নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারণভাবে বেঁচে থাকতে চাই!!

কথার_খই

সাধারণ

কথার_খই › বিস্তারিত পোস্টঃ

কত নিচে নেমে গেছে দেশের স্বার্থ !! কত উপরে উটে গেছে ক্ষমতার স্বার্থ ........

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৩



জাতিসংঘের সাবেক পানি ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, জাপানের নাগোয়া এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং অধ্যাপক ড. এস আই খান বলেছেন, ভারত তালপট্টি দ্বীপ কৌশলগতভাবে ড্রেজিং করে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। তা না হলে তালপট্টি দ্বীপের অস্তিত্ব থাকলে তালপট্টি দ্বীপটির ওপর আমাদের সার্বভৌমত্ব থাকত এবং দ্বীপটিকে আমরা রক্ষা করতে পারতাম তাহলে সমুদ্র থেকে আরো কিছুটা জায়গা আমরা পেতাম।

রেডিও তেহরানকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি বলেন, তালপট্টি থাকলে ওই দ্বীপের চারদিকে ১২ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত আমাদের টেরিটোরিয়াল ওয়াটার হিসেবে দাবি করতে পারতাম। কিন্তু যেহেতু তালপট্টি দ্বীপকে আমরা রক্ষা করতে পারি নি সেজন্য বর্তমান জাতিসংঘ কোর্ট অব আরবিট্রেশনের মাধ্যমে যে ফয়সালা হয়েছে সেটা আমার মনে হয় একটা ভারসাম্য রক্ষা করা হয়েছে। এতে ভালো-মন্দ, ভুল-শুদ্ধের চেয়ে বড় কথা হলো বহুদিন ধরে অমীমাংসিত সমুদ্রসীমার একটা সম্মানজনক ফয়সালা হয়েছে। এটাকে বাংলাদেশের বিজয় বলব না। তবে আমাদের ন্যায্য দাবি থেকে কিছুটা কম পেলেও এই বিচারের রায়কে আমাদের মেনে নিতে হবে।

ড. এস আই খানের মতে, অনেকে মনে করেন ভারতের একটা যুদ্ধজাহাজ দীর্ঘসময় ধরে তালপট্টিতে নোঙর করে ছিল। সে সময় হয়তো ভারত ড্রেজিং করে তালপট্টি দ্বীপের তলদেশটা কেটে দেয়। যে কারণে এই তালপট্টি দ্বীপটি ধীরে ধীরে সাগরগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

তিনি আরো বলেন, র্যাডক্লিপ রোয়েদার আঁকা ম্যাপ অনুযায়ী সমুদ্রসীমারেখা নির্ধারণ করেছে আন্তর্জাতিক আদালত। তবে র্যাডক্লিপ রোয়েদারের সেই সমীক্ষা রেখাটা ভুল ছিল। আর সেই ভুল ঠিক করার জন্য আমি বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও এক্সপার্টদের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করার আহবান জানিয়েছি। কিন্তু সরকার কোনো উদ্যোগ নেয় নি। যার ফলে বাংলাদেশ যে ২৫ হাজার প্লাস বর্গকিলোমিটার জায়গা চেয়েছিল সেটা পায়নি। সেখান থেকে আমাদের ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার জায়গা চলে গেছে। আর প্রায় ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার পানিসীমা না পাওয়ার জন্য আমাদের ৬টি তেল ব্লকের কিছু পরিবর্তন করতে হতে পারে।

তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমার বিরোধ নিয়ে বাংলাদেশের দাবির শতকরা ৮০ ভাগ পূরণ হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার অবশ্যই সে সাফল্যের দাবি করতে পারে। কারণ অতীতের কোনো সরকার সমুদ্রসীমা নির্ধারণের জন্য উদ্যোগ নেয়নি। তবে একে বিজয় বলা যাবে না।

রেডিও তেহরান : বাংলাদেশ-ভারত সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি রায় হয়েছে। বিরোধপূর্ণ ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার। রায় প্রকাশিত হওয়ার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেছেন-বাংলাদেশ-ভারত দুই দেশই জয়লাভ করেছে। আসলে বাংলাদেশ কি তার সত্যিকার প্রাপ্তি পেয়েছে? এছাড়া, এক রায়ে দুই পক্ষ লাভবান হয় কিভাবে?

