|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 চতুর কাউয়া
চতুর কাউয়া
	আমি যে আসলে কি আমি নিজেই জানি না.........আমি আসলে..........***???<<{{@}}>>****.........নিজের জালে আটকা পরা একজন মানুষ।
দুখি মানব এর ব্লগ পড়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম এবার ঈদের ছুটিটা বান্দরবান এ কাটাবো । তাই ঈদের আগ থেকেই দল গোছাতে শুরু করলাম। ৮ জনের টিম রেডি কিন্তু যখন টিকিট কাটতে গেলাম মেজাজ তখন পুরাই বিল্লা হইয়া গেল
। তাই ঈদের আগ থেকেই দল গোছাতে শুরু করলাম। ৮ জনের টিম রেডি কিন্তু যখন টিকিট কাটতে গেলাম মেজাজ তখন পুরাই বিল্লা হইয়া গেল
 । সাতদিন আগে টিকিট কাটতে গিয়া দেখি বান্দরবানের কোন টিকিট নাই। পরে উপায় না পেয়ে চট্টগ্রাম এর টিকিট কাটলাম।
। সাতদিন আগে টিকিট কাটতে গিয়া দেখি বান্দরবানের কোন টিকিট নাই। পরে উপায় না পেয়ে চট্টগ্রাম এর টিকিট কাটলাম।
১২ তারিখ রাত ১১.৩০ এ আমাদের যাত্রা শুরু করার কথা। শেষ মূহুর্তে দলের সদস্য সংখ্যা কমে গিয়ে দাড়াল ৬ জনে। মেজাজ টা আবার বিলা হইল

 । পুরা ৬০০ টাকার কট। এইখানে বলে রাখা ভাল আমরা হলাম ইকোনমি ক্লাসের ট্রাভেলার। পয়সা কম, মজা বেশি এই নীতিতে বিশ্বাসী। পরে অবশ্য আমাদের রাজ (কোয়াটার মাস্টার)সিস্টেম কইরা টিকিট বিক্রি করে দিয়েছিল।
। পুরা ৬০০ টাকার কট। এইখানে বলে রাখা ভাল আমরা হলাম ইকোনমি ক্লাসের ট্রাভেলার। পয়সা কম, মজা বেশি এই নীতিতে বিশ্বাসী। পরে অবশ্য আমাদের রাজ (কোয়াটার মাস্টার)সিস্টেম কইরা টিকিট বিক্রি করে দিয়েছিল।

যাই হোক আমাদের যাত্রা শুরু হল। ভোর পাচটায়। আমরা চট্টগ্রামে পোছেই সিএনজি অটোরিক্সা নিয়ে চলে গেলাম বদ্দারহাট বাস কাউন্টারে। এখান থেকে বান্দরবান এর বাস ছাড়ে।বাস এ উঠে দিলাম একটা ঘুম।ঘুম থেকে উঠে দেখলাম বাস খাড়া ঢাল বেয়ে উপরে উঠছে। একটু পরে বাস পৌছল বান্দরবান শহরে। সময় আনুমানিক ৭ টা।
হালকা নাস্তা করে আমরা যখন থানচি যাবার বাস কাউন্টারে গেলাম তখন দেখি দিনের প্রথম বাস ছেড়ে চলে গেছে। পরের বাস সকাল ১০.৩০। আমাদের প্ল্যান থেকে নীলগিড়ি বাদ দিতে হল। কিন্তু পরে বুঝেছিলাম নীরগিড়ির চেয়েও এক্সা্ইটিং কিছু আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল।
যখন বাস কাউন্টারে আসল তখন আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম যে আমরা বাস এর ছাদে উঠব (যদিও আমরা সিট এর জন্য টিকেট কেটে রেখেছিলাম)। বাস ছাড়ল। আমার দেখা এ যাবত কালের সকল রাস্তার মধ্যে বানদরবান টু থানচি রাস্তা হচ্ছে বেস্ট। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে এর জন্য স্যালুট। 

