নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেনারেশন একাত্তর

জেনারেশন একাত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগারেরা টনে টনে বই পড়েছেন; ফাঁসকরা প্রশ্ন কাহারা কিনেছেন?

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:৩৯




সব ব্লগার বই পড়ার গল্প করেন, তারা টনে টনে বই পড়েছেন; অন্যদের সব সময় বই পড়ার জন্য উপদেশ দেন। এদের ৯০ ভাগ লিখতে গেলে কোন বিষয়ের উপর সঠিকভাবে লিখতে পারেন না। যেই যা লিখুক, বাকীরা পড়ে বলেন, "এই বিষয়টি আগে জানা ছিলো না, ধন্যবাদ এই নতুন বিষয় জানানোর জন্য!" তা'হলে টনে টনে বই'এর জ্ঞান কি বাস্পীভুত হয় গেছে, সবকিছু নতুন মনে হয় কেন? আসলে বইগুলো ছিলো বইমেলার গার্বেজ; গার্বেজ ইন, গার্বেজ আউট!

গল্পকার অপু বলেছেন, প্রতিদিনই ১টি করে বই পড়েছেন; তা;হলে, টেক্সট বই কখন পড়েছেন, পরীক্ষার পরে? এই কারণে প্রশ্নফাঁসের ব্যবসা জমেছিলো ভালো, শতকোটী টাকার ব্যবসা হয়েছে।

বাংলা ও ইংরেজীর বইতে ৩০/৪০টা লেখা থাকতো ( গল্প, প্রবন্দ্ধ ও কবিতা ) এগুলো থেকে প্রশ্ন এলে ৩৩ পেতে ঘাম ছুটে যেতো, আর আপনি মেঘনাদবধ কাব্য পড়ে বেড়াচ্ছেন প্রতিদিন। নবম শ্রেণীতে সায়েন্স গ্রুপের জন্য ছাত্র পাওয়া যেতো না। ম্যাঁওপ্যাঁও মিথ্যা গল্প বন্ধ করেন; কিসব গার্বেজ পড়েছেন, সেগুলোর লিষ্ট পাচ্ছে আপনার পোষ্টে নিয়মিতভাবে।



মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন:
আপনি কি কায়কোবাদের স্টুডেন্ট থেকে বেশি বুঝেন লল! :P

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




কায়কোবাদকে আমি ভালোভাবে জানি; কায়কোবাদ এসব ইডিয়টকে মানুষ করতে পারেননি।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইসলাম নিজেই বিজ্ঞান আর নবীজী সুপার সায়েন্টিস্ট ছিলেন। এই কথা আর কবে বুঝবেন?

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৭

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



নবীজী রাখাল ছিলেন, বুদ্ধি করে বেদুইনদের কাজে লাগায়ে আরব সাম্রাজ্যের পত্তন করেছিলেন। তবে, বেদুইনদের জন্য উনাকে সব ধরণের মিথ্যা রূপকথা বলতে হয়েছে।

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৮

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
আপনি আর ঠাকুর সাহেব যৌথভাবে একটি বই লিখলে ইহা সাহিত্য নোবেল পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আপনাদের মতো গুনী, মেধাবী,‌ দার্শনিক এদেশে আর তৃতীয়জন নেই। সামুতে ফ্রি তে জ্ঞান দিচ্ছেন, তাই ব্লগারগন খাচ্ছে না।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪০

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



সাহিত্য নয়, আমার কিশোরের স্মৃতিকথার সামান্য কিছু লিখেছিলাম ( চাঁদগাজী ও সোনাগাজি নিকে ), অনেক অনেক পাঠক পড়েছিলেন।

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এইচএসসি ফল বের হয়েছে । পাশের হার খুব খারাপ। ৫ লাখ ৫০ হাজার ফেইল । ৫৮ দশমিক ৩৩ ভাগ পাশ করেছে ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



যারা ফেল করেছে, তাদের ফেইসবুকের জন্য ১০০ নম্বরের মাঝে মার্কিং করে, উহা যোগ করলে, সবাই পাশ করে ফেলবে।

ছেলেমেরা পাঠ্য বই পড়ছে না; ১০০ ভাগ ছেলেমেয়ে সেলফোনে পর্ণ দেখে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