ড. এস আই খান : ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ দীর্ঘদিনের। এর আগে মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের বিরোধপূর্ণ সমুদ্রসীমার একটা সমাধান হয়েছে আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে। সেখানে আমাদের দাবিকৃত প্রায় সবটুকুই আমরা পেয়েছিলাম কিন্তু ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নিয়ে অমীমাংসিত যে জায়গাটা ছিল সেখানে আমরা ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটার দাবি করেছিলাম। কিন্তু জাতিসংঘের পারমানেন্ট ‘কোর্ট অব আরবিট্রেশন’ বাংলাদেশকে দিয়েছে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার এবং ভারতকে দিয়েছে ৬ হাজারের কিছু বেশি বর্গকিলোমিটার জায়গা।

তবে এখানে হিসাবের ব্যাপারটাতে একটা বিষয় রয়েছে। আপনারা জানেন, সুন্দরবনের দক্ষিণ পশ্চিম কোণে তালপট্টি নামক একটি দ্বীপ জেগে উঠেছিল অনেক বছর আগে। তবে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে সে দ্বীপটির প্রায় অস্তিত্ব নেই। অনেকে মনে করেন ভারতের একটা যুদ্ধজাহাজ দীর্ঘসময় ধরে তালপট্টিতে নোঙর করেছিল। সে সময় হয়তো ভারত ড্রেজিং করে তালপট্টি দ্বীপের তলদেশটা কেটে দেন। যে কারণে এই তালপট্টি দ্বীপটি ধীরে ধীরে সাগরগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। যদি তালপট্টি দ্বীপটির ওপর আমাদের সার্বভৌমত্ব থাকত এবং দ্বীপটিকে আমরা রক্ষা করতে পারতাম তাহলে সমুদ্র থেকে আরো কিছুটা জায়গা আমরা পেতাম। তালপট্টির চারদিকে ১২ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত আমাদের টেরিটোরিয়াল ওয়াটার হিসেবে দাবি করতে পারতাম। কিন্তু যেহেতু তালপট্টি দ্বীপকে আমরা রক্ষা করতে পারি নি সেজন্য বর্তমান জাতিসংঘ কোট অব আরবিট্রেশনের মাধ্যমে যে ফয়সালা হয়েছে সেটা আমার মনে হয় একটা ভারসাম্য রক্ষা করা হয়েছে। এতে ভালো-মন্দ, ভুল-শুদ্ধের চেয়ে বড় কথা হলো বহুদিন ধরে অমীমাংসিত সমুদ্রসীমার একটা সম্মানজনক ফয়সালা হয়েছে। এটাকে বাংলাদেশের বিজয় বলব না। তবে আমাদের ন্যায্য দাবি থেকে কিছুটা কম পেলেও এই বিচারের রায়কে আমাদের মেনে নিতে হবে।

রেডিও তেহরান : সমুদ্রসীমা মামলার রায়ে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার এলাকা বাংলাদেশ পেলেও হাড়িভাঙ্গা নদীর মোহনার কাছেই দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ হারাতে হয়েছে। দ্বীপটি হারানোর বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখবেন?

