নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেনারেশন একাত্তর

জেনারেশন একাত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারী কবির কবিতার অলংকার, "তোমাদের এত জ্বলে কেন?"

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯



আমাদের নারী কবি ১ জনই আছেন, সবার আদরের কবি; উনাকে ইসলামিক কবিও বলা চলে, উনি কবিতায় ছবি সংযুক্ত করেন হিজাবী নারীদের, যাদের চেহারা থাকে নুরানী, বেহেশতের হুরদের মতো।

উনার আজকের কবিতার শিরোনামে একটি অলংকার যোগ করেছেন, "তোমাদের এত জ্বলে কেন"! ইহা কবিতাকে শক্তিশালী করেছে, স্বর্গীয় ভাব দিয়েছে।

এই অংলকার কি কবিতায় যুক্ত হওয়ার কথা, নাকি বস্তিতে বসবাস করার কথা? বস্তির জীবন ভয়ংকর কষ্টকর; সেখানে মানুষের পক্ষে মানসন্মান নিয়ে বাস করা কঠিন। বস্তীতে নারীদের জীবনটা, আরো কঠিন, জীবনের স্বপ্ন ভাংগার জীবিত করুণ উদাহরণ; ফলে, বস্তীর নারীরা বেশ কর্কশ হতে পারেন, অসুন্দর ঝগড়ায় লিপ্ত হতে পারেন, তখন "জ্বলার" মতো বিশেষণ ব্যবহৃত হয়ে থাকে; সামুও কি নারী কবির বস্তি?



মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি আরো ভাবলাম আপনার পিও রাজিব নুর কে নিয়ে লেখায় আমার সমালোচনা করবেন । :P

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫২

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



রাজীবের হয়ে আমাকে কিছু লিখতে হয় না, উনি ভয়ংকর লোকদের আক্রমণও ঠেকাতে পারেন।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৫

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



সামুতে কবি নেই, গল্পকার নেই, সাহিত্যিক নেই; দুনিয়ার বস্তির চারণ কবিরা এসে সামুতে গার্বেজের দোকান খুলে বসেছে।

২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


উনি লিখেছে লিখুক, মৃত্যুর পর এটা কাজে লাগতে পারে।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




আপনার সবকিছু ভালোভাবে চলছে?

৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩৯

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আচ্ছা চাদগাজী যদি ইমাম মুয়াজ্জিনরা ইঞ্জিনিয়ারিং, ইকোমিক্স, ফিনান্স, মারকেটিং, পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন, সোশোলজি, ডাক্তারি পড়ুয়া থেকে হয় তবে সাধারণ মানুষ বেশি উপকার পাবে নাকি কম?

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫০

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



শিক্ষিতরা সব কাজ প্রফেসান্যালী ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে পারার কথা। আমেরিকার বেশীরভাগ চার্চে ও সিবাগগে উচ্চ-শিক্ষিত লোকজন উপসাসনা পরিচালনা করে থাকেন।

প্রফেশানেল লোকজন এলে, সমাজে শান্তি আসবে।

৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩৮

আদিত্য ০১ বলেছেন: বাংলাদেশে নারীদের কর্মক্ষেত্র থেকে শুরু করে শিক্ষায় অগ্রসরমান করেছেন শেখ হাসিনা। কিন্তু উনি তার দলের ডাকাত শ্রেনী মন্ত্রী বা নেতাদের শায়েস্তা না করে আজ আওয়ামীলীগ সাফার করছে।
আর পলিটিক্যালি কত বড় বড় ইস্যু সলভ করেও পার কোটা আন্দোলনের মত সামান্য বিষয়টার কারনে রাজনীতি করতে পারছে না ১৫ মাস হইয়ে গেলো। কিছু কাজ করতে হয়ে পলিটিক্যালি বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার মাধ্যমে যেগুলো এত বছর শেখ হাসিনা করেছেন। কিন্তু ১৫ জুলাই শিবিরের শাবক আছে সেটা বুঝেও ছাত্রলীগ আগানো উচিত ছিলোনা। এইটা পরেও ধরতে পারতো। ঐ দিনই যদি শেখ হাসি যদি ঘোষনা দিতো যে কোট থাকবে ১০%, তাইলে কিছুই হত না

০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




আমার মনে হয়, "কোটা"কে ইস্যু করেছিলো সাধারণ প্রশ্নফাঁস মগজে বিস্ফোরণ ঘটায়ে ছাগলগুলোকে রাস্তায় নামিয়ে পুলিশের সামনে নেয়ার জন্য; এরপর, ওরাই পুলিশের ড্রেস পরে গুলো করেছে; ইহা ক্যু ডিজাইনের মুল যড়যন্ত্র ছিলো।

