![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম"এ প্রথমবারের মত ফ্লাড লাইটের আলোতে "বিজয় দিবস টি-টুয়েন্টি টুর্নামেন্ট 2013" এর প্রথম দিনে খেলা দুটি খেলা হয় ।
সেখানে দুটি খেলাই(প্রায়) দেখি । বিশেষ করে ফ্লাডলাইটের আলোতে প্রথম খেলা দেখি । সর্বোপরি ভালো লাগল।
খারাপ লাগার মতো দু' একটা বিষয়ও নজরে পড়ে। যেমন:- *আমি যে জায়গাটায় বসি সেখানে কিছু জাউড়া পুলাপান বসছিল। তাদের যদি সিলেটের প্রতিনিধিত্ব করতে বলা হত বা ঐ পাশের দর্শকদের যদি সিলেটের প্রতিনিধি বলে ধরা হতো তবে সিলেটবাসীকে যে কেউ অনায়সেই অসভ্য একটা জাতি বলতে পারতো । (এটা আমাদের লজ্জা।) পুরো স্টেডিয়ামের কথা আমার জানা নাই । না জানি সারাটা জুড়ে এই বেজন্মাগুলা কতটা না নীচুতার পরিচয় দিয়েছে।
*এরা খেলোয়াড়দের দেখে অপমান করার উদ্দেশে চেচায়। (যেমন:- ফরহাদ রেজাকে রাজাকার বলে ডাকা! "ঐ রেজা" "ঐ তামিম" "ঐ নাফিস" ।) থাক এই অধ্যায়।
*মাঠের কর্মচারীদের নিয়ে টিটকারী মারা, ওদের দেখলেই অযথাই তাদের উদ্দেশ্য করে চিত্কার করা, আরও কত কী!
*আবার কোন খেলোয়াড় যদি ব্যর্থ হয় (হোক সেটা স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক) তবে তার চৌদ্দগুস্ঠী উদ্ধার করে গালাগাল, কি বিশ্রী অবস্থা । হেডমে কুলালে তোরাই ওখানে থাকতি কিন্তু তা তো নেই!
*আরও একটি বিশ্রী ঘটনা ঘটে, যা সামান্যের জন্যেই আমার সাথে ঘটে নি । আমি বসা ছিলাম ঠিক মাঝামাঝি সারিতে। স্টেডিয়ামের বাইরে থেকে কোন এক জানোয়ারের বাচ্চা পাথর ছুড়ে মারে ভিতরের দিকে। ঠিক আমার পিছনের সারিতে বসা একটা ছেলের মাথায় আঘাত করে পাথরটি সরাসরি মাঠের ভিতরে গিয়ে পড়ে । ঐ ছেলেটির মাথা ফেটে রক্ত বের হওয়া শুরু হয়। ঐ সিটটা খালি থাকলে কিংবা আরেকটু জোরে পাথরটা ছুড়লে আমার মাথাই ফাটতে পারতো। (রক্ত পড়া থামতেই ছেলেটি আবার খেলার মাঠে ছুটে আসে।)
*খেলার এক পর্যায়ে বোতল ছুড়াছুড়ি!
*আবার গোটা দু জায়গায় দেখলাম হাতাহাতি ।
*বেশ কিছু পোলাপানেরে দেখলাম গ্যালারির গ্রিল টপকে আসা যাওয়া করতে।
অতঃপর আমি নির্বাক... !:
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
হাবিব শিমন বলেছেন: গর্জে উঠুক বাঘ
পুরো বাংলা আজ সজাগ।
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমাদের সিলেট আমাদের বাংলা
গর্জে উটুক বাঘ
অভিনন্দন পোষ্টে