নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরিমণি সাইকো থেকে পরিপূর্ণ উম্মাদ ও পাগল হয়ে যাচ্ছে দেখে খুব চিন্তিত।

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৮


* নোটঃ আমার পোস্টে কেউ অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করলে তার দায়ভার আমার নয়। অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্যের অভিযোগে আমার ২ দিন আগের 'মানুষ মরে গেলে পচে যায়, কিছু মানুষ বেঁচে থাকলে হিংসা করে' শিরোনামের পোস্টটি মডারেশনের পক্ষ থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল, আমি অনেক কষ্ট করে মোবাইল থেকে লিখি কারণ আমার ল্যাপটপ ওপেন করার সময় নেই আর ল্যপটপ শ্যুট ও ছবি এডিটের জন্য ব্লক থাকে মোস্ট অফ দ্যা টাইম। সো প্লিজ *******



- ছবিতে পরিমনি। ছবি ওর ইনস্টাগ্রাম থেকে। এরকম সুন্দর একটি মেয়ে যদি ব্যক্তিত্বহীন দের মতো কাজ করে খারাপ লাগে। সভ্য দেশের মানুষ গুলো ল্যপটপ খুলে জ্ঞান আহরণ করে, বিজ্ঞান চর্চা করে, আবিষ্কার করে। অথচ আমাদেত দেশে পরিমণির মতো অতি পরিচিত ব্যক্তিও হিংসা মুক্ত হতে পারে না। লেপটপ খুলে যাকে হিংসা করে তার বিরুদ্ধে অনলাইনে বিষ ঢেলে দেয়।

পরীমণিকে আমার ভালো লাগে কারণ মেয়েটা ফেক না। প্রচন্ড সাহসী, কাউকে ভয় করেনা।পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার জন্য বোম বোম পরিমণি। কিন্ত জঘন্য বিষয় হইল সে অতিরিক্ত এটেনশান সীকার।এই একটি কারণে মেয়ে আগামী ২/৩ বছরের মধ্যে মিডিয়া থেকে গায়েব হয়ে যাবে। এটেনশান সিকাররা একপ্রকার সাইকো।ওদেরকে এটেনশান না দিয়ে অন্য কাউকে এটেনশান দিলে ওরা পাগল ও উম্মাদ হয়ে যায়।

এটেনশানের জন্য এতো নীচে নামে যে লোকে ছিঃ ছিঃ করে। যেমন আমি এক সাইকোকে চিনি সে নিজেকে সবার উপরে দেখতে চায়। তাকে ছাড়া অন্য কাউকে কেউ সেরা বললে সে উম্মাদ হয়ে উলঙ্গ হয়ে যায়। সাইকো ও উম্মাদ বলছি কারণ সে ফেসবুক টুইটার ইনস্টা গ্রাম এগুলোতে হিউজ ফেক আই ডি খুলে, সেগুলো থেকে নিজেই নিজের পোস্টে লাইক কমেন্ট দিতো, যারা তারচেয়ে একটু বেশী হাই লেভেলের তাদের পোস্ট রিপোর্ট করে গায়েব করে দিতো। যারা তার পা চাটে তারা যদি সে যাদের প্রতিপক্ষ মনে করে তাদের পোস্টে মন্তব্য করতো সে মেসেঞ্জারে তাদের টর্চার করতো। কেউ তার চেয়েও খুব ভালো কোন রান্না করা খাবার স্টোরি দিলে জ্বলে পুড়ে যেতো।নিজের পোস্ট মানুষে পড়ছে মন্তব্য করছে, সে বিরাট কিছু, পৃথিবীর সব দেশে থাকা বাংলাদেশের ছেলেরা তার জন্য পাগল প্রমাণ করার জন্য, তার ফেক আই ডি গুলোর ইনফোতে 'লিভিং ইন ' এ দেশ নির্বাচন করতো - লন্ডন, অস্ট্রেলিয়া,কানা, ফ্রান্স ইত্যাদি ইত্যাদি। তার ফেসবুকে টুইটারে ইনস্টাগ্রামে অনেক ফেক আই ডি, সে একেক নিক থেকে একেক রূপ ধারণ করে যাদের জেলাস করে তার কয়েকজন বলদ ফলোয়ার কে সাথে বিভিন্ন ভাবে হ্যার‍্যাজ করতো।

