নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রিয় বিবেক

প্রিয় বিবেক › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক দুঃখিনী মায়ের আর্তনাদের কথা, যা যেকোন মানব হৃদয় কে ব্যাথিত করবে !!!

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৫৪



আম্মু, কেমনে পারো তুমি এতকিছু, কেমনে পারো মা ???
এই শীতের সকালে ভোর ৬ টায় ঘুম থেকে উঠে যাও তুমি। আব্বুকে ঘুম থেকে ডেকে দাও তুমি। তারপর তুমি ফজর এর নামাজ আদায় করে কোরআন শরীফ তেলাওয়াত কর তুমি। বেশিক্ষণ এবাদত করতে পারো না তোমার সন্তানের কথা ভেবে। আব্বু সকালে কিছুটা ফ্রি থাকাতে ফজর এর পর অনেকক্ষণ কোরআন তেলাওয়াত করেন। তুমি এতো ঠাণ্ডার মধ্যে দিয়ে চুলার কাছে চলে যাও সবার জন্য নাস্তা তৈরি করার জন্য, আর যাবার আগে তোমার ছেলে বৃত্ত আর মেয়ে বরুণা কে ঘুম থেকে ডেকে দিয়ে যাও। বৃত্ত আর বরুণা দুজনই চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ে। তাদের স্কুল ৯ টার দিকে।

৮ টার দিকে তোমার নাস্তা বানানো সম্পন্ন হয়। শোবার ঘরে এসে দেখ এখনও ঘুমিয়ে আছে বৃত্ত-বরুণা। তোমার খানিকটা রাগ হয় আব্বুর প্রতি। কেন আব্বু তাদের কে ঘুম থেকে ডেকে তুলে নি! আব্বুর সাথে রাগারাগি করতে করতে তুমি বৃত্ত-বরুণার কাছে যেয়ে উঠার জন্য ডাক দাও। তারা আলসামি দেখায়, ঘুম থেকে উঠতে চায় না। অন অনুনয়, বিনয় করে কোলে করে প্রথমে বৃত্ত কে তারপর বরুণা কে ব্রাশ করিয়ে স্কুল এর জন্য তৈরি করে দাও। তারপর নিজের হাতে তাদের কে নাস্তা খাইয়ে দাও। আব্বু ও একই টেবিলে বসে নাস্তা খায়, কিন্তু তুমি তখনও কিছু মুখে দাও নি। বরুণা তোমাকে না খাওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করলেও তুমি মিথ্যে বল যে তুমি আগেই খেয়ে নিয়েছ। কিন্তু তুমি আসলে খাও নি এবং এখনও খাচ্ছ না। কারণ, আজ রুটি কম বানিয়েছ হাতে সময় নেই বলে। অবশেষে বৃত্ত-বরুণা কে ব্যাগে টিফিন আর আব্বুকে অফিসের জন্য খাবার দিলে আব্বু তাদের কে সহ একসাথে বাসা থেকে বেরিয়ে যায় তাদের কে স্কুলে দিয়ে আসবে বলে।

তুমি তখনও নাস্তা কর নি। আগের রাতের ভাত-তরকারি আছে ফ্রিজে। সেগুলো গরম করে নাস্তা বলে চালিয়ে দাও। এতে তোমার কষ্ট হয় না, ভালোই লাগে সন্তান দের সুখের কথা ভেবে। দুপুরের সময় তুমি আব্বু কে ফোন কর তিনি লাঞ্ছ করেছেন কিনা ! তারপর তুমি যাবতীয় কাজ সেরে যোহর নামাজ পড়। নামাজ শেষ হবার আগেই দরজায় কড়া নাড়ে বৃত্ত-বরুণা। তাদের স্কুলের পড়া পেরেছে কিনা সে ব্যাপারে জিজ্ঞেস কর। তারপর নিজ হাতে তাদের গোসল করিয়ে তাদের দপুরের খাবার খাওয়াও। তারপর তাদের ঘুম পাড়িয়ে দাও।

ওরা ঘুমিয়ে গেলে তুমি কোনোরকম দুপুরে ভাত খেয়ে নাও। তোমার দুচোখে ঘুম লেগে আছে কিন্তু তুমি ঘুমাও নি। আগেরদিন রাতে বৃত্ত পিঠা আর বরুণা পায়েশ খেতে চেয়েছিল। নিজে না ঘুমিয়ে তাদের মুখে হাঁসি দেখার জন্য ঘুম ভরা চোখে তাদের পছন্দের জিনিস তৈরি করছ। আসরের আজান দেয় তখনই মসজিদে। তুমি তাড়াহুড়া করে নামাজ সম্পন্ন কর আর আব্বুকে ফোন দিয়ে বিকেলের নাস্তা করে নিতে বল। তারপর তোমার মানিক দের ঘুম থেকে জাগিয়ে তুল। তাদের পছন্দের জিনিস খেতে দাও। তারা মুগ্ধ নয়নে খাবারের দিকে তাকিয়ে আছে, আর তুমি মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে আছো তোমার মানিক দের দিকে।
আম্মু, কেমনে পারো তুমি এতকিছু, কেমনে পারো মা ???

