|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 মোহাম্মদ গোফরান
মোহাম্মদ গোফরান
	♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

ছবি - বিডি নিউজ ২৪  
রমজানে রোজা রেখে যারা 'ঢাবির চারুকলায় রঙ উৎসব' করছে তাদের রোজা হবেনা বা তারা ইসলাম এর অবমাননা বা ক্ষতি করছে বলেছেন ইসলাম পন্থিরা। অনেক মুসলিম ধর্ম গেলো, ধর্ম গেলো বলে হায় হুতাশ করছেন। আসলে একজন মোটামুটি মানের মুসলিমও রোজা রাখেন। মুসলিম হয়ে রোজা না রাখার মধ্যে কোন বাহাদুরি নেই। আপনি যদি একজন মুসলিম হন তাহলে রোজা না রাখলে বা রোজা ভেঙ্গে দিলে গিলটি ফীল হবেই। ফ্রেন্ডলিষ্টের একজনরে দেখলাম সে রোজা না রেখে সীসা বারে গিয়ে সীসা টানছে। আর ওয়ালে ছবি পোস্ট।অনেকে কমেন্টে সমালোচনা করছে।তাদের গেয়ো টেয়ো খ্যাত ম্যাত বলে একাকার। আমি কমেন্ট করলাম খ্যাত কোথাকার। আমার ফেবু ওয়াল দেখে হেতে টাসকি।দেখলো আমারে খ্যাত বলার অবকাশ নেই।কোন রিপ্লাই না দিয়ে কমেন্ট মুছে ব্লক মারছে। এমন একটা ভাব রোজা না রেখে সে বিরাট স্মার্ট লোকের পরিচয় দিয়েছে। অথচ একজন স্মার্ট মানুষের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে কমিউনিটি মেইন্টেইন করা, পরিবেশ বুঝে কাজ বা এক্ট করা। কে রোজা রাখবে আর কে রোজা রাখবেনা এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার, তবে একটি দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ২/৩ ভাগ যখন রোজা রাখছে তখন এমন কিছু করা অভদ্রোচিত আচরণ ন বলেও অনুচিত বলা বাহুল্য। 
কিন্তু সমস্যা হলো এদেশের মুসলিমরা একটা বিশ্রী অধিকার ফলাতে চায়। একজন হাফেজ সারাদিন রোজা রেখে বুলেট গতিতে তারাবিতে কোরান পড়ে আল্লাহর নির্দেশকে অমান্য করছেন। আল্লাহ পবিত্র কোরানে শিখিয়ে দিয়েছেন " তোমরা কোরান আবৃত্তি কর ধীরে ধীরে" অথচ তারাবিতে  যেভাবে কোরান তেলওয়াত হয় উহা পুরাই সময় নষ্ট। এতে কোরানের মর্যাদা ও আদব ক্ষুন্ন হয়। এবার আসি ঢাবির "রঙ উৎসবে"। চারুকলার কিছু ছেলে মেয়ে রঙ উৎসব উপলক্ষে  রোজা রেখে নাচানাচি করছে। ইসলাম পন্থিরা লিখছে - " অদ্ভুত এক আধুনিক জেনারেশন!! এরা ইসলামকে নিজের মত করে সাজিয়ে নিচ্ছে অন্ধ অনুকরণে!!" এমন কি ঢাবিতে যারা " হলি" সেলিব্রেট করছে তাদেরকে ইসলাম বিরোধী ট্যাগ দিচ্ছে। কি অপরাধ ছেলে মেয়ে গুলোর যে রোজা রাখার পরও একেবারে ইসলাম বিরোধী বানিয়ে দিয়েছে?  
অপরাধ হলো ঢাবির চারুকলার রঙ উৎসবে যোগ দেয়া এক স্টুডেন্টকে সাংবাদিক জিজ্ঞেস করছেন রোজা রেখে রঙ মেখে নাচানাচি কেন? সে উত্তর দেয় "রোযা রেখেছি কিন্তু ধর্ম ধর্মের জায়গায়, উৎসব সবার", আরেকজনে বলে " রোযা রেখে সংযম করতে হয় বাট মাঝে মাঝে আনন্দ করাটা ইটস ওকে, আল্লাহ উইল আন্ডারস্ট্যান্ড" এবং আরেকজনে বলে "আজকে রোজা এটায় সমস্যা"। মানে সে বুঝাতে চেয়েছে রোজা রাখার কারণে মজা কম করতে পারছে। অথচ হুজুর গণ প্রচার করছেন - উক্ত স্টুডেন্ট নাকি বলছে রোজা একটা সমস্যা। এবং কোরানের একটা আয়াতের রেফারেন্স টেনে বলছে - সূরা আস-সাজদাহ'র একটি আয়াতে বলা আছে.. 