পরিমণিও সে রকমের হিংসুক ও নিন্দুক হয়ে যাচ্ছে। বিদ্যা সিনহা মিম একজন অসাধারণ অভিনেত্রী ও মডেল। নৃত্যশিল্পী। লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার থেকে ক্যারিয়ার গড়ছে তো জেনুইনলি মাল্টি ট্যালেন্টেড। ব্লগার হাসান মাহবুব এর 'দামাল' মুভির রিভিউ অনেকে পড়েছেন ব্লগে। 'পরাণ' মুভিটিও দেখেছেন। মিম অসাধারণ অভিনয় করেছেন। এবং মারাত্নক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। পুরা দেশে মিম এর এই দুই মুভি বর্তমানে আলোচিত। আরও জনপ্রিয়তা পেয়েছ জয়া আহসান অভিনিত 'বিউটি সার্কাস' নুসরাত ফারিয়া অভিনিত 'অপারেশান সুন্দর বন'। পরিমনি হুদাই হিংসায় জ্বলে যাচ্ছে। সে সাইকো কারণ সে অন্যের জনপ্রিয়তা ও তার চেয়েও যারা জনপ্রিয় তাদের সহ্যই করতে পারেনা। বিভিন্ন ভাবে চরিত্রে ও ব্যক্তিত্বে দাগ লাগিয়ে সফলতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করে- তাই ফেসবুক স্ট্যাটাসে পরিমনি সদ্য বিবাহিত বিদ্যা সিনহা মিমকে তার জামাই এর কাছে ও দেশের মানুষের কাছে ছোট করার জন্য নোংরা পোস্ট দিয়েছে পরিমণি। পোস্টে পরিচালক রায়হান রাফিকে 'চাটুকার' ও মিম কে বলেছে 'নিজের জামাই নিয়েই সন্তুষ্ট থাকা উচিত ছিলো, রাফির সাথে পরকিয়া করা ঠিক হয়নি' অথচ পরিমনির কাছে কোন প্রমানই নেই। এগুলো নোংরামি। এধরণের লোক যারা সারাক্ষণ অন্যের পেছনে লেগে থাকে এরাই ক্লাসলেস ও নোংরা।অধিকাংশ বাঙালি স্বভাবতই হিংসায় জ্বলে অন্যের নামে মিথ্যাচার ও নোংরা রিউমার ছড়ায়। পরিমণি আগে একেক সময় একেক রূপ ধারণ করতো, মিমকে নিয়ে পোস্ট দেয়ায় বুদ্ধিমানেরা বুঝেই গেসে সে সাইকো থেকে পাগল হওয়ার পথে, তার মানসিক সুস্থতা কামনা করি।হিংসা মানুষকে হিংস্রতার থেকে বেশি উম্মাদ করে দেয়।

নিজের চরিত্রের নাই ঠিক আইছে মিমকে নিয়ে লিখতে। নিজে শত শত কুকাম করে অথচ অন্যকে যারা খারাপ বলে ওরা ভন্ড ও হিংসুক।এদের এড়িয়ে চলুন।

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:


চিত্র জগতের লোকগুলোকে কেহ তেমন সিরিয়াস মানুষ হিসেবে নেয় না; ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মানুষ তো আর বলদ না যে যা বলবে তা বিশ্বাস করবে। সবার নিজস্ব মেধা আছে বিবেক বুদ্ধি আছে। সেগুলো দিয়েই জ্ঞানীরা অন্যকে জাজ করবে। কারও কথা শোনে নয়। কিন্তু কিছু রামছাগল চাটুকার তো আছে নিজের ব্রেন ইউজ না করে গীবতকারীর কথা শোনেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আপনি মিডিয়াওয়ার্ল্ড এত ভালো বুঝেন?

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই সেক্টরে কাজ করে দুবেলা অন্য জোগাড় করি। বুঝতে হয়।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @অনল চৌধুরী,
অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করার অভিযোগ দেখিয়ে আমার একটি পোস্ট মুছে দেয়া হয়েছে। প্লিজ প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করুন। আমি দুঃখিত আপনার মন্তব্যে টি মুছে দেয়ার জন্য।


দেখুনঃ আমার বক্তব্য আমি পোস্টের প্রথমে দিয়েছি। পরিমনি কে আমার ভালো লাগতো, কিন্তু আমি কখনোই বলিনি সে অহিংস। আমার বক্তব্য ছিলো পরি পরির মতো চলতে স্বাধীন। সে অপরাধ করলে দেশে আইন আছে। নাসির গং এর ইস্যু আর মিম ইস্যু ভিন্ন। সেবার নাসির গং অন্যায় করেছে এবার পরিমনি। মিম ইস্যুতে পরিমনি অন্যায় ও বাড়াবাড়ি করেছে।


অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য ও ব্যক্তি আক্রমণ এড়িয়ে চলুন। আমি চাইনা হেটার্রসরা রিপোর্ট করার ইস্যু খুজে পাক পোস্ট টি।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৫

অনল চৌধুরী বলেছেন: আগের লেখার সব মন্তব্য প্রাসঙ্গিক ছিলো। এটার তো পুরোপুরি। কিন্তু যুক্তির পরিবর্তে অর্থনৈতিক স্বার্থ দিয়ে সবকিছু চিন্তা করা হলে যুক্তি জিনিসটাই হাস‍্যকর হয়ে পড়ে।একজন প্রবীণ লেখক কোনোদিন কাউকে ব‍্যাক্তিগত আক্রমণ করে না। এসব করে ব‍্যার্থ অপদার্থ নোংরা আর নীচরা।
পরী নিয়ে আলোচনার কিছু নাই। সমাজের সবচেয়ে নিকৃষ্ট স্তর থেকে উঠে আসা এই প্রাণীর একমাত্র কাজ সমাজ নষ্ট করা।
কিন্তু আপনি বারবার তার পক্ষে কথা বলেছিনেন।
আর এখন বলছেন সম্পূর্ণ বিপরীত।

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তাহলে মডারেশন থেকে পোস্ট মুছে দেয়ার কারণ কি। আমি হিংসুক ও নিন্দুকদের নিয়ে একটি নিরীহ পোস্ট দিয়ে নিজেও কোন অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করি নাই।

সে আমার প্রিয় কারণ সে পুরুষতান্ত্রিক দের যমদূত। সে সময় সে রাইট ছিল। কিন্তু মিমের পেছনে লেগেছে হিংসার কারণে। দামাল ও পরান মুভিতে অভিনয় করে মিম এখন ঢালিউডে শীর্ষে। পরি যে লেভের মুভি করতো সেগুলোর চেয়ে মীম এর সম্প্রতি সময়ের গুলো ১০ গুণ বেশী উন্নত। এখানে প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। কেনো বুঝতে চাচ্ছেন না?

