বেগার—

০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

বেগার—

কি বলব বুজে উঠতে পারছিনা। ৩ দিনের বেগার বা প্রকছি দিতে গিয়ে এখন একমাসের ধাক্কাতে পড়েছি। শালা মামু

(আমার মেসের এক ভাগনা ওর ছাত্র-ছাত্রী দের পড়ানোর ভার দিয়ে তাবলীগ জামাতে গেছে ৩ দিন এর জন্য)

এমন ফাশায়য়া দিছে কি আর করব বলেন ভাই। এদিকে ছাত্রদের আবার পরীক্ষা। ওঁদের বাবা- মারাও ছাড়ছে না। আমি পড়েগেছী কূলহীণ সাগরে।

তবে যাই বলেন আমার ভুঁড়ি খানা বেশ বাড়ছে মনে হয়। ওঁদের ৩ জনের বাসায় নাস্তার ঠেলাতে আমার যান জেরবার। কেও ছাড়তে চায় না। কি যে মুশকিল একটা ব্যাপার। এক ছাত্রীর মা সেদিন দিছে মেলা রকমের আচার খেতে। ওহ কি যে স্বাদ । মাইরি বলছি রেসিপি গুলি প্রাণ আচার প্রতিযোগিতায় পাঠালে ১ম না হক ৩য়- ৫ম এর মধ্যে থাকত এতে সন্দেহ নাই।

আর একজনের বাসাতে প্রতিদিন ডিমের অমলেট আর রুটি খেতে খেতেই ডিমের প্রতি রুচিই যেন নষ্ট হয়ে গেলরে ভাই।

তবে পড়াতে বেশ ভালই লাগছে। প্রায় ১ বছর পর পূরানো পেশায় ফিরে গিয়ে।

( বেগার—আমাদের গ্রাম অঞ্চলে কারও কাজ বিনে পয়সায় করে দিলে বলে বেগার দেওয়া অথবা অনেক ধনী কৃষক তার বিভিন্ন কাজে তার জমির আইধার দের কাছ হতে বিনে পয়সায় কাজ করিয়ে নেয়, এটিই বলে বেগার দেওয়া। তবে কেও কেও বেগার দেওয়া ব্যক্তিদের রাতে বনভোজন খাবার জন্য হাঁস, মুরগি বা গরুর মাংস কিনে দেন, তাদের আনন্দের জন্য। ওরাও খেয়ে পরিতৃপ্তি নিয়ে বাড়ি যায়। তাদের মনেও থাকেনা সারাদিন বিনে পয়সায় অন্য লোকের কাজ করে দিছে )

০ টি +০/-০