![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনকে সবসময় সহজ, সরলরেখার মত মনে করি। কিন্তু চলার পথে সর্বদাই হোঁচট খাই; কারন জীবন সর্বদা কঠিন, বন্ধুর....
উত্তর মেরু (North Pole) হল পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তর বিন্দু; যা দক্ষিণ মেরুর ঠিক বিপরীতে অবস্থিত এবং এটা প্রকৃত উত্তর (True North) কে নির্দেশ করে। ভৌগলিকভাবে উত্তর মেরু হল উত্তর গোলার্ধের সেই বিন্দু যেখানে ভূ-পৃষ্ঠকে পৃথিবীর উত্তর এবং দক্ষিন মেরুর কাল্পনিক সরলরেখা (যাকে পৃথিবীর অক্ষ বলা হয়) ছেদ করেছে। তবে মনে রাখতে হবে যে পৃথিবীর উত্তর মেরু বা ভোগলিক উত্তর মেরু আর ভূ-চুম্বকীয় মেরু দুইটি পৃথক জিনিস।
উত্তর মেরু আর্কটিক মহাসাগরের প্রায় কেন্দ্রবিন্দুতে এবং নিকটতম স্থলভাগ গ্রীনল্যান্ডের উত্তর তীর থেকে ৭০০ কিমি (৪০০ মাইল) দূরে অবস্থিত যা প্রায় সর্বদাই চলন্ত বরফ দ্বারা আচ্ছাদিত। যার কারনে বাস্তবে সুক্ষভাবে উত্তরমেরু সনাক্ত করা কঠিন। কেননা উত্তর মেরুতে কোন বরফের উপর আপনি দাঁড়ালে মুহর্তেই বরফ সরে গিয়ে আপনার অবস্থানের পরিবর্তন ঘটাবে। তবে হাতে কম্পাস থাকলে এবং সে অনুযায়ী সার্বক্ষনিক নিজের অবস্থার পরিবর্তন ঘটালে, ক্ষনিকের জন্য হলেও আপনি প্রকৃত উত্তরমেরুতে দাঁড়াতে পারবেন।
উত্তরমেরু জয়
এভারেস্ট জয়ের চেয়ে উত্তর মেরু জয়ের ইতিহাস কম রোমাঞ্চকর নয়। কিন্তু কে সর্বপ্রথম উত্তরমেরুতে পা দিয়েছেন তা নিয়ে এখনো বিভ্রান্তি আছে। আমেরিকান অভিযাত্রী ফ্রেডেরিক আলবার্ট কুক তাঁর দুজন সহযাত্রী নিয়ে ২১ এপ্রিল ১৯০৮ সর্বপ্রথম উত্তর মেরুতে পা রাখেন বলে দাবী করেন। কিন্তু কুক এ ব্যাপারে সন্তোষজনক প্রমাণ দেখাতে পারেননি বলে তাঁকে স্বীকৃত দেয়া হয়নি।
তবে উত্তর মেরু জয়ের কৃতিত্ব যাকে দেয়া হয় তিনি হলেন আমেরিকান নেভী ইঞ্জিনিয়ার রবার্ট পিয়েরি। পিয়েরি দাবী করেন তিনি ১৯০৯ সালের ৬ এপ্রিল সর্বপ্রথম উত্তরমেরুতে পা রাখেন। যদিও তাঁর দাবীও বিতর্কিত। কারন তাঁর যাত্রাপথের প্রাথমিক পর্যায়ে ৫ জন সহযাত্রী থাকলেও চুড়ান্ত পর্যায়ে তাঁর সাথে কেউ ছিলনা এবং তিনি যে রুট, সময় ও গতিতে উত্তরমেরু পৌঁছার কথা বলেন তা তার প্রাথমিক সহযাত্রীর বক্তব্যের সাথে মেলেনা।
এভাবে ১৯৮৯ পর্যন্ত রবার্ট পিয়েরিকেই সর্বপ্রথম উত্তরমেরু জয়ী ধরা হয়। কিন্তু ওই সালেই ব্রিটিশ অভিযাত্রী ওয়ালি হার্বার্ট চুলচেরা বিশ্লেষণ করে ঘোষণা করেন যে পিয়েরি আর তার দলবল আসলে ভুল তথ্য দিয়েছেন এবং তারা প্রকৃতপক্ষে উত্তরমেরু পৌছাননি।
এরপর২০০৫ সালে পিয়েরিকে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসেন এবার আরেক ব্রিটিশ অভিযাত্রী টম এভারি। তিনি পিয়েরির বর্ণনা অনুযায়ী রুটে কুকুরবাহী স্লেজে চড়ে যাত্রা শুরু করেন এবং ৩৬দিন ২২ ঘন্টা পর তিনি উত্তর মেরু পৌছান। এই সময় পিয়েরির বর্ণনাকৃত সময় অপেক্ষা ৫ ঘন্টা কম। কাজেই এভারি ঘোষণা করেন যে রবার্ট পিয়েরি আধুনিক দিক-নির্দেশনা যন্ত্র ছাড়াই প্রকৃত উত্তরমেরুতে না পৌছাতে পারলেও এর সবচে কাছাকাছি গিয়েছিলেন এবং তিনিই প্রথম উত্তর মেরু জয়ী।
