নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয় বিবেক

প্রিয় বিবেক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন? কেন? কেন? জাতি আজ জানতে চায়.........!!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

আজ আমি ''এন্টি গভঃমেন্ট'' পোস্ট দিলে ৫৭ ধারার দোহাই দিয়ে আমাকে গ্রেপ্তার করা হবে, নতুন মামলা দিয়ে রিমান্ড চাওয়া হবে, সেখানে নিয়ে অকথ্য নির্যাতন করা হবে, আর অবস্থা বেগতিক দেখলে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে ক্রসফায়ার দিয়ে দিবে। আর অন্য দিক থেকে বলতে গেলে আমার পাশের মানুষটিকে আমার পিছিয়ে লাগিয়ে দেওয়া হবে, আমার সব ইনফো জেনে আমার গতিবিধি লক্ষ রাখা হবে, তারপর কারো হাতে পিস্তল/চাপাতি দিয়ে দেওয়া হবে, তারপর সুযোগ মত তাদের ফেভারে পেয়ে গেলে চাপাতির কোপে ক্ষত বিক্ষত করে ফেলে রাখা হবে। আর আমার কাছের মানুষ গুলো আমার নিথর দেহ হাঁসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার ঘোষণা করবে, ''হি ইজ নো মোর, উই আর সরি।''

তখন আমার সম্বন্ধে ঘাঁটাঘাঁটি করতে যেয়ে আবিষ্কার করবে আমি ও একজন ''ব্লগার'' ছিলাম। তখন মিডিয়া থেকে বলা হবে ''সন্ত্রাসী দের হাতে আরেকজন ব্লগার খুন।'' সাধারণ মানুষ ধরে নিবে আমি ও মুক্তমনা ব্লগার ছিলাম কিংবা নাস্তিক ছিলাম। যারা আমাকে চিনে তারা প্রকৃত ব্যাপার টি জেনেও ভয়ে কিছু বলবে না যদি পুলিশ ধরে নিয়ে যায় ! আর আমার সহজাত ব্লগার ভাইয়েরা কয়েকদিন মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ব্লগার হত্যার প্রতিবাদ করবে। ওদিকে আমার পরিবারের মানুষ গুলো চোখের জল ফেলেই যাবে। কিন্তু তাতে কার কি আসে যায় ???

কিন্তু তদন্ত কমিটি প্রকৃত ঘটনা খুঁজতে গিয়ে বুঝবে আমি কোন বাম বা নাস্তিক ছিলাম না। যা ই লেখালেখি করতাম সব পজিটিভলি লেখতাম। আমি ''সামুর ব্লগে'' লিখতাম। গভঃমেন্ট কোন ভুল করলে তার বিরুদ্ধে লেখতাম। এমন রিপোর্ট উপরের মহলের হাতে যাওয়া মাত্র তারা স্রেফ জানিয়ে দিল এখন সত্যি টা প্রকাশ করতে গেলে বড় সমস্যা হবে। তাই তাকে মুক্তমনা নাস্তিক ব্লগার বলে চালিয়ে দেওয়াটাই ভালো।

কিন্তু কিছু প্রশ্ন থেকেই যায়,
এ স্বার্থ কার? যেখানে এমপি/মন্ত্রি দের ফেবুতে গালিগালাজ করলেও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয় সেখানে ব্লগার দের সবাইকে এক ই স্টাইলে খুন করার এত দিন পার হয়ে গেলেও কেন অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না?
এদেশের স্বাধীনতা তে তো তাদের ও ভাগ আছে, তাহলে কেন তারা নির্যাতিত? এ স্বার্থ কার? কারা এ ঘটনা গুলো ঘটিয়ে যাচ্ছে? যদি সরকারের লোক এর সাথে জড়িত না ই থাকে তাহলে তাদের গ্রেপ্তার করছে না কেন? আর যদি ধরতে না ই পারছে তাহলে সরকার দায় স্বীকার করছে না কেন???
স্বাধীনতার রাজ্যের অধিকারভুক্ত মানুষ হওয়া সত্তেও কেন তাদের হত্যা করা হচ্ছে? ব্লগারদের কলমের যদি এতই জোর থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কলম ধরে তাদের শায়েস্তা করা হোক। কিন্তু অস্ত্র দিয়ে কলম কে হত্যা করতে হবে কেন???
জাতি আজ এ প্রশ্নের উত্তর জানতে চায়........................!!!