ড. এস আই খান : দেখুন সমুদ্রের যে এলাকাটিতে তালপট্টি দ্বীপটি জেগে উঠেছিল সেটি খুব দুর্গম এলাকা। দ্বীপটি যখন ওঠে তখন ভারত ও বাংলাদেশ কেউই আগে বুঝতে পারে নি। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে আমেরিকা প্রথম এটি জানতে পারে। তারপর যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি বাংলাদেশকে জানায় এবং বাংলাদেশ তখন সজাগ হয়। তবে বাংলাদেশ দ্বীপটি দখলে নিতে পারে নি। কারণ বাংলাদেশ সেখানে পৌঁছানোর আগেই ভারতের যুদ্ধজাহাজ সেখানে পৌঁছে যায়। পরে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক আদালতের মাধ্যমে এ বিষয়টির সমাধান হবে। তো দ্বীপটি যদি থাকতো তাহলে আমার মনে হয় বাংলাদেশ আরো কিছু টেরিটোরিয়াল ওয়াটার পেত। কিন্তু আমি আগেও যেকথা বললাম জনশ্রুতি যেটা আছে সেটা হচ্ছে ভারত ড্রেজিং করে দ্বীপটিকে ধসে দিয়েছে। যে কারণে দ্বীপটি সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বাংলাদেশ দ্বীপটিকে রক্ষা করতে পারেনি।

রেডিও তেহরান : দেখুন তারপরও কিন্তু একটা কথা থেকে যায়। আমাদের দাবিকৃত অংশের অনেকটাই আমরা পেলেও যেটুকু হারিয়েছি তার মধ্যেই কিন্তু তালপট্টি দ্বীপ পড়েছে। তো এরমধ্যে কি কোনো কারণ আছে বলে আপনি মনে করেন?

ড. এস আই খান : দেখুন এ ব্যাপারে একটু ব্যাখ্যা দেয়া প্রয়োজন। ১৯৪৭ সালে যখন ভারত ও পাকিস্তান ভাগ হয় তখন পূর্ব পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যেকার সীমানাটা ব্রিটিশ সার্ভেয়ার র্যাডক্লিফ রোয়েদার নির্ধারণ করেছিলেন। তার সেই ম্যাপে যে সীমারেখাটা ছিলা সেটা যখন বঙ্গোপসাগরে গিয়ে শেষ হয় তখন যে কোনো কারণে কিছুটা বাঁকা করে বঙ্গোপাগরের দিকে দেখানো হয়। ভারত সেই ম্যাপ অনুযায়ী নতুন সীমারেখা টানার জন্য জোর দিয়ে আসছিল এবং তালপট্টি দ্বীপটি না থাকায় শেষ পর্যন্ত র্যাডক্লিপ রোয়েদার যে ম্যাপটি এঁকেছিলেন সেই সীমারেখাটা ধরেই পরে এই বাউন্ডারি নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে বহুবার বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে গিয়ে বিভিন্ন এক্সপার্টদের বলেছি র্যাডক্লিপ রোয়েদার যে সীমারেখাটা এঁকেছিল এবং বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে সেটা ভুল। আর এ ভুলটা ঠিক করার জন্য যথাযথ কার্যক্রম ও উদ্যোগ গ্রহণ করার আহবান জানিয়েছি। আর এটা যদি ঠিক করা না হয় এবং রোয়েদারের দেয়া সীমানাটা যদি থেকে যায় তাহলে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আর আমাদের বিরোধপূর্ণ পানিসীমার রায়ের ক্ষেত্রে আমার মনে হয় র্যাডক্লিপ রোয়েদারের দেয়া সেই সার্ভে রিপোর্টটাই আন্তর্জাতিক আদালত গ্রহণ করেছে। যারফলে বাংলাদেশ যে ২৫ হাজার প্লাস বর্গকিলোমিটার জায়গা ছেয়েছিল সেটা পায় নি। সেখান থেকে আমাদের ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার জায়গা চলে গেছে।

রেডিও তেহরান : এ রায়ের পর সমুদ্রের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোনে বাংলাদেশের নিরঙ্কুশ অধিকার প্রতিষ্ঠা নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। আপনার মতে আসলে কি হয়েছে?

