![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুঁজিবাদের সবচেয়ে অনিষ্টকর ফল হল মানুষের মনুষ্যত্ব বিকাশের সম্ভাবনাকে পঙ্গু করে দেওয়া। আমাদের সব শিক্ষা পদ্ধতিতে এই অমঙ্গল বর্তমান। বেশিরভাগ ছাত্রের মনে একটি তীব্র প্রতিযোগিতার ভাব জন্মায় এবং তাদের শিক্ষালাভের একমাত্র উদ্দেশ্য হল কী করে প্রতিযোগিতায় সিদ্ধিলাভ করে ভবিষ্যৎ জীবনে কর্মক্ষেত্রে উন্নতির শিখরে আরোহন করা যায়। এরা হল সব ক্যারিয়ারিস্ট, নিজেদের জীবনের উন্নতি করে সুখে ও সম্মানে থাকতে চায়। এদের মন সংকীর্ণ ও স্বার্থপর। - আলবার্ট আইনস্টাইন।
‘জ্ঞানই শক্তি’ বলা হলেও জ্ঞান কুক্ষিগত করে রাখা হলে সেটা আর সব মানুষের শক্তি হয়ে উঠতে পারে না। জ্ঞান তখন ব্যবহৃত হয় মানুষকে দমিয়ে রাখার অস্ত্র হিসেবে- ব্যক্তিগতভাবে আমি এটা বিশ্বাস করি। যে কারণে knowledge is power only when it is shared স্লোগানকে শিরোধার্য করে http://www.bdeduarticle.com নামে শিক্ষাবিষয়ক একটি ওয়েব সাইট চালু করলাম। এই ওয়েব সাইটে মূলত বাংলাদেশের শিক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য, কলাম, গবেষণা প্রবন্ধ, নিবন্ধ, জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধ ইত্যাদি থাকবে। তবে যাই থাকুক না কেন, সবকিছুই থাকবে সবার জন্য উন্মুক্ত। লেখকের কৃতিত্বটুকু যথাযথ উপায়ে ও পদ্ধতিতে স্বীকার করে যে কেউ এই ওয়েব সাইটের তথ্য অবাণিজ্যিক উদ্দেশ্য ব্যবহার করতে পারবে। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে চাইলে সরাসরি লেখকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
এই ধরনের একটি ওয়েব সাইট করার চিন্তা আসে মাস্টার্স পড়ার সময়। থিসিসের কাজে বিভিন্ন ওয়েব সাইটে ঢু মারতে গিয়ে দেখি- থিসিসের বিষয় সম্পর্কিত প্রচুর লেখা ইন্টারনেটে রয়েছে। কিন্তু যেগুলো আমার প্রয়োজনীয়, সেগুলোর প্রায় কোনোটিই বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায় না। অর্থাৎ আর্টিকেল বা প্রবন্ধগুলো না কেনা ছাড়া উপায় নেই। ফলে ইচ্ছে থাকলেও সে সময় মাস্টার্সের থিসিসে অনেক কিছুই করা যায় নি। ইনস্টিটিউটের শিক্ষকদেরও জার্নাল অ্যাকসেস ছিলো না খুব বেশি। সে সময়ই প্রথম চিন্তা আসে এমন একটি ওয়েব সাইট বানানো, যেখানে শিক্ষা বিষয়ক প্রায় সবকিছুই থাকবে- যে কেউ তাঁর নিজস্ব প্রয়োজনে ওয়েব সাইট থেকে যে কোনো তথ্য মূল লেখককে স্বীকৃতি দিয়ে ব্যবহার করতে পারবে।
এতোদিন পর হলেও পরীক্ষামূলকভাবে এই ওয়েব সাইটটি তৈরি করতে পেরেছি। আপাতত ডিজাইন আর কয়েকটি লেখা দিয়েই সাইটটি চালু করা হলো। মেইন মেনুতে বাংলাদেশের শিক্ষার স্তর ও পর্যায় অনুযায়ী বেশ কিছু বিভাগ রাখা হয়েছে, আর স্পেশাল মেনুটি শিক্ষার বিভিন্ন কম্পোনেন্ট অনুযায়ী ভাগ করা হয়েছে। সাইটটি তৈরি করা হয়েছে জুমলা সিএমএস দিয়ে।