শেষ বিকেলে ওদের নিয়ে তুমি ছাদে যাও, একটু খেলাধুলা কর তাদের সাথে। মাগরিব এর আজান দিলে বাসায় চলে আস, তুমি মাগরিব এর নামাজ পড়ে তাদের কে বাসার স্যার এর পড়ার জন্য তৈরি করে দাও। রাত ৯ টার দিকে স্যার চলে যায়। তারপর তারা টিভি দেখতে থাকে। আর তখনই বাসায় আসে আব্বু। কিছুটা গম্ভির আজ আব্বু। কিন্তু সন্তান দের সেটা বুঝতে দেয় নি। মানিক রা টিভি দেখছে, পাশে তাদের বাবা বসে আছে। এদিকে আম্মু এশার নামাজ শেষ করে রাতের খাবার তৈরি করতে গিয়েছে। আম্মু সব কিছু রেডি করে টিভির রুমে এসে দেখে বৃত্ত-বরুণা ঘুমিয়ে পড়েছে। আম্মুর মাথায় যেন বাজ পড়লো। আর মানিক দের ঘুম থেকে ডাকতে যেয়ে কান্না চলে আসল আম্মুর আর অভিযোগ সব আব্বুর দিকে, ''তুমি একটু ওদের জাগিয়ে রাখতে পারলে না? এখন ওরা যদি রাতে না খায় তাহলে তোমার ও রাতে খাওয়া নেই।"

বাবা অধিকারের গল্পের কথা বুঝতে পেরে একটু চুপ থাকে। অবশেষে সবাই রাতের খাবার টেবিলে বসে খাচ্ছে। আম্মু কিন্তু খাচ্ছে না। সবার খাওয়া শেষ হলে পরে খাবে। যেন খাবার শর্ট না পরে, যেন মানিকদের খেতে কষ্ট না হয়। অবশেষে মানিকদের ঘুম পাড়িয়ে দেয় আম্মু। আব্বু ও ঘুমিয়ে পড়ে। শুধু ঘুমায় না আম্মু। সমস্ত বাসা দেখে নেয় ঠিক আছে কিনা, কোন জানালা খোলা আছে কিনা, কিংবা অন্য রুম এর ফ্যান এর সুইচ অফ আছে কিনা ! অবশেষে সব কাজ সেরে আম্মু যখন বিছানায় শোবার জন্য যায় তখন ঘড়ির দিকে আম্মুর নজর যায়। ঘড়িতে সময় তখন রাত ১২.২০, আম্মু আর কিছু চিন্তা না করে ঘুমিয়ে পড়ে। কারণ পরের দিন সকালে আবারো ঘুম থেকে উঠতে হবে, মানিকদের জাগাতে হবে, ওদের স্কুলের জন্য তৈরি করতে হবে, তাদের পছন্দের খাবার তৈরি করতে হবে। এভাবেই এগিয়ে যায় আম্মুর দিন কাল।
আম্মু, কেমনে পারো তুমি এতকিছু, কেমনে পারো মা ???

২৫ বছর পরের কথা,
বরুণার বিয়ে হয়ে গেছে এক ব্যবসায়ীর সাথে। তারা দুজনেই দেশের বাহিরে চলে গিয়েছে, তাদের একটি ফুটফুটে কন্যা সন্তান ও আছে। মাঝে মাঝে দেশে এসে বাবা-মায়ের সাথে দেখা করে যায়। আর বৃত্ত বড় কোম্পানিতে একটি চাকরি করে। বিয়ে করেছে সে কোম্পানির এমডির মেয়েকে। বৃত্ত এখন আর বাবা-মায়ের সাথে থাকে না। তার নাকি একটা প্রেস্টিজ আছে। সে এতো বড় মানের একজন চাকুরীজীবী, তো সে কেনই বা বাবার পুরনো ফ্ল্যাটে থাকবে? অফিস থেকে যে ফ্ল্যাট পেয়েছে সেখানেও বাবা-মা কে উঠানো নিষেধ আছে, হয়তো এটা শ্বশুরবাড়ির ইঙ্গিত। কারণ এই আধুনিক ফ্ল্যাট এর সাথে ব্যাকডেটেড বাবা-মার যায় না, তাই।