ড. এস আই খান : দেখুন সমুদ্রসীমা রেখার মধ্যে দুটো বিষয় রয়েছে। একটা হচ্ছে টেরিটোরিয়াল ওয়াটার। টেরিটোরিয়াল ওয়াটারের মধ্যে সেই দেশের সার্বভৌমত্ব সবদিক দিয়েই থাকবে। এটা তার নিজস্ব সীমানা হিসেবে চিহ্নিত হবে। দু’শ নটিক্যাল মাইল বলে আরেকটি বিষয় রয়েছে। এটাকে বলে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন। এই এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোনের মধ্যে খনিজসম্পদ যেমন তেল আহরণ এবং মত্স আহরণ এসব কেবল বাংলাদেশই করতে পারবে। অন্য কোনো দেশ এই এক্সক্লুসিভ জোনে এসব কোনো কাজ করতে পারবে না। তবে এই এক্সক্লুসিভ জোন দিয়ে সব দেশেরই অবাধ জাহাজ চলাচল থাকবে। কিন্তু টেরিটোরিয়াল ওয়াটার এলাকায় ঢুকতে গেলে সেই দেশের অনুমতি লাগবে।

তবে বর্তমানের সীমানাটা যেহেতু পানির ওপর পাওয়া গেছে। আর সেটা বৈজ্ঞানিক উপায়ে নির্ধারণ করতে হবে। আর সেই নির্ধারণের পর আমরা সঠিকভাবে বুঝতে পারবো কোন এলাকাটা বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল ওয়াটার আর কোন এলাকাটা আমাদের এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন। যেহেতু ব্যাপারটা পানির মধ্যে ফলে এটা নিয়ে গোলমাল থেকেই যাবে। তবে আপনারা জানেন যে পৃথিবীটা গোল আর এই গোল হওয়ার কারণে একটা কার্ভেচার আছে। আর কার্ভেচারের কারণে জলসীমা যখন নির্ধারণ করা হয় তখনও কিছুটা বিরোধ দেখা দিতে পারে।

রেডিও তেহরান: বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক পানিসম্পদমন্ত্রী মেজর হাফিজউদ্দিন আহমেদ বলেছেন সালিশ আদালতের রায়ে কিছু অসঙ্গতি রয়েছে। বাংলাদেশের দাবি ছিল ১৮০ ডিগ্রি সেখানে বাংলাদেশ পেয়েছে ১৭৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি। ফলে এটা ন্যায়বিচার হয়নি। আপনি কি বলবেন?

ড. এস আই খান : দেখুন বাংলাদেশ ২৫ হাজারের কিছু বর্গকিলোমিটার যে পানিসীমা দাবি করেছিল তার একটা যুক্তি তারা দেখিয়েছে। ভারতের পক্ষ থেকে তারা একটা যুক্তি তুলে ধরেছিল। বিষয়টা বিচারের। আমরা যেটা দাবি করেছি সেটা ঠিক মনে করেই দাবি করেছি। কিন্তু বিচারের বিষয়টি আন্তর্জাতিক আদালতের হাতে। সেখানে ৫ জন বিজ্ঞ বিচারক থাকেন। এ ব্যাপারে তারা যে রায় দিয়েছেন তা শতভাগ বাংলাদেশের পক্ষে না এলেও প্রায় ৮০ ভাগ বাংলাদেশের পক্ষে এসেছে। তাছাড়া সবচেয়ে বড় কথা আন্তর্জাতিক এই আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কোনো আপিল করার সুযোগ নেই।

রায়ের ফলে বিদেশি কোম্পানিগুলোকে দেয়ার জন্য তেলের যে ব্লকগুলো আমরা করেছিলাম তাতে একেবারে পশ্চিমের যে ৬টি ব্লক ছিল সেগুলো আমরা করেছিলাম দাবিকৃত ২৫ হাজার প্লাস বর্গকিলোমিটারের পরিমাপ ধরে। কিন্তু প্রায় ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার পানিসীমা না পাওয়ার জন্য ৬ টি তেল ব্লকের কিছু পরিবর্তন করতে হতে পারে।