উত্তর মেরুর দিন ও রাত
উত্তর মেরুতে দুইটি মৌসুম--গ্রীষ্মকাল আর শীতকাল। গ্রীষ্মকাল (১৮৭দিন) পুরোটাই দিন আর শীতকাল (১৭৮দিন) পুরোটাই রাত। একারনে উত্তর মেরুতে সুনির্দিষ্ট কোন ঘড়ির সময় নেই এবং পৃথিবীর ন্যায় কোন টাইম জোন নেই। উত্তর মেরুতে কোন জনবসতি নেই। শীতকালে গড় তাপমাত্রা মাইনাস ৩৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং গ্রীষ্মকালে গড় তাপমাত্রা ০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড। এখানকার প্রধান প্রাণী হল মেরুভল্লুক আর বরফের নিচে পানিতে থাকা কিছু মাছ।
উত্তরমেরু ও আর্কটিক অঞ্চলের সীমানা
উত্তরমেরু এবং আর্কটিক অঞ্চল ৫টি দেশ দ্বারা পরিবৃত--রাশিয়া, কানাডা, নরওয়ে, গ্রীনল্যান্ড এবং আলাস্কা। তবে আর্ন্তজাতিক আইন অনুযায়ী পৃথিবীর কোন দেশ উত্তরমেরু বা আর্কটিক অঞ্চলের মালিকানা দাবী করতে পারবে না।
আমেরিকানরা বিশ্বাস করে সান্তা ক্লজ উত্তর মেরুতে বাস করেন।
উত্তর মেরুর কয়েকটি মজার তথ্যঃ
১। উত্তর মেরুর অক্ষংশ আছে; দ্রাঘিমাংশ নাই (অক্ষাংশ ৯০ ডিগ্রি উত্তর)
২। পৃথিবীর নিজস্ব ঘুর্ণণের কারনে পৃথিবীর বুকের প্রত্যেক বস্তুরও গতি আছে; তবে আপনি যদি প্রকৃত উত্তর মেরুতে দাড়ান তাহলে আপনার গতি হবে শুন্য
২। উত্তর মেরুতে দাড়ালে সবকিছুই হবে আপনার দক্ষিনে
৩। সূর্য্যদয়ের ১৫দিন আগে আর সূর্যাস্তের পর ১৫দিন রাতের বেলা আকাশ দিনের ন্যায় উজ্জল থাকে।
৩। উত্তর মেরুতে দাড়ালে আপনার কি মনে হবে বলুনতো? মনে হবে সারা দুনিয়া আপনার পায়ের নিচে, তাইনা??
শেষে আপনাদের প্রতি একটা প্রশ্ন (কুইজ):যদি কখনও উত্তর মেরুতে যান আর যদি সেখানে নামাজের সময় হয় তাহলে পশ্চিম দিক কিভাবে বের করবেন বলুনতো?
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৩
জর্জিস বলেছেন: কম্পাস নিয়ে যাওয়ার পর যদি হারিয়ে যায় তাহলে
...মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
২| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২০
মঈনউদ্দিন বলেছেন: দারুন তথ্য +++++++++++++++
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৪
জর্জিস বলেছেন: আপনাকেও ++++++++++
৩| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২১
রাফাত সাদাত বলেছেন: দক্ষিন দিকে মুখ কইরা নামায পড়মু? ভূল হইল কিনা কইয়েন। সবই তো দক্ষিন দক্ষিন লাগতছে.....
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৫
জর্জিস বলেছেন: ভাই মাথা ঘুইরা পইড়া যাইয়েন না....দুনিয়া কিন্তু আপনার পায়ের নিচে
৪| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
আজম বলেছেন: ভালো লাগল...
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৯
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ...
৫| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: প্রিয়তে রাইখা দিলাম....।
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৯
জর্জিস বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ...