সাইটটি ভিজিট করার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। অনুরোধ জানাচ্ছি সাইট সম্পর্কিত কোনো পরামর্শ থাকলে তা জানানোর এবং এই সাইটের জন্য লেখা দেওয়ার। নতুন বা পুরনো, শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত যে কোনো লেখা যার কপিরাইট শুধু আপনার নিজের, অন্য কারো নয়, তেমন লেখা [email protected]এখানে ইমেইল করে পাঠানোর অনুরোধ করছি।
চেষ্টা করছি দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন জায়গা থেকে লেখা সংগ্রহ করতে। ইতোমধ্যে দেশের অনেক শিক্ষাবিদ, শিক্ষক, লেখক তাঁদের লেখা দেওয়ার মৌখিক প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। গবেষণার সাথে সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি সংস্থাও তাদের বিভিন্ন গবেষণাপত্র এখানে দেওয়ার মৌখিক প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আশা করছি, আগামী ছয় মাসের মধ্যে এটিকে একটি কার্যকর ওয়েব সাইট হিসেবে গড়ে তুলতে পারবো।
আর এই কাজটি করতে গেলে আপনাদের সবার সাহায্য দরকার। খুব দরকার। বিশেষ করে লেখা দেওয়া এবং লেখা সংগ্রহ করার ব্যাপারে আপনাদের সাহায্য আশা করছি।
এই সাইট চালাতে বেশ কিছু খরচের দরকার হবে। এই খরচ আপাতত নিজে চালালেও পরবর্তী সময়ে শুধু শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিজ্ঞাপন থেকে সংগ্রহ করতে হবে বলে মনে হচ্ছে। যদি তাও সম্ভব না হয়, গুগলের অ্যাডসেন্স থেকে বিজ্ঞাপন সংগ্রহ করতে হতে পারে। এই কাজগুলো করতে পারলে ভবিষ্যতে লেখকদের যথাযথ সম্মানী দিয়ে লেখা প্রকাশের আশাও করতে পারি। সংবাদপত্র বা ম্যাগাজিনে লেখকদের লেখা ছাপা হলে তাঁরা সম্মানী পান- এই ধারাটা (বিশেষ করে নবীন লেখকদের জন্য) এখানে চালু করতে চাই।
পাশাপাশি আরেকটি পরিকল্পনা মাথায় ঘুরছে। ওয়েব সাইটটি আপাতত ইংরেজিতে করা হলেও ভবিষ্যতে এতে বাংলা লেখা যুক্ত করা হতে পারে, কিংবা শিক্ষা বিষয়ে আলাদা একটি বাংলা সাইট চালু করা হতে পারে। এই সাইটের সাফল্য কিংবা ব্যর্থতা দেখে সিদ্ধান্তটি নিতে চাই। কারণ লেখা সংগ্রহের ব্যাপারে প্রচুর মানুষজনের সাথে কথা বলেছি ইতোমধ্যে, যতোদূর প্রতিউত্তর বা রিপ্লাই পেয়েছি, তাতে কিছুটা হতাশই হয়েছি। হয়তো ইংরেজিতে করা বলে এই হতাশা, বাংলাতে করা হলে হয়তো প্রচুর লেখা পাওয়া যাবে।
আরেকটি বিষয় আপনাদের কাছ থেকে জানা দরকার। এই ধরনের সাইটের জন্য কোন সিএমএসটি উপযুক্ত? আমি ব্যক্তিগতভাবে কোনো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জানি না। গুগলিং করতে করতে এটুকু শিখেছি। বাংলা সাইট করার জন্য জুমলার চেয়ে কি ড্রুপাল বেশি উপযুক্ত? আর জুমলা বা ড্রুপাল দিয়ে সাইট তৈরি করতে গেলে এক ধরনের ফোরাম ফোরাম আউটলুক এসে যায়। এমন কোনো সিএমএস কি আছে যা দিয়ে এ ধরনের সাইট খুব সহজেই তৈরি করা যাবে?