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: লাম্পট‍্য যদি পুরুষতান্ত্র হয় তাহলে টাকালোভে নিজকে পণ্য আর পতিতা বানানো কি তসলিমার আদর্শ নারীবাদ !!!
লেখা সরানোর কারণ আপনি জিজ্ঞেস করতে পারেন কারণ সবাই আপনার দেশী এবং দীর্ঘদিনের পরিচিত। আমি এখানে লিখি না।
মাঝেমাঝে আপনার আর অন্যদের গুরুত্বপূর্ণ লেখায় ২/১ টা মন্তব্য করি।

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: টাকার লোভ নেই কোন ফেরেস্তার?

রিপোর্ট যারা করসে ওরা নিক রেজিষ্ট্রেশন করে মাত্র সেফ হওয়া লোকজন। তাদের রিপোর্ট বেশ গুরুত্ব পায়। তাই হুদাই নেই কাম তো খৈ ভাজ টাইপ লোকজন নিয়ে কথা বলে কিবোর্ডে টাইপ করে আংগুল ব্যাথা করে লাভ নাই।

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৭

জগতারন বলেছেন:
অপ্রাসঙ্গীকঃ

অনল চৌধুরী , অনেকদিন যাবত আপনার লিখা পাই না।
দয়া করে আপনি আবার লিখুন।
আপনার লিখা পোষ্ট আমি ব্যাক্তিগতভাবে খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ে থাকি।

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনল চৌধুরী আমার পোস্টে আমার দুইজন প্রিয় ব্লগার (নতুন ভাই, ও রানা ভাই) এর সাথে মডুর মুছে দেয়া পোস্টে এট্যাকিং বিহেভ করেছেন। তাঁকে ব্লগে লিখতে হলে যারা জেনুইনলি ব্লগিং করার জন্য ব্লগে আসে তাদের চিনতে হবে বলে আমি মনে করি।

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গোফরান ভাই এই পরিমনিকে নিয়ে লিখে অযথা সময় নষ্ট করেছেন।

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক বলেছেন কুকুরের লেজ সবসময় বাঁকাই থাকে।

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: চিত্র জগত হচ্ছে বিনোদনের জগত।

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এমন বিনোদনের ফলে হাসতে হাসতে বমি চলে আসে।

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০৮

অনল চৌধুরী বলেছেন: গোফরান সাহেব,বারবার বলছি,টাকার লোভে চুরি -দুর্নীতি মদ মাদক ব‍্যবসা বা চলচ্চিত্র জগতকে ব‍্যবহার করে পতিতাবৃত্তির অধিকার কারো নাই। এসবকিছুই অপরাধ।
জগতারণ, আমার লেখা বোঝেন আপনি,জনাব চাদগাজী,জনাব নুর মোহাম্মদ নুরু,সাড়ে চুয়াত্তর ভাই,রাজীব নুর,সাজিদ,ঢাবিয়ান,গোফরান এবং আপাদের মতো প্রবীণ,বিচক্ষণ,বিজ্ঞ লোকজন।
কারণ তারা জানেন, অনল চৌধুরী আগে যা বলে,পরে সারাদেশের মানুষ সেকথাই বলে।
এবং একমাত্র আমি পারি আমার তত্ত্ব দর্শন ও নির্দেশনা দিয়ে পুরো বাংলাদেশটাকে পাল্টে দিতে।
আর এখানে কেনো লিখিনা,সেটাও আপনার অজানা না।
যে নষ্টা নারী পরী ভক্তির কারণে আমাকে এখানে হেনস্থা করা হয়েছে,ওই মিথ্যা ধর্ষণ অভিযোগের পর থেকে সারা বাংলাদেশের মানুষ এখনো তাকে গালি দিচ্ছে।
সম্পূর্ণ অকারণে এবং মিথ্যাচার ভিত্তিতে ব‍্যাক্তিগত আক্রোশের কারণে আমাকে ১৫ মাস এখানে জেনারেল করে রাখা হয়েছিলো।
এর মাধ্যমে দেশের যে কি পরিমাণ ক্ষতি করা হয়েছে সেটা কি তারা জানেনা?
দেশ পাল্টানো দূরে থাক,পাল্টানোর চিন্তা করার মতো কথা কল্পনাতেও বাংলাদেশের খুব কম লোক ভাবে। কিন্তু আমি ৩ যুগ আগে থেকে ভেবে দেশ পাল্টানোর জন্য বিভিন্ন বিষয়ে সবচেয়ে উন্নত তত্ত্ব আর দর্শন দিচ্ছি,ব্লগ ছিলো যার একটা মাধ্যম। কিন্তু সাড়ে সাজিদ আর চুয়াত্ত্বর ভাই ছাড়া কেউ অন‍্যায়ের কোনো প্রতিবাদ করেনি।
সাজিদও এসব দেখে স্থায়ীভাবে ব্লগ ছেড়েছে।
এখানে কিছু টোকাই দেশের একজন প্রবীণ লেখককে অসন্মান করবে আর তাদের শাস্তি না দিয়ে উৎসাহিত করা হবে -এই অবস্থা যেখানে,সেখানে লিখি কিভাবে?