৬| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: গুড পোষ্ট। +++
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩০
জর্জিস বলেছেন: আপনাকেও +++
৭| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
মেঘের পরে মেঘ বলেছেন: দারুন সব তথ্য। ধন্যবাদ। উত্তর মেরু থেকে কাবা শরীফের দিকে মুখ করে নামাজ পড়তে হবে, পশ্চিম দিকে নয়।
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৬
জর্জিস বলেছেন: জি, আমি "পশ্চিম" বলতে কাবাকেই বুঝিয়েছি....কিন্তু কাবার দিক ঠিক করবেন কিভাবে???
ধন্যবাদ
৮| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
নির্বাসিত পথিক বলেছেন: পশ্চিম দিক কখনই মুখ্য ব্যাপারনা। কেবলার দিকে মুখ করতে হয়। তাই কেবলার এন্গেলটা জানলেই হবে!
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪০
জর্জিস বলেছেন: আপনার আগের কমেন্টের জবাবটি দেখুন...আর আপনি এ্যাংগেল কিভাবে বের করবেন (কারন উত্তরমেরুর দ্রাঘিমাংশ নাই--এ্যাংগেল বের করতে হলে অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ জানতে হবে)
৯| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭
সুপ্ত সবুজ বলেছেন: ভাল লাগলো। আরো তথ্য থাকলে জানাবেন। আর নামাযের বিষয়টা জানি না। আপনি জানলে জানাবেন।
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪২
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ...আর জবাবের জন্য নিচে দেখুন...একজন প্রায় সঠিক উত্তর বলে দিয়েছে
১০| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫১
আঁধার রাতের মুসাফির বলেছেন: পশ্চিম দিক বের করার প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে কেবলার দিক হবে দক্ষিণ। তাই দক্ষিণ দিকে ফিরে নামাজ আদায় করলেই হবে।
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
জর্জিস বলেছেন: আপনার উত্তর সঠিক বলা যায়.....কিন্তু দক্ষিণ তো আপনার নিচের দিকে (পায়ের নিচে)!!...তাহলে দক্ষিণ দিকে ফিরবেন কি করে???
১১| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: ছবি ও তথ্য দুটোই ভাল লাগল- ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য!
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
জর্জিস বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ
১২| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:০২
নিশম বলেছেন: সাথে ১টা ল্যাপ্টপ নিয়া যাবো , গুগোল ম্যাপ এ কা'বা কোন্দিকে খুইজা নামায পড়িব !!! হি ইহ হি
ভাই পারলাম না, কেম্বায় বুঝবো ???
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫০
জর্জিস বলেছেন: আপনি তো আসলেই টেকি মানুষ.....১০ নং কমেন্ট দেখুন
ধন্যবাদ
১৩| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:১৪
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: আঁধার রাতের মুসাফির বলেছেন: পশ্চিম দিক বের করার প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে কেবলার দিক হবে দক্ষিণ। তাই দক্ষিণ দিকে ফিরে নামাজ আদায় করলেই হবে।
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫২
জর্জিস বলেছেন: ১০ নং কমেন্ট দেখুন
ধন্যবাদ
১৪| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২১
ভাবসাধক বলেছেন: দারুন পোস্ট। +++
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৩
জর্জিস বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ
১৫| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৪
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: এত ভাল পোস্টে কে মাইনাস দিয়া গেল? ঝাতি জানতে চায়
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৬
জর্জিস বলেছেন: আমি প্লাস/মাইনাস হিসেব করে পোষ্ট দেইনা (কষ্টকরে আমার পোষ্টগুলা দেখলেই বুঝতে পাবেন)....তবে আপনার সাথে একমত...যে মাইনাস দিছে ,কেন দিছে বললেও পারত
১৬| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৯
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: লেখক বলেছেন - আমেরিকানরা বিশ্বাস করে সান্তা ক্লজ উত্তর মেরুতে বাস করেন। সান্তা ক্লজ is a coca cola commercial inspired by a story. What is the basis of this belief.
Another thing - মেঘের পরে মেঘ বলেছেন: উত্তর মেরু থেকে কাবা শরীফের দিকে মুখ করে নামাজ পড়তে হবে, পশ্চিম দিকে নয় is true.
Those who pray from USA, their direction is east with a certain angle with north.
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৫
জর্জিস বলেছেন: সান্তা ক্লজ is a coca cola commercial inspired by a story.
