নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
ছবি - ফেসবুক।
১)
রাত ৯ টার দিকে ডিনার করে শেষ সিগারেট ফুঁকে ১১ টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়লাম। সেহেরিতে উঠতে ইচ্ছা করেনি। ১৯ ঘণ্টা রোজা রাখলাম। চেইন স্মোকার হওয়ার পরও একটা সিগারেট খাইলাম না, কোন পানি পিপাসা লাগেনি। খুবই হট লুকিং মডেল এর ফটোশ্যুট করলাম। বিন্দু পরিমাণ যৌনতা মস্তিষ্ককে স্পর্শ করেনি। কোন ক্লান্তি নেই। সীমা লঙ্ঘন নেই। লোক দেখানো কাজ করিনি।কাউকে ঠকাইনি।মিথ্যা বলিনি।জুলুম করিনি,হিংসা করিনি, গীবত করিনি, কারও নামে বিদ্বেষ ছড়াইনি। আজান হলে মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করেছি। ইফতারের সময় ইফতার করলাম। মাগরিবের নামাজ পড়লাম। এশার নামাজের আজান হয়েছে। তারাবি নামক নামাজটি আমার কাছে অমানবিক মনে হয়।তাই পড়িনা। ৩ জন হাফেজ বুলেট গতীতে কোরান পড়ছে। আর একদল মানুষ তা শোনছে রাত ১১ টা পর্যন্ত। সর্বনিম্ন ১ ঘণ্টা লাগে এই নামাজ পড়তে যেখানে সারাদিনেও ২০ রাকাত ফরজ নামাজ নেই বরং ১৭ রাকাত সেখানে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ একজন রোজাদার এর পক্ষে বেশ কঠিন। এশারের নামাজের পর ছোট সুরা যেগুলোর বাংলা অনুবাদ আপনি জানেন সেগুলো দিয়ে বুঝে বুঝে ৮ রাকাত তারাবি পড়াই বেশি উত্তম।বলছিলাম ১৭ ঘণ্টা কোন পাপাচার করিনি। শুধু রমজান মাসে নয়। একজন ভালো মানুষ কখনোই অন্যায় কিছু করবেনা। পুরাটাই মাইন্ডসেট এবং শিক্ষা।
২)
একজন ভালো মানুষ শিশুদের দেখলে স্নেহ করবেন।আর মস্তিষ্ক বিকৃত ধর্ষকরা ধর্ষণ করবে। যদিও ধর্ষকরা ধর্ষণ এর কারণ হিসেবে বোরখা না পরাকে ও নারী হয়ে ঘরের বাইরে বের হওয়াকে দাবী করে, তাহলে হুজুররা কি কারনে মাদ্রাসার ছোট ছোট মাসুম বাচ্চাদের, ধর্ষকরা কি কারনে হিজাব পড়া বাচ্চা তনুকে ধর্ষণ করেছে তার জবাব ধর্ষক গং আজও দিতে পারেনি।আসলে মাইন্ডসেট ইজ এভ্রিথিং। মস্তিষ্কই যৌনাঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করে। যার মস্তিষ্কে ঝামেলা নেই সে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান যাই হোকনা কেন আনইথিকাল ও অনৈতিক কিছই । শুধু রমজান মাস নয় পুরা বছর সে সংযত থাকবে। নির্দিষ্ট কোন ধর্ম এখানে জাস্ট নাথিং।আর যার মস্তিষ্ক বিকৃত সে নামাজের জায়নামাজে বসেও লোম দেখানো কাজ করবে।নামাজের নামে ফাজলামো করবে।উপরের ছবিটি তার প্রমাণ। স্ত্রীকে রাস্তায় কিস করলেও আমার কোন সমস্যা নেই। কিন্তু জায়নামাযে বসে ভন্ডামি করলে সে ফালতু। এটা ভাইরাল হওয়ার একটা বিশ্রী প্রচেষ্টা। এসব সব ছবির জন্ম হয় ওয়াজীদের ওয়াজ থেকে। তারা বলে স্বামী স্ত্রী এক সাথে নামাজ পড়ে স্ত্রীকে চুমু খাওয়া, স্ত্রীর সাথে সেক্স করে রোজা ভাঙ্গা এগুলো নাকি সুন্নাত। বলদ ও ছাগলরা অন্ধের মতো ওয়াজিদের ফলো করে।তাই ইসলামের পবিত্রতা রক্ষার্থে আইন করে ওয়াজিদের ওয়াজ নিষিদ্ধ করা ভিষণ জরুরী।
৩)
একটি সুন্দর মেয়ের প্রতি সবার ইন্টারেস্ট জন্মাবে। প্রেম করতে ইচ্চা করবে। সুযোগ পেলে যৌন কিছু করতে ইচ্ছা করবে। নারীর প্রতি পুরুষ জন্মগত ভাবেই দুর্বল। তবে সে নারী যদি বউ এর বোন হয় তাহলে তাকে নিজের বোন হিসেবে যে ব্রেনে স্থান দিতে পারে না, সে নারী যদি বন্ধুর বোন হয় আর তাকে যদি নিজের বোন হিসেবে মস্তিষ্কে স্থান দিতে না পারে তবে সে পার্ভাট। হুজুররা ওয়াজে বলছে যদি একটি নারী ও একটি পুরুষ একা থাকে তবে সেখানে ৩য় ব্যক্তি উপস্থিত হয়। আর সে হলো শয়তান। যে পাপাচার করার জন্য কুমন্ত্রণা দেয়। আসলে শয়তান মানুষ বুঝে কুমন্ত্রণা দেয়। আগেও একবার বলছি শয়তান এই ব্লগের ৫ জন মৌলবাদী যারা মৌলবাদী দের হয়ে ফাইট করে তারা ছাড়া আর কোন ব্লগারকে কুমন্ত্রণা দিয়ে ধর্ষণ করাতে পারবেনা। ঐ ৫ জন এর কথা ভিন্ন। আসলে সুশিক্ষায় শিক্ষিত, মাইন্ড সেট টাই (পড়ুন মস্তিষ্ক সেট) এবং পারিবারিক শিক্ষাটাই আসল ব্যাপার।
