নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গোলাম কিবরিয়া পিনু

গোলাম কিবরিয়া পিনু

I love poems গোলাম কিবরিয়া পিনু কবি প্রকাশিত গ্রন্থ ১. এখন সাইরেন বাজানোর সময় (কবিতা), ১৯৮৪ ২. খাজনা দিলাম রক্তপাতে (ছড়া), ১৯৮৬ ৩. সোনামুখ স্বাধীনতা (কবিতা), ১৯৮৯ ৪. পোট্রেট কবিতা (কবিতা), ১৯৯০ ৫. ঝুমঝুমি (ছড়া), ১৯৯৪ ৬. সূর্য পুড়ে গেল (কবিতা), ১৯৯৫ ৭. জামাতের মসজিদ টার্গেট ও বাউরী বাতাস (প্রবন্ধ), ১৯৯৫ ৮. কে কাকে পৌঁছে দেবে দিনাজপুরে (কবিতা), ১৯৯৭ ৯. এক কান থেকে পাঁচকান (ছড়া), ১৯৯৮ ১০. দৌলতননেছা খাতুন (প্রবন্ধ), ১৯৯৯ ১১. আমরা জোংরাখোটা (কবিতা), ২০০১ ১২. সুধাসমুদ্র (কবিতা), ২০০৮ ১৩. আমি আমার পতাকাবাহী (কবিতা), ২০০৯ ১৪. মুক্তিযুদ্ধের ছড়া-কবিতা, ২০১০ ১৫. বাংলা কথাসাহিত্য : নির্বাচিত মুসলিম নারী লেখক ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (গবেষণা), ২০১০ শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক সম্মান (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য) এবং স্নাতকোত্তর; পিএইচ.ডি.

গোলাম কিবরিয়া পিনু › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামায়াতে ইসলামীর আল্লাহর সাথে ‘বিক্রি চুক্তি’!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৪



জামায়াতে ইসলামীর ‘ব্যক্তিগত রিপোর্ট বই’-এ বলা হয়েছে : ‘এ জামায়াতে শামিল হবার সময় স্বেচ্ছায় ও সজ্ঞানে সেই প্রতিশ্রুতিই গ্রহণ করা হয় যাকে আল্লাহতায়ালা বিক্রি চুক্তি বলে আখ্যায়িত করেছেন। গঠনতন্ত্রের মধ্যে জামায়াতে ইসলামীর যে লক্ষ্য বর্ণনা করা হয়েছে তার প্রতি পূর্ণ আস্থা রেখে যিনি জামায়াতে শামিল হবার সময় আল্লাহপাকের সাথে চুক্তি সম্পাদন করেন তার দৃষ্টিতে এ চুক্তি কখনোই এমন কোন জামা-কাপড়ের মত হতে পারে না যাকে যখন পরা যায় আবার যখন ইচ্ছে খুলে রেখে দেয়া যায়।’ এমনভাবে এসব বলা হয়েছে যে, জামায়াতে শামিল হওয়া মানে আল্লাহর পথে পা রাখা, আল্লাহর সাথে ‘বিক্রি চুক্তি’ সম্পাদন করা হয়ে থাকে। এভাবে কায়েমী স্বার্থে ও সংকীর্ণ দৃষ্টিতে মানুষকে বিভ্রান্ত করে জামায়াতের ছত্র-ছায়ায় অনেককে টানতে তারা অপকৌশল নিয়ে সফল হয়েছে। অথচ এই জামায়াত বিভ্রান্ত-পথের যাত্রী, মওদুদীবাদের মাধ্যমে ইসলাম ও পবিত্র ধর্মগ্রন্থকে বিকৃত করার অভিযোগে অভিযুক্ত আসামী। এই আসামীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে উৎসারিত অনেক অভিযোগও রয়েছে। মানবতা-বিরোধী, ধর্ম-বিরোধী এই অপশক্তি রাষ্ট্র-প্রতিষ্ঠান ও রাজনৈতিক সুযোগ-সুবিধা পেয়ে পরিকল্পিতভাবে ধর্ম ও নবীগণের মর্যাদাকে আজ বিভ্রান্তির ঘোলাজলে টেনে নিয়ে ব্যবহার করে কায়েমী স্বার্থ প্রতিষ্ঠা করতে চায়।

জামায়াতে ইসলামী আজ পবিত্র কোরান, হাদীস, ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ের একমাত্র সোল-এজেন্ট হিসেবে নিজেদের জাহির করছে। এবং এদেশের নতুন প্রজন্মের অনেক তরুণ আর বিভিন্ন শ্রেণির লোকজনকে বিভ্রান্তির কূটজালে আটকানোর অপপ্রয়াস পাচ্ছে। গা ছাড়া দিয়ে ইচ্ছে মত ধর্ম ও নবীদের যেভাবে ব্যবহার করছে তা যুক্তির বাইরে এবং ধৃষ্টতাপূর্ণ ও অগ্রহণযোগ্য। তাই তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তারা মুক্তিযুদ্ধে যেভাবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে, ঠিক তেমনি আজ আরও বহু কারণে শাস্তিযোগ্য অপরাধে অপরাধী হয়ে পড়েছে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৫

স্বপ্নের মানুষ বলেছেন: আল্লাহ আমাদের মাফ করুক





আশা করি এইখানে লিখবেন চ্যাট, ব্লগ, ফোরাম

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২

জাতিস্বর বলেছেন: এটা হচ্ছে জামাতের আস্তিকতার দলিল।

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

জাতিস্বর বলেছেন: এটা হচ্ছে জামাতের জাউরামির দলিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.