নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি লাস্যময়ী মেয়ে, শত জোড়া শকুন চক্ষুর লোলুভ দৃষ্টি, অত:পর একটি মানবিক কার রাইড।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৫


আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ বড় অদ্ভুত! একটা ইস্যু পাইলেই হইল। শুরু হয়ে যাবে হাউকাউ। চলমান ট্রেন্সজেন্ডার ইস্যুতে ম্যাওপ্যাও পোস্টের ছড়াছড়ি। সত্যি বলছি - রোখসানা লেইস, কলা বাগান এর পোস্ট ছাড়া অন্য সব পোস্ট ম্যাওপ্যাও মনে হয়েছে। কেউ কেউ অহেতুক এখানে আল্লাহ ইসলাম কোরান হাদীসকে টানছে।সবকিছুর মধ্যে ধর্ম টানা রিয়েলি রিডিকোলাস। মৌলবাদীরা যথারীতি জঘন্য মিথ্যাচার করছে আল্লাহ নাকি পাপীদের শাস্তি দেয়ার জন্য হিজড়া সন্তান দেন। আচ্চা আল্লাহ কি এতই অমানবিক যে মা-বাবার পাপের কারণে একজন নিরপরাধ নিষ্পাপ এনজেল এর মতো পবিত্র শিশুকে হিজড়া বানাবেন। ব্লগার সোনাগাজী প্রতি পোস্টে পোস্টে গিয়ে বলছেন কে কোন জেন্ডার হবে বিষয়টি সায়েন্স এর। কিন্তু মুমিনগণ এখানে হিজড়া সন্তানের মা-বাবাদের শয়তানের পূজারী না বানিয়ে ক্ষান্ত হবেইনা। পৃথিবীর সবচেয়ে স্মার্ট মানুষ কারা জানেন? যারা কোন ইস্যু পেলে হাউকাউ শুরু না করে পুরা ব্যাপারটি গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করে তারপর সুচিন্তিত মতামত দেন।আর উক্ত বিষয়ে জ্ঞান না থাকলে চুপ থাকেন। কিন্তু আমাদের দেশের ৯৫% মানুষের পক্ষে কিছু একটা ঘটলে হাউকাউ না করে থাকা সম্ভব নয়। তাহেরী৷ হুজুর ওয়াজের নামে ফাজলামো করবে।ট্রেন্সজেন্ডার নিয়ে মন গড়া হাদীস বানাবে। আর মাহিফিলে প্রধান অতিথির আসনে বসে বলবে - "চা খাবেন? ঢেলে দেই?দেই একটু? বসেন বসেন - বইসা যান "
চলমান ইস্যু নিয়ে হাউকাউ করার মূড আমার নেই। কে কিভাবে তার লাইফ লীড করবে সেটা তার ব্যাক্তিগত ব্যাপার। আর মানুষের ব্যক্তিগত বিষয়, পছন্দ, লাইফস্টাইল ইত্যাদিতে যারা নাক গলায় ওরা আসলে ক্লাসলেস।

একদিন দেশের কোন একটি শহরে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছিল। রাত তখন ১১ টা ছুইছুই। শীতকালে রাত ১১ অন্যান্য সময়ের রাত ১ টার সমান। রাস্তায় বেশী মানুষ থাকেনা। কোন এক সুন্দরী মেয়ে তার স্কুটি নিয়ে বাসায় ফিরছল। হঠাৎ তার স্কুটি নষ্ট হয়ে যায়। মেয়েটা এতই সুন্দর যে সেখানে কবি থাকলে প্রেমে পড়ে মুহুর্তের মধ্যে কবিতা লিখে ফেলতেন।কারণ কবিরা সাধারণত প্রেম ভরা মন হয়ে থাকে। কয়কশ জোড়া চোখ মেয়েটাকে গিলে খাচ্ছে। বেলি রোড স্টুডিও ইভিএফ থেকে শ্যুট শেষ করে বনানির দিকে যাচ্ছিলাম আমরা ৪ জন। আমাদের সাথে গাড়ি ছিল। মেয়েটির স্কুটি যেখানে নষ্ট হয়েছে সৌভাগ্যক্রমে সেখানে আমাদের একজনের বাসা। পরিস্থিতি কিছুটা ধারণা করতে পেরে গাড়ি থামানো হলো। আমাদের সাথে ওর চেয়েও সুন্দর একটা মেয়ে থাকায় তার সাথে কথা বলতে সুবিধা হল। শুধু ছেলেরা থাকলে মেয়েটি আমাদের ৪ জোড়া চোখকেও ১০০ জোড়ার মতো মনে করত। আমাদের সাথে ছিল সানা নামের একটি মেয়ে। সে কথা বলল। আমাদের পরিচয় জেনে মেয়েটা যখন নিশ্চিত হলো আমাদের বিশ্বাস করা যায় তখন ভেলি রোডে যার বাসা তার বাসায় স্কুটিটা ঐ রাতের জন্য রেখে আমাদের হেল্প নিতে রাজি হলো। তারে গুলশান ২ এ নায়িয়ে দেয়া হলো। সানা ফেসবুকে এড করল। মাত্র ৩৭ মিনিটে আমাদের সাথে বন্ধুত্ব হয়ে গেল।

