নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেনারেশন একাত্তর

জেনারেশন একাত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগামী ইলেসকশান নিয়ে ব্লগের গার্বেজ

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৪



ইলেকশান নিয়ে ব্লগে অনেক পোষ্ট এসেছে, সামনে আরো আসবে; আজ অবধি যা এসেছে এগুলো ছিলো গার্বেজ, সামনের দিনগুলোতেও গার্বেজ আসতে পারে। আমাদের ইলেকশান কোন সরকার করছে না, ইলেকশানটা করবে আমেরিকান দুতবাস, আমাদের সেনাবাহিনী, তাতে যুক্ত থাকবে ইউনুস; কিছুটা ধারণা দেয়া হবে মির্জাকে।

দেশে স্হিতিশীলতা আনতে ও দেশীয় রাজনৈতিক সরকার গঠনে মরিয়া হয়ে উঠেছে দুতাবাস। ট্রাম্প কোনভাবে বাংলাদেশে আমেরিকান হস্তক্ষেপের পক্ষে নয়; বাইডেনের সময় যা ঘটেছে উহাকে স্বাভাবিক করার জন্য ভয়ংকর চেষ্টা করছে দুতাবাস। দুতাবাস জানে যে, বিএনপি আধা জগী সংগঠন, এদের উপর জামাত ও পাকিদের আছর আছে। কিন্তু এর বাহিরে এই মহুর্তে কোন দল নেই। তাদের পছন্দের দল হচ্ছে আওয়ামী লীগ; কিন্তু দলে কোন নেতা নেই, যেজন আগামী ইলেশানে দলকে সংগঠিত করতে সমর্থ হবে।

আওয়ামী লীগ থেকে হয়তো কিছু নেতাকে ভোটে আনতে চেষ্টা করবে আমেরিকান দুতাবাস।

আগামী ভোট কাছে এলে দুতাবাস, সেনাবাহিনী ও ইউনুস মিলে মিলে ইলেকশানের রেজাল্ট প্রস্তুত করবে। ইহা নিয়ে যারা লিখতে পারবেন, সেই লেখাগুলো আগামী ইলেকশান সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দিতে পারবে; বাকীগুলো হবে গার্বেজ।





মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবাই নিজ নিজ দল কে নিয়ে লিখবে । যেমনটা আপনি লিখেন আরকি । :-P । আমি শিউর ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা লং টাইম থাকতে এসেছে সেটা আপনি বুঝে গিয়েছিলেন। যেহেতু লিগের বড়ো নেতাদের সাথে উঠাবসা আপনার । কিনতু সামুতে কোনোদিন বলেন নি। আবার ২০১৪ সালের ইলেকশন বাইপাস করার পর বুঝে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনাকে আমেরিকা ছাড়া কেউ সরাতে পারবে না । কেবল ওয়েট করছিলেন যে কবে সেটা ঘটবে । :-P

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



আমি সামুতে এসেছি ২০১৪ সালের শেষ দিকে। আমি আওয়ামী লীগের পক্ষে তা লিখেছি যখন তারা সঠিক কিছু করেছে; আওয়ামী লীগের বিপক্ষে আমি সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি সব সময়।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আজকে ঢাবির এক বড়ো ভাই যিনি আগে লিগ করতেন তিনি ছবি শেয়ার দিয়েছেন জজ সারোসের সাথে ইউনুস সাহেব মোলাকাত করছে। সেখানে কেপশনে লিখেছেন deep state এর সাথে ইউনুস সাহেব। ভাই একজন বিসিএস বই লেখক । আবার ল ইয়ার ও তিনি ।

কোটা আনদোলনের সময় লিগের against কথা বলায় তাকে তিনদিন জেলে পুরে রাখা হয়েছিলো। তিনি ঢাবিতে ১৩/১৪ সালের দিকেও কোটা নিয়ে কথা বলতেন । উনাকে জিগাইলাম যে ভাই সারোস এর সাথে ইউনুস সাহেবের ছবি শেয়ার দিতেসেন ঘটনা কি ? তবে কি deep state ইউনুস সাহেব কে দিয়ে ঘটনা ঘটাইসে ? এদিকে মিরজা বলছেন ইউনুস সাহেব জিয়াউর রহমানের মতো । তাহলে কি খাপে খাপে ময়নার বাপ ? আমাকে রিপলে দিলেন: " তুমি যা বলছো সেটা কেবল হনুমান"। তবে তোমার কথা ফেলাই দেওয়া যায় না । লু আইসিলো বাংলাদেশে , সে গেছিলো পাকিসতান । :) । ইমরান খানের পর শেখ হাসিনার উইকেট পতন । খতরনাক পেলেয়ার । :-B