ওয়েব সাইটটির বিষয়ে প্রায় সবকিছুই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। এখন আপনাদের মতামত, পরামর্শ ও লেখার অপেক্ষায় আছি। সবাইকে ধন্যবাদ।
পুনশ্চ: এই সাইটটি হোস্ট করার সময় একটি টেকনিক্যাল সমস্যায় পড়েছিলাম। বাংলা জুমলার অন্যতম দিকপাল আলমগীর ভাই সেটি ঠিক করে দিয়েছেন। তাঁকে ধন্যবাদ।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:১৬
গৌতম রায় বলেছেন: যে ডোমেইনটা নিতে চাচ্ছিলাম ওটা দেখি আগেই কেউ নিয়ে নিয়েছে। আরো কয়েকটি ভালো ডোমেইন বিভিন্ন বিবেচনায় নেওয়া হয় নি। সব মিলিয়ে এটিই পাওয়া গেলো।
সরাসরি উচ্চারণ করতে কষ্ট হবে, কিন্তু ওয়েব সাইটের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ আছে তো? কী বলেন?
২| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭
অলস ছেলে বলেছেন: চমৎকার উদ্যোগ। নিয়মিতই দেখবো আশা করি।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:৪৩
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ, অলস ছেলে। এ ব্যাপারে অলস হবেন না বলেই আশা করছি।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
আদনান শামীম বলেছেন: আপনার সাইটটা ভালই। এরকম একটা সাইটের প্রয়োজন ছিল।
আমারও একটা শিক্ষাভিত্তিক সাইট আছে - http://www.amarnotes.com (Click This Link)।
আপনি এগিয়ে যান, শুভাক্ঙ্ক্ষা রইল। ইমেইলে আপনার সাথে যোগাযোগ রাখবো আশা রাখি।
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:৩১
গৌতম রায় বলেছেন: এমনিতে আপনার ওয়েব সাইটের ডিজাইন দেখে ভালো লাগলো। কিছু লেখাও দেখলাম। কিন্তু নোটের ধারণাটা সমর্থন করতে পারছি না। তবে কিছু কিছু লেখা (যেমন স্মরণশক্তি বাড়ানো বিষয়ে) শিক্ষার্থীদের বেশ উপকারে আসবে।
আপনার সাইটটা কি কোনো সিএমএস দিয়ে বানিয়েছেন?