শিরোনাম নস্টালজিক হয়ে যাওয়ার মতো গণমানুষের গান - "মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি কোন মিস্ত্রি বানাইয়াছেন" থেকে। অনেকদিন ব্লগে ভিডিও শেয়ার করতে পারিনা। শেয়ার করলে পুরনো দিনের সাদাকালো টেলিভিশন এর মতো বিল-ঝিল করে তাই গানের লিংকও দিলাম। গানটি কানে হেড ফোন লাগিয়ে ফুল ভলিউমে দেখে দেখে শুনুন। আমি নিশ্চিত আপনি নস্টালজিক হয়ে যাবেন।
লিংক - Click This Link
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ সাগর ভাই পড়ার জন্য। ভালো থাকুন।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
এই গানটি ভালো গাইতাম,বন্ধুরা একসাথে হলে এখনো গাওয়া হয়।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আরে বাহ! আপনি গান করেন এটা তো জানতাম না। একদিন আয়োজন করে শুনতে হবে।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৯
কামাল১৮ বলেছেন: দেহ তত্ত্বের গান।শফি মন্ডলের কন্ঠে বেশ ভালো।সে বাউল গানকে আধুনিক ফর্মে নিয়ে আসছে।পুরো লেখাটাই ভালো লেগেছে।
২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: উনি গানটা আসলেই অসাধারণ গেয়েছেন। পুরা নস্টালজিয়া। ধন্যবাদ অনেক।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ঠিক আছে।
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওকে।
৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অবশ্যই।
৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩
শায়মা বলেছেন: আধ্যাত্মিক পোস্ট লিখেছো মনে হচ্ছে!
গানটাও আসলে আধ্যাত্মিক/মারফতী।
মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি কোন মেস্তরী বানাইয়াছেন গানটির রচয়িতা আবদুর রহমান বয়াতী। তিনি এই গানে তার দার্শনিক চিন্তার প্রকাশ ঘটিয়েছেন।
নানা রকমের কলকবজা থাকে একটা ঘড়িতে। একইভাবে মানবদেহের ভেতরেও রয়েছে নানা রকম কলকব্জা । ঘড়ি বানিয়েছেন একজন মেস্তরী তাহলে এই ঘড়ির মতন টিক টিক করে চলা মানবদেহটি বানিয়েছেন কে ? এই প্রশ্ন তাকে ভাবিয়েছে। এই প্রশ্ন তাহার কাহার কাছে? উত্তরই বা কাহার কাছে।
তিনি বিস্মিত হয়েছেন এই মানবঘড়ি কোন চাবি দিয়ে সেই মহাশক্তিধর চালিয়ে ছেড়ে দিলেন যা এক একজন মানুষের সারা জীবনভর চলতেই থাকে।
সাধক মনে করেন এই ঘড়ির মেকার বাস করেন দেহঘড়ির ভিতরেই। কিছুটা একইভাবে লালন তার খাঁচার ভেতর অচিনপাখি গানটিতে ভেবেছেন।
আরও বিস্তারিত জানতে ইমন জুবায়ের ভাইয়ার এই পোস্টখানা পড়ো
https://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/benqt60/29524963
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্টে একটা আধ্যাত্মিক আধ্যাত্মিক ভাব রয়েছে বটে গানটির মর্মকথা চমৎকার ভাবে ব্যাখ্যা করায় আপনাকে ধন্যবাদ আপু। ঈমন ভাই এর পোস্ট সময় করে পড়ে নিব। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: গোফরান ভাই আপনি কি ফটোগ্রাফার?
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ।
৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৮
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সস্তা জিনিসের জন্য বাঙালির একটা অংশ ভয়ানক পাগল! এদের বুদ্ধিবিবেক জাগ্রত হবে কিনা সন্দেহ রয়েছে।
২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: খুব কম বাঙালি আছেন যারা সত্যিকারের মানুষ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৯
এস.এম.সাগর বলেছেন: লেখাটা সময় নিয়েই পড়লাম, ভালো লাগলো।