রেডিও তেহরান : সামগ্রিক বিবেচনায় এ রায়কে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

ড. এস আই খান : সামগ্রিক মূল্যায়নে আমি বলবো বাংলাদেশের দাবির শতকরা ৮০ ভাগ পূরণ হয়েছে। আর বাংলাদেশ সরকার অবশ্যই সে সাফল্যের দাবি করতে পারে। কারণ অতীতের কোনো সরকার সমুদ্রসীমা নির্ধারণের জন্য উদ্যোগ নেয় নি। বর্তমান সরকারের উদ্যোগেই শক্তিশালী একটা প্রতিবেশীর সঙ্গে একটা সম্মানজনক সমাধান হয়েছে। তবে আমি আবারও বলছি যদি আমরা দক্ষিণ তালিপট্টি দ্বীপটি রক্ষা করতে পারতাম তাহলে আমাদের সীমা আরো অনেকটা বেড়ে যেত।

মোটকথা হলো রাইট অর রং, গুড অর ব্যাড একটা সমাধান হয়েছে। আর একটা স্থায়ী সমাধান হওয়ার কারণে এর ওপর ভিত্তি করে ভবিষ্যতে আমরা সুশৃঙ্খলভাবে আমাদের সমুদ্রের খনিজ-তেল এবং মেস্যর উন্নয়নে কাজ করতে পারব। আগের মতো একটা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে আর আমাদের যেতে হবে না। নিশ্চিত একটা সীমানা নির্ধারণ হওয়ার কারণে বঙ্গোপসাগরে আমাদের উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারবো। Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩০

াহো বলেছেন:
দৈনিক আমার দেশ এর একটি টিপিক্যাল মিথ্যাচার
আমার দেশ(১৬/০৭/২০১৪) ,তালপট্টি , ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাস

আমি মূল ভারতীয় সংবাদপত্রে এই লাইন খুঁজে পাচ্ছি না ,
দক্ষিণ তালপট্টি ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস ।

ndtv
Click This Link

দৈনিক আমার দেশ
Click This Link

First Post
Click This Link

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৫৪

কথার_খই বলেছেন: Click This Link

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:০৪

স্বাধীনতা_bd বলেছেন: কিছু সফলতা / কিছু ব্যর্থতা

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:০৮

কথার_খই বলেছেন: আসলেই তাই / কিন্তু মানতে রাজি নয়

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:১৪

াহো বলেছেন:


সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স
বাংলাদেশরে জয় বলেছে

প্রায় অস্তিত্ববিহীন ওই দ্বীপটির অধিকার পেলেও সমুদ্রসীমা বা সাগরে এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন নির্ধারণে তা তাদের খুব একটা সুবিধা করেছে বলে ভারত প্রাথমিকভাবে মনে করছে না
বিবিসি বাংলা

(Reuters) - A U.N. tribunal has awarded Bangladesh nearly four-fifths of an area sprawling over 25,000 sq km (9,700 sq miles) in the Bay of Bengal, ending a dispute over a sea border with India that has ruffled ties between the neighbours for more than three decades.

The verdict, binding on both countries, opens the way for Bangladesh to explore for oil and gas in the Bay of Bengal, the site of important energy reserves.

