নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাতত চোরকে বলিওনা চোর /\\ জেনো রাত্রীর শেষেই ভোর।

গুরুভাঈ

কি লেইকপো!

গুরুভাঈ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কর্মীদের তাড়াতে মরিয়া সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের ৮ দেশ

০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮

বাংলাদেশের অর্থনীতি বড়ো একটা ধাক্কা খাবে এর করোনার বৈশ্বিক চাপ সামাল দিতে। আমাদের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ সামাল দিতে অতি অবশ্য কৃষি, গবাদি এবং মৎস্য সেক্টেরের উপর নজর/তদারকি/উৎসাহ বাড়াতে হবে।


এপ্রিলের শুরু থেকে সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের আটটি দেশ বেকার কর্মীদের ফিরিয়ে নিতে সরকারকে চাপ দিচ্ছে। বাংলাদেশের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা মধ্যপ্রাচ্য থেকে পাঁচ–সাত লাখ কর্মী ফেরার আশঙ্কা করছেন। আর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ধারণা, সংখ্যাটা ১০ লাখ ছাড়াতে পারে।

ইতিমধ্যে সংক্রমণের ভয়ে জেল ও আটকশিবির খালি করে অবৈধ কর্মীদের পাঠানো শুরু হয়েছে। গত ‍দুই সপ্তাহে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে ৩ হাজার ৬৯৫ জন ফিরেছেন। সবাইকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন বা সঙ্গনিরোধে রাখতে হচ্ছে। ৬ মে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আগামী কয়েক সপ্তাহে ফিরবেন প্রায় ২৯ হাজার জন, বেশির ভাগই মধ্যপ্রাচ্য থেকে।

দুই দিনে ১০টি উড়োজাহাজে কর্মী পাঠাতে চেয়েছিল বাহরাইন। বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের পর ধাপে ধাপে পাঠাতে রাজি হয়েছে।

কর্মহীন বৈধ কর্মীদের নানা সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। বাংলাদেশের তাই মধ্যপ্রাচ্যের চাপ মেনে না নিয়ে আন্তর্জাতিক ফোরামে প্রতিবাদ জানানো উচিত।

এদিকে করোনার ভয়ে গত জানুয়ারি-মার্চে দেড় লাখের বেশি প্রবাসী শুধু মধ্যপ্রাচ্য থেকে ছুটি নিয়ে দেশ ফিরেছিলেন। তাঁদের কাজে ফেরার সুযোগ বন্ধ হচ্ছে। গত দুই মাসে এক লাখের বেশি নতুন কর্মী যেতে পারেননি। বেকারের তালিকায় তাঁদের নামও উঠবে। সব মিলিয়ে অর্থনীতির খুঁটি প্রবাসী আয় বিপন্নতর হবে।

খবর প্রথম আলো

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


তেলের দাম সাধারণ বোতলের পানির দামের থেকে কম; আরবেরা বেতন দিতে পারার কথা নয়।

০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:১৮

গুরুভাঈ বলেছেন: আরবরা তেল বেচে আর কতোদিন। ওদের উচিত আয়ের বিকল্প ভাবা, বাংলাদেশরও উচিৎ বৃহৎ জনগোষ্ঠিকে কর্মে সম্পৃক্ত করা।

২| ০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: না বেশি কর্মী ছাটাই হবে না।
অল্প কিছু কর্মী ছাটাই হবে।
তাছাড়া ধীরে ধীরে সৌদি কুসংস্কার মুক্ত হচ্ছে। একদিন তারা দুবাই এর মতো হতে পারবে।

০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৭

গুরুভাঈ বলেছেন: করোনার আগে হতেই তেলের দাম পড়তির দিকে ছিলো, করোনার পরে সেই দাম শুন্য। অর্থনৈতিক মন্দার হাওয়া মরুতে বেশি বইবে আর এর কারনে কর্মীর দরকার কমে আসবে অন্তত আগামী ২/৩ বছর। এতদিন তো আর বসিয়ে রাখবে না কেউ। এখন ফেরত যাও, পরে আসো। এই গ্যাপটাই সামাল দেওয়ার প্রস্তুতি থাকতে হবে। কারন রেমিটেন্স যোদ্ধারা এসেই পরিস্থিতি গরম করে তুলবে।