"আর যদি আমি ইচ্ছা করতাম, তাহলে প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার হিদায়াত দান করতাম। কিন্তু আমার কথাই সত্যে পরিণত হবে যে, ‘নিশ্চয় আমি জিন ও মানুষ উভয় দ্বারা জাহান্নাম পূর্ণ করব" 
ধরে নিলাম ঢাবির হলিতে যারা রং মেখে ঢং সাজছে তারা জাহান্নামি কারণ রঙ উৎসব নাকি হিন্দুদের হলি। তারা আল্লাহর আদেশ অমান্য করছে। তাহলে তারাবিতে আল্লাহর আদেশ অমান্য করে বুলেট গতিতে যারা টাকার বিনিময়ে কোরান তেলওয়াত করছেন, এবং যারা উহা শুনছেন তারাও তো পবিত্র কোরানের সুরা মুজ্জামিল এর ৪ নং আয়াত অমান্য করছে। যদি মেনে নেই, কোরানে আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে রঙ মেখে ঢং সেজে হলি উপলক্ষে ফান করা অপরাধ তাহলে ১০০০ কি মি গতীতে কোরান পাঠ করাও অপরাধ। আপনি জীবনে দেখছেন কোন ইসলামিস্টকে অযৌক্তিক ২০ রাকাত তারাবি, এবং সেখানে বুলেট গতিতে কোরান পাঠ এর বিরুদ্ধে কথা বলতে?
 ৬০ টি
    	৬০ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৪৯
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৪৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসতাগফিরুল্লাহ।
২|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৩৯
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মন্দ সকল ক্ষেত্রেই মন্দ
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৫০
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৫০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শয়তান তো বন্দী। এসব কে করায়?
৩|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৫:৪১
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৫:৪১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
কে জান্নাতি আর কে জাহান্নামী, সেটার ফয়সালা কি এখনকার মানুষ দুনিয়াতেই দিয়ে দিচ্ছে?
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:২৭
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:২৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মানুষ ঠিক না। কয়েকটি মৌলবাদী দল এই সার্টিফিকেট বিতরণ করছে।
৪|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৬:১৮
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৬:১৮
অধীতি বলেছেন: আল্লাহর বিচার এবং রায় উনারাই দিয়ে দিচ্ছেন। হলি দেখতে ভালই লাগে। তবে আলগা সাংবাদিকের জন্য যতটা নেগেটিভ হচ্ছে। ওখানে ধর্ম টেনে আনার কোন যুক্তিই দেখিনা। আনন্দ করতেছে ব্যাস।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:২৯
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এক উজবুক বলছে হলি হতে পারলে জঙ্গিদের কোরান পাঠের নামে জঙ্গিবাদ পরিকল্পনা করা যাবে না কেন? সাধারণ ছাত্রছাত্রী আর জঙ্গি কি এক?
৫|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৭:০১
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৭:০১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি রং মাখামাখিকে পজিটিভ কিছু মনে করি না আর সে ধরনের কিছু পালনও করি না। ভুল না জেনে থাকলে এ বছর সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ২৫ শে মার্চ তাদের হোলি উৎসব পালন করেছেন বা করার কথা। রমজান সংযমের মাস তাই আশা করি মুসলিম প্রধান দেশের সমাজে মোটামুটি সবাই সেই গাম্ভীর্য বজায় রেখেই নিজ নিজ ধর্মীয় আচার বা রীতি-নীতি অনুসরণ বা পালন করবেন।
বাংলাদেশের সমাজের অনেক প্রথাই এখনো সনাতনী রীতি-নীতি অনুসরণ করে বা আমাদের মুসলিম সমাজের অনেক আচার-আচরনও সনাতনী রীতি দ্বারা প্রভাবিত। যেমন বর্ষবরণের লক্ষ্যে রমনা বটমূলে গানের অনুষ্ঠান, বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শোভাযাত্রা বা সেখানে বড় বড় প্রাণীর যে প্রতিকৃতি নিয়ে ঘোরা হয়, যে বাদ্য ও নাচানাচি হয় সেগুলো ঠিক শতভাগ ইসলাম সমর্থিত বিষয় বলে আমি মনে করি না। যদিও আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে বেশ আগে এসব অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। অন্যদিকে আমাদের মুসলিম সমাজের বিয়ের রীতিতে গায়ে হলুদের বিষয়টিও তেমনই। আমার বিয়েতেও গায়ে হলুদ জাতীয় কোন অনুষ্ঠান হয় নি। মুসলিম হিসেবে বিষয়গুলো নিয়ে ভাবনার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে বলে আমি মনে করি। আমি তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজের কেউ বলে নিজেকে দাবী করি না। সম্প্রতির দোহাই দিয়ে কিংবা "মুক্তমনা" জাতীয় টাইটেলের আশায় সেগুলো সমর্থনও করি না। নিজ ধর্মীয় রীতি-নীতি, বিধি-নিষেধ জানার ও বোঝার চেষ্টা করি। তবে সেটা অন্যের উপর জোর করে চাপিয়ে দেয়ার পক্ষপাতিও নই আর ইসলাম সেটা সমর্থন করে বলেও সেটা মনে করি না।