---গোলাম রাব্বানী

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

মাহফুজ আলআমিন ( Auspicious Fate ) বলেছেন: বড় চিন্তায় ফেলে দিলেন

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

প্রিয় বিবেক বলেছেন: িন্তা করতে থাকেন ভাই

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ৫৭ ধারার যথেষ্ঠ ফজিলতও অাছে কিন্তু! যেমন লেখালেখির কারণে একজনের সাথে অাপনার বিরোধ হলো । সে করলো কী, অাপনাকে গাঁজা অথবা ইয়াবা সরবরাহের মামলায় ফাঁসিয়ে দিলো । কেমন হলো? প্রেজটিজ পাঞ্চার! অাগে কি বিরোধীকে শায়েস্তা করা হতো না? এভাবেই করা হতো । ৫৭ ধারা লেখকদের ইজ্জতটুকু অন্তত বাঁচিয়েছে ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

প্রিয় বিবেক বলেছেন: বুঝিয়ে বলুন

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: স্বাধীনতার সংজ্ঞা একেক সরকারের কাছে একেক ধরনের।
দেশে - দেশে ও এর তথা সংজ্ঞার ভেদাভেদ পাওয়া যাবে।
তার ওপর প্রয়োগেরও বিচিত্র ধরন রয়েছে!!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