মেয়েদের উনি পড়ায়েছেন বৃত্তি দিয়েছেন; কিন্তু চাকুরীর ব্যবস্হা করেননি।

৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমার মনে হয়, "কোটা"কে ইস্যু করেছিলো সাধারণ প্রশ্নফাঁস মগজে বিস্ফোরণ ঘটায়ে ছাগলগুলোকে রাস্তায় নামিয়ে পুলিশের সামনে নেয়ার জন্য:

আপনারা যে কি কি মনে করেন আপনারাই ভালো জানেন । শেখ হাসিনা এবং আওয়ামি লিগের মদদে একজন কোটা পুনরবহালের রিট করে । এর কারণ হলো এবার পাওয়ারে যাওয়ার পর লিগ আতংকিত ছিলো যে কখন তাদের পতন হয়ে যায় । আরাফাত শেখ হাসিনা কে রিপোরট দিয়েছিলো যে , ২০১৮ সালে কোটা বাতিলের পর থেকে লিগের পোলাপান চাকুরিতে প্রবেশ করার পরিমাণ কমে গিয়েছে । ২০১৮ সালে যে আনদোলনের কারণে শেখ হাসিনা চাপে পড়ে কোটা বাতিল করেছে আবার সেটা পুনরবহাল করলে কেউ মানবে না। কমনসেনস কাজে না লাগালে কিছু করার নেই । ১৮ সালেই সরকার পড়ে যায় যায় সিচুয়েশন । শেখ হাসিনার কাছে তরুণ বলতে কেবল লিগের পোলপানদের চোখে পড়তো । তাদের চাকুরি দেয়া বেশি জরুরি । কারণ তারা লাঠিয়াল হবে।

নিজেদের দোষ আরেকজনের উপর চাপিয়ে দিবেন আর সারাদিন প্রশ্নফাঁস বলে হাউকাউ লাগাবেন । :)

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৫৯

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:



যেসব দেশের নেতৃত্ব চাকুরী সৃষ্টি করার মটো দক্ষ, তারা কোটা কি জিনিষ জানে না; আমাদেরাসর ইডিয়টরা কোটাতে চাকুরী দিচ্ছিলো; কারণ, তারা চাকুরী সৃষ্টি করতে জানতো না।

এবার ক্যু' যেই কারণে হয়েছে, কোটা উহাতে ইস্যু হিসেবে যোগ করা হয়েছিলো ছাত্রদের পঁচা মগজে এটম ফাটায়ে, তাদেরকে রাস্তায় এনে হত্যা করার জন্য ।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৪

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

ওরাই পুলিশের ড্রেস পরে গুলো করেছে; ইহা ক্যু ডিজাইনের মুল যড়যন্ত্র ছিলো। হাসিনার DGFI, NSI গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডি তদন্ত রিপোর্ট এ কিছু বের করতে পারলো না; ওনি আমেরিকা বসে ডলারের লাল পানি খেয়ে একদম আমেরিকান কূ এর ডিজাইনের বর্ননা করে দিচ্ছেন।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০১

জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:




আপনি আমেরিকা এলে মাথা থেকে থাই ক্লীবদের ভালোবাসার মোহ মুছে যেতো; আমেরিকা মানেই সঠিক ভাবনা।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৭

কিরকুট বলেছেন: উনি কবিতা লেখেন না উনি কবিতা পান করেন ।

৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এখানে আম্লিগে পতিত সন্তানরা কিভাবে একজন নারীকে আক্রমন করছে?! আমি মমতাজ কে নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম তখন আমিই তো মমতাজের পক্ষনিয়ে কি সাফাই না গাইলেন এখন সেই আপনি আরেক মহিলাকে কিভাবে আম্লিগের পতিত সন্তানদের দিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছেন!? আপনার মূল বিষয়টা হলো আম্লিগের সাপোর্টার মানেই ভালো অন্য সবাই খারাপ, তাই না?

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এদিকে আপনার সাগরেদ রানু বেগম বলছে, -- "উনি লিখতেই জানেন না। কি বালছাল লিখেন। উনার সমস্ত লেখাই গার্বেজ। সবচেয়ে বড় কথা উনি কটু কথা বলেন, চিবিয়ে কথা বলেন। যা অতি কুৎসিত বিষয়। আমার দুঃখ লাগে, উনি এতদিন ব্লগে থেকেও কিছু শিখতে পারেন নাই।"

আমার হাসি পাচ্ছে যে রানু বেগম ওনার পায়ের কাছেও দাড়াতে পারবেনা সেই কিনা ওনাকে জ্ঞান দেয়!!! ভবঘুরে জ্ঞান দিলে কেমনটা লাগে!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.