কেউ রং দিয়ে নাচানাচি করতে চাইলে করুক, অন্যের যেন কোন অসুবিধা না হয় সে দিকে সবাই লক্ষ্য রেখেই করুক, এতে সমস্যার কিছু দেখি না। ব্যক্তিগতভাবে আমি এটাকে বর্জন করবো। তবে যেহেতু এটা সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাই-বোনদের ধর্মীয় রীতি অংশ সেহেতু তাদের যেন কোন বাধা না আসে সেটাও লক্ষ্য রাখা জরুরী। ধন্যবাদ।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩২
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেখুন আমরা বাঙালি। ধর্মীয় কারণে বিভক্ত হওয়া অনুচিতভ।তবে কিছু মেয়ের এক্সপোজিং গেট আপ আপত্তিজনক। এদের ড্রেস আপ বলে দিচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য ছিল ইচ্ছাকৃত ভাবে সিডিউস করা। সব কিছুই লিমিট এর মধ্যে থাকা উচিৎ। লিমিট ক্রস করলেই যে কোন কিছু বিশ্রী।
৬|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৮:৪৮
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৮:৪৮
অহরহ বলেছেন: বিশ্ব এগিয়ে চলছে। মানুষ এখন Artificial Intelligence এর যুগে চলে গেছে। আর বাংলাদেশের মুসলিমরা মেয়েদের পোশাকের দৈর্ঘ কত হবে, হলি হারাম, না হালাল.......... এসব মধ্যযূগীয় বস্তা পঁচা বিশ্বাস নিয়ে পরে আছে। অদ্ভুত.....
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আরেক পাগল বল্পছে জংগীরা কোরান পাঠের নাম দিয়ে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করতে না পারলে রঙ উৎসবও করতে পারবেনা।
৭|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৯:১১
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৯:১১
সোনাগাজী বলেছেন: 
রমজানে ইহা করা বেকুবী
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যে যার যার মতো করে মজা করুক তবে লিমিট ক্রস করা ঠিক না।
৮|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৯:৪২
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৯:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শয়তানের ট্রেনিং এ কোন মানুষ যখন শয়তান হয়ে যায় তখন শয়তান আর তাকে দিয়ে মন্দ কাজ করানো লাগে না। সে তখন নিজে নিজেই মন্দ কাজ করতে পারে।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ। শয়তান এখন নিজে শয়তানি করে না। তার শিষ্য দের করার। যেমন দাড়ি টুপি ওয়ালা জঙ্গি জামাত হেফাজত শয়তান এর গুপ্ত অনুচর উরফে লেবাসধারী শয়তান।
৯|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৯:৫৭
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ৯:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
শয়তান বড়ই আচানক প্রাণী।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আফসোস।
১০|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১০:০৮
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১০:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: এটা একটা কালচার ধর্ম না।এটা একটা আনন্দ উৎসব,এখানে পাপের কি হলো।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৪১
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এক পাগল বলছে ঢাবিতে জঙ্গিরা কোরান পাঠ এর নাম দিয়ে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করতে না পারলে রঙ উৎসব হবে কেন? পাগলরে কে বুঝাবে রঙ উৎসবে সব ধর্মের ছাত্র ছাত্রীরা ছিল। শুধু হিন্দুরা নয়। তাছাড়া যারা রঙ উৎসব করছে তারা সাধারণ ছাত্র ছাত্রী। কোন জঙ্গি দলের সক্রিয় কর্মী নয়।
১১|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১০:৫৫
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১০:৫৫
সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: যে-সব মুমীন-মুসলমান এসবের বিরুদ্ধে বলছে, তারা কিন্তু ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী ও রাজাকার-আলবদরদের নির্বিচারে খুন-ধর্ষণ, গণধর্ষণ, মানুষহত্যা, অগ্নিসংযোগ ইত্যাদির বিরুদ্ধে কোনো কথা বলে নাই।
এই চিহ্নিত মুমীন-বান্দারা সৌদি-যুবতীর বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার বিরুদ্ধে কিছু বলছে না। কারণ, এরা আসলে মুমীন-মুসলমান নয়। স্রেফ ভণ্ড। 
মানুষ আনন্দ করবে তার ইচ্ছেমতো। এতে ওদের কী?
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৪
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখনো ব্লগে দুই চারটি রাজাকারের দোসর এই বলে হাউকাউ করছে কোরান পাঠের নামে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করতে না পারলে রঙ উৎসবও করতে পারবেনা।
১২|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১০:৫৯
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১০:৫৯
নজসু বলেছেন: 
যারা এটাকে বলছেন এটা আমাদের সংস্কৃতি। আনন্দ। পাপ বলে কিছু নেই। আমি তাঁর কাছে বিনয় এবং শ্রদ্ধার সাথে জানতে চাই তাদের মেয়ে কিংবা বোন যদি এই রকম আনন্দে মেতে থাকে তাহলে তারা কি মেনে নিতে পারবেন?