প্রিয় বিবেক বলেছেন: েটাই রে ভাই

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ— এ নিয়ে পরীক্ষার খাতায় আমরা ভারী-ভারী প্রবন্ধ লিখে এসেছি শৈশবে। তথ্য-প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারা অভিশাপ না আশীর্বাদ— এ নিয়ে বোধহয় কেউ চিন্তাও করেননি, লেখেনওনি। বাংলাদেশে বিদ্যমান বিধিগুলোর মধ্যে এই ৫৭ ধারাই এখন সবচেয়ে সেলিব্রিটি আইন। আমার মতে ৫৭ ধারা আমাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ! কীভাবে?
৫৭ ধারা কোনো রোবোট না, জলজ্যান্ত মানুষও না। 'অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে' ফেসবুকে কিছু লিখলেই ৫৭ ধারা নিজে থেকে এসে আমাদের গলা চেপে ধরে— তা কিন্তু না। বরং ঐ আঘাতে আহত-ক্ষতবিক্ষত কেউ 'সংক্ষুব্ধ' হয়ে মামলা করলে এবং মামলাকারী ক্ষমতাধর হলে তবেই পুলিশ বিবাদিকে গ্রেপ্তার করে। ৫৭ ধারা না থাকলে অন্যভাবে অন্য আইনেও কিন্তু ঠিকই মামলা হতো, গ্রেপ্তারও হতো। কয়েকটি ঘটনা একটু ঘেঁটে দেখা যাক।
মাত্রই কিছু দিন আগে আজাদ নামের এক তরুণ ভূমিদখলের প্রতিবাদে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে একটি প্লাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন, পরবর্তীকালে পুলিশ ঐ তরুণকে তার বাড়ি থেকে মাদকবিরোধী আইনে গ্রেপ্তার করেছিল ঐ বাড়িতে কিছু ইয়াবা রেখে। যে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে আজাদ প্লাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন, তারাই তাকে গ্রেপ্তার করিয়েছিলেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের হস্তক্ষেপে জমির ন্যায্য মূল্য শোধ করে আজাদকে ছেড়ে দেয়া হলেও ঐ ইয়াবা-মামলাটা হয়তো এখনও বহাল আছে। কেন এই ঘটনাটা এখানে টানলাম? আজাদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে প্লাকার্ড নিয়ে না দাঁড়িয়ে ভূমিদখলকারীদের নাম উল্লেখ করে ফেসবুকে লিখলে দখলকারীরা তাকে কোন আইনে গ্রেপ্তার করাতেন? তথ্য-প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায়।
অকুতোভয় সাংবাদিক, শহিদসন্তান প্রবীর শিকদার সম্প্রতি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন ৫৭ ধারায়। মামলাটা করিয়েছিলেন প্রভাবশালী মন্ত্রী খন্দকার মোশারররফ। প্রবীর শিকদার ফেসবুকে না লিখলেও তার নামে মামলা হতো, তিনি গ্রেপ্তারও হতেন; হয়তো অন্য কোনো আইনে, হয়তো মাদক আইনে, তাকে গ্রেপ্তার করা হতো তার পকেটে হয়তো কয়েক পিস ইয়াবা ঢুকিয়ে। বর্ষীয়ান এই সাংবাদিক তখন জেলের ঘানি টানতেন ইয়াবা-মামলায়! ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার হওয়ায় তিনি গণমানুষের যে সহানুভূতি-সমর্থন-সহযোগিতা পেয়েছিলেন, ইয়াবা-মামলায় গ্রেপ্তার হলে তিনি এর কানাকড়িও পেতেন না।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাজীব আহসান ইয়াবা-মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে দিনাতিপাত করছেন। বোঝাই যায়— সেরেফ রাজনৈতিক কারণেই তার এই গ্রেপ্তার, ইয়াবা সাজানো নাটক বা উছিলা মাত্র। রাজীব ফেসবুকে কিছু লিখে ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার হলে জনমানুষের সহানুভূতি পেতেন, এমনকি আওয়ামি বুদ্ধিজীবীরাও হয়তো করুণাবশত তার মুক্তি চাইতেন। কিন্তু রাজীবের ভাগ্যে না জুটল ৫৭ ধারা, না জুটল করুণাধারা!
অনলাইনে অন্ধ আওয়ামি লিগজীবীদের একটি গালিবাজ গ্যাং ছিল, গ্যাংটি মূলত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লেখকদেরকে গালাগাল করে অন্তর্কলহ তৈরি করত এবং অর্থকড়ির ভাগাভাগি আর অভ্যন্তরীণ রাগারাগির ফলে অবধারিতভাবে গ্যাংটি একপর্যায়ে অক্কা পায়। গ্যাংটি আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে, রয়ে গেছে একটি মামলা। গ্যাংটির এক অগ্রজ গালিবাজ ব্যক্তিগত শত্রুতার জের ধরে আরেক অনুজ গালিবাজের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন এই ৫৭ ধারায়ই, এককালে গালিবাজ-গালিবাজ ভাই-ভাই থাকলেও অনুজটি এখন ঠিকই মাসের পর মাস ঘানি টানছে চৌদ্দ শিকের ভেতরে। পাপ যে বাপকেও ছাড়ে না— এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ এটি। দেশে ৫৭ ধারা না থাকলে কি জেল খাটতে হতো না ঐ অনুজ গালিবাজকে? হতো, জেল খাটতেই হতো; হয়তো অন্য কোনো আইনে, হয়তো বা নারী ও শিশু-নির্যাতন দমন আইনে!