১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনার কাছে আমার একটা অনুরোধ আছেঃ
কাইন্ডলি ব্লগার জাদিদ আহমেদ জি এস, নতুন, রানার ব্লগ এই চারজনের সাথে কোন ঝামেলা থাকলে মিটমাট করুন। তাঁদের আমি ভালোবাসি ও সম্মান করি। কারণ তাঁরা জেনুইন ব্লগার।

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনি একজন বুদ্ধিমান এবং বিচক্ষণ ব্যক্তি হওয়ার পরও যদি একচোখ কানাদের মতো তাদের ভাষাতেই কথা বলেন তাহলে আমার আর কি বলার থাকতে পারে? নতুন রানার মিরর কিভাবে ব্লগার? ফাজলামি ছাড়া তাদের কি কোনো লেখা আছে?
আপনি দেখছেন বছরের পর বছর ধরে তাদের নোংরা ব‍্যাক্তিগত আক্রমণ যেটা শুধু এই ব্লগ ছাড়া পৃথিবীর আর কোথাও গ্রহণযোগ্য না। তারপরও আমি আক্রমণাত্মক মন্তব্য করেছি বলে অসত্য বলছেন। আপনার আগের লেখায় ওই দুইজনের সব মন্তব্য পড়ে দেখেন।
এরা হীনমন্যতার কারণে ব‍্যাক্তিগত আক্রমণ না করে যদি যুক্তি দিয়ে লেখার সমালোচনা করতো তাহলে এতো কথা বলার কোনো দরকারই ছিলো না।
আমি যখন ১৯৯২ সাল থেকে পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করি,তখন ওরা লেখালেখি জিনিসটা কি সেটাও বুঝতো না। কিন্তু ওদের বয়স শিক্ষা সামাজিক মর্যাদা বা লেখক জীবন -সবদিক দিয়ে বড় কারো প্রতি কোনো সন্মানবোধ নাই। সভ‍্যতা ভদ্রতা শিষ্টাচার কি তারা জানেনা। জানলে একটা জ্ঞানচর্চার জায়গাকে এভাবে নষ্ট করতো না।
ব্লগ কর্তৃপক্ষ মিথ্যাচারের ভিত্তিতে আমাকে দীর্ঘদিন জেনারেল করে রাখার অপরাধের জন্য এখানে পোষ্ট দিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা এবং সব অশ্লীল মন্তব্যকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব‍্যবস্থা না নেয়াতেই আমার পক্ষে এখানে আর লেখা সম্ভব না। কারণ আমি জীবনে কোনোদিন কোনো অন‍্যায়ের সাথে আপোষ করিনা।
যে স্বয়ং তার শেষ লেখায় আমাকে জঘণ্য ভাষায় আক্রমণ করেছে,তার বিরুদ্ধে ব‍্যবস্থা নেয়ার জন্য আমাকে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষে থেকে বলা হয়েছে। তাও নীরব আছি।
আর আহমদ জি এস এর সাথে আমার কোনো দ্বন্দ্ব বা বিরোধ নাই।
তার নাম নিলেন কেনো বুঝলাম না।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যারা সত্যিকারের ব্যক্তি আক্রমণ করে গালি দেয় তাদের নামই লিখেন নি। এক ফেক জুকার বস্তিতে থেকে অস্ট্রেলিয়া থাকার নামে প্রতারণা করে এবং সারাক্ষণ গালি দেয় । ও সহ ওর মতো আরও দুই/একজন জামাত শিবির মানসিকতার ( ভান ধরে বা দেখাতে চায় সুশীল) নোংরার ব্লগিং এর বিষয়বস্তুই আমি। আমাকে নিয়েই মূলত তাদের ব্লগিং। আমাকে নিয়ে(তার বিভিন্ন রূপের মাল্টি থেকে) ইনিয়ে বিনিয়ে পোস্ট দিয়ে পরোক্ষ ব্যক্তি আক্রমণ করে পোস্ট /মন্তব্য করার জন্যই মূলত সে ব্লগে আসে। সেলেব্রিটি ব্লগারদের গালি দিয়ে সমালোচনা করে ২/৪ টা পোস্ট ও ৫/৬ টা মন্তব্য না করলে সে কিসের সেলেব্রিটি।

১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পরিমনিকে নিয়ে অনল ভাইয়ের বিশ্লেষণ কিন্তু ঐ সময় ঠিকই ছিল। উনি এই জগত সম্পর্কে আপনার মতই অনেক খবর রাখেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি আসলে তিনি কি বলেছেন লিখেছেন সেগুলো দেখিনি। আমি ব্লগে নিয়মিত এই বছরের এপ্রিল থেকে।

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৩৭

মোহামড বলেছেন: কারো ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে এই ভাবে লিখলে মানহানির মামলা খেয়ে যেতে পারেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটা তো আর ব্যক্তিগত বিষয় নেই, মিম পরীর নামে কেস ফাইল করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:১৮

রানার ব্লগ বলেছেন: একজন নারী যখন অন্তসত্বা থাকেন তখন তার মানুষিক অবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। তিনি বিভিন্ন রকম মানুষিক অস্থিরতায় ভোগেন। যেহেতু গর্ভধারণ এর কারনে তার শারীরিক পরিবর্তন ঘটে ফলে তার নিজের প্রতি ও তার স্বামীর প্রতি একধরনের অবিশ্বাস তৈরী হয়। যে তিনি হয়তো অসুন্দর হয়ে যাচ্ছেন, তিনি মোটা হয়ে যাচ্ছেন তাই তার স্বামী তাকে দূরে ঠেলে দিচ্ছে, হয়তো তার স্বামী এখন আর তাকে পছন্দ করবে না ইত্যাদি। এমনকি বাচ্চা প্রসবের পরেও এই ধরনের ভিতি থেকে যায় যার ফলে স্ত্রী অদ্ভুত আচরণ করতে পারে।