ওদিকে বৃত্ত-বরুণার বাবা-মা দিন দিন অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। তাদের দেখার কেউই নেই। মেয়ে তো দেশে নেই। তাই মুখিয়ে আছে কবে ছেলে বৃত্ত কে দেখবে? কবে তাদের মুগ্ধ নয়ন তাদের মানিক এর দেখা পাবে? দিন যায়, মাস যায়, বছর যায় কিন্তু বৃত্ত বাবা-মায়ের সাথে দেখা করতে আসে না। একদিন রাতে হঠাৎ করে হৃদরোগে ২য় বারের মত আক্রান্ত হন বৃত্তের মা। হাঁসপাতালে নিয়ে যান বাবা একাই। তখন ডাক্তার যা বলেন, বাবা সেটা শোনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। মৃত্যুর খবর এতটাই পাষাণ যে খুব তাড়াতাড়ি এ খবর ছড়িয়ে যায়। বৃত্ত তার মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে বাবার পুরনো ফ্ল্যাটে ফিরে আসে। তখন বাবা বৃত্তের হাতে একটি চিঠি দেন, যেটা মায়ের মৃত্যুর আগে বৃত্তের মা লিখেছিলেন,

সে চিঠিটি টি ছিল,
''বাবা বৃত্ত অনেক সাধ ছিল তোকে দেখব বলে। এখন পর্যন্ত সে ইচ্ছা পূরণ হয় নি আমার। আমার কিছুটা আক্ষেপ থাকলেও কোন অভিযোগ ছিল না। কারণ তুই যে আমারই সন্তান, কার কাছে কার জন্য অভিযোগ করবো আমি? তুই আমার সে সন্তান বাবা, তুই যে আমারই সন্তান। তোর একটা ছবি সবসময় আমার কাছে রেখে দিতাম। একদিন তোর ছবি টি কাজের বুয়া ভুলে ময়লার ঝুড়ি তে ফেলে দিয়েছিল। আমি তোর ছবি খুঁজে না পেয়ে অস্থির হয়ে গিয়েছিলাম। যখন শুনলাম বুয়া এ ঘটনা ঘটিয়েছে তখন তাকে ইচ্ছামত বকা দিলাম, তখন বুয়ার সাথে অনেক জোরে চিৎকার করতেছিলাম আমার মানিকের ছবি ময়লার ঝুড়িতে ফেলেছিল বলে। পরে শুনলাম তারপরেই নাকি আমি প্রথম বারের মত স্ট্রোক করি। আর যখন বাসায় ফিরে আসি তখন এই চিঠিটি তোর কছে লিখলাম। জানি না আদৌ তোকে দেখবো কিনা, কিন্তু তাতেও আমার আক্ষেপ নেই বাবা। আমি প্রতি রাতে ঘুমাবার আগে তোর ছবি বুকে রেখেই ঘুমিয়ে পড়তাম যদি তোকে রাতে ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখতে পাই !!!"

এতটুকু পড়ার পর বৃত্ত আর পড়তে পারে নি। বৃত্তের বিকট কান্নার শব্দে আকাশ বাতাস ভারিয়ে হয়ে যাচ্ছিল, ভুবন থমকে যাচ্ছিল, সবকিছু নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছিলো। বৃত্তের চোখের পানিতে সব কিছু ভেসে জাবভে এমন এক অবস্থা হয়েছিলো। কিন্তু এখন সে কান্নার কোন মূল্য নেই পৃথিবীর কাছে। কান্না রাও আজ অভিমান করে আছে। আজ আর অশ্রুরা ঝরতে চায় না। অন্তত বৃত্তের মত ছেলের চোখ দিয়ে মায়ের জন্য কান্না হয় নয় !!!