একে তো খাড়া ঢাল তার উপরে বাস এর ছাদ এ বসা। বেশ উচু থেকে সব কিছু দেখা যাচ্ছিল। আমার ব্যক্তিগত মতামত হচ্ছে যদি বুকে সাহস থাকে তবে বাসের ছাদে উঠে থানচি যাওয়া উচিত। বাসের ছাদ থেকে যখন রাস্তার পাশের খাড়া ঢাল এর দিকে তাকাচ্ছিলাম তখন যে অনুভূতি হচ্ছিল তা লিখে প্রকাশ করা যাবে না।

 তবে বাসের ছাদে বিপদ ও আছে। গাছের ডাল এর বাড়ি খেয়ে আমাদের প্রায় সকলের নাক, কান অথবা গাল কেটেছে। আস্তে আস্তে বাস যত নীলগিড়ির দিকে যাচ্ছিল ততই মেঘ আমাদের কাছে চলে আসছিল।

একসময় মেঘ এর মধ্য দিয়ে বাস চলতে লাগল। 
 আমরা মেঘ ধরার ব্যার্থ চেষ্টা করতে লাগলাম। মেঘ ধরতে ধরতে বাস এসে থামল নীলগিড়িতে।  বাস এর অর্ধেকের বেশী লোক নীলগিড়িতে নামল। বাস নিচে পুরোপুরি খালি। কন্ডাক্টর নিচে নেমে বসার জন্য চিল্লাচিল্লি করতে লাগল। কিন্তু কে শোনে কার কথা। ।আমরা মহা আনন্দে মেঘ ধরায় ব্যাস্ত।
আমরা মেঘ ধরার ব্যার্থ চেষ্টা করতে লাগলাম। মেঘ ধরতে ধরতে বাস এসে থামল নীলগিড়িতে।  বাস এর অর্ধেকের বেশী লোক নীলগিড়িতে নামল। বাস নিচে পুরোপুরি খালি। কন্ডাক্টর নিচে নেমে বসার জন্য চিল্লাচিল্লি করতে লাগল। কিন্তু কে শোনে কার কথা। ।আমরা মহা আনন্দে মেঘ ধরায় ব্যাস্ত।



বাস আবার চলতে লাগল। কিছুক্ষন পরে সাইনবোর্ড দেখলাম লেখা বিপদজনক ঢাল। ঢাল টা আসলেই বিপদজনক। প্রায় ৬০ ডিগ্রি এংগেলে বাস যখন ধীরে ধীরে নামছিল তখন আসলেই ভয় লাগছিল। আমি বাসের ছাদে বসে বসে চিন্তা করতে লাগলাম কিভাবে সেনাবাহিনী এই রাস্তা তৈরী করেছে। সেনাবাহিনীকে নিয়ে ব্লগে অনেক কিছু লেখা হয়। কিন্তু তাদের এই কাজ গুলো কখনোই ব্লগে লিখতে দেখিনি।
যাই হোক যেতে যেতে এক সময় বাস তার গন্তব্যে এসে পৌছলাম। কিন্তু একি!
 বাজার কই এখানে তো দেখি দুটো চায়ের দোকান। দোকান থেকে জানতে পারলাম সামনে নদী, নদী পেরলে থানচি বাজার। আমরা খেয়া নৌকা দিয়ে নদী পেরোলাম…………………
 বাজার কই এখানে তো দেখি দুটো চায়ের দোকান। দোকান থেকে জানতে পারলাম সামনে নদী, নদী পেরলে থানচি বাজার। আমরা খেয়া নৌকা দিয়ে নদী পেরোলাম…………………

তারপর ……….



