![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সরল সোঝা মানুষ,তাই সরলোতায় থাকা চাই
ননদ ভাবী সম্পর্কে নতুন মাত্রা
ননদ-ভাবীর ঝগড়া সেই পুরাতন দৃশ্যপটটা সময়ের সাথে সাথে পাল্টে যাচ্ছে৷ যান্ত্রিক এই যাপিত জীবনে একই ঘরে প্রজন্মের দুই নারী এখন বড় আপনজন একে অপরের সুখ-দুঃখের সাথী৷ শিৰার আলোয় উদ্ভাসিত নারী একে অপরের হাত ধরে চলতে শিখেছে৷ তাই বদলে যাচ্ছে চিরায়ত সামাজিক সম্পর্কের দ্বন্দ্ব-সংঘাত৷ নারীতে নারীতে তৈরী হচ্ছে সম্পর্কের মেল-বন্ধন৷ ননদ-ভাবীর পাল্টে যাওয়া দৃশ্যপট
“ননদ-ভাবীর ঝগড়া”-এটা অনেকটা প্রবাদ বাক্যের মতোই ছিল৷ যে ঘরে ননদ অর্থাত্ বরের ছোটবোন থাকতো, সে ঘরে মেয়েরা বিয়ে করতে সংকোচবোধ করতো৷ ধরেই নিতো ননদটা খুব বদ মেজাজী, এক রোখা, কুটনী টাইপের হবে৷ সুতরাং ঝগড়া অনিবার্য৷ ননদও মনে হয় প্রস্তুত থাকতো চরিত্রের বৈশিষ্ট্যের প্রখরতা দেখাতে৷ ভাবীও কিন্তু ছেড়ে দেবার পাত্রী নন৷ কিভাবে ঐ ননদকে হেনস্থা করা যায়-সেরকম শিৰা ও আশপাশের বয়োজৈষ্ঠদের কাছ থেকে নিয়ে আসতো৷ সুতরাং ভয়ের কোন কারণ নাই৷ শুধু একটু উছিলা পেলেই হয়৷ -এটা অবশ্য একটা সময়ের চিত্র৷ পারিবারির এই সমস্যাটি প্রায় প্রতিটা পরিবারেই ছিল৷ আমাদের সাহিত্যেও এর জোরালো প্রমাণ মেলে৷ শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনে রাধা এবং তার ননদের ঝগড়ার যে বর্ণনা রয়েছে তা থেকে স্পষ্টই ধরে নেয়া যায় মধ্যযুগে পারিবারিক কলহের এই প্রকৃষ্ট বিষয়টি যথাযোগ্যভাবেই প্রবল ছিল, আর এজন্যই হয়তো কবি বড় চন্ডিদাসের দৃষ্টি এড়ায়নি বিষয়টি৷ শুধু তাই নয়, যুগ যুগ ধরে সাহিত্যিকদের বিভিন্ন লেখায় উঠে এসেছে বিষয়টি৷ যুগ বদলে গেছে৷ অশিৰা কুশিৰার অন্ধকারাচ্ছন্ন দেয়াল ভেঙ্গে নারী এখন সৃষ্টিশীলতায় তন্ময়৷ শিৰার আলো নারী হৃদয়ের কলুষতা দূর করে আলোকিত করেছে৷ নারী এখন শানত্মির খোঁজে দৃষ্টি নিৰেপ করে তেপানত্মরে৷ পারিবারিক ছোট্ট গন্ডির ভেতরের ছোট-খাট বিষয়গুলোকে সহজ সুন্দর ৰমার দৃষ্টিতে দেখতে শিখেছে৷ শানত্মির পায়রা উড়ানোর আগামীর প্রত্যাশায় নারী এ ঘর ছেড়ে ও ঘরে যায়৷ ননদের ছোট ছোট ভুলগুলো আনত্মরিকতায় শুধরে দিতে চায়৷ ননদও চায় ভাবীর একানত্ম সানি্নধ্য, বন্ধুর হাতছানি৷ একে অপরের সঙ্গী হতে চায় তারা৷ যেন পরিপূরক৷
হৃদয়ের ব্যাকুলতা প্রকাশ করে স্বসত্মি পায় তারা৷ ভাগাভাগি করে দুঃখগুলো৷ নদদ ভাবী সম্পর্কের নতুন দিক উন্মোচন করেচেন ননদবাভীরা ।
(থাকবে)
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৫
নানু বলেছেন: জি হয়ত,,,,,,ৎ
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৯
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়। এখন ননদ ভাবী একে অপরের বন্ধু। একে অপরের দুঃখের সঙ্গী। এখন মেয়েরা বহির্মুখী হয়ে আগের দিনের গোড়ামি অনেকখানি কাটিয়ে ফেলেছে। পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৭
নানু বলেছেন: বিয়ের পরে মেয়েদের কাছের বন্দু হলে ,
সেই ভাবির ননদ হয়ে থাকে।
আপনাকেও পড়ার জন্য ধন্যবাদ.
৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৬
নীল ভোমরা বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ সত্যিই হলে.... সংসার, দেশ ও জাতীর জন্য উত্তম!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪২
নানু বলেছেন: সত্যি হবে না কেন ,অন্তত আমাদের বাংঙ্গালি পরিবারে এটা স্বাবাবিক যে মেয়েদের বিয়ের পরে সময়ের বন্দু হলে তার ননদ হয়ে থাকে।
৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৩
রিজভী বলেছেন: হয়তো সব ক্ষেত্রে নয়..........বিশেষ করে শহরাঞ্চলে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে শুরু করলেও এখনো গ্রামাঞ্চলে ননদ-ভাবীর সম্পর্ক যেন সাপে-নেউলে!
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৮
নানু বলেছেন: শহর অঞ্চলে হোক আর গ্রাম অঞ্চলে হোক এমন সর্ম্পক এখনও অনেক পরিবারে বজায় রেখে চলছে ।
৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১১
সেমহুড বলেছেন: নানুর লেখা ভালু পাই
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২১
নানু বলেছেন:
আপনি আসলে আমি ভালু হইয়া যাই,
আপনি ঊল্টা হইয়া আছেন কেনু।
৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩১
নীলু রেজা বলেছেন: ঝগড়াটা মিটলেই হলো।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৩
নানু বলেছেন: এটাই আমাদের সবার প্রত্যশা
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪০
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: `...... ধর্মকে বিশ্বাস করি , সততাই সর্বোত্তম এটাই যানি'
ধর্মকে বিশ্বাস করলে, সততাকে আপনি মানতে পারেন না, ধর্ম হচ্ছে জগতের সর্বোত্তম অসৎ, নিষ্ঠুর ও শোষণের হাতিয়ার।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৬
নানু বলেছেন:
ধর্ম হচ্ছে জগতের সর্বোত্তম অসৎ, নিষ্ঠুর ও শোষণের হাতিয়ার।
তাই বলে আমরা ধর্মকে বিশ্বাস করা ছেরে দেব।
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০৫
ডিজিটালভূত বলেছেন: আমার বিয়ে হয়েছে ২০০০ সালে। আমার ছোট বোনের বান্ধবী কে বিয়ে করলাম। দু জনে খুবই বন্ধুত্ব, একই ক্লাসে পড়ত। বলতে কি, ছোট বোনের তীব্র আব্দারে তাকে বিয়ে করতে রাজী হয়ে গেলাম। বিয়ের পরও দু বান্ধবীর বন্ধুত্ব ছিল এক বছরের মত। এরপর সাপে নেউলে সম্পর্ক। তাদের সম্পর্কের এ অবনতি আমাকে কষ্ট দেয়।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩০
নানু বলেছেন: আপনার মন্তব্য পরে খুব কষ্ট পেলাম,এটাও স্বাবাবিক হয়ত সাপ ও বেজি একটু লড়াই হয়ে থাকে,এ বিষয় নিয়ে আর একটি পোষ্ট দিব,
আপনার জন্য শুভকামনা রইল,
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৬
ভোরের তারা বলেছেন: সুন্দর প্রকাশ ভংগি আপনার।
গ্রামের কথা বাদই দিলাম, শহরের স্বল্প শিক্ষিত পরিবার গুলো পরিবর্তিত সমাজের সাথে এখনও নিজেদের সেভাবে খাপ খাওয়াতে পারছে না। তারা এখনও যৌতুকের আশায় লোভে চকচকে চক্ষু নিয়ে বসে থাকে আর বউ হয়ে আসা নতুন মেয়েটির উপর চালায় শারিরিক ও মানসিক নির্যাতন। আর অনেকটা প্রতিশোধ স্পৃহাও কাজ করে কারন তারাও হয়ত এই ব্যবহার তাদের শ্বশুর বাড়ী থেকে পেয়েছিল। তবে শিক্ষিত এবং উচ্চবিত্ত পরিবার গুলোর দৃশ্য হয়ত ভিন্ন।
তবে এই অবস্হা থেকে বেরিয়ে আসা উচিত এবং পরস্পরের মধ্যে সুস্হ সুন্দর কাছের মানুষ ধরনের একটা সম্পর্ক থাকা উচিত।
ধন্যবাদ