আপনাকে বুঝতে হবে পরিমনি এখন অভিনেত্রী। একজন শিল্পী। শিল্পীদের অনুভূতি অন্য আর দশ জনের মতো না। তারা যেকোনো ব্যাপারে অন্য আর দশ জনের থেকে অনেক বেশি রিএকশান দেয়। তারা আলাদা বলেই লোকজন তাদের সারাক্ষণ অনুসরণ করেন। শিল্পীদের আচরনের সাথে আপনি আর দশটা সাধারণ মানুষের আচরণ এর সাথে মিলাতে পারবেন না। যদি বলেন তারা কি অন্যগ্রহের কেউ। উত্তর হ্যা। তারা অন্য গ্রহের বলেই তারা হাজার চরিত্র কে ধারণ করে তা হুবাহু প্রকাশ করতে পারে। যা একজন সাধারণ মানুষ পারে না।

এখন বলতে পারেন পরিমনি এতো যখন আলাদা তখন সে সাধারণ মানুষের মতো আচরণ করছে অর্থাৎ কেনো গর্ভবর্তী কালীন মানুষিক অস্থিরতায় পরছে। কারন সে মানুষ। শিল্পী মানুষ। সে আরো বেশি রিএকশান দেবে। সে যা যা বলছে যা যা করছে তা একজন নতুন মা করে থাকে। কারন তার মধ্যে একধরনের মানুষিক অস্থিরতা কাজ করছে। নিজের অবস্থান হারানোর ভয় কাজ করছে। প্রত্যেক নারীর এমন আচরণ করে। এখানে সব থেকে বেশি অবদান রাখার দায়িত্ব তার স্বামীর। তিনি তাকে আস্বস্ত করবে তার আচরন, তার অনুভূতি প্রকাশ, তার সার্বক্ষণিক উপস্থিতির মাধ্যমে। চার পাচ বাচ্চার মা ও গর্ভবতী কালীন ও পরবর্তী কালীন মানুষিক অস্থিরতায় ভোগে আর পরিমনি তো নতুন মা। তো সে এই ধরনের কান্ড করবে এটা স্বাভাবিক। সে যা যা বলেছে এর জন্য তার স্বামী কিছুটা দায়ী ও তার মাতৃত্বকালীন মানুষিক অস্থিরতা দায়ী।

আপনাকে আবারো বলছি অন্যের একান্ত ব্যাক্তিগত বিষয়ে তার অনুমতি ছাড়া কোন কিছু লেখা এবং প্রকাশ করা বা কোন রকম অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করা অপরাধ। আলোচনার লক্ষ বিষয় আছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যত যাই হোক একজন অতিপরিচিত সেলিব্রেটি যখন , মিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে ফেসবুকে পোস্ট দিচ্ছে তখন উপযুক্ত প্রমাণ সহ উপস্থাপন করতে হবে, আর যেখানে আইন আছে সেখানে ফেসবুকে মিমের চরিত্রে কলংক লাগিয়ে পোস্ট দেয়া আসলে সাইবার ক্রাইমও।

আপনাকে আবারো বলছি অন্যের একান্ত ব্যাক্তিগত বিষয়ে তার অনুমতি ছাড়া কোন কিছু লেখা এবং প্রকাশ করা বা কোন রকম অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করা অপরাধ। আলোচনার লক্ষ বিষয় আছে।

- আপনি হয়তো জানেন না, পরিমনি নিজে চায় সবাই তাকে নিয়ে পজিটিভ/নেগেটিভ লিখুক। সে খুব হিট সিকার, সে আলোচনায় থাকতে চায় সারাক্ষণ। তার চেয়ে বেশি জনপ্রিয় বা আলোচিত কেউ হলে সে সেটা সহ্য করতে পারেনা, হিংসা করে। এটা ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলা নয়, এটা সমালোচনা। একজন নায়িকার সমালোচনা হবেই। আর তাছারা সে খুব বিতর্কিত নায়িকা। অনেক আগে থেকে। দেশের সব মিডিয়ায় ও সামাজিক যোগযোগ এর মধ্যমে এই বিষয় নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে।

১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৩৭

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি পরীমনি কে সামাজিক ভাবে পছন্দ করি না। কারন সে খুব এটেসনসান প্রিয়।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছে, লোকে অন্য কারও দিকে এটেনশান দিলে সে উম্মাদ হয়ে যায়।

১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৯

রানার ব্লগ বলেছেন: বিশ্বে গর্ভাবস্থায় প্রতি ১০০ জনে ১০ জন এবং সন্তান প্রসবের পর প্রতি ১০০ জনে ১৩ জন নারী যে মানসিক রোগে ভোগেন তা হল বিষণ্ণতারোগ। আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এর হার আরও বেশি, গর্ভাবস্থায় প্রতি ১০০ জনে প্রায় ১৬ জন এবং সন্তান প্রসবের পর প্রতি ১০০ জনে প্রায় ২০ জনের এ সমস্যা হয়।

