![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনকে সবসময় সহজ, সরলরেখার মত মনে করি। কিন্তু চলার পথে সর্বদাই হোঁচট খাই; কারন জীবন সর্বদা কঠিন, বন্ধুর....
ফেব্রুয়ারীর ২ তারিখে ছুটিতে দেশে গিয়েছিলাম। এমিরেটস এর ফ্লাইট হওয়ায় ট্রানজিট ছিল দুবাইতে। যতবার দেশের বাইরে যাওয়া-আসা করেছি তার বেশিরভাগ ট্রানজিট ছিল দুবাইয়ে। কিন্তু কখনই দুবাই শহরটাকে ঘুরে দেখা হয়নি। এবার সুযোগ পেয়ে টুকটাক কিছু কেনাকাটা আর দুবাই ঘুরে দেখার লোভটা সামলাতে পারলাম না। বাংলাদেশ সরকারের দেয়া অফিসিয়াল নীল পাসপোর্ট, জাতিসংঘের পরিচয়পত্র এবং নিউইয়র্কের (জাতিসংঘ সদর দপ্তর) দেয়া ইন্ট্রুডাকটরি লেটার সাথে থাকায় বাংলাদেশী হওয়া সত্বেও বিশ্বের কোন বিমানবন্দরেই আমাকে বিন্দুমাত্র ঝামেলা পোহাতে হয়না। বরাবরই এয়ারপোর্টে ডিপ্লোম্যাটিক সুবিধা পেয়ে থাকি। এর সুবাদেই দুবাইয়ের আটঘন্টার ট্রানজিটকে ৫ দিনের স্টপওভার করে নিতে আমার কোন অসুবিধাই হলনা।
রাত সাড়ে ১২টায় এমিরেটস এর ফ্লাইট আমাকে দুবাই নামিয়ে দিল। ইমিগ্রেশন, চেক-আউট করে টার্মিনাল-২ দিয়ে বের হতেই আমার পরিচিতজনের সাথে দেখা হয়ে গেল। তিনি শারজাহতে থাকেন এবং পরবর্তী ৫দিন তার বাসাতেই থাকব। তার গাড়িতেই শারজাহর উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। এসেছি আফ্রিকার এক অনুন্নত, জঙ্গলময় এলাকা থেকে। হঠাৎ করে রাতের আলো ঝলমলে দুবাই দেখে চোখ ধাঁধিয়ে গেল!
পরদিন সকালে বের হলাম দুবাই আবিষ্কারের উদ্দেশ্যে। প্রথমেই গেলাম দুবাই মলে। কারন দুবাই মলে গেলে একইসাথে মল, দুবাই অ্যাকোরিয়াম, আন্ডারওয়াটার জু, দুবাই ফাউন্টেন আর বিখ্যাত বুর্জ খলিফা (আগের নাম বুর্জ দুবাই) দেখা যাবে।
দুবাই মলঃ বিশ্বের সবচে বড় শপিং মল। ইলেকট্রনিক্স, কসমেটিকস, জামাকাপড় সহ শপিং এর স্বর্গভূমি এই মল। দামও মোটামুটি আকাশচুম্বী। শপিং ছাড়াও এ মলে বিশ্বের প্রায় সব বিখ্যাত ফুড কোর্ট পাবেন, সেখানে লাঞ্চ/ডিনার সহ স্ন্যাকস করতে পারেন। দুবাই এলে দুবাই মলে অবশ্যই যাবেন। এই মলেই পাবেন বিশ্বের সবচে বড় মিষ্টির দোকান। দুবাইতে কেনাকাটার ব্যাপারে আমার অভিমত হলঃ একমাত্র কিছু ইলেকট্রনিক্স (টিভি, মোবাইল) ছাড়া অন্যান্য যেকোন জিনিসের দাম বেশি (আমাদের অনেকেরই ধারনা দুবাইতে জিনিসপত্রের দাম কিছুটা কম)। এমনকি ল্যাপটপ, ডিএসএলআর ক্যামেরার দামও বেশি (থাইল্যান্ডের সাথে তুলনা করে বলছি)। তবে দুবাই থেকে যে জিনিসই কেনেন সেটা অন্তত দুই নাম্বার বা নকল জিনিস হবে না এটা মোটামুটি নিশ্চিত থাকতে পারেন।
দুবাই মল
দুবাই মলের পশ্চিম গেট (বুর্জ খলিফা সংলগ্ন)
দুবাই মলের ভেতর (ফুড কোর্টের সামনে)
রাতের দুবাই মল
দুবাই অ্যাকুরিয়াম ও আন্ডারওয়াটার জুঃ দুবাই মলের গ্রাউন্ড ফ্লোরে অ্যাকুরিয়াম আর ১ম এবং ২য় তলায় আন্ডারওয়াটার জু। চমৎকার সুন্দর এই জু-তে কুমির, পেংগুইন, হাংঙর, অক্টোপাস সহ হরেক প্রজাতির প্রাণী দেখতে পাবেন। আন্ডারওয়াটার টানেল সহ অ্যাকুরিয়ামে প্রবেশ মূল্য ৮৫ দিরহাম আর জু-তে ৬৫ দিরহাম। তাছাড়া অতিরিক্ত মূল্য দিয়ে কাঁচের নৌকায় (গ্লাস বটম বোট) ভ্রমনও করতে পারেন এবং মাছ ছুঁয়ে দেখতে পাবেন। দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে শার্ক ফিডিং। সকাল ১০টা-রাত ১০টা (রবি-বুধবার) এবং সকাল ১০টা-রাত ১২টা (বৃহঃ-শনি) খোলা থাকে এই অ্যাকুরিয়াম আর জু।
আন্ডারওয়াটার টানেল
আন্ডারওয়াটার জু
শত শত মাছ অ্যাকোরিয়ামে ....