হ্যাঁ, যোগাযোগ হবে। ধন্যবাদ।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: সাইটটা দেখলাম । সম্ভাবনাময় তাই +
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:২৮
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ। শিক্ষা বিষয়ে আপনার নিজের কোনো লেখা থাকলে জমা দেওয়ার অনুরোধ রইলো।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ দুপুর ২:২৯
আদনান শামীম বলেছেন: গৌতম ভাই, এতদিন হল কিন্তু আমি এখনো বুঝি না নোট দিলে সমস্যা কি। দুয়েকজন এই নোটের ব্যাপারটাকে খারাপ চোখে দেখে। অথচ দৈনিকগুলো পর্যন্ত নোট ছাপায়, আর আমি তো ফ্রি দিয়ে দিচ্ছি। আর সাইটটা যদি একটু ঘাটেন তাহলে দেখতে পাবেন আমি কোনো তৈরি নোট দেই নি। সবই নিজে সম্পূর্ণ করে নিতে হবে। (তবে নমুনা/গাইডলাইন হিসেবে দুয়েকটা সম্পূর্ণ নোট দেয়ার পরিকল্পনা আছে।) আর আমি যদি তৈরি নোট দিতামও তারপরেও এটা কোনো ক্ষতি করতো না বলেই আমার বিশ্বাস। কারণ বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থাটাই মুখস্থকে প্রোমোট করবার জন্য বসে আছে। আমি এই শিক্ষাব্যবস্থাটাই দেখতে পারি না। আমার মতে শিক্ষা অবসারভেশন ভিত্তিতে হওয়া উচিৎ-শিক্ষার্থী নিজে কি মনে করে সেটাই লেখার সিস্টেম থাকা উচিৎ।
নোট দিলে কেউ জ্ঞান অর্জন করতে চাইবে না এটা অনেকে বলেন। কিন্তু পরীক্ষায় প্রেজেন্টেশনেরও একটা ব্যাপার আছে। সেজন্যই নোট দেয়া। শিক্ষার্থীরা উপকৃত হয়েছে বলেই আমার কাছে অনেক থ্যাঙ্ক ইউ ইমেইল এসেছে।
"আপনার সাইটটা কি কোনো সিএমএস দিয়ে বানিয়েছেন?"-আমি বর্তমানে কোনো সিএমএস ব্যবহার করছি না। স্ট্যাটিক আছে। তবে শীঘ্রই নিজের একটি সিএমএস তৈরি করে সেটা ব্যবহার করবো বলে ভাবছি। কিন্তু লেখাপড়ার চাপে সময় করে উঠতে পারছি না।
আপনার সাইটে বোধহয় কমেন্ট সিস্টেম থাকলে ভাল হত। আর উইকির মত যদি অনলাইনে বসে লেখা দেয়া যেত সেটা হলে মন্দ হত না।
আর আমি একইধরণের সাইট খুলে বসে আছি সেজন্য আমাকে শত্রু মনে করবেন না যেন! আপনার কোনো সাহায্য লাগলে বলবেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:০৬
গৌতম রায় বলেছেন: না, আমাকে ভুল বোঝার কারণ নেই। আপনাকে শত্রু মনে করছি না। বরং শিক্ষা নিয়ে একটা কিছু করছেন, সেটা ভেবে ভালো লাগছে।
আমার সাইটে কমেন্ট সিস্টেম দেওয়ার কথা ভাবছি। আশা করি পরবর্তীতে আসবে।
নোটের ব্যাপারে আমার মতামত আপনার সাথে না মিললেও সমস্যা নেই। নোট বিষয়টাকে আমি পছন্দ করি না। শিক্ষার্থীকে গাইড করা আর নোট দেওয়া- দুটো আলাদা বিষয়। শিক্ষার্থী কীভাবে নিজে নিজে নোট তৈরি করে নিজের পড়াটা তৈরি করতে পারবে, সেই ব্যাপারে গাইড দেওয়া যায়। এই নোট তৈরির মাধ্যমেই তার মধ্যকার সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটবে। সে লিখতে শিখবে, বুঝতে শিখবে। কিন্তু তৈরি নোট এই পুরো প্রক্রিয়াটাকেই ধ্বংস করে দেয়। তাকে মুখস্থ করতে শেখায়। একটি গাইডেড প্রক্রিয়ার মধ্যে তাকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