--আপনার এইটার basis of this belief ও আমি খুজে পাইলাম না।
আর সান্তা ক্লজ সম্পর্কে উইকি বলছে---
Santa Claus, also known as Saint Nicholas, Sinterklaas, Father Christmas, Kris Kringle, or simply "Santa", is a legendary figure who, in many Western cultures, brings gifts to the homes of the good children during the late evening and overnight hours of Christmas Eve, December 24 or on his Feast Day, December 6 (Saint Nicholas Day).
The American version of Santa Claus says that he lives at his house on the North Pole...
সূত্র এইখানে
আর আপনার কমেন্টের দ্বিতীয় অংশের জন্য ৭ নং কমেন্টের জবাব দেখুন
১৭| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩২
রেশাদ১০৬ বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি পোস্ট। প্রিয়তে রাখলাম এবং পিলাচ।
নামাজের বিষয়টি কিবলার সাথে সম্পর্কিত। দিক-এর সাথে নয়। তাই ক্বাবা কোনদিকে আছে সেটি বের করে নামাজে দাঁড়াতে হবে।
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৭
জর্জিস বলেছেন: জি, আমি "পশ্চিম" বলতে কাবাকেই বুঝিয়েছি....কিন্তু কাবার দিক ঠিক করবেন কিভাবে???
ধন্যবাদ
১৮| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:০২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: উত্তরটা যদি সহজ হয় তাহলে বলব- যে কোন দিকে নামাজ পড়লেই হবে।
আর যদি কঠিন হয় তাহলে মনে হয়- কাবা শরীফ যে দ্রাঘিমা রেখার উপর সেই বরাবর নামাজ পড়লেই হবে।
তবে ওখানে যেহেতু আহ্ণিক গতি শুণ্য, সেক্ষেত্রে প্রথম উত্তরটাই সঠিক হতে পারে।
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৯
জর্জিস বলেছেন: প্রথম উত্তর ১০০% সঠিক।
দ্বিতীয়টি আরো সঠিক হত যদি আপনি প্রকৃত উত্তরমেরুতে দ্রাঘিমাংশ নির্ণয় করতে পারতেন (কিন্তু তা সম্ভব নয় কারন সকল দ্রাঘিমাংশ প্রকৃত উত্তরমেরুতে বের হয় কিংবা প্রবেশ করে--একারনেই উত্তরমেরুর দ্রাঘিমাংশ শুন্য)।
প্রকৃত উত্তরমেরুতে দ্রাঘিমাংশ গুলোকে আলাদা করা যায় না...আলাদা করতে হলে আপনাকে উত্তরমেরু থেকে যেকোন দিকে কিছুটা সরে যেতে হবে....ছবি দেখুন--
এখানে আপনি কিভাবে দ্রাঘিমাংশ বের করবেন??
১৯| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫০
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: উত্তর মেরুর কেন্দ্রবিন্দু থেকে কি কোন দ্রাঘিমা রেখা কোন দিকে গেছে সেটা বের করা যায় না?
একটা চামড়া ছাড়ানো কমলার কথা চিন্তা করুন। কমলার ঠিক উপর থেকে দুটি কোষের মধ্যবর্তী জায়গাটি একটি দ্রাঘিমা রেখা চিন্তা করলে কোন রেখাটি কোনদিকে নিচে নেমে যাচ্ছে সেটা বোঝা কি অসম্ভব?
এভাবে কাবার দ্রাঘিমা রেখা কোন্ বরাবর গিয়ে উত্তর মেরুতে শেষ হয়েছে সেটা বের করার কি কোন উপায় নেই?
আমি ভূগোলের ছাত্র না। আমার ধারণা ভুলও হতে পারে।
২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৬
জর্জিস বলেছেন: উত্তর মেরুর কেন্দ্রবিন্দু থেকে কি কোন দ্রাঘিমা রেখা কোন দিকে গেছে সেটা বের করা যায় না?
