নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি খালি পড়ি

আমি নিজেকে আর নিজের ঘরকে ঠিক করবার চেষ্টা করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম

আমি ভাল না, তাই খারাপ কিছু দেখে অবাক হই না!! আমি খারাপ, তাই সমাজ খারাপ।

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাত কেন করবো বা করবো না জানতে চাই :) :) :) (আলোচনা পোষ্ট)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৮

বি এন পি আওয়ামিলীগ দুই দলই নাকি চোরে ভরা , এমনকি এরা নিজেরাই নিজেদের খারাপ বলে । মানুষও নাকি মন্দের ভালো খুঁজতে একবার এই দল আর একবার ঐ দল করছে। জামাত নাকি গনতান্ত্রিক দল । পরিবার তন্ত্রও নাই। মন্ত্রি হিসাবেও নাকি জামাত নেতারা সৎ ছিলেন। জামাত কে অনেকেই ধর্ম ব্যাবসায়ী বলে থাকে কিন্তু ধর্মিক দল হলে আমার কোন সমস্যা নাই। কারন আমি নিজেও ধার্মিক। ইসলাম খুব ভালো ভাবে মানার চেষ্টা করি । আবার দলটির ছাত্র সংগঠন শিবির নাকি ছাত্র দল ছাত্র লীগের চেয়ে ভালো । সব মিলিয়ে কি করা উচিত জানতে চাই । আমার আবার মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বা আনু মুহাম্মাদ এর মত লেখক দের লেখা খুব টানে কিন্তু আমি কমিউনিস্টদের বিশ্বাস করি না। কমিউনিজম আমাকে টানে না।



ব্লগে বেশীর ভাগই ভাল মানুষের আনা গোনা বলেই বিশ্বাস করি । তাই সরল বা জটিল উত্তর জানাবেন। যাদের বয়স ৩০ এর কম তারা না মন্তব্য করলেই ভালো। তবে কেউ যদি মনে করেন যে আপনার যথেষ্ট জ্ঞান আছে এই ব্যাপারে তাহলে অবশ্যই মন্তব্য করবেন।



কেউ কাউ কে গালাগালি করবেন না প্লিজ। শুধু নিজেদের যুক্তি বলুন। ধন্যবাদ । :D



মন্তব্য ১০৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৫

নাটক বলেছেন: করবেন কি করবেন না তা বলব না। তবে, তারা জন্ম থেকেই রাজাকার!!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ভাই যৌক্তিক কিছু বললেন না??

ধরে নিলাম আপনি চান না কেউ জামাত করুক

ধন্যবাদ

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: মন্ত্রী হিসেবে জামাত নেতারা ভাল ছিল কই শুনলেন। নিজামীর প্রজেক্ট নিয়ে আর কন্টাকটরি নিয়ে কতজন বড়লোক হইছে জানেন নাকি?
মুজাহিদ সাহেবের সমাজ কল্যান তহবিলের টাকা তো শিবিরের সংগঠনে গেছে। তবে ওনারা একটু কম করেছেন। অন্যদের মতো। আসল কথা হইলো-- ছিচকে চোরও চোর, ব্যাংক ডাকাতও চোর। আপনি কোন জায়গায় যাবেন সেটা আপনি জানেন।
(মনে হয় জামাতের ওকালতির এ্যাসাইনমেন্ট পাইছেন)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: এনাদের কাউকে তত্ত্বাবধায়ক আমলে পুলিশ আর্মি ধরে নাইতো তাই মনে করলাম কারন তাদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ গুলা রাজনৈতিক সরকারের করা।

শেষ কথাটা না বললেই পারতেন, আমিতো আপনাদের অভিমতই জা্নতে চাই লাম

ধন্যবাদ, আপনিও চাইলেন না যে আমি জামাত করি

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৯

ফাটা বাশঁ বলেছেন: তেইল্লাচুরাও পাখি, জামাতিরাও মানুষ

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: যৌক্তিক কিছু চাই ধন্যবাদ

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: তারা জন্ম থেকেই রাজাকার!! করলে করেন গিয়া! কিনতু ঠিক ঐবোনা মনে কয়..

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জানতে চাই প্রৃত কারন ধন্যবাদ

৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮

আল ইফরান বলেছেন: যেই দলের ধমনীতে মীরজাফরের রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে , আপনি আসছেন সেই দলের পক্ষে ওকালতি করতে, ভালো X(( X(( X(( X((

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আজবতো ভাই ব্যাপারটা নেগেটিভ দেখেইতো মতামতের প্রশ্ন উঠল ???!!!

বি এন পি আর আওয়ামীলীগ তো আমাদের শান্তি দিচ্ছে না???

আর এখন তো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করতে হবে তাই না???? বাংলাদেশ তো আর পাকিস্তান না!!!

৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

কাঠুরে বলেছেন: ভায়ে, বাংলাদেশে কি নয়া?

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: রাজনৈতিক ভাবনায় নয়া

কোন সমস্যা ???

ধন্যবাদ

৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪০

আল মতিন বলেছেন: জামায়াত-বিএনপি-আওয়ামীলীগ কোনটাই করার দরকার নাই। তাবলীগ করেন। ফায়দা আছে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: তাবলীগ মানে কি ?? লাইন ধইরা ধইরা যায়া পোলাপাইনের ক্রিকেট খেলার মধ্যে ডিস্টার্ব করা ???? এই তাবলীগ আমি করি না !!!! X( X( X(

ভোট বইলা একটা জিনিস আছে জানেন ??

ধন্যবাদ

৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪১

কনিফউজড_েনিটেজন বলেছেন: এ প্রসঙ্গে সম্ভবত সেরা লেখাটা লিখেছেন জাফর ইকবালঃ

আমরা সবাই জানি এই দেশের সাথে সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল জামাতে ইসলামী। জার্মানীতে নাৎসী বাহিনী নেই, ইতালীতে ফ্যাসিস্ট বাহিনী নেই কিন্তু আমাদের দেশে কেমন করে জামাতে ইসলামী থেকে গেল? এখন আমরা সবাই জানি কেন এবং কেমন করে সেটা ঘটেছে কিন্তু যেটা এখনো আমি বিশ্বাস করতে পারি না সেটা হচ্ছে সেই জামাতে ইসলামীর একটা ছাত্র সংগঠন আছে । মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা কেমন করে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী জামাতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন করে? কম বয়সী তরুনদের দেশ নিয়ে স্বপ্ন দেখার কথা, দেশের জন্যে লাগাম ছাড়া ভালোবাসার আবেগে ডুবে যাবার কথা, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অহংকার করার কথা, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে উচ্ছাস করার কথা, পয়লা বৈশাখে রবীন্দ্র সঙ্গীত গাওয়ার কথা, ছাব্বিশে মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনে রক্ত গরম করার কথা, ষোলই ডিসেম্বর মাথায় লাল সবুজ পতাকা বেধে পথে নেমে যাবার কথা, একুশে ফেব্রুয়ারীতে ফুল নিয়ে শহীদ মিনারে প্রভাতফেরী করার কথা অথচ সেই বয়সের তরুনেরা এসব কিছু না করে কেমন করে দেশোদ্রোহী বিশ্বাসঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের নেতা হিসেবে মেনে তাদের আজ্ঞাবহ হয়ে কাজ করতে পারে? দেশকে ভালো না বেসে কেমন করে সেই দেশকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন থেকে ঠেলে সরিয়ে পাকিস্তান বানানোর চেষ্টা করতে পারে? আমি জানি আমি কখনোই এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবনা, কেউ যদি কিছু একটা উত্তর আমাকে দেয়ার চেষ্টাও করে আমি সেটা বুঝতে পারব না।

জাফর ইকবাল : রাজনীতি নিয়ে ভাবনা থেকে উদ্ধৃত।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: with all due respect to জাফর ইকবাল স্যার জার্মানীর নাৎসি আর ইটালির ফ্যাসিস্ট দের প্রেক্ষাপট কি জামাতের সাথে মিলে ?? নাৎসি তৈরি হইসে জার্মানীতে জার্মানী তখন জার্মানীই ছিল আর ফ্যাসিস্ট রা তৈরি হইসে ইটালিতে ইয়াটালিও তখন ইতালিওই ছিল ??? আর জামাত তৈরি হইসে যখন বাংলাদেশ পূর্ব পাকিস্তান ছিল এগুলা কি মিলে ??? আর মুক্তি যুদ্ধতো বিশ্ব যুদ্ধ ও ছিলনা ????


আর জামাত কি আসলেই বর্তমান বাংলাদেশকে ৃনা করে ??

আপনাকে ধন্যবাদ

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: again with all due respect to জাফর ইকবাল স্যার , উনাকে এক জন বিজ্ঞান লেখক হিসাবে সম্মান করি, কিন্তু যদি বলেন বাংলাদেশের যুবসমাজের চেতনা নিয়ে উনি সমালচনা করবেন , বা এক জন যুবকের দেশ প্রেম কেমন হবে তার সঙ্গা উনি দিবেন তাহলে এক মত হতে পারবনা , বা তার কথা মা্নতেও পারব না, মুক্তি যুদ্ধের সময় উনি যুবক ছিলেন , তার বাবাকে পাকিস্তানীরা হত্যা করে মুক্তি যুদ্ধের শুরুর দিকেই , আর উনি এই ৯ মাস সারাটা সময় কখন কোন রাজাকারের বাড়ী কখন নানার বাড়ি কখন ঢাকা কখন পটুয়াখালী মায়ের আচলের নিচে ঘুড়ে বেড়িয়েছেন, উনার মুখে মুক্তি যুদ্ধের চেতনার কথা শুনলে আমার হজম হয় না !!!!!! আমি দুঃক্ষিত !!!!!!!!! আর এ জন্যই আমি আজ political সিদ্ধান্ত নিতে এত confused ???!!! কি হচ্ছে কি বাংলাদেশে ??? আপনারা কেন ভাবেন না ????

৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫০

বাংলার হাসান বলেছেন: আমি ছাগুর দল করব না দুইটা কারন। ১। ছাগুদের ৭১ এর ভূমিকার, ২। আকিদা,

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: একটু বিস্তারিত বলবেন প্লিজ

ধন্যবাদ

১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫১

কাঠুরে বলেছেন: ""মন্ত্রি হিসাবেও নাকি জামাত নেতারা সৎ ছিলেন""
"" আবার দলটির ছাত্র সংগঠন শিবির নাকি ছাত্র দল ছাত্র লীগের চেয়ে ভালো ।""


ভাই, লেঞ্জা সামলান।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: উপযুক্ত সমালোচনা করুন , বোকামি করবেন না

পোষ্টের শিরোনামটাও ঠিক মত বুঝেন নাই??? যৌক্তিক হইলে আমিতো জামাত করতেই চাইতে সি ??!!!

আপনি যুক্তি দেখাতে পারেন আমার করা উচিত কি উচিত না ???

ধন্যবাদ

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫২

গোআ০২ বলেছেন: ধরুন আপনি থানার ওসি কিন্তু ঘুষ খাননা!!আপনি কাজে টিকতে পারবেন?হিসেব অনুযায়ী জামাত করা উচিত কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সমীচীন হবে না।ইসলাম সব সময়(আমার জানা মতে) 'মধ্য' পন্থা মানতে বলেছে।দেশে মধ্যপন্থী দল বি,এন,পি।লীগ ফ্যাসিস্ট ও ইসলাম বিরুধী,জাপা নীতিহীন লম্পটদের দল,জামাতের গায়ে দেশ বিরুোধী কলন্ক।তাই আসুন ধানের শীষের জন্য ভোটটা রিজার্ভ রাখী।সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ি। B-) :D :)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: এই দলে নাকি চোর আর চোর ??? =p~ =p~ =p~

ধন্যবাদ

হাঁ ইসলাম মধ্যপন্তার কথা বলে কিন্তু অন্যায়কে মানতে বলে কি ?? মানে ওসি হইলে ঘুষ খাওয়া যাবে ইসলামের নিয়ম কি এই রকম ??

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

নাটক বলেছেন: উপরে ব্লগার ঠোটকাট্টা ০০০৭ এর সাথে আমি একমত নই।

আমার বিপক্ষের কারও বিরুদ্ধে অপবাদ দিলেও আমি সেটা মানব না। জামাতের মন্ত্রী দুইজনের বিরুদ্ধে কোন দুর্নীতি প্রমাণিত হয়নি। আর উনি যেটা বললেন,

"মুজাহিদ সাহেবের সমাজ কল্যান তহবিলের টাকা তো শিবিরের সংগঠনে গেছে।"

এটা হাস্যকর কথা!!! কারণ, আমি জানি শিবিরের মিটিং তার বাসায় হলেও তার বাসা থেকে শিবিরের ছেলেরা না খেয়ে এসেছে।

আপনার কথা সত্য হলে একজন মন্ত্রীর বাড়ী থেকে শিবিরের ছেলেরা না খেয়ে আসবে কেন???

উল্লেখ্য যে, মুজাহিদ নাকি ধনী নয়।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: তার মানে আপনি পরক্ষ ভাবে বলতে চাচ্ছেন জামাতের নেতারা সৎ

ধন্যবাদ

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৭

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: এইডা তো গালাগালিরই পোষ্ট। গালাগালির পোষ্টে গালাগালি করুম না কি করুম? আঙ্গুল চুষুম। X( X(

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ভাই গালাগালীতে সমাধান নাই

ধন্যবাদ X( X( X( X( X(

১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৮

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: বিতর্কিত পোস্ট প্রদানের মাধ্যমে লাইম লাইটে আসার চেষ্টা! ভাল! এই চেষ্টা আপনার আগেও অনেকে করছে! সফলও হইছে! চালায় যান! আপনিও সফল হবেন! ;)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: যার মনে যা ফালদিয়া ঊঠে তা, আমি দুঃক্ষিত যে আপনি লাইম লাইটে নাই

ধন্যবাদ :(( :(( :((

১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০০

লিটল রক বলেছেন: জামাত কেন করবো বা করবো না জানতে চাই এই প্রশ্ন যে করে তারে প্রথমেই কইষা থাবরা লাগাই। পরে শুনি সে আসলে গোলাম আযমের জারজ কিনা। যদি বলে জারজ তখন গদাম দিই। যদি বলে জারজ না এমনি কৌতুহল তখন আবার থাবরা লাগাই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনি খুব জ্ঞানী বুঝা গেল

ধন্যবাদ =p~ =p~

১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০১

লিটল রক বলেছেন: আর ভাইসব গোয়া এর অনেক চুলকাচ্ছে। একটু ুটু মেরে দেন সবাই। B-)

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: তাই নাকি গোয়া চু্কালে তাই করতে হয় নাকি ???

কে শিখালো আপনার মা ?? নাকি আপনার বাবা ??? :P :P :P

১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০২

নাটক বলেছেন: ভাই, আমি ইসলামকে কমপ্লেট কোড অফলাইফ হিসেবে দেখি। তাই, রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও ইসলাম মেনে চলতে হবে। হাম্বালীগের লোকেরা ধর্মনিরপেক্ষ।


তারা ধর্মনিরপেক্ষ ধর্মের লোক; ইসলাম, হিন্দু, ইহুদী, খৃষ্টান যেমন একেকটি ধর্ম ধর্মনিরপেক্ষও তেমনই একটি ধর্ম। তাই, খবরদার!! হাম্বালীগের দলের কখনও করবেন না।

তবে, আপনার যেহেতু বুঝ আল্লাহ দিয়েছেন সেজন্য আপনি জামায়াতে ইসলামীসহ বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলো নিয়ে একটু চিন্তাভাবনা করে যেটাকে সবচেয়ে ভাল মনে হয় সেটাকে গ্রহণ করতে পারেন।

এ ব্যাপারে সুন্দর একটা লেখা পড়েছিলাম; গুগোলে সার্চ দিয়ে খুজে পেলাম। নিচের লিঙ্কে লেখাটা দেখতে পারেন। হয়ত কিছুটা গাইডলাইন পেতে পারেন।

http://bislamic.com/?p=1563

ধন্যবাদ!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ভাই বাংলাদেশে ইসলামীক দল জামাত ছাড়া আর কোনটা কোনটা আছে ?? সবই তো শুনি হয় এক্স জামাতী নয়ত পীর পীরালী নয়তো হিজবুতি টাইপের গুপ্ত ঘাতক ???!!! অন্য ইসলামী দল সম্পর্কে কোথায় জানবো ??? আপনার লিঙ্ক পড়ে দেখব

ধন্যবাদ

১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৪

আল মতিন বলেছেন: কিছূ কিছু কমেন্ট পড়ে হাসি থামাতেই পারলাম না =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: যেমন ???

১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৮

পানকৌড়ি বলেছেন: এরপর কোন মন্তব্য চলেনা । আপনার বিবেকের কাছে সিদ্ধান্ত নিন ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ভাই কিছুই বুঝলাম না ???

২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১১

দেখি তো পারি কিনা..... বলেছেন: ঠোঁটকাটা০০০৭...আপনার কথার প্রমান দিন। তারা দূর্নীতি করলে তখন কার তত্তবধায়ক সরকার কেন তাদের গ্রেপতার করলো না X( X( X(
আন্দাজের উপর ড়িল মেরে কথা বলবেন। আসলে আমরা নিজেরা চুরি চামারি করতে করতে এতটাই অবস্থ্য হয়ে গেছিযে ভালো মানুষ কে ও চোর বলতে আমাদের বিবেকে বাধে না।


লেখক আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকেন আমি বলবো আপনাকে একটি ইসলাম পন্থি দল নির্বাচন করে নিতে। যে দল আপনাকে নামাজের জন্য তাগিদ দেয়, রোজার জন্য তাগিদ দেয়, কোরআন হাদীসের কথা বলে ওই রকম একটি দল। আর সেটা করলে এই বল্গের অনেকে তখনি আপনাকে ছাগু নামে আখ্যায়িত করবে। মৌলবাদি বলবে। কিন্তু আপনাকে জানতে হবে ভালো পথে থাকলে কিছু বাঝে স্বভাবের ছেলে পেলে আপনাকে খেপাবে। জাস্ট ইগনোর দেম।....আপনাকে ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জামাত নয় কেন ??

আর অন্য ইসলামী দল কি আছে ?? তাদের পরিচিতিই তো জানি না ???