মাতৃত্বজনিত বিষণ্ণতারোগে মায়ের দৈনন্দিন কাজে ব্যাঘাত ঘটে, শারীরিক স্বাস্থ্যের অবনতি হয়, রোগের তীব্র পর্যায়ে আত্মহত্যার ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং সর্বাপরি মাতৃমৃত্যুর হার বেড়ে যায়। তাছাড়া, সন্তানের বৃদ্ধি এবং বিকাশে এ রোগটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় মায়ের বিষণ্ণতা এবং উদ্বেগজনিত রোগ থাকলে প্রিম্যাচিউর বেবি অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময়ের আগেই সন্তান জন্ম নিতে পারে আবার তাদের জন্মকালীন ওজনও কম হতে পারে যা পরবর্তীকালে ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। সন্তান প্রসবের পর মায়ের বিষণ্ণতা রোগ হলে তা মা এবং শিশু উভয়ের জন্য ক্ষতিকর। কারণ, যখন মা তার নিজের যত্নই নিতে পারেন না, তার সন্তানের পরিচর্যা করার কথা বলাই বাহুল্য। তখন সন্তানকে বুকের দুধ পান করানোর মেয়াদকাল কমে যায় অথবা মা তাগিদ অনুভব করেন না। মা এবং সন্তানের মাঝে বন্ধন খুব দৃঢ় হয় না। সঠিক পরিচর্যার অভাবে সন্তানটির বিভিন্ন প্রকার শারীরিক রোগ যেমন ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া,পুষ্টিহীনতার ঝুঁকি বেড়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রে এ রোগটি এতটা তীব্র হয় যে, মা আত্মহত্যা করে ফেলেন অথবা করার চেষ্টা করেন। আবার কখনও নিজের সন্তানের ক্ষতি করার চিন্তা করেন, সন্তানকে আঘাত করেন, মেরেও ফেলেন।

গর্ভাবস্থায় এবং প্রসব পরবর্তী ১ বছর : এই সময়ে হরমোনের ব্যাপক তারতম্য, মায়েদের মাঝে বিভিন্ন ধরনের মানসিক রোগের প্রধান কারণ। তাছাড়া, গর্ভধারণ এবং প্রসব ও তার পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন প্রকার মানসিক চাপ, পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব, পূর্বে মানসিক রোগের ইতিহাস, পরিবারে অনুরূপ মানসিক রোগের ইতিহাস, দীর্ঘমেয়াদি শারীরিক অসুস্থতা যাদের থাকে তাদের মাঝে এ ধরনের সমস্যা বেশি দেখা যায়।

নিন্ম এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে মাতৃত্বজনিত বিষণ্ণতারোগের সঙ্গে বেশ কিছু মনোসামাজিক বিষয় সম্পর্কিত। যেমন, অস্থিতিশীল দাম্পত্য সম্পর্ক, দাম্পত্য কলহ, অপরিণত বয়সে মা হওয়া, মেয়ে সন্তান জন্ম দেয়া (অধিকাংশ ক্ষেত্রে), বিভিন্ন প্রকার পারিবারিক ও সামাজিক চাপ, অর্থনৈতিক সংকট, বিভিন্ন প্রকার সহিংসতা, সামাজিক সহযোগিতার অভাব, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, স্থানান্তর, শিক্ষার অভাব, অজ্ঞতা, কুসংস্কার, চিকিৎসাব্যবস্থার অপ্রতুলতা ইত্যাদি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেয়া সংজ্ঞা অনুযায়ী একজন মাকে সুস্থ তখনই বলা যাবে যখন শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিকভাবেও সুস্থ থাকবেন। অর্থাৎ, তিনি তার নিজস্ব ক্ষমতা এবং দায়িত্ব সম্পর্কে অবগত থাকবেন, জীবনে বিভিন্ন প্রকার মানসিক চাপ মোকাবিলা করতে পারবেন, প্রতিকূল পরিবেশে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারবেন, উৎপাদনশীল কাজ করবেন এবং সমাজে অবদান রাখতে পারবেন।

তাই, একজন সুস্থ মা পেতে হলে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র প্রত্যেকের ভূমিকা অপরিসীম।

ব্যক্তি পর্যায় : প্রথমত, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রতিটি ব্যক্তির উচিত মায়ের মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করা এবং সংশ্লিষ্ট দায়িত্ব পালন করা। দ্বিতীয়ত, একজন মা যিনি সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন তার উচিত বিষয়টি সম্পর্কে তার নিকটজন যারা আছেন তাদের অবহিত করা এবং মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের অধীনে চিকিৎসা নেয়া।

পরিবারিক পর্যায় : অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, একজন নতুন মা তার নবজাতকের পরিচর্যায় এতটাই মগ্ন থাকেন যে, সে অনুধাবনও করতে পারেন না তিনি কতটা সংগ্রাম করছেন বা তার কিছু মানসিক সমস্যা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে তার জীবনসঙ্গী, পরিবারের অন্য কোনো সদস্য, কোনো বন্ধু যারা বিষয়টি লক্ষ্য করছেন তারা মায়ের মানসিক সমস্যা হলে দ্রুত শনাক্তকরণ, ওষুধ ও মনোসামাজিক চিকিৎসা প্রদান এবং দ্রুত নিরাময়ের ব্যবস্থাগ্রহণে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে জীবনসঙ্গী বা স্বামীকে সবার আগে এগিয়ে আসা উচিত। পরিবারের সদস্যদের বুঝতে হবে যে, শুধু নবাগত সন্তানটিরই নয়, মায়েরও বিশেষ পরিচর্যা, বিশ্রাম ও স্বস্তির প্রয়োজন। তাদের দায়িত্ব মা এবং শিশুর বন্ধন দৃঢ় করতে মাকে সচেতন করা ও সহায়তা করা। দাম্পত্য সম্পর্ক উন্নত করা, সন্তান প্রতিপালনের ক্ষেত্রে মা এবং বাবা দু’জনে কাজ ভাগ করে নেয়া, একে অন্যের প্রতি সহমর্মী হওয়া, পরিবারের অন্য সদস্যদের সচেতন হওয়া এবং সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসা, সহিংসতা বন্ধ করা, লিঙ্গবৈষম্য দূরীকরণ ইত্যাদিও পারিবারিক দায়িত্বের মাঝে পড়ে।