...না যায়না। দ্রাঘিমাংশ গুলো উত্তরমেরুতে একরেখায় মিলিত হয়ে মেরুবিন্দু দিয়ে ভূ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করে (converge করে)। এজন্য মেরু বিন্দুতে দ্রাঘিমাগুলোকে আলাদা করা যায়না
ছড়ানো কমলার ক্ষেত্রেও একই কথা। পৃথিবীর বিষুবরেখায় (কমলার পেটের) দ্রাঘিমাগুলোর মধ্যে দুরত্ব সবচে বেশি। কিন্তু যতই মেরুর দিকে যাবেন দুটি দ্রাঘিমার মধ্যে দুরত্ব কমতে থাকবে। এভাবে ঠিক মেরুবিন্দুতে দুটি দ্রাঘিমার মধ্যে কোন দুরত্বই থাকে না (এক রেখায় পরিণত হয়)। আর দ্রাঘিমাগুলো এক বিন্দুতে বা রেখায় মিলিত হয়েই ভু-অভ্যন্তরে প্রবেশ করে (কিংবা বের হয়); এর আগে নয়। কাজেই মেরুবিন্দুতে সব দ্রাঘিমাই এক রেখা বা বিন্দু
....বোঝাতে পারলাম কিনা জানিনা; কারন আমিও ভুগোলের ছাত্র নই (তবে আগ্রহ আছে)
২০| ২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৩
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: আপনার দেয়া চিত্রেই তো দেখা যাচ্ছে নির্দিষ্ট একটি রেখাকে ১৮০ ডিগ্রি এবং তার বিপরীতে ০ ডিগ্রি দ্রাঘিমা চিহ্নিত করা আছে। তাহলে কাবা ঠিক কত ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা সেটা জেনে কাবার প্রকৃত দিক নির্ণয় কি অসম্ভব?
২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
জর্জিস বলেছেন: সাধারণ ভাবে কাবার দ্রাঘিমা জানা কোন ব্যাপারই না....কিন্তু উত্তরমেরুতে দিক নির্ণয় প্রায় অসম্ভব.....কারন ব্লগেই বলেছি ঠিক উত্তর মেরুতে (বা মেরুবিন্দুতে) শুধুমাত্র একটি দিক বাস্তব; আর তা হল দক্ষিণ। বাকি ৩টি দিকের সেখানে কোন অস্তিত্ব নেই। কাজেই কাবা ঠিক কত ডিগ্রি পূর্ব (না পশ্চিম) দ্রাঘিমা তা আপনি কিভাবে নির্ধারণ করবেন?? (কারন পূর্ব-পশ্চিমের তো সেখানে অবাস্তব!!)
২১| ২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:০৭
অভ্র ভাষা হোক উন্মুক্ত বলেছেন: অসাধারন++++++
২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪০
জর্জিস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২২| ২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৯
অক্রুর মাঝি বলেছেন: Interesting!
২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩
জর্জিস বলেছেন: শুধু Interesting না; রহস্যময়.......
২৩| ২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: ++++ তবে আপনি বহুত ক্যাচালঁ লাগান
আল্লাহর দুনিয়ায় কোন কিছুই আটকিয়ে থাকে না । বিপদে পড়লে জান বাচাঁনো ফরয ।
অথার্ত পশ্চিম দিক বা কেবলার দিক না পেলে একজন মুসাফিরের ঈমানী মন যেই দিকে নামাজ পড়ার হুকুমত দিবে সে দিকেই সে নামাজ আদায় করবে ।
আল্লাহ ইনশাল্লাহ এই ঈমানদারের নামাজ গ্রহন করবেন ।
আশা করি আপনাকে বুঝাতে পেরেছি ।
২০ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০
জর্জিস বলেছেন: একদম.........
২৪| ২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১৮
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: একমত নই। পরে ক্যাচাল করার ইচ্ছা আছে
২০ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১
জর্জিস বলেছেন:
২৫| ২০ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৫
সায়েম মুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। এই সুন্দর পোষ্টের জন্য!
২০ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:৩৪
জর্জিস বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
২৬| ২০ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
নির্বাসিত পথিক বলেছেন: আপনি যদি আপনার কমেন্টের ম্যাপটি দেখেন, মেরু পয়েন্টে কিন্তু পৃথিবীর গতি শুন্য হলেও নিরক্ষীয়রেখার দিকে আসতে থাকলে কিন্তু আহ্নিক গতি বাড়তে থাকবে। তার মানে মেরুতে(ঠিক পয়েন্টে) পৃথিবী স্হির হলেও কাবার অবস্হানে নয়। তাহলে দাঁড়াচ্ছে যে, কাবার লোকেশন কখনও কনস্ট্যান্ট থাকবে না। সেক্ষেত্রে "যে কোন দিকে নামাজ পড়লেই হবে।" বেশি যুক্তিযুক্ত ও প্র্যাকটিকাল মনে হয়।
আমিও ভুগোলের ছাত্র নই তবে আরগুমেন্টগুলো ভালো লাগলো।
২০ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৩
জর্জিস বলেছেন: সেক্ষেত্রে "যে কোন দিকে নামাজ পড়লেই হবে।"
হুম...এটাই সঠিক উত্তর--১৮ নং কমেন্টের জবাবে বলেছি
ধন্যবাদ
২৭| ২০ শে জুন, ২০১০ রাত ৯:০০
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: লেখক বলেছেন: সান্তা ক্লজ is a coca cola commercial inspired by a story.