ধন্যবাদ

আর কোন পিগু আমাকে ছাগু বলল কি না এই নিয়ে আমি ওআরিড না

আমি সামুতে সাইন আপ করার আগেই যারা ছাগু কথাটা ব্যাবহার করে তাদের পিগু মনে করি । পিগুরা ইসলামের কথা বললেই ছাগু ছাগু শুরু করে X( X( X(

২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪

নাটক বলেছেন: একজন ভাইয়ের একটা লেখা শেয়ার করলাম। দেইখ্যা আইসেন।
Click This Link

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জ্বী ভাই দেখলাম , আমি ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করি না , যারা করে তারা পিগু =p~ =p~ =p~

২২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৬

কাঠুরে বলেছেন: এই কারনেই আপনি জামাত করবেন না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনাদের জ্ঞানের পরিধি বুঝা যাচ্ছে :P :P :P

২৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২১

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: গুয়া কই গেলিরে।
এইখানে গুতা

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনাদের জ্ঞানের পরিধি বুঝা যাচ্ছে

২৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৫

মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: যাদের বয়স ৩০ এর কম তারা না মন্তব্য করলেই ভালো। X(( X(( X((


করলাম না মন্তব্য :P :P :P ৩০ আগে হোক , তখন এই বুড়োদের আমরাও বাতিল করে দেব।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ঠিক আছে !! কিন্তু আমিওতো বলেছিলাম এই বিষয়ে জ্ঞান থাকলে বলা যাবে

ধন্যবাদ

২৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩১

আলোকন বলেছেন: একটা কারনই যথেষ্ট,
আর তা হলো, '৭১সালে তাদের কৃতকর্মের কারনে জামায়াত করা যাবে না।

অন্যদিকে, জামায়াত আদৌ কোন ইসলামী দল না। যদি এটা কোন ইসলামী হতো, তবে '৭১ এ ইসলামের নাম দিয়ে এসব করতো না। তারা সেসময় যেসব করেছে, ইসলাম কখোনো সেসব সমর্থন করে না।

আর ইরানী শিয়া ও সৌদি ওহাবিদের সাথে তাদের গলায় গলায় পিরিতের কথা নাই বা বললাম।

এককথায়, জামায়াত শুধু নিজ স্বার্থে ইসলামকে ব্যবহার করতে পারে। পন্য হিসেবে ইসলামকে বিক্রি করতে পারে।
কখোনো নিজের ও সমাজের মধ্যে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেনা ও করবেও না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: কিছুই ভালো মত জানি না ?? !! বিস্তারিত বললে ভালো হইত !! তাছাড়া আমি একজন মুক্তি যোদ্ধাকে চিনি জিনি জামাত করেন আবার বি এন পি আও্যামীলিগেও রাজাকার আছে । এমন কি বঙ্গবন্ধু কন্যার মেয়ের শোশুরইতো রাজাকার তাই রাজাকার রাজাকার ধোয়া তোলা কতটুকু যৌক্তিক ?? আসোলে সব মিলিয়ে আমার মাথায় গ্যাঞ্জাম পাকিয়ে গেছে !!!!!

ধন্যবাদ

২৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৫

ইউনিকর্নের পুনর্জন্ম বলেছেন: পাইছি ! পাইছি ! ব্যা ব্যা ব্লাক শিপ হ্যাভ ইউ অ্যানি উল.... :#) =p~

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: পিগু পিগু হেভ ইয়ু হ্যাড হাগু

ধন্যবাদ

২৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

বিডি আমিনুর বলেছেন: ৩০ এর কম :( :( :( :(

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জ্ঞান নাই ??? :( :( :(

২৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭

অজানামন বলেছেন: জামাতীদের দল না করার বিপক্ষে যে যুক্তি গুলো দিয়েছে তা আপনার বোধগম্য হতে কষ্ট হয়েছে কিন্তু জামাতী দল করার পক্ষে যে যুক্তি গুলো উপরে দেয়া আছে তা সহযেই আপনার বোধগম্য হয়েছে। লেন্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জামাত করার পক্ষে এখনো কেউই যুক্তি দেন নাই , মন্তব্য গুলা আবার পড়েন

if i have had a lanja i would have never hide it

you are a pigu aren't you ? i know you also dont hide your lanja , cos i can see it

ধন্যবাদ

২৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪

নাটক বলেছেন: আমি তো বলেছি--

তবে, আপনার যেহেতু বুঝ আল্লাহ দিয়েছেন সেজন্য আপনি জামায়াতে ইসলামীসহ বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলো নিয়ে একটু চিন্তাভাবনা করে যেটাকে সবচেয়ে ভাল মনে হয় সেটাকে গ্রহণ করতে পারেন।

অতএব, যদি আপনি বিভিন্ন চিন্তাভাবনার পর [উপরের লিঙ্কটা পড়লে কিছুটা চিন্তার খোরাকও পাবেন আশা করি] যদি আপনি মনে করেন জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শ দল তাহলে অবশ্যই আপনি সেটাকে গ্রহণ করতে পারেন।

তবে, অবশ্যই চিন্তাভাবনা করবেন এবং জামায়াতের বা শিবিরের বিভিন্ন সাংগঠনিক বইপত্র পড়েই সিদ্ধান্ত নেবেন। হয়ত দেখা গেল আপনি আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেটা ঠিক হবেনা।

তেমনি আমি নিজেও বাংলাদেশের একটা আদর্শ ইসলামী দলকে সাপোর্ট করে থাকি।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনি কোন দল করেন ??

জামাতের মূল সমস্যা হল এর অতীত কলঙ্ক , আর ধর্ম ব্যাবসার অভীযোগ

কোন জামাতি কিন্তু কিছুই বুঝানোর চেষ্টা করলনা যে জামাত কেন করবো ?? তার মানে তাদের ঐ মনবল নাই ???!!! আর অন্যান্য ইসলামী দল কো্টাই আমি চিনি না !!!!


আর পিগুরা তো পিগু ই

৩০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

হিংস্র ঈগল বলেছেন: নারী অধিকার হারাম,
কিন্তু খালেদা জিয়ার পাশে বসতে খুব আরাম-

এই আদর্শের নাম হল জামাতে ইসলাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: দারুন বলেছেন

জামাতের এই অর্ধ নগ্ন মহিলার সাথে চলাফেরা আমি ৃনা করি

আসলে এটাই কি প্রমান যে জামাত সুবিধা বাদী ????

৩১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

নাটক বলেছেন: আমি নিজেরটা বলতে চাচ্ছি না। আপনার পরিচিত যে ইসলামী দলের সারাদেশে অনেক লোকজন আছে এবং যারা সারাদেশে কাজ করছে তাদের কাছ থেকে বই পত্র নেন। তাদেরকে নিয়েই যাচাই বাছাই শুরু করেন।

লিঙ্কের লেখাটা এখানে কপি পেস্ট করলাম।


বাংলাদেশে এতগুলো ইসলামী দল কোনটাকে সাপোর্ট করব?
-------------------------------------------------------


কয়েকদিন আগে এক ভাই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন , বাংলাদেশে অনেকগুলো ইসলামী দল আছে এগুলোর মধ্যে কোনটাতে শরীক হব? ফেসবুকেও একভাই একই প্রশ্ন করেছেন। এ প্রশ্নের উত্তরে যা লিখলাম সেটা বড় হয়ে যাওয়ার কারণে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

ইসলাম একটি পূর্নাংগ জীবন ব্যবস্থার নাম। এখানে জীবনের শুরু তথা জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত জীবনের সকল দিক ও বিভাগের জন্য তথা জীবন পরিচালনার সঠিক দিক নির্দেশনা রয়েছে। এই দিক নির্দেশনা অনুকরণ করে যে কেউ তার জীবনটাকে সৌভাগ্যময় জীবনে পরিণত করতে পারে।

ইসলামী রাজনীতি করে সাধারণত মুসলিমগণ। (যদিও অনেক অমুসলিম মুসলিম অঞ্চলকে অমুসলিম অঞ্চল ও তাদের অধীনস্ততাকে উপেক্ষা করে মুসলিমদের অধীনস্ততাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে।) তাহলে, ইসলামী দলের অনুসারীদের মুল পরিচয় হল তারা মুসলমান।

একজন মুসলিম অপর মুসলিমের ভাই। আপন তথা রক্ত সম্পর্কের ভাইয়ের চেয়েও দ্বীনি সম্পর্কীয় ভাইয়ের সাথে সম্পর্ক অত্যন্ত দৃঢ় ও মজবুত হয়ে থাকে। আর এরই ভিত্তিতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সকল মুসলিমকে একতাবদ্ধ হয়ে থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন।

মুসলিমদেরকে পরস্পর ভাই হিসেবে উল্লেখ করে আল্লাহ তায়ালা বলেন:
إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ إِخْوَةٌ فَأَصْلِحُوا بَيْنَ أَخَوَيْكُمْ وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ

অর্থাৎ, নিশ্চয় মু’মিনগণ পরস্পর ভাই ভাই। অতএব, তোমরা তোমাদের ভাইদের মাঝে (বিভিন্ন গণ্ডগোলে) মীমাংসা করে দাও। আর তোমাদের সমস্ত কর্মকান্ডের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালাকে (আল্লাহ তায়ালার আযাবকে)ভয় কর। আশা করা যায় তোমাদের উপর (আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে) রহমত বর্ষিত হবে। (সুরা হুজুরাত:১০)

সমস্ত মুসলিমকে একত্রিত হয়ে আল্লাহ তায়ালার রজ্জু তথা কুরআন ও ইসলামের বিধিবিধানকে আকড়ে ধরার নির্দেশ দিয়েছেন।
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
وَاعْتَصِمُواْ بِحَبْلِ اللّهِ جَمِيعاً وَلاَ تَفَرَّقُوا

