
২২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
ক্লে ডল বলেছেন: মেয়ে দেখার এসব বদ কারবার দূর হোক সমাজ থেকে!!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সহমত!
২৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: সব দিকেই ঘটে। মেয়ে অনেক সুন্দরী হলে মেয়ে পক্ষের ভাব দেইখেন। ছেলের চৌদ্দগুষ্টিতে কারও কোন খারাপ দিক পেলে মেয়ে বিয়ে দিবে না! ছেলেকে কোরবানীর গরু বানিয়ে টাকা দিয়ে তার যোগ্যতা মাপা হয়। আর বাংলাদেশের মেয়েদের কথা কী বলবো, সব বাংলা সিনেমার নায়িকা। বিয়ের আগে ভালো একটা ছেলের নাথে বিয়ে হওয়ার জন্য নিজেকে অনেক আকর্ষণীয় করে রাখে। বিয়ের পর বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে চেহারার যা ইচ্ছে তা অবস্থা। সুতরাং ছেলেকে যত সুন্দরী মেয়ের সাথেই বিয়ে করান না কেন, কতদিন সেই সৌন্দর্য থাকবে, সেটা দেখার বিষয়।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সেটাও ঠিক আছে। তবে উভয়ক্ষেত্রে একটা ব্যাপার খুব কমন, সেটা হলো মানসিকতা। একটা ছেলের টাকা, একটা মেয়ের রুপ বিবেচনা করে যদি আয়োজন করা হয় তাহলে সেই সংসারে সুখের স্থায়িত্ব কম হবার অবকাশ বেশি। আসলে বিবেকবান ও সুবুদ্ধির মানুষ খুব কম থাকায় এইসব অশান্তির সুত্রপাত করা হয়ে থাকে!
২৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল্লাগসে ঠাণ্ডা মাথার কুল বেয়াদবির গল্প
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা আপুনী!
২৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০১
প্রামানিক বলেছেন: বেয়াদ্দপি ভালোই লাগল, তবে বোনটারে ভালো ঘরে বিয়া দিছেন কিনা হেইডা বলেন? বেয়াদ্দপি কইরা যদি বোনের কপাল ভালো হয় তাইলে বেয়াদ্দপিরে ধন্যবাদ, আর যদি বেয়াদ্দপি কইরা বোনের কপাল মন্দ হয় তাইলে এই বেয়াদ্দপিরে কেমনে ধন্যবাদ দিমু।
তবে কথা হইল, আধুনিক যুগে মান্ধাতা আমলের নিয়মে কনে দেখা ঠিক না, কনের কোন শারীরিক ত্রুটি থাকলে সেটাও বর পক্ষকে খোলামেলা বলা উচিৎ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হোয়াই সো সিরিয়াস!!
২৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০২
পথহারা মানব বলেছেন: আসলে আমাদের মধ্যে এ ধরনের কালচারতো আর একদিনে হয় নি...অনরুপ ভাবে একদিনে যাবেও না!!!! প্রতিবাদ করতে থাকুন একদিন হয়ত সমাজ বদলে যাবে!!! আর এর জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার মেয়েদের চিন্তাশীলতার পরিবর্তন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় মহিলারাই এভাবে মেয়েদেরকে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখে নিজেদেরকে নিজেরাই হেয় করছে।
তো শেষ পর্যন্ত বোনের কি হল??
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: উয়াই চো চিরিয়াচ?
২৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আই আইজ থেইকা ঠাণ্ডা মাথার বেয়াদ্দপ! ছাকিব বেয়াদ্দপ আমিও বেয়াদ্দপ কিন্তু গল্পের বেয়াদ্দপ টা কেডা?? আপ্নে নি!
যাক গে আপাতত এই বানান টা ভুল হইছে ঠিক করে নেন!
পরিক্ষা < পরীক্ষা
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুনলাম ি আর ী কার ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞ উইট্যা গেসে!!
যাউকগা, ঠিক কিরা দিসি!!
২৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: বোধ আর গভীরতায় গল্পটি অনন্য হয়েছে । আত্মমর্যাদা ঘর থেকেই প্রতিষ্ঠা করতে হয় । শুভ কামনা রইল ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল বলেছেন!
২৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০
হীরামন পাখি০০১ বলেছেন: আমার বিয়ের সময়েও এরকম পরীক্ষার সমমুখীন হতে হয়েছিল ।খুব বেশীদিন আগের কথা না ।তারপরে ও সেখানেই আমার বিয়ে হয়, আপনার মতো একজন ঠান্ডা মাথার বেয়াদব ভাই থাকলে ভালো হতো
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: দুঃখজনক!! আশা করছি সমস্যা হচ্ছে না। ঠিকঠাকই সব চলছে।
৩০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫২
শায়মা বলেছেন: হায় হায় এই বেয়াদপ কে!!!!!!!!!!!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইটা তো ত আমিই! জানো নাহ
৩১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: সঠিক সময় সঠিক জায়গায় "না " বলতে পারাটা বেয়াদবি নয় আবশ্যক
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আলোকিত হইলাম!