নিচের ছবিটা দেখেন-
যারা এটাকে বলছেন এটা আমাদের সংস্কৃতি। আনন্দ। পাপ বলে কিছু নেই। আমি তাঁর কাছে বিনয় এবং শ্রদ্ধার সাথে জানতে চাই তাদের মেয়ে কিংবা বোন যদি এই রকম আনন্দে মেতে থাকে তাহলে তারা কি মেনে নিতে পারবেন?
নিচের ছবিটা দেখেন-
  
   
স্বীকার করি ছেলে মেয়েরা ফ্রেশ মনের। দশটা ছেলের ভিতর কি একটাও মন্দ স্বভাবের নাই? থাকবে না এটা কেউ গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারবেন না। ঐ দুষ্টু ছেলেদের কেউ কি মজা করে মেয়েদের বুকে পিঠে হাত দেয়নি?
এই অসভ্যতাটা যদি আপনাদের মেয়ে কিংবা বোনের সাথেই ঘটে তখনও কি বলবেন, সমস্যা নাই। এরা আনন্দ করার জন্য ছোঁয়াছুঁয়ি খেলছে? 
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:১৫
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এরা কারও না কারও মা বোন। ওরাও আমাদের বোন। বাঙালি রঙ এর মেলায় মেতে উঠে আদি কাল থেকে। আর এগুলো যদি পাপ হয় বলৎকার কে কি বলে? ধর্ম নিয়ে ব্যবসাকে কি বলে! দুই চারটা খারাপ বকাটে ছেলে উগ্র মেয়ে সবখানে থাকে। ঢাবিতে যারা কোরান পাঠের নামে ঢাবিকে মাদ্রাসা বানানোর পরিকল্পনা করেছিল তাদের ব্যাপারে আপনার কি বক্তব্য?
১৩|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১১:১৫
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১১:১৫
রানার ব্লগ বলেছেন: হলির সময় কি ভারতীয় মুসলিমরা রঙ মেখে ঢ্যাং ঢ্যাং করে নেচেছে? উত্তর না নাচেনি । উল্টা তারা বিভিন্ন জায়গায় হেনস্তের শিকার হয়েছে , অন্তর্জাল খুললেই দেখা যাচ্ছে । এমন অবস্থায় তারা তাদের ভাব গাম্ভীর্য ধড়ে রেখেছে । আমাদের দেশে তো রমজান চলে আমাদের নৃত্য করতে হবে কিসের আনন্দে । হলি আমাদের দেশের কোন উৎসব না । সনাতনীরা যদি খেলতে চায় খেলুক তাতে বাধা দেয়া যাবে না । এতে যদি কোন মুসলিম অংশ নেয় উহা তার ইচ্ছা । তবে নিজের দেশের কৃষ্টি কালচারের দিকে নজর দিয়ে এড়িয়ে যাওয়া ভালো । 
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:১৮
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:১৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক আছে কিন্তু ফেসবুকে দেখলাম ছাগুরা বলছে কোরান পাঠ হপ্তে না দিলে রঙ উৎসব কেন করতে দিবে? ইনিয়ে বিনিয়ে মোল্লাদের ঐ একটাই বক্তব্য ঢাবিকে মাদ্রাসা বানানোর সকল পথ উম্মুক্ত করে দিতে হবে।
১৪|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১১:৫৪
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সকাল ১১:৫৪
এস.এম.সাগর বলেছেন: সত্য সকল সময়ই সত্য এবং পৃথিবী যতদিন থাকবে ততদিন এই সত্য থাকবে। “(হে রাসুল সাঃ) মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাযত করে। ঈমানদার নারীদেরকে বলুন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত ও নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। - সুরা আন-নুর। (আয়াত ৩০-৩১)
হাদিস শরীফে বলা হয়েছে : যে, গুপ্ত অঙ্গ দেখায় এবং দেখে উভয়ে অভিশপ্ত। কাম প্রবৃত্তির প্রথম ও প্রারম্ভিক কারণ হচ্ছে দৃষ্টিপাত করা ও দেখা এবং সর্বশেষ পরিণতি হচ্ছে ব্যভিচার। (তাবারানী)
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণনা করেন দৃষ্টিপাত শয়তানের একটি বিষাক্ত শর।
(তাফসীরে মায়ারিফুল কুরআন।)
এ থেকে বোঝা যায় যে, বন্ধুত্ব করতে হবে পুরষ পুরষের সাথে এবং মহিলা মহিলার সাথে। কোন বিপরীত লিঙ্গের গায়রে মুহাররমের সাথে জাস্ট, গুড, এবং বেস্ট ফ্রেন্ড নামক সম্পর্ক একেবারেই হারাম।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:১৯
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:১৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হাদীস আসলে অথেনটিক না। যে যার যার সুবিধা মতো মন গড়া হাদিস বানায়।
১৫|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১২:৪৬
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১২:৪৬
নতুন বলেছেন: ভাই রং এর উতসব অর্থ পরিবেশের ক্ষতি, টাকার অপচয়। এর সাথে ছেলে মেয়ের মাখামাখি্ 
আমাদের পোলাপাইনেরে তো আপনি চেনেনই। এরা তালে থাকে কিভাবে কোন মেয়ের গায়ে পড়া যায়, হাত দেওয়া যায়। 
আমার মনে হয় না, আপনি কোন মেধাবী ছেলে মেয়েকে এই অনুস্ঠানে সময় নস্ট করবে। 
কোন সচেতন মানুষ টাকা দিয়ে রং কিনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পরিবেশ নস্ট করবে... 