অর্থাৎ, আর তোমরা সকলেই একত্রভাবে আল্লাহ তায়ালার রজ্জুকে (কুরআন ও তার শিক্ষা; সর্বোপরি জীবন বিধান হিসেবে ইসলাম) আকড়িয়ে ধর। আর খবরদার! পরস্পর বিচ্ছিন্ন হইও না।…… (সুরা আলে ইমরানঃ ১০৩)

এই আয়াতের দাবী হচ্ছে সমস্ত মুসলমান একত্রভাবে ইসলামী বিধি বিধানের ছায়াতলেই থাকবে; কারণ, পরস্পর বিচ্ছিন্ন হওয়া বা ইসলাম প্রদত্ত বিধি-বিধান বাস্তবায়ন করা থেকে দূরে সরে গিয়ে অন্য কোন নীতিমালার ছায়াতলে আশ্রয় নেয়া বা একত্রিত হওয়ার অর্থই হল ইসলাম থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়া। অন্য কথায় বলতে গেলে ইসলাম যে সীমারেখা বা বিধি বিধান দিয়েছে তার ভিতরে নিজেকে সীমাবদ্ধ না রাখার অর্থই হচ্ছে ইসলাম থেকে নিজেকে মুক্ত করে দেয়া।

অতএব, মুসলমানদের মেইন টার্গেট হল-ইসলামী বিধি বিধানের আলোকে নিজেদের জীবনকে পরিচালনা করা; তা জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যেকোন কাজকর্মের ব্যাপারেই হোক না কেন? সেটা হতে পারে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, আন্তর্জাতিক, আন্তঃধর্মীয় সম্পর্ক, ব্যবসা-বাণিজ্য, মানুষের সাথে লেনদেন, উঠাবসা, আচার-ব্যবহার কিংবা পারস্পরিক যে কোন সম্পর্কের ব্যাপারে। ইসলামী বিধিবিধানের আলোকে জীবন পরিচালনা করার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালাকে খুশি করাই আমাদের উদ্দেশ্য। আর এরই নাম ইবাদাত। আর আমরা জানি একমাত্র ইবাদাত করার উদ্দেশ্যেই আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন।

আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ

অর্থাৎ, আমি মানুষ এবং জ্বিন জাতিকে শুধুমাত্র আমার ইবাদাতের (আনুগত্য) জন্য সৃষ্টি করেছি। (সুরা যারিয়াত: ৫৬)

ধরে নিলাম যে-আমরা সমস্ত মুসলিম চুড়ান্ত টার্গেট ঠিক করে নিয়েছি এবং সে টার্গেটে পৌঁছানোর ব্যাপারে একমত হয়েছি। আমাদের সেই চুড়ান্ত টার্গেট হল- ইসলামের বিধি-বিধানকে বাস্তবায়ন করে আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করা এবং ইসলামী দলগুলোর টার্গেট হচ্ছে- একটি ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র গঠন করা। যেখানে থাকবে না কোন অন্যায়-অনাচার, থাকবে না মানুষের ভিতর কোন উচু নিচু স্তর। রাজা-প্রজা সবাই আইন ও নাগরিক সুবিধার দৃষ্টিতে থাকবে সমান, সমাজে অবশিষ্ট থাকবে না কোন অভাবী যে অভাবের তাড়নায় অন্যের সম্পদে অন্যায় হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হবে কিংবা ক্ষুধার তাড়নায় ধুকে ধুকে মরবে।

এরপরে চুড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য আমাদেরকে কাজ করতে হবে। উক্ত লক্ষ্যে পৌঁছানোর উপায় ও পন্থা খুজতে গিয়ে বিভিন্নজন পেয়ে গেল বিভিন্ন পন্থা ও উপায়। কেননা, একটি টার্গেটে পৌছানোর জন্য বিভিন্ন পন্থা থাকতে পারে। সবাই ভিন্ন ভিন্ন পন্থায় কাজ করে তাদের চুড়ান্ত মনযিল তথা টার্গেটে পৌছাতে পারে।

যদি কোন দেশে বা সমাজে ইসলামী দলগুলোর অবস্থা এমনই হয় তাহলে, তাতে কোন সমস্যা নেই। কেননা, প্রত্যেক সক্ষম ব্যক্তিকেই টার্গেটে পৌছার পন্থা খোজার জন্য ইজতিহাদ তথা গবেষণা করার অধিকার দেয়া হয়েছে। যে কোন বৈধ পন্থা অবলম্বন করে ব্যক্তি তার চূড়ান্ত টার্গেটে পৌছতে পারে এবং এ ধরণের অনুমতি পবিত্র কুরআন মাজীদেই দেয়া হয়েছে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন:
وَلَوْ شَاء رَبُّكَ لَجَعَلَ النَّاسَ أُمَّةً وَاحِدَةً وَلاَ يَزَالُونَ مُخْتَلِفِينَ{118} إِلاَّ مَن رَّحِمَ رَبُّكَ وَلِذَلِكَ خَلَقَهُمْ

অর্থাৎ, আর আপনার রব চাইলে সমস্ত মানুষকে একই উম্মাত তথা ইসলামের অনুসারী করে পয়দা করতে পারতেন। (তাদের মত,পথ ও ধর্ম থাকবে একটিই) কিন্তু, আল্লাহ তায়ালা যাকে অনুগ্রহ করেন সে ছাড়া অন্যরা মতবিরোধ করতেই থাকবে। আর এজন্যই তিনি তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন। (সুরা হুদঃ ১১৮-১১৯)

উল্লেখ্য যে, মতবিরোধ দুই প্রকার:-

১। মতবিরোধকারী গ্রুপগুলো তাদের মেইন টার্গেট ও মৌলিক বিষয়ে একমত থাকে। শুধুমাত্র টার্গেটে পৌঁছানোর জন্য তারা ভিন্ন ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে।

২। টার্গেট বা মৌলিক বিষয়ে মতবিরোধকারীদের মধ্যে কোন ঐক্যমত্য হয়নি; বরং, এদের টার্গেট হল- যে কোন উপায়ে বিরোধীদের মতকে ভুল বলে প্রমাণ করা। অর্থাৎ, যেভাবেই হোক বিরোধী পক্ষের মতের সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই হবে। আর এ ধরণের উদ্দেশ্য থাকার পিছনে বিভিন্ন কারণও থাকতে পারে। যেমন-বিরোধীদেরকে ঘায়েল করা, তাদের প্রতি বিরোধিতাকারীর ব্যক্তিগত হিংসা-বিদ্বেষ, নিজের মতকে প্রতিষ্ঠিত করা, নিজের মতকে সঠিক বলে প্রমাণ করে নিজেকে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করা ইত্যাদি।

উপরোক্ত প্রকারভেদের মধ্যকার ১ম প্রকারের মতবিরোধের প্রতি ইসলামে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। কেননা,ইসলামের অনুসারীদের আসল টার্গেট একটিই। আর এ টার্গেটে পৌঁছানোর জন্য যে সমস্ত পন্থায় তারা বিভক্ত রয়েছে ইসলামিক স্কলারগণ সেটাকে বৈধ বলেই মতপ্রকাশ করে থাকেন। তারা বলেন: একটি বাগানে বিভিন্ন রঙয়ের বিভিন্ন ফুল থাকা খারাপ কিছু নয়; বরং, সেটা সৌন্দর্যের কারণ হিসেবে গণ্য হয়। কেননা, সব ফুলই বাগানের সৌন্দর্য বর্ধনে ভুমিকা রাখে। এ ছাড়া আল্লাহ তায়ালার একটা হিকমত হচ্ছে তিনি সমস্ত মানুষকে ইসলামের অনুসারী হতে বাধ্য করেননি।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি আমাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়- ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাও। তাহলে, আমাদের সবার টার্গেট হবে চট্টগ্রাম পৌঁছানো। বিভিন্ন উপায়ে আমরা চট্টগ্রাম যেতে পারি। যেমন- বাসযোগে, প্লেনযোগে, ট্রেনযোগে কিংবা সাইকেলে বা পায়ে হেটে। এছাড়া আরও বহু পদ্ধতিতে আমরা চট্টগ্রাম যেতে পারব। কোন ব্যক্তি পায়ে হেটেও চট্টগ্রাম পৌছাতে পারে আবার কেউ বাসে,ট্রেনে চড়ে,প্লেনে কিংবা পায়ে হেটে হলেও চট্টগ্রাম পৌছাতে পারে। তাদের মধ্যে কে কিভাবে চট্টগ্রামে আসল সেটা বিষয় নয় বরং,আসার পন্থা ভিন্ন হলেও সে চট্টগ্রাম পৌঁছেছে এটাই যথেষ্ঠ।

আমাদের বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরণের ইসলামী দল উপদল আছে, তাদের প্রত্যেকেই নিজ নিজ বুঝ অনুসারে দেশে রাষ্ট্রপরিচালনার কেন্দ্রবিন্দুতে আসতে চায়।

তন্মধ্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন (পুর্বনাম ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন), বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন উল্লেখযোগ্য। তারা সবাই ইসলামের নামে এদেশে দল পরিচালনা করছে। এ রকম হয়তবা ডজনখানিক কিংবা তার চেয়ে কম বা বেশী ইসলামী দল বাংলাদেশে রাজনীতি করছে। তাদের সবার দাবী তারা ইসলামী রাজনীতি করছেন।