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৫
নানু বলেছেন: আপনার মন্ত্যবের সাথে সহমত,তবে কিছু বিষয় আছে অন্ধকার এবং আলো শিক্ষিত পরিবার গুলো বাস করে আলোর পৃথিবীতে এবং তাদের সমাজ ও পরিবেশ নিম্মবিত্ত পরিবার গুলোর থেকে আলাদা তাই তাদের ভিতর অনেক সমাজিকতা বজায় থাকে,আর নিম্মবিত্ত পরিবার গুলো সবসময় অভাবের ভিতর দিন যাপন করে বলে তাদের ভিতর ঝগরা ফ্যাসাদ লেগে থাকে,তাতে শহর বলেন আর গ্রাম বলেন।
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন,,
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৩
অচেনা মেয়েটি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৭
নানু বলেছেন: জি আমি এখানে ঠিক এবং সঠিকটাই বোঝাতে চেয়েছি,
শুভ কামনা রইল,,
১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৭
রিমঝিম বৃষ্টি বলেছেন: আপনার লেখায় বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গি খুব চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। তবে পরিবেশভেদে এই সম্পর্কের মাত্রা এক রকম থাকে না। তবে ভাবী-ননদের চিরন্তন শত্রুতার যে মিথ প্রচলিত ছিল, সেটা এখন ফিকে হয়ে আসছে। লেখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ। সময় করে আমার ব্লগ থেকে একবার ঢু মেরে আসবার নিমন্ত্রন দিয়ে গেলাম।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৩
নানু বলেছেন: এই সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,
আপনার ব্লগ বাড়িতে গিয়েছিলাম,এবং কমেন্ট করে এসেছি,
ভাল থাকবেন
১২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩৬
নজরুল ইসলাম অকিব বলেছেন: ননদ ভাবীর ঝগড়া সাপে নেউলের মতো, খুব একটা নজরে পরেনি।যা দেখেছি বা শুনেছি তা স্বাভাবিক পারিবারিক দন্দের মতো।স্বামীর ছোট বোনদের অপেক্ষা করতে শুনেছি সংশারে নূতন অতিথির জন্য।কারন মনের লুকায়িত কথাগুলো পরিবারের বয়োজ্যষ্টদের কাছে প্রদানের হাতিয়ার হিসাবে ভাবিকে ব্যবহার করা যায়। তবে বউ শাশুরীর ঝগড়া চিরাচরিত ধারায় আদিকাল থেকে আজকের আধুনিক কালেও বর্তমান।
লেখক শাশুরীর চরিত্রের পাশে যদি যদি ননদকে রাখতেন তা হলে লেখায় মনে হয় আরো বাস্তবতা তাকতো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০১
নানু বলেছেন: je khane nanod bhavi niye lekha sekhane shasure ke jorano ki thik hobe,
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৫২
নীল ভোমরা বলেছেন:
এত রাত জেগে নেটে থাকেন আপনি?! সোনার চেহারা নস্ট হয়ে যাবেনা??!! (ফান কমেন্ট)
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৫৯
নানু বলেছেন: hi hi hi
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০০
নজরুল ইসলাম অকিব বলেছেন: নীল ভোমরা-- বাংলাদেশে যখন রাত ৩:৩৬মি: আমার এখানে(লন্ডন) তখন রাত ৯:৩৬মি:।সুতরাং বুঝতেই পারছেন আমি বেশী রাতে নেটে নেই।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
নানু বলেছেন: nazrul islam bhai. neel vomora mone hoy apnake na amake bojate cheyche ,
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২
সালমান খান বলেছেন: ননদ ভাবিরা একটু ঝগরা মারা মারি না করলে তাদের বন্দুত্ত জমেনা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৫
নানু বলেছেন: ha tai to
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪