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:০১

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




ইহা যে আমােরিকান ক্যু, এবং ইহা যে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে, সেটা তো আপনি বুঝেন?

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ড.ইউনুস কে নিয়ে ভারতের এমন আচরণ হাস্যকর ! ভারত যে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে চিন্তা করে সেটাই তার বড়ো প্রমাণ। ট্রাম্প কে অসুর বানাচ্ছে সে ঠিক আছে৷ কিন্তু ইঊনুস সাহেব ভারতের সাথে রিলেশন খারাপ করছেন না। আগে যেমন চলছিলো এখনো সেরকম আছে। কেবল শেখ হাসিনার কারণে ভারতের এমন আচরণ ! :-B

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৩৯

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



ভারতের মানুষ শিক্ষিত, তারা দেখছে, যেই দেশটাকে তারা সাহায্য করেছিলো, সেটা কিভাবে পাকিস্তান, আমেরিকা ও স্বাধীনতা-বিরোধীদের ফুটবলে পরিণত হলো।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:০৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি বুঝি শেখ হাসিনা খারাপ কাজ করেছেন। উনার এমনিতেও সময় শেষ হয়ে এসেছিলো। বিদেশি শক্তির কারণে পতন ত্বরান্বিত হয়েছে।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:৪১

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



শেখ হাসিনাকে আন্দোলনের মাধ্যমে বের করা ও ক্যু'র মাধ্যমে বের করার পার্থক্য আপনি বুঝতেছেন না।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:১১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আমাকে বলেন : শেখ হাসিনাকে কিভাবে সরানো হতো? নির্বাচনের পর ভারতের একটা থিংক ট্যাংক আলোচনা করেছিলো যে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ছেড়ে দেয়ার দরকার তবে তারা এই টার্মেও শেখ হাসিনা যাতে টিকে যান সেটার পক্ষে ছিলেন। তারা বলেছিলেন দুই আড়াই বছর পর এটা নিয়ে সিরিয়াসলি ভাবা যাবে। শেখ হাসিনা ক্ষমতাকে এমন ভাবে কেন্দ্রীভূত করেছেন যে উনার যদি কোনো বিপদ আপদ হয় তবে দলও ফল করবে। কোনো নেতৃত্ব উঠে আসে নি। পুতুল কিংবা জয় করাপ্টেড । উনার বোন রেহানা মাফিয়া ছাড়া কিছুই না।

সাধারণ জনতাকে ঐক্যবদ্ধ করে শেখ হাসিনা বিরোধী শক্তিশালী আন্দোলন করা যেত। বিএনপি-জামাত বিরোধী দল হিসাবে বিশ্রি! তারা কেবল নিজেদের সুযোগ সুবিধা নিয়ে বিজি ছিলো। আর শেখ হাসিনার নির্যাতনের আতংক তাদের মাঝে কাজ করেছে। তাহলে দরকার ছিলো কি? আম আদমির মতো শিক্ষিত শ্রেণীর হাত ধরে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। আমাদের শিক্ষিত শ্রেণী কেবল টিভিতে বসে শেখ হাসিনার বয়ান শুনতো, সমালোচনা করতো আর চায়ের কাপে চুমুক দিতো। পুরো দেশকে মৌলবাদিদের হাতে তুলে দিয়ে এখন শেখ হাসিনা ভারতে চলে গেছেন। শিক্ষিত শ্রেণীর উদাসিনতা, ঝুকি না নেয়ার মানসিকতা ও সামষ্টিক কল্যাণ থেকে নিজের কল্যাণের প্রতি বেশি মনোযোগী হওয়া দেশের বিপর্যয়ের কারণ। তাই ১০০০ টাকা কেজি মরিচের মানুষ খেয়েছে। ভারতে হলে সেদিনই মোদির পতন ঘটতো।