আমাদের একজন তার প্রেমেও পড়ে গেল। কিছুদিন পর আমরা জানলাম সে লেসবিয়ান। ছেলেদের প্রতি কোন ইন্টারেস্টই নেই। ইভেন তার মেয়ে বয় ফ্রেন্ডও আছে। মেয়েটা নেমে যাওয়ার সময় সানাকে হাগ ও কিস করছিল। হাগ নরমাল হলেও কিসটা অস্বাভাবিক ছিল। অথচ মেয়েটিকে দেখে বুঝার উপায় মাত্র নেই সে লেসবিয়ান। ওর এটিচুড, পার্সোনালিটি প্রসংশা করার মতো সুন্দর। এখন মেয়েটি লেসবিয়ান বলে কি তার সাথে বন্ধুত্ব নষ্ট করে দিব? না। তবে তার সাথে আমাদের বন্ধুত্ব নষ্ট হয়েছে আমাদের মেয়ে বন্ধু/সহকর্মীদের সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করার জন্য। সমকামী / গে / হিজড়া/ লেসবিয়ান দের আমরা ঘৃণা করিনা। কিন্তু তাদের অস্বাভাবিক আচরণকে আমরা ঘৃণা করি। আমরা মানবিক ভাবে তারে হেলফ করতে গেলাম, কফি খাওয়ালাম, তার স্কুটি নিরাপদ স্থানে রাখলাম, অত্যন্ত সম্মান ও নিরাপত্তার সাথে বাসায় ড্রপ করলাম অথচ শেষ মুহুর্তে সে স্বাভাবিক মানুষের মতো আচরণ করতে পারেনি। সানাকে চুমাইয়া গাল লাল করে দিসে। এদের এই অস্বাভাবিক আচরণটাই আসলে ঘৃণ্য।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: ট্রান্সজেন্ডার হল এমন ব্যক্তিদের বোঝানোর জন্য ব্যবহৃত একটি শব্দ যারা তাদের জন্মগত লিঙ্গের সাথে পরিচয় বোধ করে না। ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা তাদের লিঙ্গ পরিচয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে তাদের শরীর পরিবর্তন করতে চাইতে পারেন। এই পরিবর্তনগুলি হরমোন থেরাপি, সার্জারি বা উভয়ের সমন্বয়ে হতে পারে।

ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের বিভিন্ন লিঙ্গ পরিচয় থাকতে পারে। কিছু ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি পুরুষ বা মহিলা হিসাবে পরিচয় দেন, অন্যরা নিজেদেরকে নন-বাইনারি বা জেন্ডারকুইয়্যার হিসাবে পরিচয় দেন।

ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের উদাহরণ:

১. একজন পুরুষ হিসাবে জন্মগ্রহণ করা ব্যক্তি যিনি নিজেকে নারী হিসাবে পরিচয় দেন।
২. একজন মহিলা হিসাবে জন্মগ্রহণ করা ব্যক্তি যিনি নিজেকে পুরুষ হিসাবে পরিচয় দেন।
৩. একজন ব্যক্তি যিনি নিজেকে নারী বা পুরুষ হিসাবে পরিচয় দেন না।

ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা বিভিন্ন ধর্ম, জাতি এবং সামাজিক শ্রেণীর লোক। তারা বিভিন্ন পেশায় কাজ করে এবং বিভিন্ন জীবনধারা অনুসরণ করে।

ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন। তারা সামাজিক বৈষম্য, সহিংসতা এবং বৈষম্যের মুখোমুখি হতে পারে। ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের অধিকার রক্ষার জন্য কাজ করার জন্য অনেক সংগঠন রয়েছে।

ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সহানুভূতিশীল হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। তাদের লিঙ্গ পরিচয়কে স্বীকৃতি দেওয়া এবং তাদেরকে তাদের পরিচয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বাস করতে সাহায্য করা গুরুত্বপূর্ণ।

একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি তার জন্মগত লিঙ্গের সাথে পরিচয় বোধ করে না তার কারণটি এখনও পুরোপুরি বোঝা যায় না। তবে, বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে এটি একটি জটিল জিনগত, হরমোনাল এবং পরিবেশগত কারণগুলির মিশ্রণের কারণে হয়।

কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের গঠন এবং কার্যকারিতা তাদের জন্মগত লিঙ্গের সাথে পরিচয় বোধ করে এমন ব্যক্তিদের থেকে আলাদা হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, এক গবেষণায় দেখা গেছে যে ট্রান্সজেন্ডার পুরুষদের মস্তিষ্কের একটি অংশ, যা পুরুষদের মধ্যে সাধারণত বড় হয়, মহিলাদের মধ্যে সাধারণত বড় হয়।