Link 1. Click This Link
Link2
Click This Link

==============================

Fazlul Bari
6 hours ago · Edited
সমুদ্র সীমা নিয়ে বিচার হয়েছে হেগের আন্তর্জাতিক আদালতে। সেই আদালতের কোড অব কন্ট্রাক্ট হচ্ছে উভয় পক্ষ আদালতের সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য। এসব জেনেশুনেই বাংলাদেশ সেখানে গিয়েছিল। অনেক টাকা খরচ করে নিয়োগ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বেশ কিছু কোসুলি। এ নিয়ে অন্য কোথাও আপীল করার সুযোগ নেই। ওই বিচারক প্যানেলে আবার ভারতীয় এক বিচারক ছিলেন! কোর্ট বাংলাদেশকে যতটা দিয়েছে ওই বিচারক তাতে সন্তুষ্ট হতে না পেরে রায়ে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছেন! যেন আরও বেশি এলাকা দেয়া উচিত ছিল ভারতকে! এখন ওই বিচারক নোট অব ডিসেন্ট দিলেও কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্ত বদলাবেনা! বাংলাদেশ বা ভারত কোন যদি এখন এই রায় না মানে তাহলে রায়টি শুধু অকার্যকর না, যে পক্ষ মানবেনা সে পক্ষকে বড় জরিমানা সহ নানা ব্যবস্থার সুপারিশ করতে পারে।
এখন বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানো হচ্ছে যেন সরকারই ইচ্ছে করে ভারতকে সব দিয়ে এসেছে! সমুদ্র সীমা বিরোধ মীমাংসার পথ আছে দুটি। এক। কোর্টে যাওয়া, দুই। যুদ্ধ করে আদায় করা! যুদ্ধ করবেন না বা পারবেন না বলেইতো কোর্টে যাওয়া হয়েছিল। সর্বশেষ ২০০৭ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকা বিএনপি এ নিয়ে যুদ্ধ করলোনা, কিন্তু কোর্টেও গেলোনা কেনো? ভারত বিরোধী রাজনীতির তাসটি বাঁচিয়ে রাখার জন্যে? বাংলাদেশ যখন কোর্টে গেলো তখনও তারা কোর্টটির কোড অব কন্ডাক্ট ভালো করে পড়েনি? না সেটি ইংরেজিতে লিখা থাকায় পড়তে পারেনি? বা এতদিন একবারও কেন বললেন না, এ কোর্টে যাওয়া একদম উচিত হয়নি বাংলাদেশের! দক্ষিন তালপট্টি নিয়ে সমস্যার সূত্রপাতের দিনগুলোতেতো বিএনপি-জাতীয় পার্টি ক্ষমতায়। সারাদিন শুধু শাঁখা-সিঁদুর, উলুধবনি, মসজিদ সব মন্দির হয়ে যাওয়া রাজনীতি করতে পারেন, তালপট্টি নিয়ে তারা কী কোন দিন যুদ্ধ করেছেন? না যুদ্ধের ডাক দিয়েছেন? না এখন বলবেন আগামিতে ক্ষমতায় গেলে যুদ্ধ করে উদ্ধার করবেন তালপট্টি! যুদ্ধেও ডর লাগে, কোর্টের রায়েও অনাসক্তি, আবার ভারতীয় মোদীর বিজয়ে কাপড় তুলে লাফান, সে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী সুষমার সঙ্গে দেখা পেতে ছুটে যান তার হোটেলে, এমন সবদিক গুলাইয়া ফেলার রাজনীতি আর কতো? কবে আমরা একমত একসঙ্গে হতে পারবো জাতীয় ইস্যুতে?


===========================

ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও ভিন্নমত

হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন। একমত হওয়া বিষয়গুলো হচ্ছে সালিশ আদালতের এখতিয়ার, মামলার যুক্তি ও কোন উপায়ে বাংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমা নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তি হবে। আর তিনি একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের সীমা নির্ধারণ, মহীসোপানের বিস্তৃতি সুনির্দিষ্টকরণ ও সীমানা নির্ধারণ রেখা টানার পদ্ধতি নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। বঙ্গোপসাগর ও ভূমির মূলবিন্দু থেকে সমুদ্রের দিকে ১৮০ ডিগ্রি বরাবর রেখা টানতে বাংলাদেশের দাবির বিপরীতে চার বিচারক ১৭৭ দশমিক ৫ ডিগ্রী বরাবর রেখা টানার সিদ্ধান্ত দেন। অন্যদিকে ড. রাও এর বিরোধিতা করেন। আদালতের অন্য বিচারকরা ছিলেন জার্মানির রুডিজার উলফ্রাম (প্রেসিডেন্ট), ফ্রান্সের জঁ পিরেরে কট, ঘানার টমাস এ মেনশা ও অষ্ট্রেলিয়ার আইভান শিয়াবার।
Ittefaq

