![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে দুঃখ কতো লুকিয়ে থাকে কেউ তো জানে না....
....হাসি হাসি মুখ করে সরকারি কর্মকর্তার টেবিলে স্বাক্ষরের জন্য হাতের ফাইলখানা রাখলাম আমি।
চোখ তুলে আমার দিকে একনজর তাকালেন কর্মকর্তা।
তারপর টেবিলের ড্রয়ারখানা খুলে দিয়ে আপন মনে নিজের কাজ করতে লাগলেন তিনি।
পকেট থেকে কিছু "হনুমানের বিষ্ঠা" বের করে কর্মকর্তার হা-করে থাকা ড্রয়ারের ভেতর রাখলাম আমি।
অতি যতনে হনুমানের বিষ্ঠাগুলো ড্রয়ার থেকে সরিয়ে জুতসই জায়গায় রেখে দিলেন তিনি।
স্বাক্ষরিত হবার পর ফাইলখানা হাতে নিয়ে গভীর এক দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম আমি।
সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামছি আর ভাবছি, অফিস শেষে যখন বাসায় ফিরে যাবেন কর্মকর্তা....যাবার পথে হয়তো সখ করে এই হনুমানের বিষ্ঠার বিনিময়েই প্রিয় সন্তানের জন্য কিছু না কিছু কিনে বাসায় ফিরে গিয়ে আদুরে গলায় বলবেন, "এই যে দেখ দেখ কি এনেছি তোমাদের জন্য, দেখ কি এনেছি.....
.....বাবা হয়ে হনুমানের বিষ্ঠার বিনিময়ে কেনা সেই পণ্য কী করে সন্তানদের মুখে কিংবা হাতে তুলে দিবেন তিনি...? একটুও কি বিবেকে বাধবে না তার.....?
....না-কি হনুমানের বিষ্ঠা বক্ষণ করতে করতে সমস্ত চিন্তা চেতনা, বিবেক বোধ ...কুচ কুচে কালো হনুমানের বিষ্ঠার নিচেই চাপা পড়ে গেছে এই সকল সরকারি কর্মকর্তার...??
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪২
হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: ভাই লিখেছেন, বাক্যবিন্যাসের দুর্বলতা পরিলক্ষিত করিবার জন্য ধন্যবাদ জানাইতেছি...দোয়া করিবেন অধিকতর পরিশ্রম করিয়া যাহাতে একদিন এই ত্রুটিগুলো কাটাইয়া উঠিতে পারি......ভালো থাকিবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩০
লিখেছেন বলেছেন: ভালই হইয়াছে , তবে বাক্য বিন্যাসে দুর্বলতা পরিলক্ষিত হইয়াছে। যাহা হোক, পরিশ্রম করিলে এই ত্রুটি গুলি কাটিতে পারিবেন বলিয়াই আমার বিশ্বাস । রসের উপাদান যথেষ্ট ছিল যাহা পাঠকদের চিত্ত উৎফুল্ল করিয়াছে তাহাতে বিন্দমাত্র সন্দেহ নাই। বাংলা সাহিত্যে সৈয়দ মুজতবা আলি পরবর্তী ওই ঘরানার লেখকদের চাহিদা মিটাইতে বিশেষ সচেষ্ট থাকিবেন এই প্রত্যাশায় ।