হজ-ব্যবস্থাপনা নিয়ে সৌদি সরকারের সমালোচনায় করায় ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার হয়েছেন মোহন মণ্ডল নামক একজন; মামলাটি করেছেন স্থানীয় আওয়ামি লিগের এক নেতা, যিনি আগে জামায়াতে ইসলামির কর্মী ছিলেন! হাতে প্রমাণ না থাকলেও আমার ধারণা— পূর্বশত্রুতার জের ধরেই এই নব্য লিগারটি মোহন মণ্ডলের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মোহন ফেসবুকে সৌদি আরবের হজ-ব্যবস্থাপনার সমালোচনা না করলেও ঐ নেতা তার বিরুদ্ধে মামলা করতেন; হয়তো অন্য কোনো ছুতোয়, অন্য কোনো আইনে।
দীপু বিশ্বাস নামক এক স্কুল ছাত্রের একটি ফেসবুক 'কমেন্টে' (স্ট্যাটাসও না!) ধর্মানুভূতিতে আঘাত পেয়ে এলাকার লোকজন মিছিল করে এগিয়ে গেছে ওর বাড়িতে হামলা করতে। মিছিলে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকে নিশ্চয়ই ফেসবুক ব্যবহার করেন না, প্রত্যেকে নিশ্চয়ই দীপুর কমেন্টটি পড়েনওনি। তাহলে কীভাবে এত মানুষ ব্যাপারটা টের পেলেন? কীভাবে মিছিলটি সংঘটিত হলো? উত্তর একই— পূর্বশত্রুতা। নিশ্চয়ই কেউ পূর্বশত্রুতার জের ধরে কমেন্টটিকে উছিলা করে এলাকাবাসীকে দীপুর বিরুদ্ধে উসকে দিয়েছে। শাস্তির আশ্বাস দিয়ে ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার করে দীপুকে মারমুখো মিছিলকারীদের কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে এসেছে পুলিশ। দেশে ৫৭ ধারা না থাকলে কী হতো? দীপু গণধোলাইয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হতো অথবা তাকে গ্রেপ্তার করা হতো তার পকেটে ইয়াবা ঢুকিয়ে কিংবা সিলেটের রাজনের মতো ভ্যানচুরির মিথ্যে অভিযোগে! ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার হওয়ায় আমরা দীপুর নামটা জানতে পারলাম, অন্য আইনে গ্রেপ্তার হলে দীপু তো অতলেই তলিয়ে যেত!
কেউ ইয়াবা-মামলায় বা নারীনির্যাতন-মামলায় গ্রেপ্তার হলে পরবর্তীকালে সমাজে সে নিজেও মুখ দেখাতে পারে না, পারে না তার পরিবারও। ৫৭ ধারার মতো অভিজাত আইনে সাজা খাটলে অন্তত ইজ্জত বাঁচে, জাতে ওঠা যায়, পাদপ্রদীপের আলোয় আসা যায়, মিডিয়ায় কিঞ্চিৎ কাভারেজও পাওয়া যায়। বাংলা চলচ্চিত্রে নায়করা মারপিট করে যেভাবে গুণ্ডাদের হাত থেকে নায়িকাদের ইজ্জত বাঁচিয়ে থাকেন, এই ধারাটি সেভাবেই আমাদের ইজ্জত বাঁচিয়েছে।
৫৭ ধারার মতো একটি অভিজাত আইন প্রণয়ন করে আমাদের ইজ্জত বাঁচাবার জন্য আওয়ামি লিগ একটা হ্যাটখোলা ধন্যবাদ পেতেই পারে। তবে, ক্ষমতা লর্ড কর্নওয়ালিসের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত না। ঝড়-বৃষ্টি-বাদলের শেষে ক্ষমতার পালাবদলে লিগও একদিন বিরোধীদলে যাবে। তখন দেখা যাবে কারাগারগুলোর বন্দিদের অর্ধেকই গ্রেপ্তার হয়েছে ৫৭ ধারায়। ৫৭ ধারার এখনকার পূজারীরা তখন কারাগারে শোকর গুজারি করবেন এই বলে— ভাগ্যিস দেশে ৫৭ ধারা ছিল, ৫৭ ধারা না থাকলে আমাদের যে কী হতো, ৫৭ ধারা তো আমাদের সংসারেরই একটা অংশ!
29 সেপ্টেম্বর, 11:33 পূর্বাহ্ন-এ

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

প্রিয় বিবেক বলেছেন: আপনার মন্তব্য টি আমার ভালো লেগেছে ভাইয়া

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

মেশকাত মাহমুদ বলেছেন: অসাধারণ মন্তব্য রূপক বিধৌত সাধু। লেখককেও ধন্যবাদ সুন্দর চিন্তাশীল পোস্টের জন্য।।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ঠিক ভাই

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ঠিক ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.