====================================

সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের

১৯৭০-এর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ের পর সৃষ্ট বংলাদেশ ও ভারতের সমুদ্রসীমায় অবস্থিত দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ ১৯৮৫ সালের উড়িরচর ঘূর্ণিঝড়ের পরই সমুদ্রে বিলীন হয়ে যায়। অস্তিত্ব না থাকলেও বহুল আলোচিত তালপট্টি দ্বীপ এলাকাটি এই রায়ের ফলে ভারতের মধ্যে পড়েছে। ১৯৮০ সালের পর প্রণীত প্রতিটি মানচিত্রে তালপট্টিকে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে রাখা হয়নি। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিড প্রণীত সীমানা মানচিত্রেও এই দ্বীপটি বাংলাদেশের মধ্যে ছিল না। Ittefaq

অধিকাংশ গ্যাস ব্লক

বাংলাদেশের

বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল। Ittefaq



Source

Ittefaq
Click This Link



===========================


তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।
prothom -alo
Click This Link

============================
Some Observation(Updated)
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================
Some Observation
1)তালপট্টির আয়তন মাত্র ১ দশমিক ১৩ কিলোমিটার। আর রেডক্লিফের কল্যাণেই এর চেয়ে কয়েক গুণ বড় গোটা হাড়িয়াভাঙ্গা নদীটা পেয়েছি। এই নদী ভারত ব্যবহার করত। সেটা এখন তারা পারবে না।.

2)বঙ্গোপসাগরের অভ্যন্তরে অবস্থিত ২৮টি গ্যাস ব্লকের মধ্যে অধিকাংশই এখন বাংলাদেশের। ২০১২ সালের রায়ে মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ ১৭টি ব্লকের মধ্যে ১১টি পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ভারতের দাবিকৃত ১০টি ব্লকের সবগুলোই বাংলাদেশ পেয়েছে। আর একটি ব্লক আগে থেকেই বাংলাদেশের ছিল.

3)সমুদ্রে বিলীন দক্ষিণ তালপট্টি ভারতের.

4)হেগ-এর পাঁচ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত স্থায়ী সালিশ আদালতের অন্যতম সদস্য ভারতের ড. প্রেমারাজু শ্রীনিবাসা রাও কয়েকটি ক্ষেত্রে অপর চার বিচারকের সঙ্গে ভিন্নমত (নোট অব ডিসেন্ট) পোষণ করেন। তবে ড. রাও অধিকাংশ ক্ষেত্রে একমত হন।.

5)সমুদ্রসীমা---বিবিসি বাংলা ও আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স.
বাংলাদেশরে জয় বলেছে.

6)আদালত বলেছেন, রেডক্লিফ ১৯৪৭ সালে যে লাইন ড্র করে দিয়ে গেছেন, সেটাই সীমান্ত।.

7) দেখুন কলকাতার Telegraph পত্রিকার আহাজারি online.

8)As far as I know , there is a time frame to apply . You can not apply after this time. I forget which year is this time limit