এখন এতগুলো ইসলামী দল রয়েছে বলে আমি কারও সাথেই যাব না বা সাপোর্ট করব না, এমন মনে করাটা অযৌক্তিক বলেই গণ্য হবে। কারণ, আপনি বাজারে কোন পণ্য কিনতে গেলে যখন দেখেন যে, একই পণ্য বিভিন্ন দোকানে পাওয়া যাচ্ছে, তখন আপনি রাগের বশঃবর্তী হয়ে সেটা কেনা বাদ দিয়ে চলে আসেন না। বরং, আপনি বিভিন্ন দোকানের পণ্য যাচাই বাছাই করে তারপরেই সবচেয়ে ভাল পণ্যটা কিনে আনেন।

ঠিক তেমনি আমাদেরকে দেখতে হবে, কোন ইসলামী দলটা সবচেয়ে ভাল? ভালভাবে যাচাই বাছাই করেই সেটাকে সিলেক্ট করতে হবে।

দেখতে হবে, অন্যান্য ইসলামী দলের সাথে তাদের বিরোধের ধরণটা কেমন? প্রথমোক্ত ধরণের বিরোধ নাকি শেষোক্ত ধরণের বিরোধ? যদি প্রথমোক্ত বিরোধের মত হয় তাহলে, আপনি সে দলটাকে একই ধরণের অন্যান্য ইসলামী দলগুলোর সাথে যাচাই বাছাই করে সর্বোত্তম দলটিকে বাছাই করে সেটাকে সাপোর্ট দেবেন।

অন্য কারও বিরোধিতা করে দুনিয়াবী স্বার্থোদ্ধার ব্যতিত তাদের বিরোধিতার উদ্দেশ্য যদি এমন হয় যে, তাদের টার্গেট একটাই তবে, কোন দলের বিরুদ্ধে নিছক বিরোধিতা না করে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে নিজেদের টার্গেটে পৌছানোর কাজ করছে তাহলে, এ রকম হাজারটা ইসলামী দল থাকলেও কোন সমস্যা নেই। তবে, আমি মনে করি এ অবস্থায় উক্ত ইসলামী দলগুলোর জন্য উচিত হবে ইসলামের বৃহত্তর স্বার্থে নিজেদের মধ্যকার ছোটখাটো স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে হলেও এমন কোন সিদ্ধান্তে ঐক্যমত হওয়া; যেন নির্বাচনের সময় ইসলাম পন্থীদের ভোটগুলো ভাগাভাগি হয়ে অপেক্ষাকৃত অযোগ্য ব্যক্তি ক্ষমতায় আসার সুযোগ না পায়।

যদি তাদের উদ্দেশ্য এমনই হয় তাহলে,আমার ব্যক্তিগত মতামত হল- উক্ত ইসলামী দলগুলোর কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যালোচনা করে সর্বোত্তম ইসলামী দলটার সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করতে হবে।এক্ষেত্রে তাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ড, কর্মপদ্ধতি, সংবিধান,সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে সাংগঠনিক পদের প্রতি লোভী না হওয়া,বাস্তব ময়দানে তাদের দাওয়াতী কাজের ধরণ,তাদের কর্মীদেরকে ইসলামী আদর্শে আদর্শবান করে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম হাতে নেয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া উচিত।

আমাকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় যে, একটি আদর্শ ইসলামী দলের আলামত বা চিহ্ন কি কি বা কিভাবে তাদেরকে চেনা যাবে যে, তারাই সঠিক ইসলামী দল? অন্যকথায়-একটি ইসলামী দলের ভিতরে কি কি গুণাবলি থাকা উচিত?

আমি উত্তরে বলব- আমার মতে একটি সত্যিকার ইসলামি দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আলামত বা চিহ্ন হল:-

১। ইসলামের বিধান প্রতিষ্ঠাই হবে তাদের মেইন টার্গেট। কেননা, দুনিয়ায় মানুষেরা আল্লাহ তায়ালার প্রতিনিধি। আর প্রতিনিধি হিসেবে তারা মুল মালিকের ইচ্ছা বাস্তবায়ন করার দিকে বেশী নজর দেবে। আর আল্লাহ তায়ালা কর্তৃক প্রদত্ত বিধিবিধান ছাড়া সমাজে শান্তি শৃংখলা স্থিতিশীল করা অসম্ভব। পবিত্র কুরআন মাজীদে অনেকগুলো আয়াত এসেছে সন্ত্রাস দমন ও সামাজিক শৃংখলা রক্ষার মুলনীতি হিসেবে। সেগুলো রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ায় ছাড়া বাস্তবায়ন করা যায় না। যেমন- কোন ব্যক্তি সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে কোর্টে খুনি হিসেবে প্রমাণিত হলে তাকে খুনের বদলা হিসেবে খুন করা, অভাবের তাড়নায় বাধ্য হওয়া ছাড়া চুরি করলে তার হাত কেটে দেয়া, অবিবাহিত ব্যভিচারীকে ১০০ বেত্রাঘাত করা ও বিবাহিত ব্যভিচারীকে পাথর মেরে হত্যার মাধ্যমে শাস্তি দেয়া।

আমরা মুসলিম হিসেবে এ শাস্তিগুলো বাস্তবায়ন করা আমাদের উপর ফরজ দায়িত্ব। আর, শাস্তিগুলো রাষ্ট্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করা না হলে পুরা জাতি এই আয়াত আমল করা থেকে বঞ্চিত হয়।এখান থেকে প্রমাণিত হয় যে,ইসলামী রাজনীতি করা ইসলামের দৃষ্টিতে আবশ্যক।কেননা,রাজনীতি না করলে দেশ শাসন করবে কে? দেশে সরকার না থাকলে দেশে “জোর যার মুল্লুক তার” অবস্থার সৃষ্টি হবে এবং দেশটি বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যাবে।অপরাধীরা হত্যা,লুন্ঠন,ছিনতাই ইত্যাদিতে লিপ্ত থাকবে বিশেষ করে দুর্বল লোকের জন্য জীবন নিয়ে টিকে থাকাই দুষ্কর হয়ে যাবে।অতএব,প্রতিটা দেশের জন্য শাসক নির্ধারণ করা ওই দেশবাসীর জন্য ফরজ দায়িত্ব বলে গণ্য হবে।

যারা ইসলামে রাজনীতি নেই বলে রাজনীতি থেকে নিজেদেরকে গুটিয়ে নিতে চায় কিংবা যারা ইসলামের বিধানকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য জীবন বাজি রেখে কাজ করছে তাদের সাথে শরীক হওয়া কিংবা সাপোর্ট দেয়া তো দুরের কথা বরং তাদেরকে ঘৃণার চোখে দেখে ইসলামের দৃষ্টিতে তাদের অবস্থানটা সহজেই অনুমেয়।তারা আসলে রাজনীতি থেকে দূরে থেকে কিংবা অন্ততঃপক্ষে তাদের সাপোর্ট না করে কোন সাওয়াব অর্জন তো করছেই না বরং,একটা ফরজ দায়িত্ব আদায় না করার কারণে ফরজ ছেড়ে দেয়ার গুনাহে গুনাহগার হচ্ছেন।

২। দ্বিতীয় আলামত হচ্ছে- তারা অন্যান্য ইসলামী দলগুলোকে ঘায়েল করে কথা বলবে না। বরং, তাদের ভিতরে কোন সমস্যা দেখলে যথাসম্ভব সংশোধনের নিয়্যাতে উক্ত দলের দায়িত্বশীলদের সাথে আলোচনা করেই সমাধানের চেষ্টা করবে। তাদের সবার যেহেতু টার্গেট একটাই তাই তারা একে অপরের বিরুদ্ধে হিংসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে তাদের বিরুদ্ধে মানুষের মাঝে ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা করবে না। এতে কোন উপকার হয় না; বরং এর মাধ্যমে নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষীরা সুযোগ পেয়ে যায়। কোনক্রমেই এ ব্যাপারে ইসলাম বিদ্বেষীদেরকে কথা বলার সুযোগ করে দেয়া যাবে না।

৩। উক্ত দলের সাংগঠনিক দায়িত্বশীল নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি পদলোভী হবে না। কেননা, দায়িত্ব চেয়ে নেওয়ার অর্থ হয় সে ব্যক্তি নিজেকে এই পদের যোগ্য বলে মনে করছে। অনেক মণীষির মতে- যদি কেউ কোন দায়িত্ব চেয়ে নেয় তাহলে বুঝতে হবে যে, সে এই দায়িত্বের জন্য অনুপযোগী। দায়িত্বশীল নির্বাচনের ক্ষেত্রে উক্ত ইসলামী দলের প্রতিষ্ঠাতা এবং সাধারণ একজন সদস্য উভয়ে সমান বলে গণ্য হবে। পরামর্শ কিংবা সংখ্যাধিক্যের ভিত্তিতে দায়িত্বশীল নির্বাচন করা হবে। উক্ত দলের প্রতিষ্ঠাতাও যদি নিজের জন্য ভোট চায় তবুও তাকে ছাড় দেবে না বরং, তাকেও শাস্তির মুখোমুখি করবে।