কাওছার৯৯ বলেছেন: ননদ ভাবির ঝগরা করা ভালনা
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৫
নানু বলেছেন: ok
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭
নয়ন মনি বলেছেন: এক ঘড়ে থাকলে একটু ঝগড়া বা কথার কাটা কাটি হয়েই থাকে স্বাভাবিক।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৫
নানু বলেছেন: thanks
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১১
এম এস সোহেল বলেছেন: আপনি আমাদের স্বপ্ন দেখালেন, স্বপ্ন দেখতে পয়সা লাগেনা।
"কেউ নারী হয়ে জন্মায়না, ক্রমশ নারী হয়ে উঠে" -হুমায়ুন আজাদের নারী বই থেকে পাওয়া।
একবার পরিবর্তন হয়ে আসা নারীর আবার পরিবর্তন কেনো জানি স্বপ্ন মনে হচ্ছে আমার। যেদিন দেশের প্রতিটা নারী স্ব-শিক্ষিত হয়ে উঠাবে সেদিন হয়ত "নারীর শত্রু নারী" প্রবাদ টি হারিয়ে যাবে।
সেই পর্যন্ত গল্প উপন্যাসে সীমাবদ্ধ থাকবে, আমার তাই মনে হয়।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫২
নানু বলেছেন: আসলে ব্যাপারটা এমন নয় যে কাঊকে স্বপ্ন দেখেয়েছি ,হয়ত আপনি ভাবতে পারেন যে এটা একটা স্বপ্ন দেখানো.
এখানে আমি শুধু বর্তমান প্রেক্ষাপটা তুলে ধরতে চেয়েছি,
অথবা অতিত ও ভবিশ্যতের যে ক্ষতবিক্ষত পরিবার গুলো তাদের শৃক্ষলা সমৃদ্ধকে।
ধন্যবাদ আপনাকে,
১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০২
নীল ভোমরা বলেছেন: ননদ-ভাবীর সম্পর্ক-তো বুঝলাম! এবার' নানা-নানু'র কথা কিছু বলেন!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৮
নানু বলেছেন: আপনি অনেক লিখতে পারেন জানি আপনার ব্লোগ থেকে আমি ঘুরে এসেছি।
২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৪
সাইফুল্যাহ কামরুল বলেছেন: ননদ ভাবির ঝগরা করা ভাল । এতে তাদের সকল গোপন কথা বের হয়ে আসে ফলে ননদ এর স্বামী
কে আর কোন চিন্তা করতে হয় না।
আমার কথা হল মেয়ে রা কেন ভাবী কে বোন হিসাবে এবং ননদ কেও বোন হিসাবে মযাদা বা বিশ্বাস করে না । আর তা হলে দেশে সব সংসারের সমস্য শেষ হয়।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৮
নানু বলেছেন: আসলে বিষয়টা এমনই হয়ে দাড়ায় যে ননদ ভাবি একজন আরেক জনের পরছায়া হয়ে থাকে।
২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৭
নীল ভোমরা বলেছেন:
আমার চৌকাঠে আপনার পদধুলি...... আমি সৌভাগ্যবান! ইটস্ মাই প্লেজার! আমিও মাঝে মাঝেই ঢু মারি আপনার আঙিনায়। শুভ কামনা!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪০
নানু বলেছেন:
আপনাকেও আমার তরফ থেকে শুভ কামনা রইল
২২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১১
ইমন সরওয়ার বলেছেন: নতুন পোস্ট দেন
নিমগ্নপাঠ হোক -
Click This Link
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪১
নানু বলেছেন: আপনার ব্লগ বাড়িতে গিয়ে ছিলাম।
ধন্যবাদ
২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫১
জেরী বলেছেন: আমার ভাবীর সাথে সর্ম্পক ভাইয়ের সাথে বিয়ের আগে থেকেই ভালো। আর আমরা ২ জনের কেউ-ই ঝগড়াটি টাইপের না। যে,যার যার মতন থাকতে ভালোবাসি
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:১৫
নানু বলেছেন:
আপনার পরিবারে যে সম্পর্কটা অটুটু রয়েছে,এই ভাবে যেন বাংলাদেশের প্রতিটা ঘড়ে ঘড়ে বঝায় থাকে ।
এটাই আমাদের সবার প্রত্যাশা,,
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৩
রাজসোহান বলেছেন: হয়ত