=======================

ভারতীয় পএিকা দ্য টেলিগ্রাফের কান্না
পশ্চিমবঙ্গের আয়তনের চেয়েও বড় সমুদ্র অঞ্চল পেয়েছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশকে যে এলাকা দেয়া হয়েছে সেটা আমাদের বিবেচনায় অযৌক্তিক--পদস্থ ভারতীয় কর্মকর্তা
জাতিসংঘ কেবল বাংলাদেশের দাবির যৌক্তিকতাকেই মেনে নেয়নি বরং আরো নতুন এলাকা এর সঙ্গে যুক্ত করে।
ভারত ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।-
ভারত নিউমুর বা দক্ষিণ তালপট্টি নামে অতি ক্ষুদ্র একটি দ্বীপের ওপর কর্তৃত্ব লাভ করেছে। তবে উপগ্রহ চিত্র থেকে দেখা যায় যে, এ এলাকাটি ইতিমধ্যেই সমুদ্রে তলিয়ে গেছে।
নয়াদিলি্ল আরো একটি বড় লড়াইয়ে হেরেছে। বাংলাদেশ দাবি করে যে, বিচারকরা কম্পাস ও পেন্সিল দিয়ে '১৮০ ডিগ্রি নীতিমালা' অনুসরণ করেন। অন্যদিকে ভারত এর বিরোধিতা করে। কারণ এর ফলে বাংলাদেশ যা ন্যায্য তার চেয়ে বেশি সমুদ্র এলাকা পেয়ে যাবে।
বাংলাদেশের জন্য এটা হচ্ছে স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দ্বিতীয় বড় জয়। তারা ২০১২ সালে মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত মামলায় জয়ী হয়েছে। -



===============

নিউ ইয়র্ক টাইমস -এপ্রিল 9, 1975---বাংলাদেশ ভারত বিরোধ
শেখ মুজিবের শাসনকালে সমুদ্রসীমা- এবং farakah
সম্পর্কে বাংলাদেশ ভারত বিরোধ


Disputes Over Resources Hurt India-Bangladesh Relations
New York Times
April 9, 1975

NEW DELHI, April 8 India's relations with Bangladesh, her closest ally in the subcontinent, are strained by two disputes over resources

Click This Link

====================================
গুগল আর্থ (Google Earth) Map old এবং
'রিয়েল টাইম' হয় না হয়


==================


দৈনিক আমার দেশ এর একটি টিপিক্যাল মিথ্যাচার
আমার দেশ(১৬/০৭/২০১৪) ,তালপট্টি , ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যাস
আমি মূল ভারতীয় সংবাদপত্রে এই লাইন খুঁজে পাচ্ছি না ,
দক্ষিণ তালপট্টি ১০০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস অাছে ।
ndtv
Click This Link
দৈনিক আমার দেশ
Click This Link
First Post
Click This Link

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:০৫

কলাবাগান১ বলেছেন: "জাতিসংঘের সাবেক পানি ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, জাপানের নাগোয়া এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং অধ্যাপক ড. এস আই খান "

এনাদের অধ্যাপক ভাবতেও কষ্ট হয়। ড্রেজিং করে তলিয়ে দিয়েছে----- আপনি বললেন আর আমরা বিশ্বাস করব। তার কোন প্রমান লাগবে না???? আজকের প্রথম আলোতে আনু মোহাম্মদের লিখা তে ই উনি লিখেছেন যে আরো বেশী যায়গা পাওয়ার জন্য ভারত কত কসরত করেছিল যে তালপট্রি ভেসে আছে আর বাংলাদেশ চেষ্টা করেছে তালপট্রি ডুবে গেছে (যেটা গুগুল ম্যাপে দেখা যায় যে দুই ফুট পানির নিচে)। ভেসে আসে প্রমান করতে পারলে ভারত তাদের দাবী অনুযায়ী সিমারেখা টানাতে সক্ষম হত।

তাহলে ড্রেজিং করে ডুবিয়েছে কি নিজের পায়ে কুড়াল মারতে???

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:১৩

কলাবাগান১ বলেছেন: উনি নাকি নাগোইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং প্রফেসর??? কিন্তু উনার বায়োতো তা বলে না.. উনি ১৯৮০ সনে ঐ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেছেন কিন্তু এখন তো সেলফ এমপ্লয়েড.......গ্রাম বাংলায়

নগোইয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট তন্ন তন্ন করে খুজেও উনার অধ্যপনার কোন খবর পেলাম না

Click This Link

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:০৫

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: মাশাল্লাহ কি নূরানী চেহারা ওনার। দেখলে মনে হয় যেন দুই চার দশটা বেহেস্তের মালিক উনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.