কেঁচোর মত মাছগুলোর নাম ভুলে গেছি
ডাইনোসরের কঙ্কাল
বুর্জ খলিফা/ বুর্জ দুবাইঃ দুবাই মল থেকে বের হয়ে গেলাম বুর্জ খলিফায়। ১৫৩ তলা বিশিষ্ট, ৮২৮ মিটার উঁচু এই অসম্ভব সুন্দর স্থাপনার অবজার্বেশন ডেক (১২৪ তলায়) বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু অবজার্ভেশন ডেক। এখান থেকে পুরো দুবাই এর ভিউ পাবেন। অবজার্ভেশন ডেকে উঠতে হলে কমপক্ষে দুইদিন আগে দুবাই মলের গ্রাইন্ড ফ্লোর থেকে টিকেট কেটে রাখতে হবে। ট্যুরিস্ট বেশি হলে সাত দিন আগেও টিকেট কেটে রাখতে হয় শুনেছি! প্রবেশ মূল্য প্রায় ১০০ দিরহাম! চূড়ায় না উঠলে এর সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে পারেন। রাতের বুর্জ খলিফা ছবি তোলার জন্য অন্যতম পছন্দের জায়গা।
বুর্জ খলিফা..
রাতে বুর্জ খলিফার চূড়া আকাশের চাঁদ ধরার চেষ্টা করছে...
দুবাই ফাউন্টেনঃ দুবাই মলের ঠিক পশ্চিমে আর বুর্জ খলিফার দক্ষিণে দুবাই ফাউন্টেন। এই ফাউন্টেন না দেখলে আপনার দুবাই ভ্রমণ সার্থক হবে না। দুপুর ১টা, ১:৩০ টা এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত আধা ঘন্টা পর পর বিশ্বের সর্ববৃহৎ মিউজিক্যাল-ফাউন্টেন শো দেখানো হয়। অবশ্যই অবশ্যই রাতের শো দেখবেন। এসময় এখানে ট্যুরিস্টদের ভিড়ে তিল ধারনের জায়গা পাওয়া যায় না। ফাউন্টেনের পাশেই বেশ কিছু রেস্টুরেন্ট আছে, সেখানেও বসতে পারেন। ছবি তোলার জন্য দুবাইয়ের অন্যতম শ্রেষ্ঠ জায়গা এটা। ক্যামেরার শাটার টিপতে টিপতে আঙুল ব্যথা হয়ে যাবে আপনার!