পোলাপাইনের জন্য এটা একটা জোস উতসব। সিগারেট, গান্জা, মিউজিক, নাচানাচি, মেয়েদের সাথে মাখামাখী... সব মিলিয়ে একটা জোস উতসব। 
তবে সচেতন মানুষের কাছে এটা একটা ফাউল উতসব।  
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২০
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোলাপান তো, একটা উছিলা পেলেই মজা করবে।
১৬|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১২:৫০
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১২:৫০
ধুলো মেঘ বলেছেন: এরা যে ভঙ্গিতে নাচানাচি করেছে, তার সাথে কেবল তুলনা দেওয়া চলে খারাপ পাড়ার নর্তকীদের নৃত্য। দেশের শীর্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এরকম বেলেল্লাপনা শোভা পায়না। 
তবে এইটা যদি চারুকলার সংস্কৃতি হয়ে থাকে, তাহলে আমার বলার কিছু নেই। চারুকলার ছেলেমেয়েরা কোন নীতি নৈতিকতার ধার ধারবেনা - এটা অনেকটাই স্বয়ংসিদ্ধ। কিন্তু এত বড় বড় ছেলেমেয়েগুলার কথাবার্তার ধরণ আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। এরা কি ফ্যামিলি থেকে মিনিমাম ধর্মীয় শিক্ষাও পায়নি? 
কিছু উক্তি দেখুন, "ধর্ম তো যার যার পার্সোনাল ব্যাপার। হিন্দুরাও তো আমাদেরকে ঈদ মোবারক দেয়"
খুব ভালো, হিন্দুরা কেবল ঈদ মোবারক দেয়, তার জন্য তোমাদেরকে গদগদ হয়ে নাচানাচি করতে হবে? 
"গরম কোন সমস্যা না। সমস্যা খালি ও রোজাই আর কি!"
তাই না? রোজা না হইলে শার্ট প্যান্ট খুইলা নাচানাচি করা যেতো?
"রোজা মানে সংযম ঠিক আছে, কিন্তু এরকম একটা অনুষ্ঠানে এসে তো আর সংযম পালন করা যায়না"
হাদীসে আছে, যে ব্যাক্তি কষ্ট করে রোজা রাখলো, কিন্তু নিষিদ্ধ কাজ থেকে বিরত থাকতে পারলোনা, তার এই না খেয়ে থাকায় আল্লাহ্র কোন প্রয়োজন নেই।
বুঝাই যাচ্ছে, এদের রোজা রাখা আল্লাহ্র প্রয়োজনে নয় - রোজা না রাখলে মানুষ কি ভাববে - এই চিন্তা থেকেই রোজা রাখা। এটাই সমস্যা।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২২
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমরা কত % লোক রোজা রেখে কোন নিষিদ্ধ কাজ না করে থাকা থেকে বিরত থাকতে পারি?
১৭|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১:০০
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১:০০
শূন্য পাতা বলেছেন: এটা গ্রহণযোগ্য না অবশ্যই বর্জনীয়।এবং সেই সাথে তারাবির নামায টাও ধীর গতিতে আদায় করা আবশ্যক।যদি ও হলির সাথে তারবির কন সম্পর্ক নেই তবুও আমি বলব মহান আল্লাহ সবাই কে হেদায়াদ দান করুন। আমিন
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৩
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সব কিছুর একটা লিমিট আছে। লিমিট ক্রস করা আসলে ঠিক না।
১৮|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১:১৫
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১:১৫
শাহ আজিজ বলেছেন: লা হাওলা অলা কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ হিল আলিয়েল আজিম
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৪
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইন্না-লিল্লাহি ওয়াইন্না আলাইহির রজিউন।
১৯|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৩:২১
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৩:২১
পুরানমানব বলেছেন: গোফরান সাহেব , আপনি লিখেন ভালো ইহা অস্বীকার করিবার কোনো কারণ নাই। তবে দুই মেরুর  দুইটা বিষয় কে একত্রে তুলনা করা অজ্ঞতা। 
রং মাখিয়া সং করা এসব গর্দভগুলো জানে না ধর্ম কি বলিতেছে , ইহারা  আসলেই রং মাখামাখির আওতায়  পড়িতেছে  কিনা তাও জানে না।  
দ্রুত তারাবির নামাজ লইয়া মুসলমানেরা নিজেরাই এর বিরোধিতা করে আসিতেছে, অনেক এলাকায় বর্তমানে সময় লইয়া পড়াইতাছে , সেইডা নতুন করিয়া ওই রং মাখামাখির সাথে তুলনা করা হাস্যকর।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৫
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একটা মসজিদ এর নাম বলুন তো যেখানে আস্তে আস্তে খতম তারাবি পড়া হয়?