৩২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: উহু !! আলোকিত হতে হলে পোস্ট এ ব্যবহৃত ছবিটা সরিয়ে ফেলতে হবে গল্পের সাথে যার কোন যুক্তিকতা নেই , আমি পাই নি । আর ছবিতে নেতিবাচক ভাবার্থ প্রকাশ পাচ্ছে । গল্পের মোড়াল এর সাথে শিরোনাম টাও কনফ্লিক্ট করছে কিছুটা
অন্ধকারে অন্ধকার আলাদাভাবে চোখে পরে না , কিন্তু অনেক আলোতে অল্প একটু অন্ধকার ও খুব বেশি অন্ধকার হয়ে ধরা দেয়
শুভ কামনা
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আমার কাছে মিনিংফুল মনে হয়েছে! কারণ এরোগেন্ট একটা লুক ছিল ঐটায়। যাহোক, আপনার সম্মানার্থে সেটা রিমুভ করেই দিলাম নাহয়!
শিরোনামের সাথে কনফ্লিক্ট করার ব্যাপারটা অমূলক নয়। তবে এটা পরিস্থিতির সাথে ভাল ম্যাচ করেছে বলেই দিয়েছিলাম।
আচ্ছা! নিউ পোস্ট দিলে কি নিজের ভান্ডার ফুরিয়ে যাওয়ার পসিবিলিটি আছে?
৩৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলে সচকিত উচ্চারনটা হবে, আমি পারবো না।। আমিও পারি নি এমন একটা বিয়ে ঠেকাতে।। আমারই ছোটবোনের।। আজ ওর সন্তানরা সবাই প্রতিষ্ঠিত হবার পরও ওর শান্তি নেই!! সমাজের বিরুদ্ধে সংখ্যাগরিষ্ঠ না হলে লড়াই করে জেতা যায় না।। সাথে থাকতে হবে নিজের "প্রোপাগান্ডা"।। না হলে আপনি ত্যাক্ত।।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: খারাপ লাগলো! তবে সেই সময়ের চেয়ে এখনকার সময় ভিন্ন। আগের পিছুটানের প্রভাব এখন অনেক কমে এসেছে! আজ আমার নানাভাইয়ের সাথে কথা বললাম। যেকোন একটা কুসংস্কারের অসারতা নিয়ে দেখলাম উনি আমার সাথে দারুণভাবে একমত! যেখানে আমার মা ঐটা ভাবছেন!
আশা করছি আরো দ্রুত কেটে যাবে এইসকল সমস্যা! আমরা অগ্রসর জাতি হিসেবে নিজেদের এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো আরো উঁচুতে!!
৩৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
আনিকা সালসাবিল নীলাঞ্জনা বলেছেন: আসলেই! বিয়ের জন্য মেয়ে দেখার সময় মানুষজন কেমন একটা বস্তুর দরদাম চলছে এমন ভাব করে ! -_-
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইসব শেষ করার দিন চলে এসেছে এখন।
৩৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আমার কাছে মিনিংফুল মনে হয়েছে! কারণ এরোগেন্ট একটা লুক ছিল ঐটায়। যাহোক, আপনার সম্মানার্থে সেটা রিমুভ করেই দিলাম নাহয়
এর পরেও কে বলে চেঞ্জার " " থান্ডা গরম ত অনেক পরের কথা ভাইয়া
ভালো থেকো
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমার জিজ্ঞাসার অ্যানসার পাইনি!
৩৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৫৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: কার ভান্ডার এ কি রকম মজুদ আছে তার উপর নির্ভর করছে।।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমি জানি ইচ্ছে থাকিলে উপায় হয়!!
(থাক! আর কিছু বলা লাগবে না। বুঝে নিয়েছি।)
৩৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০০
বর্ষন হোমস বলেছেন: হা হা হা।
মজা পেলুম।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা!
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা এসব ঝামেলায় পড়িনি কখনো তাই অভিজ্ঞতা নাই। বরং আমাকে একটা ছবি দেখিয়ে বলা হয়েছিল " দেখতো ছেলেটা দেখতে কেমন"।তারপর একদিন হুট করে বলে " উঠ ছেড়ি তুর বিয়া"।
বিয়ের আগে বর, কনের দেখার তো অবশ্যই দরকার। কিন্তু হেটে দেখাও, নেচে দেখাও এই ব্যাপারগুলি আসলেই বাজে।