নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার কারো কাছে নেই কোন অভিমানের দেনাপাওনা, নেই কোন কষ্টের হিসাব, তবুও লুকিয়ে থাকা হাহাকার পরম যতনে আগলে রাখি-- প্রথম পাওয়া চিঠির মত, আমি এই রকমই বন্ধু ।

জিএম হারুন -অর -রশিদ

আরেকটা জীবন যদি পেতাম আমি নির্ঘাত কবি হতাম

জিএম হারুন -অর -রশিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ কৌতুক অভিনেতা জনাব দিলদারে ১৪ তম মৃত্যু দিবস

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯

দিলদার (১৩ জানুয়ারি ১৯৪৫-জুলাই ১৩, ২০০৩) ছিলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র কৌতুক অভিনেতা। তিনি চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত কেন এমন হয় চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে। তিনি ২০০৩ সালে সেরা কৌতুক অভিনেতা হিসেবে তুমি শুধু আমার চলচ্চিত্রের জন্যে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। বাংলা চলচ্চিত্রে দিলদারের প্রধান পরিচয় কৌতুক অভিনেতা। বাস্তবতার দৈনন্দিন ঘানি টানা শেষে ক্লান্ত শরীরে সাধারণ দর্শক যখন তার অভিনয় দেখতেন, তখন তারা মুগ্ধ হতেন, প্রাণ খুলে হাসতেন, ভুলে যেতেন সারা দিনের সব কষ্ট। ২০০৩ সালের ১৩ জুলাই যদি ৫৮ বছর বয়সে এ পৃথিবী ছেড়ে তিনি চলে না যেতেন, তাহলে হয়তো আজ উপহার দিতেন নতুন কোনো হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র। অভিনয় করেছেন ‘বেদের মেয়ে জোসনা’ ‘বিক্ষোভ’, ‘অন্তরে অন্তরে’, ‘কন্যাদান’, ‘চাওয়া থেকে পাওয়া’, ‘সুন্দর আলী জীবন সংসার’, ‘স্বপ্নের নায়ক’, ‘আনন্দ অশ্রু’, ‘শান্ত কেন মাস্তান’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় সব চলচ্চিত্রে। দিলদারের জনপ্রিয়তা এতটাই তুঙ্গে ছিল যে, তাকে নায়ক করেই নির্মাণ করা হয়েছিল ‘আব্দুল্লাহ’ নামে একটি চলচ্চিত্র। এছাড়া তার অভিনীত চলচ্চিত্রের কাহিনীতে কিংবা নায়ক-নায়িকার অভিনয় দক্ষতায় ঘাটতি থাকলেও দর্শক সেটি দেখতে এতটুকু বিরক্ত হননি। এমনকি অনেক চলচ্চিত্রের শেষ দৃশ্যে তার সংলাপ দিয়েই কাহিনীর শেষ হওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছিল।
আজতার মৃত্যুবার্ষিকী। আজকের এইদিনে তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি... কপি :
রেডিও ভূমি ৯২.৮ এফ এম

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

কাউয়ার জাত বলেছেন: লোক হাসাইতে পারত। খারাপ না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.