২০|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৩:২৪
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৩:২৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: মুসলমানদের জন্য হিন্দুদের ধর্মীয় হোলি উৎসব অবশ্যই বর্জনীয়, সেটা রমজান মাস হোক বা অন্য কোন মাসে। এরা যদি আল্লাহর খাতায় মুসলমান হিসেবে থাকতে চায়, তবে অবশ্যই তওবা করে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ ভাল জানেন।
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৬
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে আমরা মানুষ। ধর্ম টেনে এনে সাম্প্রদায়িক হওয়া ঠিক না।
২১|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৫:১০
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৫:১০
এস.এম.সাগর বলেছেন: আহারে! বাংলাদেশীদের হাজার বছরের ঐতিহ্য, 
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৭
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:২৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মেয়েরা ইনার বুঝা যায় মতো টিশার্ট পড়া এখন ফ্যাশন। ইট'স আ স্টাইল। টেক ইট ইজি।
২২|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
এভো বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ রং  উৎসব করবে  নাকি ওয়াজ মহফিল করবে ? সাবাশ  !!!  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে ইসলামিক মজলিস না করে কি কারনে বাহিরে করার পায়তারা করা হয়েছিল ? মসজিদের ভিতরে করলে কি কেহ বাধা দিত ?
রং উৎসব অন্য জায়গায় করলে অবশ্যই বাধা দেওয়া হোত , করা হয়েছে যথা স্থানে অর্থাৎ চারুকলা অনুষদের চত্বরে , মতলবি বেয়াদপ গুলো যথাস্থান অর্থাৎ মসজিদের ভিতের ইসলামিক মজলিশ করলে কেহ বাধা দিত না । 
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:৩২
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৮:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ফেসবুকে কিছু ছাগু দেখলাম জঙ্গি দেত কোরান পাঠ নাটকের সাথে রঙ উৎসব কে মিলাচ্ছে। এই ছাগুশ্রেণীকে কে বুঝাবে যে, রঙ উৎসব চারু কলা ক্যাম্পাসে হয়েছে বটতলায় নয়। আর রঙ উৎসব অসাম্প্রদায়িক জঙ্গি দের কোরান পাঠ নাঠক সাম্প্রদায়িক। রঙ উৎসবে সব ধর্মের ছেলে মেয়েরা ছিল। আর কোরান পাঠ নাটকে ছিল শুধু জঙ্গিরা।
২৩|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৯:০৩
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৯:০৩
সম্রাট সাদ্দাম বলেছেন: রঙ উৎসব কিংবা হোলি যে নামেই ঢাকা হোক, এটা মূলত একটা উৎসব। রমজান মাস কে জুড়ে দিয়ে এটাকে বিতর্কিত করা হচ্ছে কেনো? যার মনে চায় অংশ নেবে, যার মনে চায় নেবে না। একটা সুন্দর সামাজিক উৎসব কে শুধু শুধু নেগেটিভ ভাবে তুলে ধরা হচ্ছে। ঢাবি তে যদি ইফতারের আয়োজন করতে চায় কেউ সেটাও করতে দেওয়া উচিত। সাম্প্রদায়িকতা মুক্ত হোক দেশ
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৯:২১
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৯:২১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রঙ উৎসব কিংবা হোলি যে নামেই ঢাকা হোক, এটা মূলত একটা উৎসব। রমজান মাস কে জুড়ে দিয়ে এটাকে বিতর্কিত করা হচ্ছে কেনো? যার মনে চায় অংশ নেবে, যার মনে চায় নেবে না।
একজন শিক্ষিত ও ভদ্র লোকের বক্তব্য তো এমনই হওয়া উচিৎ। কিন্তু মৌলবাদী জঙ্গি দের এটা কে বুঝাবে?  
ঢাবি তে যদি ইফতারের আয়োজন করতে চায় কেউ সেটাও করতে দেওয়া উচিত। 
ইফতার মাহফিল যদি বিশ্ববিদ্যালয় একটি পুর্নাঙ্গ কমিটি কর্তৃপক্ষ এর অনুমোদন নিয়ে আয়োজন করে কারও সমস্যা হওয়ার কথা না।  কিন্তু কোন মৌলবাদী বা উগ্র জঙ্গি বাদী দল যদি আয়োজন করে তবে বাঁধা দেয়া উচিৎ। কারণ জঙ্গি দের রমজান মাসেও বোমা মেরে মানুষ মারতে হাত কাঁপবে না। 
২৪|  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৯:৫৯
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: বাঙ্গালীদের দুঃখ কষ্টের শেষ নেই। একটা বিশেষ দিনে যদি তারা সকলে মিলে আনন্দ করে, তাহলে সমস্যা কোথায়?
  ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ১০:৩৭
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ১০:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জঙ্গি ক্ষ্যেত দের ওয়াজ এর নামে বিদ্বেষ ছড়ানো, জঙ্গিবাদ ও বলৎকার ছাড়া সবকিছুতেই বিরোধিতা করতে হবে।
২৫|  ৩১ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ১:৫৯
৩১ শে মার্চ, ২০২৪  রাত ১:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
রমজান মাসে কি মানুষের জন্ম মৃত্যু ইত্যাদি বন্ধ থাকে!?
  ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:২৫
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:২৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: না তো, বন্ধ থাকবে কেন?
২৬|  ৩১ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১২:১৭
৩১ শে মার্চ, ২০২৪  দুপুর ১২:১৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: লেখক বলেছেন: আসলে আমরা মানুষ। ধর্ম টেনে এনে সাম্প্রদায়িক হওয়া ঠিক না। 
এর মানে হচ্ছে, আপনি ধর্ম কি সেটাই বোঝেন না!  
  ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩০
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার কাছে মনুষ্যত্ব এর চেয়ে বড় কোন ধর্ম নেই। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান মুসলিম যেই হোক না, যে যত মানবিক সে ততো শ্রেষ্ঠ।
২৭|  ৩১ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৪:৩৯
৩১ শে মার্চ, ২০২৪  বিকাল ৪:৩৯
এক্সম্যান বলেছেন: ধরে নিলাম ঢাবির হলিতে যারা রং মেখে ঢং সাজছে তারা জাহান্নামি কারণ রঙ উৎসব নাকি হিন্দুদের হলি।  
হোলি ( হিন্দি উচ্চারণ: ['hoːli:] ) হল একটি জনপ্রিয় এবং তাৎপর্যপূর্ণ হিন্দু উৎসব যা রঙ , প্রেম এবং বসন্তের উৎসব হিসেবে পালিত হয়। এটি রাধা ও কৃষ্ণ দেবতাদের শাশ্বত ও ঐশ্বরিক প্রেম উদযাপন করে। উপরন্তু, দিনটি মন্দের উপর ভালোর বিজয়ের ইঙ্গিত দেয়, [১৪] [১৫] কারণ এটি হিরণ্যকশিপুর উপর নরসিংহের বিষ্ণুর বিজয়কে স্মরণ করে। 
সুতরাং হোলি নাকি নয় শতভাগ হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান। ইসলামের বেসিক নলেজ যার আছে সে জানে একজন মুসলিমের জন্য অন্য যেকোনো ধর্মের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন সম্পুর্ন নিশিদ্ধ (কারন শিরক)। ইসলামের অনুসারি হলে বিধি-বিধান যতটা সম্ভব মানা উচিৎ, কিন্তু অনেক কারনেই হয়ত শতভাগ সঠিক ভাবে মানা সম্ভব হয়না কিন্তু তার মানে এই নয় নিশিদ্ধ কিছু করাকে স্বাভাবিক মনে করতে হবে। যেটা নিশিদ্ধ, সেটা নিশিদ্ধই আপনি মানলেও নিশিদ্ধ না মানলেও নিশিদ্ধ।
আপনি জীবনে দেখছেন কোন ইসলামিস্টকে অযৌক্তিক ২০ রাকাত তারাবি, এবং সেখানে বুলেট গতিতে কোরান পাঠ এর বিরুদ্ধে কথা বলতে? 
এই বিষয়গুলোর উপরে বিভিন্ন ভাষায় হাজার হাজার ডিবেট আছে ইউটিউবে, জানার ইচ্ছে থাকলেই জানা যায়। চোখ বন্ধ রাখলে কিছুই জানা যাবেনা, যেমনটা হোলি হিন্দুদের ধর্মীয় রিচুয়াল এটাও জানতেন না। সমস্যাটা হল সম্ভবত অপরাধের গুরুত্ব সম্পর্কে আপনার ধারনা কম। আপনার কথা মেনে ধরে নিলাম ১০০০ কি মি গতীতে কোরান পাঠ করা অপরাধ কিন্তু এই অপরাধের সাথে অন্য ধর্মের রিচুয়ালে অংশ নেয়ার (শিরক) কোনো তুলনাই চলেনা। আল্লাহ স্পষ্ট ঘোষনা দিয়েছেন যারা শিরক করবে তাদের কোনো ক্ষমা নাই (তওবা না করে মারা গেলে)। আর ১০০০ কি মি গতীতে কোরান পাঠ কারিকে আল্লাহ ক্ষমাও করে দিতে পারেন, সুতরাং দুইটা অপরাধকে এক করাটা কতটা যৌক্তিক?