বুর্জ খলিফার দক্ষিনেই দুবাই ফাউন্টেন
কয়েকটা বিষয়ঃ
১. সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশীদের অন-এরাইভাল ভিসা দেয়না। কাজেই দুবাইতে আসতে চাইলে ভিসা নিয়ে আসতে হবে। ভিসার জন্য সরাসরি দূতাবাসে যোগাযোগ করতে পারেন। অথবা এমিরেটস এর রিটার্ন টিকেট হলে লোকাল এমিরেটস এর অফিসের মাধ্যমে চেষ্টা করতে পারেন, ভিসা পেতে সুবিধা হবে। এতে প্রায় ৬৫ ইউএস ডলার খরচ হবে। আপনার কাগজপত্র আসল হলে সবসময় দূতাবাসের মাধ্যমে ভিসা করাবেন।
২. দুবাই এয়ারপোর্টে নামার পরেই লাগেজ খোঁজা বাদ দিয়ে আগে সোজা নিচতলায় চলে যাবেন, ওখানে দুবাইতে প্রবেশকারী সবার রেটিনা স্ক্যান করা হয়। এই জায়গাটাতে মোটামুটি ভীড় থাকে এবং লাইনে দাঁড়াতে হবে। এজন্য অযথা সময় নষ্ট না করে সোজাসুজি এখানে চলে আসবেন। রেটিনা স্ক্যান করার পর লাগেজের খোঁজে বের হবেন নতুবা এয়ারপোর্ট থেকে বের হতেই ২ ঘন্টা লেগে যাবে যদি সাথে চেক-ইন লাগেজ থাকে।
৩. দুবাইতে গেলে একেবারে বিপদে না পড়লে ভুলেও ট্যাক্সিতে চড়বেন না। দুবাইয়ের পুবে ইতিসালাত (দুবাই আর শারজাহ এর মধ্যবর্তী এলাকা) থেকে দুবাইয়ের ডাউনটাউনের একেবারে পশ্চিমপ্রান্ত পর্যন্ত অত্যাধুনিক মেট্রো রেল (স্কাই ট্রেন) আছে। সকাল ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এই মেট্রোরেল চলাচল করে। একদিনের একটা আনলিমিটেড পাস (১৭ দিরহাম) করিয়ে নিলে ওইদিন রাত ১২টা পর্যন্ত মেট্রোরেলের যেকোন ষ্টেশনে যতবার খুশি ওঠানামা করতে পারেন। দুবাইতে যদি হাতে আপনার কোন কাজ না থাকে তাহলে ১৭ দিরহাম দিয়ে আনলিমিটেড পাস নিয়ে মেট্রোতে উঠে পড়ুন। বিভিন্ন ষ্টেশনে নেমে দুবাই ঘুরে দেখুন। অর্ধেক দুবাই আপনার দেখা হয়ে যাবে। পাসটা সংরক্ষণ করে রাখবেন কারন পরে যদি আবার একদিনের জন্য রিনিউ করতে চান তাহলে ১৭ দিরহামের পরিবর্তে ১৪ দিরহাম লাগবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে এই কার্ড পাঞ্চ করে আপনি সিটিবাসেও চড়তে পারবেন আনলিমিটেডবার।
দুবাই মেট্রো রেল
(চলবে....)
২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০০
জর্জিস বলেছেন: ভয় পাইছি....আর পোস্ট দিমু না
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪২
হাবিবউল্যাহ বলেছেন: নিজের দেখা শহরকে আপনার চোখে দেখে কেন যেন একটু বেশী সুন্দর ই মনে হচ্ছে!
চলতে থাকুক সাথেই আছি!
২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:১২
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৯:০৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আমারো একই কথা, ট্যাকা দেন দুবাই যামু !!
+++++
২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২২
জর্জিস বলেছেন:
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৯:১৯
গ্রামের মানুষ বলেছেন: দূর্যোধন বলেছেন: টাকা দ্যান!দুবাই যামু !
২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৬
জর্জিস বলেছেন: টাকা দিতে দিতে তো আমি ফকির হইয়া যামু!!
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:১২
নতুন বলেছেন: আল্টান্টিসে যান নাই?
৩০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪১
জর্জিস বলেছেন: হুম...পরবর্তী পর্বে আসতেছে
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৬
বড় বিলাই বলেছেন: দারুণ! টিপসগুলো কাজে লাগবে যদি কোনদিন দুবাই যাওয়ার সুযোগ হয়।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪৬
জর্জিস বলেছেন: কবে যাচ্ছেন?
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১
মহেশখালী বলেছেন: ভাল লিখেছেন, পরবর্তী পর্ব এর অপেক্ষা্য়....
৩১ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জর্জিস বলেছেন: আসছে....ধন্যবাদ
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯
সাকিব। বলেছেন: দুবাই যাইতে মুন্চায় কিন্তু টাকা নাই
৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০৯
জর্জিস বলেছেন: এখন খুব বেশি টাকা লাগে না....চলে যান
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১২
ইচ্ছে বলেছেন: আমি রা্ত্র ২টায় ঢুকছি আর সকাল ৮টায় বের হয়ে গেছি তাই কিছুই দেখার সময় পা্ই নাই...
নেক্সট টাইম স্টপ ওভার নিয়ে নিবো..
৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১৯
জর্জিস বলেছেন: এরকম ট্রানজিট অনেক পেয়েছি দুবাইতে...এবার সুযোগ পেয়ে কাজে লাগালাম
১০| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৪
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: +++++
সুন্দর লেখা, অসাধারণ ছবি এবং উপকারী ভ্রমণ গাইড। ১০০তে ১০০। যদি কখনো যাওয়া হয় আপনার পোস্টটি পড়েই যাব
দূর্যোধন বলেছেন: টাকা দ্যান!দুবাই যামু !
