নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র লাইলাতুল বরাত রজনীতে মডারেট মুসলিম হওয়া উদাত্ত আহ্বান জানাই।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪


শবে বরাতের সাথে খানাদানার একটু সম্পর্ক আছে। তাই শুরুতেই হালাল খাবার।

ব্লগে ঢুকে দেখি শবই বরাত নিয়ে দুইটা পোস্ট আসছে।এই ব্লগ সকল ব্লগারের মত প্রকাশের একটি সুন্দর প্ল্যাটফর্ম। ব্লগটিমে আছেন বলে ধারণা করা হয় এমন দুইএকজনের একটি নির্দিষ্ট সিন্ডিকেট ও একটি রাজনৈতিক মতাদর্শ এর প্রতি দুর্বলতা থাকা ও পক্ষপাত দোষে দুষ্ট হওয়ার বিষয়টি বাদ দিলে, বলাবাহুল্য এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে মত প্রকাশের একমাত্র নিরপেক্ষ প্ল্যাটফর্ম নি:সন্দেহে সামু। "পোষ্ট শুরু হোক ব্লগ *প্রতিষ্ঠাতার দ্রুত সুস্হতার জন্য *প্রার্থনার মধ্য দিয়ে।

আমি সারাজীবন মৌলবাদ ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে লিখেছি। আজকের পোস্টটি একটু সেনসেটিভ।কারণ এই পোস্টের বিষয়বস্তু প্রগতিশীল সমাজের কিছু উচ্ছৃঙ্খল মেয়েদের নিয়ে। প্রথমেই বলে রাখি আপনি যখন নারীর স্বাধীনতার কথা বলবেন তখন অবশ্যই আপনি মেনে নিতে বাধ্য যে - একটি মেয়ে কি ড্রেস পড়বে কি করবে কোন আদর্শে বড় হবে কাকে বিয়ে করবে কেমন লাইফস্টাইল পছন্দ করবে, আতর দিবে না বডি স্প্রে ইউজ করবে, বিয়ার খাবে না ননস্মুকার হবে, স্লিভলেস পড়বে নাকি জিন্স টপ্সের সাথে হিজাব করবে, কনসার্টে যাবে নাকি ওয়াজ মাহফিলে যাবে, মাদ্রাসায় পড়বে নাকি ইংলিশ মিডিয়ামে ভর্তি হবে উহা তার ব্যক্তিগত চয়েজে।উহা তার ব্যক্তিগত ইচ্ছার উপর ডিপেন্ড করবে।আপনি যখনই কারও ব্যক্তিগত বিষয়, পছন্দ, লাইফস্টাইল, ব্যক্তিগত জীবন এগুলো নিয়ে নগ্ন হস্তক্ষেপ করে, নোংরা নাক গলান, তখন কোন অবস্থাতেই আপনি স্মার্ট নন। প্রগতিশীল তো নয়ই বরং বস্তি।

ধরে নেই ছবির মেয়েটির নাম সাফানা। সৌদির একটা মাদ্রাসা থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছে।এর পর মালেশিয়ার মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। সেখান থেকে সে বিবিএ কমপ্লিট করে বাংলাদেশে ব্যাক করে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। সাফানার গেট আপ তো দেখতেই পাচ্ছেন। সে পবিত্র কুরআনের সুরা রহমান মুখস্থ পড়তে পারে। প্রগতিশীল নারীরা ওকে দেখে বলবে আধুনিক হলে একেবারে আধুনিক হবে এসব হিজাব টিজাব পরার দরকার। মৌলবাদীদের বক্তব্যও কিন্তু একই। মৌলবাদীরা বলবে উসলাম মানলে পরিপূর্ণ ভাবে মানবে। এসব মডার্ন গেটাপ নিলে ইসলামের বিধান লংঘন হয়। দেখুন প্রগতিশীল এবং মৌলবাদ দুই গ্রুপের বক্তব্যই কিন্তু একই রকম।

আজ পবিত্র লাইলাতুল বরাত। মৌলবাদী জামাত হেফাজত বলবে ইসলামে লাইলাতুল বরাত বলে কিছু নেই। সব হালুয়া রুটি খাওয়ার ধান্দা। আচ্চা একটা দিন যদি কেউ রোজা রেখে সন্ধ্যায় যদি বীফ কালা ভুনা, খাসির রেজালা, চিকেন মাসালা, হালুয়া ও রুটি দিয়ে ইফতার করে, সন্ধ্যার পর গোসল করে পাজামা পাঞ্জাবি পড়ে গায়ে সুগন্ধি মেখে মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে, মিলাদ পড়ে এবং সে মিলাদের পর কবরস্থান জেয়ারত করে, সারারাত জেগে কুরআন তেলওয়াত করে, তাহাজ্জুদ পড়ে তাহলে প্রগতিশীলরা বলবে এগুলো ধর্মান্ধতা আর ভন্দ ধর্মান্ধ জামায়াত হেফাজত বলবে এগুলো বেদাত। ধর্মান্ধ এবং কথিত প্রগতিশীলরা মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।