নোটঃ প্রতিটি সাধারণ বাবা-মায়ের জীবনে এমন কিছু অসাধারণ ঘটনা আছে যা পৃথিবীকে নিস্তেজ করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। আমাদের বাবা-মা পারেন আর না পারেন তাঁদের কলিজা টুকু ও আমাদের জন্য বিলিয়ে দেন, আমাদের সন্তানদের মুখের হাঁসি দেখবেন বলে সবকিছু বিসর্জন করে দেন। আর আমরা সন্তান রা বড্ড নিষ্ঠুর, বড্ড নিষ্ঠুর। আমরা বুঝি না, আমরা বুঝতে চাই না, আমরা বুঝেও না বুঝার ভান করে থাকি। একটা সময় ঠিক ই বুঝি বা বুঝব যখন বুঝার মত আর সময় থাকবে না। আমি রাব্বানীর লেখা টুকু তখনই সার্থক হবে যখন এই লেখা পড়ে একজন মানুষ ও তার বাবা-মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা, ভক্তি, ভালোবাসা বাড়িয়ে দিবে। যেন প্রতিটি পৃথিবীর প্রতিটি বাবা-মা তাঁদের সন্তানদের দেখার অপেক্ষা করার আগেই সন্তান রা তাদের বাবা-মায়ের সামনে যেয়ে হাজির হয়। আর এ পরিস্থিতি দেখে যেন উপরের আকাশ থেকে স্রষ্টা বসে বসে মুচকি হাঁসে, ভালোবাসার আশীর্বাদ করে দেয়। অনেক কিছুই বললাম, এখন চিন্তা আপনার কি করবেন না করবেন !!!
জয় হোক সত্যের, জয় হোক মানবতারম জয় হোক ভালোবাসার পৃথিবীর।

লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করে সবাইকে জানানোর সুযোগ করে দিন।

---গোলাম রাব্বানী

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৫৩

রাফা বলেছেন: চমৎকার আবেগ দিয়ে লিখেছেন। "মা" এই শব্দটার মধ্যে যে কি শান্তি লুকিয়ে আছে ,তা প্রকাশ করার মত কোন শব্দই নেই।
সেই মা'য়ের সাথে আমরা খুব কম সময়ই ভালো কিছু করি।সময় ফুরাবার আগেই যেনো সব সন্তানেরা তাদের 'মা"কে প্রাপ্য সন্মানটুকু দেন এই কামনা থাকলো।

ধন্যবাদ,মা'কে নিয়ে চমৎকার লিখার জন্য।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

প্রিয় বিবেক বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই লেখার মুল্লয়ন করার জন্য। দোয়া রাখবেন ভাই।

২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

দরকারী লেখাকে বিরক্তিকর করে ফেলেছেন; আবার চেস্টা করেন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ওকে ভাই। কিভাবে লেখলে আরও ভালো হতে পারতো ভাই?

৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪০

মানবী বলেছেন: দুঃখজনক বাস্তবতা!
সবচেয়ে দুঃখজনক হলো অধিকাংশ মানুষ ব্যালেন্স করে চলতে জানেনা। স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা বসবাস করলে মা বাবাকে নিয়মিত দেখতে যাওয়া যাবেনা এমন হতে হবে কেনো! একই শহরে বসবাস না করেও নিয়মিত মা বাবাকে প্রতি সপ্তাহে বা প্রতি মাসে বাবা মাকে দেখে আসেন, এমন অনেকে আছেন। আবার কেউ কেউ মা বাবার সুসন্তান হতে গিয়ে স্ত্রীর প্রতি অন্যায় করে।
অথচ স্ত্রী ও মা বাবা উভয়কে খুশি করেই প্রকৃত সুখী হওয়া যায় এবং অগুনিত উদাহরন আছে।

সকল মানুষের বোধদয় হোক।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

প্রিয় বিবেক বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ লেখার মুল্লয়ন করার জন্য। দোয়া রাখবেন ।

৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার গল্প,অনেক ভাল লেগেছে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

প্রিয় বিবেক বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই লেখার মুল্লয়ন করার জন্য। দোয়া রাখবেন ভাই।

৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গল্পের ম্যাসেজটা নিঃসন্দেহে ভালো যদিও লেখায় তার প্রকাশ পেলাম না।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ওকে ভাই। কিভাবে লেখলে আরও ভালো হতে পারতো ভাই?

৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: যে চিঠিটা পড়ে বৃত্ত কেঁদেছে। সেটা পড়ে পাঠক আমির কান্না পাই নি। আবেগকে নাড়া দিতে পারি নি। 'মা' শব্দের ভালোবাসা দৈনন্দিন রুটিনে বেঁধে ফেলেছেন। স্নেহময় হয়ে ওঠে নি।
(দৃষ্টিকোণটি আমার)

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮

প্রিয় বিবেক বলেছেন: ভালো বলছেন ভাইয়া। ভেবে দেখবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.