![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
রহমান রহিম আল্লাহ তায়ালার নামে।
"আমরা এক বিষ্ময়কর কুরআন শুনে এসেছি। তা যেই শুনছে তাকেই সঠিক ও নির্ভুল পথ বলে দিচ্ছে। তাই আমরাও তা বিশ্বাস করেছি। এবং আমরা আর কখনোই আমাদের মালিকের সাথে কাউকেও শরিক করব না বলে ঠিক করেছি। আর আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের মালিকের মান-মর্যাদা সব কিছুর উপর। তিনি তো কখনো কাউকে স্ত্রী কিংবা পুত্র হিসেবে গ্রহন করেন নি।
আমাদের মধ্যেই কিছু নির্বোধ আল্লাহ্ সম্পর্কে অসত্য আর বাড়াবাড়ি রকমের কথাবার্তা বলে থাকে। অথচ আমরা মনে করেছিলাম, মানুষ ও জ্বীন - এই দুই জাতি তো আল্লাহ্ তায়ালার উপর মিথ্যা আরোপ করতেই পারেনা।
মানুষদের মাঝেই কিছু মূর্খ লোক আমাদের জ্বীনদের কাছে বিপদে-আপদে সাহায্য চাইত। এতে করে তারাতো তাদের গোনাহকে বাড়ানো ছাড়া আর কিছুই করেনি। আর ঐসকল জ্বীনেরা মনে করত মৃত্যুর পর আল্লাহ্ তায়ালা কাউকে আবার জীবিত করবেন না। যেমন করে তোমরা মানুষেরা মনে কর।
আমরা আকাশকে ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখেছি। আমরা একে কঠোর প্রহরী আর উল্কাপিন্ড দিয়ে ভরা পেয়েছি। আমরা আগে আকাশের বিভিন্ন জায়গায় ফেরেশতাদের থেকে কিছু একটা শুনার জন্যে বসে থাকতাম। কিন্তু এখন আমাদের কেউ যদি এরকম করে কিছু শুনার চেষ্টা করে তাহলে সে প্রতিটি জায়গায় আগে থেকে তার জন্যে পেতে রাখা এক-একটি অতি উজ্জল উল্কাপিন্ড দেখতে পায়। আমরা ঠিক বুঝতে পারছিলাম না, পৃথিবীর মানুষদের অনিষ্ট করার জন্যেই কি এসকল উল্কাপিন্ড বসিয়ে রাখা হয়েছে? নাকি এর মাধ্যমে তাদের মালিক তাদের জন্যে কিছু একটা সঠিক পথ দেখাতে চান?
মানুষদের মতো আমাদের মধ্যেও কিছু আছে সৎ কর্মশীল। আর কিছু আছে ব্যাতীক্রম। পাপ-পুন্যের দিক থেকে আমরাও বিভিন্ন সম্প্রদায়ে বিভক্ত। আমরা বুঝে গেছি, এই পৃথিবীর কোথাও আমার আল্লাহ্ তায়ালাকে কোন অবস্থাতেই পরাজিত করতে পারব না। না আমরা কখনো তাঁর রাজ্য থেকে পালিয়ে গিয়ে তাঁকে এড়িয়েও যেতে পারব।
আমরা যখন সঠিক-সহজ কথা সহ এই কুরআন শুনলাম তখনই আমরা এর উপর বিশ্বাস করলাম। কেননা যে কেউ তার মালিকের উপর বিশ্বাস আনে, তার নিজের পাওনা কম পাওয়ার আশংকা থাকে না। পরকালেও তাকে অপমানিত হতে হবে না।
আমাদের মধ্যে কিছু আছে যারা আল্লাহ্ র অনুগত মুসলিম। আবার কিছু আছে যারা সত্য বিমুখ কাফের। তাই যারা আল্লাহ্ র পথটি বেছে নিয়েছে তারা মুক্তি আর সৎ পথটিই বাছাই করে নিয়েছে। আর যারা সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তারা তো সেই কঠোর আগুনের জ্বালানী হয়ে গিয়েছে।"
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
গ্রীনলাভার বলেছেন:
ধন্যবাদ। ধন্যবাদ।।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩২
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: এত সুব্দর একটা পোষ্টে কেউ মন্তব্য করলনা ।
আমরা যখন সঠিক-সহজ কথা সহ এই কুরআন শুনলাম তখনই আমরা এর উপর বিশ্বাস করলাম। কেননা যে কেউ তার মালিকের উপর বিশ্বাস আনে, তার নিজের পাওনা কম পাওয়ার আশংকা থাকে না। পরকালেও তাকে অপমানিত হতে হবে না।
আমাদের মধ্যে কিছু আছে যারা আল্লাহ্ র অনুগত মুসলিম। আবার কিছু আছে যারা সত্য বিমুখ কাফের। তাই যারা আল্লাহ্ র পথটি বেছে নিয়েছে তারা মুক্তি আর সৎ পথটিই বাছাই করে নিয়েছে। আর যারা সত্য থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তারা তো সেই কঠোর আগুনের জ্বালানী হয়ে গিয়েছে।