০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৩৯

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



শেখ হাসিনার শেষের ১০ বছর খোলামেলাভাবে ডাকাতী হয়েছে; জাতি চোর-ডাকাতের জাতিতে পরিণত হয়েছিলো। এই ইস্যুকে ভিত্তি করে, কোন একটি দল আন্দোলনে গেছে শেখ হাসিনার পতন হতো; কিন্তু বিএনী ও জামাত সেই ধরণের দল নয়; তাদের অন্য সমস্যা তারা জংগী। এখন জাতি চোর-ডাকাত ও জংগী।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:৫৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আইছছা গাজি সাহেব আপনারে একটা সিচুয়েশন বলছি যেখানে আপনি ভেবে চিনতে এনসার করবেন । আপনাকে নানা বিষয়ে disturb করি । আরেকটু না হয় সইলেন আজকে । :P

দেশের ইকোনমি খারাপ । টেকা টুকা নাই । শেখ হাসিনা সব শেষ সরকারি পে scale দিয়েছিলেন ২০১৪ সালে । এরপর লুটপাট আর করাপশনের কারনে ইকোনমিতে ভালো না করায় পে scale দশবছরে বাড়ানো গেলো না । ৯ম grade এ ১০ বছর আগে বেসিক ২২ হাজার এখনো ২২ হাজারে ডুকতে হয় । এদিকে সকল জিনিসের দাম বেড়ে যাওয়ায় সেই ২০১৪ সালের বেতনে এখন চলা মুশকিল । ইকোনমি খারাপ করছিলো দেখে এবং এক্সপেনস বেড়ে গিয়েছিলো দেখে শেখ হাসিনা সরকারি দের ইউনিভারসাল পেনশন scheme চালু করতে চেয়েছিলেন যে সিসটেমে সরকারের বাজেটের উপর চাপ পড়তো না । দেশে যত বড়ো বাজেট ঘোষনা করা হয় সেখানে তিন ভাগের এক ভাগ সরকারিদের খরচের পিছে যায় । এই হলো শেখ হাসিনার আমলের আপডেট । এতে করে যারা নতুন সরকারি চাকুরিতে ঢুকতো তাদের বেতন এবং আগের তুলনায় সুযোগ সুবিধা কমে যেত। পড়ে সিচুয়েশন খারাপ দেখে শেখ হাসিনা বাতিল করে দেয় গত বছরের জুলাই মাসে ।

নতুন ইনটেরিম সরকার এসে এখন ঠিক করেছে pay scale বাড়াবে । আগামি বছর জানুয়ারিতে নাকি নতুন scale এ বেতন পেতে পারে। ইনটেরিম সরকার কেনো ইলেকশনের আগে এই কাজ করছে পলিটিকাল দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে ? সামনের সরকারের উপর চাপ বাড়বে না ? যেখানে শেখ হাসিনা এই পরিচালন এক্সপেনস কমিয়ে ফেলতে চাইসিলেন কারন দেশের টেকার সংকট সেখানে এই সরকার এমন কাজ করতে সাহস পায় ? এরা ঠিকমতো রেভিনিউ আরনিং করতে পারছে না কিনতু পে scale দিতে চায় । শেখ হাসিনার কি নলেজ কম ছিলো ? তিনি তো পারতেন আমি ডামি ইলেকশনের আগেই পে scale বাড়িয়ে দিতে । তিনি সংকট জানতেন । ইনটেরিম কেন এই কাজ করে সামনের সরকারের উপর চাপ বাড়াইতেসে ? পলিটিকাল দলগুলো তো লালায়িত যে পাওয়ারে যাবে তাই চুপ কিনতু এতে বাজেটের উপর চাপ বাড়বে না ? দলগুলো কিছু বুঝতেসে না ? ইকোনমি ঠিক করতে সময় লাগবে । সরকারি Bank এ ইনটেনসিভ কমিয়ে দিয়েছে । আগে ৫ টা দিলেও এখন ৩ টার বেশি দেওয়া যাবে না । সংকট না থাকলে কি কমাতো ? এদিকে পে scale বাড়াবে বলে শোনা যাইতেসে। কেমনে কি ? :-B । এটা কি আমলাদের কারসাজি ?

