![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হলুদ বেলে পাথরের তৈরি জয়সলমিরের সেই কেল্লাটিতে সূর্যের আলো পড়লে সোনার বরণ ধারণ করত। সে কারণেই এমন নাম হয় কেল্লাটির।
মুকুলের ‘সোনার কেল্লা’ যে আসলে সোনার তৈরি ছিল না সে রহস্য ফাঁস হয় ছবির শেষের দিকে। হলুদ বেলে পাথরের তৈরি জয়সলমিরের সেই কেল্লাটিতে সূর্যের আলো পড়লে সোনার বরণ ধারণ করত। সে কারণেই এমন নাম হয় কেল্লাটির।
আমাদের ভিয়েতনাম প্যাকেজ সম্পর্কে জানতে ক্লিক করুন http://bit.ly/2x33ycd
এবার সন্ধান পাওয়া গিয়েছে ‘সোনার সেতু’র। তবে এ দেশে নয়। ভিয়েতনামে। সে সেতুও সোনার তৈরি নয়। সেখানও রয়েছে ওই রঙেরই খেলা। তাই নাম দেওয়া হয়েছে ‘গোল্ডেন ব্রিজ’।
ভিয়েতনামের দানাং অঞ্চলের ‘বা না হিলস’-এর উপরে তৈরি করা হয়েছে এক অভিনব সেতু। ১৯১৯ সালে প্রথমবার নির্মাণ করা হয় এই সেতু। তখন ভিয়েতনামে ফরাসি উপনিবেশ ছিল। ঘন জঙ্গল ও পাহাড়ের উপরে প্রায় ৪৯০ ফুট উঁচুতে তৈরি করা হয়েছিল এই সেতুটি।
কিন্তু, পর্যটকদের জন্য এই সেতু খুলে দেওয়া হয়েছে সম্প্রতি। এর আগে, ২০১৬ সালে বা না পর্বতে কেবল কার চলাচল শুরু হয়। যেখান থেকে দানাং শহরটি দেখা যায় সম্পূর্ণ ভাবে। এক সময়ের ফরাসি কলোনির অস্তিত্বও দেখা যায় এই কেবল কার থেকে।
তবে গোল্ডেন ব্রিজ খোলার পরে, পর্যটকদের সমস্ত আকর্ষণই এখন এই সেতুকে ঘিরে। প্রসঙ্গত, এই সেতু নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে প্রায় দু’শো কোটি টাকা।
স্থানীয় ভাষায় ব্রিজের নাম ‘কাউ ভাং’, যার অর্থ সোনার সেতু। পাহাড়ি রাস্তার মতো, সেতুটিও এঁকেবেঁকে চলে গিয়েছে পাহাড়ের উপর দিয়ে। মাঝে রয়েছে দুটি পাথরের হাত। যেন সেতুটিকে ধরে রয়েছে।
ভিয়েতনামের এই আকর্ষণ তৈরি করেছে ‘টিএ ল্যান্ডস্কেপ আর্কিটেকচার’ নামে এক সংস্থা।
জুন মাসেই পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয় গোল্ডেন ব্রিজ। এবং এরই মধ্যে সেতুর ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ঘুরে আসুন
©somewhere in net ltd.