তাই আসুন আজ লাইলাতুল বরাত এর ব্রত হোক কথত প্রগতিশীল যারা নিজেরাই অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে বিশ্রী নাক গলায় ও ধর্মান্ধ ভন্ড জামায়াত হেফাজতকে পরিত্যাগ করে মডারেট মুসলিম হই।পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘ধর্মে কোনো জোর-জবরদস্তি ও কঠোরতা নেই।’ (সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ২৫৬)। পবিত্র কোরানের এই আয়াত বলে দিচ্ছে - জোর করে কারও উপর কে কিভাবে ধর্ম পালন করবে তা চাপিয়ে দেয়া যাবেনা। কার ইসলাম সহীহ কার ইসলাম ভ্রান্ত এগুলো নিয়ে ফতুয়া দেয়া যাবেনা।যে যেভাবে কমফোর্ট সে সেভাবে ধর্ম পালন করবে। উপরের ছবিটিতে দেখছেন একজন ইজিপশিয়ান ফ্যাশন ডিজাইনা ' নূর ' ইসলামি ড্রেস ডিজাইন করছেন। সে ডিজাইন করা ড্রেস গুলো পরে একটি ফ্যাশন কিউতে মেয়েরা হাঁটছে। এই ফ্যাশন শো থেকে যে অর্থ উপার্জিত হয়েছে তা দান করা হয়েছে ফিলিস্তিনি শিশুদের। মৌলবাদীরা কোন রখম চিন্তা ভাবনা না করে ফতুয়া দিয়ে দিল - ইসলামে ফ্যাশন শো হারাম এগুলো দান হিসেবে গ্রহণ যোগ্য হবেনা। অথচ বিন্দু পরিমাণ শিক্ষা যার আছে সে মনে মনে চাবে -এমন মানবিক ফ্যাশন ডিজাইনার প্রতিটি ঘরে ঘরে জন্ম নিক।

তাই আসুন ভন্ড প্রগতিশীল যারা নিজেরাই অন্যের ব্যক্তিগত লাইফস্টাইল, আইডোলোজি নিয়ে নাক গলায় ও ধর্মান্ধ মৌলবাদী যাদের মতে ওরা নিজেরা ছাড়া সবাই আল্লাহ রাসুল স: ও ইসলামের দুষমন তাদের পরিত্যাগ করে মডারেট মুসলিম হই যার মূল মন্ত্র সাম্য শান্তি মানবিকতা ও স্রষ্টার সকল সৃষ্টিকে প্রাণ খুলে ভালোবাসা।

ছবিতে লিনা ডিজাইন করা কামিজ পরছে ওরা বান্ধবি হিজাব পরছে। তাতে কি সমস্যা? দুইজনই নামাজ পড়ে। শুধুমাত্র পোশাকের কারণে মৌল্লারা বলবে লীনা ফালতু আর প্রগতিশীলরা বলবে হিজাব পরা মেয়েটার সাথে লিনার ছবি তুলা দু:খজনক। তাই আসুন এদের বর্জন করি।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

সোনাগাজী বলেছেন:


পোষ্টে টাইপো:

১ম প্যারাগ্রাফের শেষ লাইন:
"পোষ্ট শুরু হোক ব্লগ *প্রতিষ্ঠাতার দ্রুত সুস্হতার জন্য *প্রার্থনার মধ্য দিয়ে।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ। ঠিক করে দিয়েছি।

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

অনামিকাসুলতানা বলেছেন: শবেবরাতের মত এম ন একটা সুন্দর উৎসব নিয়ে ও রাজনীতি। বড়ই আফসোস।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সত্যি
বড় আচানক।
আফসোস।

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: সবার জীবন সুখে শান্তিতে ভরে উঠুক।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমীন।

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৫

শেরজা তপন বলেছেন: বেশ কিছু ভালো কথা আছে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ শেরজা ভাই।

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: বিশেষ দিন মানেই আমার কাছে ভালো ভালো খাবার। পছন্দের খাবার।
সুরভি অনেক রকমের হালুয়া বানিয়েছে।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনারা সবসময় সুখে শান্তিতে থাকুন।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৩

নতুন বলেছেন: পোষাক নিয়ে কোরানের ৩ আয়াত আছে, কিন্তু বর্তমানে ৩ কোটি আয়াত পাবেন বিভিন্ন মোল্যাদ্বারা লিখিত।

নারীদের নিয়ন্ত্রনের সবচেয়ে ভাল উপায় হইলো ধর্ম। এবং ধর্ম নারীকে তার স্বামীর বাধ্য হতে বলেছে।

দুনিয়ার সকল সমাজই স্বালীন পোষাক পরিধান করাকে সম্মান করে।

আমাদের দেশে হলিউডি ছবি দেখে মনে করে বিদেশে সকল মেয়েরাই এমন পোষাক পরে। তারা বোঝে না আমাদের দেশের ঢালিউডি ছবির নারীরা যেই পোষাক পরে সেটা কি আমাদের বাংলাদেশী নারী সমাজের ছবি?

