নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাতত চোরকে বলিওনা চোর /\\ জেনো রাত্রীর শেষেই ভোর।

গুরুভাঈ

কি লেইকপো!

গুরুভাঈ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তবে কি এসে গেলো করোনার চিকিৎসা?

০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০


বিশ্বে প্রথম জেনেরিক রেমডেসিভির করোনার চিকিৎসায় দেশে প্রথম রেমডেসিভির উৎপাদন করল এসকেএফ।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কার্যকর ওষুধ রেমডেসিভির উৎপাদন সম্পন্ন করেছে দেশের খ্যাতনামা ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড। উৎপাদনের সব প্রক্রিয়া শেষ করার পর আজ শুক্রবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে বাজারজাত করার প্রস্তুতি।

এসকেএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিমিন হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতি নিয়ে দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমরা দেশবাসীকে এই সুখবর দিতে চাই যে বিশ্বে করোনার একমাত্র কার্যকর ওষুধ বলে স্বীকৃত জেনেরিক রেমডেসিভির উৎপাদনের সব ধাপ আমরা সম্পন্ন করেছি।’

করোনা রোগীদের চিকিৎসায় মার্কিন প্রতিষ্ঠান গিলিয়েড সায়েন্সেস কোম্পানির তৈরি এই ওষুধ সারা বিশ্বে সাড়া ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) গত সপ্তাহে করোনার ওষুধ হিসেবে রেমডেসিভিরকে ব্যবহারের অনুমোদন দেয়। জাপানের ওষুধ প্রশাসন ৭ মে থেকে ওষুধটি করোনা রোগীদের ওপর প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে। তবে কবে নাগাদ জাপান এর উৎপাদনে যাবে তা এখনো ঠিক হয়নি বলে সে দেশের একজন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন। মার্কিন প্রতিষ্ঠান গিলিয়েড সায়েন্সেস ওষুধটি উৎপাদনের জন্য ভারত ও পাকিস্তানের বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করছে বলেও খবরে জানা গেছে। এ অবস্থায় এসকেএফই বিশ্বে প্রথম ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান, যারা জেনেরিক (মূল/গোত্র) রেমডেসিভির উৎপাদন করতে সক্ষম হলো। এসকেএফের উৎপাদন করা রেমডেসিভিরের বাণিজ্যিক নাম ‘রেমিভির’।

করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ রোগের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি কার্যকারিতা দেখিয়েছে রেমডেসিভির। গিলিয়েড–এর নিজস্ব পরীক্ষায় দেখা গেছে, এই ওষুধ ব্যবহারে রোগীদের অবস্থার উন্নতি হয়েছে। মানুষের শিরায় ইনজেকশন হিসেবে এই ওষুধ প্রয়োগ করতে হয়। রোগের তীব্রতার ওপর এর ডোজ নির্ভর করে। গুরুতর অসুস্থ রোগীদের জন্য ৫ অথবা ১০ দিনের ডোজ প্রয়োজন হতে পারে।

খবর প্রথম আলো

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো খবর; তবে, ঔষধটা 'নাই মামার চেয়ে কানা মামা' ষ্ট্যাটাসে আছে।

২| ০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাহারা তৈরি করেছে, উহাদের আগের ইতিহাস কি রকম, ভালো?

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১৭

গুরুভাঈ বলেছেন: প্রথম আলো গ্রুপের ট্রান্সকমের লতিফুর সাহেব। শিল্পপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বাধীন ট্রান্সকম গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড ৩০ বছর ধরে ওষুধ উৎপাদন করে আসছে। প্রতিষ্ঠানটি দেশের বাইরে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের ৩০টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করে আসছে।

৩| ০৮ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর খবর। যদি ও একেবারে নতুন নয়। বাংলাদেশের ৬টি অষুধ কোম্পানি এটি তৈরি করবে।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৮:১৭

গুরুভাঈ বলেছেন: এই ঔষধের ট্রায়াল দরকার নাই নাকি? ট্রায়াল বা ধাপ অনুসরনের কোনো খবর তো পেলাম না এই ঔষধের ব্যাপারে।

৪| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই ওষুধ দিয়ে করোনা থেকে বাচা যাবে না।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২৩

গুরুভাঈ বলেছেন: রুগি প্রতি ৩০ হাজার হতে ৬০হাজার টাকার ঔষধ লাগবে।

৫| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লতিফুর রহমান জালিয়াত, উহার ফার্মায় তৈরি করা ঔষধ কাজ করার সম্ভাবনা কম।

০৮ ই মে, ২০২০ রাত ৯:৫০

গুরুভাঈ বলেছেন: আরও ৬ কম্পানি বানাচ্ছে। এই ঔষধ বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা হতে সব দেশকে ফ্রি দেওয়া উচিত পোলিও টিকার মতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.