সামাজিক পর্যায় : মহিলাদের জন্য সামাজিক সহায়তা বাড়ানো, লিঙ্গবৈষম্য দূরীকরণ, সহিংতা বন্ধ করা, কুসংস্কার দূরীকরণ।

রাষ্ট্রীয় পর্যায় : মায়ের মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও পরিচর্যার অন্তর্ভুক্ত করা। নারীর ক্ষমতায়ন, নারী-পুরুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা, নারীদের জন্য বিভিন্ন পেশামূলক এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, জনগণকে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন করা, স্বাস্থ্যকর্মীদের মায়ের মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা, তদুপরি সবার জন্য মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত করা ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় দায়িত্বের অন্তর্ভুক্ত।

লেখক :সহকারী অধ্যাপক (সাইকিয়াট্রি), জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল, শেরেবাংলানগর, ঢাকা৷

সুত্রঃ যুগান্তর পত্রিকা ১২ ই নভেম্বর ২০২২।

https://www.jugantor.com/todays-paper/features/stay-well/6208/মায়ের-মানসিক-স্বাস্থ্য

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য। অনেক কিছু জানলাম।

১৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫০

বিটপি বলেছেন: এই মিম নামের আর্টিস্টের কোন একটা সমস্যা আছে। যখনই সে কোন পুরুষ আর্টিস্টের সাথে ধারাবাহিকভাবে কোন কাজ করা, তখনই সেই পুরুষ আর্টিস্টের পরিবারে কোন সমস্যা দেখা দেয়। তাহসান-মিথিলার জুটি খুব জনপ্রিয় জুটি ছিল। সুখী দম্পতির আদর্শ হয়ে ছিল এই জুটি। কিন্তু যখনি গ্রামীণ ফোনের একাধিক বিজ্ঞাপনে তাহসান মিমের সাথে জুটি বেঁধে অভিনয় করা শুরু করলে, তাদের সুখের সংসারে ভাঙন শুরু হল। যার পরিণতিতে তাহসান এবং মিথিলা - কারোর জন্যই ভালো হয়নি।

একজন স্ত্রী ভালো করেই বোঝে কোনটা অভিনয় আর কোনটা লটর পটর। তাই পরীমনি যা করছে, তার মধ্যে আমি অন্যায় কিছু দেখিনা।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মিডিয়ায় কিছু ইন্টারন্যাল ব্যাপার থাকে ও দুইজন আর্টিস্টের মধ্যে অনেক রকম কেমেস্ট্রি সংঘটিত হয়। সেগুলো এখানে লেখা সম্ভব নয়। যারা আর্টিস্ট ও মিডিয়া ব্যবসার সাথে ডেডিকেটেডলি জড়িত তারা ছাড়া অন্য কেউ বিষয়টি ধরতে পারবেন না।

১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৮

তানভির জুমার বলেছেন: একজন স্ত্রী ভালো করেই বোঝে কোনটা অভিনয় আর কোনটা লটর পটর। তাই পরীমনি যা করছে, তার মধ্যে আমি অন্যায় কিছু দেখিনা। মিডিয়াই প্রচার করে পরি সমাজের সাহসী, আদর্শ মেয়ে।

পৃথীবির সব জায়গায়ই মিডিয়া জগৎ এর ৯৫% মূলত যৌনতার উপর ভিত্তি করে টিকে থাকে। অতিত ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় সমাজের মূল ধারার মানুষ এইগুলোতে সম্পিক্ত হত না।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পরির উচিত ছিল স্বামীকে ধরে রাখা , স্বামীকে সামলানো। স্বামী নোংরামি করলে ছেড়ে দিবে। ছেড়ে না দিয়ে মিমের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ করে সাইবার অপরাধ করেছে। এখন মিম যদি সাইবার ক্রাইম মামলা করে পরি হেরে যাবে। মিম এর স্ট্যাটাস টা গুগল সার্স দিয়ে পড়ুন। তাহলে পুরা বিষয়টি ক্লিয়ার হবে আপনার কাছে। আসলে প্রমাণ ছাড়া কারও নামে মন গড়া অভিযোগ করে ফেসবুকে পোস্ট দেয়া দেশের আইনে অপরাধ। পরি মা হয়েছে ঠিকই কিন্তু পরির ইতিহাস দেশের সকলে আসলে জানে। মিম অভিযোগ করেছ পরী ওকে হিংসা করছে মিমের তীব্র জনপ্রিয়তার কারনে।

১৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৪৩

জুন বলেছেন: পরীমনির উত্থান যত দ্রুত হয়েছিল তার পতনও ততোধিক দ্রুততার সাথে হচ্ছে মনে হয়। এই পরীমনিকে নিয়ে কলকাতার একটি শীর্ষস্থানীয় বাংলা পত্রিকা আনন্দবাজার শিরোনাম লিখে। এখনো তার নিউজ গুরুত্বের সাথে ছাপে। আমি অবাক হইছিলাম গোফরান B:-)

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পরিমণি ইদানীং মারাত্মক হিংসাত্মক হয়ে উঠছে। সে অন্য কেউ জনপ্রিয়তা পেলে ও আলোচিত হলে সহ্য করতে পারেনা। মিডিয়া দেখবেন পরিমণিকে নিয়ে প্রতিদিন কোন কোন ভাবে হৈচৈ করে। মাতৃগর্ভের ছবি নিয়ে কিই না করলো। সামান্য জন্মদিন উপলক্ষে কতো কিছু করছে। ওকে মন থেকে কেউ গুরুত্ব দেয়না। সস্তা হিটের আশায় অমন নিউজ করে। দেশের ব্লগাররা ও অনলাইন এক্টিভিস্টরা তাকে নাসিরদের বিরুদ্ধে সাপোর্ট দিয়েছলেন কারণ সে সময় নারির গং অন্যায় করেছে। মিম ইস্যুতে পরিমনি মিমকে হিংসা করছে বুখা যাচ্ছে।

১৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: এমন বিনোদনের ফলে হাসতে হাসতে বমি চলে আসে।

আমরা বিনোদনটুকু নিবো। পরীমনি বা শাকিব খানের ক্যাচালে যাবো না। নো নেভার।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।

২০| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪০

অনল চৌধুরী বলেছেন: আপনার নামে যারা নোংরা কথা লিখেছে,আপনি তাদের নাম বলেছেন আর আমি বলেছি আমার লেখায় নোংরামি করাদের নাম। এটাই স্বাভাবিক।
মোহামেড, পরী পরিচালককে সরাসরি নাম ধরে দালাল বলেছে। সেই লোক তথ‍্য-প্রযুক্তি আইনে মামলা করলে এতোক্ষণে সে কারাগারে থাকতো। গোফরানের বিরুদ্ধে মামলা করবে কিভাবে ?
অবাক হয়ে দেখছি এই ব্লগে এখনো পরীর কিছু কাল্পনিক খ..... আছে যারা তার পক্ষে ওকালতি করে যাচ্ছে !!!!

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তিনি গতকাল রাতে জন্মগ্রহণ করেছেন। এখনো অবুঝ।

২১| ১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: ১০ বছর আগে জন্ম নিয়া রাম-পাঠাও পরী ভক্তি দেখাচ্ছে।
তবে আপনার উপর হামলা করার জন্য আরো একাধিক বাক্য সন্ত্রাসী গত রাতেই নারী -পুরুষ নাম নিয়ে জন্ম নিয়েছে।
হামলা প্রতিহত করার জন্য অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে তৈরী থাকেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও ২০০১ থেকে ২০০৬ রাজপথে লডাই করা মানুষ। এসব মাল্টি ফাল্টি কিছু করতে পারবেনা। হেডম থাকলে সামনা সামনি লড়ুক।

আমরা অপ্রাসঙ্গিক ও অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য এড়িয়ে চলি।

২২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৮

নতুন বলেছেন: কিছু মানুষ আছে এটেসন সিকার এরা কথা বলেই আলোচনায় আসার জন্য।

অবশ্য পরিমনি বর্তমান হয়তো কোন ক্রাইসিসের ভেতর দিয়ে যাচ্চে তার কারনেই এমনটা করছেন।

আর অন্য এটেনস সিকারের ব্যাপারে কিছুই বললাম না। আশা করি পরিমনির মতন তিনিও ডাক্তার দেখাবেন।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আলোচনায় থাকার জন্য মানুষ কতো কিছুই করে।

২৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩২

অনল চৌধুরী বলেছেন: কুকুরের লেজ কাহিনী

১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: লিংক দিয়ে কি বুঝালেন?

২৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১

অনল চৌধুরী বলেছেন: বুঝালাম যে কুকুর নামের প্রাণীর বাকা লেজ কখনো সোজা হয়না।
এরা সারা দিন শুধু ঘেউ ঘেউ আর ষড়যন্ত্র করে, হয় আপনার বা আমার বিরুদ্ধে।
আমার শেষ মন্তব্য পড়েন। দেখেন ওই প্রানীর লেজ কি জিনিস !!!

১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনল ভাই আমি আবার বলছি, মিরর, রানা ভাই, নতুন ভাই আমার খুব প্রিয় ব্লগার। আপনার সাথে ঊনাদের মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকতেই পারে। কিন্তু আমার পোস্টে উনাদের টানলে আমি লজ্জিত হচ্ছি। আপনি বিষয়টি বুঝতে চাচ্ছেন না।

২৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৭

অনল চৌধুরী বলেছেন: আর তার যখন আপনার বা অন্যদের লেখায় আমার সম্পর্কে বাজে কথা বলে , তখন কি আপনি সেসবের প্রতিবাদ করেন ????
২২ নম্বর মন্তব্য না করা হলে ২৪ নম্বর আসতো না।


আর আমার শেষ মন্তব্য বলতে আমি সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ের লেখা দেখতে বলেছি, সেখানে ভূয়া ইউ এবার আমার সাথে পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া শুরু করেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.