![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
[অ্যাপালেচিয়ান ট্রেইল নিয়ে ৫ টি ছবি ব্লগের এটি চতুর্থ ব্লগ। সিরিজের অন্যগুলো দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন।]
[AT ট্রেইলের এক-চতুর্থাংশেরও বেশী পথ(প্রায় ৫৫০ মাইল) এই ভার্জিনিয়ার মধ্যে দিয়ে চলে গেছে। উত্তরের দিকে গেলে, এর ১১০ মাইল পথ চলে গেছে সেনানদহ ন্যাশনাল পার্কের একেবারে মাঝ বরাবর।]
[এই AT হল হাজারো রকমের নানা উদ্ভিদ আর প্রানীর বসতবাড়ী। ]
[পুরো ট্রেইল জুড়ে এই কালো ভাল্লুকই দেখা যায় বেশী। বিশেষ করে এই সেনানদহ ন্যাশনাল পার্কে।]
[এই AT'র ভেতরে ঘোরাফেরা করা পাঁচ হাজারেরও বেশী বন্য প্রানীর ছবি গোপন ক্যামেরায় তোলা হয়েছে। আমরা এখানে ববক্যাট দেখতে পারছি।]
[প্রচুর শেয়ালও আছে এখানে।]
[হরিনও]
[এবং রেকুন]
[অবশেষে ভার্জিনিয়া উচ্চভুমির দক্ষিনে একপাল ঘোড়াকেও দেখতে পাওয়া গেল।]
[বন্যপ্রানী বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এগুলো আসলে ঘরে পোষা ঘোড়াদেরই বাচ্চা-কাচ্চা।]
[ট্রেইলটির পাথুরে অংশে রেটলস্নেক আর কপারহেড - এর মতো বিষাক্ত সাপও অহরহ পাওয়া যায়।]
[মজার ব্যাপার হল, এই বিষাক্ত সাপ আর কালো ভাল্লুক থেকে কিন্তু বড় বিপদ আসে না। আসে আঁটুলীর মতো পরজীবী কীটের কামড় থেকে। ল্যাম ডিজিজ বা ব্যাকটেরিয়া জনিত এক ধরনের রোগ হয় যা থেকে মাংশে পঁচন ধরা, অঙ্গ অবশ হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটে।]
[থ্রু-হাইকাররা পশ্চিম ভার্জিনিয়ার হারপার'র ফেরীতে ট্রেইলটির অর্ধেক পথ পাড়ি দেয়ার মাইলফলকটি ধরে ফেলেছে। ভার্জিনিয়া উচ্চভুমি অংশটির-ও শেষ এখানে।]
[১২০০ মাইল পাড়ি দেয়ার পর ঐতিহ্য হল হাইকাররা এখানে থামবে এবং ছবি তোলার জন্য পোজ দিবে।]
[হাইকাররা এই পথে শারীরিক ও মানসিক ভাবে বড় একটি ধকল সহ্য করে এসেছে।]
[অনেকের দাড়ি অনেক বড় বড় হয়ে যায়।]
[গাট্টি-বোচকা ওলারা দেখা যায় নিজেদেরকে ট্রেইলটির বিভিন্ন নামে পরিচয় দিচ্ছে। যেমন: সানবিম, ক্রাম্ব-স্নেচার। সানবিম - এর চমৎকার একটি বাংলা অর্থ হল রবিকর।]
[---পরের পর্ব---]
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
গ্রীনলাভার বলেছেন: আসলেই জট্টিল।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৫
আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: জট্টিল..............