![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাসুল (সাঃ) ঘুমানোর পূর্বে যে আমলগুলো করতেনঃ
----- ------ ------
১- দুই হাতের তালু একত্রে মিলিয়ে সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে তাতে ফুঁ দিবে : তারপর দুই হাতের তালু দ্বারা দেহের যতোটা অংশ সম্ভব মাসেহ করবে। মাসেহ আরম্ভ করবে তার মাথা, মুখমণ্ডল ও দেহের সামনের দিক থেকে। (এভাবে ৩ বার করবে।) (বুখারি-৫০১৭)
*
২- রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন : যে ব্যক্তি শোয়ার সময় আয়াতুল কুরসী পড়বে শয়তান সারা রাত তার নিকটে যাবে না।(বুখারি-২৩১১)
*
৩- রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন : যে ব্যক্তি রাতে সুরা বাকারার শেষ ২ আয়াত (আ-মানার রাসূলু--) তেলাওয়াত করবে এটা তার জন্য যথেষ্ট হবে ”। (বুখারি- ৪০০৮
*
৪- নবী (সাঃ) বলেছেন, রাতে (কুল ইয়া আইয়্যু হাল কা-ফিরুন) (অর্থাৎ সূরা কা-ফিরুন) পাঠ করা শির্ক থেকে মুক্তি পেতে উপকারী। (সহীহ তারগীব-৬০২)
*
৫- একদা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তার সাহাবাদের বললেন, “তোমাদের কেউ কি এক রাতে এক তৃতীয়াংশ কুরআন পড়তে অসমর্থ হবে?” এতে সকলকে বিষয়টি ভারী মনে হল। বলল, একাজ আমাদের মধ্যে কে পারবে, হে আল্লাহ্র রাসূল?! তিনি বললেন, সূরা ইখলাস হল এক তৃতীয়াংশ কুরআন।(বুখারী- ৫০১৫)
*
৬- “রাসূলুল্লাহ (সাঃ) যখন ঘুমানোর ইচ্ছা করতেন তখন তাঁর ডান হাত তাঁর গালের নীচে রাখতেন, তারপর এ দো‘আটি বলতেন।”
« ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺑِﺎﺳْﻤِﻚَ ﺃَﻣُﻮﺕُ ﻭَﺃَﺣْﻴَﺎ ».
(আল্লাহুম্মা বিস্মিকা আমূতু ওয়া আহ্ইয়া)।
“হে আল্লাহ ! আপনার নাম নিয়েই আমি মরছি (ঘুমাচ্ছি) এবং আপনার নাম নিয়েই জীবিত (জাগ্রত) হবো।(বুখারি- ৬৩২৪)
*
৭- রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আলী এবং ফতেমা (রাঃ)- কে বলেন : আমি কি তোমাদেরকে এমন কিছু বলে দিবো না যা তোমাদের জন্য খাদেম অপেক্ষাও উত্তম হবে? যখন তোমরা তোমাদের বিছানায় যাবে, তখন তোমরা ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ, এবং ৩৪ বার আল্লা-হু আকবার বলবে, তা খাদেম অপেক্ষাও তোমাদের জন্য উত্তম হবে’’। (বুখারী- ৩৭০৫)
২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১২
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আমলের নিয়তে প্রিয়তে নিলাম। জাজাকাল্লাহু খাইরান।
৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: উপকারী পোস্ট।
৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:১০
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম ।
৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম ।
আমিও.............
লেখককে অনেক অনেক ধন্যবাদ
৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
মাহিরাহি বলেছেন: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ডানদিকে কাত হয়ে ঘুমাতেন। উপুড় হয়ে ঘুমাতে মানা করেছেন।
এটি এখন প্রমানিত যে উপুড় হয়ে ঘুমানো মেরুদন্ড এবং ঘাড়ের জন্য খারাপ।ডানদিকে কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভাল থাকে।
৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: মাহিরাহি বলেছেন: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ডানদিকে কাত হয়ে ঘুমাতেন। উপুড় হয়ে ঘুমাতে মানা করেছেন।
এটি এখন প্রমানিত যে উপুড় হয়ে ঘুমানো মেরুদন্ড এবং ঘাড়ের জন্য খারাপ।ডানদিকে কাত হয়ে ঘুমালে হার্ট ভাল থাকে।
এতেও কি প্রমান হয়না ? রাসুল (সাঃ)এর প্রতিটি আদেশ ও আদর্শ আমাদের জন্য কতটা মঙ্গল জনক ছিল।
৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: উপকারী পোস্ট। আল্লাহ আপনাকে যাযা দান করুন।
৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০১
কানিজ রিনা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য। প্রত্যেক
মুসলমানদের মেনে চলা উচিৎ নবী মোহাঃ সঃ
জীবন আদর্শ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
মেরিনার বলেছেন: সুন্দর সংগ্রহ...!