৪। উক্ত দল কর্মীদেরকে ইসলামী ভাবধারায় গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন কর্মসুচী গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করবে। যেন একজন মুসলিম ব্যক্তি এই দলের ছায়াতলে এসে ইসলামকে সঠিকভাবে বুঝা ও জানার সুযোগ পেতে পারে এবং নিজেকে সেভাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করতে পারে। এখানে সাংগঠনিক শৃংখলা রক্ষা করা কিংবা প্রাক্টিক্যাল কার্যক্রমের অংশ হিসেবে কর্মীদেরকে দৈনন্দিন জীবনের কর্মকান্ড (ফরজ-ওয়াজিব দায়িত্ব পালন, কুরয়ান-হাদীসের জ্ঞান অধ্যয়ন করা ইত্যাদি) সম্বন্ধে জবাবদিহী করতে পারে।

অনেকে হয়ত দৈনন্দিন কর্মকান্ডের জবাবদিহীতার বিরোধিতা করতে পারে এ যুক্তিতে যে, এতে রিয়া চলে আসে বা কাজটা লোক দেখানোর মত হয়ে যায়। আমি তাদেরকে বলব- হযরত উমার (রাঃ) বলেছেন:

حَاسِبُوا أَنْفُسَكُمْ قَبْلَ أَنْ تُحَاسَبُوا، وَتَزَيَّنُوا لِلْعَرْضِ الأَكْبَرِ، وَإِنَّمَا يَخِفُّ الحِسَابُ يَوْمَ القِيَامَةِ عَلَى مَنْ حَاسَبَ نَفْسَهُ فِي الدُّنْيَا
অর্থাৎ, তোমাদেরকে আখেরাতে হিসাব নেয়ার আগেই তোমরা নিজেদের হিসাব নিয়ে নাও; আর বড় উপস্থাপনা (কিয়ামতের দিনে আল্লাহ তায়ালার সামনে নিজেদের আমল তুলে ধরা) করার আগেই নিজেদেরকে সৌন্দর্যমন্ডিত করে নাও। কিয়ামতের দিন ঐ লোকের জন্য হিসাব দেয়া সহজ হবে যে দুনিয়ায় নিজের হিসাব নিয়েছে। (তিরিমীজি শরীফ)

আর এখানে জবাবদিহি করার উদ্দেশ্য নিজের আমলটাকে তুলে ধরার জন্য নয়; বরং, এটাকে ইসলামী সংগঠনের শৃংখলা রক্ষা ও ব্যক্তিকে এর মাধ্যমে আদর্শ মুসলিম হিসেবে গড়ে তোলার অংশ হিসেবে রুটিন ওয়ার্ক হিসেবে ধরা যেতে পারে।

৫। উক্ত ইসলামী দলের দায়িত্বশীল ও কর্মীদেরকে জবাবদিহী করতে বাধ্য করা যাবে। দলের ভিতরে যত বড় পদেই অধিষ্ঠিত থাকুক না কেন অপরাধ করলে তার শাস্তি পাবে; উক্ত ইসলামী দলের কোন সাধারণ সদস্য কিংবা সর্বোচ্চ দায়িত্বশীল ব্যক্তি কোন অপরাধ করলে সবার অধিকার থাকবে তার সেই ভুলটিকে ধরিয়ে দেবার এবং সে জবাবদিহী করতে বাধ্য থাকবে। এ সম্বন্ধে হযরত উমার (রাঃ) এর ঘটনা প্রণিধানযোগ্য।

একবার যখন তিনি খুতবা দিতে গিয়ে বলেছিলেন- কেউ যেন তার স্ত্রীদেরকে ৪০০ দিরহামের (১০৫ ভরি রুপার মুল্যের সমান মুল্য; “দিরহাম” রুপার একক) চেয়ে বেশী মোহরানা না দেয়। তখন কুরাইশ বংশের একজন মহিলা উঠে বললেন:
“আল্লাহ তায়ালা বলেছেন: আর তাদেরকে যদি পাহাড় পাহাড় পরিমাণ সম্পদও দিয়ে থাক তা থেকে তালাকের সময় কিছুই ফিরিয়ে নিও না।”(সুরা নিসাঃ ২০) আল্লাহ তায়ালা বলছেন পাহাড় পাহাড় পরিমাণ সম্পদ…… দেয়ার কথা আর আপনি কোন সাহসে বলছেন যে, ৪০০ দিরহামের (১০৫ ভরি রুপার মুল্য) চেয়ে বেশী সম্পদ দিও না?

হযরত উমার (রাঃ) তখন নিজের ভুল স্বীকার করে নিয়ে বললেন: মহিলা সঠিক বলেছে; আর উমার ভুল করেছে। (তাফসীরে শা’রাবি: সুরা নিসার ২০ নং আয়াত)

এ ছাড়াও খলীফা থাকাকালীন সময়ে যে কেউ তাকে জবাবদিহি করতে পারত বলে আমাদের সবার জানা আছে।

৬। তাদের কর্মকান্ড পরিচালনার মুল কেন্দ্রবিন্দু হবে কুরআন ও রাসুল (সাঃ) এর হাদীস।
৭। তাদের মুল টার্গেট হবে মানুষের মাঝে দাওয়াতী কাজ করা। তারা সর্বস্তরের মানুষের কাছে আল্লাহর দ্বীনের বার্তা পৌছিয়ে দিতে সর্বাত্মক প্রচেষ্ঠা অব্যাহত রাখবে।
৮। সমাজে কোন মানুষ বিপদে বা সমস্যায় পড়লে সামর্থানুযায়ী তাদের সাহায্য-সহযোগিতায় এগিয়ে যাবে।
৯।ভালকাজে সহযোগিতা করবে।যদি অন্য কোন দল ইসলামের বিধান বাস্তবায়ন করে তাহলে,তারা তাদেরকে এ ব্যাপারে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।কেননা,তাদের কাছে নিজেদের ক্ষমতায় যাওয়াটা মেইন উদ্দেশ্য হবে না।বরং,মেইন উদ্দেশ্য হবে আল্লাহ তায়ালার বিধান বাস্তবায়ন করে একটি সুখী সমৃদ্ধ ও কল্যাণরাষ্ট্র গঠন করা।

সামান্য কয়েকটা বিষয় উল্লেখ করলাম এ ছাড়াও তারা নিজেদেরকে ইসলামের বাস্তব নমুনা হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টায় প্রয়াসী হবে।

পক্ষান্তরে, যদি কোন নামধারী ইসলামী দলের বিরোধিতার ধরণ হয় শেষোক্ত প্রকারের বিরোধিতা; তাহলে উক্ত দলকে বাছাই পর্বের শুরুতেই ডাস্টবিনে ফেলে দিতে হবে এটা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না।

যদি তাদের উদ্দেশ্য হয় অন্য কোন ইসলামী দলের বিরুদ্ধে মাঠ গরম করে নিজেদের স্বার্থোদ্ধার করা, তাদের উপর আঘাত হানা, কিংবা দলটি তৈরি করার উদ্দেশ্য থাকে নিজেকে উক্ত দলের প্রধানের আসনে অধীষ্ঠিত করা কিংবা মুসলমানদের ভিতরে বিভক্তি সৃষ্টি করা বা ইসলামপন্থীদের ভোটব্যাংক বিভক্ত করে দেয়া, তাহলে কখনোই তাদের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করা বৈধ হতে পারে না। আর বোধসম্পন্ন ব্যক্তিমাত্রই বুঝতে পারবে যে,এ ধরণের দলগঠন করা বা এ ধরণের বিরোধিতা করা ইসলামে নিষিদ্ধ। আর তাদের জন্য কঠোর শাস্তির কথা বলা হয়েছে রাসুল (সাঃ) এর হাদীসে।

রাসুল (সাঃ) বলেছেন:
مَنْ فَرَّقَ بَيْنَ أُمَّتِي وَهُمْ جَمِيعٌ فَاضْرِبُوا رَأْسَهُ كَائِنًا مَنْ كَانَ-
অর্থাৎ, যে আমার উম্মাতের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টির চেষ্টা করবে সে যেই হোক না কেন তাকে হত্যা কর। (ইবনে আবি শায়বা, তিবরানী)

উল্লেখ্য যে, এখানে হত্যা তথা শাস্তি দেয়ার অধিকার শুধুমাত্র রাষ্ট্রের। কোন ব্যক্তির জন্য বৈধ হবে না ব্যক্তিগতভাবে কাউকে এ ধরণের কঠোর শাস্তি দেয়ার।

পরিশেষে আসুন! আমরা আল্লাহ তায়ালার কাছে দুয়া করি- হে আল্লাহ! অনুগ্রহ করে আমাদেরকে একটা ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র উপহার দাও। আমীন।




কপি পেস্ট ফ্রম--------
http://bislamic.com/?p=1563

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ধন্যবাদ

আমার ধারের কাছে কোন দিন কোন্ ইসলামীক দল ঘুরে নাই !!! :( :( :(

৩২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২

আলোকন বলেছেন: রাজাকার রাজাকার ধোয়া তোলা কতটুকু যৌক্তিক ?? আসোলে সব মিলিয়ে আমার মাথায় গ্যাঞ্জাম পাকিয়ে গেছে !!!!!

আপনাকে আমার ছাগু বলতে ইচ্ছে করছে না। তারপরও বললাম না।

কারন, যে ব্যাক্তি বিএনপি ও আ.লীগ এর দুয়েকজন রাজাকার থাকা আর জামায়াত এর মতো একটা দল যাদের দলের লিডাররা সবাই '৭১ এ রাজাকার ছিল এবং '৭১ এর পরও দেশে-বিদেশে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করাকে এক চোখে দেখে, তাকে ছাগু না বলাটা অন্যায়।

আর, ধর্মীয় দিক থেকে জামায়াতকে সমর্থন করার তো কোনো সুযোগই নেই।
কেন সমর্থন করার কোনো সুযোগই নেই, তা বললাম না। কারন, একটি বিশেষ প্রানী কাঠালপাতা ছাড়া আর কিছু চোখে দেখে না।

যা বুঝার, বুইজ্জা নেন ...