সমস্যা সৃস্টি করছে আমাদের দেশের মিডিয়া।

বর্তমানে টিভি/মিডিয়াতে গার্লফ্রেন্ড থাকা, শারিরিক সম্পর্ক করা, কোন মেয়েকে খাইয়া দেওয়া, সিগারেট খাওয়া, পার্ট করা, চিল করা... এগুলিকে স্মাটনেস হিসেবে দেখাচ্ছে। যেটা সমাজে অস্থিরতা বাড়াচ্ছে মাত্র।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমাদের দেশে হলিউডি ছবি দেখে মনে করে বিদেশে সকল মেয়েরাই এমন পোষাক পরে। তারা বোঝে না আমাদের দেশের ঢালিউডি ছবির নারীরা যেই পোষাক পরে সেটা কি আমাদের বাংলাদেশী নারী সমাজের ছবি?



বলদরা এগুলো কিভাবে বুঝবেব?

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


মডারেট মুসলিম বলতে আপনি আসলে কি বুঝিয়েছেন?
মডারেট মুসলিমের ধারণাটি পবিত্র আল কুরআনের কোন সূরার কোন আয়াতে আছে?
নাকি এটা নিতান্তই আপনার কল্পনা বিলাস মাত্র!?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটা নিয়ে পবিত্র কোরান ও সহীহ হাদীসের আলোকে লিখব। ব্যস্ততার কারণে লেখব লেখব বলে লেখা হচ্ছে না।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি অপেক্ষা করছি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৪৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওঁকে।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: ব্যাপারটা যদি ফিলিস্তিনিদের সাহায্য করার উদ্দেশ্য হয়, তাহলে এখানে ইসলামিক কোন ব্যাপার নেই। ঐ মডেল ফ্যাশন শো কেন, যদি পর্ন বানিয়েও সেই টাকায় মানুষের পাশে দাঁড়ায় - তাহলে আমি বলবো "ওয়েলকাম"

কিন্তু বিষয়টি এরকম নয়। ইসলামী পোশাক বা প্রতীক নিয়ে কেউ যদি ইসলামে নিষিদ্ধ কোন কাজ করে, তবে সেটার প্রতিবাদ করা একটা অবশ্য কর্তব্য। পর্ন স্টার মিয়া খলিফা নাকি হিজাব পড়ে পর্ন বানায়। কেন? কারণ এতে ইসলাম বিদ্বেষীরা উৎসাহিত হয়। তারা টাকা খরচ করে সেসব দেখে আর দেখায়।

বাংলাদেশের ইসলাম বিদ্বেষীরা পর্দা প্রথাকে নিরুতসাহিত করতে "একটা বুর্কা পরা মেয়ে পাগল করেচে" টাইপের গান ব্যাপকভাবে প্রচার চালায়।

আসলে কোন ধর্ম বা জাতির মেয়েরাই সেই ধর্ম বা জাতির সাংস্কৃতিক পরিচয় ব্যাপকভাবে উপস্থাপন করে। তাই কোন মেয়ে যদি ধর্মীয় প্রতীক নিয়ে ফাইজলামী করে, সেটা সেই ধর্মের অনুসারীদের পছন্দ না হবারই কথা।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধুলো মেঘ আপনার মন্তব্যের জবাবে অনেক কিছু লেখা যায়। কিন্তু সারাদিন কামলা দিয়ে খুবই ক্লান্ত। তাই সংক্ষেপে বলছি।

১) মিয়া খলিফা বোরখা পড়ে পর্ন করে কারণ বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ বোরখা পড়া মেয়েদের প্রতি বিশেষ টান অনুভব করে।

২) একটা বোরখা পড়া মেয়ে পাগল করেছে গানের ক্ষেত্রেও তা।

৩) কাশেম বিন আবু বকর নামক এক লেখক একটা প্রেমের উপন্যাস লিখেছিলেন। উপন্যাস এর নাম - "বোরখা পড়া সেই মেয়েটি" বইটি রেকর্ড সংখ্যক বিক্রি হয়েছে। আবু বকর সাহেব কৌশলে ধর্মের সাথে যৌনতার মিশ্রণ ঘটাতেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.