আর অসাম্প্রদায়িকতা প্রমানের বিষয়টা শুধু মুসলিমদের উপরেই আসে কেন? নিজেদের অসাম্প্রদায়িক প্রমান করার জন্যে যদি ধর্মে নিশেধ থাকা সত্বেও মুসলিমদের অন্য ধর্মের রিচুয়ালে অংশগ্রহন করতে হয়, তাহলে হিন্দুরা কেন নিজেদের অসাম্প্রদায়িক প্রমানের জন্যে কোরবানীর ঈদে আমাদের সাথে গরুর মাংস কাটেনা, খায়না? তার মানে কি আমাদের দেশের সকল হিন্দুই সাম্প্রদায়িক? আমি তা মনে করিনা বরং আমি হিন্দুদের প্রসংশা করি কারন তারা সোকলড মুসলিমদের মত ফেক না। তাদের ঠ্যাকা পরেনি কারো কাছে নিজেকে অসাম্প্রদায়িক প্রমানের জন্যে ধর্মে নিশেধ থাকা সত্বেও গরু খাবে, তারা নিজের কাছে ক্লিয়ার। 
  ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৪
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেখুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কে কি উৎসব করবে তা কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করবে। যেহেতু ইসলামিস্ট দের মধ্য থেকেই বোমা হামলা হয় তাই কোরান পাঠ টাট এগুলো অনুমতি দেয়না।
২৮|  ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১২:৫৫
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১২:৫৫
চারাগাছ বলেছেন: 
গোফরান, 
পুরো পোস্ট না পড়ে মন্তব্যে চোখ বোলাতে ছিলাম।
আপনার একটা প্রত্যুত্তরে চোখ আটকে গেলো।
একজন ফ্যাশন ফটোগ্রাফার হিসেবে আপনি ফ্যাশন / স্টাইলের  উদাহরণ ভুলভাবে দিতে পারেন না।
"মেয়েরা ইনার বুঝা যায় মতো টিশার্ট পড়া এখন ফ্যাশন। ইট'স আ স্টাইল। টেক ইট ইজি।" 
অতি নগণ্য কয়েকজন মেয়ে যদি ইনার শোঅফ ড্রেস পরে থাকে সেটা ফ্যাশন বলে গণ্য হবে না। এমন কি মেয়েদের স্মোক করা কেও ফ্যাশন বলতে পারবেন না।
  ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৭
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কিউট চারাগাছ,
কই হারিয়ে গেলে হুট করে!
যে যেভাবে কমফোর্ট সেভাবে ড্রেস আপ করুক। যাকে যে ড্রেসে মানায় সে সেই ড্রেস পড়াটাই আসলে স্টাইল। আর ট্রেন্ড এর সাথে নিজের গেটাপ ঠিক মেন্টেন করা স্টাইল।
২৯|  ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১:০৬
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১:০৬
চারাগাছ বলেছেন: 
এবার শেষের প্যারাতে আসি।
আপনি কিসের সাথে কি মেলালেন বুঝি না। হলি উৎসবের সাথে তারাবীহের রাকাত আর গতির ব্যাপারটা কতটা যুক্তিযুক্ত?
হয়তো আপনার কাছে যুক্তি আছে।
তারাবীহ রাকাত নিয়ে অনেক কথা হয়। অনেক আলোচনা হয়।  কেউ ২০ রাকাত বললে কোন সমস্যা নাই, ৮ রাকাত পড়লেও সমস্যা নাই। না পড়লেও সমস্যা নাই।
কিন্ত মুসলিম হলে হলি করে বেড়ালে সমস্যা আছে।
আমি ২০ রাকাত পড়ি। এতে বেশি বেশি সেজদা করা হয়। কোরআন খতম দেয়া হয়। সারা বছর এই সুযোগ আসে না।
আর এখন আর আগের গতিতে তারাবীহ পড়ানো হয় না। আমি যে কয় জায়গাতে নামাজ পড়েছে সেখানে দ্রুত পড়লেও পরিস্কার তেলোয়াত এবং স্পষ্ট উচ্চারণ ছিল।
  ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৮
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওটা একটা এক্সাম্পল মাত্র।
৩০|  ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১:১২
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১:১২
চারাগাছ বলেছেন: 
ইসলাম ধর্মে যেটা হারাম সেটা হারাম-ই।
এটা মানতে আপনার বরাবর কষ্ট হয় কেন বুঝি না। বহুবার আপনাকে সেটা বোঝাতে পারিনি।
হুজুর পর্ণ দেখলেও হারাম, আপনি দেখলেও হারাম।
নিজের মত করে ইনিয়েবিনিয়ে হালাল করার কোন সুযোগ ইসলাম ধর্ম আপনাকে দেয়নি।
রোজা রেখে হলি খেলা আরেকটা উপহাস মাত্র।
এখন যদি আপনি বলেন রোজা রেখে ঘুষ খায় তখন কিছু হয় না?
সেক্ষেত্রে আমার কিছু বলার নাই ।
  ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৯
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪  রাত ১০:৩৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রোজা রেখে হলি খেলা রোজা রেখে জামায়াত শিবির করার চেয়ে কম অপরাধ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৩৮
৩০ শে মার্চ, ২০২৪  ভোর ৪:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ছি ছি ছিঃ ছিঃ ছিঃ ছিঃ ছিঃ।
নাউজুবিল্লাহ মিন জালেক!