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: তার মানে আপনি বলতে চাচ্ছেন জামতের সকলেই এখন বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে কাজ করছে ?? আর অন্য দল গুলাতে দুই একজন যে রাজাকার আছে তাতে কোন সমস্যা নাই ??? আর যাদের বয়স ৫০ ৪৫ বা ৪০ এর নিচে তারা যদি জামাত করে তারাও কি রাজাকার ?????? ঠিকি বলেছেন এক শ্রেনীর প্রানী শুধুই মায়লা আর হাগুতে লেপ্তা লেপ্টি করে আর এক শ্রেনী খালি কাঠল পাতা , কি যে করি ????

৩৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭

আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
জামাতের নায়েবে আমির সাঈদী তার এক ভাষণে বলেছিলেন:নারীদের সাথে রাজনীতি করা যাবে না।অথচ উনারা খালেদার আঁচল নিয়ে টানাটানি করেন।জামাতিরা বলেন:আল্লাহর আইন চাই,সৎ লোকের শাসন চাই।অথচ তারা ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত বিএনপির সাথে জোটবদ্ধ হয়ে সরকারে ছিলেন।অথচ তারা এক বারও ভুল করে বলেন নাই:আল্লাহর আইন চাই,সৎ লোকের শাসন চাই।জোট সরকারের সময় বাংলাদেশ দুর্নীতিতে হ্যাট্রিক করেছিল।অথচ জামাতিরা সব জেনেও কোন প্রতিবাদ করেন নাই।কারণ তারা আল্লাহর চেয়ে মানুষ কে বেশি ভয় করে। মূলত তারা মন্ত্রিত্ব হারানোর ভয়ে অন্যায় দেখেও মুখ বুজে থেকেছেন,কোন প্রতিবাদ করেন নাই।জামাতের নেতার বলেন:একাত্তর সালে মুক্তিযুদ্ধ হয় নাই,গৃহ যুদ্ধ হয়েছে।জামাতের মতে,যুদ্ধ যখন হয় নাই।তাহলে ৭১ সালে এত লোক মরল কেন?

জামাত একটি ধর্মান্ধ দল।তারা ধর্ম কে পুঁজি করে রাষ্টীয় ক্ষমতা পেতে চাই।কারণ জামাত ভালো করে জানে এদেশের বেশির ভাগ লোক ধর্মান্ধ ও অজ্ঞ।জামাত এ সুযোগটাকে কাজে লাগাতে চাই।
জামাত ১৯৪১ সালে জন্ম লাভ করে।ধর্মান্ধতার কারণে তারা সামনে এগুতে পারে নাই।আমি মনে করি,জামাতের জন্মটাই পাপ!!!মুসলিম লীগ যেখানে ভারতের মুসলমানদের জন্য কাজ করছেন।সেখানে জামাত তাদের সমর্থন না করে ভিন্ন দল গঠন করল।যা আমি কখনো সমর্থন করি না।মূলত গোঁড়া,ধর্মান্ধ লোকদের নিয়েই জামাত গঠিত হয়।তাদের কথার সাথে কাজের তেমন মিল নেই।তাই তাদের প্রতি জনগণের আস্থা নেই।তাদের আসল রূপ জাতির কাছে ধরা পড়েছে।

রাজাকার,যুদ্ধপরাধী সব দলেই আছে।তথাকথিত ইতিহাসবিদদের মতে:জামাতিরা সবাই রাজাকার।গঙ্গা স্নান করে যে লীগে যোগ দেবে সে রাজাকার হলেও শুদ্ধ হয়ে যাবে।। সব কিছুর পরও বলব:জামাত লীগ বা বিএনপির চেয়ে ভালো।বাংলাদেশের সব দল ই চোর।কেউ বেশি আর কেউ কম:এটাই তাদের মাঝে পার্থক্য।

যাদের নাই সুনীতি
তারাই করে রাজনীতি।
জামাত,বিএনপি,লীগ
সব হালাই চোর।
কারো দ্বারা আলোকিত
হবে না বাংলার ঘর!!!

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!




৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ধন্যবাদ !! জামাত না করার ভালো যুক্তি পাইলাম :) :)

৩৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এখানে পড়ুন

আমার যা কিছু বলার আছে, সবকিছু বলা রয়েছে এখানে। আপনি যদি সত্যি কারনটাই জানতে চান, দয়া করে পরে নিবেন, এবং জানাবেন। আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: কিন্তু ৫০ ৪৫ বা ৪০ এর কম বয়সী জামাতীদের কে কি বলবেন ??? তারা কি রাজাকার ?? সুচিন্তিত মতামত দিবেন , ধন্যবাদ

৩৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬

রুমান_খান বলেছেন: আপনি জামাত এই জন্য করবেন না?
১। জামাত আমাদের স্বাধীনতার বিরুধী শক্তি ছিল। তারা বর্তমান বাংলাদেশ কখনও চায় নি এখনও মেনে নিতে পারে নি। জামাত সমর্থন করা মানে স্বাধীন বাংলাদেশের চেতনা থেকে দূরে সরে আসা।
২। এরা ধর্মকে সামনে রেখে রাজনীতি করে। ওরা ইসলামিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, কিন্তু এতে কি দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে? আমরা মুসলিম বিশ্বের দিকে তাকালেই দেখতে পারি।
৩। আপাত দৃষ্টিতে জমায়াত আওয়ামী-বিএনপি থেকে ভাল, তবে ক্ষমতা পেলে কি ওরা ভাল থাকবে? আমার মনে হয় না।
৪। জামায়াত অত্যন্ত সংগঠিত ও সু-শৃঙ্খল দল এজন্য তাদের অনেক ভাল কাজ আমাদের চোখে পড়ে যা কিনা ছাত্রদল বা ছাত্রলীগ এর মধ্যে দেখা যায় না। তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করলে দেখা যায় তারাও উত্তম নয়।
৫। ধর্মের দিক থেকে তারা কট্টর ইসলাম পন্থি দল। ওরা কখনই একটি অসম্প্রদায়িক রাষ্ট্র পরিচালনা করতে পারবে না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ইসলামি রাষ্ট্রো কায়েম আমিও চাই !! :( :(

আমি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রো চাই না !! :( :(

ইসলাম ধর্ম মেনে রাজনীতি করলে আমার সমস্যা নাই !!! :) :)

মুসলিম বিশ্বের কোথাও আজ ইসলামিক রাষ্ট্রো ব্যাবস্থা নাই, বলেই বিশ্বাস করি এবং এজন্যই এই সকল সমস্যা !!!

তাদের রাজাকার রাতো কয়েক দিনের মধ্যেই মারা যাবে(সব রাজাকারইতো বুড়া) , তার পর কি জামাত করা যাবে ??

তারা কি এখনো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কাজ করছে ?? জানতে চাই জানলে জানাবেন !!!


৩৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: তাদেরকে আমি আমার পোস্ট এই উল্লেখ করেছি, তারা তরুনের খোলসে নিতান্তই প্রবীন। নতুনকে দেখা না, তাদের ধ্যান জ্ঞান শুধূ "ইসলাম" শব্দটাতেই আটকে আছে। প্রকৃত পক্ষে তারা আসলে ইসলামও জানেনা, কারণ তাহলে ইসলামের ব্যবহারকারীদের সমর্থন দিতে পারতনা।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ইসলামের কোন কোন ব্যাপার গুলো তাদের ভ্রান্ত তা জানতে চাই । এই ভাবে কিছুই পরিষ্কার হচ্ছে না !!!! ইসলাম ব্যাবহার করলে আমার সমস্যা নাই কিন্তু অপব্যাবহার করে কি না তা জানলে জানান । ধন্য বাদ

৩৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১

আমি সুমন না বলেছেন: প্রথম থেকেই যুক্তি খুজতেছেন জামাত করার জন্য নাকি জামাতই করেন?

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জামাত করার বা না করার যুক্তি খুজতেছি , শিরোনামে বলা আছে ???? বার বার মনে হয় বি এন পি বা আওয়ামীলীগেরচেয়ে এরা ভালো আবার এদের বিরুদ্ধে ও কম কথা শুনি না । বর্তমান প্রেক্ষাপটে কারা ঠিক জানতে চাই । দেশেত আর এখন যুদ্ধো হইতেছে না

৩৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বক বলেছেন:
জাতি-ও আল্লাহতায়ালার একটা সৃষ্টি- তেমনি ভাষাও। (একটু পরিশ্রম করলে এ সর্ম্পকিত কোরআনের আয়াতগুলো দেয়া যেতে পারে।)১৯৭১ সালে যেহেতু আল্লাহতায়ালা বাংলাদেশকে আলাদা জাতি হিসাবে সৃষ্টি হওয়ার অনুমতি দিলেন (হয়ত আমাদের এ জাতি দিয়ে কিছু একটা করাবেন) তখন ত এটা প্রমানিত এবং প্রকাশিত হয়েই গেল যে আপনাদের নেতারা আল্লাহতায়ালার ইচ্ছা না ধরতে পেরে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল? তারপর কি আপনাদের নেতারা আল্লাহতায়ালার কাছে মাফ চেয়েছেন? তাদের নিজের মধ্যে অনুশোচনা এসেছিল? আমরা দেশবাসি কি কখনো তাদের মধ্যে অনুশোচনা দেখেছি (বরং উল্টো দেখেছি)। এই অনুশোচনার উল্টো মনোভাবের অর্থ তো আপনাদের মত লোকজনের বোঝার কথা। সেটা মহান আল্লাহতায়ালার বিরুদ্ধে গিয়েও তার কাছে তওবা না করার আর্স্পধ্যার সমান।

আপনারা সেই আর্স্পধ্যা দেখানো নেতাদের অনুসরন করছেন। হয়ত আপনাদের নিয়ত ভালো (আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি) কিন্তু আপনাদের বেছে নেয়া দলটি আপনাদের জন্য সঠিক কিনা তা ভেবে দেখেছেন?