অন্য গবেষণায় দেখা গেছে যে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের মধ্যে হরমোন স্তরের পার্থক্য থাকতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, এক গবেষণায় দেখা গেছে যে ট্রান্সজেন্ডার মহিলাদের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা ট্রান্সজেন্ডার পুরুষদের তুলনায় কম থাকে।

পরিবেশগত কারণগুলিও ট্রান্সজেন্ডার পরিচয়ের বিকাশে ভূমিকা পালন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, এক গবেষণায় দেখা গেছে যে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের মধ্যে সামাজিক চাপের মাত্রা বেশি হতে পারে।

ট্রান্সজেন্ডার পরিচয়ের কারণ সম্পর্কে আরও গবেষণা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা আশা করেন যে এই গবেষণা ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের জন্য আরও ভাল চিকিৎসা এবং সমর্থন তৈরি করতে সাহায্য করবে।

এখানে কিছু নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে যা একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিকে তার জন্মগত লিঙ্গের সাথে পরিচয় বোধ করতে না পারে:

১. শারীরিক অনুভূতি: ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা তাদের শরীরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুভব করতে নাও পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন ট্রান্সজেন্ডার পুরুষ তার স্তন বা যোনি দিয়ে অস্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে পারে।

২. সামাজিক পরিচয়: ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা তাদের সামাজিক পরিচয়ের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ অনুভব করতে নাও পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন ট্রান্সজেন্ডার মহিলাকে "মহিলা" হিসাবে উল্লেখ করা যেতে পারে এবং তাকে তার জন্মগত লিঙ্গের সাথে সম্পর্কিত ভূমিকা পালন করতে হতে পারে।

৩. আত্মসচেতনতা: ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা তাদের লিঙ্গ পরিচয় সম্পর্কে আত্ম-সচেতন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন ট্রান্সজেন্ডার পুরুষ জানতে পারে যে তিনি আসলে একজন পুরুষ, এমনকি যদি তিনি ছোটবেলা থেকেই একজন মেয়ে হিসাবে পরিচয় দেওয়া হন।

ট্রান্সজেন্ডার পরিচয় একটি জটিল বিষয়। এটি বিভিন্ন কারণগুলির দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে, যার মধ্যে শারীরিক, সামাজিক এবং আত্মসচেতনতা অন্তর্ভুক্ত।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কিন্তু তাদের আচরণ অত্যন্ত আপত্তিকর ও পরিত্যাজ্য।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশের সামাজিক বিশৃংখলার কারণে তরুণ/তরুণীরা বেশ ভুগছে; হাইস্কুল ও কলেজে কিছু এডভাইজার দরকার, যাদের সাথে বাচ্চারা নিজেদের ব্যাপারে আলাপ করতে পারবে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এড ভাইজার গুলো যদি অন্যন্য প্রতিষ্ঠান এর মতো অনিয়ম ও দূর্নীতি করে নিয়োগ দেয়া হয় তখন কি কোন লাভ হবে!

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১২

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন দাদা...

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন দা।

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: এড ভাইজার গুলো যদি অন্যন্য প্রতিষ্ঠান এর মতো অনিয়ম ও দূর্নীতি করে নিয়োগ দেয়া হয় তখন কি কোন লাভ হবে!

-সঠিক মানুষ পাওয়া কঠিন ব্যাপার।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলেই।

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

জনসম্মুখে উন্মুক্ত যৌন আচরণ গে বা হেটরো যারাই হোক সব দেশই অসোভোণ। পাবলিক নুইসেন্স যা শাস্তিযোগ্য।
শুধু গে দের দোষ দিয়ে লাভ নেই।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।

৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭

আলামিন১০৪ বলেছেন: ইসলাম হলো পূণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। তাই সব কিছুতেই আল্লাহর বিধান বিবেচনা করে কাজ করতে হয়। একটা বিষয় স্পষ্ট করা দরকার, যে ইস্যু নিয়ে প্রচুর কথা হচ্ছে, সেটা হিজরাদের বিষয়ে নয় বরং একজন পরিপূর্ণ পুরুষ কিংবা নারীর লিঙ্গান্তর করার জন্য সামাজিক/রাস্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা নিয়ে...

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আল্লাহ যেগুলো বলেননি সেগুলো কাঠমোল্লারা মানুষকে বল্র ভয় লাগায়।

৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: মেয়েরা ভালো থাকলে, ভালো থাকবে দেশ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ।

৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: মেয়েটার আচরনে ব্যাথিত হলাম। সে তো তাঁর তথাকতিথ লাভারের সাথে প্রতারনা করছে।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমরা একটা অস্থির অসুস্থ সমাজে বসবাস করছি। এদের মগজে সমস্যা।

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

বিজন রয় বলেছেন: আপনার সব একই ধরনের পোস্ট হয়ে যাচ্ছে। বিষয় বদলানোর অনুরোধ থাকল।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি ঠিক বলেন নি। আমার সর্বশেষ ১০ পোস্ট দেখেন তো সেম বিষয়বস্তু কিনা? তবে মূল্যবান পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.