আফিস যাবার সময় হয়ে গেছে। বাকি টুকু আগামীকাল। ;
;
পরের  পর্ব বান্দরবান এর অদেখা রূপ (পর্ব-২) বড় পাথর  
 ২০ টি
    	২০ টি    	 +১০/-১
    	+১০/-১  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৩৮
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৩৮
চতুর কাউয়া বলেছেন: আজকে রাত্রে পরের পর্ব পাবেন....:-ী
২|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৩৮
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৩৮
টেকি মামুন বলেছেন: ভাইরে চরম জায়গা তবে আমি থানচির দিকে যাইনি বগালেক এর দিকে গিয়েছি আর পুরা বান্দরবেনর নীলগিরি থেকে শুরু করে সবকিছু দেখেছি তবে পরবর্তীতে থানচি কি বলেন ?
  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪২
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪২
চতুর কাউয়া বলেছেন: আসলেই চরম জায়গা....এই বর্ষায় বান্দরবানের আসল রুপ দেখা যায়।
থানচি থেকে রেমাক্রির পথটা আসলেই কটটঠিইইইন...........
৩|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৩৮
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৩৮
কারিমাট বলেছেন:  একবার চিটাগাং থেকে কাপ্তাই গিয়েছিলাম বাসের ছাদেচড়ে
আসলেই মজার অনুভুতি
 ভাল লাগলো আপনাদের ভ্রমন
  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪৫
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪৫
চতুর কাউয়া বলেছেন: ধন্যবাদ...
বান্দরবান থানচির পথে বাসের ছাদে উঠলে আপনি রোলার কোস্টারে চড়ার অনুভুতি পাবেন।
৪|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৫০
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৫০
মুহিব বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম।
  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪৭
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪৭
চতুর কাউয়া বলেছেন: :-)
৫|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪৬
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৪৬
রেজোওয়ানা বলেছেন: ছবি এত কমে কেন?
  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৫৭
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:৫৭
চতুর কাউয়া বলেছেন: বাসের ছাদে আসলে ছবি তোলাটা একটু কষ্টকর....পরের পোস্ট গুলোতে প্রচুর ছবি পাবেন।.....
:-)
৬|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:০০
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:০০
মাহমূদ হাসান বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তী পর্বের।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১০
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১০
চতুর কাউয়া বলেছেন: Click This Link
৭|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:০৫
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:০৫
ইউনুস খান বলেছেন: ভালো লাগছে। বেশী করে ছবি দেন।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১১
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১১
চতুর কাউয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:৪৮
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:৪৮
রকি ভাই বলেছেন: বছর দুয়েক আগে থানচি, তিদুঁ গেছিলাম। আপনের লেখা আর ছবি দেখে আবার যেতে মন্চায়
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১২
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১২
চতুর কাউয়া বলেছেন: বর্ষায় গিয়েছিলেন? না গেলে বর্ষা থাকতে থাকতে একবার ঘুরে আসুন।
৯|  ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  রাত ১০:০১
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  রাত ১০:০১
তুষার আবরার বলেছেন: ভাই...চলুক.....আমিও যামু  
 
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১৩
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:১৩
চতুর কাউয়া বলেছেন: Click This Link
বর্ষা থাকতে থাকতে একবার ঘুরে আসুন।
১০|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:২২
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ১১:২২
রাত্রি২০১০ বলেছেন: বাহ! কি অসাধারণ ছবিগুলো। অনেক ভাল লাগল পড়ে।
আমরা একদল মহিলা (দেশি, বিদেশী মিলিয়ে) মিলে যাব বান্দারবন এই মাসের শেষে দুই তিন দিনের জন্য। নীলগিরি, চিম্বুক ছাড়া আর কোথায় কোথায় যাওয়া যেতে পারে বলুন তো? অনেক রিস্কি জায়গায় যাওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:৪৫
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  দুপুর ২:৪৫
চতুর কাউয়া বলেছেন: বান্দরবনের আসল সৌন্দর্য দেখতে হলে আপনাকে একটু রিস্ক নিতেই হবে। এ মাসের শেষের দিকে গেলে সাঙ্গু নদীর পানি কমে যাবে। তখন আপনারা রেমাক্রি ঘুরে আসতে পারেন। তাছাড়া বান্দরবানের আশেপাশে কিছু জায়গা আছে চাইলে ওগুলোতে ঘুরে আসতে পারেন।
শৈলপ্রপাত, রিজুক ঝর্ণা।
আর গাড়ি রিজির্ভ করে বগালেক, কেওক্রাডং পর্যন্ত যেতে পারেন। যদিও তেমন মজা পাবেন না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৩৭
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০  সকাল ৯:৩৭
পাখা বলেছেন: সাথে আছি চলুক.......