--আপনার এইটার basis of this belief ও আমি খুজে পাইলাম না।
Nothing religious about Santa and it is a coca cola commercial based on a true story of a poor person of probably Holland who was not able to give gifts to his kids during christmas eve. Later on he became rich and made this todays tradition to distribute gifts among kids. It is now become a social christmas culture but exclusively displayed in media or billboard by coca cola and the color of santa is exaclty same as coca cola.
Your wiki reference also mentioned Santa as a legendary figure and it was established by coke initially through it's commercial. You may get the reference if you search in internet.
২০ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:০৭
জর্জিস বলেছেন: আমি অনলাইনে খুজে পাইনি বলেই আপনাকে রেফারেন্স দেওয়ার জন্য বলেছি। আপনি যে কথাগুলো বললেন তার সুত্র জানলে দেন না জানলে অফ যান।
আমার দেওয়া লিংক ভাল করে আবার পড়েন। উইকির কোথায় বলা আছে যে সান্তা ক্লজ চরিত্র কোকাকোলা উদ্ভাবন করেছে তার লিংক দেন। আমি খুজে পাইনি।
সান্তা ক্লজের আইডিয়া খ্রিস্টানদের মধ্যে আসে ৪র্থ শতাব্দির সেইন্ট নিকোলাস নামে একজন প্রাচীন বিশপ থেকে। নিকোলাস ছিলেন ধার্মিক এবং তার লম্বা শাদা দাড়ি ছিল। তিনি ছোটবাচ্চাদের বিশেষ করে মেয়েদের জন্য বিভিন্ন ধরনের গিফট আনতেন। এই নিকোলাসকে কেন্দ্র করেই পরবর্তীতে আমেরিকা, ইউরোপের খ্রিস্টানদের মাঝে সান্তা ক্লজের আবির্ভাব। আমেরিকানরা মনে করে তাদের সান্তা ক্লজ পরম উত্তরে (নর্থ পোলে) বসবাস করে এবং বড়দিনের প্রাক্কালে সে উত্তর থেকে নেমে আসে বাচ্চাদের জন্য উপহার নিয়ে। (সুত্রঃ আমার আগের কমেন্টের লিংকে)
আর কোকোকোলার কোম্পানি প্রথম কোকাকোলা উৎপন্ন শুরু করে ১৮৮৬ সালে (সুত্র উইকি)। তাহলে আপনার মতে এর আগে সান্তা ক্লজ ছিল না, এবং উইকি মিথ্যা বলছে??
পুরা পোষ্টের কন্টেন্ট বাদ দিয়ে আপনার এই টপিক নিয়ে আজাইরা প্যাচানো আমার বিরক্তির উদ্রেক করেছে
২৮| ২১ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, ভাল লাগলো।
পোলার বেয়ারের ছবিটা দারুন...........
২১ শে জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জর্জিস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজোওয়ানা
২৯| ২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: শেষ প্রশ্নের উত্তর জানিনা। তবে লেখাটা আর ছবিগুলো খুব ভালো লাগলো।
২১ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:১৮
জর্জিস বলেছেন: শেষের প্রশ্নের উত্তর ২৬ নাম্বার কমেন্টে
...পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩০| ২২ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৮
নাজনীন১ বলেছেন: মজার পোস্ট তো!
আচ্ছা, আমার মাথায় আরেকটা প্রশ্ন আসলো, এই যে উত্তর মেরুতে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের কথা আসলো, তো কোনদিক থেকে সূর্য উঠে, কোনদিকে অস্ত যায়?
২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
জর্জিস বলেছেন: চমৎকার প্রশ্ন....এই প্রশ্ন কেউ করবে আশা করছিলাম
উত্তরমেরুতে যেহেতু কোন দিক নাই (দক্ষিন ছাড়া) সেহেতু সেখানে সূর্যোদয় কিংবা সূর্যাস্তও কোন নির্দিষ্ট দিকে হয়না....সূর্য দিগন্তের উপর উঠলেই সূর্যোদয় ধরা হয়। তবে গ্রীষ্মকালের পুরো ছয় মাস সূর্য দিগন্তের উপর ক্লকওয়াইজ একটি চক্রাকারে ঘুরতে থাকে।
৩১| ২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
কণা বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট.. অনেক কিছু জানলাম..