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:২০

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



এটা আমলাদের কারসাজি।

দেশের সরকারী, বেসরকারী "পে-স্কেল" ঠিক করতে হয়, দেশর জিডিপি, মাথাপিছু আয়, বেকারত্বের হার, "ইনফ্লেশানের হার", সরকারী কর্মচারীর সংখ্যা, ইত্যাদিকে সমন্বয় করে; এগুলো ফাইন্যান্স মিনিস্ট্রির কাজ। এখন ভাবেন, এই ধরণের দক্ষ কোন কমিশন হাসিনার আমলে ছিলো? ছিলো না; ফলে, আমলরা যা করেছে সেটা "আপার নামে" চালিয়ে দিয়েছে।

এবারের ক্যু'তে উঁচু পদের আমরালারা যুক্ত ছিলো; তারা আগামী ভোট অবধি এটাসেটা করে, সরকারী কর্মচারীদের শান্ত রাখছে, যাতে দেশে বিশৃংখলা কমে আসে। নতুন সরকার এলে, সবকিছু আগের সরকারের উপর চাপায়ে দিয়ে সবাই দায়মুক্ত হবে ও নতুন কারসাজি করবে।

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি এটার কয়েকটি কারন ভেবেছি:

১- নির্বাচিত সরকার হয়তো সহসা আসবেই না । এটা শুনতে চমকপ্রদ, কিন্তু ভাবুন: বিলম্বিত হয়, অনিশ্চিত থাকে , বয়কট হয় , বিতর্কিত হয় ? তারেক রহমানের সাথে চারজ দি এফেয়ার আবার দেখা করতে গিয়েছে । ইউনুস সাহেব বলেছেন এক টকশোতে ইনটেরিমের মেয়াদ নাকি ফিক্সড না । জনগণ নাকি চায় তারা ৫/১০/৫০ বছর থাকুক =p~ । তাহলে তো অন্তর্বর্তী সরকারই থেকে যাবে আরো কিছুদিন! হয়তো আমলারা ভাবছে: "নির্বাচন হবে কি না জানি না, হলেও কবে হবে জানি না। তাই আমাদের কাজ এখনই সেরে নিই !"

২- রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কা : নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক হয়। সহিংসতা হয় । দলগুলো একে অপরকে দোষারোপ করে । রাস্তায় আন্দোলন হয় । আমলারা হয়তো ভাবছে: "পরিস্থিতি অস্থির হলে কে পে স্কেল নিয়ে ভাববে? তাই এখনই করে নিই !"

৩- আমলাদের সাথে কোন রাজনৈতিক দলের গোপন বোঝাপড়া আছে কিংবা আমলারা চায় একটা নির্দিষ্ট দল না আসুক । তাই বাজেট জটিল করে দিচ্ছে । তখন "দেখো, ওমুক সরকারও পারলো না!" শেখ হাসিনাই ভালো ছিলো । ;)

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ ভোর ৫:০৪

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



আমার ধারণা, আমেরিকান সরারের ভয়ে দুতাবাস নির্বাচন দিবে। সেনা অফসারেরা ও ব্যুরোক্রেটদের সিনির সেক্রেটারীরা ইহা বুঝে। নির্বাচনে যেই আসুক ওরা সেনাভিনী ও ব্যুরোকরেটদের নির্দেশে চলবে।

ওদের পে স্কেল ওরা সহজে করাতে পারবে ইউনুস থেকে; ওরা ইউনুসের সিক্রেট জানে।

ব্যুরোক্রেটদের কাছে শেখ, জিয়া, এরশাদ, খালাদা, হাসিনা, সবই সমান লেভেলের ইডিয়ট ছিলো।

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:২৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নির্বাচনে ভারত কি কোনো ইনফ্লুয়েন্স করার চেষ্টা করছে না! ভারতের দিক থেকেও অনেক গুলো সাজেশন আছে যেগুলো ইউনুস ও দূতাবাস আমলে নিতে চাচ্ছে না তাই নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা পরিষ্কার হতে সময় লাগছে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



ভারত বাংলাদেশকে খরচের খাতায় লিখে রেখেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.