ফেলকরা ইডিয়টদের ২/৪ জন সামুতে থাকার সম্ভাবনা আছে।

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কলেজ লাইফে বই পড়ার সময় নেই । হিউজ পড়া ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



৯০ ভাগ ছেলেমেয়ে সকাল-বিকেল পড়তে বসে না; সবাই হোম-ওয়ার্ক নকল করে।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




সত্যপথিক নাকি ৩ গোয়েন্দার লেখককে হারায়ে মনে কষ্ট পেয়েছেন; এই লোক ইউসুসের আসল শিষ্য, বিশাল প্রতারক।

৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অন্যদিকে, জেলার অন্যতম ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত দুর্গাপুর উপজেলার আলহাজ্ব মফিজ উদ্দিন তালুকদার কলেজ এবার কেন্দ্র পরিবর্তনের কারণে বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। প্রতিষ্ঠানটির ১০৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন মাত্র ৩ জন; ফেল করেছেন ১০৪ জন।

এটা কেবল পড়ে না এই কারণে না । ১০৭ জনের মাঝে ১০৪ জন পানু দেখে এমন না ; টিচাররা পড়ায় না । মানবিক আর কমারস এর পোলাপান ফেইল করলে আসলেই মাথা ঢুকে না। এগুলো তো লিখলেই মারকস ।

আপনি কেবল কোমলমতিদের দোষ দেখেন । টিচার যে ভুয়া ভাবে নিয়োগ পায় কিংবা কেলাশে পড়ায় না উহা কার দোষ ? আজকে ফেইসবুক ওপেন করে কেবল কমেনটস করেছিলাম যে এমপিও টিচার যারা বেতন বাড়াতে আনদোলন করছে তাদের কলেজে কতজন পাশ করেছে সেটা খোজ নেয়া দরকার । ওমা মানুষ তেড়ে এসে গালি দিলো আমাকে । =p~

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




প্রায় ইডিয়টরা ঘুষ দিয়ে শিক্ষকতায় চাকুরী পাচ্ছে।

তবে, কোন ক্লাশে শুধুমাত্র পাশ করার জন্য কোন শিক্ষকের দরকার হয় না; টেক্সট বই পড়লে ২য় বিভাগে পাশ করা যায়।

৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৩৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আইচ্ছা গাজী সাহেব প্রতিটি গ্রামে গ্রামে টেকনিক্যাল এডুকে্শন খুললে মনে হয় জেনারেল থেকে ভালো হইতো। অনেকে তো কাজ করতে করতে শিখে যায় তেমন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা থাকে না। তাহলে ইন্টার ফেইল করলেও একটা দক্ষতা সে অর্জন করতো। আপনি কি বলেন?

কত মেকানিক প্রথমে হেলপার থাকে পরে উস্তাদ হয়ে যায়।

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৫০

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



সেটার কথা সবাই বলে, কিন্তু করা হয়নি; বরং খুলেছে মাদ্রাসা।

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: এক জীবনে একজন মানুষ গড়ে আট/দশ হাজারের বেশি বই পড়তে না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



আমাদের গল্পকার অপুমিয়া কি বই পড়েন? অবশ্যই গার্বেজ পড়েন।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৯:১৫

কৃষ্ণের মুরলী বলেছেন: যারা স্কুলের বই না পড়ে গল্পের বই পড়ে, এরাই পরবর্তীতে বই মেলায় বই ছাপায়। আসলে গরু যেমন সামনে যা পায় তাই খায় তেমনি অনেক নির্বোধ পাঠক না বুঝেই বই হাতে পেলেই অনেক ফালতু বই পড়ে। এই ধরণের বই পড়ার চেয়ে কোন ভালো আড্ডা দেয়া ভালো। ভালো পাঠক হতে হলে আগে জানতে হবে কোন বই পড়া দরকার আর কোন বই না পড়া দরকার। এই বিষয়ে একটা পোস্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে।

১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমাদের গল্পকার অপুমিয়া কি বই পড়েন? অবশ্যই গার্বেজ পড়েন।

এরা সমাজের আগাছা ময়লা আবর্জনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.