২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১৩
জর্জিস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩২| ২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩১
কালীদাস বলেছেন: এত জোস একটা পোস্ট, এর মইদ্যেও বাংগালী দিছে ক্যাচাল লাগায়া।
আছেন কেমন? নেটের খবর কি? সন্ধ্যার পর আরো বাড়ে নাকি স্পীড?
২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ...
সন্ধ্যার পর ২-৩মেগাবাইট...কিন্তু বিবাহিত মানুষ....বউ তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরতে কয়
৩৩| ২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪১
সাজিদ বলেছেন: আমার এক পরিচিত আছেন।যার মত হলো পৃথিবী যেহেতু গোল যো কোন দিকে ফিরে নামাজ পড়লেই হয়। দক্ষিন/উত্তর মেরুতে মনে হয় এই থিউরি কাজে দিবে।
২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৬
জর্জিস বলেছেন: পুরোপুরি সঠিক....কাবার দিক বের করতে না পারলে যেকোন দিক ফিরে নামাজ পড়লেই হবে
৩৪| ২৬ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১১
নিরন্তর পথচলা বলেছেন: দারুন পোস্ট। +++
২৬ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
জর্জিস বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩৫| ২৬ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩০
সাব্বির শওকত শাওন বলেছেন: ভাই যা লিখেছেন।পিলাচ না দিয়ে পারলাম না।অনেক কিছু শিখলাম।আশা করি সামনে এরকম আর কিছু পোস্ট দেখতে পারব। ধন্যবাদ।
২৬ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
জর্জিস বলেছেন: সামনে খুব সম্ভবত দক্ষিন মেরু নিয়ে পোস্ট দেব
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৩৬| ২৬ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
ডেইফ বলেছেন: আপনার আমাজানের পোস্টের পর পরই এই পোস্টটি পড়লাম। আবারো অনেক কিছু শিখলাম এবং জানলাম। আগেও কিছুটা জানতাম কিন্তু আপনার লেখায় অনেক কিছুই সহজভাবে তুলে ধরা হয়েছে বিধায় ভালো করে জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে, আর অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী পোস্টের জন্য। ভালো থাকবেন।
২৬ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৫
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য....দক্ষিন মেরু নিয়ে পরবর্তী পোস্ট দেয়ার ইচ্ছা আছে...তবে একটু সময় লাগতে পারে কারন এরকম পোস্টের জন্য অনেক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করতে হয় আর নিজের মত করে লিখতে একটু সময় লাগে
৩৭| ২৬ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২১
ডেইফ বলেছেন: এটা ঠিক, এ ধরনের পোস্টের জন্য অনেক পড়াশুনা করতে হয়, হুটহাট করে লেখাও যায় না ।
আপনি আপনার মত করতে থাকেন।
আমরা আছি আপনার পরবর্তী লেখার জন্য।
আবারো ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
২৬ শে জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৮
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
আপনিও ভাল থাকবেন
৩৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২
মুরুববী বলেছেন: উত্তর মেরুতে যাওয়া সোজা মনে হইতেছে (মানে দখখিন মেরুর থেকে), নরওয়ের কাছেই আমি থাকি...ভাবতাছি একবার ট্রাই দিমু নাকি? বিরাট খায়েশ যাওনের
০৩ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১
জর্জিস বলেছেন: মুরুব্বী, একা যাবেন---এইটা তো মুরুব্বির মত কথা হইল না(
(
(
৩৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ রাত ৮:০৫
ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: +
০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
জর্জিস বলেছেন:
৪০| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৩৫
আজমান আন্দালিব বলেছেন: দারুণ এবং ++++
০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:০৩
জর্জিস বলেছেন:
৪১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৪:১২
রিফাত হোসেন বলেছেন: আপনার লেখাটা বাংলায় উইকপিডিয়ায় পেষ্ট করুন । এতে বাংলা উইকিপিডিয়া শক্তিশালী হবে ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
জর্জিস বলেছেন: আইডিয়ার জন্য ধন্যবাদ
৪২| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৪৬
বালক বন্ধু বলেছেন: সুন্দর।
২১ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:২৪
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২০
ম.শরীফ বলেছেন: খুবই ভাল লাগল
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯
জর্জিস বলেছেন:
৪৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৬
শিমুল আহমেদ বলেছেন: +++++
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৪
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১২
ডাইনোসর বলেছেন:
হুম সুন্দর। আপনা সব মজার লেখাই আজকে পড়লাম।
নামাজ নিয়ে আবার..?