এইটা কি বহুপুরান জব্বার আলীর একটা নাটকে টেলিসামাদে'র উক্তি ছিলনা??
৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:২৬
জর্জিস বলেছেন: টেলিসামাদ কিনা মনে নাই...তবে যতদূর মনে পড়ে সিনেমার বিখ্যাত ডায়লগ ছিল।
...ধন্যবাদ
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৯:২৪
আজমান আন্দালিব বলেছেন: চমৎকার সব ছবি এবং বর্ণনা। আপনার সাথে দুবাই ভ্রমণ করে আসলাম।
৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৩১
জর্জিস বলেছেন: ভ্রমণ করার জন্য ধন্যবাদ...
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৩৩
আবু নাসের মোহম্মদ রেজা বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন ... প্রিয়োতে নিয়ে নিলাম ... যদি আল্লাহ কোনদিন সামর্থ দেয় দুবাই যাওয়ার তাহলে কাজে লাগবে...
৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪০
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৫৬
রবিন মিলফোর্ড বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা ও ছবি ভাল লাগল ।
++++
৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৪২
জর্জিস বলেছেন: ধন্যবাদ নথি.....
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০০
কাউসার রুশো বলেছেন: দূর্যোধন বলেছেন: টাকা দ্যান!দুবাই যামু !
৩১ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:৫৫
জর্জিস বলেছেন: আমাকে পথে বসানোর ধান্দা
১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:৫২
জুন বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো আপনার দুবাই ভ্রমন। আমিও গিয়েছিলাম দুবাই। আমারো একই ধারনা জিনিস পত্রের দাম সম্পর্কে।
বাংলাদেশ সরকার নীল পাসপোর্ট দেয় আমি তো জানি জাতিসংঘের পাসপোর্ট নীল যা ল্যাসেপাসে নামে পরিচিত। যাতে সব সময় অন এ্যারাইভাল ভিসা দেয় যে কোনো দেশে গেলে। একমাত্র থাইল্যান্ড ছাড়া। আমার স্বামী জাতিসংঘের অফিসার হিসেবে অফিসিয়াল কাজে বিদেশে গেলে ডিপ্লোমেটিক এই পাসপোর্টই ইউস করে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩৭
জর্জিস বলেছেন: বাংলাদেশের "সাধারন" পাসপোর্টের রং সবুজ। "অফিসিয়াল" পাসপোর্টের রং নীল। আর এমপি এবং তদুর্ধ পদবীধারীদের পাসপোর্ট "লাল"। বাকিটুক ঠিক আছে
১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
এস বাসার বলেছেন: এপ্রিলের মাঝামাঝি দুবাই যাবার প্লান ছিলো, তবে সব গুছিয়ে না উঠতে পারায় হয়তো আর সপ্তাহ খানেক লেগে যাবে।
ভালো লাগলো আপনার পোস্ট, প্লান আছে মাসদেড়েক থাকার, সুতরাং ইচ্ছেমতো ঘুরবো!
ভালো থাকুন।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:২৫
জর্জিস বলেছেন: তাই নাকি....মেগা পোস্ট দিয়েন দুবাই নিয়ে
১৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:২৫
কাজলভোমোরা বলেছেন: বাংলাদেশীদের জন্যে সংযুক্ত আরব আমিরাত অন এরাইভ্যাল ভিসা দেয় না কথাটা ঠিক নয়। আমি যতদূর জানি, ৫০ দিরহাম দিয়ে এয়ারপোর্টে অন এরাইভ্যাল ট্যুরিষ্ট ভিসা নেওয়া যায়। আমার দুই কলিগ সৌদি থেকে এভাবে দুবাই ঘুরে এল।
১৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৩২
আমি ছড়াকার বলেছেন: কাজলভোমোরা আপনার যদি জিসিসির সদস্য দেশগুলোর ভিসা থাকে শুধুমাত্র তখন আপনি দুবাইতে অন এরাইভ্যাল ভিসা পাবেন বাংলাদেশী হলে।
১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৮
এম.এ.ইসলাম বলেছেন: সবই ঠিক আছে তবে, এমিরেটস এর ফ্লাইটে গেলেতো ভাই টার্মিনাল-২ না টার্মিনাল-৩ হবে।
২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
লিখেছেন বলেছেন: wee
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৩৬
দূর্যোধন বলেছেন: টাকা দ্যান!দুবাই যামু !