৩| ০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " আরবরা তেল বেচে আর কতোদিন। ওদের উচিত আয়ের বিকল্প ভাবা, বাংলাদেশরও উচিৎ বৃহৎ জনগোষ্ঠিকে কর্মে সম্পৃক্ত করা। "

-বাংলাদেশে সরকারে যারা চাকুরী করে, এদের শতকরা ৬০ ভাগ ঘুষ দিয়েছে কোন না কোন সময়ে; এরা কিভাবে চাকুরী সৃষ্টি করবে? এরা চাকুরী পাবার পর, বেকুবে পরিণত হয়।

০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৫১

গুরুভাঈ বলেছেন: বড়ো আমলারা আবার চাকরি শেষের পরে অবসরে না গিয়ে চুক্তিভিত্তিক মেয়াদ বাড়ায় নাইলে দুতাবাসে চাকরি নেয়। জাপান চীনের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। জাপান সরকার যে করোনা বাজেট দিয়েছে তার বড়ো একটা অংশ চীন হতে জাপানের মালিকাধিন কল কারখানা রি লোকেট করতে। বাংলাদেশ এই সুযোগ নিতে পারে। পাশাপাশি রপ্তানিযোগ্য কুটিরশিল্প উৎসাহি করতে হবে। অনেক বিদেশ ফেরত গরু/মুরগির ফার্ম দিবে, তাদের সহযোগিতা করতে হবে।

৪| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৮:০৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সৌদিতে মেগাসিটি নওমি বানাবে শুনেছি সেখানে শ্রমিক লাগবে না।

০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৩৫

গুরুভাঈ বলেছেন: ২/৩ বছর পরে লাগবে মনে হয়। আপাতত তেলের কম দাম আর করোনার কারনে কাজ স্থগিত থাকতে পারে।

৫| ১০ ই মে, ২০২০ রাত ১:১০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মেগাসিটি নিওম এর ভূমি দখল করতে গিয়ে সেখানকার ট্রাইবাল নেতাকে গুলি করে মারা হয়েছে । বর্বরগুলো তেলের দাম কমাতে কমাতে যেভাবে পানির দামের চাইতে কমে নামিয়ে এনেছে তাতে অদূর ভবিষ্যতে তাদের অবস্থা পাকিস্তানের মতোই হবে । টিকে থাকতে হলে ভবিষ্যতে তাদের মারিকিনি ও ইসরাইলের কাছে ভিক্ষা করে বাঁচতে হবে ।

বাংলাদেশের সরকারকে স্বল্পমেয়াদি পদক্ষেপ হিসাবে কৃষক ও কৃষিকে প্রাধান্য দিয়ে ব্যাপক কর্মসূচি নিতে হবে । বৈশ্বিক অর্থনীতি মন্দ থেকে বেরিয়ে আসতে পারলে পোশাক শিল্প ও জনশক্তি সেক্টর ঘুরে দাঁড়াতে পারে । আর সাক্ষী গোপালের মতো বসে থাকলে বাংলাদেশের অবস্থা সৌদিদের মতোই হবে ।

১০ ই মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৩

গুরুভাঈ বলেছেন: যুগ যেভাবে জ্বালানি শক্তিতে বিকল্পভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে তেলের উপর নির্ভরশীলতা যে আগে মতো নাই, ভবিষ্যতে আরো কমবে তা সৌদি আরব বুঝতে পেরেছে আর তাই হালাল সিনেমা হল, হালাল কনসার্ট, হালাল পর্যটন চেষ্টা করছে। ঐসব অবকাঠামো নির্মানে সস্তা শ্রম প্রয়োজন হবে, কিন্তু তেলের কম দাম এবং করোনার কারনে তা একটু বাধাগ্রস্ত হবে। এই একটু টা হতে পারে ২/৩ বছর বা ৫ বছর। এই একটু সময় সহো আগামীর সময় সামাল দিতে সরকারের দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা থাকতে হবে।

কিন্তু এই করোনায় আমরা বুঝতে পারলাম পদ্মা সেতু আর মে্ট্রোরেল ছাড়া সরকারের দুরদর্শি কোনো পরিকল্পনা বা প্রস্তুতি নাই, গার্মেন্টস আর প্রবাসি আয়ের কিছু টাকা আছে, খরচ করো দেধারছে। এখন ঘি দিয়ে পান্তা খাচ্ছে, পরে পান্তাও থাকবেনা, লবনও না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.