![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
[রহমান রহিম আল্লাহ্ তায়ালার নামে।]
কতই রহমান তিনি, যিনি তাঁর দাসের উপর সত্য মিথ্যা পার্থক্যকারী এই ফুরকান নাযিল করেছেন।
যাতে তিনি এর দ্বারা সৃষ্টি কুলের জন্য সতর্ককারী হতে পারে।
তিনি এমন সত্ত্বা, যার জন্যে রয়েছে আসমান সমুহ ও জমিনের সার্বভৌমত্য।
তিনি কখনো কাউকে নিজের সন্তান বলে গ্রহন করেননি।
না তাঁর এই সার্বভৌমত্যে অন্য কারওর শরিকানা আছে।
তিনিই প্রতিটি বস্তু সৃষ্টি করেছেন, তারপর তাকে বিশেষ পরিমাপে পরিমিত রুপ দিয়েছেন।
এ সত্ত্বেও এই মুশরেক লোকেরা তাকে বাদ দিয়ে এমন কিছুকে মাবুদ বানিয়ে নিয়েছে যারা কিছুই সৃষ্টি করতে পারে না। বরং তাদেরই সৃষ্টি করা হয়েছে।
সত্য কথা হচ্ছে তারা যেমন নিজেরা নিজেদের ক্ষতি করতে সক্ষম নয়, তেমনি নিজেরা নিজেদের কোন উপকারও করতে সক্ষম নয়।
তারা কাউকে মৃত্যুও দিতে পারে না। কাউকে জীবনও দিতে পারে না।
তেমনি পারে না কেউ একবার মরে গেলে তাকে পুনরায় জীবন দিতে।
যারা আল্লাহ তায়ালাকে অবিশ্বাস করে তারা এই কোরআন সম্পর্কে বলে, "এতো মিথ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়। যা এই ব্যাক্তি নিজের থেকে বানিয়ে নিয়েছে এবং অন্য জাতির লোকেরা তাকে এই ব্যাপারে সাহায্য করেছে।"
মুলত এসব কথা বলে তারা এক জঘন্য জুলুম আর নির্জলা মিথ্যা নিয়ে হাজির হয়েছে।
তারা বলে এ কোরআন হচ্ছে সেকালের উপকথা যা এই ব্যাক্তি লিখিয়ে নিয়েছে এবং সকাল সন্ধ্যা তার সামনে এগুলো পড়া হয়।
হে নবী, তুমি এদের বল, এ কোরআন তিনিই নাজিল করেছেন যিনি আকাশসমুহ ও জমিনের সমুদয় রহস্য জানেন।
তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু।
ওরা বলে, এ আবার কেমন ধরনের রসুল? যে আমাদের মত করেই খাবার খায়! এবং আমাদের মতোই হাটে বাজারে চলাফেরা করে! কেন তার কাছে কোন ফেরেশতাহ্ পাঠানো হয়নি যে তার সাথে থাকত আর অস্বীকারকারীদের ধমক দিত! কিংবা গায়েব থেকে তার কাছে কোন ধনভান্ডার এসে পড়লনা কেন? অথবা কমপক্ষে তার কাছে একটি বাগানই না হয় থাকত! যা থেকে সে খাবার সংগ্রহ করে খেত!
এই জালেমেরা মুসলমানদের আরও বলে, তোমরা তো আসলে একজন যাদুগ্রস্ত ব্যাক্তির অনুসরন করছ!!
হে নবী, চেয়ে দেখ, ওরা তোমার সম্পর্কে কি ধরনের কথা বানাচ্ছে। এরা আসলে পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে। কখনো তারা আর সঠিক পথ পাবে না।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
গ্রীনলাভার বলেছেন: কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭
বেলা শেষে বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৮
বেলা শেষে বলেছেন: [47:2]
আর যারা বিশ্বাস স্থাপন করে, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে মুহাম্মদের প্রতি অবতীর্ণ সত্যে বিশ্বাস করে, আল্লাহ তাদের মন্দ কর্মসমূহ মার্জনা করেন এবং তাদের অবস্থা ভাল করে দেন।