আল্লাহতায়ালা আপনাদের সঠিক পথ দেখান এবং আমার বক্তব্য ও নিয়্যতে ভুল থাকলে আমাকে মাফ করুন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: কেন করব বা কেন করবো না তাই তো জানতে চাই । সবাই খালি হাইপোথিটিকাল কোথা বলছে , মাথাটা আরো গুলায়া গেল :( :( :( :( :(

৩৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আ্মি একটু উঠলাম !! তবে আলোচনা মনে হচ্ছে শুরুই হয় নাই ??? কি আর করা দয়া করে যুক্তিদিয়ে মন্তব্য করুন , আবেগ দিয়ে নয় ।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: i am back

৪০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বার্ণ দ্যা ব্লাঙ্কেট বলেছেন: মুসলিমদেরকে পরস্পর ভাই হিসেবে উল্লেখ করে আল্লাহ তায়ালা বলেন:
إِنَّمَا الْمُؤْمِنُونَ إِخْوَةٌ فَأَصْلِحُوا بَيْنَ أَخَوَيْكُمْ وَاتَّقُوا اللَّهَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ

অর্থাৎ, নিশ্চয় মু’মিনগণ পরস্পর ভাই ভাই। অতএব, তোমরা তোমাদের ভাইদের মাঝে (বিভিন্ন গণ্ডগোলে) মীমাংসা করে দাও। আর তোমাদের সমস্ত কর্মকান্ডের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালাকে (আল্লাহ তায়ালার আযাবকে)ভয় কর। আশা করা যায় তোমাদের উপর (আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে) রহমত বর্ষিত হবে। (সুরা হুজুরাত:১০)

জামাতি শিবির বলেন আর অন্যদের কথাই ধরেন এরা এই আয়াতের এতটুকু কেয়ার করে না। প্রথমত ইস্লামি কনো দল্কেই আকিদাগত ঐক্যমতে দেখি নাই।জামাতি শিবিরেরা তাব্লীগের নাম শুনলে বলে উঠে এদের দা বটি দিয়া কুপিয়ে দেই (দেখছেন কি ধরনের ভাই ভাই ) । তাব্লীগদের থেকেও শবিরের প্রতি একই ধরণের বিদ্বেষ দেখা যায় । ব্লগেই দেখলাম দেওবন্দিদের কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দিতে। দেওবন্দিদের দেখলাম বিপরীত পক্ষকে গালি দিতে। এতসব হিসেব কষতে গেলে দেখবেন সব্দলের কাছেই প্যাজগিতে ভরপুর। আর তারপর নালিফাই হয় জামাত শিবির কারণ ৭১ এ তাদের ভূমিকা। ৭১ নাকি একটা জোক ছিলো। আম্রা নাকি পাকিস্তান থাকলেই ভালো থাকতাম 8-| এত মা বোনের ধর্ষিত হওয়া তাদের সেন্টিমেন্টে এক্টুও নাড়া দেয় না।

আর আমাদের ধর্মমতে,ধর্ম নিয়ে কনো দল থাকবে না । ইসলাম সেটাই শিক্ষা দেয়।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ধর্ম নিয়া দল থাকবে না কেন ??

আপনিকি তাহলে এই মতা মত দিচ্ছেন যে শুধু একাত্তরের ভূমিকার জন্যই জামাত করা যাবে না??

ধন্যবাদ

৪১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৫

নরক হতে বহিষ্কৃত বলেছেন: দশজন রাজাকারের নাম বলেন তো দেখি।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ১০ জন জানিনা , জামাতের সিনিওয়র নেতারা হোতে পারে কিন্তু ঠিক জানি না আমি

ধন্যবাদ

৪২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৪

নসিমনের যাত্রী বলেছেন: আবালচোদা পোস্ট আর আবালচোদা জামাতি ।পোস্টে জুতা মাইরা গেলাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: বুঝলাম আপনি অনেক জ্ঞানী লিটিল রকের মত জ্ঞানী

ধন্যবাদ

৪৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪১

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: কোনো সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ জামাত কর‌তে পারেনা।যুদ্ধাপরাধীদের নেতৃত্বে গড়া যে দল সেই দলের মুখে থুঃ।

এই পোস্টে জামাতের সব চেলাদের গদাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৪

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনি বলতে চাচ্ছেন জামাত আর শিবির যারা করে তারা সকলেই অসুস্থ ???

ধন্যবাদ

৪৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪২

মদন বলেছেন: একজনের লিংক দিলাম। পড়ে দেখতে পারেন Click This Link

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: লিঙ্ক দেখলাম , আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ , অনেক যৌক্তিক

কারন গুলো চোখে লাগার মত , জামাত কে তো ভন্ড মনে হইতেছে ??!!!!

৪৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৪

লিটল রক বলেছেন: এই বাইনচোত তো আসলেই ছাগু। মিচকা ছাগু!

৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: পিগুভাই আপনার গুপ্তস্থানের চু্কানিকি আপনার বাবা কমিয়ে দিয়েছে ???

ধন্যবাদ মানষিক প্রতিবন্ধি

৪৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জামাত না করার কিছু যৌক্তিক কারন পাওয়া গেল মদন ভাইইয়ের উছিলায়

কিন্তু কেউ আমাকে জামাত করতে বললে না, কেউ বললে তাহলে তাদের যৌক্তিক কারন বুঝা যাইতো ।

যথা রিতি কিছু পিগু পিগলামি করলো , যাই হোক নির্বাচনের অনেক দেরি , পক্ষে বিপক্ষে যুক্তি দিতে থাকেন , খালি ছাগলামি আর পিগলামি করার দরকার নাই

৪৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩৪

লিটল রক বলেছেন: মদনের লিংক পড়েই বুঝতে পারলা? জন্মের পর থেকে এতদিন ধরে কি ঘাস কাটছ?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: না ভাই আমি গরু পালি না । আপনার চুলকানি কমেছে ? মদন ভাইয়ের লিঙ্কে কিছু যুক্তি আছে , কিন্তু জামাতিদের পক্ষে কেউ কোন যুক্তি দেখান নাই , তাই আমার মাথায় এর কোন সমাধান হয় নাই , তবে মদন ভাইইয়ের লিঙ্কের যুক্তি গুলা খুবই শক্তিশালী , আর ১৯৭১ এ এরা কি করসে এই নিয়া নানা জন নানা কথা বলে কোন শত শীদ্ধ কিছুওই পাই না , তাছাড়া এক জন মুক্তি যোদ্ধাকে দেখি উনি জামাত করেন , সব মিলায়া কনফিউজড , দেখেন না ট্রাইবুনালে শতসিদ্ধ কিছু রাজাকারের কিছু কুকির্তি প্রমান করতে পারতেছে না ???? অথচ এরা দেশে কত ৃনিত , খালি শুনাশুনি ৃনা করলে তো আর হইল না ???? আমি জানতে চাই কেন এদের ৃনা করবো ??? কোন সমস্যা ?????

৪৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৬

নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: জামাতের ভবিষৎ:


ঘুমন্ত মানুষকে জাগানো যায় না। আপনি ভান করছেন জামাতের কর্মকান্ড সম্পর্কে কিছুই জানেন না। হয় আপনি পারিবারিক ভাবে জামাত করেন , নাহলে ছোট থাকতেই কোনো ভাবে ব্রেইনওয়াসড হইসেন।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: বুঝলাম আপনিও মহা জ্ঞানী , কি ভরসা যে আপনি ছোটবেলায় ব্রেইন ওয়াসেড হন নাই ???

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: যৌক্তিক কিছু বলেন ধন্যবাদ

৪৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫০

অণুজীব বলেছেন: আওয়ামীলীগ অথবা বিএনপি কে ঘৃণা করার হাজারটা কারণ থাকতে পারে কিন্তু জামাতকে ঘৃণা করা তিরিশ লাক্ষ কারণ আছে।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ইমোশানাল কথা , যৌক্তিক কথা চাই ,


ধন্যবাদ

৫০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪

অচিন.... বলেছেন: আপনি কি পারবেন আপনার মা কে যে ধর্ষন করেছে তাকে সমর্থন দিতে?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: না !! কিন্তু আপনি মা বলতে কি বুঝাতে চাচ্ছেন ??? আপনি যদি মা বলতে দেশকে বুঝান তাহলে আমি বলব আমি এই কন্সেপট বিশ্বাস করি না । ধন্যবাদ যৌক্তিক কিছু বলেন

৫১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ভালো পোস্ট..
তবে ভাই,সামু থেকে আর যাই হোক গ্যান অরজনের চেষ্টা করে লাভ নাই
এখানে সবার মস্তিষ্ক টগবগ করে ...দু:খজনক

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.