দৈনিক পত্রিকার এই কাজটিকেও আমি ভালো চোখে দেখি না। আমি মাস্টার্সে পড়ার সময় এই বিষয়টি নিয়েই থিসিস করেছিলাম। তাতে দেখা গেছে, প্রচুর শিক্ষার্থী সেখান থেকে নোট নিয়ে পড়া মুখস্থ করে। কিন্তু নিজে থেকে একটি লাইনও বানিয়ে লিখতে পারে না। শুধু শিক্ষার্থী নয়, তাদের অভিভাবক, শিক্ষক- প্রায় সবাই মনে করে নোট তাদের উপকারে আসছে। কিন্তু সত্যিকারের কী ক্ষতিটা যে হচ্ছে, সেটা বুঝতে বোধহয় আমাদের আরও সময় লাগবে।
পরীক্ষায় যে প্রেজেন্টেশনের কথাটি বলছেন, সেখানেও গলদ রয়েছে। শিক্ষকরাও পর্যন্ত এই নোট ম্যানিয়ায় আক্রান্ত। কিন্তু কীভাবে একটি ধারণা বা বিষয়বস্তুকে উপস্থাপন করতে হয়, সেটি জানাও কিন্তু পড়ালেখারই অংশ। শিক্ষার্থীদের সেটি ভালোভাবেই জানতে হবে।
তবে শিক্ষার্থীকে গাইড করার ব্যাপারে আমার কোনো আপত্তি নেই। বরং এটাই স্বাভাবিক। সমস্যাটা হলোও গাইডিং সিস্টেমটাকেও আমরা নোটের সাথে মিলিয়ে নিয়েছি। আজকাল বাজারে যে গাইড বই পাওয়া যায়, নোটের সাথে তার কোনোই ভিন্নতা নেই, নামটা ছাড়া। সুতরাং কেউ গাইড করছে শুনলে বরং ভয়ই লাগে।
আমি কিন্তু আপনার সাইটের স্মরণশক্তি বাড়ানো বিষয়ক লেখাটার প্রশংসা করেছি। শিক্ষার্থীদের পথ দেখিয়ে দেওয়াটা আমাদের সবারই দায়িত্ব হওয়া উচিত, কিন্তু যাওয়ার জন্য পথটাকে মসৃণ করা শিক্ষার্থীদের পড়ালেখারই অংশ।
এগুলো এটা সম্পূর্ণই আমার ব্যক্তিগত অভিমত। অনেক কথা বললাম। ভালো থাকবেন। আমার ওয়েব সাইটের জন্য কোনো ইংরেজি লেখা থাকলে পাঠাবেন।
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:১২
আদনান শামীম বলেছেন: "না, আমাকে ভুল বোঝার কারণ নেই। আপনাকে শত্রু মনে করছি না। বরং শিক্ষা নিয়ে একটা কিছু করছেন, সেটা ভেবে ভালো লাগছে।"-
আমি অবশ্য সমালোচনা করার জবাবে 'শত্রু'যুক্ত কথাটা বলি নি। এরকম অনেকে আছেন যে একই ধরণের অন্যান্য সাইটগুলোকে ইনটেন্স প্রতিযোগী হিসেবে ধরে নেন। কিন্তু আপনি দেখা যাচ্ছে সেরকম নন।
সমালোচনা আমার জন্য কিছুই নয়। ধন্যবাদগুলোর মাঝে সমালোচনাগুলো প্রায় চোখেই পড়ে না। কাজেই যেকেউ আমার কাজের সমালোচনা করতে পারে।
যাই হোক, প্রতিটা মানুষেরই দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা। এটা খুব স্বাভাবিক। আমি এগিয়ে যাব একভাবে আপনি হয়তো আরেকভাবে। কিন্তু আমরা উভয়েই দেশকে আলোকিত করবো।
গুড লাক
০২ রা এপ্রিল, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৪
গৌতম রায় বলেছেন: সেটাই।
শিক্ষা বা শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কোনো ইংরেজি লেখা থাকলে দিতে পারেন।
ধন্যবাদ।
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৫
গৌতম রায় বলেছেন: গত ছয় মাসে http://www.bdeduarticle.com সাইটে বেশ কিছু নতুন লেখা যুক্ত হয়েছে। আগ্রহীরা ঘুরে দেখতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: ডোমেইনটার উচ্চারণ তো দাঁত খুলে ফেলবে । এত জটিল ডোমেইন নিছেন কেন?