নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের জামাত ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাছের মসজিদে আদায় করার জন্য অনুরোধ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামায়াত অনুষ্ঠিত হবে।
উল্টাপাল্টা, সমন্বয়হীন করোনা পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার আরো একটি নমুনা। মসজিদ বদ্ধ এবং সীমিত জায়গা। একাধিক জামাত হলে মানুষের যাওয়া এবং আসার ভীড় লেগেই থাকবে এবং বারবার মসজিদ কতৃপক্ষ ফ্লোর পরিস্কার করার সময় ও লোকবল নাও পেতে পারে। বরং ঈদের মাঠে বা ফাকা স্থানে ঈদের জামায়াত করলে দুরত্ব বজায় রেখে মুসল্লিরা বসতে পারবে, একাধিক জামায়াতের ভীড় এড়াতে পারবে এবং সবচেয়ে বড়ো বিষয় হলো ফ্লোর পরিস্কার করার ঝামেলা থাকবেনা।
সরকারের প্রতি আবেদন, আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের জামাত ঈদগাহ বা খোলা জায়গায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে আদায় করার পরামর্শ দিন এবং করোনার বিস্তার প্রতিরোধে কার্যকরি ভুমিকা পালন করুন।
১৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩
গুরুভাঈ বলেছেন: সরকারের পরামর্শদাতা যে কে, তাই বুঝে পাই না।
২| ১৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা হলো- যদি ঈদের জামাত হয়। অসংখ্য মাউষ ঈদের নামাজরতে যাবে। এই করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ঈদের নামাজের কোনো দরকার নাই। নামাজ আগে না। আগে মানুষের জীবন।
সৌদিতে মসজিদে নামাজ বন্ধ। শুধু বন্ধ না কার্ফু জারি করা হয়েছে।
১৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
গুরুভাঈ বলেছেন: আ'লীগ ইসলাম ধর্ম একটু ভয় পায়। জামায়াত বিএনপির লাগাতার প্রগাপান্ডায় ইসলাম ধর্ম বিষয়ে আ'লীগ কোনঠাসা।
৩| ১৫ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:০৪
নতুন বলেছেন: সৌদি আরবে ঈদের সময়`কার্ফু জারি করা হয়েছে।
আমাদের দেশে নামাজে বেশি যায় মুরুব্বীরা আর করোনায় আক্রান্তের মধ্যে মারা যাওয়ার ঝুকি মুরুব্বিদের ই বেশী।
১৫ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
গুরুভাঈ বলেছেন: আমাদের মুসল্লিরা বলে গার্মেন্টস খোলা, বাজার খোলা তাহলে মসজিদে জামায়াত বন্ধো কেনো। কেউ বললো না মসজিদে জামায়াত বন্ধো তাই গার্মেন্টস বন্ধো করো, মসজিদে জামায়াত বন্ধো বাজার সীমিত করো। এখন আবার মসজিদে ঈদ জামায়াত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আশা করি সরকার একটা ভালো পন্থা বলে দিবে