নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি জগৎ বিখ্যাত সাহিত্যিক ও যুগশ্রেষ্ঠ দার্শনিক শেখ সা’দী (রহ:) এর ভক্ত।

হাবীবুল্লাহ ত্রিশালী

তালিবুল ইলম

হাবীবুল্লাহ ত্রিশালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা নারীর অধিকারের কথা বলি।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৬

মেয়ে হিসাবে নারীর মূল্যায়ন
১.হাদীসে মেয়ে সন্তানকে অধিক আদর দিয়ে লালন-পালন করার আদেশ দেওয়া হয়েছে এবং তাকে জান্নাত লাভের উপায় বলা হয়েছে। ছেলের ক্ষেত্রে এ মহাসুসংবাদ দেওয়া হয় নি। রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম বলেন, যার মেয়ে জন্ম হয়েছে, সে তাকে জীবন্ত কবর দেয় নি, তাকে লাঞ্চিত করে নি এবং তার তুলনায় ছেলে সন্তানকে বেশি আদর করে নি। আল্লাহ্ তাআলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন (আবূ দাঊদ)। একাধিক মেয়ে লালনের দায়িত্ব পালনকারীকেও জান্নাতের সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে।
২. অন্যরা বঞ্চিত হলেও মেয়ে কখনো বঞ্চিত হয় না।
৩. একই মাতা-পিতার ঔরসে জন্ম হওয়া ছেলে-মেয়ের মধ্যে কোরআনে শুধু মেয়ের অংশই নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। কোরআনে কোথাও ছেলের কোন অংশের উল্লেখ হয় নি। বরং তাকে আছাবা গণ্য করা হয়েছে।
৪. ছেলে থাকতে মেয়েকে বঞ্চিত না করে মেয়েকেও তার সাথে আছাবা গণ্য করা হয়েছে।
৫. ছেলে আছাবা হিসাবে সম্পদ পেলে তার পরিমাণ নির্ধারণে অর্থাৎ ছেলে মেয়ের দিগুণ পাওয়ার জন্য মেয়েকেই একমাত্র মাপকাঠী গণ্য করে মূল্যায়নের শীর্ষে রাখা হয়েছে।
অন্যদিকে অনেক ক্ষেত্রেই অভিভাবক এবং কর্তিত্বের বাগডোর ছেলের হাতে রাখা হয়েছে। তাছাড়া সম্পদও দিগুণ রাখা হয়েছে। ফলে ছেলের মানও খর্ব করা হয় নি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.