ঐখানে আবার নামাজ কেন? ছয়মাস দিন। ছয়মাস রাত।
বাসা থেকে পড়ে যাব আবার এসে পড়ব তবেই তো হবে।
কি কন?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০০
জর্জিস বলেছেন: নামাজ বিষয়টা আসলে মূল পয়েন্ট না; ওইখানে দক্ষিণ দিক ছাড়া কোন দিক নাই এই পয়েন্ট আনার জন্য নামাজ বিষয়ের অবতারণা
৪৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৪
লেসার বলেছেন: +
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৯
জর্জিস বলেছেন:
৪৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:৪১
শায়েরী বলেছেন: ++
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:০৬
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৮| ১১ ই মে, ২০১১ ভোর ৪:৪৪
ফারহান আহমেদ বলেছেন: গোল পোষ্ট না সরি গুড পোষ্ট
১২ ই মে, ২০১১ রাত ৮:৪৮
জর্জিস বলেছেন: ওকে
৪৯| ১৪ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
যাযাবরমন বলেছেন: ৩টা কথা-
১::: ২০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৬ লেখক বলেছেন: উত্তর মেরুর কেন্দ্রবিন্দু থেকে কি কোন দ্রাঘিমা রেখা কোন দিকে গেছে সেটা বের করা যায় না?
...না যায়না। দ্রাঘিমাংশ গুলো উত্তরমেরুতে একরেখায় মিলিত হয়ে মেরুবিন্দু দিয়ে ভূ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করে (converge করে)। এজন্য মেরু বিন্দুতে দ্রাঘিমাগুলোকে আলাদা করা যায়না।
কতদুর মেরু বিন্দুতে দ্রাঘিমাগুলোকে আলাদা করা যায়না? সর্বোচ্চ ১ টা চা-য়ের পিরিচের সমান যায়গায় দ্রাঘিমাগুলোকে আলাদা করা যাবে না, তারপরই আলাদা করা যাবে। আপনার দারানোর জন্যেও এর চেয়ে বেশি যায়গা দরকার। সুতরাং মক্কার দিক ঠিক করা যাবে না আপনার এই ধারনা ঠিক নয়। তবে ইসলামের নীতি হচ্ছে কাবার দিক বের করতে না পারলে যেকোন দিক ফিরে নামাজ পড়লেই হবে।
2::: নির্বাসিত পথিক বলেছেন: আপনি যদি আপনার কমেন্টের ম্যাপটি দেখেন, মেরু পয়েন্টে কিন্তু পৃথিবীর গতি শুন্য হলেও নিরক্ষীয়রেখার দিকে আসতে থাকলে কিন্তু আহ্নিক গতি বাড়তে থাকবে। তার মানে মেরুতে(ঠিক পয়েন্টে) পৃথিবী স্হির হলেও কাবার অবস্হানে নয়। তাহলে দাঁড়াচ্ছে যে, কাবার লোকেশন কখনও কনস্ট্যান্ট থাকবে না।
উত্তর মেরু বিন্দুতে রৈখিক গতি না থাকলেও ঘুর্নন গতি ঠিকই আছে, অর্থাৎ, উত্তর মেরু বিন্দুতে ১টি আলপিন গেরে মাথাটা কাবার দ্রাঘিমাশের দিকে বাকা করে দিলে তা সবসমই কাবার দিকেই মুখ করে থাকবে।
৩::: উত্তর মেরুতে দাড়ালে আপনার কি মনে হবে বলুনতো? মনে হবে সারা দুনিয়া আপনার পায়ের নিচে, তাইনা??
হা হা হা: দ্বারুন মজা। ডেড-সী/ এরকম আরও কয়েকটি যায়গা ছারা যেখানেই দাড়ান পৃথিবী সবসময়ই আমাদের পায়ের নিচে থাকে। বরং, উত্তর মেরু দক্ষিন মেরুতে পুরোপুরি পায়ের নিচে থাকে না কিছুটা মাথার উপরও থাকে।
৫০| ১৪ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
যাযাবরমন বলেছেন: কাবলার প্রসঙ্গ না আনলে পোস্ট টা চমৎকার।
৫১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৩
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: পোস্টখানা পড়িয়া একখান প্রশ্ন মনে উদ্রেক হইলো। দয়া করে জানালে কৃতার্থ হই।
"ক্যাবলার দিক ঠিক কইরা নামায আদায় হইলো। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, নামায টা কোন ওয়াক্তের হইবে ভাই?
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২০
গোধুলী রঙ বলেছেন: দারুন পোস্ট। +++++
কোন গাধা নিশ্চই কম্পাস ছাড়া যাবে না।